শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ চলছে। গতকাল ছিল ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। মার্চ এখন খ্যাত আমাদের স্বাধীনতার মাস হিসেবে। স্বাধীনতা অর্জনের পথে একাত্তরের মার্চে বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ইতিহাস রচিত হয়। আবার এ মাসেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সুপরিকল্পিত গণহত্যা শুরু করে। তাই এ মাসটি একাত্তরে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় যেমন ছিল, তেমনি ছিল সবচেয়ে খারাপ সময়। ভালো-মন্দ মিলিয়েই ইতিহাস।  জাতি-রাষ্ট্রকে অনন্তকাল পথ দেখায় ইতিহাস। একটা স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে বহু রাজনৈতিক দল থাকবে, ক্ষমতারও অদলবদল হবে। কিন্তু দেশের স্বাধীনতার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে শুধু অবজ্ঞা নয়, পায়ে মাড়িয়ে মাটিচাপা দিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল রাজনীতি করবে, ক্ষমতায় যাবে, এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। কিন্তু বাংলাদেশে সেটাই হচ্ছে এবং তা করছে বিএনপি। ২৬ মার্চ সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপি যাবে, ফুল দেবে, একটা আলোচনা অনুষ্ঠান হতে পারে, আবার একটা মিছিলও করতে পারে হয়তো। কিন্তু তাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা থাকবে না। গণহত্যার কথা হয়তো বলবে, কিন্তু তাতে পাকিস্তানের নাম নেবে না, পাকিস্তানি গণহত্যাকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি করবে না। সুতরাং তাদের কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্ম বিভ্রান্তিতে পড়বে এই ভেবে যে, একাত্তরের ২৬ মার্চ ছাড়া মাসের মধ্যে অন্য কোনো দিনের কোনো তাৎপর্য হয়তো নেই, হঠাৎ করেই ২৬ মার্চ এসে হাজির হয়েছে এবং একজন মেজর সাহেব মাটি ফুঁড়ে বের হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছে। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া, পয়লা মার্চ ইয়াহিয়া খান কর্তৃক জাতীয় সংসদের অধিবেশন স্থগিত এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ সারা দেশে জনতার ঢল থেকে সেই গগনবিদারী স্লোগান- বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো ইত্যাদির কোনো মূল্য বিএনপির কাছে নেই। তারপর ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, এসবের কোনো উল্লেখ তাদের কাজে, কর্মে, অনুষ্ঠানে কোথাও পাওয়া যাবে না। ৭ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের ইতিহাসে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন এবং তার মধ্যেই ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে একমাত্র সেনানিবাস ছাড়া বাংলাদেশের আর কোথাও পাকিস্তানের পতাকা উঠতে পারেনি। উঠেছে নতুন বাংলাদেশের নতুন পতাকা। তখন বাংলাদেশে পাকিস্তানের শাসন বলতে কিছুই ছিল না। সবকিছু চলেছে বঙ্গবন্ধুর হুকুমে।

অঘোষিত শাসক ও সরকার হিসেবে কাজ করেছে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মোতাবেক তাজউদ্দীন আহমদ কর্তৃক ৮ মার্চ ঘোষিত ১৫ দফা এবং ১৫ মার্চ ঘোষিত ৩৫ দফা নির্দেশনা অনুযায়ী তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সবকিছু চলেছে। উপরোক্ত ঘটনাবলির সবকিছু তো বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পদ, নতুন প্রজন্মের জন্য অফুরন্ত অনুপ্রেরণার জায়গা, যেগুলো ছিল ২৬ মার্চের আগের ঘটনা। কিন্তু এগুলোর কানাকড়ি মূল্য বিএনপি কখনো দেয় না। কেন, এসবের কী দোষ, তার ব্যাখ্যাও এ যাবৎ বিএনপির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি। কেউ বলতে পারেন তাতে কী হয়েছে। এসব মাটির নিচে কবর দিয়েও তো জিয়া-উত্তর বিএনপি নির্বাচনে জিতে দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে শুধু নয়, চিহ্নিত দুজন জামায়াত যুদ্ধাপরাধীকে বড় মন্ত্রী বানিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে তারা কত বড় ক্ষমতাশালী। এগুলো বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য বড় ট্র্যাজেডি। এ ট্র্যাজেডির দায় সবচেয়ে বেশি বর্তায় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সবচেয়ে বড় দল ও কান্ড ত্যাগের দৃষ্টান্ত আজ সর্বত্র ভুলুণ্ঠিত হওয়ার কারণেই উল্লিখিত জাতীয় রাজনৈতিক ট্র্যাজেডির দায় এখনো আমাদের বহন করতে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসাতে মানুষের মনে প্রত্যাশা জন্মেছিল, এবার তাহলে পঁচাত্তরের পর উদ্ভূত কলঙ্কিত রাজনীতি ও তার ট্র্যাজেডির দায় থেকে আমরা মুক্ত হতে চলেছি। কিন্তু আজ ১৪-১৫ বছরের মাথায় এসেও মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। এটা নিয়ে কোনো ভাবনা ও গবেষণা আওয়ামী লীগের আছে কি না জানি না। তবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাংস্কৃতি, সবকিছু পদদলিত করে বিএনপি রাজনীতিতে এখনো যে কারণে টিকে আছে তার কয়েকটি উল্লেখ করি। প্রথমত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগী হয়। এরা এবং এদের উত্তরসূরিরা আওয়ামী লীগের চরম বিরোধী। আর এর প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সুবিধাভোগী বিএনপি। দ্বিতায়ত, সব সেক্টরে কিছু লোক আছে তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে; কিন্তু ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে আওয়ামী লীগবিরোধী। এ পক্ষের সমর্থনও পাচ্ছে বিএনপি।

তৃতীয়ত, মিডিয়া ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কিছু প্রতিষ্ঠিত এবং প্রভাবশালী গোষ্ঠী আছে, যারা বিদেশি কোনো পক্ষের দালাল হিসেবে কাজ করে। সব দেশেই সবসময় এরকম একটি চরম সুবিধাভোগী পক্ষ থাকে। বাংলাদেশের এ পক্ষটি ভীষণভাবে শেখ হাসিনাবিরোধী। কারণ শেখ হাসিনা বাবার মতোই জীবন গেলেও দেশের স্বার্থ বিদেশের কাছে বিকিয়ে দেবেন না। উপরোক্ত কারণগুলোর জন্যই জিয়া-উত্তর বিএনপি দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে। উল্লিখিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও পরিস্থিতিতে আরেকটি জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। আর সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বড় প্রতিপক্ষ বিএনপি। এটাই বাস্তবতা। বিএনপি শর্ত দিয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যতিরেকে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান ও আইনের বাইরে তারা কোনো শর্ত মেনে নেবে না। ফলে চিহ্নিত কিছু মিডিয়া হাউস এবং তথাকথিত নিরপেক্ষ নামধারীরা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই মর্মে যে- বিএনপি দাবি মানা না হলে এবং তারা নির্বাচনে না এলে দেশে সংঘাত-সংঘর্ষ হবে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে বিএনপিকে সংঘাত-সংঘর্ষের পথে যাওয়ার জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক পন্থা নয়, বিএনপি সংঘাত-সংঘর্ষ বাধাবে এবং তার ভয়ে আওয়ামী লীগকে পিছু হটতে হবে। কী সুন্দর যুক্তি আর কী। কুজন ও তার বিপরীত নামের বন্ধুরাসহ যত নিরপেক্ষ আছেন, তাদের কথা হলো সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগ বড় অন্যায় কাজ করেছে। কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়, সেটা বলার অধিকার একমাত্র সংবিধানের, আর সংবিধান কী বলছে তার শেষ কথা বলার অধিকার শুধু দেশের সুপ্রিম কোর্টের রয়েছে, অন্য কারও নয়। তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার বাতিল করে আওয়ামী সরকার যদি অন্যায় করে থাকে তাহলে প্রতিকারের জন্য তারা সর্বোচ্চ আদালতে যাচ্ছে না কেন। তারা যে যাচ্ছে না, তাতে বোঝা যায়, সাংবিধানিকভাবে সবই ন্যায্য কাজ হয়েছে। সামরিক আদেশ দ্বারা নয়, যথাযথ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস অনুসরণ করে ২০০৮ সালে সব দলের অংশগ্রহণ ও সর্বজন প্রশংসিত নির্বাচনের পর গঠিত সংসদে বসে জনপ্রতিনিধিগণ যথাযথ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করেছেন। বিএনপি নিজেদের ভুলের জন্য সার্বিকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তার জন্য এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দল, সরকার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে এই বলে যে, বিএনপি নির্বাচনে না এলে সংঘাত-সংঘর্ষ এবং নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ভুল করবে বিএনপি আর তার জন্য খেসারত দিতে হবে দেশের মানুষকে, ছাড় দিতে ও মাথা নত করতে হবে অন্য দলকে। বলা হচ্ছে বিএনপি বড় দল। তাহলে আওয়ামী লীগ কি ছোট দল। ভুল যে করবে সংশোধন তো তাকে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পদে পদে ভুল করেছে বিএনপি। ২০০৬ সালে নিজেদের দলীয় ও পছন্দের ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার চেষ্টা করে কি বড় ভুল করেনি বিএনপি, তার জন্য কি রাষ্ট্র ও দেশের মানুষকে মহা খেসারত দিতে হয়নি। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগ বাড়িয়ে টেলিফোন করলেন বেগম খালেদা জিয়াকে।

সেই টেলিফোন আলাপের কথা এখন সবাই জানেন। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ যে মন্ত্রণালয় চাইবে সেই মন্ত্রণালয়ই বিএনপিকে দেওয়ার যে প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী সেদিন দিয়েছিলেন সেগুলো সব প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি কি বড় ভুল করেনি। সুতরাং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হওয়ার জন্য যদি গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য তো বিএনপি দায়ী। ২০১৪ সালে নির্বাচিত দুজন সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী যথাক্রমে আন্তর্জাতিক পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে উক্ত দুটি সংস্থার চেয়ারম্যান হওয়ায় প্রমাণ হয় ২০১৪ সালের নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরেও সব বড় বড় আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র বর্তমান সরকারের সঙ্গে পুরোদস্তুর সব ধরনের বন্ধন অটুট রেখেছে। এখন কেউ কেউ বলছেন, একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হলে ভালো হয়। সমঝোতা কথাটি ইতিবাচক। সমঝোতার চেষ্টা বহুবার হয়েছে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিদেশি ব্যক্তিবর্গ এসেছেন, দেশের ভিতর থেকে সুধীজন প্রচেষ্টা নিয়েছেন। কিন্তু ফল কিছু হয়নি। বিএনপির ১৯৯১-১৯৯৬ এবং আওয়ামী লীগের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে রাস্তার রাজনীতিতে কিছু সংঘাত-সংঘর্ষ থাকলেও সেটি মারণাস্ত্রে রূপ নেয়নি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করার পর হিন্দু সম্প্রদায় ও আওয়ামী লীগ শুধু নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল। হিন্দু কাহা হ্যায়, আওয়ামী লীগ কাহা হ্যায়, মুক্তি কাহা হ্যায়; একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এ তল্লাশি অভিযানের মতোই বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ২০০১ সালের নির্বাচনের পর দেশের সর্বত্র অভিযান শুরু করে। বিপুল সংখ্যক হিন্দু দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ এর প্রতিবাদ করে বই লেখার জন্য তাকে জীবন দিতে হয়। আওয়ামী লীগকে শেষ করার জন্য হলো ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। হত্যা করা হলো আহসানউল্লাহ মাস্টার, মুনজুরুল আলম, মমতাজউদ্দিন ও শাহ এ এম এস কিবরিয়ার মতো স্বজ্জন ব্যক্তিবর্গ। কারণ, তারা আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। কেউ কি বলতে পারবেন ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদসহ গত তিন মেয়াদের ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় উপরোক্ত পর্যায় ও কাতারের একটি ঘটনাও কি ঘটেছে। তাহলে দুই পক্ষকেই যারা একই দাঁড়িপাল্লায় মাপছেন তাদের কি নিরপেক্ষ বলা যায়।

তারপরেও বলি সমঝোতা হলে ভালো হয়। কিন্তু সেই সমঝোতা চেষ্টায় গাছের শেকড় কেটে ডালে পানি দিলে তো আগের মতোই নিষ্ফলা হবে। বাংলাদেশের শেকড়ের ওপর যদি সবাই পানি ঢালতে রাজি হয় এবং শেকড়কে অটুট রাখতে একমত হয় তাহলে বাকি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্ন ওঠে বাংলাদেশের শেকড় কোথায়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক ভিত্তি ও অনুঘটক ছয় দফা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন; একাত্তরের মার্চ মাসজুড়ে অসাধারণ অসহযোগ আন্দোলন এবং তার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এসব কি বাংলাদেশের শেকড়ের অংশ নয়? তার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অস্থায়ী সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জাতির পিতা,  এগুলো কি বাংলাদেশের শেকড়ের বাইরে? কিন্তু উল্লিখিত সবকিছুকে অস্বীকার করার পরেও বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা
চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
বড় শত্রু ভুয়া তথ্য
নির্বাচনি দায়িত্ব
নির্বাচনি দায়িত্ব
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
সূর্য দেখুক ঐতিহ্যের সূর্যঘড়ি
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
ধর্মের কল বাতাসে নড়ে
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
নির্বাচন বাংলাদেশের, ইঞ্জিনিয়ারিং ভারতের
সর্বশেষ খবর
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!
ম্যানইউ ছেড়ে বার্সেলোনাতেই স্থায়ী হতে চান রাশফোর্ড!

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার
বসতঘর থেকে ৭ ফুট অজগর উদ্ধার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার
অসময়ে দেখা কনকচাঁপা, কদম ও কৃষ্ণচূড়ার

১৪ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা
দৌলতপুরে সৎ ভাইকে হত্যা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা
গাইবান্ধায় ৭ মাস ধরে বন্ধ ডোপ টেস্ট, বিপাকে সনদপ্রত্যাশীরা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ
জেমিনি থেকে প্রম্পটিং, বিনামূল্যে ৫ কোর্সে এআই শেখার সুযোগ

২১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা
অ্যালগরিদম বদলে গেছে, তাই পথও বদলাচ্ছেন ইউটিউবাররা

২২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ৪৬৮

৩২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান
কেন পৃথিবীর সুখী দেশ ভুটান

৩২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
সুরমা নদীর ভাঙন ঠেকাতে সুনামগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ
গাইবান্ধায় মাদক ও বাল্যবিবাহবিরোধী প্রচারণায় বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক
‘রোবট আর্মি’ নিয়ন্ত্রণে রাখতে বিশাল পারিশ্রমিক চান মাস্ক

৩৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’
‘দেশ পুনর্গঠনে তারেক রহমানের ৩১ দফার বিকল্প নেই’

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট
বিশ্বের সবচেয়ে সুন্দর স্টেডিয়ামের তালিকায় সিলেট

৪০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে
দুবলার চরে শুরু শুটকি মৌসুম, সাগরে নামছেন ১০ হাজার জেলে

৪৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ
বগুড়ায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত–আহতদের পরিবারে ক্ষতিপূরণের চেক বিতরণ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭২৬

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত
ল্যাবে তৈরি হচ্ছে মানুষের দাঁত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের
রাশিয়ার আবাসিক এলাকায় ড্রোন হামলা ইউক্রেনের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান
বাংলাদেশ থেকে প্রশিক্ষিত তিন হাজার কর্মী নেবে জাপান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
দিনাজপুরে শারীরিক প্রতিবন্ধী ইমামের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো
চীনা কমিউনিস্ট পার্টির বৈঠক থেকে যে তিন সিদ্ধান্ত এলো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?
ভারত-যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য চুক্তি কোন শর্তে হতে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!
উপদেষ্টা পরিষদে বিদায়ের সুর!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান
ফের ‘পরমাণু স্থাপনায় হামলার আশঙ্কা’ নিয়ে যা বলল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ
দেশজুড়ে ভূমি অফিসের নিরাপত্তা জোরদারের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি খুবই হতাশ: স্যামি
আমি খুবই হতাশ: স্যামি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২
সারাদেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৭১২

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন
টি-টোয়েন্টি দলে ফিরলেন লিটন, বাদ সাইফউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো
সৌম্য ফর্মে ফিরে আবারও দেখালেন আশার আলো

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন
ইউক্রেনকে ১৫০ যুদ্ধবিমান দেবে সুইডেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’
মিয়ানমারের স্ক্যাম সেন্টারে বেলারুশের মডেলের ‘রহস্যজনক মৃত্যু’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব
দায়িত্ব শেষ করে যত তাড়াতাড়ি যেতে পারি বাঁচব

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা
এক রাতে কোটি রুপি আয় শিল্পার রেস্তোরাঁয়, তবু দিচ্ছেন না জরিমানা

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু
দৃশ্যমান রাঙামাটির ঝুলন্ত সেতু

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে