শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

চালকদের মাদকমুক্ত রাখা গেলে সড়ক দুর্ঘটনা কমে আসবে

বীর মুক্তিযোদ্ধা অধ্যাপক ড. অরূপরতন চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
চালকদের মাদকমুক্ত রাখা গেলে সড়ক দুর্ঘটনা কমে আসবে

গত এক দশকে বাংলাদেশের যাতায়াত ব্যবস্থা অভূতপূর্ব উন্নতি লাভ করেছে। সরকার দেশের সড়ক যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নে ধারাবাহিকভাবে জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ বৃদ্ধি করেছে। ফলে, দেশে বেশ কিছু প্রশস্ত সড়ক, মহাসড়ক ও সেতু বিশ্বমান বজায় রেখে নির্মিত হয়েছে।  এ ছাড়া পুরনো অনেক সড়ক ও মহাসড়ক সম্প্রসারণ করা হয়েছে এবং কিছুর কাজ চলমান রয়েছে।  মহাসড়কের মধ্যে ২০১৬ সালে গৃহীত ঢাকা-মাওয়া-ভাঙ্গা চার লেনের মহাসড়ক অন্যতম। সেতুর মধ্যে অবশ্যই পদ্মা সেতুর কথা সবার আগে বলতে হয়। এ সেতু নির্মাণে সংশয় দেখা দিয়েছিল। কিন্তু প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ় সিদ্ধান্ত ও নেতৃত্বে সরকার নিজ দেশের জনগণের অর্থে এই সেতু নির্মাণ করেছে। এটি একটি দুঃসাহসিক ও সফল কাজ। এ ছাড়া আরও অনেক সেতু ও প্রশস্ত সড়ক নির্মাণ এবং মেরামতের মাধ্যমে সারা দেশের সড়ক যাতায়াত ব্যবস্থাকে দ্রুতগতি সম্পন্ন করেছে। এটি সর্বজন স্বীকৃত যে, সাম্প্রতিক সময়ে সড়ক যাতায়াতে সরকার ব্যাপক বিনিয়োগ করেছে এবং জনগণ এর সুফল পেয়েছে।

যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নতির সঙ্গে নিরাপত্তার বিষয়টি বাস্তবতার নিরিখে দেখা প্রয়োজন। আধুনিক সড়ক ও সেতু হয়েছে, তবে সড়ক দুর্ঘটনাও কমছে না। সড়ক দুর্ঘটনার কারণে অকাল পঙ্গুত্ব ও মৃত্যুর ঘটনা বেড়েই চলছে। এটা ভালো কথা নয়। সড়কে মৃত্যু না কমে আরও বেড়েই চলেছে। সড়ক দুর্ঘটনা রোধের বিষয়টি সবারই আরও গভীর মনোযোগের দাবি রাখে। করোনা মহামারির সময়েও সড়ক দুর্ঘটনা বেড়ে গিয়েছিল। সরকারি হিসাব মতে, ২০২১ সালে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় মৃত্যু বেড়েছে প্রায় ৩০ শতাংশ।

বিআরটিএর হিসাবে প্রতিদিন সারা দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় ৩০ জন প্রাণ হারান। সে হিসাবে বছরে নিহতের সংখ্যা দাঁড়ায় প্রায় ১০ হাজার ৮০০ জন। তবে দেশে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণহানি বিষয়ে বিন্ডাব্যাংক এক প্রতিবেদনে বলছে, এ সংখ্যা ১২ হাজার এবং বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার মতে ২০ হাজার। বিশেষজ্ঞরা সড়ক দুর্ঘটনার জন্য বিভিন্ন কারণ চিহ্নিত করেছেন। এসব কারণের মধ্যে বেপরোয়া গাড়ি চালানো, ঝুঁকিপূর্ণ ওভারটেকিং, জরাজীর্ণ সড়ক, অযোগ্য যানবাহন, অদক্ষ চালক, গাড়ি চালানোর সময় মোবাইল ফোন বা হেডফোন ব্যবহার এবং সড়ক ব্যবহারকারীদের মধ্যে সচেতনতার অভাব অন্যতম। এ ছাড়া আরও কিছু কারণের কথা বিভিন্ন সময়ে গণমাধ্যমে জানা যায়। চালকদের দীর্ঘ সময় গাড়ি চালানো ও ট্রিপকেন্দ্রিক গাড়ি চালানোর বিষয়টিও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি করে।

আমি গত ৪০ বছর দেশে বিভিন্ন সামাজিক সমস্যা দূরীকরণের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছি। তন্মধ্যে, মাদক ও ধূমপানবিরোধী কার্যক্রম অন্যতম। আমি মনে করি, মানবদেহের জন্য ক্ষতিকর মাদক ও তামাকের নেশা শুধু মানুষের মৃত্যুর জন্য দায়ী নয়, পরিবার, সমাজ ও রাষ্ট্রে নানাবিধ সমস্যা তৈরি করে। সামাজিক কাজে যুক্ত থাকার সুবাদে দেখেছি, মাদক ও ধূমপানের নেশা যানবাহন চালকদের মনস্তত্ত্বে প্রভাব ফলে। 

মাদকের সঙ্গে ধূমপান ও তামাকের গভীর সম্পর্ক রয়েছে। বলা যায়, এ বিষয়টি সর্বস্তরেই পরিষ্কার। ধূমপান ও তামাকে আসক্ত ড্রাইভারদের মধ্যে মাদক গ্রহণের প্রবণতা বেশি লক্ষ্য করা গেছে। তামাক নিয়ন্ত্রণ আইন অনুসারে, গণপরিবহনে ধূমপান নিষিদ্ধ হওয়ায় যাত্রী সাধারণ বর্তমানে বাসের ভিতরে ধূমপান করেন না। শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত বাস ছাড়া অধিকাংশ সিটি সার্ভিস ও আন্তনগর বাসে প্রায়শই চালক ও তাদের সহকারীদের ধূমপান করতে দেখা যায়। আমি ঢাকায় বিভিন্ন সময়ে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে যাতায়াতের সময় লক্ষ্য করি, বাসে চালকদের অনেকের হাতে সিগারেট থাকে। বাসে ধূমপান করার বিষয়টি একেবারেই অনৈতিক। এতে অনেকগুলো আইনের লঙ্ঘন হয়। যাত্রী সাধারণ পরোক্ষ ধূমপানের শিকার হয়। বিশেষ করে, বাসে নারী ও শিশুরা যেখানে বসে তার পাশেই চালক ও সহকারীরা ধূমপান করে। এতে শিশু ও নারীরা মারাত্মক ক্ষতির শিকার হয়।

তার চেয়েও বড় কথা, চলন্ত গাড়িতে সিগারেট ধরানোর জন্য দুই হাতের ব্যবহার করতে হয়। অল্প সময়ের মনোযোগে এই বিচ্যুতি দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। এ ছাড়া সিগারেটটি জ্বালানোর পর একহাতে যখন সিগারেট থাকে, বারবার সিগারেটকে ঠোঁটের কাছে নিতে হয়। জ্বানালা দিয়ে মুখ বের করে ধোঁয়া ছাড়তে দেখা যায়। তখন স্বাভাবিকভাবেই নেশার দিকে মনোযোগ যায়। এটিও দুর্ঘটনার ঝুঁকি বৃদ্ধি করতে পারে। চালকদের আচরণগত এ সমস্যা সার্বিকভাবে সড়ক দুর্ঘটনাকে প্রকট করে তুলছে। অর্থাৎ চালকদের মধ্যে মাদকদ্রব্য ও অন্যান্য ক্ষতিকর নেশাজাত দ্রব্য সেবনকে সড়ক দুর্ঘটনা বৃদ্ধির পেছনে গুরুতর কারণ হিসেবে দেখছেন পরিবহন বিশেষজ্ঞ ও জনস্বাস্থ্য-মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এ প্রসঙ্গে বলতে চাই, দেশে বিদ্যমান তামাক নিয়ন্ত্রণ আইনে গণপরিবহনে ধূমপান নিষিদ্ধ। বিশেষ করে, বাসের মতো গণপরিবহন শতভাগ ধূমপানমুক্ত। এ ছাড়া সম্প্রতি বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট করপোরেশন সড়ক পরিবহন বিধিমালা ২০২২ অনুমোদিত হয়েছে। এই বিধিমালার তফসিল-২ ও ৩-এ গণপরিবহনের চালক, কন্ডাক্টর ও সুপারভাইজারদের দায়িত্ব ও কর্তব্য অংশে ধূমপান এবং অ্যালকোহল বা অন্য কোনো মাদকের নেশা থেকে বিরত থাকার বিষয়টি অন্তর্ভুক্ত করেছে। এটি বিআরটির অন্যতম একটি ভালো সিদ্ধান্ত। এখন সিদ্ধান্তের কার্যকর বাস্তবায়ন করাটা জরুরি।

‘বেপরোয়া ড্রাইভিং’ বাংলাদেশে সড়কে প্রাণহানির প্রধান কারণ এবং এই বেপরোয়া ড্রাইভিংয়ের জন্য প্রধানত মাদকাসক্তিকে দায়ী করা হয়। চালকদের মধ্যে মাদকাসক্তি প্রতিরোধে ডোপ টেস্টের উদ্যোগ নিয়েছে বিআরটিএ। এমনকি ড্রাইভিং লাইসেন্স নবায়ন করতে গেলেও লাগবে ডোপ টেস্ট। ৩০ জানুয়ারি ২০২২ থেকে ডোপ টেস্ট ছাড়া কোনো পেশাদার চালককে আর লাইসেন্স না দেওয়ার বিষয়ে নীতিগত সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়েছে। যা অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং সময়োপযোগী একটি উদ্যোগ। ডোপ টেস্ট সারা দেশে সব পর্যায়ের সরকারি হাসপাতাল এবং ঢাকা মহানগরীর ক্ষেত্রে ছয়টি প্রতিষ্ঠানে (ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অব ল্যাবরেটরি মেডিসিন অ্যান্ড রেফারেল সেন্টার, জাতীয় বক্ষব্যাধি ইনস্টিটিউট ও হাসপাতাল, জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠান (নিটোর) ও কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল) করা যাবে বলে বিআরটিএ বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানিয়েছিল। ২০২০ সালের ২২ অক্টোবর জাতীয় নিরাপদ সড়ক দিবসের অনুষ্ঠানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চালকদের ডোপ টেস্ট বাধ্যতামূলক করার যে নির্দেশনা দিয়েছিলেন; সেটার একটি ধাপ বাস্তবায়ন হয়েছে। তবে তা ব্যাপক পরিসরে বিস্তৃত করা প্রয়োজন। এক্ষেত্রে নির্দিষ্ট হাসপাতালগুলোতে আধুনিক যন্ত্রপাতি, লোকবল সংকটসহ অনেকগুলো সীমাবদ্ধতা আছে। সীমাবদ্ধতা আছে পুলিশ বাহিনীতেও। বিশেষ করে-শনাক্তকরণ মেশিন না থাকায় পুলিশ মাদক সেবনকারীদের শনাক্ত করতে পারে না। এ ছাড়া শনাক্তকরণ কার্যক্রম পরিচালনায় পর্যাপ্ত সংখ্যক দক্ষ জনবল নেই।

মাদকাসক্ত চালকদের শাস্তি দেওয়ার দায়িত্ব বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটিএ)। দুর্ঘটনামুক্ত নিরাপদ সড়ক যাত্রীর জন্য যেমন প্রয়োজন, তেমনি চালকের জন্য প্রয়োজন। সড়কে যত্রতত্র রাস্তা পারাপারের বিষয়টি বন্ধ করতে সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।  মাননীয় প্রধানমন্ত্রী এ বিষয়ে সঠিক ও যুগোপযোগী সিদ্ধান্ত গ্রহণ করছেন। সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রীও অত্যন্ত আন্তরিকভাবে কাজ করছেন। এ বিষয়ে সংসদে আইন পাস হয়েছে। এখন সেটার যথার্থ বাস্তবায়ন নিশ্চিত করতে হবে।

লেখক : একুশে পদকপ্রাপ্ত শব্দসৈনিক, স্বাধীন বাংলা বেতার কেন্দ্র

Email: [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
হুমকিতে রপ্তানি খাত
হুমকিতে রপ্তানি খাত
বার্লিনের দেয়াল
বার্লিনের দেয়াল
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
বিজ্ঞানবিমুখ মুসলমানদের পথ দেখাবে কে?
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
ধান কাটা মৌসুমে শ্রমিকসংকট
আমার মা ও তাঁর সময়
আমার মা ও তাঁর সময়
সর্বশেষ খবর
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী
বাবার মৃত্যুতে এতিমখানায় খাবার দিলেন মুশফিকুল ফজল আনসারী

১৬ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১
কাভার্ডভ্যান চাপায় নিহত ১

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন
নোয়াখালী জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নির্বাচন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২
ময়মনসিংহে ঝড়ে গাছের ডাল ভেঙে নিহত ২

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ
ব্রহ্মপুত্র নদে নিখোঁজ সহোদর শিশু, উদ্ধার চেষ্টা ব্যর্থ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা
বাগেরহাটে যুবদলের প্রস্তুতি সভা

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন
ব্যক্তি বা সত্তার কার্যক্রম নিষিদ্ধের বিধান যুক্ত করে সন্ত্রাসবিরোধী অধ্যাদেশের খসড়া অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির
রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো : জামায়াত আমির

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি
তাপপ্রবাহের পর রাজধানীতে স্বস্তির বৃষ্টি

৫৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১
আশুগঞ্জে অস্ত্র-গুলিসহ গ্রেফতার ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ
আড়াইহাজারে অপমান সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা
কসবায় বাল্যবিয়ে বন্ধ, জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু
তীব্র তাপদাহে আক্রান্তদের জন্য মহাখালীতে হিটস্ট্রোক সেন্টার চালু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
চট্টগ্রামে ৩৯০০ পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত
ঐতিহাসিক ‘কোরআন দিবস’ উপলক্ষে শিবিরের ছাত্র গণজমায়েত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে
রাতে ঝড়-বৃষ্টি হতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল
চেলসিকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়নস লিগের দৌড়ে এগিয়ে নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা
মাগুরায় জিআই স্বীকৃতি পাওয়া হাজরাপুরী লিচু মেলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি
নেত্রকোনায় হঠাৎ বৃষ্টি, গরমে স্বস্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বজ্রপাতে নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী
নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত ২০ যাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক
কর ফাঁকির সুযোগ নেই, সবাইকে কর দিতে হবে: ডিএনসিসি প্রশাসক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক
বোচাগঞ্জে সীমান্তে ভারত থেকে ফেরার পথে ৪ বাংলাদেশি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল যুবকের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪
ছিনতাই ও চাঁদাবাজির অভিযোগে গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন
বাগেরহাটে দাবদাহে স্থবির জনজীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া
এক যুগ পর স্বজনের বাসায় খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ
আপনারা কেউ রাজপথ ছাড়বেন না: হাসনাত আবদুল্লাহ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম
বিপ্লবী ছাত্র-জনতাকে অভিনন্দন : নাহিদ ইসলাম

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান
পুতিনের শান্তি প্রস্তাব: ইউক্রেনের সঙ্গে সরাসরি আলোচনার আহ্বান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট
ইতিহাসে প্রথম এক দলের ১০ জন রিটায়ার্ড আউট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত বৃত্তান্ত

রকমারি

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা