শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ চলছে। গতকাল ছিল ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। মার্চ এখন খ্যাত আমাদের স্বাধীনতার মাস হিসেবে। স্বাধীনতা অর্জনের পথে একাত্তরের মার্চে বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ইতিহাস রচিত হয়। আবার এ মাসেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সুপরিকল্পিত গণহত্যা শুরু করে। তাই এ মাসটি একাত্তরে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় যেমন ছিল, তেমনি ছিল সবচেয়ে খারাপ সময়। ভালো-মন্দ মিলিয়েই ইতিহাস।  জাতি-রাষ্ট্রকে অনন্তকাল পথ দেখায় ইতিহাস। একটা স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে বহু রাজনৈতিক দল থাকবে, ক্ষমতারও অদলবদল হবে। কিন্তু দেশের স্বাধীনতার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে শুধু অবজ্ঞা নয়, পায়ে মাড়িয়ে মাটিচাপা দিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল রাজনীতি করবে, ক্ষমতায় যাবে, এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। কিন্তু বাংলাদেশে সেটাই হচ্ছে এবং তা করছে বিএনপি। ২৬ মার্চ সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপি যাবে, ফুল দেবে, একটা আলোচনা অনুষ্ঠান হতে পারে, আবার একটা মিছিলও করতে পারে হয়তো। কিন্তু তাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা থাকবে না। গণহত্যার কথা হয়তো বলবে, কিন্তু তাতে পাকিস্তানের নাম নেবে না, পাকিস্তানি গণহত্যাকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি করবে না। সুতরাং তাদের কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্ম বিভ্রান্তিতে পড়বে এই ভেবে যে, একাত্তরের ২৬ মার্চ ছাড়া মাসের মধ্যে অন্য কোনো দিনের কোনো তাৎপর্য হয়তো নেই, হঠাৎ করেই ২৬ মার্চ এসে হাজির হয়েছে এবং একজন মেজর সাহেব মাটি ফুঁড়ে বের হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছে। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া, পয়লা মার্চ ইয়াহিয়া খান কর্তৃক জাতীয় সংসদের অধিবেশন স্থগিত এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ সারা দেশে জনতার ঢল থেকে সেই গগনবিদারী স্লোগান- বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো ইত্যাদির কোনো মূল্য বিএনপির কাছে নেই। তারপর ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, এসবের কোনো উল্লেখ তাদের কাজে, কর্মে, অনুষ্ঠানে কোথাও পাওয়া যাবে না। ৭ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের ইতিহাসে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন এবং তার মধ্যেই ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে একমাত্র সেনানিবাস ছাড়া বাংলাদেশের আর কোথাও পাকিস্তানের পতাকা উঠতে পারেনি। উঠেছে নতুন বাংলাদেশের নতুন পতাকা। তখন বাংলাদেশে পাকিস্তানের শাসন বলতে কিছুই ছিল না। সবকিছু চলেছে বঙ্গবন্ধুর হুকুমে।

অঘোষিত শাসক ও সরকার হিসেবে কাজ করেছে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মোতাবেক তাজউদ্দীন আহমদ কর্তৃক ৮ মার্চ ঘোষিত ১৫ দফা এবং ১৫ মার্চ ঘোষিত ৩৫ দফা নির্দেশনা অনুযায়ী তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সবকিছু চলেছে। উপরোক্ত ঘটনাবলির সবকিছু তো বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পদ, নতুন প্রজন্মের জন্য অফুরন্ত অনুপ্রেরণার জায়গা, যেগুলো ছিল ২৬ মার্চের আগের ঘটনা। কিন্তু এগুলোর কানাকড়ি মূল্য বিএনপি কখনো দেয় না। কেন, এসবের কী দোষ, তার ব্যাখ্যাও এ যাবৎ বিএনপির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি। কেউ বলতে পারেন তাতে কী হয়েছে। এসব মাটির নিচে কবর দিয়েও তো জিয়া-উত্তর বিএনপি নির্বাচনে জিতে দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে শুধু নয়, চিহ্নিত দুজন জামায়াত যুদ্ধাপরাধীকে বড় মন্ত্রী বানিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে তারা কত বড় ক্ষমতাশালী। এগুলো বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য বড় ট্র্যাজেডি। এ ট্র্যাজেডির দায় সবচেয়ে বেশি বর্তায় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সবচেয়ে বড় দল ও কান্ড ত্যাগের দৃষ্টান্ত আজ সর্বত্র ভুলুণ্ঠিত হওয়ার কারণেই উল্লিখিত জাতীয় রাজনৈতিক ট্র্যাজেডির দায় এখনো আমাদের বহন করতে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসাতে মানুষের মনে প্রত্যাশা জন্মেছিল, এবার তাহলে পঁচাত্তরের পর উদ্ভূত কলঙ্কিত রাজনীতি ও তার ট্র্যাজেডির দায় থেকে আমরা মুক্ত হতে চলেছি। কিন্তু আজ ১৪-১৫ বছরের মাথায় এসেও মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। এটা নিয়ে কোনো ভাবনা ও গবেষণা আওয়ামী লীগের আছে কি না জানি না। তবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাংস্কৃতি, সবকিছু পদদলিত করে বিএনপি রাজনীতিতে এখনো যে কারণে টিকে আছে তার কয়েকটি উল্লেখ করি। প্রথমত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগী হয়। এরা এবং এদের উত্তরসূরিরা আওয়ামী লীগের চরম বিরোধী। আর এর প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সুবিধাভোগী বিএনপি। দ্বিতায়ত, সব সেক্টরে কিছু লোক আছে তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে; কিন্তু ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে আওয়ামী লীগবিরোধী। এ পক্ষের সমর্থনও পাচ্ছে বিএনপি।

তৃতীয়ত, মিডিয়া ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কিছু প্রতিষ্ঠিত এবং প্রভাবশালী গোষ্ঠী আছে, যারা বিদেশি কোনো পক্ষের দালাল হিসেবে কাজ করে। সব দেশেই সবসময় এরকম একটি চরম সুবিধাভোগী পক্ষ থাকে। বাংলাদেশের এ পক্ষটি ভীষণভাবে শেখ হাসিনাবিরোধী। কারণ শেখ হাসিনা বাবার মতোই জীবন গেলেও দেশের স্বার্থ বিদেশের কাছে বিকিয়ে দেবেন না। উপরোক্ত কারণগুলোর জন্যই জিয়া-উত্তর বিএনপি দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে। উল্লিখিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও পরিস্থিতিতে আরেকটি জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। আর সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বড় প্রতিপক্ষ বিএনপি। এটাই বাস্তবতা। বিএনপি শর্ত দিয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যতিরেকে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান ও আইনের বাইরে তারা কোনো শর্ত মেনে নেবে না। ফলে চিহ্নিত কিছু মিডিয়া হাউস এবং তথাকথিত নিরপেক্ষ নামধারীরা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই মর্মে যে- বিএনপি দাবি মানা না হলে এবং তারা নির্বাচনে না এলে দেশে সংঘাত-সংঘর্ষ হবে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে বিএনপিকে সংঘাত-সংঘর্ষের পথে যাওয়ার জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক পন্থা নয়, বিএনপি সংঘাত-সংঘর্ষ বাধাবে এবং তার ভয়ে আওয়ামী লীগকে পিছু হটতে হবে। কী সুন্দর যুক্তি আর কী। কুজন ও তার বিপরীত নামের বন্ধুরাসহ যত নিরপেক্ষ আছেন, তাদের কথা হলো সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগ বড় অন্যায় কাজ করেছে। কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়, সেটা বলার অধিকার একমাত্র সংবিধানের, আর সংবিধান কী বলছে তার শেষ কথা বলার অধিকার শুধু দেশের সুপ্রিম কোর্টের রয়েছে, অন্য কারও নয়। তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার বাতিল করে আওয়ামী সরকার যদি অন্যায় করে থাকে তাহলে প্রতিকারের জন্য তারা সর্বোচ্চ আদালতে যাচ্ছে না কেন। তারা যে যাচ্ছে না, তাতে বোঝা যায়, সাংবিধানিকভাবে সবই ন্যায্য কাজ হয়েছে। সামরিক আদেশ দ্বারা নয়, যথাযথ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস অনুসরণ করে ২০০৮ সালে সব দলের অংশগ্রহণ ও সর্বজন প্রশংসিত নির্বাচনের পর গঠিত সংসদে বসে জনপ্রতিনিধিগণ যথাযথ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করেছেন। বিএনপি নিজেদের ভুলের জন্য সার্বিকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তার জন্য এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দল, সরকার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে এই বলে যে, বিএনপি নির্বাচনে না এলে সংঘাত-সংঘর্ষ এবং নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ভুল করবে বিএনপি আর তার জন্য খেসারত দিতে হবে দেশের মানুষকে, ছাড় দিতে ও মাথা নত করতে হবে অন্য দলকে। বলা হচ্ছে বিএনপি বড় দল। তাহলে আওয়ামী লীগ কি ছোট দল। ভুল যে করবে সংশোধন তো তাকে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পদে পদে ভুল করেছে বিএনপি। ২০০৬ সালে নিজেদের দলীয় ও পছন্দের ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার চেষ্টা করে কি বড় ভুল করেনি বিএনপি, তার জন্য কি রাষ্ট্র ও দেশের মানুষকে মহা খেসারত দিতে হয়নি। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগ বাড়িয়ে টেলিফোন করলেন বেগম খালেদা জিয়াকে।

সেই টেলিফোন আলাপের কথা এখন সবাই জানেন। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ যে মন্ত্রণালয় চাইবে সেই মন্ত্রণালয়ই বিএনপিকে দেওয়ার যে প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী সেদিন দিয়েছিলেন সেগুলো সব প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি কি বড় ভুল করেনি। সুতরাং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হওয়ার জন্য যদি গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য তো বিএনপি দায়ী। ২০১৪ সালে নির্বাচিত দুজন সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী যথাক্রমে আন্তর্জাতিক পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে উক্ত দুটি সংস্থার চেয়ারম্যান হওয়ায় প্রমাণ হয় ২০১৪ সালের নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরেও সব বড় বড় আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র বর্তমান সরকারের সঙ্গে পুরোদস্তুর সব ধরনের বন্ধন অটুট রেখেছে। এখন কেউ কেউ বলছেন, একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হলে ভালো হয়। সমঝোতা কথাটি ইতিবাচক। সমঝোতার চেষ্টা বহুবার হয়েছে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিদেশি ব্যক্তিবর্গ এসেছেন, দেশের ভিতর থেকে সুধীজন প্রচেষ্টা নিয়েছেন। কিন্তু ফল কিছু হয়নি। বিএনপির ১৯৯১-১৯৯৬ এবং আওয়ামী লীগের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে রাস্তার রাজনীতিতে কিছু সংঘাত-সংঘর্ষ থাকলেও সেটি মারণাস্ত্রে রূপ নেয়নি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করার পর হিন্দু সম্প্রদায় ও আওয়ামী লীগ শুধু নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল। হিন্দু কাহা হ্যায়, আওয়ামী লীগ কাহা হ্যায়, মুক্তি কাহা হ্যায়; একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এ তল্লাশি অভিযানের মতোই বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ২০০১ সালের নির্বাচনের পর দেশের সর্বত্র অভিযান শুরু করে। বিপুল সংখ্যক হিন্দু দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ এর প্রতিবাদ করে বই লেখার জন্য তাকে জীবন দিতে হয়। আওয়ামী লীগকে শেষ করার জন্য হলো ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। হত্যা করা হলো আহসানউল্লাহ মাস্টার, মুনজুরুল আলম, মমতাজউদ্দিন ও শাহ এ এম এস কিবরিয়ার মতো স্বজ্জন ব্যক্তিবর্গ। কারণ, তারা আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। কেউ কি বলতে পারবেন ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদসহ গত তিন মেয়াদের ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় উপরোক্ত পর্যায় ও কাতারের একটি ঘটনাও কি ঘটেছে। তাহলে দুই পক্ষকেই যারা একই দাঁড়িপাল্লায় মাপছেন তাদের কি নিরপেক্ষ বলা যায়।

তারপরেও বলি সমঝোতা হলে ভালো হয়। কিন্তু সেই সমঝোতা চেষ্টায় গাছের শেকড় কেটে ডালে পানি দিলে তো আগের মতোই নিষ্ফলা হবে। বাংলাদেশের শেকড়ের ওপর যদি সবাই পানি ঢালতে রাজি হয় এবং শেকড়কে অটুট রাখতে একমত হয় তাহলে বাকি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্ন ওঠে বাংলাদেশের শেকড় কোথায়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক ভিত্তি ও অনুঘটক ছয় দফা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন; একাত্তরের মার্চ মাসজুড়ে অসাধারণ অসহযোগ আন্দোলন এবং তার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এসব কি বাংলাদেশের শেকড়ের অংশ নয়? তার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অস্থায়ী সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জাতির পিতা,  এগুলো কি বাংলাদেশের শেকড়ের বাইরে? কিন্তু উল্লিখিত সবকিছুকে অস্বীকার করার পরেও বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
ধর্মীয় সহনশীলতা ও ইসলাম
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
দেশব্যাপী সাঁড়াশি অভিযান
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
টাইফয়েড নির্মূলের লড়াই বনাম গুজব
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
নিরপেক্ষ জনপ্রশাসন : চাই রাজনৈতিক অঙ্গীকার
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
একীভূত ব্যাংক
একীভূত ব্যাংক
নির্বাচনের ঢেউ
নির্বাচনের ঢেউ
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মানবাধিকারের কথা বলে ইসলাম
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
মাদকে বিপথগামী লাখ লাখ মানুষ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত
রাজশাহীতে ছিনতাইকারীদের ছুরিকাঘাতে অটোচালক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস
১১ বছর পর ইসরায়েলি সেনার মরদেহ ফেরত দিল হামাস

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট
ভায়েকানোর মাঠে রিয়াল মাদ্রিদের হোঁচট

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে শেল্টার হোম থেকে অর্ধশতাধিক বিড়াল উদ্ধার

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে
অপরিচ্ছন্ন-অস্বাস্থ্যকর শেল্টার হোম থেকে উদ্ধার করা হল বিড়ালগুলোকে

৪৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা
ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বক্তব্যের সমালোচনা করল ঢাকা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু
নির্বাচন বানচাল ও পেছানোর চক্রান্ত মেনে নেবে না বিএনপি: সালাউদ্দিন বাবু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে
তাপমাত্রা ১২ ডিগ্রিতে নামতে পারে যেসব অঞ্চলে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ
এনসিপির আইনজীবী সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক
দুই দিনেও উদ্ধার হয়নি নিখোঁজ নারী পর্যটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল
মেট্রোরেলের সব কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ছুটি বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা
সচিবের সঙ্গে বৈঠক শেষে যে বার্তা দিলেন প্রাথমিকের শিক্ষকরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১০৩৭ মামলা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান
হংকং সিক্সেসে চ্যাম্পিয়ন পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি
এক দাতিনা মাছ ১ লাখ টাকায় বিক্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস
মালদ্বীপের বাজারে প্রবেশের অনুমতি পেল ওয়ালটন ক্যাবলস

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান
বাংলাদেশ সফরে পাকিস্তান নৌবাহিনী প্রধান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি
ইবিতে প্রাথমিকে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগের দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু
ভালুকায় সড়ক দুর্ঘটনায় স্বামী-স্ত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল
ধানের শীষে ভোট দিন, এলাকার উন্নয়নের দায়িত্ব আমার: মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি
বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে অংশ নিচ্ছে সাতক্ষীরার দুই শিশু প্রতিনিধি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ
আজিজুলের সেঞ্চুরিতে সিরিজ ড্র করল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন
নীলফামারীতে বিসিএস প্রভাষক পরিষদের মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু
গৌরীপুর বিএনপির সমাবেশে স্ট্রোক করে ছাত্রদল কর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-খুলনা মহাসড়ক ছয় লেনে উন্নীত করার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি
আরও ১৪ জেলায় নতুন ডিসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ
হার্ট অ্যাটাক করে হাসপাতালে ফারুক আহমেদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে মোশারফ হোসেনের গণসংযোগ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’
তারেকের উদ্দেশে ইসি সচিব : ‘৫২২ ঘণ্টা হলেও কিছু করার নেই’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা
ঢাকা-১৭ আসনে লড়বেন শহিদ জহির রায়হানের ছেলে, যা বললেন মা সুচন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
পে-কমিশনের সিদ্ধান্ত নেবে আগামী সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস
ওবায়দুল কাদের ও মডেল মেঘলার ফোনালাপ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম
ঢাকা জেলার নতুন ডিসি শফিউল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি
১৫ জেলায় নতুন ডিসি, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!
বদলে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাপ্রধানের পদবি!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী
বিচারের রায় ঘনিয়ে আসায় উন্মাদ হয়ে এখন নতুন ‘থিওরি’: উপদেষ্টা ফারুকী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ
ঢাকা-১০ আসনের ভোটার হচ্ছেন উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস
সৌদি প্রো লিগে রোনালদোর নতুন ইতিহাস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা
দুই উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবিতে শহীদ মিনারে প্রাথমিকের শিক্ষকরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন
৮ ডিসিকে যুগ্মসচিব হিসেবে পদায়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব
খাদ্যকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে পারে, এমন দেশ থেকে আমদানিনির্ভরতা কমবে : প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা
মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক বোর্ডের জরুরি নির্দেশনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা
এক দিনে পদ ফিরে পেলেন বিএনপির ৪০ নেতা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা
কর্মবিরতিতে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার
বিএনপির ৫ নেতাকে সব পদ থেকে বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ
হাসিনার সাথে আপস করিনি তাই বিএনপিতে যোগদান করেছি : স্নিগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী
৫ মামলায় হাইকোর্টে জামিন পেলেন আইভী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি
বিবিসি শতভাগ ‘ভুয়া সংবাদমাধ্যম’:  ট্রাম্পের প্রেস সেক্রেটারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
বন্দিদের মরদেহ ফেরত না আসা পর্যন্ত অভিযান চলবে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পের চোখ বন্ধ ছবি ঘিরে বিতর্ক, যা বলছে হোয়াইট হাউস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক
সালাহউদ্দিন আহমদের কথায় অনশন ভাঙলেন আমজনতার তারেক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা
জাতীয় দলের ৯৯ ভাগ নারী ক্রিকেটার হয়েছেন কুপ্রস্তাবের শিকার : রেশমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল
শাটডাউন : যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ১৪০০ ফ্লাইট বাতিল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়
মরিচের গুঁড়া ছুড়ে স্বর্ণালংকার চুরির চেষ্টা নারীর, খেয়ে বসলেন ২৫ সেকেন্ডে ২০ চড়

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’
কাফনের কাপড় হাতে শপথ ‘১০ম গ্রেড ছাড়া ফিরবেন না শিক্ষকরা’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক
নিউরোসায়েন্সেস হাসপাতালে চালু হচ্ছে এআই পদ্ধতির চিকিৎসাসেবা : নিন্স পরিচালক

১০ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়
উত্তরবঙ্গে জেঁকে বসেছে শীত, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা তেঁতুলিয়ায়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’
বলিউডে বাজেটের রেকর্ড ভাঙবে শাহরুখের ‘কিং’

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা
১৩ নভেম্বর ঘিরে সর্বোচ্চ সতর্কতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল
স্বামী-স্ত্রী সেজে পুলিশ আসামি ধরল

দেশগ্রাম

রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!
রাজনীতির বিজ্ঞানে ম্যাটিকুলাস ডিজাইন!

সম্পাদকীয়

৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ
৬৫ হাজার বিদ্যালয়ে ক্লাস বন্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি
১৪ দিনেও অধরা প্রধান আসামি

দেশগ্রাম

কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন
কাভার্ডভ্যানের ধাক্কায় পা বিচ্ছিন্ন

দেশগ্রাম

গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত
গণভোটের নাটক ও গোপনে আঁতাত

প্রথম পৃষ্ঠা

তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা
তামিমের সেঞ্চুরিতে সিরিজ হার এড়াল যুবারা

মাঠে ময়দানে

জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী
জনতার দলের পাঁচ স্বতন্ত্র প্রার্থী

নগর জীবন

ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ
ঢাকা থেকেই নির্বাচন করবেন আসিফ

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার
নতুন পে-স্কেলের সিদ্ধান্ত নেবে নির্বাচিত সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সালিশে জামায়াত নেতাসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম
সালিশে জামায়াত নেতাসহ ১০ জনকে কুপিয়ে জখম

দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী
খালেদা জিয়ার সাজে র‌্যালিতে শিশু, উচ্ছ্বসিত নেতা-কর্মী

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬
বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষে মামলা আসামি ৯২৬

দেশগ্রাম

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে দুজনের প্রাণহানি

দেশগ্রাম

২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫
২ কোটি টাকার ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৫

দেশগ্রাম

পানের বরজে নারীর লাশ
পানের বরজে নারীর লাশ

দেশগ্রাম

ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা
ঐতিহ্যবাহী লাঠিখেলা

দেশগ্রাম

নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ
নির্ধারিত দিনই হাসিনার রায় ঘোষণার তারিখ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়
স্বপ্ন নিয়ে বিশ্বকাপের অপেক্ষায়

মাঠে ময়দানে

ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু
ইজিবাইকে ওড়না পেঁচিয়ে তরুণীর মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
পঙ্গু ছেলে ও ক্যানসারে আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

নগর জীবন

ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার
ছাত্রলীগের ঝটিকা মিছিল থেকে তিনজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা  অর্ধশতাধিক আহত
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশীর গাড়িবহরে হামলা অর্ধশতাধিক আহত

নগর জীবন

চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ
চুয়াডাঙ্গায় বিএনপি প্রার্থী শরীফুজ্জামানের গণসংযোগ

নগর জীবন

রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল
রক্তস্পন্দনের কিউআর কোড কার্যক্রমের উদ্বোধন করলেন ডা. পাভেল

নগর জীবন

চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি
চট্টগ্রামের শতবর্ষী কালীমন্দিরে চুরি

নগর জীবন

ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট
ইনোভার-এর ব্র্যান্ড লঞ্চ ইভেন্ট

নগর জীবন