শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৭ মার্চ, ২০২৩

বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
প্রিন্ট ভার্সন
বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

মার্চ মাসের শেষ সপ্তাহ চলছে। গতকাল ছিল ২৬ মার্চ, বাংলাদেশের স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস। মার্চ এখন খ্যাত আমাদের স্বাধীনতার মাস হিসেবে। স্বাধীনতা অর্জনের পথে একাত্তরের মার্চে বাঙালি জাতির জন্য সর্বশ্রেষ্ঠ ইতিহাস রচিত হয়। আবার এ মাসেই পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে সুপরিকল্পিত গণহত্যা শুরু করে। তাই এ মাসটি একাত্তরে আমাদের জন্য সবচেয়ে ভালো সময় যেমন ছিল, তেমনি ছিল সবচেয়ে খারাপ সময়। ভালো-মন্দ মিলিয়েই ইতিহাস।  জাতি-রাষ্ট্রকে অনন্তকাল পথ দেখায় ইতিহাস। একটা স্বাধীন গণতান্ত্রিক দেশে বহু রাজনৈতিক দল থাকবে, ক্ষমতারও অদলবদল হবে। কিন্তু দেশের স্বাধীনতার গৌরবোজ্জ্বল ইতিহাসকে শুধু অবজ্ঞা নয়, পায়ে মাড়িয়ে মাটিচাপা দিয়ে কোনো রাজনৈতিক দল রাজনীতি করবে, ক্ষমতায় যাবে, এমন দেশ পৃথিবীতে দ্বিতীয়টি নেই। কিন্তু বাংলাদেশে সেটাই হচ্ছে এবং তা করছে বিএনপি। ২৬ মার্চ সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে বিএনপি যাবে, ফুল দেবে, একটা আলোচনা অনুষ্ঠান হতে পারে, আবার একটা মিছিলও করতে পারে হয়তো। কিন্তু তাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কথা থাকবে না। গণহত্যার কথা হয়তো বলবে, কিন্তু তাতে পাকিস্তানের নাম নেবে না, পাকিস্তানি গণহত্যাকারী যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি করবে না। সুতরাং তাদের কার্যকলাপের মধ্য দিয়ে নতুন প্রজন্ম বিভ্রান্তিতে পড়বে এই ভেবে যে, একাত্তরের ২৬ মার্চ ছাড়া মাসের মধ্যে অন্য কোনো দিনের কোনো তাৎপর্য হয়তো নেই, হঠাৎ করেই ২৬ মার্চ এসে হাজির হয়েছে এবং একজন মেজর সাহেব মাটি ফুঁড়ে বের হয়ে স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়েছে। ১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদের নির্বাচনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পাওয়া, পয়লা মার্চ ইয়াহিয়া খান কর্তৃক জাতীয় সংসদের অধিবেশন স্থগিত এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ সারা দেশে জনতার ঢল থেকে সেই গগনবিদারী স্লোগান- বীর বাঙালি অস্ত্র ধরো, বাংলাদেশ স্বাধীন করো ইত্যাদির কোনো মূল্য বিএনপির কাছে নেই। তারপর ২ মার্চ স্বাধীন বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন, ৩ মার্চ স্বাধীনতার ইশতেহার ঘোষণা, ৭ মার্চ বঙ্গবন্ধুর ভাষণ, এসবের কোনো উল্লেখ তাদের কাজে, কর্মে, অনুষ্ঠানে কোথাও পাওয়া যাবে না। ৭ মার্চ থেকে ২৫ মার্চ পর্যন্ত বিশ্বের ইতিহাসে নজিরবিহীন অসহযোগ আন্দোলন এবং তার মধ্যেই ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে একমাত্র সেনানিবাস ছাড়া বাংলাদেশের আর কোথাও পাকিস্তানের পতাকা উঠতে পারেনি। উঠেছে নতুন বাংলাদেশের নতুন পতাকা। তখন বাংলাদেশে পাকিস্তানের শাসন বলতে কিছুই ছিল না। সবকিছু চলেছে বঙ্গবন্ধুর হুকুমে।

অঘোষিত শাসক ও সরকার হিসেবে কাজ করেছে বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ। বঙ্গবন্ধুর নির্দেশ মোতাবেক তাজউদ্দীন আহমদ কর্তৃক ৮ মার্চ ঘোষিত ১৫ দফা এবং ১৫ মার্চ ঘোষিত ৩৫ দফা নির্দেশনা অনুযায়ী তখন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের সবকিছু চলেছে। উপরোক্ত ঘটনাবলির সবকিছু তো বাংলাদেশের ঐতিহাসিক সম্পদ, নতুন প্রজন্মের জন্য অফুরন্ত অনুপ্রেরণার জায়গা, যেগুলো ছিল ২৬ মার্চের আগের ঘটনা। কিন্তু এগুলোর কানাকড়ি মূল্য বিএনপি কখনো দেয় না। কেন, এসবের কী দোষ, তার ব্যাখ্যাও এ যাবৎ বিএনপির পক্ষ থেকে পাওয়া যায়নি। কেউ বলতে পারেন তাতে কী হয়েছে। এসব মাটির নিচে কবর দিয়েও তো জিয়া-উত্তর বিএনপি নির্বাচনে জিতে দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে শুধু নয়, চিহ্নিত দুজন জামায়াত যুদ্ধাপরাধীকে বড় মন্ত্রী বানিয়ে দেখিয়ে দিয়েছে তারা কত বড় ক্ষমতাশালী। এগুলো বাংলাদেশের রাজনীতির জন্য বড় ট্র্যাজেডি। এ ট্র্যাজেডির দায় সবচেয়ে বেশি বর্তায় মুক্তিযুদ্ধের আদর্শের সবচেয়ে বড় দল ও কান্ড ত্যাগের দৃষ্টান্ত আজ সর্বত্র ভুলুণ্ঠিত হওয়ার কারণেই উল্লিখিত জাতীয় রাজনৈতিক ট্র্যাজেডির দায় এখনো আমাদের বহন করতে হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালের নির্বাচনে বিশাল জনম্যান্ডেট নিয়ে ক্ষমতায় আসাতে মানুষের মনে প্রত্যাশা জন্মেছিল, এবার তাহলে পঁচাত্তরের পর উদ্ভূত কলঙ্কিত রাজনীতি ও তার ট্র্যাজেডির দায় থেকে আমরা মুক্ত হতে চলেছি। কিন্তু আজ ১৪-১৫ বছরের মাথায় এসেও মানুষের সেই প্রত্যাশা পূরণ হয়নি। এটা নিয়ে কোনো ভাবনা ও গবেষণা আওয়ামী লীগের আছে কি না জানি না। তবে আমাদের ইতিহাস, ঐতিহ্য, সাংস্কৃতি, সবকিছু পদদলিত করে বিএনপি রাজনীতিতে এখনো যে কারণে টিকে আছে তার কয়েকটি উল্লেখ করি। প্রথমত, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে বাংলাদেশের প্রায় শতকরা ২৫ ভাগ মানুষ স্বাধীনতা যুদ্ধের বিরুদ্ধে গিয়ে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সহযোগী হয়। এরা এবং এদের উত্তরসূরিরা আওয়ামী লীগের চরম বিরোধী। আর এর প্রত্যক্ষ রাজনৈতিক সুবিধাভোগী বিএনপি। দ্বিতায়ত, সব সেক্টরে কিছু লোক আছে তারা মুক্তিযুদ্ধের কথা বলে; কিন্তু ব্যক্তিগত স্বার্থের কারণে আওয়ামী লীগবিরোধী। এ পক্ষের সমর্থনও পাচ্ছে বিএনপি।

তৃতীয়ত, মিডিয়া ও ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে কিছু প্রতিষ্ঠিত এবং প্রভাবশালী গোষ্ঠী আছে, যারা বিদেশি কোনো পক্ষের দালাল হিসেবে কাজ করে। সব দেশেই সবসময় এরকম একটি চরম সুবিধাভোগী পক্ষ থাকে। বাংলাদেশের এ পক্ষটি ভীষণভাবে শেখ হাসিনাবিরোধী। কারণ শেখ হাসিনা বাবার মতোই জীবন গেলেও দেশের স্বার্থ বিদেশের কাছে বিকিয়ে দেবেন না। উপরোক্ত কারণগুলোর জন্যই জিয়া-উত্তর বিএনপি দুই মেয়াদে ক্ষমতায় থেকেছে। উল্লিখিত রাজনৈতিক ব্যবস্থা ও পরিস্থিতিতে আরেকটি জাতীয় নির্বাচন আসন্ন। আর সেই নির্বাচনে আওয়ামী লীগের বড় প্রতিপক্ষ বিএনপি। এটাই বাস্তবতা। বিএনপি শর্ত দিয়েছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকারের পদত্যাগ এবং নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যতিরেকে তারা নির্বাচনে অংশ নেবে না। অন্যদিকে আওয়ামী লীগ বলছে, সংবিধান ও আইনের বাইরে তারা কোনো শর্ত মেনে নেবে না। ফলে চিহ্নিত কিছু মিডিয়া হাউস এবং তথাকথিত নিরপেক্ষ নামধারীরা মানুষের মধ্যে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে এই মর্মে যে- বিএনপি দাবি মানা না হলে এবং তারা নির্বাচনে না এলে দেশে সংঘাত-সংঘর্ষ হবে। অর্থাৎ পরোক্ষভাবে বিএনপিকে সংঘাত-সংঘর্ষের পথে যাওয়ার জন্য উসকানি দেওয়া হচ্ছে। শান্তিপূর্ণ নিয়মতান্ত্রিক রাজনৈতিক পন্থা নয়, বিএনপি সংঘাত-সংঘর্ষ বাধাবে এবং তার ভয়ে আওয়ামী লীগকে পিছু হটতে হবে। কী সুন্দর যুক্তি আর কী। কুজন ও তার বিপরীত নামের বন্ধুরাসহ যত নিরপেক্ষ আছেন, তাদের কথা হলো সংবিধান থেকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা তুলে দিয়ে আওয়ামী লীগ বড় অন্যায় কাজ করেছে। কোনটা ন্যায় আর কোনটা অন্যায়, সেটা বলার অধিকার একমাত্র সংবিধানের, আর সংবিধান কী বলছে তার শেষ কথা বলার অধিকার শুধু দেশের সুপ্রিম কোর্টের রয়েছে, অন্য কারও নয়। তত্ত্ব¡াবধায়ক সরকার বাতিল করে আওয়ামী সরকার যদি অন্যায় করে থাকে তাহলে প্রতিকারের জন্য তারা সর্বোচ্চ আদালতে যাচ্ছে না কেন। তারা যে যাচ্ছে না, তাতে বোঝা যায়, সাংবিধানিকভাবে সবই ন্যায্য কাজ হয়েছে। সামরিক আদেশ দ্বারা নয়, যথাযথ পদ্ধতি, অর্থাৎ ডিউ প্রসেস অনুসরণ করে ২০০৮ সালে সব দলের অংশগ্রহণ ও সর্বজন প্রশংসিত নির্বাচনের পর গঠিত সংসদে বসে জনপ্রতিনিধিগণ যথাযথ বিচার বিশ্লেষণের মাধ্যমে সংবিধান সংশোধন করেছেন। বিএনপি নিজেদের ভুলের জন্য সার্বিকভাবে কোণঠাসা হয়ে পড়েছে। তার জন্য এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দল, সরকার ও সাধারণ মানুষকে ভয় দেখানো হচ্ছে এই বলে যে, বিএনপি নির্বাচনে না এলে সংঘাত-সংঘর্ষ এবং নির্বাচন প্রশ্নবিদ্ধ হবে। ভুল করবে বিএনপি আর তার জন্য খেসারত দিতে হবে দেশের মানুষকে, ছাড় দিতে ও মাথা নত করতে হবে অন্য দলকে। বলা হচ্ছে বিএনপি বড় দল। তাহলে আওয়ামী লীগ কি ছোট দল। ভুল যে করবে সংশোধন তো তাকে হতে হবে। এ ক্ষেত্রে পদে পদে ভুল করেছে বিএনপি। ২০০৬ সালে নিজেদের দলীয় ও পছন্দের ব্যক্তিকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান করার চেষ্টা করে কি বড় ভুল করেনি বিএনপি, তার জন্য কি রাষ্ট্র ও দেশের মানুষকে মহা খেসারত দিতে হয়নি। ২০১৪ সালের জাতীয় নির্বাচনের প্রাক্কালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগ বাড়িয়ে টেলিফোন করলেন বেগম খালেদা জিয়াকে।

সেই টেলিফোন আলাপের কথা এখন সবাই জানেন। সেদিন বেগম খালেদা জিয়ার অসৌজন্যমূলক আচরণ এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়সহ যে মন্ত্রণালয় চাইবে সেই মন্ত্রণালয়ই বিএনপিকে দেওয়ার যে প্রস্তাব প্রধানমন্ত্রী সেদিন দিয়েছিলেন সেগুলো সব প্রত্যাখ্যান করে বিএনপি কি বড় ভুল করেনি। সুতরাং ২০১৪ ও ২০১৮ সালে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন না হওয়ার জন্য যদি গণতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে থাকে তাহলে তার জন্য তো বিএনপি দায়ী। ২০১৪ সালে নির্বাচিত দুজন সংসদ সদস্য সাবের হোসেন চৌধুরী ও স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরী যথাক্রমে আন্তর্জাতিক পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন ও কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারি অ্যাসোসিয়েশন নির্বাচনে তুমুল প্রতিদ্বন্দ্বিতার মাধ্যমে উক্ত দুটি সংস্থার চেয়ারম্যান হওয়ায় প্রমাণ হয় ২০১৪ সালের নির্বাচন আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ব্যাপকভাবে স্বীকৃত ও গ্রহণযোগ্য। ২০১৮ সালের নির্বাচনের পরেও সব বড় বড় আন্তর্জাতিক সংস্থা ও রাষ্ট্র বর্তমান সরকারের সঙ্গে পুরোদস্তুর সব ধরনের বন্ধন অটুট রেখেছে। এখন কেউ কেউ বলছেন, একটা রাজনৈতিক সমঝোতা হলে ভালো হয়। সমঝোতা কথাটি ইতিবাচক। সমঝোতার চেষ্টা বহুবার হয়েছে। আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বিদেশি ব্যক্তিবর্গ এসেছেন, দেশের ভিতর থেকে সুধীজন প্রচেষ্টা নিয়েছেন। কিন্তু ফল কিছু হয়নি। বিএনপির ১৯৯১-১৯৯৬ এবং আওয়ামী লীগের ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদে রাস্তার রাজনীতিতে কিছু সংঘাত-সংঘর্ষ থাকলেও সেটি মারণাস্ত্রে রূপ নেয়নি। কিন্তু ২০০১ সালের নির্বাচনে বিএনপি নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়ে জামায়াতকে সঙ্গে নিয়ে সরকার গঠন করার পর হিন্দু সম্প্রদায় ও আওয়ামী লীগ শুধু নয়, মুক্তিযুদ্ধের আদর্শে বিশ্বাসী মানুষের বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করল। হিন্দু কাহা হ্যায়, আওয়ামী লীগ কাহা হ্যায়, মুক্তি কাহা হ্যায়; একাত্তরে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর এ তল্লাশি অভিযানের মতোই বিএনপি-জামায়াতের ক্যাডার বাহিনী ২০০১ সালের নির্বাচনের পর দেশের সর্বত্র অভিযান শুরু করে। বিপুল সংখ্যক হিন্দু দেশ ছাড়তে বাধ্য হয়। প্রখ্যাত সাহিত্যিক হুমায়ুন আজাদ এর প্রতিবাদ করে বই লেখার জন্য তাকে জীবন দিতে হয়। আওয়ামী লীগকে শেষ করার জন্য হলো ২০০৪ সালের ২১ আগস্টের গ্রেনেড হামলা। হত্যা করা হলো আহসানউল্লাহ মাস্টার, মুনজুরুল আলম, মমতাজউদ্দিন ও শাহ এ এম এস কিবরিয়ার মতো স্বজ্জন ব্যক্তিবর্গ। কারণ, তারা আওয়ামী লীগের জনপ্রিয় নেতা। কেউ কি বলতে পারবেন ১৯৯৬-২০০১ মেয়াদসহ গত তিন মেয়াদের ১৪ বছরে আওয়ামী লীগ সরকারের সময় উপরোক্ত পর্যায় ও কাতারের একটি ঘটনাও কি ঘটেছে। তাহলে দুই পক্ষকেই যারা একই দাঁড়িপাল্লায় মাপছেন তাদের কি নিরপেক্ষ বলা যায়।

তারপরেও বলি সমঝোতা হলে ভালো হয়। কিন্তু সেই সমঝোতা চেষ্টায় গাছের শেকড় কেটে ডালে পানি দিলে তো আগের মতোই নিষ্ফলা হবে। বাংলাদেশের শেকড়ের ওপর যদি সবাই পানি ঢালতে রাজি হয় এবং শেকড়কে অটুট রাখতে একমত হয় তাহলে বাকি সবকিছু ঠিক হয়ে যাবে। সুতরাং প্রশ্ন ওঠে বাংলাদেশের শেকড় কোথায়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে স্বাধীনতা অর্জনের মৌলিক ভিত্তি ও অনুঘটক ছয় দফা ঊনসত্তরের গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন; একাত্তরের মার্চ মাসজুড়ে অসাধারণ অসহযোগ আন্দোলন এবং তার প্রাণপুরুষ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, এসব কি বাংলাদেশের শেকড়ের অংশ নয়? তার সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের সময়কার অস্থায়ী সরকার, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, জাতির পিতা,  এগুলো কি বাংলাদেশের শেকড়ের বাইরে? কিন্তু উল্লিখিত সবকিছুকে অস্বীকার করার পরেও বাংলাদেশের একটি রাজনৈতিক দল বিএনপি!

 

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
নদী দখল-দূষণ
নদী দখল-দূষণ
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
অবৈধ অস্ত্রের ঝনঝনানি
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
ঝুঁকিপূর্ণ জনবিস্ফোরণ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
বেরুলা বাঁচানো সময়ের দাবি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
চাঁদাবাজি, টার্গেট কিলিং
ফুটবলে ভারত জয়
ফুটবলে ভারত জয়
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
সর্বশেষ খবর
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

এই মাত্র | ভোটের হাওয়া

চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত
চ্যাটজিপিটির গ্রুপ চ্যাট এখন সারা বিশ্বের ব্যবহারকারীদের জন্য উন্মুক্ত

৩৪ সেকেন্ড আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’
‌‘শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সশস্ত্র বাহিনীকে সর্বোচ্চ দক্ষতা-পেশাদারিত্ব দেখাতে হবে’

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো
পুরস্কার নিতে ভেনেজুয়েলা ছাড়লে পলাতক হবেন মাচাদো

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের
ঝিনাইদহে পৃথক সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধ ও কিশোরের

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
সড়ক দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ
খাগড়াছড়িতে উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রশিক্ষণ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে বাবা-ছেলেসহ তিনজনের মৃত্যু, অর্ধশতাধিক আহত

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন
নারায়ণগঞ্জে ভূমিকম্পে বৈদ্যুতিক তারের ঘর্ষণে তুলা কারখানায় আগুন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান
চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে পানির খোঁজ বিজ্ঞানীদের যুগান্তকারী অভিযান

৪৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল
ভূমিকম্পে শেকৃবির ৩ হলে বড় ফাটল

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু
চাটমোহরে রেললাইনে ট্রেনের ধাক্কায় যুবকের মৃত্যু

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক
ভূমিকম্পে হতাহতদের জন্য তারেক রহমানের শোক

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার
আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের ৩ ক্রিকেটার

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত
দুবাইয়ে তেজস যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত হয়ে পাইলট নিহত

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে
বসুন্ধরা শুভসংঘের বই উপহার পেল ময়মনসিংহের পাঠগৃহ ক্যাফে

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া
সেনাকুঞ্জে বেগম খালেদা জিয়া

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
চট্টগ্রামে গুলির মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা
ভূমিকম্পে আহতদের চিকিৎসায় নিয়ে স্বাস্থ্য উপদেষ্টার নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর
গাইবান্ধা স্টেডিয়াম পরিদর্শনে বিসিবি পরিচালক আসিফ আকবর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের
৩০ নভেম্বর থেকে ফের কর্মবিরতির ঘোষণা প্রাথমিকের শিক্ষকদের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২
ভূমিকম্প: সোনারগাঁয়ে প্লাস্টিক গোডাউনে আগুন, আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক
‘সাইয়ারা’ নায়িকার সঙ্গে প্রেমের গুঞ্জন, মুখ খুললেন নায়ক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া
ইরানের পারমাণু ইস্যুর রাজনৈতিক সমাধান চায় রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ
৩৬৭ রানে এগিয়ে থেকে তৃতীয় দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
হবিগঞ্জে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত : জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ ৪ কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র মিলে তৈরি করছে শান্তিচুক্তির খসড়া, বিপাকে ইউক্রেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট
রাজধানীর সড়কে তীব্র যানজট

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

সম্পাদকীয়

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা