শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ চলছে। গতকাল ছিল ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। মার্চ এখন খ্যাত আমাদের স্বাধীনতার মাস হিসেবে। স্বাধীনতা অর্জনের পথে একাত্তরের মার্চে বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ইতিহাস রচিত হয়। আবার এ মাসেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সুপরিকল্পিত গণহত্যা শুরু করে। তাই এ মাসটি একাত্তরে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় যেমন ছিল, তেমনি ছিল সবচেয়ে খারাপ সময়। ভালো-মন্দ মিলিয়েই ইতিহাস।  জাতি-রাষ্ট্রকে অনন্তকাল পথ দেখায় ইতিহাস। একটা স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে বহু রাজনৈতিক দল থাকবে, ক্ষমতারও অদলবদল হবে। কিন্তু দেশের স্বাধীনতার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে শুধু অবজ্ঞা নয়, পায়ে মাড়িয়ে মাটিচাপা দিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল রাজনীতি করবে, ক্ষমতায় যাবে, এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। কিন্তু বাংলাদেশে সেটাই হচ্ছে এবং তা করছে বিএনপি। ২৬ মার্চ সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপি যাবে, ফুল দেবে, একটা আলোচনা অনুষ্ঠান হতে পারে, আবার একটা মিছিলও করতে পারে হয়তো। কিন্তু তাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা থাকবে না। গণহত্যার কথা হয়তো বলবে, কিন্তু তাতে পাকিস্তানের নাম নেবে না, পাকিস্তানি গণহত্যাকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি করবে না। সুতরাং তাদের কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্ম বিভ্রান্তিতে পড়বে এই ভেবে যে, একাত্তরের ২৬ মার্চ ছাড়া মাসের মধ্যে অন্য কোনো দিনের কোনো তাৎপর্য হয়তো নেই, হঠাৎ করেই ২৬ মার্চ এসে হাজির হয়েছে এবং একজন মেজর সাহেব মাটি ফুঁড়ে বের হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছে। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া, পয়লা মার্চ ইয়াহিয়া খান কর্তৃক জাতীয় সংসদের অধিবেশন স্থগিত এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ সারা দেশে জনতার ঢল থেকে সেই গগনবিদারী স্লোগান- বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো ইত্যাদির কোনো মূল্য বিএনপির কাছে নেই। তারপর ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, এসবের কোনো উল্লেখ তাদের কাজে, কর্মে, অনুষ্ঠানে কোথাও পাওয়া যাবে না। ৭ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের ইতিহাসে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন এবং তার মধ্যেই ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে একমাত্র সেনানিবাস ছাড়া বাংলাদেশের আর কোথাও পাকিস্তানের পতাকা উঠতে পারেনি। উঠেছে নতুন বাংলাদেশের নতুন পতাকা। তখন বাংলাদেশে পাকিস্তানের শাসন বলতে কিছুই ছিল না। সবকিছু চলেছে বঙ্গবন্ধুর হুকুমে।

অঘোষিত শাসক ও সরকার হিসেবে কাজ করেছে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মোতাবেক তাজউদ্দীন আহমদ কর্তৃক ৮ মার্চ ঘোষিত ১৫ দফা এবং ১৫ মার্চ ঘোষিত ৩৫ দফা নির্দেশনা অনুযায়ী তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সবকিছু চলেছে। উপরোক্ত ঘটনাবলির সবকিছু তো বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পদ, নতুন প্রজন্মের জন্য অফুরন্ত অনুপ্রেরণার জায়গা, যেগুলো ছিল ২৬ মার্চের আগের ঘটনা। কিন্তু এগুলোর কানাকড়ি মূল্য বিএনপি কখনো দেয় না। কেন, এসবের কী দোষ, তার ব্যাখ্যাও এ যাবৎ বিএনপির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি। কেউ বলতে পারেন তাতে কী হয়েছে। এসব মাটির নিচে কবর দিয়েও তো জিয়া-উত্তর বিএনপি নির্বাচনে জিতে দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে শুধু নয়, চিহ্নিত দুজন জামায়াত যুদ্ধাপরাধীকে বড় মন্ত্রী বানিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে তারা কত বড় ক্ষমতাশালী। এগুলো বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য বড় ট্র্যাজেডি। এ ট্র্যাজেডির দায় সবচেয়ে বেশি বর্তায় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সবচেয়ে বড় দল ও কান্ড ত্যাগের দৃষ্টান্ত আজ সর্বত্র ভুলুণ্ঠিত হওয়ার কারণেই উল্লিখিত জাতীয় রাজনৈতিক ট্র্যাজেডির দায় এখনো আমাদের বহন করতে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসাতে মানুষের মনে প্রত্যাশা জন্মেছিল, এবার তাহলে পঁচাত্তরের পর উদ্ভূত কলঙ্কিত রাজনীতি ও তার ট্র্যাজেডির দায় থেকে আমরা মুক্ত হতে চলেছি। কিন্তু আজ ১৪-১৫ বছরের মাথায় এসেও মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। এটা নিয়ে কোনো ভাবনা ও গবেষণা আওয়ামী লীগের আছে কি না জানি না। তবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাংস্কৃতি, সবকিছু পদদলিত করে বিএনপি রাজনীতিতে এখনো যে কারণে টিকে আছে তার কয়েকটি উল্লেখ করি। প্রথমত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগী হয়। এরা এবং এদের উত্তরসূরিরা আওয়ামী লীগের চরম বিরোধী। আর এর প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সুবিধাভোগী বিএনপি। দ্বিতায়ত, সব সেক্টরে কিছু লোক আছে তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে; কিন্তু ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে আওয়ামী লীগবিরোধী। এ পক্ষের সমর্থনও পাচ্ছে বিএনপি।

তৃতীয়ত, মিডিয়া ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কিছু প্রতিষ্ঠিত এবং প্রভাবশালী গোষ্ঠী আছে, যারা বিদেশি কোনো পক্ষের দালাল হিসেবে কাজ করে। সব দেশেই সবসময় এরকম একটি চরম সুবিধাভোগী পক্ষ থাকে। বাংলাদেশের এ পক্ষটি ভীষণভাবে শেখ হাসিনাবিরোধী। কারণ শেখ হাসিনা বাবার মতোই জীবন গেলেও দেশের স্বার্থ বিদেশের কাছে বিকিয়ে দেবেন না। উপরোক্ত কারণগুলোর জন্যই জিয়া-উত্তর বিএনপি দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে। উল্লিখিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও পরিস্থিতিতে আরেকটি জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। আর সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বড় প্রতিপক্ষ বিএনপি। এটাই বাস্তবতা। বিএনপি শর্ত দিয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যতিরেকে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান ও আইনের বাইরে তারা কোনো শর্ত মেনে নেবে না। ফলে চিহ্নিত কিছু মিডিয়া হাউস এবং তথাকথিত নিরপেক্ষ নামধারীরা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই মর্মে যে- বিএনপি দাবি মানা না হলে এবং তারা নির্বাচনে না এলে দেশে সংঘাত-সংঘর্ষ হবে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে বিএনপিকে সংঘাত-সংঘর্ষের পথে যাওয়ার জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক পন্থা নয়, বিএনপি সংঘাত-সংঘর্ষ বাধাবে এবং তার ভয়ে আওয়ামী লীগকে পিছু হটতে হবে। কী সুন্দর যুক্তি আর কী। কুজন ও তার বিপরীত নামের বন্ধুরাসহ যত নিরপেক্ষ আছেন, তাদের কথা হলো সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগ বড় অন্যায় কাজ করেছে। কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়, সেটা বলার অধিকার একমাত্র সংবিধানের, আর সংবিধান কী বলছে তার শেষ কথা বলার অধিকার শুধু দেশের সুপ্রিম কোর্টের রয়েছে, অন্য কারও নয়। তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার বাতিল করে আওয়ামী সরকার যদি অন্যায় করে থাকে তাহলে প্রতিকারের জন্য তারা সর্বোচ্চ আদালতে যাচ্ছে না কেন। তারা যে যাচ্ছে না, তাতে বোঝা যায়, সাংবিধানিকভাবে সবই ন্যায্য কাজ হয়েছে। সামরিক আদেশ দ্বারা নয়, যথাযথ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস অনুসরণ করে ২০০৮ সালে সব দলের অংশগ্রহণ ও সর্বজন প্রশংসিত নির্বাচনের পর গঠিত সংসদে বসে জনপ্রতিনিধিগণ যথাযথ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করেছেন। বিএনপি নিজেদের ভুলের জন্য সার্বিকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তার জন্য এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দল, সরকার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে এই বলে যে, বিএনপি নির্বাচনে না এলে সংঘাত-সংঘর্ষ এবং নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ভুল করবে বিএনপি আর তার জন্য খেসারত দিতে হবে দেশের মানুষকে, ছাড় দিতে ও মাথা নত করতে হবে অন্য দলকে। বলা হচ্ছে বিএনপি বড় দল। তাহলে আওয়ামী লীগ কি ছোট দল। ভুল যে করবে সংশোধন তো তাকে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পদে পদে ভুল করেছে বিএনপি। ২০০৬ সালে নিজেদের দলীয় ও পছন্দের ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার চেষ্টা করে কি বড় ভুল করেনি বিএনপি, তার জন্য কি রাষ্ট্র ও দেশের মানুষকে মহা খেসারত দিতে হয়নি। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগ বাড়িয়ে টেলিফোন করলেন বেগম খালেদা জিয়াকে।

সেই টেলিফোন আলাপের কথা এখন সবাই জানেন। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ যে মন্ত্রণালয় চাইবে সেই মন্ত্রণালয়ই বিএনপিকে দেওয়ার যে প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী সেদিন দিয়েছিলেন সেগুলো সব প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি কি বড় ভুল করেনি। সুতরাং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হওয়ার জন্য যদি গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য তো বিএনপি দায়ী। ২০১৪ সালে নির্বাচিত দুজন সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী যথাক্রমে আন্তর্জাতিক পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে উক্ত দুটি সংস্থার চেয়ারম্যান হওয়ায় প্রমাণ হয় ২০১৪ সালের নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরেও সব বড় বড় আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র বর্তমান সরকারের সঙ্গে পুরোদস্তুর সব ধরনের বন্ধন অটুট রেখেছে। এখন কেউ কেউ বলছেন, একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হলে ভালো হয়। সমঝোতা কথাটি ইতিবাচক। সমঝোতার চেষ্টা বহুবার হয়েছে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিদেশি ব্যক্তিবর্গ এসেছেন, দেশের ভিতর থেকে সুধীজন প্রচেষ্টা নিয়েছেন। কিন্তু ফল কিছু হয়নি। বিএনপির ১৯৯১-১৯৯৬ এবং আওয়ামী লীগের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে রাস্তার রাজনীতিতে কিছু সংঘাত-সংঘর্ষ থাকলেও সেটি মারণাস্ত্রে রূপ নেয়নি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করার পর হিন্দু সম্প্রদায় ও আওয়ামী লীগ শুধু নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল। হিন্দু কাহা হ্যায়, আওয়ামী লীগ কাহা হ্যায়, মুক্তি কাহা হ্যায়; একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এ তল্লাশি অভিযানের মতোই বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ২০০১ সালের নির্বাচনের পর দেশের সর্বত্র অভিযান শুরু করে। বিপুল সংখ্যক হিন্দু দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ এর প্রতিবাদ করে বই লেখার জন্য তাকে জীবন দিতে হয়। আওয়ামী লীগকে শেষ করার জন্য হলো ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। হত্যা করা হলো আহসানউল্লাহ মাস্টার, মুনজুরুল আলম, মমতাজউদ্দিন ও শাহ এ এম এস কিবরিয়ার মতো স্বজ্জন ব্যক্তিবর্গ। কারণ, তারা আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। কেউ কি বলতে পারবেন ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদসহ গত তিন মেয়াদের ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় উপরোক্ত পর্যায় ও কাতারের একটি ঘটনাও কি ঘটেছে। তাহলে দুই পক্ষকেই যারা একই দাঁড়িপাল্লায় মাপছেন তাদের কি নিরপেক্ষ বলা যায়।

তারপরেও বলি সমঝোতা হলে ভালো হয়। কিন্তু সেই সমঝোতা চেষ্টায় গাছের শেকড় কেটে ডালে পানি দিলে তো আগের মতোই নিষ্ফলা হবে। বাংলাদেশের শেকড়ের ওপর যদি সবাই পানি ঢালতে রাজি হয় এবং শেকড়কে অটুট রাখতে একমত হয় তাহলে বাকি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্ন ওঠে বাংলাদেশের শেকড় কোথায়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক ভিত্তি ও অনুঘটক ছয় দফা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন; একাত্তরের মার্চ মাসজুড়ে অসাধারণ অসহযোগ আন্দোলন এবং তার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এসব কি বাংলাদেশের শেকড়ের অংশ নয়? তার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অস্থায়ী সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জাতির পিতা,  এগুলো কি বাংলাদেশের শেকড়ের বাইরে? কিন্তু উল্লিখিত সবকিছুকে অস্বীকার করার পরেও বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
রেস্তোরাঁ যখন মৃত্যুকূপ
যুদ্ধ নয় শান্তি
যুদ্ধ নয় শান্তি
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
মকবুল ইবাদতের সওয়াব
হজের সূচনা যেভাবে হলো
হজের সূচনা যেভাবে হলো
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
বিয়েবাড়ির বিচিত্র বিভ্রাট
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
সাইবার সুরক্ষা
সাইবার সুরক্ষা
ওএসডি কালচার
ওএসডি কালচার
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা  প্রয়োজন
আধুনিক বর্জ্যব্যবস্থাপনা প্রয়োজন
ইসলামে নারীর অধিকার
ইসলামে নারীর অধিকার
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
পাক-ভারত সর্বাত্মক যুদ্ধের শঙ্কা কতটুকু
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
খালেদা জিয়ার সুস্থতা এবং আগামী রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

৫৭ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে বিক্ষোভ, তৈরি হচ্ছে মঞ্চ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: শত শত মানুষকে সরিয়ে নিলো ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক
খায়রুজ্জামান লিটনের সাবেক এপিএস স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা টিটু আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী
সিদ্ধিরগঞ্জের হত্যা মামলায় কারাগারে আইভী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে চট্টগ্রামে বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর
জুমার পর যমুনার সামনে বড় জমায়েতের ডাক হাসনাত আব্দুল্লাহর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে
৫ মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে থানায় নেওয়া হলো আইভীকে

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫
ঢাকা-মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে অ্যাম্বুলেন্সে বাসের ধাক্কা, নিহত ৫

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা

টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়
টাইগার যুবাদের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে