শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ ও আরও উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৭ এপ্রিলের বৈঠকে ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ককে জনগণের সম্পর্কে পরিণত করতে উভয় পক্ষই আগ্রহ দেখিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুই দেশের অমীমাংসিত ইস্যুর নিষ্পত্তি চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া। দ্বিতীয়ত স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদ থেকে বাংলাদেশের পাওনা সাড়ে চার বিলিয়ন কোটি ডলার (বাংলাদেশের মুদ্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা) ফেরত দেওয়া। তৃতীয়ত বাংলাদেশে আটকে পড়া তিন লাখেরও বেশি পাকিস্তানিকে ফেরত নেওয়া।

সবারই জানা, প্রায় ২০০ বছর ভারতবর্ষ ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীনে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগ হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুই দেশে। পাকিস্তানের একাংশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান, যা এখন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। পাকিস্তানের অপর অংশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তান। যা এখনো ধারণ করে আছে পাকিস্তান নাম।

পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীন হয়। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয়। সে প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন বাংলার অবিসংবাদিত মুসলিম নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালি মুসলমানরা অসামান্য ত্যাগ স্বীকার করলেও পাকিস্তানের ২৩ বছরে তারা ছিল উপেক্ষার শিকার। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের রেশ না কাটতেই বাঙালিদের কাছে সে স্বাধীনতা বিবর্ণ হয়ে পড়ে। পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ মানুষের বসবাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু দেশের রাজধানী ছিল পশ্চিম অংশে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর হেড কোয়ার্টার ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। সশস্ত্র বাহিনীর মাত্র ১০ শতাংশ সদস্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি পণ্য পাট উৎপাদিত হতো পূর্ব অংশ। অথচ জাতীয় বাজেটের সিংহভাগ ব্যয় হতো পশ্চিম অংশে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেরপাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ভাষা প্রশ্নে বিরোধ দানা বেঁধে ওঠে। দেশের মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভাষা উর্দুকে ভিন্ন ভাষী ৯৫ শতাংশ মানুষের ওপর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশের মানুষ তা মেনে নিলেও পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬ শতাংশ বাংলাভাষীরা তা মেনে নেয়নি। বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানালেও প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়ে বাঙালিদের হৃদয়ে লালন করা পাকিস্তানি চেতনাকে ক্ষতবিক্ষত করা হয়।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রভাব পড়ে ১৯৫৪ সালের পূর্ববাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার বিরোধিতাকারী মুসলিম লীগের ভয়াবহ ভরাডুবি ঘটে। হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট ৩০৯ আসনের পূর্ববাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সিংহভাগ আসনে জয়ী হয়। মুসলিম লীগ জয়ী হয় মাত্র ৯টি আসনে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে জিতলেও যুক্তফ্রন্টকে সরকার পরিচালনার সুযোগ দেওয়া হয়নি। নির্বাচিত সরকারকে পদচ্যুত করে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়ন হয়। গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে পাকিস্তান। কিন্তু দুই বছরের মধ্যে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তার তখতে তাউস উল্টে যায়। ক্ষমতায় আসেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান। ১৯৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৩০০ আসনের ১৬০টিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। পশ্চিম পাকিস্তানের কোনো আসন না পেলেও পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় তারা। প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ পায় বাংলাদেশের মানুষ। পাকিস্তানি সামরিক জান্তা নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করে। এ দুঃসময়ে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে ৯ মাস যাবৎ নৃশংস গণহত্যা চালায়। অপারেশন সার্চলাইট-নামের অভিযানে ঢাকার চারটি স্থান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টার্গেট হিসেবে রাখা হয়। যার মধ্যে ছিল শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং তৎকালীন পিলখানার ইপিআর হেড কোয়ার্টার (বর্তমান বিজিবি)। ঢাকার চারটি স্থান ছাড়াও রাজশাহী, যশোর, খুলনা, রংপুর, সৈয়দপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও চট্টগ্রাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট-এর আওতাভুক্ত এলাকা।

মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষাধিক মানুষ শহীদ হয়েছে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হাতে। এর অকাট্য প্রমাণ বহন করছে তৎকালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। অস্ট্রেলিয়ার পত্রিকা হেরাল্ড ট্রিবিউনের রিপোর্টে বলা হয়, ২৫ মার্চ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই ১ লাখ লোককে হত্যা করেছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী। মার্কিন সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি ভারতের শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেন ৭১ সালে। তিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি গণহত্যা চালানোর অভিযোগ করেন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞকে বিশ শতকের পাঁচটি ভয়ংকর গণহত্যার অন্যতম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনী যে এ দেশে নৃশংসভাবে গণহত্যা চালিয়েছে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ তা স্বীকারও করেছেন। বেলুচিস্তানের একজন নেত্রী স্পষ্ট ভাষায় ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তান বাহিনীকে। ২৫ মার্চ গণহত্যার নৃশংস বর্ণনা বিশ্ব মিডিয়াতে ছাপা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে। বিদেশি সাংবাদিকদের মধ্যে একমাত্র সাইমন ড্রিং ওই রাতে ঢাকায় ছিলেন। পরে লন্ডনে পালিয়ে গিয়ে ৩১ মার্চ ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় তিনি তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, নিরস্ত্র বেসামরিক মানুষের ওপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ সব ধরনের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে। ইকবাল হলকে তারা প্রধান লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেছে নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ওপর ভারী কামানের গোলা নিক্ষেপ করা হয়, একই সঙ্গে চালানো হয় মেশিনগানের গুলি। শুধু ইকবাল হলেই প্রথম ধাক্কায় ২০০ ছাত্র নিহত হন। বিশ্বের নামিদামি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যা এক কথায় ভয়াবহ। টাইমস একাত্তরের এপ্রিলের শুরুতেই লিখেছে গণহত্যায় প্রাণহানি ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। নিউজউইক এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে লিখেছে নিহতের সংখ্যা ৭ লাখ। দ্য বাল্টিমোর সান ১৪ মে ১৯৭১ লিখেছে ৫ লাখ। দ্য মোমেন্টো জুনের ১৩ তারিখে লিখেছে নিহত হয়েছে ৫ থেকে ১০ লাখ। কাইরান ইন্টারন্যাশনাল ২৮ জুলাই লিখেছে ৫ লাখ। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ২৩ জুলাইয়ের প্রতিবেদনে বলেছে, গণহত্যায় নিহতের সংখ্যা ২ থেকে ১০ লাখ। টাইমস সেপ্টেম্বরে বলছে ১০ লক্ষাধিক। লন্ডনের দ্য হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট এক্সপ্রেস, ১ অক্টোবর বলেছে শহীদের সংখ্যা ২০ লাখ। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে লিখেছে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ।

পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে একাত্তরের ক্ষত নিরসন হওয়া জরুরি। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে গণহত্যার জন্য জার্মানি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে। জার্মানির চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড ১৯৭০ সালে পোল্যান্ড সফরে যান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানি পোল্যান্ড দখল করেছিল। সেখানে ইহুদিদের ওপর বর্বর গণহত্যা চালানো হয়। এ হত্যাকাণ্ডে উইলি ব্র্যান্ডের কোনো দায় ছিল না।  তারপরও তিনি নিজে হাঁটু গেড়ে জার্মান জাতির পক্ষ থেকে ক্ষমা চান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জাপানি সেনাবাহিনী চীন, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েছে। তারা সেজন্য ক্ষমা চেয়েছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচের ঢাকা সফরকালে পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইবার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা এমন কথা বলে দেশবাসীর বাহাবা পেলেও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।  তবে বিশ্বাস করি, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব তাঁর দেশের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রকদের প্রতিক্রিয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। আশা করা যায়, পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ তাঁর দেশের সরকারকে বাংলাদেশের প্রত্যাশা সম্পর্কে অভিহিত করবেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে তার আগে একাত্তরের গণহত্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যায় জড়িত ছিল পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের জনগণ কিংবা কোনো নির্বাচিত সরকারের সম্পর্ক ছিল না। ফলে এখন যাঁরা পাকিস্তানের ক্ষমতায় আছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে এজন্য দায়ী ভাবার কিছু নেই। ক্ষমা চাইলে বরং পাকিস্তানিদের মনের ঔদার্য প্রমাণিত হবে। বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ককে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত করার সুযোগ ঘটবে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো যাবে বহুগুণ। সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুসম্পর্ক প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
গ্যাসসংকট
গ্যাসসংকট
চাল নিয়ে চালবাজি
চাল নিয়ে চালবাজি
শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
শিক্ষাঙ্গনে নৈরাজ্য
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
অর্থনীতিতে বিসংবাদ
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
চাই ব্যবসাবান্ধব পরিবেশ
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
ছয় সম্রাজ্ঞী যায় ওই সাগরে
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
আল্লাহর কাছে বান্দার দোয়ার গুরুত্ব অনন্য
পাক-ভারত উত্তেজনা
পাক-ভারত উত্তেজনা
সর্বশেষ খবর
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে
রমনা বটমূলে বোমা হামলা মামলার হাইকোর্টের রায় ৮ মে

১৯ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে
সালমান-আনিসুল-মামুন ফের রিমান্ডে

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে চলছে লেনদেন

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার
চকলেটের লোভ দেখিয়ে শিশুকে যৌন নিপীড়ন, বৃদ্ধ গ্রেপ্তার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন
চেহারায় পরিবর্তন আনতে গিয়ে বিপর্যস্ত অস্ট্রেলীয় টিকটকারের জীবন

৩০ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’
দুবাইয়ে ভালোবাসায় সিক্ত ‘ক্যাফে ২১’

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল
মে দিবসে বন্ধ থাকবে বসুন্ধরা সিটি শপিং মল

৫৭ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’
অন্যস্বর টরন্টোর আয়োজনে ‘বৈশাখের পঙক্তিমালা’

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন
গরমে শরীরে পানিশূন্যতা হচ্ছে কি না যেভাবে বুঝবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া
সুশান্তের মৃত্যুর পর যে কঠিন সময় পার করেছেন রিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র
আবারও সক্রিয় স্বপন-আমিন চক্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?
জিম্বাবুয়েকে কত রানের লিড দিতে চায় বাংলাদেশ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদন আদেশের অপেক্ষায় বাদী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে ভয়াবহ আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
ঝড়ের আভাস, ১১ অঞ্চলের নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম
রাজধানীতে বাড়তে পারে গরম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার
শ্রমিকদের মানবাধিকার নিশ্চিতের দাবি ব্রিটিশ এমপি আফসানার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান
ভারত-পাকিস্তান ইস্যুতে যে সতর্কবার্তা দিলেন এরদোয়ান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা
ভারতীয় ড্রোন গুলি করে ভূপাতিত করার দাবি পাকিস্তানের, সীমান্তে উত্তেজনা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ
হাসিনাকন্যা পুতুলের ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের
সীমান্তে ব্যাপক সেনা মোতায়েন ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই
ভারতের সঙ্গে যুদ্ধাবস্থা : ইমরান খানের মুক্তি চেয়ে ঐক্যের আহ্বান জানাল পিটিআই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা
আমিরাতে ঝুঁকিতে ১২-১৭ বছরের কিশোরীরা, চিকিৎসকদের সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত
মডেল মেঘনা আলম কারামুক্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী
নির্বাচনে জিতেই ট্রাম্পের কড়া সমালোচনা করলেন কানাডার প্রধানমন্ত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার পুলিশকে উজ্জীবিত করতে নানা উদ্যোগ নিয়েছে : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমন আছে কাশ্মীর?
কেমন আছে কাশ্মীর?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ