শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ ও আরও উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৭ এপ্রিলের বৈঠকে ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ককে জনগণের সম্পর্কে পরিণত করতে উভয় পক্ষই আগ্রহ দেখিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুই দেশের অমীমাংসিত ইস্যুর নিষ্পত্তি চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া। দ্বিতীয়ত স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদ থেকে বাংলাদেশের পাওনা সাড়ে চার বিলিয়ন কোটি ডলার (বাংলাদেশের মুদ্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা) ফেরত দেওয়া। তৃতীয়ত বাংলাদেশে আটকে পড়া তিন লাখেরও বেশি পাকিস্তানিকে ফেরত নেওয়া।

সবারই জানা, প্রায় ২০০ বছর ভারতবর্ষ ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীনে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগ হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুই দেশে। পাকিস্তানের একাংশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান, যা এখন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। পাকিস্তানের অপর অংশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তান। যা এখনো ধারণ করে আছে পাকিস্তান নাম।

পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীন হয়। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয়। সে প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন বাংলার অবিসংবাদিত মুসলিম নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালি মুসলমানরা অসামান্য ত্যাগ স্বীকার করলেও পাকিস্তানের ২৩ বছরে তারা ছিল উপেক্ষার শিকার। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের রেশ না কাটতেই বাঙালিদের কাছে সে স্বাধীনতা বিবর্ণ হয়ে পড়ে। পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ মানুষের বসবাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু দেশের রাজধানী ছিল পশ্চিম অংশে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর হেড কোয়ার্টার ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। সশস্ত্র বাহিনীর মাত্র ১০ শতাংশ সদস্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি পণ্য পাট উৎপাদিত হতো পূর্ব অংশ। অথচ জাতীয় বাজেটের সিংহভাগ ব্যয় হতো পশ্চিম অংশে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেরপাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ভাষা প্রশ্নে বিরোধ দানা বেঁধে ওঠে। দেশের মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভাষা উর্দুকে ভিন্ন ভাষী ৯৫ শতাংশ মানুষের ওপর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশের মানুষ তা মেনে নিলেও পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬ শতাংশ বাংলাভাষীরা তা মেনে নেয়নি। বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানালেও প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়ে বাঙালিদের হৃদয়ে লালন করা পাকিস্তানি চেতনাকে ক্ষতবিক্ষত করা হয়।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রভাব পড়ে ১৯৫৪ সালের পূর্ববাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার বিরোধিতাকারী মুসলিম লীগের ভয়াবহ ভরাডুবি ঘটে। হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট ৩০৯ আসনের পূর্ববাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সিংহভাগ আসনে জয়ী হয়। মুসলিম লীগ জয়ী হয় মাত্র ৯টি আসনে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে জিতলেও যুক্তফ্রন্টকে সরকার পরিচালনার সুযোগ দেওয়া হয়নি। নির্বাচিত সরকারকে পদচ্যুত করে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়ন হয়। গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে পাকিস্তান। কিন্তু দুই বছরের মধ্যে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তার তখতে তাউস উল্টে যায়। ক্ষমতায় আসেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান। ১৯৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৩০০ আসনের ১৬০টিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। পশ্চিম পাকিস্তানের কোনো আসন না পেলেও পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় তারা। প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ পায় বাংলাদেশের মানুষ। পাকিস্তানি সামরিক জান্তা নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করে। এ দুঃসময়ে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে ৯ মাস যাবৎ নৃশংস গণহত্যা চালায়। অপারেশন সার্চলাইট-নামের অভিযানে ঢাকার চারটি স্থান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টার্গেট হিসেবে রাখা হয়। যার মধ্যে ছিল শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং তৎকালীন পিলখানার ইপিআর হেড কোয়ার্টার (বর্তমান বিজিবি)। ঢাকার চারটি স্থান ছাড়াও রাজশাহী, যশোর, খুলনা, রংপুর, সৈয়দপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও চট্টগ্রাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট-এর আওতাভুক্ত এলাকা।

মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষাধিক মানুষ শহীদ হয়েছে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হাতে। এর অকাট্য প্রমাণ বহন করছে তৎকালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। অস্ট্রেলিয়ার পত্রিকা হেরাল্ড ট্রিবিউনের রিপোর্টে বলা হয়, ২৫ মার্চ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই ১ লাখ লোককে হত্যা করেছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী। মার্কিন সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি ভারতের শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেন ৭১ সালে। তিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি গণহত্যা চালানোর অভিযোগ করেন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞকে বিশ শতকের পাঁচটি ভয়ংকর গণহত্যার অন্যতম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনী যে এ দেশে নৃশংসভাবে গণহত্যা চালিয়েছে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ তা স্বীকারও করেছেন। বেলুচিস্তানের একজন নেত্রী স্পষ্ট ভাষায় ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তান বাহিনীকে। ২৫ মার্চ গণহত্যার নৃশংস বর্ণনা বিশ্ব মিডিয়াতে ছাপা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে। বিদেশি সাংবাদিকদের মধ্যে একমাত্র সাইমন ড্রিং ওই রাতে ঢাকায় ছিলেন। পরে লন্ডনে পালিয়ে গিয়ে ৩১ মার্চ ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় তিনি তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, নিরস্ত্র বেসামরিক মানুষের ওপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ সব ধরনের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে। ইকবাল হলকে তারা প্রধান লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেছে নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ওপর ভারী কামানের গোলা নিক্ষেপ করা হয়, একই সঙ্গে চালানো হয় মেশিনগানের গুলি। শুধু ইকবাল হলেই প্রথম ধাক্কায় ২০০ ছাত্র নিহত হন। বিশ্বের নামিদামি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যা এক কথায় ভয়াবহ। টাইমস একাত্তরের এপ্রিলের শুরুতেই লিখেছে গণহত্যায় প্রাণহানি ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। নিউজউইক এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে লিখেছে নিহতের সংখ্যা ৭ লাখ। দ্য বাল্টিমোর সান ১৪ মে ১৯৭১ লিখেছে ৫ লাখ। দ্য মোমেন্টো জুনের ১৩ তারিখে লিখেছে নিহত হয়েছে ৫ থেকে ১০ লাখ। কাইরান ইন্টারন্যাশনাল ২৮ জুলাই লিখেছে ৫ লাখ। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ২৩ জুলাইয়ের প্রতিবেদনে বলেছে, গণহত্যায় নিহতের সংখ্যা ২ থেকে ১০ লাখ। টাইমস সেপ্টেম্বরে বলছে ১০ লক্ষাধিক। লন্ডনের দ্য হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট এক্সপ্রেস, ১ অক্টোবর বলেছে শহীদের সংখ্যা ২০ লাখ। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে লিখেছে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ।

পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে একাত্তরের ক্ষত নিরসন হওয়া জরুরি। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে গণহত্যার জন্য জার্মানি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে। জার্মানির চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড ১৯৭০ সালে পোল্যান্ড সফরে যান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানি পোল্যান্ড দখল করেছিল। সেখানে ইহুদিদের ওপর বর্বর গণহত্যা চালানো হয়। এ হত্যাকাণ্ডে উইলি ব্র্যান্ডের কোনো দায় ছিল না।  তারপরও তিনি নিজে হাঁটু গেড়ে জার্মান জাতির পক্ষ থেকে ক্ষমা চান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জাপানি সেনাবাহিনী চীন, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েছে। তারা সেজন্য ক্ষমা চেয়েছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচের ঢাকা সফরকালে পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইবার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা এমন কথা বলে দেশবাসীর বাহাবা পেলেও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।  তবে বিশ্বাস করি, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব তাঁর দেশের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রকদের প্রতিক্রিয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। আশা করা যায়, পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ তাঁর দেশের সরকারকে বাংলাদেশের প্রত্যাশা সম্পর্কে অভিহিত করবেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে তার আগে একাত্তরের গণহত্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যায় জড়িত ছিল পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের জনগণ কিংবা কোনো নির্বাচিত সরকারের সম্পর্ক ছিল না। ফলে এখন যাঁরা পাকিস্তানের ক্ষমতায় আছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে এজন্য দায়ী ভাবার কিছু নেই। ক্ষমা চাইলে বরং পাকিস্তানিদের মনের ঔদার্য প্রমাণিত হবে। বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ককে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত করার সুযোগ ঘটবে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো যাবে বহুগুণ। সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুসম্পর্ক প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
পাচার টাকা উদ্ধার
পাচার টাকা উদ্ধার
গুমে মৃত্যুদণ্ড
গুমে মৃত্যুদণ্ড
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
কিয়ামতের ভয়াবহতা ও রসুল (সা.)-এর সুপারিশ
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
গণসংযোগে গুলি
গণসংযোগে গুলি
মহান ৭ নভেম্বর
মহান ৭ নভেম্বর
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
মামদানির বিজয় : ইসরায়েলের জন্য দুঃসংবাদ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস : ঐক্য মুক্তি আর সমৃদ্ধির বাংলাদেশ
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
৭ নভেম্বর সংস্কারের নবযাত্রা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
পোশাক রপ্তানিতে মন্দা
সর্বশেষ খবর
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ
সীমান্তবর্তী নারীদের পাশে বসুন্ধরা গ্রুপ

১ সেকেন্ড আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

টিভিতে আজকের যত খেলা
টিভিতে আজকের যত খেলা

২৮ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা তুরস্কের

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
পশ্চিম তীরে দুই কিশোরকে হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই
নোবেল বিজয়ী বিজ্ঞানী জেমস ওয়াটসন আর নেই

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত
উত্তরায় গাড়িচাপায় মাছ ব্যবসায়ী নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৮ নভেম্বর ২০২৫

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত
কুমিল্লায় জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন
যেভাবে বুঝব আল্লাহ আমাকে ক্ষমা করেছেন

৫১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ
মৃত্যু-পরবর্তী রহস্যময় এক জগৎ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে খাবেন আদা চা
যে কারণে খাবেন আদা চা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ
ফিক্সিংয়ে অভিযুক্ত ১৭ রেফারিকে গ্রেফতারের নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান
তাইজুলের বদলি হিসেবে উইলিয়ামসনকে দলে টানল ডারবান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি
রামগতিতে এক ইলিশ ১০ হাজার ৮০০ টাকায় বিক্রি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে শামীম ওসমানসহ ৮০ জনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা
ইসলামে পরিবার নিয়ে ভাবনা ও পরিকল্পনা

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা
শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি ৪৫০০ কোটি টাকা

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
হবিগঞ্জে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা
রাজধানীর বনানীতে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে চকবাজারে গৃহবধূর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার
মাছ চুরির অপরাধে দুই যুবককে মারধর, গ্রাম্য বিচারক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান
মা হারালেন অভিনেতা জায়েদ খান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা
ফিফা দ্য বেস্ট ২০২৫: বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের মনোনয়ন ঘোষণা

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বরে দেশ ও জাতির মুক্তি হয়েছিল : সেলিমুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব
জামায়াতের আলোচনার প্রস্তাব, যা বললেন বিএনপির মহাসচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের
জাহানারার মতো ভুক্তভোগীদের মুখ খোলার অনুরোধ তামিমের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল
পাকিস্তানের পরমাণু কেন্দ্রে হামলার পরিকল্পনা করছিল ভারত-ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার
মনোনয়ন না পেয়ে আম্পায়ারের ভঙ্গিতে রিভিউ আবেদন বিএনপি নেতার

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!
কিছুই জানেন না তিনি, অথচ তাকে নিয়ে ভারতে তুলকালাম!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য
পোড়া কার্গো ভিলেজ থেকে মোবাইল চুরি, বরখাস্ত আনসার সদস্য

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর
গুলিবিদ্ধ বিএনপি প্রার্থী এরশাদকে হেলিকপ্টারে ঢাকায় স্থানান্তর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক
আলোচিত সেই বিড়াল হত্যাকারী নারী আটক

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ
বর্তমান বাস্তবতায় ১০-২০ কোটি টাকা ছাড়া নির্বাচন করা যায় না:  আসিফ মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন
বাড়িতে ঢুকে পড়ছে ভালুক, সেনা মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প
অবসরের ঘোষণার পর ন্যান্সি পেলোসিকে ‘শয়তান মহিলা’ বললেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু
‘আয়নাঘর’ থেকে বেঁচে ফিরে বিএনপির প্রার্থী হয়ে মাঠে মাজেদ বাবু

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি
জবির ১৫ শিক্ষার্থীকে নিয়ে বুড়িগঙ্গায় নৌকাডুবি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন
মাহবুবউল আলম হানিফের শ্যালকসহ গ্রেফতার ৬ জন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার
রাজধানীতে সবজি স্থিতিশীল, অস্থির পেঁয়াজের বাজার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি
‘নো হাংকি পাংকি’ কোনো আদর্শের রাজনৈতিক ভাষা হতে পারে না : এ্যানি

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন
বিধানসভায় হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না: মিঠুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর
চীনের তৃতীয় বিমানবাহী রণতরী নৌবাহিনীর কাছে হস্তান্তর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা
অনলাইনে আর্থিক প্রতারণা নিয়ে পুলিশের সতর্কবার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপে দল বাড়াচ্ছে আইসিসি, সুবিধা পাবে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ
ঘি খেতে চাইলে চামচ দিয়ে ভদ্রভাবে খান : ডা. সায়ন্থ

৯ ঘণ্টা আগে | টক শো

বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা
বন্যায় ডুবতে পারে এশিয়ার যে দেশ, জারি সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস
মাইকে ভাইয়ের সঙ্গে মারামারির ঘোষণা: মুচলেকায় ছাড়া পেলেন সেই কুদ্দুস

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!
২৬ বিলিয়নিয়ার ২২ মিলিয়ন ঢেলেও মামদানিকে ঠেকাতে পারেনি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া
জাহানারার অভিযোগে টালমাটাল ক্রিকেটপাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই কাজরী এখন
সেই কাজরী এখন

শোবিজ

সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে
সেনাবাহিনীকে বিতর্কিত করার অপচেষ্টা রুখতে হবে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আসছে হেরোইনের কাঁচামাল
আসছে হেরোইনের কাঁচামাল

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র
গণভোটের দাবি নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা
নদীর পারে অন্যরকম চিড়িয়াখানা

শনিবারের সকাল

উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা
উন্নয়নের সব প্রকল্পই আটকা

নগর জীবন

‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না
‘নো হাংকি পাংকি’ ভাষা হতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজের সেই ছবি
নায়করাজের সেই ছবি

শোবিজ

সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা
সিরিজে পিছিয়ে গেলেন যুবারা

মাঠে ময়দানে

খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব
খেলবে ব্রাজিল আর্জেন্টিনার ক্লাব

মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র

সম্পাদকীয়

আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে
আইরিশ ক্রিকেট দল এখন সিলেটে

মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ
দেশজুড়ে নির্বাচনি আমেজ

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ
এশিয়ান আর্চারির পদকের লড়াই শুরু আজ

মাঠে ময়দানে

ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই
ইয়ামাল-দেম্বেলের বর্ষসেরার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা
ঠিক পথেই আছে খুদে কিংসরা

মাঠে ময়দানে

ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক
ঝুঁকিতে ৭ কোটি পোশাকশ্রমিক

পেছনের পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ
সেনাপ্রধানকে নিয়ে অপপ্রচার, সতর্ক থাকার অনুরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর
চাঁদা না দেওয়ায় অফিস ভাঙচুর

দেশগ্রাম

বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার
বগুড়ায় বিড়াল হত্যার ঘটনায় নারী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের
সিলেট-১ ছেড়ে ৪-এ প্রচার শুরু আরিফের

নগর জীবন

বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড
বন্যায় ডুবতে পারে থাইল্যান্ড

পূর্ব-পশ্চিম

মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ
মাছের আড়তে পড়ে ছিল যুবকের রক্তাক্ত লাশ

দেশগ্রাম

হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন
হারলে রাজ্যে বিজেপির অস্তিত্ব থাকবে না : মিঠুন

পূর্ব-পশ্চিম

দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার
দুজনকে পিটিয়ে হত্যা, আরও একজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে লংমার্চ আইনজীবীদের

দেশগ্রাম

সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী
সাংবাদিক তুহিনের বাবার মৃত্যুবার্ষিকী

খবর

রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা
রাজনীতি থেকে ন্যান্সি পেলোসির অবসরের ঘোষণা

পূর্ব-পশ্চিম