শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ৩০ জুন, ২০২৪ আপডেট:

স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য খাতের ভয়াল সিন্ডিকেট ভাঙুন

নঈম নিজাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্বাস্থ্য খাতের ভয়াল সিন্ডিকেট ভাঙুন

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী দয়া করে ভুল তথ্য উপস্থাপনকারীদের ওপর নির্ভরশীল হবেন না। আপনার দীর্ঘদিনের অর্জিত সুনাম ক্ষুণ্ন করবেন না। আপনি একজন নীতিমান মানুষ। দীর্ঘদিন থেকে স্বাস্থ্য খাত রাহুর কবলে আছে। কেনাকাটার নামে হয় লুটপাট। চিকিৎসার নামে চলে অরাজকতা, নৈরাজ্য। মানুষকে জিম্মি করে হচ্ছে স্বাস্থ্য ব্যবসা। সরকারি-বেসরকারি সবখানে একই চিত্র। বেসরকারি খাত লাগামহীন। সরকারি খাতে কেনাকাটার ব্যবসা সিন্ডিকেটের দখলে। প্রয়োজন না থাকলেও তারা সিন্ডিকেট গড়ে চায়নিজ ইকুইপমেন্টে জাপান, জার্মানির সিল মেরে কেনেন। তারপর ফেলে রাখেন গুদামে। কোনো কাজে লাগে না। প্রশ্ন উঠলে বলেন, টেকনিশিয়ান নেই। কীভাবে চালু করব? টেকনিশিয়ান না থাকলে আপনি কেন যন্ত্র কিনলেন? গোডাউনে স্বাস্থ্যের ইকুইপমেন্ট পড়ে থাকতে পারে না। সরকারের ইমেজ নষ্টকারী এ চক্রকে সবাই চেনে। সবাই জানে। তার পরও তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। তাদের হাত নাকি অনেক লম্বা। সাময়িকভাবে মিঠুরা বিদায় নেন। তৈরি হয় নতুন সিন্ডিকেট। নিত্যনতুনভাবে গড়ে ওঠা সিন্ডিকেটই নিয়ন্ত্রণ করছে স্বাস্থ্য খাত।

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, সিন্ডিকেটের দানব গোষ্ঠী সরকারের অর্জিত সুনাম বিনষ্ট করছে। চারদিকে তৈরি করছে অসহায় পরিস্থিতি। অবসান দরকার সব সিন্ডিকেটের। আপনি পারবেন বলেই বিশ্বাস করি। আপনার মাঝে উদ্যোগী তৎপরতা আছে। সততা-নিষ্ঠা আছে। অতীত কাজের সাফল্য আছে। প্রধানমন্ত্রীর আস্থা আছে। দায়িত্ব নিয়ে আপনি চেষ্টা করছেন। নিজে সরেজমিনে ঘটনাস্থলে যাচ্ছেন। সিন্ডিকেট ও চক্রগুলোকে চেষ্টা করছেন বিতাড়িত করতে। তার পরও ভয় কাটে না। আমার দাদি বলতেন, চুন খেয়ে মুখ পুড়লে দই দেখলেও ভয় করে। আমাদের অবস্থা তেমনই। কারও ঘরে আগুন লাগে। কেউ খায় আলু পোড়া। গত ২৫ জুন জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তরে আপনার দেওয়া একটি জবাব আমাকে বিস্মিত করেছে। এতটা অসত্য উত্তর কীভাবে সংসদে আসে? প্রশ্নটি ছিল কুমিল্লার নাঙ্গলকোটের জোড্ডা ইউনিয়নের গোহারুয়া গ্রামে স্থাপিত সরকারি হাসপাতালটি পূর্ণাঙ্গ চালুর কোনো পরিকল্পনা আছে কি না? থাকলে কবে নাগাদ চালু করা হবে। জবাবে বলা হলো, ‘২০০৬ সালে হাসপাতালটি স্থাপন করা হয়। যা উপজেলা সদর দফতর থেকে জনবসতিহীন বিলের পাশে (উত্তর ও পশ্চিম-দক্ষিণ দিকে বিল)।’ তারপর আরও তথ্য দেওয়া হয়েছে, ‘হাসপাতাল চালু, চিকিৎসক ও নার্স আছে।’ সংসদে প্রদত্ত এ বক্তব্য বিস্মিত-হতাশ করেছে।

মাননীয় মন্ত্রী, আপনাকে আমন্ত্রণ জানাচ্ছি কুমিল্লার নাঙ্গলকোট উপজেলার গোহারুয়া গ্রামের এ হাসপাতালটি সরেজমিন পরিদর্শন করতে। আপনার সঙ্গে আমিসহ একদল সিনিয়র সাংবাদিক যাব। প্রয়োজনে সঙ্গে নিন কয়েকজন জাতীয় সংসদ সদস্যকে। সিভিল সোসাইটির বিচারপতি শামসুদ্দিন চৌধুরী মানিকসহ আরও কয়েকজনকে সঙ্গে রাখা যায়। সবাই মিলে দেখব কোথায় বিল? জনবসতি আছে কি নেই। তারপর আপনি ব্যবস্থা নেবেন স্বাস্থ্য খাতের মিথ্যুকদের বিরুদ্ধে। আপনার আগে আরেকজন স্বাস্থ্যমন্ত্রী হাসপাতালটি দেখে এসেছিলেন। তিনি মোহাম্মদ নাসিম। অনুরোধ আমি করেছিলাম। তিনি ঘুরে এসে আশ্বাস দিয়েছিলেন। ব্যবস্থা নেওয়ারও নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার পরও স্বাস্থ্য খাতের দুর্বৃত্তদের কারণে হাসপাতালটি আর গুছিয়ে দিতে পারেননি। নাসিম ভাইয়ের আন্তরিকতার কোনো ঘাটতি ছিল না। যারা গ্রামে পোস্টিং নিয়ে যেতে চান না তারাই হাসপাতালটি করতে দিচ্ছেন না। আপনার অবগতির জন্য জানাচ্ছি, হাসপাতালের ধারেকাছে কোনো বিল নেই। গোহারুয়া ঘনবসতিপূর্ণ একটি গ্রাম। প্রতিটি বাড়ি একটির সঙ্গে আরেকটি ঘেঁষে রয়েছে। আশপাশের গ্রামগুলোও একটির সঙ্গে আরেকটি সম্পৃক্ত। নাঙ্গলকোটের জোড্ডা ইউনিয়নের দুটি অংশের মোট অধিবাসী ৫০ হাজারের বেশি। শুধু এ ইউনিয়ন নয়, আশপাশের সব ইউনিয়ন এবং মনোহরগঞ্জ, সেনবাগ, সোনাইমুড়ী উপজেলার অনেক গ্রামের অবহেলিত মানুষের কথা বিবেচনায় নিয়েই হাসপাতালটি স্থাপন করা হয়েছিল। সম্পূর্ণ সরকারি টাকায় হাসপাতাল হয়েছে। এখন ধান ভানতে সবাই গাইছে শিবের গীত। আসলে সমস্যা হাসপাতাল নয়, আপনার চিকিৎসকরা গ্রামে থাকতে চান না। তাই তদন্তে গিয়ে হাসপাতালের সামনের পুকুরকে তারা মনে করেন বিল। তারা চোখে দেখেন না সংযুক্ত ১০টি গ্রাম ও ঘরবাড়ি। ২ কিলোমিটারের মধ্যে মানিকমুড়া, মান্দ্রা, ঘোড়াময়দান তিনটি বড় হাটবাজার, চারটি প্রাথমিক বিদ্যালয়, তিনটি মাদরাসা, দুটি হাইস্কুল। এ কয়েকটি গ্রামে মসজিদ আছে ২৫টি। বিলের মধ্যে এত কিছু কী করে থাকতে পারে? এ লেখাটি পড়ে আপনি কুমিল্লার জেলা প্রশাসককে ফোন করুন। তাকে বলুন একটি রিপোর্ট পেশ করতে। দেখবেন বাস্তবটাই পাচ্ছেন।

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, দেশের স্বাস্থ্য খাতের শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনার ওপর আস্থা রেখেছেন। আপনাকে দায়িত্ব দিয়েছেন। বিশ্বাস করি আপনি পারবেন প্রধানমন্ত্রীর আস্থা ও বিশ্বাসের মূল্যায়ন করে স্বাস্থ্যসেবা গ্রামের সাধারণ মানুষকে উপহার দিতে। মানুষের কাছে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছাতে হলে নির্ভরশীলতা কমাতে হবে স্বাস্থ্য খাতের আমলাদের ওপর। কেনাকাটায় অর্থবিত্ত বানানো সিভিল সার্জন ও বড় স্যারদের ওপর। স্বাস্থ্য অধিদফতর ও জেলা সিভিল সার্জনদের কবলে পড়লে অন্য অনেকের মতো আপনারও সফলতার কোনো সুযোগ নেই। অতীতের মতো যা হওয়ার তা-ই হবে আগামীতে। মানুষ কথা নয়, বাস্তবিক কাজ দেখতে চায়। কঠিন বাস্তবতায় সবকিছুর মোকাবিলা দেখতে চায় শক্ত হাতে। স্বাস্থ্য খাতের বেপরোয়া কেনাকাটা বন্ধ করুন। অনুসন্ধান করুন কোন স্বার্থে কারা এসব করেছে? প্রয়োজনহীন ইকুইপমেন্টের তালিকা কারা তৈরি করেছে? তাদের শনাক্ত করুন। মিঠু সিন্ডিকেটের ভাগাভাগির অতীত ইতিহাসে যেতে চাই না। আমলারা পারস্পরিক যোগসাজশে সিভিল সার্জন ও বড় হাসপাতালের দায়িত্ববানদের কর্মে সায় দিয়েছিল বলেই সিন্ডিকেট তৈরি হয়েছিল। এখনো হচ্ছে। সেই যুগে আর ফিরে যাওয়ার সুযোগ নেই। কঠিনভাবে লাগাম টানুন।

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বিশ্বাস করি পারবেন আপনি। মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালের লাগামহীন অনিয়মের তদন্তে কমিটি করেছেন। নিজে ঘটনাস্থলে ছুটে গিয়ে দেখেছেন অনিয়মের ছড়াছড়ি। জেনেছেন মানুষের জীবনমৃত্যু নিয়ে কীভাবে ব্যবসা হয়। চিকিৎসকদের অনাদর-অবহেলা আপনারও চোখে পড়েছে। বেসরকারি ব্যাংকের কর্মকর্তা নাদিয়া নুর ডায়রিয়া নিয়ে ভর্তি হয়েছিলেন মিরপুর ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে। স্বপ্ন দেখা মেয়েটির বয়স ছিল মাত্র ৩০ বছর। স্বামী ও একমাত্র চার বছরের সন্তানটি নিয়ে সুখের সংসার ছিল তার। আরেকটি চার মাসের সন্তান ছিল পেটে। হাসপাতালে ভর্তির দুই দিনের মধ্যে মেয়েটি মারা গেলেন। সুস্থ মানুষ ডায়রিয়া নিয়ে গেলেন হাসপাতালে, বের হলেন লাশ হয়ে। চার বছরের শিশু সন্তানের কান্না থামছে না। পরিবার-পরিজন হতবাক, বিস্মিত। মেয়েটির শরীরে কোনো অসুখ ছিল না। সন্তানসম্ভবা হিসেবে এভারকেয়ার হাসপাতালে পরীক্ষা করাতেন নিয়মিত। ডাক্তার দেখাতেন। কেউ কোনো সমস্যা পাননি। হঠাৎ ডায়রিয়ার কারণে বাসার পাশের ইসলামী ব্যাংক হাসপাতালে ভর্তি হলেন। অবস্থার উন্নতি না দেখে দ্বিতীয় দিনে পরিবারের সদস্যরা বললেন, এভারকেয়ারে নিতে চান। সঙ্গে সঙ্গে তার শরীর থেকে স্যালাইনসহ আইসিইউ দেওয়া সব যন্ত্র খুলে ফেলা হলো। পোশাক বদলে ফেলে রাখা হলো আড়াই থেকে তিন ঘণ্টা। চিৎকার করে ডাক্তার-নার্সের সহায়তা পাননি। এভারকেয়ারের আইসিইউ অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে চিকিৎসক-নার্সেরা এলেন। তারা বললেন, রোগীকে আপনারা কি মেরে ফেলার জন্য এভাবে রেখে দিয়েছেন? মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, নিয়ম অনুযায়ী আইসিইউ রোগীকে কীভাবে নিতে হয় একজন চিকিৎসক হিসেবে আপনিও জানেন। রোগীকে এভাবে দীর্ঘক্ষণ ফেলে রাখার কারণে অবস্থা খারাপ হয়ে যায়। এভারকেয়ার এ অবস্থায় রোগী নিতে অপারগতা প্রকাশ করে। না খেতে পেরে মেয়েটির পেটে থাকা বাচ্চাটি মারা যায়। মৃত বাচ্চাটি বের করা হলো নিষ্ঠুরভাবে অপারেশন করে। অপারেশন থিয়েটারে কতজন রোগী থাকে? একদিকে অপারেশন চলছে। একই স্থানে অন্য রোগীর স্বজনরা যাচ্ছে দেখা-সাক্ষাতে। এটা কোন ধরনের চিকিৎসাব্যবস্থা? অদ্ভুত সবকিছু!

মাননীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী, বাংলাদেশে মোট কতটি বেসরকারি ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক আছে কেউ জানে না। এর মধ্যে কতটি বৈধ? কতটি অবৈধ? আমার জানা মতে, বৈধ প্রতিষ্ঠানের চেয়ে অবৈধ বেশি। ডাক্তার নেই, নার্স নেই হাসপাতাল খুলে বসে আছে। সরকারি হাসপাতালে উপচে পড়া ভিড় থাকে। সিটের তুলনায় রোগী বেশি ভর্তি হয়। বেসরকারি হাসপাতালে কেন এমন হবে? বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য, টেস্টের জন্য কত টাকা ফি তা নির্ধারণ নেই। ইকুইপমেন্টের আলোচনায় নাই গেলাম। বেশির ভাগ বেসরকারি হাসপাতালে কোনো প্রফেসর নেই। বিশেষজ্ঞ বলতে সহকারী অধ্যাপক। বাকি সবাই ইন্টার্নি অথবা সাধারণ চিকিৎসক। অনেক হাসপাতালে তা-ও নেই। প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নার্স নেই। চিকিৎসার নামে নৈরাজ্য হয়। অসহায় মানুষকে জিম্মি করা হয়। মৃত্যুর পরও রেহাই নেই। লাশ রেখে স্বজনদের জিম্মি করে আদায় করা হয় অর্থ। বাংলাদেশে অনেকে এখন আর ভয়ে হাসপাতালে যান না। সেদিন কলকাতার এক বন্ধু বললেন, আমাদের হাসপাতালে যেতে পারি না। গেলে দেখি শুধুই বিদেশি রোগী। বললাম, তোমাদের হাসপাতালে কোন দেশের রোগী বেশি? বন্ধু হাসলেন। তারপর বললেন, বিদেশি বলতে সবাই বাংলাদেশের। দিল্লি, মুম্বাইতে কিছু আফ্রিকান আসেন। অথচ একটা সময় ত্রিপুরা, নেপালের রোগীরা বাংলাদেশে চিকিৎসার জন্য আসতেন। আগে চেন্নাই, হায়দরাবাদ, বেঙ্গালুরু বাংলাদেশের মানুষের যাতায়াত ছিল না। এখন চেন্নাইতে কয়টি ফ্লাইট প্রতিদিন চলে খোঁজ নিন? শুধু চেন্নাই নয়, দিল্লি, মুম্বাইয়ের হাসপাতালও বাংলাদেশের রোগীতে ঠাসা। সামর্থ্যবানেরা যান ব্যাংকক, সিঙ্গাপুরে। সেদিন কুমিল্লা থেকে ফিরতে দেখলাম হাইওয়ের দুই পাশে সমানে বেসরকারি হাসপাতাল হচ্ছে। কারা করছে, কারা অনুমতি দিচ্ছে, নিয়মনীতি মানা হচ্ছে কি না জানি না। শুধু সাইনবোর্ড খুলে হাসপাতাল করলে চলবে না। সত্যিকারের চিকিৎসা জরুরি।

অনিয়মই এখন নিয়ম। অনেক সরকারি হাসপাতালে পরীক্ষানিরীক্ষার পর্যাপ্ত ব্যবস্থা নেই। দালালরা গরিব রোগীদের কাছে গিয়ে বলে এখানে চিকিৎসা নেই। ডাক্তার সাহেব অন্যখানে বসেন। সেখানে ভালোভাবে দেখবেন। পরীক্ষানিরীক্ষারও যন্ত্রের অভাব নেই। চিন্তা করবেন না। শুধু একবার যাবেন। দেখবেন সব ঠিক হয়ে যাচ্ছে। অসহায় রোগীর স্বজনরা চিন্তা করেন, বেঁচে থাকাটাই জরুরি। অসহায়ত্ব নিয়ে আপনজনদের ভর্তি করান দালালদের কথামতো। তারপর হাসপাতাল থেকে ছাড়া পান ভিটেমাটি বিক্রি করে। চিকিৎসক ও মালিকদের মনোভাব- মরলে-বাঁচলে আমাদের কী? টাকা হাতে এলেই চলবে। ভরসাস্থল হিসেবে মানুষ ঢাকা মেডিকেল, বঙ্গবন্ধুতে ভর্তি হতে চান। কিন্তু আসন খালি নেই। মন্ত্রী-এমপিরা তদবির করেও লাভ হয় না। রোগীরা ভালো কিছু চান। প্রতিটি জেলা শহরে সরকারি হাসপাতালগুলোকে ভালোমানের হিসেবে গড়ে তুলুন। সাধারণ মানুষের চিকিৎসার অধিকার আমাদের সংবিধান দিয়েছে। জেলা সরকারি হাসপাতালে এমআরআই, আইসিইও, এনজিওগ্রাম, এক্স-রেসহ সব পরীক্ষার ব্যবস্থা করুন। এতে ঢাকার ওপর চাপ কমবে। মানুষ চিকিৎসাসেবা পাবে। বিদেশ যাবে না। জেলা শহরে হার্টের চিকিৎসার ব্যবস্থা রাখুন। চিকিৎসকরা শুধু ঢাকা শহরে থাকলে চলবে না। জেলা-উপজেলায় যেতে হবে তাদের। প্রয়োজনে ইন্টার্নিদের গ্রামের হাসপাতাল, ক্লিনিকে পাঁচ বছর থাকা বাধ্যতামূলক করতে হবে। অন্যথায় আমরা সেমিনারে বড় ডাক্তারদের জ্ঞানী ভাষণ শুনব। টিভিপর্দায় বক্তৃতা দেখব। চিকিৎসা পাবে না কেউই। দেশের ডলার চিকিৎসা খাতে চলে যাবে বিদেশে। কেউ আটকে রাখতে পারবে না। কেউ ঠেকাতে পারবে না। মানুষের কাছে বেঁচে থাকার চেয়ে জরুরি আর কিছু নেই।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

এই বিভাগের আরও খবর
নাশকতা-অরাজকতা
নাশকতা-অরাজকতা
খাদ্য নিরাপত্তা
খাদ্য নিরাপত্তা
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
কর্ণফুলীকে বাঁচাতে হবে
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
সন্তানের প্রতিও অবিচার করা যাবে না
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
জামায়াতের সামনে সুযোগ ও সংকট
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
ছফা-শামীম সিকদার সম্পর্কের মিথ
সালাম প্রদানের ফজিলত
সালাম প্রদানের ফজিলত
অ্যান্টিবায়োটিক
অ্যান্টিবায়োটিক
ইউক্রেন যুদ্ধ
ইউক্রেন যুদ্ধ
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
যানজট কমাতে ‘মিনিবাস’
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
আলো ঢাকতে ধোঁয়ার বড়াই
সর্বশেষ খবর
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
বোয়ালখালীতে বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

এই মাত্র | বসুন্ধরা শুভসংঘ

শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে
শিরোনামহীনের 'এই অবেলায় ২' আসছে ডিসেম্বরে

১ মিনিট আগে | শোবিজ

সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত
সমুদ্রবন্দর থেকে নামল সতর্কসংকেত

২ মিনিট আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফেরাতে আপিল শুনানি চলছে

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪
ব্রাজিলে পুলিশের অভিযানে নিহত বেড়ে ৬৪

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু
ভারতে ঘূর্ণিঝড় মোন্থার আঘাতে নারীর মৃত্যু

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর
ভারতে দিওয়ালিতে জনপ্রিয় এক বাজি ফেটে অন্ধ বহু শিশু-কিশোর

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় শান্তিচুক্তি টিকে থাকবে, ইসরায়েলি হামলা পরও দাবি যুক্তরাষ্ট্রের

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার
ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পিস্তলসহ ৯ জন গ্রেফতার

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন
আসিয়ানের সভাপতির দায়িত্ব পেল ফিলিপাইন

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি
‘স্কাই স্টেডিয়াম’ নির্মাণ করছে সৌদি

৩৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন
ছত্রাক দিয়েই সম্ভব মেমোরি চিপ : গবেষকদের নতুন উদ্ভাবন

৩৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন

৪৯ মিনিট আগে | পরবাস

বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও
বৈশ্বিক উষ্ণায়ণ প্রভাব ফেলছে পরিবার পরিকল্পনায়ও

৫১ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার
ভূমধ্যসাগরে নৌকাডুবি: ১৮ অভিবাসনপ্রত্যাশীর মরদেহ উদ্ধার

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ
স্কুলে ভর্তিতে লটারি নাকি পরীক্ষা, সিদ্ধান্ত হতে পারে আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা
ট্রাম্প প্রশাসনের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২৫ অঙ্গরাজ্যের মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে প্রকাশ্যে গুলি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা
দ্রুত মূল্য হারাচ্ছে ঐতিহ্যবাহী অনেক ডিগ্রি : হার্ভার্ডের গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন
ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটিতে ‘গ্লোবাল মিডিয়া এন্ড ইনফরমেশন লিটারেসি’ সপ্তাহ উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা
সহজ জয়ে সিরিজে এগিয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ
সিরিজ বাঁচাতে আজ মাঠে নামবে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
নারায়ণগঞ্জে আজ থেকে টানা ৪৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি
তুরস্কে জুয়া কেলেঙ্কারিতে জড়িত ৩৭১ রেফারি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইতালিতে বসবাসের অনুমতিপ্রাপ্তদের মধ্যে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
ফের কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম
খোলা বাজারে ডলার ১২৫ টাকায়, ব্যাংকেও বাড়ছে দাম

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন
কেমন আছেন ইলিয়াস কাঞ্চন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের
মস্কোকে মানচিত্র থেকে মুছে ফেলার হুমকি বেলজিয়ামের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র
মাদুরোকে ধরার গুপ্তচর নাটক: পাইলটকে প্রলুব্ধ করে ব্যর্থ হলো যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের
জাতীয় নির্বাচনের আগেই গণভোটের সুপারিশ ঐকমত্য কমিশনের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি
টঙ্গীর ইমাম মুহিবুল্লাহ মিয়াজীকে অপহরণের ঘটনা মিথ্যা : জিএমপি

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
আসিফ নজরুলকে নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম
খালেদা জিয়াকে আপসহীন নেত্রী উল্লেখ করে স্মৃতিচারণ করলেন সাদিক কায়েম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর
সালমানের মৃত্যুর সঠিক তদন্ত ও ন্যায়বিচার চেয়ে যা বললেন শাবনূর

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ
এই মুহূর্তে আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক শক্তি নয়: নাহিদ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু
জাতীয় নির্বাচনের দিনই গণভোট হতে হবে : আমীর খসরু

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!
বিশ্বকাপ নিয়ে মেসির ইঙ্গিত: খেলতে চান, তবে শর্ত একটাই!

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ
অলিনের সেঞ্চুরিতে সিরিজে এগিয়ে গেল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না
ভেবেছিলাম ৩০ পেরোলেই বিয়ে করব: তামান্না

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা
এমপিওভুক্ত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নিয়োগ বিষয়ে জরুরি নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির
তত্ত্বাবধায়ক ফিরলেও নির্বাচন এ সরকারের অধীনেই হবে : শিশির মনির

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি
বিপিএলে দল নিতে আগ্রহী যে ১০ ফ্র্যাঞ্চাইজি

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত
অরুণাচলের কাছে চীনের ৩৬টি বিমান বাংকার, চিন্তায় ভারত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল
ড্যাবের সভাপতি হারুন, মহাসচিব শাকিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পকে নোবেল পুরষ্কারে মনোনয়ন দেবেন জাপানি প্রধানমন্ত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা
ভারতে আঘাত হানলো ঘূর্ণিঝড় মোন্থা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ ২০১৪ সালের পর দেউলিয়া হয়ে গেছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ
বোরকা বিতর্কে জোব্বা পরে কোরআন হাতে ক্লাস নিয়ে আরেক শিক্ষকের প্রতিবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট
১৯ বছর পর বগুড়ার শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ফিরল ক্রিকেট

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি
অত্যাধুনিক যুদ্ধবিমানের দিকে চোখ তুরস্কের, যুক্তরাজ্যের সঙ্গে ১১ বিলিয়নের চুক্তি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি
সময় চেয়ে ৪ মাসেও প্রধান উপদেষ্টার সাক্ষাৎ পাননি বিজিএমইএ সভাপতি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ ২ নভেম্বর

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ
সংসদ ব্যর্থ হলে প্রস্তাবগুলো স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংবিধানে যুক্ত হবে: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে
৪ হাজার কোটি টাকার মিল হাতিয়ে নেন পানির দরে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি
‘২০ বছর পর ট্রেনে চড়লাম’ বলে সমালোচিত কৌশানি

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন
অস্ত্র মামলায় সম্রাটের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’
‘রাষ্ট্র পরিচালনার সুযোগ পেলে বিএনপি বেকার যুবকদের ব্যাপক কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’
পর্যটন বিকাশে হচ্ছে ‘বর্ডার ড্রাইভ’

নগর জীবন

আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন
আসিফ নজরুল প্রধান উপদেষ্টা হতে চেয়েছিলেন

প্রথম পৃষ্ঠা

চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি
চরম ক্ষুব্ধ বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা
এক লাফে সোনার দাম কমল সাড়ে ১০ হাজার টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক
স্ট্রোকের চিকিৎসা ঢাকাকেন্দ্রিক

পেছনের পৃষ্ঠা

কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন
কিছু উপদেষ্টা চক্রান্ত করছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর
শিমুল গাছের বয়স ২০০ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন
বিএনপির মনোনয়ন প্রত্যাশী ১২ জন

নগর জীবন

হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি
হাইব্রিড মরিচে কৃষকের মুখে হাসি

পেছনের পৃষ্ঠা

বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ
বডি-ওর্ন ক্যামেরা কেনার নির্দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাৎ পাকিস্তান যৌথ বাহিনী চেয়ারম্যানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু
ঝুঁকিপূর্ণ কাজে ১০ লক্ষাধিক শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে
বেশির ভাগ অবৈধ সম্পদ হিসাবের বাইরে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ
বিএনপি-জামায়াত ছাড়া মাঠে নেই অন্য কেউ

নগর জীবন

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ
লিটনদের ফেরার ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ
ঐকমত্যের অনৈক্যের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
প্রয়াত মন্ত্রী নাসিমের স্ত্রী-সন্তানসহ পাঁচজনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

খবর

বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি
বোরকা নিয়ে শিক্ষকের মন্তব্যে উত্তাল রাবি

নগর জীবন

সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে
সংশোধিত শ্রম আইনে শিল্পে অস্থিরতা বাড়বে

প্রথম পৃষ্ঠা

সালমান শাহর ১২ নায়িকা
সালমান শাহর ১২ নায়িকা

শোবিজ

‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি
‘তেজাব’ ছবির নায়ক আমিই ছিলাম : আদিত্য পাঞ্চোলি

শোবিজ

এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না
এককভাবে সরকার গঠন করলে বেশি দিন টিকবে না

নগর জীবন

চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে
চাকরি পেলেন গণপিটুনিতে নিহত প্রদীপ লালের ছেলে

নগর জীবন

ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন
ড্যাবের ২৭৬ সদস্যের কমিটি অনুমোদন

নগর জীবন

স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার
স্প্যাম নিয়ন্ত্রণে হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচার

টেকনোলজি

স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি
স্কুলে ভর্তিতে লটারি বাতিলের দাবি

দেশগ্রাম

নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে
নির্বাচন যত ঘনিয়ে আসবে অস্ত্র উদ্ধার তত বাড়বে

নগর জীবন

শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামে ১৯ বছর পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

মাঠে ময়দানে