শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ০৮ এপ্রিল, ২০২৩ আপডেট:

ষড়যন্ত্রের আগুনে পুড়বে গণতন্ত্র?

সৈয়দ বোরহান কবীর
প্রিন্ট ভার্সন
ষড়যন্ত্রের আগুনে পুড়বে গণতন্ত্র?

৪ এপ্রিল সকালে ঘুম থেকে উঠেই পেলাম দুঃসংবাদ। বঙ্গবাজারে আগুন। প্রথমে এর ভয়াবহতা বুঝতে পারিনি। কিন্তু টেলিভিশনে আগুনের লেলিহান শিখা দেখে ভয়ে আঁতকে উঠলাম। দুপুর পর্যন্ত আগুনের দাপটে পুড়ে ছাই হয়ে গেল অন্যতম বড় এ পাইকারি মার্কেটের প্রায় ৫ হাজার দোকান। সর্বস্ব হারিয়ে পথে বসলেন হাজারখানেক ব্যবসায়ী। যথারীতি বঙ্গবাজারের আগুনের পরও গবেষণা শুরু হয়েছে। এটি নিছক দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা তা নিয়ে জোর আলাপ, বিতর্ক থেমে নেই।  আর সব বিপর্যয়ের পর যেভাবে একাধিক তদন্ত কমিটি গঠিত হয় এ ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। আগে থেকেই বলে দেওয়া যায় এ তদন্ত কমিটি কী রিপোর্ট দেবে। শুরু হবে দোষারোপের ব্লেম গেম। জনগণ এসব দেখে বিরক্ত হবে। নিজেদের অসহায় ভাববে। এমনিতেই ঢাকা শহরকে বেশির ভাগ নগরবাসী ‘মৃত্যুকূপ’ ভাবেন। সেই ভাবনার মিছিলে আরও কিছু মানুষ যুক্ত হবেন। এ শহরে যে কোনো সময়ে যে কোনো স্থানে, যে কেউ দুর্ঘটনায় পড়তে পারে। বিপর্যস্ত হতে পারে। অনিরাপদ, মৃত্যুপুরী এ শহরে যেন কোনো অভিভাবক নেই। ২০২৩ সালকে এখন পর্যন্ত বলা যায় নাগরিক বিপর্যয় এবং দুর্ঘটনার বছর। একের পর এক বিস্ফোরণ হচ্ছে, আগুন লাগছে। নাগরিক উদ্বেগ, উৎকণ্ঠা বেড়েই চলেছে। নিরাপত্তাহীন আতঙ্কিত মানুষ সরকারের ওপর আস্থা হারাচ্ছে, ক্ষুব্ধ হচ্ছে। একের পর এক এ ধরনের বিস্ফোরণ এবং আগুনের ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে জনমনে প্রশ্ন উঠছে, সরকার কী করছে। জনজীবনের নিরাপত্তা দিতে সরকার ব্যর্থ- এরকম কথা সরকারবিরোধী রাজনৈতিক দলগুলো এখন গলা ফাটিয়ে বলছে। আর সরকারের ভিতর বসে থাকা কিছু নাদুসনুদুস কর্তা তৃপ্তির ঢেকুর তুলে বলছে- স্রেফ দুর্ঘটনা, নাশকতার কোনো আলামত পাওয়া যায়নি। তাহলে বাংলাদেশ এখন দুর্ঘটনার দেশ। এ দেশে প্রতি সপ্তাহে কোনো না কোনো দালানকোঠা, বড় মার্কেটে আগুন লাগে। এটাই কি প্রমাণ করতে চাইছে কেউ কেউ? সরকারের ওপর জনআস্থা নষ্ট এবং ক্ষোভ সৃষ্টির জন্যই কি এসব আগুন এবং বিস্ফোরণের ঘটনা? সায়েন্স ল্যাবরেটরি, সিদ্দিকবাজারের পর বঙ্গবাজারের আগুনের ঘটনাকে যদি কেউ নিছক দুর্ঘটনা বলেন তাহলে তিনিও এ ষড়যন্ত্রের সঙ্গে জড়িত বলে আমি সন্দেহ করব। নির্বাচন নিয়ে বাংলাদেশে যে বহুমুখী ষড়যন্ত্র চলছে এ নাশকতা তারই একটি ধারা। এক্ষুনি যদি সরকার এর উৎসমূল খুঁজে বের করতে না পারে তাহলে সামনে এরকম কিংবা এর চেয়ে বীভৎস ঘটনা ঘটবে। সরকারকে দুর্বল এবং বিব্রত করার এটি খুব ভালো অস্ত্র। এর ফলে জনগণের মধ্যে সরকার সম্পর্কে সহজেই নেতিবাচক ধারণা তৈরি করা যায়। সরকারের গায়ে ব্যর্থতার তকমা লাগানোর এটি অন্যতম সহজ পথ। এ জন্যই ২০১৩-২০১৫ সালে বিএনপি-জামায়াত জোট আগুন সন্ত্রাসের পথ বেছে নিয়েছিল। পেট্রলবোমা, বাসে আগুন এবং সন্ত্রাসের মাধ্যমে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করার চেষ্টা করেছিল। যেন জনমনে আতঙ্ক তৈরি হয়। জনগণ সরকারের প্রতি আস্থা হারায়। সমস্যা হলো রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে নাশকতা করলে তার দায় সরাসরি আন্দোলনকারীদের ওপর বর্তায়। ২০১৩ থেকে ২০১৫ সালে অগ্নিসন্ত্রাস, মানুষ পোড়ানোর দায় বর্তেছিল বিএনপির ওপর। ফলে দলটির ওপর মানুষ বিরক্তি প্রকাশ করতে দ্বিধা করেনি। তাদের আন্দোলন জনগণ প্রত্যাখ্যান করে। ফলে ওই সময়ে সন্ত্রাসী রাজনৈতিক কর্মসূচির চিরবিদায় হয়েছে। বিএনপি-জামায়াত নয়, সব রাজনৈতিক দলই এখন সহিংস রাজনৈতিক কর্মসূচি এড়িয়ে চলে। রাজনৈতিক আন্দোলনের কৌশল থেকে সহিংসতা, সন্ত্রাস, অগ্নিসংযোগ বিদায় নিয়েছে বটে; কিন্তু তা কি এখন দুর্ঘটনা এবং নাশকতার আদলে ফিরে এসেছে? এ প্রশ্ন এখন উঠতেই পারে। রাজনৈতিক কর্মসূচিতে বিরোধী দল জ্বালাও-পোড়াও করলে তাদের বদনাম হয়। আর দেশে হঠাৎ বিস্ফোরণ হলে, আগুন লাগলে সরকারের যোগ্যতা এবং দায়িত্বশীলতা নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। তাই খুঁজে দেখতে হবে এসব ঘটিয়ে সরকারকে দুর্বল করার কোনো আয়োজন চলছে কি না। কারণ নির্বাচনের আগে সরকার যত দুর্বল হবে তত নির্বাচন করার কাজটি কঠিন হয়ে যাবে। অনির্বাচিত এবং অসাংবিধানিক সরকারের ক্ষমতায় আসার পথ উন্মুক্ত হবে।

আগুন যে শুধু বঙ্গবাজারে তা নয়, দ্রব্যমূল্যের বাজারেও আগুন। রোজার মধ্যে জিনিসপত্রের দাম নিয়ে মানুষের হা-হুতাশ অনেক ক্ষেত্রেই গর্জনের মতো শোনা যাচ্ছে। বাজারের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ নেই। এর মধ্যে কিছু কিছু মন্ত্রীর দায়িত্বজ্ঞানহীন কথাবার্তা মানুষের ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে ফেলার উপক্রম করেছে। এক মন্ত্রী বলেছেন, ‘এবার দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। জিনিসপত্রের দাম সহনীয় পর্যায়ে।’ তার কথা শুনে আমি তাজ্জব বনে গেছি। ২০১৯ সালে যারা মন্ত্রী হয়েছেন তাদের বেশির ভাগই জনবিচ্ছিন্ন এবং দায়িত্বজ্ঞানহীন। এটা আরেকবার প্রমাণ হলো ওই মন্ত্রীর কথায়। মন্ত্রী যেদিন দ্রব্যমূল্যের সহনীয় মাত্রা নিয়ে তার অভূতপূর্ব আবিষ্কারের ঘোষণা দিলেন, ঠিক সেদিনই বাংলাদেশ পরিসংখ্যান ব্যুরো জানাল মার্চে মুদ্রাস্ফীতির হার ১০-এর কাছাকাছি (৯ দশমিক ৩৩)। আর এ মুদ্রাস্ফীতি নিয়েও আরেক মন্ত্রী তামাশা করলেন। তিনি মুদ্রাস্ফীতির হার ১০ শতাংশে উন্নীত না হওয়ায় সৃষ্টিকর্তার কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করলেন। সৃষ্টিকর্তাই যদি মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণ করে তাহলে সরকারের কাজ কী? এতসব মন্ত্রী-আমলারই বা দরকার কী? বাজারে জিনিসপত্রের অগ্নিমূল্য বঙ্গবাজারের আগুনের মতোই ভয়াবহ। পার্থক্য হলো- বঙ্গবাজারের আগুন দৃশ্যমান কিন্তু বাজারের আগুন খালি চোখে দেখা যায় না। বিশেষ করে ক্ষমতাসীনরা এ আগুন দেখেও না দেখার ভান করতে পারেন। বঙ্গবাজারের আগুন ফায়ার ব্রিগেড পানি দিয়ে নিভিয়েছে। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের আগুন নেভাবেন কী দিয়ে? বঙ্গবাজারের আগুন একটা নির্দিষ্ট এলাকায় সীমিত। কিন্তু দ্রব্যমূল্যের আগুন নিয়ন্ত্রণহীন। এ আগুন নিম্নবিত্ত থেকে মধ্যবিত্ত হয়ে এখন উচ্চবিত্তের গায়েও আঁচ লাগাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতি যে শুধু বৈশ্বিক পরিস্থিতির কারণে বেসামাল হয়েছে এমনটি ঠিক নয়, এর মধ্যে কারসাজি আছে, কিছু ব্যবসায়ীর অনৈতিক মুনাফার লোভ আছে, আছে সিন্ডিকেটের দুরভিসন্ধি। সরকারের কিছু প্রতিষ্ঠান বিক্ষিপ্তভাবে বাজারে অভিযান পরিচালনা করছে বটে। কিন্তু এসব অভিযান এতই সমন্বয়হীন এবং দায়সারা যে, এর ফলে বাজারে কোনো ইতিবাচক ফল দৃশ্যমান হচ্ছে না। তবে সবচেয়ে ভয়াবহ ঘটনা হলো- সরকারের মধ্যে কারও কারও সত্য এবং বাস্তবতাকে ধামাচাপা দেওয়ার প্রবণতা। জিনিসপত্রের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে- এ সত্যকে স্বীকার করে করণীয় নির্ধারণ করাটা জরুরি ছিল। সেটি করা হয়নি। ছোট ছোট অনেক ইতিবাচক কাজ সমন্বিতভাবে করা যেত। যেমন এবার রোজার শুরু থেকেই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় সুলভ মূল্যে মাংস, মুরগি, ডিম, দুধ বিক্রি করেছে। ঢাকা শহরে এ উদ্যোগটি ব্যাপকভাবে প্রশংসিত হয়েছে। টিসিবির মাধ্যমে চাল, ডাল, তেল ইত্যাদি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস স্বল্পমূল্যে বিক্রি হয়েছে। কৃষি মন্ত্রণালয় একটু উদ্যোগ নিলেই শাক-সবজি, ফলমূল সুলভ মূল্যে বিক্রির উদ্যোগ নিতে পারত। করোনাকালে ‘কৃষকের বাজার’ নামে একটি উদ্যোগ প্রশংসিত হয়েছিল। যেখানে কৃষকরা সরাসরি তাদের কৃষিপণ্য এনে বিক্রি করত। এসব পণ্যের দাম কম এবং মানেও ভালো। জনগণের মধ্যে ‘কৃষকের বাজার’ ব্যাপক সাড়া ফেলেছিল। কিন্তু এবার কৃষি মন্ত্রণালয় এ ধরনের কোনো উদ্ভাবনী পদক্ষেপ নেয়নি। কেন নেয়নি তার ব্যাখ্যা নেই।

সমন্বিত বহুমাত্রিক উদ্যোগ বাজারের আগুন নিয়ন্ত্রণ করতে পারত। কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি। দ্রব্যমূল্যের আগুনের দায় সরাসরি সরকারের ঘাড়ে বর্তাচ্ছে। সাধারণ মানুষ বিশ্বে কোথায় কী হচ্ছে তা নিয়ে আগ্রহী নয়। বিশ্বের দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতির সঙ্গে বাংলাদেশের তুলনাতেও উৎসাহী নয়। সাধারণ মানুষ চায় তার আয়ের মধ্যেই খেয়ে-পরে বাঁচতে। এটির দায়িত্ব সরকারের। সরকারের মধ্যে কিছু দায়িত্বজ্ঞানহীন অযোগ্য মন্ত্রী, চাটুকার আমলা এবং সুবিধাবাদী ব্যবসায়ী দ্রব্যমূল্য পরিস্থিতিকে অসহনীয় করে তুলেছেন। এদের কেউ কেউ কেবল প্রকৃত তথ্যই আড়াল করছেন না, সরকারপ্রধানকে ভুল তথ্যও দিচ্ছেন। এর ফলে সরকারের সঙ্গে জনগণের দূরত্ব তৈরি হচ্ছে। আগামী নির্বাচন নিয়ে ষড়যন্ত্রে দ্রব্যমূল্যকে হাতিয়ার বানিয়ে ফেলা হয়েছে। এ ইস্যুকে ‘জাতীয়’ থেকে ‘আন্তর্জাতিক’ করা হয়েছে। এখানেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে সরকার যথেষ্ট যোগ্যতা এবং পরিপক্বতার পরিচয় দিতে পারেনি। সুশীল সমাজের একটি অংশ দ্রব্যমূল্যকে সরকারের বিরুদ্ধে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করতে চায়। ১৯৭৪-এ যেমন বঙ্গবন্ধু সরকারের বিরুদ্ধে কৃত্রিম দুর্ভিক্ষ এবং দ্রব্যমূল্যকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছিল। সেই নীলনকশার বাস্তবায়ন করতে গিয়েই বাসন্তী নাটক সাজানো হয়েছিল। এবারও কিছু পত্রিকা একই নাটক মঞ্চস্থ করতে চাইছে। আর সুশীল নিয়ন্ত্রিত ওই সংবাদপত্রের ফাঁদে পা দেয় সরকার। অবশ্য আমার মনে হয় ওই পত্রিকাটিকে ব্যবহার করে, এটি আসলে সুশীলদের বিছানো ষড়যন্ত্রের জাল। সেই জালে সরকার জড়িয়ে যায়। ওই পত্রিকা নিয়ে ঘটনায় সরকারের লাভের চেয়ে ক্ষতি হয়েছে বেশি। একটি সংবাদপত্র ভুল সংবাদ পরিবেশন এবং গর্হিত অপরাধ করেও এখন প্রায় ‘বীর’ এর মর্যাদা পাচ্ছে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে। সাপের লেজে পা দিলে তা যেমন ছোবল দেবেই, তেমনি সুশীলদের লেজে পা দিয়ে সরকার নিজেকে বিপদগ্রস্ত করল কি না তা সময়ই বলে দেবে। তবে এখন এটুকু বলা যায়, সরকারের ভিতর ঘাপটি মেরে থাকা কিছু সুশীলবান্ধব কর্তা সরকারকে বিব্রতকর এবং কোণঠাসা করছে। ভুল প্রতিবেদন, স্বাধীনতাকে কটাক্ষ, শিশু নিপীড়নের জন্য পত্রিকাটির যেখানে দুঃখিত ও লজ্জিত হওয়া উচিত সেখানে অসত্য, উসকানিমূলক তথ্য প্রকাশকেই তারা এখন ‘নির্ভীক সাংবাদিকতা’ হিসেবে ব্র্যান্ডিং করছে। এর ফলে আন্তর্জাতিক বিশ্বের নজর কেড়েছে তারা। বিশ্বে তারা সফলভাবে প্রচার করতে পেরেছে ক্ষুধা, অভাব, দ্রব্যমূল্য নিয়ে প্রতিবেদনের কারণে বাংলাদেশের গণমাধ্যম হেনস্তার শিকার হচ্ছে। অর্থাৎ বাংলাদেশে অভাব-অনটন, ক্ষুধা প্রকট, এ অনটনের কথা গণমাধ্যমে প্রকাশ করতে দেয় না সরকার। কেউ যদি সাহস করেও এসব প্রচার করে তাহলে তার ওপর ‘খড়গ’ নেমে আসে। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মতো স্পর্শকাতর বিতর্কিত কালো আইন দিয়ে গণমাধ্যমকে শায়েস্তা করে এবং এ অপপ্রচারের শেষ ভাগে যথারীতি ‘নির্বাচন’ প্রসঙ্গ আসে। শেষে গিয়ে বলা হচ্ছে- সরকার ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য বিরোধী মত দমন করছে। গণমাধ্যমকে মত প্রকাশ করতে দিচ্ছে না। কালো আইনের অপপ্রয়োগ করছে। কোনো কিছু না করেই ‘সরকার’ অপরাধী আর অপরাধ করেও সুশীলদের মুখপত্র পত্রিকা জাতির বিবেক, দেশপ্রেমী। ২৬ মার্চের একটি গণমাধ্যমের দায়িত্বহীন, ইচ্ছাকৃত উসকানিমূলক সংবাদ প্রকাশের পর যে ঘটনাপ্রবাহ তাতে স্পষ্ট সরকার পিছু হটেছে। ফাঁদে আটকে গেছে। হতবুদ্ধি হয়ে গেছে। এ নিয়ে আমার কিছু প্রশ্ন। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে- পত্রিকাটি শিশু নিপীড়নের অপরাধ করেছে। তাহলে তাদের বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতনের মামলা না দিয়ে কেন ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলা হলো? সরকারের প্রভাবশালী একাধিক মন্ত্রী বলেছেন, পত্রিকাটি স্বাধীনতাকে কটাক্ষ করেছে। আরেকটি বাসন্তী অধ্যায় সৃষ্টির চেষ্টা করেছে। এটি রাষ্ট্রদ্রোহ। তাহলে রাষ্ট্রদ্রোহ মামলা না করে কেন বিতর্কিত, সমালোচিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হলো? এ মামলায় একজন সংবাদকর্মীকে গ্রেফতার করতে মধ্যরাতে কেন তার বাড়িতে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা গেল? সকালে গেলে কি মহাভারত অশুদ্ধ হতো? আমার মনে হয় সুশীলদের পক্ষে একটি গোষ্ঠী সরকারের ভিতর শক্তিশালী অবস্থান নিয়ে আছে। এরা সরকারের ভিতরে থেকে ষড়যন্ত্র করছে। একই ঘটনা দেখা যায় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের ক্ষেত্রেও। তার অর্থ পাচার তদন্ত, শ্রমিক ঠকানোর মামলাগুলো এগোচ্ছে না। এটাও সাপের লেজে পা দেওয়ার মতো। এ নিয়ে ড. ইউনূস আন্তর্জাতিক পরিমন্ডলে নালিশ-সালিশ করছেন। সরকার ঠিকঠাক মতো ড. ইউনূসের অপপ্রচার মোকাবিলা করতে পারছে না। আগামী নির্বাচনের আগে এ ঘটনাগুলো প্রভাব ফেলবে। তারই এক ঝলক দেখা গেল সুশীল মুখপত্র সংবাদপত্রকে কেন্দ্র করে ঘটনায়। পরিকল্পিতভাবে ওই পত্রিকা এবং তার সম্পাদককে ‘সাহসী যোদ্ধা’ বানানো হলো। অথচ তারা যে কান্ডটি করেছেন তাতে তাদের মুখে চুনকালি লাগার কথা। শুধু এটিই প্রথম নয়, সুশীলদের মুখপত্র বাংলা এবং ইংরেজি সংবাদপত্র দুটিকে সরকারি কিছু মহলের পৃষ্ঠপোষকতায় এভাবে একাধিকবার ‘জাতীয় বীর’ বানানো হয়েছে। এ পত্রিকার একজন সংবাদকর্মী সচিবালয়ে রীতিমতো চুরি করতে গিয়ে ধরা পড়লেন। সে সময় তার মুচলেকা নিয়ে তাকে ছেড়ে দেওয়াটা ছিল যথার্থ। কিন্তু তা না করে তাকে কয়েক ঘণ্টা আটকে রেখে ‘চোর’কে ‘হিরো’ বানানো হলো। চুরির অপরাধ করেও ওই সাংবাদিক আন্তর্জাতিকভাবে সাহসী, নিপীড়িত সাংবাদিকের ‘তকমা’ পেলেন। মেডেল পেলেন। সুশীলদের নিয়ন্ত্রিত ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদক এক টকশোতে গিয়ে অপরাধ কবুল করলেন। স্বীকার করলেন, ডিজিএফআইর কাছ থেকে তথ্য পেয়ে তা যাচাই-বাছাই না করেই তিনি প্রকাশ করেছেন। ওই অসত্য, ভিত্তিহীন তথ্যের পরিপ্রেক্ষিতেই আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। আত্মস্বীকৃত অপসাংবাদিক। যে কোনো সম্পাদক এ ধরনের স্বীকারোক্তি দেওয়ার পর পেশা ছেড়ে দেন কিংবা স্বেচ্ছায় নির্বাসনে যান। সাংবাদিকতার নৈতিক অধিকার হারান। কিন্তু অতি উৎসাহী আওয়ামী আনাড়িরা ওই ঘটনার পর এমন শিশুসুলভ বালখিল্যতা করল যে, ‘গোয়েন্দাদের দালাল সম্পাদক’ নর্দমা থেকে উঠে সরোবরে অবগাহন করলেন। এ ঘটনাগুলোকে আপাতদৃষ্টিতে বিচ্ছিন্ন মনে হতে পারে। মনে হতে পারে সরকার এবং আওয়ামী লীগের বিচার, বুদ্ধি ও দক্ষতার অভাব। আদতে এটি পরিকল্পিত। নির্বাচন বানচালের নীলনকশার অংশ। সরকারের ভিতর সুশীলদের এজেন্ট এবং নব্য মোশতাকরা জেনেবুঝেই এসব করছে। এ এজেন্ট এবং ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করতে হবে। প্রধানমন্ত্রী যে পত্রিকা পড়েন না বলে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেন। যে পত্রিকা মাইনাস ফর্মুলার প্রবক্তা। আওয়ামী লীগ সরকার ও দলের কোন কোন মন্ত্রী-নেতা সেখানে কলাম লিখে ধন্য হন, কারা সেখানে বিজ্ঞাপন দেন, তাদের অনুষ্ঠানে সরকারের কারা উপস্থিত হন- সেই তালিকা তৈরি করলেই ষড়যন্ত্রকারীদের চিহ্নিত করা যাবে। সুশীলদের মুখপত্র দুটিকে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে পাদপ্রদীপে আনতে এ ধরনের ঘটনা ঘটানো হচ্ছে বলে আমার বিশ্বাস। এসব ঘটনার পর পত্রিকা দুটি সরকারের বিরুদ্ধে, দেশের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের লাইসেন্স পেল। ড. ইউনূসও বাংলাদেশ ও সরকারবিরোধী প্রচারণায় আদাজল খেয়ে নামলেন। তারা বুঝলেন তাদের ধরার কেউ নেই। তাদের বিদেশি মুরব্বিরা এ ঘটনার পর যেভাবে হইচই করেছেন তাতে সরকার ও জনগণ উভয়ই বুঝল এদের খুঁটি কোথায়। নির্বাচনের আগে সরকারের বিরুদ্ধে দাগানোর জন্য কামান গোলাবারুদসহ প্রস্তুত করা হলো। আরও কত কামান গোপনে প্রস্তুত কে জানে? এরা এখন নির্বাচন বানচালের প্রচারণায় যুক্ত হবে। যার প্রমাণ ইতোমধ্যেই পাওয়া গেছে। ৪ এপ্রিল বঙ্গবাজার যখন পুড়ছে ঠিক তখন এক-এগারোর কুশীলব এবং বিএনপিপন্থি সুশীলদের এক ভার্চুয়াল মিলনমেলা অনুষ্ঠিত হলো। সুজনের উদ্যোগে ‘প্রতিদ্বন্দ্বিতামূলক নির্বাচন, সাংবিধানিক কাঠামো ও বাংলাদেশের গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ’ শীর্ষক এক ভার্চুয়াল গোলটেবিল বৈঠকের আয়োজন করা হয়। ওই বৈঠকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার পক্ষে সুশীলরা প্রকাশ্য অবস্থান ঘোষণা করেন। সংবিধানের পঞ্চদশ সংশোধনীর বৈধতা নিয়ে ওই গোলটেবিলে প্রশ্ন তোলা হয়। পুরো গোলটেবিলের আবহ ছিল নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অর্জিত না হওয়া পর্যন্ত যেন দেশে নির্বাচন না হয়। এ গোলটেবিল বৈঠক একটি বিষয় স্পষ্ট করেছে তা হলো- তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি তুলে নির্বাচন বানচালের মাস্টারপ্ল্যানটি আসলে সুশীল সমাজের। বিএনপি উপলক্ষ মাত্র। তারা পার্শ্বচরিত্র। মাঠের আসল খেলোয়াড় সুশীলরা। সুশীলদের মাঠে নামিয়েছে তাদের পশ্চিমা প্রভুরা। লক্ষণীয় ব্যাপার পশ্চিমা মহল, সুশীল এবং বিএনপি এখন একবিন্দুতে মিলিত হয়েছে। অভিন্ন লক্ষ্য তাদের। পশ্চিমা দেশগুলো আনুষ্ঠানিকভাবে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবির প্রতি সমর্থন জানাচ্ছে না। তারা বলছে, আগামী নির্বাচন হতে হবে অংশগ্রহণমূলক, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ। তারা সরকার ও নির্বাচন কমিশনকে জানিয়ে দিয়েছে বিএনপি যদি নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে তাহলে সেই নির্বাচন গ্রহণযোগ্য হবে না। সুশীলরা বলছেন, বর্তমান সরকার সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন করতে চায় না। এ সরকার মত প্রকাশের স্বাধীনতা দেয় না। ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের অপপ্রয়োগ করছে। ‘গুম’ নাটকের বিষয়টি তো আছেই। কাজেই নির্বাচনের আগে একটি নিরপেক্ষ আবহ তৈরি করতে হবে। এদের কেউ কেউ দুই বছর নির্বাচন পেছালেও কোনো ক্ষতি নেই- এ মর্মে ‘ফতোয়া’ পর্যন্ত দিচ্ছেন। আর বিএনপি, সুশীল এবং পশ্চিমাদের শেখা বুলি আওড়াচ্ছে তোতা পাখির মতো। তারা বলছে, ‘নির্দলীয় নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন করবে না।’ ব্যস, এটি বলে তারা পাঁচতারকা হোটেলে ইফতার উৎসব করছে। খাচ্ছে-দাচ্ছে গায়ে বাতাস দিয়ে ঘুরছে। আমার বিবেচনায় ষড়যন্ত্রের নীলনকশায় তারা স্রেফ একটি ‘গুটি’। অথবা বিএনপি পুতুল নাচের পুতুল। তাদের যেভাবে নাচানো হচ্ছে সেভাবেই তারা নাচতে রাজি। কারণ বিএনপির একমাত্র লক্ষ্য হলো আওয়ামী লীগকে ক্ষমতা থেকে বিদায় করা। নিজেদের ক্ষমতায় বসা নয়। ‘সুষ্ঠু নির্বাচন’ এর আওয়াজ তুলে আসলে আগামী নির্বাচন অনিশ্চিত করতে চায় সুশীল এবং তাদের গডফাদাররা। আর এটি অর্জন করতে হলে সরকারকে কোণঠাসা, অজনপ্রিয় এবং দুর্বল করতে হবে। জনগণের থেকে সরকারকে বিচ্ছিন্ন করতে হবে। সে জন্যই বঙ্গবাজারে আগুন, নিত্যপণ্যের বাজারে আগুন। এ জন্যই সরকারের ভিতরে আত্মঘাতী তৎপরতা।  নির্বাচনের সময় যতই এগিয়ে আসছে ততই ষড়যন্ত্রের জালে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে যাচ্ছে সরকার। ষড়যন্ত্রের আগুনের শিখা গণতন্ত্রকে ধ্বংস করতে উদ্যত। নির্বাচন না হলেই বঙ্গবাজারের মতো পুড়ে ছাই হবে ‘গণতন্ত্র’। এ আগুন থেকে ‘গণতন্ত্র’ কি রক্ষা পাবে?

লেখক : নির্বাহী পরিচালক, পরিপ্রেক্ষিত

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
‘বোহেমিয়ান ঘোড়ায়’ মোশাররফ করিমের সঙ্গী একঝাঁক অভিনেত্রী
‘বোহেমিয়ান ঘোড়ায়’ মোশাররফ করিমের সঙ্গী একঝাঁক অভিনেত্রী

২ মিনিট আগে | শোবিজ

নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার
নিষিদ্ধ সংগঠন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় নেতা গ্রেফতার

৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল তিব্বত

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু
সৌদিতে আরও এক বাংলাদেশি হজযাত্রীর মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের খবরে নিউ ইয়র্কে মিষ্টি বিতরণ

৩০ মিনিট আগে | পরবাস

শিরোপা জয়ের খুব কাছে পৌঁছে উচ্ছ্বসিত ইয়ামাল
শিরোপা জয়ের খুব কাছে পৌঁছে উচ্ছ্বসিত ইয়ামাল

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে গণহত্যার তদন্ত প্রতিবেদন দাখিল আজ

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’
‘সেবা দিতে ব্যর্থ হলে দূতাবাসের কর্মকর্তাদের অবশ্যই জবাবদিহি করতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশের সাত বিভাগে বৃষ্টির আভাস
দেশের সাত বিভাগে বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৬
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় নিহত আরও ২৬

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় মা দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা
কুমিল্লায় মা দিবস উপলক্ষে চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এল ক্লাসিকোতে শতবর্ষের ইতিহাস ভেঙে নতুন গল্প
এল ক্লাসিকোতে শতবর্ষের ইতিহাস ভেঙে নতুন গল্প

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা
ইসলামে স্বাস্থ্যসেবায় নিয়োজিত ব্যক্তির মর্যাদা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ গোলের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার দুয়ারে বার্সেলোনা
৭ গোলের রোমাঞ্চকর লড়াইয়ে রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার দুয়ারে বার্সেলোনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা
পুঁজিবাজারে প্রধান উপদেষ্টার ৫ টনিক, অপেক্ষায় ব্যবসায়ী-বিনিয়োগকারীরা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন
স্থবির পুঁজিবাজার স্বাভাবিক করতে বিএসইসির কার্যকর ভূমিকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দল-সংগঠন নিষিদ্ধের ক্ষমতা পেল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল
দল-সংগঠন নিষিদ্ধের ক্ষমতা পেল আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপকারের কথা ভুলে যেতে নেই
উপকারের কথা ভুলে যেতে নেই

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ মে)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফরজ হজ না করার শাস্তি
ফরজ হজ না করার শাস্তি

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতির দাবি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের
বাণিজ্য আলোচনায় অগ্রগতির দাবি চীন-যুক্তরাষ্ট্রের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, আসামি ইমরান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস
গাজায় যুদ্ধবিরতির চেষ্টা, মার্কিন-ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেবে হামাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা
গরমে জিরা পানিতে ঠান্ডা থাকবে পেট, বাড়বে হজমক্ষমতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড
জমজ সন্তানের মা হওয়ার কথা জানালেন অ্যাম্বার হার্ড

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২১ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক
পাকিস্তানের সামরিক সক্ষমতায় ভারত ‘অপ্রস্তুত, খানিকটা বিস্মিত’: ব্রিটিশ বিশ্লেষক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’
‘আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধে প্রধান উপদেষ্টাকে বার বার পত্র দিয়েছে বিএনপি’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা
আঘাত হানতে পারে সম্ভাব্য ঘূর্ণিঝড় ‘শক্তি’, ব্যাপক ক্ষতির শঙ্কা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী
যুদ্ধবিরতিকে ‘ঐতিহাসিক বিজয়’ বললেন পাক প্রধানমন্ত্রী

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল
নতুন সংবিধান প্রণয়ন করতে অনেক সময় লাগবে : আসিফ নজরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
গেজেট প্রকাশের পরই আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির
আওয়ামী লীগের কার্যক্রমে নিষেধাজ্ঞাকে সাধুবাদ বিএনপির

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম কেবল নিষিদ্ধ করে থেমে গেলে চলবে না : ইশরাক

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ
ভারতে বাংলাদেশি প্রবাসী সাংবাদিক ও সোশ্যাল অ্যাক্টিভিস্টদের ইউটিউব চ্যানেলও বন্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি
আওয়ামী লীগ সংশ্লিষ্ট সব পেজ বন্ধে চিঠি দেবে বিটিআরসি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী
সিনেমা জগতের কাউকে বিয়ে করতে চাননি মাধুরীর স্বামী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি
আবদুল হামিদের দেশত্যাগের ঘটনা তদন্তে উচ্চ পর্যায়ের কমিটি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়
দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন করেন জেডি ভ্যান্স, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু
ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার, দেশে বিভক্তির কোনো সুযোগ থাকবে না : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান
আমাকে আনফলো করুন, কিছুই বলব না: হিনা খান

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার
গরমে শরীর ঠাণ্ডা রাখবে যে খাবার

১৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রিন্ট সর্বাধিক
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড
১৮ ক্যাটাগরিতে চ্যানেল আই মিউজিক অ্যাওয়ার্ড

শোবিজ

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন
এ জেড স্পোর্টিং ক্লাব চ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের
ইউক্রেনের সঙ্গে ‘সরাসরি আলোচনার’ প্রস্তাব পুতিনের

পূর্ব-পশ্চিম