শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ চলছে। গতকাল ছিল ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। মার্চ এখন খ্যাত আমাদের স্বাধীনতার মাস হিসেবে। স্বাধীনতা অর্জনের পথে একাত্তরের মার্চে বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ইতিহাস রচিত হয়। আবার এ মাসেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সুপরিকল্পিত গণহত্যা শুরু করে। তাই এ মাসটি একাত্তরে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় যেমন ছিল, তেমনি ছিল সবচেয়ে খারাপ সময়। ভালো-মন্দ মিলিয়েই ইতিহাস।  জাতি-রাষ্ট্রকে অনন্তকাল পথ দেখায় ইতিহাস। একটা স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে বহু রাজনৈতিক দল থাকবে, ক্ষমতারও অদলবদল হবে। কিন্তু দেশের স্বাধীনতার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে শুধু অবজ্ঞা নয়, পায়ে মাড়িয়ে মাটিচাপা দিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল রাজনীতি করবে, ক্ষমতায় যাবে, এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। কিন্তু বাংলাদেশে সেটাই হচ্ছে এবং তা করছে বিএনপি। ২৬ মার্চ সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপি যাবে, ফুল দেবে, একটা আলোচনা অনুষ্ঠান হতে পারে, আবার একটা মিছিলও করতে পারে হয়তো। কিন্তু তাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা থাকবে না। গণহত্যার কথা হয়তো বলবে, কিন্তু তাতে পাকিস্তানের নাম নেবে না, পাকিস্তানি গণহত্যাকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি করবে না। সুতরাং তাদের কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্ম বিভ্রান্তিতে পড়বে এই ভেবে যে, একাত্তরের ২৬ মার্চ ছাড়া মাসের মধ্যে অন্য কোনো দিনের কোনো তাৎপর্য হয়তো নেই, হঠাৎ করেই ২৬ মার্চ এসে হাজির হয়েছে এবং একজন মেজর সাহেব মাটি ফুঁড়ে বের হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছে। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া, পয়লা মার্চ ইয়াহিয়া খান কর্তৃক জাতীয় সংসদের অধিবেশন স্থগিত এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ সারা দেশে জনতার ঢল থেকে সেই গগনবিদারী স্লোগান- বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো ইত্যাদির কোনো মূল্য বিএনপির কাছে নেই। তারপর ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, এসবের কোনো উল্লেখ তাদের কাজে, কর্মে, অনুষ্ঠানে কোথাও পাওয়া যাবে না। ৭ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের ইতিহাসে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন এবং তার মধ্যেই ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে একমাত্র সেনানিবাস ছাড়া বাংলাদেশের আর কোথাও পাকিস্তানের পতাকা উঠতে পারেনি। উঠেছে নতুন বাংলাদেশের নতুন পতাকা। তখন বাংলাদেশে পাকিস্তানের শাসন বলতে কিছুই ছিল না। সবকিছু চলেছে বঙ্গবন্ধুর হুকুমে।

অঘোষিত শাসক ও সরকার হিসেবে কাজ করেছে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মোতাবেক তাজউদ্দীন আহমদ কর্তৃক ৮ মার্চ ঘোষিত ১৫ দফা এবং ১৫ মার্চ ঘোষিত ৩৫ দফা নির্দেশনা অনুযায়ী তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সবকিছু চলেছে। উপরোক্ত ঘটনাবলির সবকিছু তো বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পদ, নতুন প্রজন্মের জন্য অফুরন্ত অনুপ্রেরণার জায়গা, যেগুলো ছিল ২৬ মার্চের আগের ঘটনা। কিন্তু এগুলোর কানাকড়ি মূল্য বিএনপি কখনো দেয় না। কেন, এসবের কী দোষ, তার ব্যাখ্যাও এ যাবৎ বিএনপির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি। কেউ বলতে পারেন তাতে কী হয়েছে। এসব মাটির নিচে কবর দিয়েও তো জিয়া-উত্তর বিএনপি নির্বাচনে জিতে দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে শুধু নয়, চিহ্নিত দুজন জামায়াত যুদ্ধাপরাধীকে বড় মন্ত্রী বানিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে তারা কত বড় ক্ষমতাশালী। এগুলো বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য বড় ট্র্যাজেডি। এ ট্র্যাজেডির দায় সবচেয়ে বেশি বর্তায় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সবচেয়ে বড় দল ও কান্ড ত্যাগের দৃষ্টান্ত আজ সর্বত্র ভুলুণ্ঠিত হওয়ার কারণেই উল্লিখিত জাতীয় রাজনৈতিক ট্র্যাজেডির দায় এখনো আমাদের বহন করতে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসাতে মানুষের মনে প্রত্যাশা জন্মেছিল, এবার তাহলে পঁচাত্তরের পর উদ্ভূত কলঙ্কিত রাজনীতি ও তার ট্র্যাজেডির দায় থেকে আমরা মুক্ত হতে চলেছি। কিন্তু আজ ১৪-১৫ বছরের মাথায় এসেও মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। এটা নিয়ে কোনো ভাবনা ও গবেষণা আওয়ামী লীগের আছে কি না জানি না। তবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাংস্কৃতি, সবকিছু পদদলিত করে বিএনপি রাজনীতিতে এখনো যে কারণে টিকে আছে তার কয়েকটি উল্লেখ করি। প্রথমত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগী হয়। এরা এবং এদের উত্তরসূরিরা আওয়ামী লীগের চরম বিরোধী। আর এর প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সুবিধাভোগী বিএনপি। দ্বিতায়ত, সব সেক্টরে কিছু লোক আছে তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে; কিন্তু ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে আওয়ামী লীগবিরোধী। এ পক্ষের সমর্থনও পাচ্ছে বিএনপি।

তৃতীয়ত, মিডিয়া ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কিছু প্রতিষ্ঠিত এবং প্রভাবশালী গোষ্ঠী আছে, যারা বিদেশি কোনো পক্ষের দালাল হিসেবে কাজ করে। সব দেশেই সবসময় এরকম একটি চরম সুবিধাভোগী পক্ষ থাকে। বাংলাদেশের এ পক্ষটি ভীষণভাবে শেখ হাসিনাবিরোধী। কারণ শেখ হাসিনা বাবার মতোই জীবন গেলেও দেশের স্বার্থ বিদেশের কাছে বিকিয়ে দেবেন না। উপরোক্ত কারণগুলোর জন্যই জিয়া-উত্তর বিএনপি দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে। উল্লিখিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও পরিস্থিতিতে আরেকটি জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। আর সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বড় প্রতিপক্ষ বিএনপি। এটাই বাস্তবতা। বিএনপি শর্ত দিয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যতিরেকে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান ও আইনের বাইরে তারা কোনো শর্ত মেনে নেবে না। ফলে চিহ্নিত কিছু মিডিয়া হাউস এবং তথাকথিত নিরপেক্ষ নামধারীরা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই মর্মে যে- বিএনপি দাবি মানা না হলে এবং তারা নির্বাচনে না এলে দেশে সংঘাত-সংঘর্ষ হবে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে বিএনপিকে সংঘাত-সংঘর্ষের পথে যাওয়ার জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক পন্থা নয়, বিএনপি সংঘাত-সংঘর্ষ বাধাবে এবং তার ভয়ে আওয়ামী লীগকে পিছু হটতে হবে। কী সুন্দর যুক্তি আর কী। কুজন ও তার বিপরীত নামের বন্ধুরাসহ যত নিরপেক্ষ আছেন, তাদের কথা হলো সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগ বড় অন্যায় কাজ করেছে। কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়, সেটা বলার অধিকার একমাত্র সংবিধানের, আর সংবিধান কী বলছে তার শেষ কথা বলার অধিকার শুধু দেশের সুপ্রিম কোর্টের রয়েছে, অন্য কারও নয়। তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার বাতিল করে আওয়ামী সরকার যদি অন্যায় করে থাকে তাহলে প্রতিকারের জন্য তারা সর্বোচ্চ আদালতে যাচ্ছে না কেন। তারা যে যাচ্ছে না, তাতে বোঝা যায়, সাংবিধানিকভাবে সবই ন্যায্য কাজ হয়েছে। সামরিক আদেশ দ্বারা নয়, যথাযথ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস অনুসরণ করে ২০০৮ সালে সব দলের অংশগ্রহণ ও সর্বজন প্রশংসিত নির্বাচনের পর গঠিত সংসদে বসে জনপ্রতিনিধিগণ যথাযথ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করেছেন। বিএনপি নিজেদের ভুলের জন্য সার্বিকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তার জন্য এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দল, সরকার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে এই বলে যে, বিএনপি নির্বাচনে না এলে সংঘাত-সংঘর্ষ এবং নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ভুল করবে বিএনপি আর তার জন্য খেসারত দিতে হবে দেশের মানুষকে, ছাড় দিতে ও মাথা নত করতে হবে অন্য দলকে। বলা হচ্ছে বিএনপি বড় দল। তাহলে আওয়ামী লীগ কি ছোট দল। ভুল যে করবে সংশোধন তো তাকে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পদে পদে ভুল করেছে বিএনপি। ২০০৬ সালে নিজেদের দলীয় ও পছন্দের ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার চেষ্টা করে কি বড় ভুল করেনি বিএনপি, তার জন্য কি রাষ্ট্র ও দেশের মানুষকে মহা খেসারত দিতে হয়নি। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগ বাড়িয়ে টেলিফোন করলেন বেগম খালেদা জিয়াকে।

সেই টেলিফোন আলাপের কথা এখন সবাই জানেন। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ যে মন্ত্রণালয় চাইবে সেই মন্ত্রণালয়ই বিএনপিকে দেওয়ার যে প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী সেদিন দিয়েছিলেন সেগুলো সব প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি কি বড় ভুল করেনি। সুতরাং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হওয়ার জন্য যদি গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য তো বিএনপি দায়ী। ২০১৪ সালে নির্বাচিত দুজন সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী যথাক্রমে আন্তর্জাতিক পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে উক্ত দুটি সংস্থার চেয়ারম্যান হওয়ায় প্রমাণ হয় ২০১৪ সালের নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরেও সব বড় বড় আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র বর্তমান সরকারের সঙ্গে পুরোদস্তুর সব ধরনের বন্ধন অটুট রেখেছে। এখন কেউ কেউ বলছেন, একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হলে ভালো হয়। সমঝোতা কথাটি ইতিবাচক। সমঝোতার চেষ্টা বহুবার হয়েছে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিদেশি ব্যক্তিবর্গ এসেছেন, দেশের ভিতর থেকে সুধীজন প্রচেষ্টা নিয়েছেন। কিন্তু ফল কিছু হয়নি। বিএনপির ১৯৯১-১৯৯৬ এবং আওয়ামী লীগের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে রাস্তার রাজনীতিতে কিছু সংঘাত-সংঘর্ষ থাকলেও সেটি মারণাস্ত্রে রূপ নেয়নি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করার পর হিন্দু সম্প্রদায় ও আওয়ামী লীগ শুধু নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল। হিন্দু কাহা হ্যায়, আওয়ামী লীগ কাহা হ্যায়, মুক্তি কাহা হ্যায়; একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এ তল্লাশি অভিযানের মতোই বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ২০০১ সালের নির্বাচনের পর দেশের সর্বত্র অভিযান শুরু করে। বিপুল সংখ্যক হিন্দু দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ এর প্রতিবাদ করে বই লেখার জন্য তাকে জীবন দিতে হয়। আওয়ামী লীগকে শেষ করার জন্য হলো ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। হত্যা করা হলো আহসানউল্লাহ মাস্টার, মুনজুরুল আলম, মমতাজউদ্দিন ও শাহ এ এম এস কিবরিয়ার মতো স্বজ্জন ব্যক্তিবর্গ। কারণ, তারা আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। কেউ কি বলতে পারবেন ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদসহ গত তিন মেয়াদের ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় উপরোক্ত পর্যায় ও কাতারের একটি ঘটনাও কি ঘটেছে। তাহলে দুই পক্ষকেই যারা একই দাঁড়িপাল্লায় মাপছেন তাদের কি নিরপেক্ষ বলা যায়।

তারপরেও বলি সমঝোতা হলে ভালো হয়। কিন্তু সেই সমঝোতা চেষ্টায় গাছের শেকড় কেটে ডালে পানি দিলে তো আগের মতোই নিষ্ফলা হবে। বাংলাদেশের শেকড়ের ওপর যদি সবাই পানি ঢালতে রাজি হয় এবং শেকড়কে অটুট রাখতে একমত হয় তাহলে বাকি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্ন ওঠে বাংলাদেশের শেকড় কোথায়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক ভিত্তি ও অনুঘটক ছয় দফা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন; একাত্তরের মার্চ মাসজুড়ে অসাধারণ অসহযোগ আন্দোলন এবং তার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এসব কি বাংলাদেশের শেকড়ের অংশ নয়? তার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অস্থায়ী সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জাতির পিতা,  এগুলো কি বাংলাদেশের শেকড়ের বাইরে? কিন্তু উল্লিখিত সবকিছুকে অস্বীকার করার পরেও বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
ভীতিকর ভূমিকম্প
ভীতিকর ভূমিকম্প
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
ডলফিন বাঁচবে কী করে
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
নগরের ছাদে সবুজ বিপ্লব
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
সর্বশেষ খবর
আফ্রিকাকে জলবায়ু পরিবর্তনের চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস
আফ্রিকাকে জলবায়ু পরিবর্তনের চরম মূল্য দিতে হবে: গুতেরেস

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন
ভূমিকম্পের জন্য সিলেটে বন্ধ হলো গ্যাস কূপ খনন

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু
কুমিল্লায় ডেঙ্গুতে নারী চিকিৎসকের মৃত্যু

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
এতিম নাতনিদের শিক্ষিত করতে চান বৃদ্ধা, পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল
পূবাইল সাংবাদিক ক্লাবের সভাপতি রবিউল, সম্পাদক ফয়সাল

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি
ভূমিকম্প আতঙ্কে ৬ দিনের জন্য বন্ধ জবি

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত
ঢাবির প্রভোস্ট কমিটির জরুরি সভায় তিন সিদ্ধান্ত

৩১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার টরন্টোতে রেজওয়ানা চৌধুরী বন্যার সংগীত সন্ধ্যা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম
স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনতে বিএনপির কোনো বিকল্প নেই : সালাম

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১৮

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৪০ মিনিট আগে | শোবিজ

খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন
খুচরা সার ডিলার বহাল রাখার দাবিতে সুনামগঞ্জে মানববন্ধন

৪২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ
কুলাউড়ায় ক্ষুদ্র ও প্রান্তিক কৃষকদের মাঝে বীজ-সার বিতরণ

৪৭ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা
দুই বছর পর মাঠে ফিরলেন পল পগবা

৫০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত
বগুড়ায় ট্রাক চাপায় অটোরিকশা চালক নিহত

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা