শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৩ এপ্রিল, ২০২৫

গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

সুমন পালিত
প্রিন্ট ভার্সন
গণহত্যার জন্য পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইতে হবে

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের বৈঠকে দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণ ও আরও উচ্চতায় নিয়ে যাওয়ার বিষয়ে আলোচনা হয়েছে। ১৭ এপ্রিলের বৈঠকে ঢাকা-ইসলামাবাদ সম্পর্ককে জনগণের সম্পর্কে পরিণত করতে উভয় পক্ষই আগ্রহ দেখিয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, বাংলাদেশের পক্ষ থেকে দুই দেশের অমীমাংসিত ইস্যুর নিষ্পত্তি চাওয়া হয়েছে পাকিস্তানের কাছে। এর মধ্যে রয়েছে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে পাকিস্তানি বাহিনীর গণহত্যার জন্য ক্ষমা চাওয়া। দ্বিতীয়ত স্বাধীনতা-পূর্ব অভিন্ন সম্পদ থেকে বাংলাদেশের পাওনা সাড়ে চার বিলিয়ন কোটি ডলার (বাংলাদেশের মুদ্রায় ৫ লাখ ৪০ হাজার কোটি টাকা) ফেরত দেওয়া। তৃতীয়ত বাংলাদেশে আটকে পড়া তিন লাখেরও বেশি পাকিস্তানিকে ফেরত নেওয়া।

সবারই জানা, প্রায় ২০০ বছর ভারতবর্ষ ছিল ব্রিটিশ শাসনাধীনে। ১৯৪৭ সালে ব্রিটিশরা এই উপমহাদেশ ছেড়ে যায়। ধর্মের ভিত্তিতে ভারতবর্ষ ভাগ হয় ভারত ও পাকিস্তান নামের দুই দেশে। পাকিস্তানের একাংশ ছিল পূর্ব পাকিস্তান, যা এখন বাংলাদেশ নামে পরিচিত। পাকিস্তানের অপর অংশ ছিল পশ্চিম পাকিস্তান। যা এখনো ধারণ করে আছে পাকিস্তান নাম।

পাকিস্তান আন্দোলনে বাঙালি মুসলমানরা অগ্রণী ভূমিকা পালন করেছে। মুসলিম লীগের নেতৃত্বে ১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তান স্বাধীন হয়। মুসলিম লীগ প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায়। ঢাকার নবাব সলিমুল্লাহর সভাপতিত্বে। ১৯৪০ সালে মুসলিম লীগের লাহোর অধিবেশনে পাকিস্তান প্রস্তাব গৃহীত হয়। সে প্রস্তাব উপস্থাপন করেছিলেন তৎকালীন বাংলার অবিসংবাদিত মুসলিম নেতা শেরেবাংলা এ কে ফজলুল হক।

পাকিস্তান প্রতিষ্ঠায় বাঙালি মুসলমানরা অসামান্য ত্যাগ স্বীকার করলেও পাকিস্তানের ২৩ বছরে তারা ছিল উপেক্ষার শিকার। ব্রিটিশদের কাছ থেকে স্বাধীনতা অর্জনের রেশ না কাটতেই বাঙালিদের কাছে সে স্বাধীনতা বিবর্ণ হয়ে পড়ে। পাকিস্তানের ৫৬ শতাংশ মানুষের বসবাস ছিল পূর্ব পাকিস্তানে। কিন্তু দেশের রাজধানী ছিল পশ্চিম অংশে। সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী ও বিমান বাহিনীর হেড কোয়ার্টার ছিল পশ্চিম পাকিস্তানে। সশস্ত্র বাহিনীর মাত্র ১০ শতাংশ সদস্য ছিল পূর্ব পাকিস্তানের। পাকিস্তানের প্রধান রপ্তানি পণ্য পাট উৎপাদিত হতো পূর্ব অংশ। অথচ জাতীয় বাজেটের সিংহভাগ ব্যয় হতো পশ্চিম অংশে।

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানেরপাকিস্তান প্রতিষ্ঠার এক বছরের মধ্যে রাষ্ট্র ভাষা প্রশ্নে বিরোধ দানা বেঁধে ওঠে। দেশের মাত্র ৫ শতাংশ মানুষের ভাষা উর্দুকে ভিন্ন ভাষী ৯৫ শতাংশ মানুষের ওপর রাষ্ট্রভাষা হিসেবে চাপিয়ে দেওয়া হয়। পশ্চিম পাকিস্তানের চার প্রদেশের মানুষ তা মেনে নিলেও পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যার ৫৬ শতাংশ বাংলাভাষীরা তা মেনে নেয়নি। বাঙালিরা তাদের মাতৃভাষা বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার দাবি জানালেও প্রত্যাখ্যান করা হয়। ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের শান্তিপূর্ণ প্রতিবাদ মিছিলে পুলিশ গুলি চালিয়ে বাঙালিদের হৃদয়ে লালন করা পাকিস্তানি চেতনাকে ক্ষতবিক্ষত করা হয়।

বায়ান্নর ভাষা আন্দোলনের প্রভাব পড়ে ১৯৫৪ সালের পূর্ববাংলার প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার বিরোধিতাকারী মুসলিম লীগের ভয়াবহ ভরাডুবি ঘটে। হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট ৩০৯ আসনের পূর্ববাংলা প্রাদেশিক পরিষদের সিংহভাগ আসনে জয়ী হয়। মুসলিম লীগ জয়ী হয় মাত্র ৯টি আসনে। ১৯৫৪ সালের নির্বাচনে জিতলেও যুক্তফ্রন্টকে সরকার পরিচালনার সুযোগ দেওয়া হয়নি। নির্বাচিত সরকারকে পদচ্যুত করে গভর্নরের শাসন জারি করা হয়। ১৯৫৬ সালে পাকিস্তানের সংবিধান প্রণয়ন হয়। গণতন্ত্রের পথে যাত্রা শুরু করে পাকিস্তান। কিন্তু দুই বছরের মধ্যে জেঁকে বসে সামরিক শাসন। ১৯৫৮ সালের অক্টোবরে ক্ষমতায় আসেন জেনারেল আইয়ুব খান। ১৯৬৯-এর গণ অভ্যুত্থানে তার তখতে তাউস উল্টে যায়। ক্ষমতায় আসেন পাকিস্তানের সেনাপ্রধান জেনারেল ইয়াহিয়া খান। ১৯৭০-এর নির্বাচনে পাকিস্তান জাতীয় পরিষদের ৩০০ আসনের ১৬০টিতে জয়ী হয় আওয়ামী লীগ। পশ্চিম পাকিস্তানের কোনো আসন না পেলেও পূর্ব পাকিস্তানের ১৬২টি আসনের দুটি বাদে সব কটি আসনে জয়ী হয় তারা। প্রথমবারের মতো পাকিস্তানের শাসনক্ষমতা নিয়ন্ত্রণের সুযোগ পায় বাংলাদেশের মানুষ। পাকিস্তানি সামরিক জান্তা নির্বাচিত জাতীয় পরিষদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে অস্বীকৃতি জানায়। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ পাকিস্তান বাহিনী বাংলাদেশে গণহত্যা শুরু করে। এ দুঃসময়ে বাংলাদেশের জনগণের পক্ষ থেকে স্বাধীনতা ঘোষণা করা হয়। শুরু হয় মুক্তিযুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ থেকে ১৬ ডিসেম্বর পর্যন্ত পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশে ৯ মাস যাবৎ নৃশংস গণহত্যা চালায়। অপারেশন সার্চলাইট-নামের অভিযানে ঢাকার চারটি স্থান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর টার্গেট হিসেবে রাখা হয়। যার মধ্যে ছিল শেখ মুজিবের ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাসভবন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাস, রাজারবাগ পুলিশ লাইন এবং তৎকালীন পিলখানার ইপিআর হেড কোয়ার্টার (বর্তমান বিজিবি)। ঢাকার চারটি স্থান ছাড়াও রাজশাহী, যশোর, খুলনা, রংপুর, সৈয়দপুর, কুমিল্লা, সিলেট ও চট্টগ্রাম ছিল অপারেশন সার্চলাইট-এর আওতাভুক্ত এলাকা।

মুক্তিযুদ্ধে ৩০ লক্ষাধিক মানুষ শহীদ হয়েছে পাকিস্তানি দখলদার বাহিনীর হাতে। এর অকাট্য প্রমাণ বহন করছে তৎকালে প্রকাশিত আন্তর্জাতিক পত্রিকাগুলো। অস্ট্রেলিয়ার পত্রিকা হেরাল্ড ট্রিবিউনের রিপোর্টে বলা হয়, ২৫ মার্চ রাতে শুধু ঢাকা শহরেই ১ লাখ লোককে হত্যা করেছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী। মার্কিন সিনেটর অ্যাডওয়ার্ড কেনেডি ভারতের শরণার্থী শিবিরগুলো পরিদর্শন করেন ৭১ সালে। তিনি পাকিস্তানি সৈন্যদের বিরুদ্ধে সরাসরি গণহত্যা চালানোর অভিযোগ করেন। গিনেস বুক অব ওয়ার্ল্ড রেকর্ডস-এ বাংলাদেশের হত্যাযজ্ঞকে বিশ শতকের পাঁচটি ভয়ংকর গণহত্যার অন্যতম বলে উল্লেখ করা হয়েছে।

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালে পাকিস্তানি বাহিনী যে এ দেশে নৃশংসভাবে গণহত্যা চালিয়েছে, তা অস্বীকার করার কোনো উপায় নেই। পাকিস্তানের রাজনৈতিক নেতা ও বুদ্ধিজীবীদের কেউ কেউ তা স্বীকারও করেছেন। বেলুচিস্তানের একজন নেত্রী স্পষ্ট ভাষায় ৩০ লাখ বাঙালিকে হত্যা করার জন্য অভিযুক্ত করেছেন পাকিস্তান বাহিনীকে। ২৫ মার্চ গণহত্যার নৃশংস বর্ণনা বিশ্ব মিডিয়াতে ছাপা হয়েছে গুরুত্বের সঙ্গে। বিদেশি সাংবাদিকদের মধ্যে একমাত্র সাইমন ড্রিং ওই রাতে ঢাকায় ছিলেন। পরে লন্ডনে পালিয়ে গিয়ে ৩১ মার্চ ডেইলি টেলিগ্রাফ পত্রিকায় তিনি তাঁর প্রতিবেদনে উল্লেখ করেন, নিরস্ত্র বেসামরিক মানুষের ওপর পাকিস্তান সেনাবাহিনী ভারী অস্ত্রশস্ত্রসহ সব ধরনের স্বয়ংক্রিয় অস্ত্র ব্যবহার করে। ইকবাল হলকে তারা প্রধান লক্ষ্যবস্তু হিসেবে বেছে নেয়। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোর ওপর ভারী কামানের গোলা নিক্ষেপ করা হয়, একই সঙ্গে চালানো হয় মেশিনগানের গুলি। শুধু ইকবাল হলেই প্রথম ধাক্কায় ২০০ ছাত্র নিহত হন। বিশ্বের নামিদামি সংবাদমাধ্যমে বাংলাদেশে পাকিস্তানি গণহত্যার যে চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যা এক কথায় ভয়াবহ। টাইমস একাত্তরের এপ্রিলের শুরুতেই লিখেছে গণহত্যায় প্রাণহানি ৩ লাখ ছাড়িয়েছে। নিউজউইক এপ্রিলের মাঝামাঝি সময়ে লিখেছে নিহতের সংখ্যা ৭ লাখ। দ্য বাল্টিমোর সান ১৪ মে ১৯৭১ লিখেছে ৫ লাখ। দ্য মোমেন্টো জুনের ১৩ তারিখে লিখেছে নিহত হয়েছে ৫ থেকে ১০ লাখ। কাইরান ইন্টারন্যাশনাল ২৮ জুলাই লিখেছে ৫ লাখ। ওয়াল স্ট্রিট জার্নাল ২৩ জুলাইয়ের প্রতিবেদনে বলেছে, গণহত্যায় নিহতের সংখ্যা ২ থেকে ১০ লাখ। টাইমস সেপ্টেম্বরে বলছে ১০ লক্ষাধিক। লন্ডনের দ্য হ্যাম্পস্টেড অ্যান্ড হাইগেট এক্সপ্রেস, ১ অক্টোবর বলেছে শহীদের সংখ্যা ২০ লাখ। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি ১৯৭২ সালের সেপ্টেম্বরে লিখেছে শহীদের সংখ্যা ৩০ লাখ।

পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণে একাত্তরের ক্ষত নিরসন হওয়া জরুরি। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে গণহত্যার জন্য জার্মানি একাধিকবার ক্ষমা চেয়েছে। জার্মানির চ্যান্সেলর উইলি ব্র্যান্ড ১৯৭০ সালে পোল্যান্ড সফরে যান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জার্মানি পোল্যান্ড দখল করেছিল। সেখানে ইহুদিদের ওপর বর্বর গণহত্যা চালানো হয়। এ হত্যাকাণ্ডে উইলি ব্র্যান্ডের কোনো দায় ছিল না।  তারপরও তিনি নিজে হাঁটু গেড়ে জার্মান জাতির পক্ষ থেকে ক্ষমা চান। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধে জাপানি সেনাবাহিনী চীন, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে নির্যাতন-নিপীড়ন চালিয়েছে। তারা সেজন্য ক্ষমা চেয়েছে। এমনকি ক্ষতিগ্রস্তদের ক্ষতিপূরণও দেওয়া হয়েছে। অন্তর্বর্তী সরকারের ভাষ্য, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচের ঢাকা সফরকালে পাকিস্তানকে ক্ষমা চাইবার পরামর্শ দিয়েছে বাংলাদেশ। বাংলাদেশের কর্তাব্যক্তিরা এমন কথা বলে দেশবাসীর বাহাবা পেলেও পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব এ বিষয়ে মুখ খোলেননি।  তবে বিশ্বাস করি, পাকিস্তানের পররাষ্ট্র সচিব তাঁর দেশের ক্ষমতা নিয়ন্ত্রকদের প্রতিক্রিয়ার ভয়ে প্রকাশ্যে মুখ খোলেননি। আশা করা যায়, পররাষ্ট্র সচিব আমনা বালুচ তাঁর দেশের সরকারকে বাংলাদেশের প্রত্যাশা সম্পর্কে অভিহিত করবেন।

আমি ব্যক্তিগতভাবে পাকিস্তানের সঙ্গে সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার পক্ষে। তবে তার আগে একাত্তরের গণহত্যার জন্য ক্ষমাপ্রার্থনার বিষয়টি খুবই প্রাসঙ্গিক ও জরুরি। একাত্তরে বাংলাদেশে গণহত্যায় জড়িত ছিল পাকিস্তানের সামরিক জান্তা। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে পাকিস্তানের জনগণ কিংবা কোনো নির্বাচিত সরকারের সম্পর্ক ছিল না। ফলে এখন যাঁরা পাকিস্তানের ক্ষমতায় আছেন, তাঁদের ব্যক্তিগতভাবে এজন্য দায়ী ভাবার কিছু নেই। ক্ষমা চাইলে বরং পাকিস্তানিদের মনের ঔদার্য প্রমাণিত হবে। বাংলাদেশ-পাকিস্তান সম্পর্ককে বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিকশিত করার সুযোগ ঘটবে। দুই দেশের মধ্যে বাণিজ্য বাড়ানো যাবে বহুগুণ। সার্ককে পুনরুজ্জীবিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুসম্পর্ক প্রভাব বিস্তারের সুযোগ পাবে।

লেখক : সিনিয়র সহকারী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

ইমেইল : [email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'
'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান
পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'
'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ
কর্মস্থলে ফিরতে নিজস্ব বাস দিল নাটোর জেলা পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি