শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

মীর আবদুুর আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

একসময় সন্তান জন্ম হতো খড়ের ঘরে, মাটির মেঝেতে, বলা চলে উন্মুক্ত আকাশের নিচে। সেই মা কষ্ট করতেন, বুকে পাথর বেঁধে ব্যথা সইতেন। তারপরও তিনি হাসতেন, কারণ তিনি জানতেন এ যন্ত্রণার পরেই রয়েছে তার মা হওয়ার পবিত্র ঘোষণা। আজ আমরা বলি তাকে অজ্ঞান করে মা বানানো হোক। এ যুগে ব্যথার সঙ্গে কেউ আপস করে না। আমরা ব্যথাহীন মাতৃত্ব চাই। আমরা আধুনিক হতে গিয়ে মানুষ হওয়া ভুলে গেছি। একটি হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি লজ্জিত। দেশে কেন এত সিজারিয়ান বেবি? সিজার কি মহামারি? বিলাসিতা নাকি! নাকি অর্থলোভের বলি!

এখন হাসপাতালগুলো মা তৈরি করে, যেন মেশিনে বানানো পণ্য। প্রশ্ন জাগে, এটা কি চিকিৎসার আধুনিকতা, না কি এক নীরব বাণিজ্যিক নির্মমতা? সময় বদলেছে, কিন্তু মন বদলায়নি। আমরা আধুনিক হয়েছি, মানুষ হইনি। আজকাল একজন মা হওয়ার আগেই হাসপাতালের বিল তৈরি হয়। বিলের দরদাম হয়। চিকিৎসক সময় বাঁচাতে চান, রাত কাটাতে চান ঘরে। বাচ্চার জন্ম হোক সকাল ১০টায়, যেন পরদিন অপারেশনের ফলোআপ দিয়ে বাসায় ফেরা যায়। রোগীও চান চাইলে আজই হয়ে যাবে- ব্যথা যন্ত্রণাও লাঘব হবে। যেন সন্তান জন্ম নয়, এক প্রকার স্লট বুকিং!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বলছে, একটি দেশের মোট ডেলিভারির মাত্র ১০-১৫ শতাংশ সিজার হলে তা-ও স্বাভাবিক ধরা যায়। এ হার উন্নত বিশ্বে হলেও বাংলাদেশে আরও কম হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশে এ হার এখন প্রায় ৪০ ভাগ। অনেক জেলায় তা ৭০ ভাগের কাছাকাছি! এটি কি কেবল প্রয়োজনীয়তার ফল? উত্তর : না। সিজার কি কোনো মহামারি। না। অসাধু ব্যবসা ও অর্থের ফাঁদ! আমরা মানি, কিছু ক্ষেত্রে সিজার জরুরি- জরায়ুর জটিলতা, বাচ্চার অবস্থান বা মায়ের শারীরিক জটিলতার কারণে। কিন্তু এখন একটা বড় অংশ সিজার হচ্ছে অপ্রয়োজনে। কিছু প্রাইভেট হাসপাতাল সিজারকে বাণিজ্যিক পণ্য বানিয়ে ফেলেছে। আমরা এমন একটা বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে ভয়ের চিকিৎসা রোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভয় দেখিয়ে, বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যথাহীন আধুনিকতার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। অথচ সেটিই হতে পারে ভবিষ্যতের নানাবিধ শারীরিক জটিলতার বীজ। অসাধু চিকিৎসকদের একটি অংশ সময় বাঁচাতে এবং আয় বাড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে সিজারের পথে হাঁটছে।

আধুনিকতার মোহে পড়ে রোগী ও অভিভাবকদের মানসিকতা সিজারের জন্য প্রস্তুত। আমাদের সমাজে একটা নতুন প্রবণতা তৈরি হয়েছে যন্ত্রণাহীন মা হওয়া। অনেক রোগী বা অভিভাবক নিজেরাই সিজার চান। ব্যথার ভয়। সময় নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা। সবাই তো সিজার করছে! এমন মানসিকতা। এর ফলে চিকিৎসকদের ওপর সামাজিক চাপ বাড়ছে। কেউ কেউ এ চাহিদাকে পুঁজি করে নিজেদের লাভবান করছেন।

আমি একটা চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে, লন্ডনে কর্মরত দুই চিকিৎসক ছেলেমেয়ের পিতা হিসেবে, একজন বিবেকবান নাগরিক হিসেবে, লজ্জায় গলা কুণ্ঠিত হওয়ার অবস্থা আমার। এ অবস্থায় জাতিকে আমরা কীভাবে তৈরি করছি? টাকা আর সময়- এ  দুইয়ের চাপে আমরা বিক্রি করে ফেলেছি মাতৃত্ব। যুদ্ধ হয়। মিছিল হয়। প্রতিবাদ হয়। সিজারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তো দেখি না? অনেক মা, অনেক অভিভাবক ঝামেলা আর ব্যথা এড়াতে ইচ্ছা করেই সিজার চান। প্রসবের ব্যথা আজকের মা নিতে চান না। ব্যথাহীন মা হওয়াকে আধুনিকতা ভাবা হয়। তার পরিবারও চায় নিরাপদ অপারেশন। চিকিৎসকও সময় বাঁচাতে চান, হাসপাতাল আয় বাড়াতে চায়। সবাই মিলে মায়ের পেট কেটে সন্তান আনতে ব্যস্ত। কারণ ওটাই এখন স্মার্ট মাদারহুড!

এ ব্যাপারের আমার অভিজ্ঞতা আছে অনেক। একটা হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে মাঝেমধ্যেই রোগী বা তাদের স্বজনদের কাছ থেকে সরাসরি ফোনকল আসে। হাসপাতালজুড়েই আমার নাম্বার রয়েছে। তবে একটি রাতের অভিজ্ঞতা আমার হৃদয়ে এক বিশেষ ছাপ রেখে গেছে। রাত তখন প্রায় দেড়টা। হঠাৎই মোবাইল ফোন বেজে উঠল। ওপাশে এক পিতা উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, স্যার, আপনার হাসপাতালে তো সিজার করার ডাক্তার নেই। আমার মেয়ের সিজার করতে বলেছি, করছে না। আমি শান্ত স্বরে জানতে চাইলাম, আপনার রোগীর নাম কী? কত নম্বরে ভর্তি? তিনি উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দিলেন। আমি তখনই জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। জানতে পারলাম, এটি একটি স্বাভাবিক প্রসবের কেস এবং প্রসবের একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে, সিজারের প্রয়োজন নেই। পরবর্তী সময়ে রোগীর অভিভাবককে আবার ফোন দিলাম এবং জানালাম, এটি একটি স্বাভাবিক ডেলিভারির কেস, সিজারের প্রয়োজন নেই। আপনাকে কে বলেছে সিজার করতে?  আমার গাইনি বিভাগের চিকিৎসক, এনিস্থিশিয়া ডাক্তার সবই তো হাসপাতালে আছে। তিনি কিছুটা রাগের সঙ্গে বললেন, মেয়ে কষ্ট পাচ্ছে, আমরা সিজার চাই। এবার আমি একটু দৃঢ় হলাম, আমার হাসপাতালে ইচ্ছামতো সিজার করার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজন ছাড়া সিজার করা অনৈতিক এবং অমানবিক। আপনি চাইলে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারেন, আমাদের অ্যাম্বুলেন্স রেডি আছে।

আধা ঘণ্টা পর আবার সেই পিতার কল। এবার তার কণ্ঠে উত্তেজনা ও আনন্দ। তিনি জানালেন, স্যার, আমার নাতি হয়েছে! আমি জিজ্ঞাসা করলাম, সিজারে? তিনি হেসে বললেন, না, স্বাভাবিক ডেলিভারিতে। আমি তখন বললাম, দেখলেন তো, অকারণে সিজার করালে কত বড় ক্ষতি হতো অর্থনৈতিক, শারীরিক এবং মানসিক। আপনার মেয়েও একটি অপারেশন থেকে বেঁচে গেল। মনে রাখবেন, সিজার মহামারি নয়। প্রয়োজন ছাড়া এটা করা এক ধরনের প্রতারণা। আপনি একজন অভিভাবক হিসেবে অন্যদেরও এ বার্তাটি পৌঁছে দিন। এ কথাগুলো বলে আমি ফোন রেখে ঘুমাতে গেলাম একটা অদ্ভুত তৃপ্তি নিয়ে। মানবিকতা, পেশাদারত্ব এবং নৈতিকতা- এ তিনের মেলবন্ধনেই যেন সেদিন রাতটা আলোকিত হয়েছিল।

প্রশ্ন হলো একজন মা কি মানুষ, না একটি অপারেটেড প্রজেক্ট? মায়ের যন্ত্রণার কথা আমরা ভুলে গেছি। যে মা সন্তানের জন্ম দিয়ে মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসতেন আজ তার কষ্টকে বলি, অনাবশ্যক। যা প্রকৃতির নিয়ম, তা-ই এখন বাণিজ্যের নিয়মে চলছে। আমি গর্ব করে বলি, আমাদের হাসপাতাল এখনো প্রতিরোধ গড়ে রেখেছে। তবে যেটা সিজারিয়ান কেস সেটাতে মা এবং শিশুর কথা ভেবে করতেই হয়। আমরা মা তৈরি করি অপারেশন করে নয়, প্রাকৃতিকভাবে, সাহস দিয়ে, সাহচর্য দিয়ে। আমাদের চিকিৎসকরা ভয় দেখান না, বরং সাহস দেন। আমাদের নার্সরা পথ দেখান। এর ফলাফল? আমাদের রোগীর সংখ্যা কমেনি। আয় কমেনি বরং আস্থা বেড়েছে, আয়ও বেড়েছে।

একটা সময় ছিল সন্তান জন্মের জন্য মায়ের ধৈর্য, সাহস আর এক ধরনের মাতৃত্বের যুদ্ধ ছিল সমাজে গৌরবের প্রতীক। আজ সেই দৃশ্যপট অনেকটাই পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে এখন সন্তান জন্ম মানেই যেন সিজারিয়ান সেকশন! নরমাল ডেলিভারি যেন দিন দিন বিলুপ্তপ্রায় এক চিকিৎসাপদ্ধতিতে পরিণত হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে- এটা কি চিকিৎসার উন্নতি, নাকি আর্থসামাজিক এক চক্রের নির্মম বাস্তবতা? 

সিজারিয়ান ডেলিভারির দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁঁকি : বর্তমানে নানা অজুহাতে অনেক সময় অপ্রয়োজনে সিজারিয়ান অপারেশনের পথে হাঁটা হচ্ছে। অথচ এর রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগত ও আর্থিক ঝুঁঁকি, যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। প্রথমত একটি সিজার মানেই মায়ের দেহে শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে কাটা-ছেঁড়া। একবার নয়, বারবার এমন অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করতে পারে, যেমন প্লাসেন্টার অস্বাভাবিক অবস্থান, ইউটেরাসে জখম বা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি। শিশুর ক্ষেত্রেও ঝুঁঁকি কম নয়। প্রাকৃতিকভাবে প্রসব না হলে শিশুর ফুসফুস পূর্ণ বিকাশে সময় পায় না, যার ফলে জন্মের পর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভবিষ্যতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল হওয়ার ঝুঁঁকি থাকে।

এ ছাড়াও সিজারের পর ব্যথা, ইনফেকশন, জটিলতা এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে সুস্থ হওয়া মায়ের জন্য এক বিশাল চাপ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অতিরিক্ত হাসপাতাল ব্যয়, অপারেশন খরচ, ওষুধের খরচসহ নানান আর্থিক চাপ। সব মিলিয়ে বলা যায়, সিজার একটি জীবন রক্ষাকারী জরুরি চিকিৎসা, প্রয়োজনে এটি অবশ্যই করা উচিত। কিন্তু অপ্রয়োজনীয়ভাবে সিজার করানো মানে নিজেকে, সন্তানকে এবং পুরো পরিবারকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া। সুতরাং সচেতন হই, সিজার যেন অপশন না হয়ে, হয়ে পড়ে অভ্যাস

সমাধান কোথায়?

(১) নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ, সাপোর্ট এবং মেডিকেল কাউন্সেলিং চালু করতে হবে। (২) চিকিৎসকদের মধ্যে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা, (৩) বেসরকারি হাসপাতালের ওপর নজরদারি বাড়াতে হবে, (৪) রোগীদের সচেতন করা, ব্যথার ভয় কাটিয়ে নরমাল ডেলিভারিকে উৎসাহ দেওয়া, (৫) মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রচার চালানো, (৬) গর্ভবতী নারীদের জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা।

একটা দেশের ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠে মায়ের কোলে। সেই মা যদি শুধুই কাটা-ছেঁড়ার যন্ত্রে পরিণত হন, তবে জাতির মেরুদণ্ড কেমন করে শক্ত হবে? আমরা চাই, চিকিৎসাপদ্ধতি হোক মানবিক, ব্যবসা হোক বিশ্বাসভিত্তিক আর মাতৃত্ব হোক সাহস ও স্নেহে পূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি, সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোলে এ নীরব মহামারি থামানো সম্ভব। মায়েদের বলছি, মা হতে চাইলে ব্যথা সইতেই হবে। সেই ব্যথায়ও ভালোবাসা আছে এ সত্যটা আমরা ভুলে গেছি। আমরা আজ আধুনিকতার নামে একটি পুরো প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছি-কষ্ট এড়াও। এ মানসিকতা শুধু চিকিৎসাব্যবস্থায় না, গোটা জাতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। যারা ব্যথাহীন জন্ম দেয়, তারা কি ব্যথা নিতে পারে ভবিষ্যতে? এ সমাজ বদলাতে হবে, এবার সত্যি সত্যি নর্মাল হতে হবে। আমি চাই, চিকিৎসকরা সত্য বলুক। আমি চাই, মা হন সাহস নিয়ে। আমি চাই, হাসপাতাল হোক বিশ্বাসের জায়গা, হড়ঃ অপারেশন থিয়েটারের খামারঘর। একদিন আমাদের সন্তানেরা আমাদের জিজ্ঞেস করবে, তোমরা কেন আমাদের মায়েদের কেটে সন্তান জন্ম দিতে বাধ্য করলে? সেদিন যেন আমাদের চোখ নামিয়ে রাখতে না হয়। সেদিন যেন বলতে পারি আমরা লড়েছিলাম, আমরা প্রতিরোধ গড়েছিলাম। আমি সেই লড়াইয়ে আছি। আপনি কি আমার পাশে থাকবেন?

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
সৌরবিদ্যুৎ
সৌরবিদ্যুৎ
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
ঝুঁকিতে ব্যাংক খাত
আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
মানুষ হত্যা অমার্জনীয় অপরাধ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
কৃষিতে চ্যালেঞ্জ
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
প্লাবনের শঙ্কা
প্লাবনের শঙ্কা
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
গোপালগঞ্জ রণক্ষেত্র
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
সন্তান প্রতিপালনে অগ্রাধিকার পাক সততার শিক্ষা
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
কর্মজীবী নারী
কর্মজীবী নারী
ঐকমত্যে অনৈক্য
ঐকমত্যে অনৈক্য
সর্বশেষ খবর
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

২৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত
ভবন থেকে পড়ে দুই শ্রমিক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’
শ্রোতাদের জন্য হাবিবের নতুন গান ‘দিলানা’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান
কোটি মানুষের একটাই দাবি—ভোটের অধিকার ফিরিয়ে দেওয়া : মঈন খান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল
পঞ্চগড়ে বিএনপির মৌন মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেট শাটডাউন রোধে আসছে আইন : ফয়েজ আহমদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

ব্যাংক ঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংক ঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

সম্পাদকীয়

আহা, আমাদের ভৈরব!
আহা, আমাদের ভৈরব!

সম্পাদকীয়

একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের
একই পরিবারের তিনজনসহ প্রাণ গেল সাতজনের

পেছনের পৃষ্ঠা