শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য খাতের ভয়াল সিন্ডিকেট ভাঙুন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য খাতের ভয়াল সিন্ডিকেট ভাঙুন

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দয়া করে ভুল তথ্য উপস্থাপনকারীদের ওপর নির্ভরশীল হবেন না। আপনার দীর্ঘদিনের অর্জিত সুনাম ক্ষুণ্ন করবেন না। আপনি একজন নীতিমান মানুষ। দীর্ঘদিন থেকে স্বাস্থ্য খাত রাহুর কবলে আছে। কেনাকাটার নামে হয় লুটপাট। চিকিৎসার নামে চলে অরাজকতা, নৈরাজ্য। মানুষকে জিম্মি করে হচ্ছে স্বাস্থ্য ব্যবসা। সরকারি-বেসরকারি সবখানে একই চিত্র। বেসরকারি খাত লাগামহীন। সরকারি খাতে কেনাকাটার ব্যবসা সিন্ডিকেটের দখলে। প্রয়োজন না থাকলেও তারা সিন্ডিকেট গড়ে চায়নিজ ইকুইপমেন্টে জাপান, জার্মানির সিল মেরে কেনেন। তারপর ফেলে রাখেন গুদামে। কোনো কাজে লাগে না। প্রশ্ন উঠলে বলেন, টেকনিশিয়ান নেই। কীভাবে চালু করব? টেকনিশিয়ান না থাকলে আপনি কেন যন্ত্র কিনলেন? গোডাউনে স্বাস্থ্যের ইকুইপমেন্ট পড়ে থাকতে পারে না। সরকারের ইমেজ নষ্টকারী এ চক্রকে সবাই চেনে। সবাই জানে। তার পরও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। তাদের হাত নাকি অনেক লম্বা। সাময়িকভাবে মিঠুরা বিদায় নেন। তৈরি হয় নতুন সিন্ডিকেট। নিত্যনতুনভাবে গড়ে ওঠা সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে স্বাস্থ্য খাত।

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সিন্ডিকেটের দানব গোষ্ঠী সরকারের অর্জিত সুনাম বিনষ্ট করছে। চারদিকে তৈরি করছে অসহায় পরিস্থিতি। অবসান দরকার সব সিন্ডিকেটের। আপনি পারবেন বলেই বিশ্বাস করি। আপনার মাঝে উদ্যোগী তৎপরতা আছে। সততা-নিষ্ঠা আছে। অতীত কাজের সাফল্য আছে। প্রধানমন্ত্রীর আস্থা আছে। দায়িত্ব নিয়ে আপনি চেষ্টা করছেন। নিজে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন। সিন্ডিকেট ও চক্রগুলোকে চেষ্টা করছেন বিতাড়িত করতে। তার পরও ভয় কাটে না। আমার দাদি বলতেন, চুন খেয়ে মুখ পুড়লে দই দেখলেও ভয় করে। আমাদের অবস্থা তেমনই। কারও ঘরে আগুন লাগে। কেউ খায় আলু পোড়া। গত ২৫ জুন জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে আপনার দেওয়া একটি জবাব আমাকে বিস্মিত করেছে। এতটা অসত্য উত্তর কীভাবে সংসদে আসে? প্রশ্নটি ছিল কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের জোড্ডা ইউনিয়নের গোহারুয়া গ্রামে স্থাপিত সরকারি হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গ চালুর কোনো পরিকল্পনা আছে কি না? থাকলে কবে নাগাদ চালু করা হবে। জবাবে বলা হলো, ‘২০০৬ সালে হাসপাতালটি স্থাপন করা হয়। যা উপজেলা সদর দফতর থেকে জনবসতিহীন বিলের পাশে (উত্তর ও পশ্চিম-দক্ষিণ দিকে বিল)।’ তারপর আরও তথ্য দেওয়া হয়েছে, ‘হাসপাতাল চালু, চিকিৎসক ও নার্স আছে।’ সংসদে প্রদত্ত এ বক্তব্য বিস্মিত-হতাশ করেছে।

মাননীয় মন্ত্রী, আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার গোহারুয়া গ্রামের এ হাসপাতালটি সরেজমিন পরিদর্শন করতে। আপনার সঙ্গে আমিসহ একদল সিনিয়র সাংবাদিক যাব। প্রয়োজনে সঙ্গে নিন কয়েকজন জাতীয় সংসদ সদস্যকে। সিভিল সোসাইটির বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকসহ আরও কয়েকজনকে সঙ্গে রাখা যায়। সবাই মিলে দেখব কোথায় বিল? জনবসতি আছে কি নেই। তারপর আপনি ব্যবস্থা নেবেন স্বাস্থ্য খাতের মিথ্যুকদের বিরুদ্ধে। আপনার আগে আরেকজন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতালটি দেখে এসেছিলেন। তিনি মোহাম্মদ নাসিম। অনুরোধ আমি করেছিলাম। তিনি ঘুরে এসে আশ্বাস দিয়েছিলেন। ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার পরও স্বাস্থ্য খাতের দুর্বৃত্তদের কারণে হাসপাতালটি আর গুছিয়ে দিতে পারেননি। নাসিম ভাইয়ের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি ছিল না। যারা গ্রামে পোস্টিং নিয়ে যেতে চান না তারাই হাসপাতালটি করতে দিচ্ছেন না। আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, হাসপাতালের ধারেকাছে কোনো বিল নেই। গোহারুয়া ঘনবসতিপূর্ণ একটি গ্রাম। প্রতিটি বাড়ি একটির সঙ্গে আরেকটি ঘেঁষে রয়েছে। আশপাশের গ্রামগুলোও একটির সঙ্গে আরেকটি সম্পৃক্ত। নাঙ্গলকোটের জোড্ডা ইউনিয়নের দুটি অংশের মোট অধিবাসী ৫০ হাজারের বেশি। শুধু এ ইউনিয়ন নয়, আশপাশের সব ইউনিয়ন এবং মনোহরগঞ্জ, সেনবাগ, সোনাইমুড়ী উপজেলার অনেক গ্রামের অবহেলিত মানুষের কথা বিবেচনায় নিয়েই হাসপাতালটি স্থাপন করা হয়েছিল। সম্পূর্ণ সরকারি টাকায় হাসপাতাল হয়েছে। এখন ধান ভানতে সবাই গাইছে শিবের গীত। আসলে সমস্যা হাসপাতাল নয়, আপনার চিকিৎসকরা গ্রামে থাকতে চান না। তাই তদন্তে গিয়ে হাসপাতালের সামনের পুকুরকে তারা মনে করেন বিল। তারা চোখে দেখেন না সংযুক্ত ১০টি গ্রাম ও ঘরবাড়ি। ২ কিলোমিটারের মধ্যে মানিকমুড়া, মান্দ্রা, ঘোড়াময়দান তিনটি বড় হাটবাজার, চারটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তিনটি মাদরাসা, দুটি হাইস্কুল। এ কয়েকটি গ্রামে মসজিদ আছে ২৫টি। বিলের মধ্যে এত কিছু কী করে থাকতে পারে? এ লেখাটি পড়ে আপনি কুমিল্লার জেলা প্রশাসককে ফোন করুন। তাকে বলুন একটি রিপোর্ট পেশ করতে। দেখবেন বাস্তবটাই পাচ্ছেন।

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, দেশের স্বাস্থ্য খাতের শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার ওপর আস্থা রেখেছেন। আপনাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। বিশ্বাস করি আপনি পারবেন প্রধানমন্ত্রীর আস্থা ও বিশ্বাসের মূল্যায়ন করে স্বাস্থ্যসেবা গ্রামের সাধারণ মানুষকে উপহার দিতে। মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছাতে হলে নির্ভরশীলতা কমাতে হবে স্বাস্থ্য খাতের আমলাদের ওপর। কেনাকাটায় অর্থবিত্ত বানানো সিভিল সার্জন ও বড় স্যারদের ওপর। স্বাস্থ্য অধিদফতর ও জেলা সিভিল সার্জনদের কবলে পড়লে অন্য অনেকের মতো আপনারও সফলতার কোনো সুযোগ নেই। অতীতের মতো যা হওয়ার তা-ই হবে আগামীতে। মানুষ কথা নয়, বাস্তবিক কাজ দেখতে চায়। কঠিন বাস্তবতায় সবকিছুর মোকাবিলা দেখতে চায় শক্ত হাতে। স্বাস্থ্য খাতের বেপরোয়া কেনাকাটা বন্ধ করুন। অনুসন্ধান করুন কোন স্বার্থে কারা এসব করেছে? প্রয়োজনহীন ইকুইপমেন্টের তালিকা কারা তৈরি করেছে? তাদের শনাক্ত করুন। মিঠু সিন্ডিকেটের ভাগাভাগির অতীত ইতিহাসে যেতে চাই না। আমলারা পারস্পরিক যোগসাজশে সিভিল সার্জন ও বড় হাসপাতালের দায়িত্ববানদের কর্মে সায় দিয়েছিল বলেই সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছিল। এখনো হচ্ছে। সেই যুগে আর ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই। কঠিনভাবে লাগাম টানুন।

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বিশ্বাস করি পারবেন আপনি। মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের লাগামহীন অনিয়মের তদন্তে কমিটি করেছেন। নিজে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে দেখেছেন অনিয়মের ছড়াছড়ি। জেনেছেন মানুষের জীবনমৃত্যু নিয়ে কীভাবে ব্যবসা হয়। চিকিৎসকদের অনাদর-অবহেলা আপনারও চোখে পড়েছে। বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা নাদিয়া নুর ডায়রিয়া নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে। স্বপ্ন দেখা মেয়েটির বয়স ছিল মাত্র ৩০ বছর। স্বামী ও একমাত্র চার বছরের সন্তানটি নিয়ে সুখের সংসার ছিল তার। আরেকটি চার মাসের সন্তান ছিল পেটে। হাসপাতালে ভর্তির দুই দিনের মধ্যে মেয়েটি মারা গেলেন। সুস্থ মানুষ ডায়রিয়া নিয়ে গেলেন হাসপাতালে, বের হলেন লাশ হয়ে। চার বছরের শিশু সন্তানের কান্না থামছে না। পরিবার-পরিজন হতবাক, বিস্মিত। মেয়েটির শরীরে কোনো অসুখ ছিল না। সন্তানসম্ভবা হিসেবে এভারকেয়ার হাসপাতালে পরীক্ষা করাতেন নিয়মিত। ডাক্তার দেখাতেন। কেউ কোনো সমস্যা পাননি। হঠাৎ ডায়রিয়ার কারণে বাসার পাশের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি হলেন। অবস্থার উন্নতি না দেখে দ্বিতীয় দিনে পরিবারের সদস্যরা বললেন, এভারকেয়ারে নিতে চান। সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর থেকে স্যালাইনসহ আইসিইউ দেওয়া সব যন্ত্র খুলে ফেলা হলো। পোশাক বদলে ফেলে রাখা হলো আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা। চিৎকার করে ডাক্তার-নার্সের সহায়তা পাননি। এভারকেয়ারের আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে চিকিৎসক-নার্সেরা এলেন। তারা বললেন, রোগীকে আপনারা কি মেরে ফেলার জন্য এভাবে রেখে দিয়েছেন? মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, নিয়ম অনুযায়ী আইসিইউ রোগীকে কীভাবে নিতে হয় একজন চিকিৎসক হিসেবে আপনিও জানেন। রোগীকে এভাবে দীর্ঘক্ষণ ফেলে রাখার কারণে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। এভারকেয়ার এ অবস্থায় রোগী নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। না খেতে পেরে মেয়েটির পেটে থাকা বাচ্চাটি মারা যায়। মৃত বাচ্চাটি বের করা হলো নিষ্ঠুরভাবে অপারেশন করে। অপারেশন থিয়েটারে কতজন রোগী থাকে? একদিকে অপারেশন চলছে। একই স্থানে অন্য রোগীর স্বজনরা যাচ্ছে দেখা-সাক্ষাতে। এটা কোন ধরনের চিকিৎসাব্যবস্থা? অদ্ভুত সবকিছু!

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বাংলাদেশে মোট কতটি বেসরকারি ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক আছে কেউ জানে না। এর মধ্যে কতটি বৈধ? কতটি অবৈধ? আমার জানা মতে, বৈধ প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অবৈধ বেশি। ডাক্তার নেই, নার্স নেই হাসপাতাল খুলে বসে আছে। সরকারি হাসপাতালে উপচে পড়া ভিড় থাকে। সিটের তুলনায় রোগী বেশি ভর্তি হয়। বেসরকারি হাসপাতালে কেন এমন হবে? বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য, টেস্টের জন্য কত টাকা ফি তা নির্ধারণ নেই। ইকুইপমেন্টের আলোচনায় নাই গেলাম। বেশির ভাগ বেসরকারি হাসপাতালে কোনো প্রফেসর নেই। বিশেষজ্ঞ বলতে সহকারী অধ্যাপক। বাকি সবাই ইন্টার্নি অথবা সাধারণ চিকিৎসক। অনেক হাসপাতালে তা-ও নেই। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্স নেই। চিকিৎসার নামে নৈরাজ্য হয়। অসহায় মানুষকে জিম্মি করা হয়। মৃত্যুর পরও রেহাই নেই। লাশ রেখে স্বজনদের জিম্মি করে আদায় করা হয় অর্থ। বাংলাদেশে অনেকে এখন আর ভয়ে হাসপাতালে যান না। সেদিন কলকাতার এক বন্ধু বললেন, আমাদের হাসপাতালে যেতে পারি না। গেলে দেখি শুধুই বিদেশি রোগী। বললাম, তোমাদের হাসপাতালে কোন দেশের রোগী বেশি? বন্ধু হাসলেন। তারপর বললেন, বিদেশি বলতে সবাই বাংলাদেশের। দিল্লি, মুম্বাইতে কিছু আফ্রিকান আসেন। অথচ একটা সময় ত্রিপুরা, নেপালের রোগীরা বাংলাদেশে চিকিৎসার জন্য আসতেন। আগে চেন্নাই, হায়দরাবাদ, বেঙ্গালুরু বাংলাদেশের মানুষের যাতায়াত ছিল না। এখন চেন্নাইতে কয়টি ফ্লাইট প্রতিদিন চলে খোঁজ নিন? শুধু চেন্নাই নয়, দিল্লি, মুম্বাইয়ের হাসপাতালও বাংলাদেশের রোগীতে ঠাসা। সামর্থ্যবানেরা যান ব্যাংকক, সিঙ্গাপুরে। সেদিন কুমিল্লা থেকে ফিরতে দেখলাম হাইওয়ের দুই পাশে সমানে বেসরকারি হাসপাতাল হচ্ছে। কারা করছে, কারা অনুমতি দিচ্ছে, নিয়মনীতি মানা হচ্ছে কি না জানি না। শুধু সাইনবোর্ড খুলে হাসপাতাল করলে চলবে না। সত্যিকারের চিকিৎসা জরুরি।

অনিয়মই এখন নিয়ম। অনেক সরকারি হাসপাতালে পরীক্ষানিরীক্ষার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। দালালরা গরিব রোগীদের কাছে গিয়ে বলে এখানে চিকিৎসা নেই। ডাক্তার সাহেব অন্যখানে বসেন। সেখানে ভালোভাবে দেখবেন। পরীক্ষানিরীক্ষারও যন্ত্রের অভাব নেই। চিন্তা করবেন না। শুধু একবার যাবেন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাচ্ছে। অসহায় রোগীর স্বজনরা চিন্তা করেন, বেঁচে থাকাটাই জরুরি। অসহায়ত্ব নিয়ে আপনজনদের ভর্তি করান দালালদের কথামতো। তারপর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান ভিটেমাটি বিক্রি করে। চিকিৎসক ও মালিকদের মনোভাব- মরলে-বাঁচলে আমাদের কী? টাকা হাতে এলেই চলবে। ভরসাস্থল হিসেবে মানুষ ঢাকা মেডিকেল, বঙ্গবন্ধুতে ভর্তি হতে চান। কিন্তু আসন খালি নেই। মন্ত্রী-এমপিরা তদবির করেও লাভ হয় না। রোগীরা ভালো কিছু চান। প্রতিটি জেলা শহরে সরকারি হাসপাতালগুলোকে ভালোমানের হিসেবে গড়ে তুলুন। সাধারণ মানুষের চিকিৎসার অধিকার আমাদের সংবিধান দিয়েছে। জেলা সরকারি হাসপাতালে এমআরআই, আইসিইও, এনজিওগ্রাম, এক্স-রেসহ সব পরীক্ষার ব্যবস্থা করুন। এতে ঢাকার ওপর চাপ কমবে। মানুষ চিকিৎসাসেবা পাবে। বিদেশ যাবে না। জেলা শহরে হার্টের চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখুন। চিকিৎসকরা শুধু ঢাকা শহরে থাকলে চলবে না। জেলা-উপজেলায় যেতে হবে তাদের। প্রয়োজনে ইন্টার্নিদের গ্রামের হাসপাতাল, ক্লিনিকে পাঁচ বছর থাকা বাধ্যতামূলক করতে হবে। অন্যথায় আমরা সেমিনারে বড় ডাক্তারদের জ্ঞানী ভাষণ শুনব। টিভিপর্দায় বক্তৃতা দেখব। চিকিৎসা পাবে না কেউই। দেশের ডলার চিকিৎসা খাতে চলে যাবে বিদেশে। কেউ আটকে রাখতে পারবে না। কেউ ঠেকাতে পারবে না। মানুষের কাছে বেঁচে থাকার চেয়ে জরুরি আর কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
চিকিৎসা ব্যয়
চিকিৎসা ব্যয়
বিক্ষোভ অবরোধ
বিক্ষোভ অবরোধ
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
শত্রুতা-মিত্রতার মাপকাঠি হোক আল্লাহর সন্তুষ্টি
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
দাবি আদায়ে জনদুর্ভোগ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
আইএমএফ ঋণ
আইএমএফ ঋণ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
বিনিয়োগ বিসংবাদ
দরকার আদর্শ পরিবার
দরকার আদর্শ পরিবার
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
ধর্ষণের কারণ ও ভয়াবহতা
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শ্রম সংস্কার
শ্রম সংস্কার
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
পুলিশ ও র‌্যাব পুনর্গঠন
সর্বশেষ খবর
টিকটকের নাচের ভিডিও বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি
টিকটকের নাচের ভিডিও বেশ ঝামেলায় ট্রাম্পের নাতনি

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা
ধুঁকছে শিল্প, স্বস্তি চান উদ্যোক্তারা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল
ভারতের ৯ বিমানবন্দরে তুর্কি সেলেবি এভিয়েশনের লাইসেন্স বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার
থাইল্যান্ডের উদ্দেশে রওনা দেওয়া যুবলীগ নেতা বিমানবন্দরে গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই
রাশিয়ার সাইবেরিয়ায় ভয়াবহ দাবানলে ৬ লাখ হেক্টরের বেশি বনভূমি পুড়ে ছাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’
‘পারমাণবিক ব্ল্যাকমেইল ছাড়াই ভারতকে প্রতিহত করতে সক্ষম পাকিস্তান’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ১০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে কাতার : ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের
“আবাসনের দাবি ন্যায্য”, জবি শিক্ষার্থীদের পাশে থাকার আশ্বাস উপদেষ্টা মাহফুজের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'
'জবি শিক্ষার্থীদের যৌক্তিক দাবি মেনে নিতে দ্রুত আলোচনায় বসুন'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ
মালয়েশিয়ার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে ড. আসিফ নজরুলের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে অবৈধ দোকানপাট ও স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?
ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে পরমাণু যুদ্ধের ঝুঁকি আসলে কতটা?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন
১৪ মে জবির কালো দিবস ঘোষণা, জুমার নামাজের পর থেকে গণঅনশন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা
মাদকাসক্ত ছেলেকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তুলে দিলেন বাবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ
চেক বিতরণে ডিসি আসলেন দুই ঘণ্টা পর, গণঅভ্যুত্থানে আহতদের বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন
সাম্যের মাগফিরাত কামনায় ছাত্রদলের দোয়া আয়োজন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ
কবি নজরুল কলেজ সাংবাদিক সমিতির সভাপতি শুভ, সম্পাদক সা’দ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা
টানা ৩৩ ঘণ্টা ধরে তিন দফা দাবিতে আন্দোলন করছেন জবি শিক্ষার্থীরা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন
কিশোরগঞ্জ জেলা ছাত্রদলের নতুন কমিটি অনুমোদন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প
পুতিন আর আমি একসঙ্গে না বসা পর্যন্ত কিছুই ঘটবে না, ইউক্রেন ইস্যুতে ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন
ফরিদপুরে বিনা টাকায় পুলিশে চাকুরি পেলো ২৭ জন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৭৮৯ জন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি
চিলি-কলম্বিয়া ম্যাচের জন্য আর্জেন্টিনার দল ঘোষণা, ফিরলেন মেসি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল
সাঁতারু তৈরিতে আলো দেখাচ্ছে সুইমিংপুল

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম
সমস্যা বেরিয়ে এলে সমাধানও হবে :  ড. তৌফিক আলম

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা
এনবিআর ভাগ করার অধ্যাদেশ যে কারণে বাতিল চান কর্মকর্তা-কর্মচারীরা

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কমলো স্বর্ণের দাম
কমলো স্বর্ণের দাম

৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত
ইন্দোনেশিয়ায় সেনা অভিযানে ১৮ বিচ্ছিন্নতাবাদী নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ
মাহফুজ ভাইয়ের সঙ্গে যা ঘটল, তাতে হতাশ হয়েছি : উপদেষ্টা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়
‘জাদুর চেরাগে’ গড়া সাম্রাজ্য: সবুর খানের বিত্ত-বৈভবের অন্ধকার অধ্যায়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড
জবি শিক্ষার্থীদের আন্দোলন দ্বিতীয় দিনে, কাকরাইল সড়কে ব্যারিকেড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ
ভারতের অহংকার মাটিতে মিশিয়ে দিয়েছে পাকিস্তান সেনাবাহিনী: শেহবাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং
পাকিস্তানের পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার জাতিসংঘের নজরদারিতে থাকা উচিত: রাজনাথ সিং

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল
দিল্লিতে বাংলাদেশি রাষ্ট্রদূতের পরিচয়পত্র পেশ শেষ মুহূর্তে বাতিল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!
লন্ডন থেকে নিউইয়র্ক যেতে লাগবে ৬০ মিনিট!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে
তুরস্কে না যাওয়ার সিদ্ধান্ত পুতিনের, দেখা হচ্ছে না জেলেনস্কির সঙ্গে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা
ভালোবাসার মানুষকে হারিয়ে এখনও কাঁদেন প্রীতি জিনতা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ
চাপের মুখে ফের হামলা চালাতে পারে ভারত: খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের
চিকেন নেক এলাকায় ড্রোন উড়ানোয় নিষেধাজ্ঞা জারি ভারতের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের
ভারতে কারখানা নয়, অ্যাপলকে স্পষ্ট বার্তা ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প
গাজা দখলে নিয়ে ‘স্বাধীনতা অঞ্চল’ তৈরি করতে চান ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)
খালেগি নাচে ট্রাম্পকে স্বাগত জানাল আমিরাতের মেয়েরা (ভিডিও)

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?
ইসরায়েলি হামলায় আল কাসাম মুখপাত্র আবু ওবায়দা কি মারা গেছেন?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে
লা লিগায় ইতিহাস গড়লেন এমবাপ্পে

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা
আইপিএল: বিরতি শেষে ফিরছেন না যেসব তারকা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান
শেহবাজ শরিফের আলোচনার প্রস্তাবে রাজি ইমরান খান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০
মণিপুরে যৌথ বাহিনীর গুলিতে নিহত ১০

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে
মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার চালুর সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হবে ২১ মে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক
যৌক্তিক দাবি মেনে নিলে ২ মিনিটে ক্যাম্পাসে ফিরবো: শিক্ষক সমিতির সম্পাদক

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও
২৫টি বাস ভরে কাকরাইলে এলেন জগন্নাথের আন্দোলনকারীরা, আসছেন সাবেক শিক্ষার্থীরাও

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের
ইসরায়েলের সঙ্গে বাণিজ্যিক সম্পর্ক ছিন্ন স্পেনের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
রাজধানীর ৯ স্থানে সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি
কাদের ‘সুন্দর চেহারার বর্বর’ বললেন খামেনি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত
মার্কিন পণ্যে সব ধরনের শুল্ক প্রত্যাহারের প্রস্তাব দিয়েছে ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নগরভবনের সব গেইটে তালা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস
টানা ৫ দিন দেশজুড়ে বজ্রবৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর
এনসিপিদের সাদরে বরণ, জবি ছাত্রদের উপর টিয়ারশেল? প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার
সিলেট নগরজুড়ে জুবাইদা রহমানের পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত
বাংলাদেশসহ পাঁচ রাষ্ট্রদূতের পরিচয় পেশ হঠাৎ স্থগিত

পেছনের পৃষ্ঠা

এলাচের দাম আকাশছোঁয়া
এলাচের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী
চাঁদা না পেয়ে নিয়ে গেল গরু, বাছুর নিয়ে আদালতে নারী

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে শুরু শান্তি আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে
দুদকে তলব সেই দুই এপিএস পিও এনসিপি নেতাকে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির
ডলারের দাম ১২২ টাকার আশপাশে স্থির

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা
বন্ধ আইসিইউ, দিশাহারা মুমূর্ষু রোগীর স্বজনরা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ
গণতন্ত্র হেরে গেলে হেরে যাবে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা
পাখির জন্য অন্য রকম ভালোবাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের
মেয়র হতে ইসিতে ধরনা জামানত হারানো মুশফিকের

পেছনের পৃষ্ঠা

গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া
গাছে গাছে রঙের ছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান
অনড় জবির শিক্ষার্থীরা কাকরাইলেই অবস্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে
নির্বাচনের নাম শুনলে সরকারের গা জ্বলে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র ঘোষণার দাবিতে নতুন কর্মসূচি

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ
গ্রিসে আগুনে প্রবাসীদের স্বপ্ন ধূলিসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা

মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে
মামলা বাণিজ্য চাঁদাবাজি চলছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে
ট্রাম্প ট্যাক্সের বোঝা গার্মেন্টে

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা
ব্যাচেলর পয়েন্ট-এ মিশুকে নিয়ে ধোঁয়াশা

শোবিজ

রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে
রূপবান সিনেমার বাঁশ উঠেছিল নিলামে

শোবিজ

বিচিত্র বৈশাখ
বিচিত্র বৈশাখ

ডাংগুলি

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ জনের ছানি অপারেশন

নগর জীবন

বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ
বোতল ছুড়ে মারা ছাত্রের খোঁজে পুলিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত
অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত

নগর জীবন

চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার
চালু হচ্ছে মালয়েশিয়া শ্রমবাজার

প্রথম পৃষ্ঠা

সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা
সাকিবকে সোয়া ২ কোটি টাকা জরিমানা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা
হাসিনার ফুফাতো ভাই ভাবিসহ ২৪৭ জনের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
মুক্তিযোদ্ধা কাউন্সিল অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ
মামলা তুলে না নেওয়ায় তরুণীকে অপহরণ

দেশগ্রাম