শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

প্রতিভাহীন তারকাদের জন্ম দিচ্ছে অভাগা দেশ

তসলিমা নাসরিন
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
প্রতিভাহীন তারকাদের জন্ম দিচ্ছে অভাগা দেশ

লিভ টুগেদার বা লিভ ইন সম্পর্ককে বাংলায় আমি একত্রবাস বলি। বাংলাদেশের অনেকে বলছে এই সম্পর্কটি অবৈধ, এই সম্পর্ক সমাজকে কলুষিত করে। বাংলাদেশের কোনো আইন নেই একত্রবাসের বিরুদ্ধে। সুতরাং এটি অবৈধ হওয়ার কোনো কারণ নেই। আমি মনে করি না পরস্পরের সম্মতিতে যে একত্রবাস করছে মানুষ, সেটি সমাজকে কোনোভাবে কলুষিত করে। যে একত্রবাসের ভিত্তি ভালোবাসা, সেটি বরং ঝগড়া-অশান্তিময় বিবাহিত দম্পতির সংসারের চেয়ে অনেক ভালো। সমাজকে কলুষিত করে মানুষের অনেক অপকর্ম। সেগুলো নিরন্তর ঘটেই চলেছে। নারীর অধিকার লঙ্ঘন, দরিদ্রের অধিকার লঙ্ঘন, পশু নির্যাতন, নারী নির্যাতন, শিশু শ্রম, প্রতারণা, মিথ্যাচার, যৌন হেনস্তা, বধূ নির্যাতন- এসব অপকর্ম বাংলাদেশের গ্রাম, শহর, নগর প্রতিটি স্থানে অত্যন্ত স্বাভাবিক বলে ধরে নেওয়া হয়। বরং নারীর সমানাধিকারই সমাজে অস্বাভাবিক। এটিই মানুষকে অস্বস্তি দেয়, কিছু মানুষকে তো রীতিমতো ক্রোধান্বিত করে।

বাংলাদেশে বয়স্ক পুরুষ অল্প-বয়সী মেয়েদের দিকে লোভের হাত বাড়ায়। বয়স্ক পুরুষরা ধনী হলে তো কথাই নেই। পরিবারের অনুমতি নিয়ে অথবা না-নিয়ে দিব্যি বিয়ে করে ফেলতে পারে অল্প-বয়সী মেয়েদের। এর বিপরীত কোনো চিত্র আমরা দেখি না। বয়স্ক মহিলারা অল্পবয়সী ছেলেদের দিকে সাধারণত লোভের হাত বাড়ায় না। যদি স্বামী বা প্রেমিকের চেয়ে স্ত্রীর বা প্রেমিকার বয়স বেশি হয়, সে বড়জোর পাঁচ ছ’ বছর। এ নিয়েই সমাজে ঢি ঢি পড়ে যায়। কুড়ি থেকে তিরিশ বছরের পার্থক্য তো অলীক ঘটনা।

কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরে সোশ্যাল মিডিয়ায় লক্ষ্য করছি এই অলীক ঘটনাটি ঘটছে। লায়লা আক্তার আর প্রিন্স মামুনের রিল বা ছোট ভিডিওগুলো চোখে পড়ার পর মনে হয়েছে এরা সমাজের প্রথা ভাঙছে। কিন্তু আরও কিছুদিন লক্ষ্য করার পর আমার মনে হলো, প্রথা ভাঙার কোনো ঘটনা এই সম্পর্কে ঘটছে না। এটি নেহাতই এক বয়স্ক মহিলা আর তার জিগোলোর সম্পর্ক।

আমার বিশ্বাস টিকটিকার প্রিন্স মামুন ছিল মামুনের কথিত বিগ ফ্যান লায়লা আক্তারের জিগোলো। অল্প বয়সী সেসব তরুণকে জিগোলো বলা হয় যারা টাকা-পয়সা আর নানা উপহার সামগ্রীর বিনিময়ে বয়স্ক মহিলাদের সঙ্গ দেয়। ৪৮ বছর বয়সী লায়লা ২২/২৩ বছর বয়সী মামুনকে জিগোলো হিসেবেই রেখেছিল। মামুনকে সে প্রায়ই নানা কিছু উপহার দিত, উপহার দিয়ে সুদর্শন তরুণটিকে নিজের কাছে রাখত আর তার সঙ্গ উপভোগ করত। মামুনকে শুধু যৌনসঙ্গী হিসেবে ব্যবহার করতো না, মামুনকে সে টাকা উপার্জনের জন্যও ব্যবহার করত। মামুনের পেছনে লায়লা যত টাকা ব্যয় করত, সম্ভবত তার চেয়ে বেশি সে মামুনের সঙ্গে ভিডিও বানিয়ে আয় করত। জনপ্রিয় টিকটকার মামুন নাচত বা গানের সঙ্গে ঠোঁট মেলাত, তার পাশে রং করা পুতুলের মতো দাঁড়িয়ে থাকত লায়লা- এসব অর্থহীন রুচিহীন ভিডিও টিকটক, ইউটিউব, ইন্সটাগ্রাম, ফেসবুকে আপলোড করত লায়লা। শুধু নাচ গানের ভিডিও নয়, মামুন খাচ্ছে, মামুন হাসছে, মামুন খেলছে- সব কিছুর ভিডিও তার করা চাই, মামুনের জন্য ভিউ এত বেশি ছিল যে, লায়লা এ থেকে ভালো টাকা রোজগার করত। করতই বা বলি কেন, রোজগার এখনো করছে। মামুনের কাঁধে ভর করেই লায়লা এখন জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে, তার ফ্যানপেজও তৈরি হয়ে গেছে।

লোকে বলে, লায়লা আর মামুনের মতো নিম্নরুচির লোকদের নিয়ে ভেবে প্রগতিশীল মানুষরা অযথা সময় নষ্ট করছে। আমার মনে হয় বাংলাদেশের সমাজ কোন দিকে যাচ্ছে দেখতে গেলে ওদের প্রসঙ্গ আসেই। সমাজের খুব বড় একটা অংশ হিরো আলম আর লায়লা মামুন জাতীয় লোকদের ভক্ত। রুচির দুর্ভিক্ষে এমন লোকই সমাজে তারকা হয়ে ওঠে। কয়েক বছর আগে লাইকি নামের অ্যাপে মামুনের ফলোয়ার ছিল দশ মিলিয়ন। এত বেশি ফলোয়ার আর কারও ছিল না। কী করত মামুন? নিজের চুলগুলোকে নানা রকম রঙে রাঙাতো আর নানা রকম চটুল গানের সঙ্গে ঠোঁট মিলিয়ে কয়েক পাক নাচতো। এহেন মামুনকে লায়লা মাই কিং বা আমার রাজা বলে সম্বোধন করত।

লায়লা ধনীর কন্যা, ধনীদের প্রাক্তন স্ত্রী। মামুন গ্রামের দরিদ্র পিতা-মাতার সন্তান। ঢাকা শহরে মামুনের কোনো থাকার জায়গা নেই বলে লায়লা অভিজাত এলাকায় নিজের বাড়িতে নিজের উদ্যোগে এবং নিজের উৎসাহে মামুনকে এনে রেখেছে। মামুনকে খাইয়েছে, পরিয়েছে। দামি উপহারসামগ্রীর বিনিময়ে মামুনকে সারা জীবনের জন্য কিনে নেওয়ার চেষ্টা করেছে। দরিদ্র পরিবারের ছেলে মামুন যা চাইত, লায়লা তাকে তা-ই দিত। পেতে পেতে পাওয়াটাই স্বাভাবিক বলে মনে হতো তার। লায়লা সর্বত্র বলে বেড়ালো মামুন তাঁর লাইফ পার্টনার। এক সময় মামুনকে বিয়ে করার জন্য লায়লা উন্মাদ হয়ে ওঠে। মামুনের কিন্তু কোনো ইচ্ছে নেই তার দ্বিগুণ বয়সী দু-দুবার বিয়ে হওয়া দুই সন্তানের মা’কে বিয়ে করার। চাপাচাপি করলে মামুন শর্ত দেয় তাকে ঢাকা শহরে একখানা বাড়ি কিনে দিতে হবে, অথবা লায়লার নিজের বাড়িটিই তাকে লিখে দিতে হবে। পাকা জিগোলোর মতোই ব্যবহার মামুনের। নাকি মামুন জেনেশুনে এমন এক শর্ত দিয়েছে, যে শর্ত লায়লার পক্ষে মানা সম্ভব নয়, এবং তাহলেই শর্ত না মানার অভিযোগ করে লায়লার নাগপাশ থেকে সে মুক্তি পাবে!

মামুনের পেছনে অঢেল খরচ করে লায়লা হয়তো ভেবেছিল নিজের স্বপ্ন পূরণ করবে, মামুনকে নিজের করে পাবে। কিন্তু মামুন চায় বাড়ি। মামুনকে লায়লা বাড়ি লিখে দেবে কথা দিয়েও দেয় না। লায়লার দরকার সঙ্গ, মামুনের দরকার টাকা। এই সম্পর্কটি শুরু থেকেই ছিল দেওয়া-নেওয়ার সম্পর্ক। বাড়ি না পেয়ে লায়লার সঙ্গে তিন বছরের সম্পর্কের ইতি টানলো মামুন। মামুন অবশ্য বলে সে সম্পর্কের ইতি টেনেছে লায়লার আসল চেহারা প্রকাশ হওয়ার পর, আসল চেহারায় ভালোবাসা নেই, আছে স্বার্থ, মামুনকে ব্যবহার করে সোশ্যাল মিডিয়ায় বিখ্যাত হওয়ার স্বার্থ, টাকা রোজগারের স্বার্থ।

সম্পর্ক গড়া যেমন মানবাধিকারের অংশ, সম্পর্কের ইতি টানাও মানবাধিকারের অংশ। বিচ্ছেদ মেনে নেওয়া উচিত ছিল লায়লার, কিন্তু লায়লা মেনে নেয় না। নিজের বয়সের দিকেও তাকায় না সে। বরং বয়স কম দেখানোর জন্য কড়া মেকআপ করে। কেউ কেউ তো বলে মুখে নানা রকম সার্জারিও নাকি করেছে সুন্দরী হওয়ার জন্য।

যদিও যে কারও যে কোনো বন্ধুত্বের, প্রেমের, বিয়ের, এমনকী জিগোলোর সম্পর্ক চুকিয়ে ফেলার অধিকার আছে, কিন্তু মামুনকে সে অধিকার কিছুতেই দিতে চায়নি লায়লা। একবার দুজনের মধ্যে ঝগড়া-ঝাটি এমন হলো যে, লায়লা মামুনের গায়ে হাত তুলল, মামুনও একই কাজ করল, লায়লার মুখ-চোখে রক্ত জমাট বেঁধে গেল, তারপরও মামুনের সঙ্গ ত্যাগ করতে চায়নি লায়লা। আগেও নাকি সে মামুনের মার খেয়েছে। মামুনের মার খাবে, কিন্তু মামুনকে ছাড়া বাঁচবে না। মামুন যতবারই তার বাড়ি ছেড়ে চলে যায়, ততবারই তার হাতে পায়ে ধরে তাকে বাড়িতে ফেরত নিয়ে আসে লায়লা। সামাজিক মাধ্যমে সারাক্ষণই মামুনের জন্য তার কান্নাকাটি চলতে থাকে, মিডিয়ার লোক নিয়ে চলে যায় মামুনের গ্রামের বাড়িতে। দুনিয়াকে দেখায় মামুনকে সে খুব ভালোবাসে। মামুনকে সত্যিই যদি ভালোবাসত, মামুন তার ‘পায়ের নখের যোগ্য নয়’- এ কথা বলত না বারবার, মামুনের বিরুদ্ধে মামলা করে তার সর্বনাশ করত না! লায়লার মতো চালাক চতুর নয় মামুন। সে বিশ্বাস করেছিল লায়লা তার ফ্যান, লায়লা তাকে ভালোবাসে, লায়লা তার কোনো ক্ষতি করবে না। কোনো দিন সে নিশ্চয়ই কল্পনাও করতে পারেনি, লায়লা তাকে একদিন জেলের ভাত খাওয়াবে।

মামুনের পারিবারিক সমস্ত তথ্য প্রকাশ করলেও লায়লা তার নিজের বয়স, তার বিয়ে, তার সন্তান ইত্যাদি পারিবারিক কোনো তথ্যই কোনো দিনই প্রকাশ করেনি। মিডিয়া কোনো প্রশ্ন করলে সে নানা কায়দা করে উত্তর এড়িয়ে গেছে। মামুনের পরিবারের দারিদ্র্য নিয়ে, মামুন এবং তার পরিবারের সবার শিক্ষাগত যোগ্যতা নিয়ে কম তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য লায়লা করেনি। নিজের ধন-দৌলত নিয়ে লায়লা সব সময় গর্ব করেছে, নিজের ডিগ্রি, নিজের বেতন, নিজের বাড়ি গাড়ি নিয়ে তাঁর অহংকারের শেষ নেই। আর মামুনকে কখন কত টাকা দিয়ে সাহায্য করেছে, মামুনকে কত টাকা দামের কী কবে কখন উপহার দিয়েছে, সবই বারবারই দুনিয়ার সবাইকে জানিয়ে দিয়েছে।

মামুন লায়লাকে বিয়ে করতে রাজি নয় বলে লায়লা এখন মামুনের বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা ঠুঁকে দিয়েছে, মামুন নাকি তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করেছে। এমন বানোয়াট কথা অসৎ না হলে বলা যায় না। বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে যৌন সম্পর্ক করলে প্রতারণা হয়, ধর্ষণ হয় না। অনুমতি ছাড়া যৌন সম্পর্ক করলে হয় ধর্ষণ। লায়লার তো এ ব্যাপারে অনুমতির কোনো অভাব ছিল না। বরং খুব বেশি রকম আগ্রহই ছিল। মামুনকে পাওয়ার জন্য শেষে এমনই মরিয়া হয়ে উঠেছে লায়লা যে সে মামুনকে বাড়ি লিখে দেবে প্রতিশ্রুতি দিল, কাকুতি মিনতি করতে লাগল, মামুন যেন তার কাছে ফিরে আসে। মামুন তবু ফিরে আসে না। মামুন যে তাকে লাইফ পার্টনার মনে করছে না, মামুন যে তাকে ভালোবেসে বিয়ে তো করবেই না, এমন কি বাড়ি উপহার দিলেও করবে না, এটি লায়লার সহ্য হয়নি।

লায়লা যখন বুঝল মামুন তার নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে গেছে, সে তার নিজের শর্তে জীবনযাপন করছে, তখন সে মামুনকে হুমকি দিতে থাকে তাকে বিয়ে না করলে, বা তার সঙ্গে একত্রবাস না করলে, তার সঙ্গে আগের মতো ‘কন্টেন্ট ক্রিয়েট’ না করলে বা ভিডিও না বানালে সে মামুনের বিরুদ্ধে দায়ের করা ধর্ষণের মামলা তুলে নেবে না। যখন দেখেছে মামুনকে ফিরিয়ে আনা যাচ্ছে না, তখন বলেছে, তাকে নব্বই লক্ষ টাকা না দিলে সে মামলা তুলে নেবে না। মামুনকে কী করে হেনস্তা করা যায়, কীভাবে তাকে নিঃস্ব করা যায়, লায়লা ভালো জানে। এবং সে তা বেশ গুছিয়েই করছে। এভাবেই লায়লা তার অনুদার এবং প্রতিশোধপরায়ণ চেহারাটি জনসমক্ষে প্রকাশ করছে।

নারী হয়ে জন্ম নিয়েছে বলেই লায়লা ভালো আর সত্যবাদী, এ আমি মনে করি না। পুরুষ যেমন বদমাশ হতে পারে, নারীও তেমন বদমাশ হতে পারে। মামুনের প্রেমিকা এবং শয্যাসঙ্গী হিসেবে নিজেকে লায়লা সেলিব্রিটি ভাবে। মামুনকে জেলে পাঠিয়েও সে নিজেকে সেলিব্রিটি ভেবেছে। মামুনের বিরুদ্ধে বদনাম তো আছেই, লোকের সহানুভূতি অর্জনের জন্য যা বলা দরকার সবই মিডিয়াকে বলেছে, যেসব কথা আগে অবশ্য কখনো কোথাও বলেনি। যেমন তার এক কন্যা সন্তান প্রতিবন্ধী। যেমন তাকে ৩০ লক্ষ টাকা ধার করতে হয়েছে মামুন আর মামুনের পরিবারকে সাহায্য করার জন্য। যেমন কন্যাদের জন্য তার কিছুই সঞ্চয় নেই।

মামুনের বড় দুই ভাই বোন বোবা। তারা কথা বলতে পারে না। তার অসহায় মা-বাবা আর ভাই বোনের জন্য টিকটক থেকে উপার্জিত টাকা দিয়ে একখানা একতলা বাড়ি বানিয়েছে মামুন, পরিবারের মানুষগুলোর মাথা গোজার ঠাঁই হয়েছে। কিছুদিন আগে ঢাকায় একটি সেলুনের ব্যবসা শুরু করেছে সে। হাজারো ভক্ত মামুনকে দেখতে এসেছিল। সেই সেলুনের উদ্বোধনে লায়লা গিয়েছে। প্রেস কনফারেন্সের ভিড়ে সবাইকে দেখিয়ে নিজের ওড়না দিয়ে মামুনের মুখের ঘাম মুছে দিয়ে দরদি প্রেমিকার অভিনয় করে আসার দুই দিন পর লায়লা ধর্ষণের মামলা ঠুঁকে দিয়েছে মামুনের বিরুদ্ধে।

লায়লার আত্মীয়স্বজন প্রভাবশালী, ক্যান্টনমেন্ট থানার পুলিশও মনে হয় প্রভাবশালীর আদেশ পালন করতে এক পায়ে দাঁড়িয়ে থাকে। সত্যিকার নারীনির্যাতক আর ধর্ষকরা দেশময় ঘুরে বেড়াচ্ছে, পুলিশ তাদের গ্রেফতার করে না। আর মামুনের মতো ধর্ষণের সাতে পাঁচে নেই ছেলেকে তড়িঘড়ি গ্রেফতার করেছে। যে তরুণ লায়লার চক্রান্তের শিকার, সে এখন শিকার হচ্ছে মিথ্যে মামলার, ফেঁসে গেছে আইনের মারপ্যাঁচে। মামুনের আত্মীয়স্বজন লায়লার আত্মীয়স্বজনের মতো প্রভাবশালী নয়। সুতরাং মামুনকে ভুগতে হচ্ছে, ভুগতে হবে। মামুনকে মুক্ত করার জন্য, আশা করছি, মানবাধিকারের জন্য যে আইনজীবীরা লড়েন, এগিয়ে আসবেন।

লায়লা আর মামুনের এই দ্বন্দ্ব বা লড়াই আসলে নারীবাদ আর পুরুষতন্ত্রের লড়াই নয়, এ ধনী আর দরিদ্রের লড়াই, সবল আর দুর্বলের লড়াই, দম্ভ আর অসহায়ত্বের লড়াই, শিকারি আর শিকারের লড়াই। এই লড়াই শুধু লায়লা আর মামুনের মধ্যেই নয়। অগুনতি মানুষের মধ্যে এই লড়াই নিরন্তর চলছে। বৈষম্যের সমাজে এটিই আজ বাস্তবতা। ধনী ছড়ি ঘোরাবে, দরিদ্র ভুগবে। ধনীর আদেশ অমান্য করলে দরিদ্রের সর্বনাশ হবে। বাংলাদেশের জেলের ভিতর, আমি নিশ্চিত, দোষীর চেয়ে নির্দোষের সংখ্যা বেশি।

বাংলাদেশের যুবসমাজ লায়লা আর মামুনকে তারকা বানিয়েছে। তাদের প্রতিভা কড়া মেকআপে আর কড়া মেলোড্রামায়। তারা তারকা হয়েছে, এ দোষ তাদের নয়। দোষ সমাজের। জনগণ বুদ্ধি খাটাতে হয় না এমন জিনিস দেখতে পছন্দ করে। তারকাদের মধ্যে সাধারণ মানুষ তাদের নিজেদের প্রতিচ্ছবি দেখে। বুদ্ধিদীপ্ত মানুষের ভাষা তারা বোঝে না, প্রতিভার দ্যুতি তাদের চোখ ঝলসে দেয়। ধীরে ধীরে দেশটি প্রতিভাহীন মানুষের দখলে চলে যাবে। এরই নমুনা আমরা পাচ্ছি।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনে সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার
কোম্পানীগঞ্জের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান ঢাকায় গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা
অভ্যন্তরীণ কোন্দলেই খুন যুবদল নেতা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি
সশস্ত্র বাহিনী দিবসে নানান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা