শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ ও আরও উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৭ এপ্রিলের বৈঠকে ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ককে জনগণের সম্পর্কে পরিণত করতে উভয় পক্ষই আগ্রহ দেখিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুই দেশের অমীমাংসিত ইস্যুর নিষ্পত্তি চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া। দ্বিতীয়ত স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদ থেকে বাংলাদেশের পাওনা সাড়ে চার বিলিয়ন কোটি ডলার (বাংলাদেশের মুদ্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা) ফেরত দেওয়া। তৃতীয়ত বাংলাদেশে আটকে পড়া তিন লাখেরও বেশি পাকিস্তানিকে ফেরত নেওয়া।

সবারই জানা, প্রায় ২০০ বছর ভারতবর্ষ ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীনে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগ হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুই দেশে। পাকিস্তানের একাংশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান, যা এখন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। পাকিস্তানের অপর অংশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তান। যা এখনো ধারণ করে আছে পাকিস্তান নাম।

পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীন হয়। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয়। সে প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন বাংলার অবিসংবাদিত মুসলিম নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালি মুসলমানরা অসামান্য ত্যাগ স্বীকার করলেও পাকিস্তানের ২৩ বছরে তারা ছিল উপেক্ষার শিকার। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের রেশ না কাটতেই বাঙালিদের কাছে সে স্বাধীনতা বিবর্ণ হয়ে পড়ে। পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ মানুষের বসবাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু দেশের রাজধানী ছিল পশ্চিম অংশে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর হেড কোয়ার্টার ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। সশস্ত্র বাহিনীর মাত্র ১০ শতাংশ সদস্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি পণ্য পাট উৎপাদিত হতো পূর্ব অংশ। অথচ জাতীয় বাজেটের সিংহভাগ ব্যয় হতো পশ্চিম অংশে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেরপাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ভাষা প্রশ্নে বিরোধ দানা বেঁধে ওঠে। দেশের মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভাষা উর্দুকে ভিন্ন ভাষী ৯৫ শতাংশ মানুষের ওপর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশের মানুষ তা মেনে নিলেও পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬ শতাংশ বাংলাভাষীরা তা মেনে নেয়নি। বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানালেও প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়ে বাঙালিদের হৃদয়ে লালন করা পাকিস্তানি চেতনাকে ক্ষতবিক্ষত করা হয়।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রভাব পড়ে ১৯৫৪ সালের পূর্ববাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার বিরোধিতাকারী মুসলিম লীগের ভয়াবহ ভরাডুবি ঘটে। হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট ৩০৯ আসনের পূর্ববাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সিংহভাগ আসনে জয়ী হয়। মুসলিম লীগ জয়ী হয় মাত্র ৯টি আসনে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে জিতলেও যুক্তফ্রন্টকে সরকার পরিচালনার সুযোগ দেওয়া হয়নি। নির্বাচিত সরকারকে পদচ্যুত করে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়ন হয়। গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে পাকিস্তান। কিন্তু দুই বছরের মধ্যে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তার তখতে তাউস উল্টে যায়। ক্ষমতায় আসেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান। ১৯৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৩০০ আসনের ১৬০টিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। পশ্চিম পাকিস্তানের কোনো আসন না পেলেও পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় তারা। প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ পায় বাংলাদেশের মানুষ। পাকিস্তানি সামরিক জান্তা নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করে। এ দুঃসময়ে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে ৯ মাস যাবৎ নৃশংস গণহত্যা চালায়। অপারেশন সার্চলাইট-নামের অভিযানে ঢাকার চারটি স্থান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টার্গেট হিসেবে রাখা হয়। যার মধ্যে ছিল শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং তৎকালীন পিলখানার ইপিআর হেড কোয়ার্টার (বর্তমান বিজিবি)। ঢাকার চারটি স্থান ছাড়াও রাজশাহী, যশোর, খুলনা, রংপুর, সৈয়দপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও চট্টগ্রাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট-এর আওতাভুক্ত এলাকা।

মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষাধিক মানুষ শহীদ হয়েছে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হাতে। এর অকাট্য প্রমাণ বহন করছে তৎকালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। অস্ট্রেলিয়ার পত্রিকা হেরাল্ড ট্রিবিউনের রিপোর্টে বলা হয়, ২৫ মার্চ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই ১ লাখ লোককে হত্যা করেছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী। মার্কিন সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি ভারতের শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেন ৭১ সালে। তিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি গণহত্যা চালানোর অভিযোগ করেন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞকে বিশ শতকের পাঁচটি ভয়ংকর গণহত্যার অন্যতম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনী যে এ দেশে নৃশংসভাবে গণহত্যা চালিয়েছে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ তা স্বীকারও করেছেন। বেলুচিস্তানের একজন নেত্রী স্পষ্ট ভাষায় ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তান বাহিনীকে। ২৫ মার্চ গণহত্যার নৃশংস বর্ণনা বিশ্ব মিডিয়াতে ছাপা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে। বিদেশি সাংবাদিকদের মধ্যে একমাত্র সাইমন ড্রিং ওই রাতে ঢাকায় ছিলেন। পরে লন্ডনে পালিয়ে গিয়ে ৩১ মার্চ ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় তিনি তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, নিরস্ত্র বেসামরিক মানুষের ওপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ সব ধরনের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে। ইকবাল হলকে তারা প্রধান লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেছে নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ওপর ভারী কামানের গোলা নিক্ষেপ করা হয়, একই সঙ্গে চালানো হয় মেশিনগানের গুলি। শুধু ইকবাল হলেই প্রথম ধাক্কায় ২০০ ছাত্র নিহত হন। বিশ্বের নামিদামি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যা এক কথায় ভয়াবহ। টাইমস একাত্তরের এপ্রিলের শুরুতেই লিখেছে গণহত্যায় প্রাণহানি ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। নিউজউইক এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে লিখেছে নিহতের সংখ্যা ৭ লাখ। দ্য বাল্টিমোর সান ১৪ মে ১৯৭১ লিখেছে ৫ লাখ। দ্য মোমেন্টো জুনের ১৩ তারিখে লিখেছে নিহত হয়েছে ৫ থেকে ১০ লাখ। কাইরান ইন্টারন্যাশনাল ২৮ জুলাই লিখেছে ৫ লাখ। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ২৩ জুলাইয়ের প্রতিবেদনে বলেছে, গণহত্যায় নিহতের সংখ্যা ২ থেকে ১০ লাখ। টাইমস সেপ্টেম্বরে বলছে ১০ লক্ষাধিক। লন্ডনের দ্য হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট এক্সপ্রেস, ১ অক্টোবর বলেছে শহীদের সংখ্যা ২০ লাখ। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে লিখেছে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ।

পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে একাত্তরের ক্ষত নিরসন হওয়া জরুরি। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে গণহত্যার জন্য জার্মানি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে। জার্মানির চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড ১৯৭০ সালে পোল্যান্ড সফরে যান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানি পোল্যান্ড দখল করেছিল। সেখানে ইহুদিদের ওপর বর্বর গণহত্যা চালানো হয়। এ হত্যাকাণ্ডে উইলি ব্র্যান্ডের কোনো দায় ছিল না।  তারপরও তিনি নিজে হাঁটু গেড়ে জার্মান জাতির পক্ষ থেকে ক্ষমা চান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জাপানি সেনাবাহিনী চীন, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েছে। তারা সেজন্য ক্ষমা চেয়েছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচের ঢাকা সফরকালে পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইবার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা এমন কথা বলে দেশবাসীর বাহাবা পেলেও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।  তবে বিশ্বাস করি, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব তাঁর দেশের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রকদের প্রতিক্রিয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। আশা করা যায়, পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ তাঁর দেশের সরকারকে বাংলাদেশের প্রত্যাশা সম্পর্কে অভিহিত করবেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে তার আগে একাত্তরের গণহত্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যায় জড়িত ছিল পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের জনগণ কিংবা কোনো নির্বাচিত সরকারের সম্পর্ক ছিল না। ফলে এখন যাঁরা পাকিস্তানের ক্ষমতায় আছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে এজন্য দায়ী ভাবার কিছু নেই। ক্ষমা চাইলে বরং পাকিস্তানিদের মনের ঔদার্য প্রমাণিত হবে। বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ককে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত করার সুযোগ ঘটবে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো যাবে বহুগুণ। সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুসম্পর্ক প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
সর্বব্যাপী দুর্নীতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
দেশজুড়ে প্রস্তুতি
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
শিক্ষায় বৈষম্যের দানবীয় রূপ
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
গৃহযুদ্ধের আগুনে জ্বলছে সুদান
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
সর্বশেষ খবর
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার
বিএনপি ও জামায়াতের সঙ্গে ইসির সংলাপ বুধবার

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়
ফোনে ইন্টারনেটের গতি বাড়ানোর উপায়

৩ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'
'রাশিয়ার ড্রোন হামলা মোকাবিলায় সক্ষম নয় ইউরোপ'

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে
দেশের তাপমাত্রা আগামী সপ্তাহ থেকে ক্রমশ কমবে

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ
মিষ্টি আলুর পুষ্টিগুণ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ
রাশিয়ার ড্রোন হামলা ঠেকানোর মতো সক্ষমতা ইউরোপের নেই : ইইউ

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস
যেসব উপকার পেতে খাবেন আনারস

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার
সাবেক মন্ত্রী রেজাউল করিমের ভাই গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আভাস

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা
যেভাবে সামাজিক বাধা ভাঙছে ইরানের মেয়েরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান
চীন সফররত নাগরিকদের সতর্ক করল জাপান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলায় রনদীর গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
মঙ্গলবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড
সরকারের সমালোচনা: ভেনেজুয়েলায় নারী চিকিৎসকের ৩০ বছরের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত
ইসরায়েল কারাগারে নির্যাতনে ৯৮ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'
'হাসিনার রায় কার্যকর করার জন্য দেশের জনগণ অপেক্ষা করছে'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৮ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮
রুশ ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইউক্রেনে হতাহত ১৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু
ছেলের হাতুড়ির আঘাতে মায়ের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি
ইসরায়েলে ফের অস্ত্র রপ্তানির সিদ্ধান্ত জার্মানির, শর্ত যুদ্ধবিরতি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত
গাজায় গণবিয়ে আয়োজন করছে আরব আমিরাত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা
মাদক নিয়ে বাড়িতে ঢুকতে না দেওয়ায় মা ও ভাইকে কুপিয়ে হত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ