শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪ আপডেট:

নির্বাচন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

মেজর নাসির উদ্দিন আহাম্মেদ (অব.) পিএইচডি
প্রিন্ট ভার্সন
নির্বাচন ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম

প্রাচীনকাল থেকেই আকর্ষণীয় প্রতিযোগিতা বোঝাতে বাঘে- মহিষের লড়াই, বাঘে-সিংহের লড়াই, শেয়ানে শেয়ানে লড়াই, হাড্ডাহাড্ডি লড়াই- এমন বেশকিছু প্রবাদ ব্যবহৃত হয়ে আসছে। বাস্তবে বাঘে-সিংহের বা বাঘে-মহিষের লড়াই কেউ কখনো দেখেছেন বলে এখন আর শোনা যায় না। তবে বিশালদেহী দুই কুস্তিগীরের লড়াই, মুষ্টিযোদ্ধাদের লড়াই, জনপ্রিয় দুটি দলের মধ্যে ফুটবল বা ক্রিকেটের লড়াই দেখেই অভ্যস্ত এ যুগের মানুষ এমন কিছু প্রবাদ শুনেও অভ্যস্ত। এর বাইরে নির্বাচন এলে প্রাচীনকাল থেকে প্রচলিত সেই প্রবাদগুলোর ক্রমাগত ব্যবহার লক্ষ্য করা যায়। দুটি দল বা দুই প্রতিদ্বন্দ্বীর লড়াই বোঝাতে গণমাধ্যমে এবং চায়ের আড্ডায় এমন প্রবাদের বারংবার উচ্চারণ জমিয়ে তোলে নির্বাচনি আমেজ। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য, সেই আমেজের তেমন উপস্থিতির অভাব ছিল সদ্য সমাপ্ত নির্বাচনে। প্রতিদ্বন্দ্বীর অভাব কিংবা জীবনাচারের পরিবর্তন- যে কোনো কারণেই হোক এবার নির্বাচনের আগে, নির্বাচন চলাকালে কিংবা নির্বাচন-পরবর্তী সময়, সব ক্ষেত্রে অনেকের আকর্ষণের কেন্দ্রে ছিল ইউটিউব, ফেসবুক, হোয়াটসঅ্যাপ, কিংবা মেসেঞ্জারের মতো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমগুলো।

পৃথিবীর কোনো দেশেই আজ আর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বাধা দেওয়ার ফলপ্রসূ তেমন কোনো পন্থা নেই। কালো, সাদা বা বিতর্কিত আইন- যাই থাকুক না কেন, উন্মুক্ত আকাশ কিংবা বিশ্বায়নের কারণে কোনো না কোনোভাবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ব্যবহার করে একজন বক্তার বক্তব্য, সৃষ্টিশীল মানুষের যে কোনো সৃষ্টি মুহূর্তেই বিশ্বময় ছড়িয়ে পড়ে। ফলে এবারের নির্বাচনের এক অন্যতম অনুষঙ্গ ছিল সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম। বিশেষত বিদেশের মাটিতে বসে সরকারবিরোধী বেশ কয়েকজন পরিচিত ও বিতর্কিত মুখ বিদেশি চাপ বিশেষত মার্কিনি কড়া নিয়মনীতি ও নিষেধাজ্ঞার কারণে সরকার পতন সময়ের ব্যাপার বলে প্রচার করতে থাকেন। কেউ কেউ আরেকটু বাড়িয়ে সময়সীমা নির্ধারণ করে দেন এবং এমনটাও প্রচার করেন যে, এই সময়ের মধ্যে সরকার পতন না হলে তারা আর কখনো সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো বক্তব্য প্রদান করবেন না। বাস্তবে সেই সময়সীমা অতিক্রম করে নির্বাচন আয়োজন ও ক্ষমতাসীনদের পুনরায় ক্ষমতায় আরোহণের পরও তারা তাদের প্রচার-অপপ্রচার কিংবা ভবিষ্যদ্বাণী প্রদান অব্যাহত রেখেছেন। ফলে প্রচার বাড়িয়ে নিজের আর্থিক লাভের আশায় তারা এমনটা করছেন বলেও ভাবছেন অনেকে।

ক্ষমতাসীন দলের একাধারে সভাপতিমন্ডলীর সদস্য, দলীয় নমিনেশন বোর্ডের সদস্য এবং নির্বাচন পরিচালনা কমিটির কো-চেয়ারম্যানকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে যাচ্ছেতাইভাবে রঙ্গ করেছেন তারই দলের এক অঙ্গ-সংগঠনের প্রভাবশালী সদস্য। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বর্ষীয়ান ওই নেতাও একহাত নিয়েছিলেন প্রায় অর্ধেক বয়সী অঙ্গ সংগঠনের প্রভাবশালী সদস্যকে। বাস্তবতা হলো, এ নিয়ে পরপর তিনবার বর্ষীয়ান নেতা তার চিরচেনা সেই প্রতিদ্বন্দ্বীর কাছেই হারলেন। একইভাবে হেরেছেন রানা প্লাজা ধসের পর সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের কল্যাণে রাতারাতি দেবতা বনে যাওয়া এক চিকিৎসক। তার মালিকানাধীন বেসরকারি হাসপাতালে রানা প্লাজা ধসে হতাহত গার্মেন্ট শ্রমিকদের বিনা বাক্যে চিকিৎসা দিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ব্যাপক প্রশংসিত হন এ চিকিৎসক। একই সময়ে তৎকালীন স্থানীয় সংসদ সদস্যের বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ ভেসে বেড়ায় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। পরবর্তীতে দলীয় প্রতীকে সংসদ সদস্য ও প্রতিমন্ত্রী হন সেই বহুল আলোচিত চিকিৎসক। আবারও দলীয় প্রতীক পেয়ে এবারের নির্বাচনে  বৈতরণী পার হতে পারেননি এ প্রতিমন্ত্রী, যার অবস্থান ছিল তৃতীয়। এ প্রতিমন্ত্রী ও তার পূর্বসূরি, যিনি বংশপরম্পরায় সংসদ সদস্য ছিলেন তিনিও নির্বাচন উপলক্ষে সদ্য পদত্যাগ করা একজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যানের কাছে হেরেছেন। মূল গণমাধ্যম ও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরকারবিরোধী দলকে অনবরত আক্রমণ ও ব্যঙ্গ করা আরেক বাম ঘরানার দলীয়প্রধানও হেরেছেন নির্বাচনের আগে উপজেলা পরিষদ থেকে পদত্যাগ করা এক চেয়ারম্যানের কাছে। 

বিগত কয়েক বছরের মধ্যে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সর্বাধিক আলোচিত একটি বিষয় ছিল ঢাকাই চলচ্চিত্রের এক নায়িকার সঙ্গে ক্ষমতাসীন এক প্রতিমন্ত্রীর অশ্লীল টেলিফোন কথোপকথন। সেই ঘটনার জেরে দায়িত্ব ছাড়তে হয় আলোচিত ওই প্রতিমন্ত্রীকে। এবারের নির্বাচনে দেশের এক প্রান্ত থেকে সেই নায়িকা আর অন্য প্রান্ত থেকে বিতর্কিত সাবেক মন্ত্রী নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন। অনেক প্রত্যাশা ও প্রচেষ্টা করে তাদের কেউ-ই নৌকা প্রতীক লাভ করতে পারেননি। তাই তারা লড়েছেন স্বতন্ত্র প্রার্থীরূপে। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে উভয়ের নির্বাচনি প্রচারণার বিভিন্ন দিক বারবার উঠে আসে এবং ব্যাপক প্রচার লাভ করে। ভোটের পর দেখা যায়, উভয়ই তৃতীয় অবস্থানে আছেন। আর জামানত হারিয়েছেন সেই নায়িকা, যদিও সামাজিক মাধ্যমে তিনি ছিলেন অন্যতম আকর্ষণ। চলচ্চিত্রের এক নায়ক ও বহুমাত্রিক গণমাধ্যম ব্যক্তিত্ব বাকের ভাই নামে খ্যাত এক অভিনেতা দলীয় প্রতীক পেয়েছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে সরব থেকেও তারা জয়ের দেখা পেয়েছেন। একইভাবে জয়ী হয়েছেন দুই ক্রিকেট তারকা।

তবে চরম ভরাডুবি হয়েছে এক গায়ক ও দুই গায়িকার। তাদের মধ্যে এক গায়িকা সংসদ সদস্য অবস্থায় দলীয় প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেও হেরেছেন। আর কিংস পার্টির তকমা পাওয়া একটি দলের প্রতীকে নির্বাচন করা এক গায়িকা জামানত হারিয়েছেন। একইভাবে মাত্র ২৬৩ ভোট পেয়ে জামানত হারিয়েছেন গায়ক মহোদয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে তাদের গানের যত কদর, ভোটের ময়দানে তার ন্যূনতম প্রতিফলনও দেখা যায়নি।

নির্বাচনের আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে আলোচিত ছিল কিংস পার্টি খেতাব পাওয়া ও হঠাৎ জন্ম ও আলোচনায় আসা দুটি দল। তাদের হাঁকডাকে অনেকেই নড়েচড়ে বসেছিলেন। আবার অনেকে অলক্ষ্যেই হেসেছেন। ভোটে দল দুটির সব প্রার্থীর করুণ পরাজয় এবং অধিকাংশ প্রার্থীর জামানত হারানোর ঘটনা প্রমাণ করেছে রাজনীতি সবার জন্য নয় এখন তারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কেবলই হাসি ও করুণার পাত্ররূপে প্রতিফলিত হচ্ছেন।

নির্বাচনের দিনই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশকিছু নির্বাচনি অনিয়ম ভাইরাল হয়ে যায়, যা দিনের পর দিন দেখে চলেছেন দেশ-বিদেশের সর্বস্তরের মানুষ, সমালোচক ও গবেষক। তবে তার চেয়ে স্পর্শকাতর বিষয় হলো- দলীয় প্রতীক পেয়েও হেরে যাওয়া সাবেক প্রতিমন্ত্রী, সংসদ সদস্য ও দলীয় নেতারা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে নির্বাচনে পরাজয়ের নেপথ্যে সরকারি বাহিনী, গোয়েন্দা সংস্থা ও প্রশাসনকে দায়ী করছেন। কেউ কেউ দলীয় অন্য নেতাদের বিরুদ্ধে সন্ত্রাস ও কালো টাকা ছড়িয়ে ভোট কেনার কথা বলে চলেছেন।  অথচ এমনটা হওয়ার আশঙ্কা থেকেই নির্বাচন প্রত্যাখ্যান এমনকি দলীয় সরকারবিহীন পরিবেশে ভোট আয়োজনের দাবি করেছিলেন সরকারবিরোধী বড় দল ও বেশকিছু ছোট ছোট দল। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমকে বন্ধ বা নিয়ন্ত্রণ করা আজ কোনো বুদ্ধিদীপ্ত সমাধান নয়। সততা, সুশাসন ও স্বচ্ছতাই পারে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের সব বিরূপ প্রচারণার যথাযথ প্রতি-উত্তর দিতে এবং ইতিবাচক পরিবেশ তৈরি করতে।

 

লেখক : গবেষক, বিশ্লেষক ও কলামিস্ট

Email : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
চোরাচালান বৃদ্ধির শঙ্কা
মব সন্ত্রাস থামান
মব সন্ত্রাস থামান
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
সন্তানের সুন্দর অর্থবোধক নাম রাখুন
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
মব জাস্টিস অবিচার, মারাত্মক অন্যায়
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
নিশায় আঁকা ছবি প্রভাতে চুরমার
বিএনপির জিরো টলারেন্স
বিএনপির জিরো টলারেন্স
পবিত্র আশুরা
পবিত্র আশুরা
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
মহাসড়কে বর্জ্যে স্বাস্থ্যঝুঁঁকি
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
অনন্ত অভিশাপ ইয়াজিদের ওপর
উজানির মা ও ভাটার টান
উজানির মা ও ভাটার টান
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
সর্বশেষ খবর
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

৩৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

৪৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার
কক্সবাজার সীমান্তে এক লাখ পিস ইয়াবা উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা
যাত্রাবাড়ীতে গ্রীল কেটে প্রবেশ করে বৃদ্ধকে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ
হেরে যাওয়ার সেই ধারা ভাঙতে পারলেন জোকোভিচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার
সোনারগাঁয়ে ৪ মাদক কারবারি গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী
টানা ৯ ঘণ্টা ঘুম, পুরস্কার ৯ লাখ! জিতলেন যে নারী

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য
শেখ হাসিনাসহ ৩ জনের বিরুদ্ধে আদেশের দিন ধার্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে
কথিত ‘বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী’ সন্দেহে বীরভূমের বাংলাভাষী পরিবার এখন বাংলাদেশে

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম