শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

নির্বাচন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

প্রাচীনকাল থেকেই আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতা বোঝাতে বাঘে- মহিষের লড়াই, বাঘে-সিংহের লড়াই, শেয়ানে শেয়ানে লড়াই, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই- এমন বেশকিছু প্রবাদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বাস্তবে বাঘে-সিংহের বা বাঘে-মহিষের লড়াই কেউ কখনো দেখেছেন বলে এখন আর শোনা যায় না। তবে বিশালদেহী দুই কুস্তিগীরের লড়াই, মুষ্টিযোদ্ধাদের লড়াই, জনপ্রিয় দুটি দলের মধ্যে ফুটবল বা ক্রিকেটের লড়াই দেখেই অভ্যস্ত এ যুগের মানুষ এমন কিছু প্রবাদ শুনেও অভ্যস্ত। এর বাইরে নির্বাচন এলে প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত সেই প্রবাদগুলোর ক্রমাগত ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। দুটি দল বা দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াই বোঝাতে গণমাধ্যমে এবং চায়ের আড্ডায় এমন প্রবাদের বারংবার উচ্চারণ জমিয়ে তোলে নির্বাচনি আমেজ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সেই আমেজের তেমন উপস্থিতির অভাব ছিল সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে। প্রতিদ্বন্দ্বীর অভাব কিংবা জীবনাচারের পরিবর্তন- যে কোনো কারণেই হোক এবার নির্বাচনের আগে, নির্বাচন চলাকালে কিংবা নির্বাচন-পরবর্তী সময়, সব ক্ষেত্রে অনেকের আকর্ষণের কেন্দ্রে ছিল ইউটিউব, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, কিংবা মেসেঞ্জারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো।

পৃথিবীর কোনো দেশেই আজ আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বাধা দেওয়ার ফলপ্রসূ তেমন কোনো পন্থা নেই। কালো, সাদা বা বিতর্কিত আইন- যাই থাকুক না কেন, উন্মুক্ত আকাশ কিংবা বিশ্বায়নের কারণে কোনো না কোনোভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে একজন বক্তার বক্তব্য, সৃষ্টিশীল মানুষের যে কোনো সৃষ্টি মুহূর্তেই বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এবারের নির্বাচনের এক অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। বিশেষত বিদেশের মাটিতে বসে সরকারবিরোধী বেশ কয়েকজন পরিচিত ও বিতর্কিত মুখ বিদেশি চাপ বিশেষত মার্কিনি কড়া নিয়মনীতি ও নিষেধাজ্ঞার কারণে সরকার পতন সময়ের ব্যাপার বলে প্রচার করতে থাকেন। কেউ কেউ আরেকটু বাড়িয়ে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেন এবং এমনটাও প্রচার করেন যে, এই সময়ের মধ্যে সরকার পতন না হলে তারা আর কখনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো বক্তব্য প্রদান করবেন না। বাস্তবে সেই সময়সীমা অতিক্রম করে নির্বাচন আয়োজন ও ক্ষমতাসীনদের পুনরায় ক্ষমতায় আরোহণের পরও তারা তাদের প্রচার-অপপ্রচার কিংবা ভবিষ্যদ্বাণী প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। ফলে প্রচার বাড়িয়ে নিজের আর্থিক লাভের আশায় তারা এমনটা করছেন বলেও ভাবছেন অনেকে।

ক্ষমতাসীন দলের একাধারে সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, দলীয় নমিনেশন বোর্ডের সদস্য এবং নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাচ্ছেতাইভাবে রঙ্গ করেছেন তারই দলের এক অঙ্গ-সংগঠনের প্রভাবশালী সদস্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্ষীয়ান ওই নেতাও একহাত নিয়েছিলেন প্রায় অর্ধেক বয়সী অঙ্গ সংগঠনের প্রভাবশালী সদস্যকে। বাস্তবতা হলো, এ নিয়ে পরপর তিনবার বর্ষীয়ান নেতা তার চিরচেনা সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর কাছেই হারলেন। একইভাবে হেরেছেন রানা প্লাজা ধসের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে রাতারাতি দেবতা বনে যাওয়া এক চিকিৎসক। তার মালিকানাধীন বেসরকারি হাসপাতালে রানা প্লাজা ধসে হতাহত গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিনা বাক্যে চিকিৎসা দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসিত হন এ চিকিৎসক। একই সময়ে তৎকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ভেসে বেড়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। পরবর্তীতে দলীয় প্রতীকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী হন সেই বহুল আলোচিত চিকিৎসক। আবারও দলীয় প্রতীক পেয়ে এবারের নির্বাচনে  বৈতরণী পার হতে পারেননি এ প্রতিমন্ত্রী, যার অবস্থান ছিল তৃতীয়। এ প্রতিমন্ত্রী ও তার পূর্বসূরি, যিনি বংশপরম্পরায় সংসদ সদস্য ছিলেন তিনিও নির্বাচন উপলক্ষে সদ্য পদত্যাগ করা একজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে হেরেছেন। মূল গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারবিরোধী দলকে অনবরত আক্রমণ ও ব্যঙ্গ করা আরেক বাম ঘরানার দলীয়প্রধানও হেরেছেন নির্বাচনের আগে উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা এক চেয়ারম্যানের কাছে। 

বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সর্বাধিক আলোচিত একটি বিষয় ছিল ঢাকাই চলচ্চিত্রের এক নায়িকার সঙ্গে ক্ষমতাসীন এক প্রতিমন্ত্রীর অশ্লীল টেলিফোন কথোপকথন। সেই ঘটনার জেরে দায়িত্ব ছাড়তে হয় আলোচিত ওই প্রতিমন্ত্রীকে। এবারের নির্বাচনে দেশের এক প্রান্ত থেকে সেই নায়িকা আর অন্য প্রান্ত থেকে বিতর্কিত সাবেক মন্ত্রী নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। অনেক প্রত্যাশা ও প্রচেষ্টা করে তাদের কেউ-ই নৌকা প্রতীক লাভ করতে পারেননি। তাই তারা লড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরূপে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উভয়ের নির্বাচনি প্রচারণার বিভিন্ন দিক বারবার উঠে আসে এবং ব্যাপক প্রচার লাভ করে। ভোটের পর দেখা যায়, উভয়ই তৃতীয় অবস্থানে আছেন। আর জামানত হারিয়েছেন সেই নায়িকা, যদিও সামাজিক মাধ্যমে তিনি ছিলেন অন্যতম আকর্ষণ। চলচ্চিত্রের এক নায়ক ও বহুমাত্রিক গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব বাকের ভাই নামে খ্যাত এক অভিনেতা দলীয় প্রতীক পেয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব থেকেও তারা জয়ের দেখা পেয়েছেন। একইভাবে জয়ী হয়েছেন দুই ক্রিকেট তারকা।

তবে চরম ভরাডুবি হয়েছে এক গায়ক ও দুই গায়িকার। তাদের মধ্যে এক গায়িকা সংসদ সদস্য অবস্থায় দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেও হেরেছেন। আর কিংস পার্টির তকমা পাওয়া একটি দলের প্রতীকে নির্বাচন করা এক গায়িকা জামানত হারিয়েছেন। একইভাবে মাত্র ২৬৩ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন গায়ক মহোদয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের গানের যত কদর, ভোটের ময়দানে তার ন্যূনতম প্রতিফলনও দেখা যায়নি।

নির্বাচনের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচিত ছিল কিংস পার্টি খেতাব পাওয়া ও হঠাৎ জন্ম ও আলোচনায় আসা দুটি দল। তাদের হাঁকডাকে অনেকেই নড়েচড়ে বসেছিলেন। আবার অনেকে অলক্ষ্যেই হেসেছেন। ভোটে দল দুটির সব প্রার্থীর করুণ পরাজয় এবং অধিকাংশ প্রার্থীর জামানত হারানোর ঘটনা প্রমাণ করেছে রাজনীতি সবার জন্য নয় এখন তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবলই হাসি ও করুণার পাত্ররূপে প্রতিফলিত হচ্ছেন।

নির্বাচনের দিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশকিছু নির্বাচনি অনিয়ম ভাইরাল হয়ে যায়, যা দিনের পর দিন দেখে চলেছেন দেশ-বিদেশের সর্বস্তরের মানুষ, সমালোচক ও গবেষক। তবে তার চেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় হলো- দলীয় প্রতীক পেয়েও হেরে যাওয়া সাবেক প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও দলীয় নেতারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নির্বাচনে পরাজয়ের নেপথ্যে সরকারি বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রশাসনকে দায়ী করছেন। কেউ কেউ দলীয় অন্য নেতাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস ও কালো টাকা ছড়িয়ে ভোট কেনার কথা বলে চলেছেন।  অথচ এমনটা হওয়ার আশঙ্কা থেকেই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান এমনকি দলীয় সরকারবিহীন পরিবেশে ভোট আয়োজনের দাবি করেছিলেন সরকারবিরোধী বড় দল ও বেশকিছু ছোট ছোট দল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা আজ কোনো বুদ্ধিদীপ্ত সমাধান নয়। সততা, সুশাসন ও স্বচ্ছতাই পারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সব বিরূপ প্রচারণার যথাযথ প্রতি-উত্তর দিতে এবং ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করতে।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ
এনসিটি বিদেশিদের না দিতে চট্টগ্রামে মশাল মিছিল–সড়ক অবরোধ

এই মাত্র | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৪৩ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৪৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৫৫ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
১-০ গোলে এগিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!
মালয়েশিয়ার অন্ধকারের আলো ছড়ানোর স্বপ্ন ম্লান!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা
বাংলাদেশ দলে তিন ফরম্যাটে তিন সহ-অধিনায়ক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট
রাজধানীর কুড়াতলীতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৪ ইউনিট

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি
সিংড়ায় চড়া দামেই কিনতে হচ্ছে শীতকালীন সবজি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ
সাংবাদিক মুজতবা খন্দকারের বিরুদ্ধে সাইবার আইনে মামলায় বিএফইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে ইমাম-ওলামাদের নিয়ে মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!
পৃথিবীরও একদিন মরে যেতে হবে!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার
রংপুরে ‘ক্লান্ত হিমালয়’ গৃধিনী শকুন উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা
বিসিবির নারী বিভাগের প্রধান হলেন রুবাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ
চট্টগ্রামে যুবদল কর্মী গুলিবিদ্ধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
মোরসালিনের গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি
১০০১ শিক্ষকের নামে ভুয়া বিবৃতি

পেছনের পৃষ্ঠা

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে