শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

মীর আবদুুর আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

একসময় সন্তান জন্ম হতো খড়ের ঘরে, মাটির মেঝেতে, বলা চলে উন্মুক্ত আকাশের নিচে। সেই মা কষ্ট করতেন, বুকে পাথর বেঁধে ব্যথা সইতেন। তারপরও তিনি হাসতেন, কারণ তিনি জানতেন এ যন্ত্রণার পরেই রয়েছে তার মা হওয়ার পবিত্র ঘোষণা। আজ আমরা বলি তাকে অজ্ঞান করে মা বানানো হোক। এ যুগে ব্যথার সঙ্গে কেউ আপস করে না। আমরা ব্যথাহীন মাতৃত্ব চাই। আমরা আধুনিক হতে গিয়ে মানুষ হওয়া ভুলে গেছি। একটি হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি লজ্জিত। দেশে কেন এত সিজারিয়ান বেবি? সিজার কি মহামারি? বিলাসিতা নাকি! নাকি অর্থলোভের বলি!

এখন হাসপাতালগুলো মা তৈরি করে, যেন মেশিনে বানানো পণ্য। প্রশ্ন জাগে, এটা কি চিকিৎসার আধুনিকতা, না কি এক নীরব বাণিজ্যিক নির্মমতা? সময় বদলেছে, কিন্তু মন বদলায়নি। আমরা আধুনিক হয়েছি, মানুষ হইনি। আজকাল একজন মা হওয়ার আগেই হাসপাতালের বিল তৈরি হয়। বিলের দরদাম হয়। চিকিৎসক সময় বাঁচাতে চান, রাত কাটাতে চান ঘরে। বাচ্চার জন্ম হোক সকাল ১০টায়, যেন পরদিন অপারেশনের ফলোআপ দিয়ে বাসায় ফেরা যায়। রোগীও চান চাইলে আজই হয়ে যাবে- ব্যথা যন্ত্রণাও লাঘব হবে। যেন সন্তান জন্ম নয়, এক প্রকার স্লট বুকিং!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বলছে, একটি দেশের মোট ডেলিভারির মাত্র ১০-১৫ শতাংশ সিজার হলে তা-ও স্বাভাবিক ধরা যায়। এ হার উন্নত বিশ্বে হলেও বাংলাদেশে আরও কম হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশে এ হার এখন প্রায় ৪০ ভাগ। অনেক জেলায় তা ৭০ ভাগের কাছাকাছি! এটি কি কেবল প্রয়োজনীয়তার ফল? উত্তর : না। সিজার কি কোনো মহামারি। না। অসাধু ব্যবসা ও অর্থের ফাঁদ! আমরা মানি, কিছু ক্ষেত্রে সিজার জরুরি- জরায়ুর জটিলতা, বাচ্চার অবস্থান বা মায়ের শারীরিক জটিলতার কারণে। কিন্তু এখন একটা বড় অংশ সিজার হচ্ছে অপ্রয়োজনে। কিছু প্রাইভেট হাসপাতাল সিজারকে বাণিজ্যিক পণ্য বানিয়ে ফেলেছে। আমরা এমন একটা বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে ভয়ের চিকিৎসা রোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভয় দেখিয়ে, বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যথাহীন আধুনিকতার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। অথচ সেটিই হতে পারে ভবিষ্যতের নানাবিধ শারীরিক জটিলতার বীজ। অসাধু চিকিৎসকদের একটি অংশ সময় বাঁচাতে এবং আয় বাড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে সিজারের পথে হাঁটছে।

আধুনিকতার মোহে পড়ে রোগী ও অভিভাবকদের মানসিকতা সিজারের জন্য প্রস্তুত। আমাদের সমাজে একটা নতুন প্রবণতা তৈরি হয়েছে যন্ত্রণাহীন মা হওয়া। অনেক রোগী বা অভিভাবক নিজেরাই সিজার চান। ব্যথার ভয়। সময় নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা। সবাই তো সিজার করছে! এমন মানসিকতা। এর ফলে চিকিৎসকদের ওপর সামাজিক চাপ বাড়ছে। কেউ কেউ এ চাহিদাকে পুঁজি করে নিজেদের লাভবান করছেন।

আমি একটা চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে, লন্ডনে কর্মরত দুই চিকিৎসক ছেলেমেয়ের পিতা হিসেবে, একজন বিবেকবান নাগরিক হিসেবে, লজ্জায় গলা কুণ্ঠিত হওয়ার অবস্থা আমার। এ অবস্থায় জাতিকে আমরা কীভাবে তৈরি করছি? টাকা আর সময়- এ  দুইয়ের চাপে আমরা বিক্রি করে ফেলেছি মাতৃত্ব। যুদ্ধ হয়। মিছিল হয়। প্রতিবাদ হয়। সিজারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তো দেখি না? অনেক মা, অনেক অভিভাবক ঝামেলা আর ব্যথা এড়াতে ইচ্ছা করেই সিজার চান। প্রসবের ব্যথা আজকের মা নিতে চান না। ব্যথাহীন মা হওয়াকে আধুনিকতা ভাবা হয়। তার পরিবারও চায় নিরাপদ অপারেশন। চিকিৎসকও সময় বাঁচাতে চান, হাসপাতাল আয় বাড়াতে চায়। সবাই মিলে মায়ের পেট কেটে সন্তান আনতে ব্যস্ত। কারণ ওটাই এখন স্মার্ট মাদারহুড!

এ ব্যাপারের আমার অভিজ্ঞতা আছে অনেক। একটা হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে মাঝেমধ্যেই রোগী বা তাদের স্বজনদের কাছ থেকে সরাসরি ফোনকল আসে। হাসপাতালজুড়েই আমার নাম্বার রয়েছে। তবে একটি রাতের অভিজ্ঞতা আমার হৃদয়ে এক বিশেষ ছাপ রেখে গেছে। রাত তখন প্রায় দেড়টা। হঠাৎই মোবাইল ফোন বেজে উঠল। ওপাশে এক পিতা উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, স্যার, আপনার হাসপাতালে তো সিজার করার ডাক্তার নেই। আমার মেয়ের সিজার করতে বলেছি, করছে না। আমি শান্ত স্বরে জানতে চাইলাম, আপনার রোগীর নাম কী? কত নম্বরে ভর্তি? তিনি উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দিলেন। আমি তখনই জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। জানতে পারলাম, এটি একটি স্বাভাবিক প্রসবের কেস এবং প্রসবের একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে, সিজারের প্রয়োজন নেই। পরবর্তী সময়ে রোগীর অভিভাবককে আবার ফোন দিলাম এবং জানালাম, এটি একটি স্বাভাবিক ডেলিভারির কেস, সিজারের প্রয়োজন নেই। আপনাকে কে বলেছে সিজার করতে?  আমার গাইনি বিভাগের চিকিৎসক, এনিস্থিশিয়া ডাক্তার সবই তো হাসপাতালে আছে। তিনি কিছুটা রাগের সঙ্গে বললেন, মেয়ে কষ্ট পাচ্ছে, আমরা সিজার চাই। এবার আমি একটু দৃঢ় হলাম, আমার হাসপাতালে ইচ্ছামতো সিজার করার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজন ছাড়া সিজার করা অনৈতিক এবং অমানবিক। আপনি চাইলে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারেন, আমাদের অ্যাম্বুলেন্স রেডি আছে।

আধা ঘণ্টা পর আবার সেই পিতার কল। এবার তার কণ্ঠে উত্তেজনা ও আনন্দ। তিনি জানালেন, স্যার, আমার নাতি হয়েছে! আমি জিজ্ঞাসা করলাম, সিজারে? তিনি হেসে বললেন, না, স্বাভাবিক ডেলিভারিতে। আমি তখন বললাম, দেখলেন তো, অকারণে সিজার করালে কত বড় ক্ষতি হতো অর্থনৈতিক, শারীরিক এবং মানসিক। আপনার মেয়েও একটি অপারেশন থেকে বেঁচে গেল। মনে রাখবেন, সিজার মহামারি নয়। প্রয়োজন ছাড়া এটা করা এক ধরনের প্রতারণা। আপনি একজন অভিভাবক হিসেবে অন্যদেরও এ বার্তাটি পৌঁছে দিন। এ কথাগুলো বলে আমি ফোন রেখে ঘুমাতে গেলাম একটা অদ্ভুত তৃপ্তি নিয়ে। মানবিকতা, পেশাদারত্ব এবং নৈতিকতা- এ তিনের মেলবন্ধনেই যেন সেদিন রাতটা আলোকিত হয়েছিল।

প্রশ্ন হলো একজন মা কি মানুষ, না একটি অপারেটেড প্রজেক্ট? মায়ের যন্ত্রণার কথা আমরা ভুলে গেছি। যে মা সন্তানের জন্ম দিয়ে মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসতেন আজ তার কষ্টকে বলি, অনাবশ্যক। যা প্রকৃতির নিয়ম, তা-ই এখন বাণিজ্যের নিয়মে চলছে। আমি গর্ব করে বলি, আমাদের হাসপাতাল এখনো প্রতিরোধ গড়ে রেখেছে। তবে যেটা সিজারিয়ান কেস সেটাতে মা এবং শিশুর কথা ভেবে করতেই হয়। আমরা মা তৈরি করি অপারেশন করে নয়, প্রাকৃতিকভাবে, সাহস দিয়ে, সাহচর্য দিয়ে। আমাদের চিকিৎসকরা ভয় দেখান না, বরং সাহস দেন। আমাদের নার্সরা পথ দেখান। এর ফলাফল? আমাদের রোগীর সংখ্যা কমেনি। আয় কমেনি বরং আস্থা বেড়েছে, আয়ও বেড়েছে।

একটা সময় ছিল সন্তান জন্মের জন্য মায়ের ধৈর্য, সাহস আর এক ধরনের মাতৃত্বের যুদ্ধ ছিল সমাজে গৌরবের প্রতীক। আজ সেই দৃশ্যপট অনেকটাই পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে এখন সন্তান জন্ম মানেই যেন সিজারিয়ান সেকশন! নরমাল ডেলিভারি যেন দিন দিন বিলুপ্তপ্রায় এক চিকিৎসাপদ্ধতিতে পরিণত হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে- এটা কি চিকিৎসার উন্নতি, নাকি আর্থসামাজিক এক চক্রের নির্মম বাস্তবতা? 

সিজারিয়ান ডেলিভারির দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁঁকি : বর্তমানে নানা অজুহাতে অনেক সময় অপ্রয়োজনে সিজারিয়ান অপারেশনের পথে হাঁটা হচ্ছে। অথচ এর রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগত ও আর্থিক ঝুঁঁকি, যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। প্রথমত একটি সিজার মানেই মায়ের দেহে শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে কাটা-ছেঁড়া। একবার নয়, বারবার এমন অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করতে পারে, যেমন প্লাসেন্টার অস্বাভাবিক অবস্থান, ইউটেরাসে জখম বা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি। শিশুর ক্ষেত্রেও ঝুঁঁকি কম নয়। প্রাকৃতিকভাবে প্রসব না হলে শিশুর ফুসফুস পূর্ণ বিকাশে সময় পায় না, যার ফলে জন্মের পর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভবিষ্যতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল হওয়ার ঝুঁঁকি থাকে।

এ ছাড়াও সিজারের পর ব্যথা, ইনফেকশন, জটিলতা এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে সুস্থ হওয়া মায়ের জন্য এক বিশাল চাপ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অতিরিক্ত হাসপাতাল ব্যয়, অপারেশন খরচ, ওষুধের খরচসহ নানান আর্থিক চাপ। সব মিলিয়ে বলা যায়, সিজার একটি জীবন রক্ষাকারী জরুরি চিকিৎসা, প্রয়োজনে এটি অবশ্যই করা উচিত। কিন্তু অপ্রয়োজনীয়ভাবে সিজার করানো মানে নিজেকে, সন্তানকে এবং পুরো পরিবারকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া। সুতরাং সচেতন হই, সিজার যেন অপশন না হয়ে, হয়ে পড়ে অভ্যাস

সমাধান কোথায়?

(১) নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ, সাপোর্ট এবং মেডিকেল কাউন্সেলিং চালু করতে হবে। (২) চিকিৎসকদের মধ্যে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা, (৩) বেসরকারি হাসপাতালের ওপর নজরদারি বাড়াতে হবে, (৪) রোগীদের সচেতন করা, ব্যথার ভয় কাটিয়ে নরমাল ডেলিভারিকে উৎসাহ দেওয়া, (৫) মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রচার চালানো, (৬) গর্ভবতী নারীদের জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা।

একটা দেশের ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠে মায়ের কোলে। সেই মা যদি শুধুই কাটা-ছেঁড়ার যন্ত্রে পরিণত হন, তবে জাতির মেরুদণ্ড কেমন করে শক্ত হবে? আমরা চাই, চিকিৎসাপদ্ধতি হোক মানবিক, ব্যবসা হোক বিশ্বাসভিত্তিক আর মাতৃত্ব হোক সাহস ও স্নেহে পূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি, সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোলে এ নীরব মহামারি থামানো সম্ভব। মায়েদের বলছি, মা হতে চাইলে ব্যথা সইতেই হবে। সেই ব্যথায়ও ভালোবাসা আছে এ সত্যটা আমরা ভুলে গেছি। আমরা আজ আধুনিকতার নামে একটি পুরো প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছি-কষ্ট এড়াও। এ মানসিকতা শুধু চিকিৎসাব্যবস্থায় না, গোটা জাতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। যারা ব্যথাহীন জন্ম দেয়, তারা কি ব্যথা নিতে পারে ভবিষ্যতে? এ সমাজ বদলাতে হবে, এবার সত্যি সত্যি নর্মাল হতে হবে। আমি চাই, চিকিৎসকরা সত্য বলুক। আমি চাই, মা হন সাহস নিয়ে। আমি চাই, হাসপাতাল হোক বিশ্বাসের জায়গা, হড়ঃ অপারেশন থিয়েটারের খামারঘর। একদিন আমাদের সন্তানেরা আমাদের জিজ্ঞেস করবে, তোমরা কেন আমাদের মায়েদের কেটে সন্তান জন্ম দিতে বাধ্য করলে? সেদিন যেন আমাদের চোখ নামিয়ে রাখতে না হয়। সেদিন যেন বলতে পারি আমরা লড়েছিলাম, আমরা প্রতিরোধ গড়েছিলাম। আমি সেই লড়াইয়ে আছি। আপনি কি আমার পাশে থাকবেন?

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানে হামলা
ইরানে হামলা
ইউনূস-তারেক বৈঠক
ইউনূস-তারেক বৈঠক
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবকল্যাণের তাগিদ দিয়েছে ইসলাম
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
মানবতাবাদী প্রেসিডেন্ট লিন্ডন বি. জনসন
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
পুশইন বিড়ম্বনা
পুশইন বিড়ম্বনা
মব ফ্যাসিজম
মব ফ্যাসিজম
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কোরবানির শিক্ষা প্রতিফলিত হোক সমাজের সর্বস্তরে
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
কেঁচো সারে কর্মসংস্থান
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
মাদকের বদলে নিত্যপণ্য
তীব্র তাপপ্রবাহ
তীব্র তাপপ্রবাহ
সর্বশেষ খবর
আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক
আজ নতুন কর্মসূচি ঘোষণা দেবেন ইশরাক

এই মাত্র | নগর জীবন

নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত
নির্বাচনের ঘোষণায় ব্যবসায় ইতিবাচক সংকেত

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা
ঋণ গ্রহণের ইসলামী নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন
অশালীন পোস্টারের ফাঁদে ঈমান ও জীবন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শয়তান মানুষের শত্রু কেন
শয়তান মানুষের শত্রু কেন

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা
তাপপ্রবাহ সম্পর্কে ইসলামের ব্যাখ্যা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান
দীর্ঘমেয়াদি যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন
ইসরায়েলের হামলায় তেহরানের তেল ডিপোতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা
সিরিয়ার আকাশসীমা সাময়িকভাবে বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭
ইসরায়েলে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় নিহত ৩, আহত ৭

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল
একসঙ্গে একাধিক ছবিতে কখনও কাজ করিনি: কাজল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা
অনির্দিষ্টকালের জন্য জর্ডানের আকাশসীমা বন্ধ ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান
ইসরায়েলে ফের ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালালো ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ
ইরানের হামলার আশঙ্কায় ইসরায়েলিদের নিরাপদ আশ্রয়ে থাকার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়
প্রকাশিত সংবাদের ব্যাখ্যা দিল ধর্ম মন্ত্রণালয়

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা
তেল আবিবের সামরিক সদরদপ্তরে ইরানের পাল্টা হামলা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে যে কোনো মুহূর্তে ভয়াবহ হামলার ঘোষণা ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি
সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠানে প্রস্তুত হচ্ছে ইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ
শুরু হচ্ছে শত কোটি ডলারের ক্লাব বিশ্বকাপ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের
ইরানে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা কাতারের আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'
'ইসরায়েল শুধু ইরান নয়, ইয়েমেন-ফিলিস্তিনকেও টার্গেট করেছে'

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী
ড. ইউনূস-তারেক রহমান বৈঠক অনেকের মনে জ্বালা ধরিয়েছে: রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান
পুতিন-ট্রাম্পের ফোনালাপ: ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় আলোচনার আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'
'ইরানের প্রতিটি স্থাপনায় হামলা করবে ইসরায়েল'

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন
সরকারি অর্থে হজে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের মালি, চালক, গানম্যান ও পিয়ন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় কেঁপে ওঠে তেল আবিব, এক ইহুদির রোমহর্ষক বর্ণনা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান
আয়রন ডোম ব্যর্থ করে ইসরায়েলি সদর দপ্তর গুঁড়িয়ে দিল ইরান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা
মধ্য ইসরায়েলে সরাসরি আঘাত হানল ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র, বহু হতাহতের আশঙ্কা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা
ইরানে হামলার আগে গোপনে ইসরায়েলে ৩০০ হেলফায়ার ক্ষেপণাস্ত্র পাঠায় আমেরিকা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের বিরুদ্ধে যুদ্ধজাহাজ পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব
দেশে ফিরতে না পারা ইরানি হাজিদের পাশে দাঁড়াল সৌদি আরব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা
এবার গাজা থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান
আকাশসীমা খুলে দিয়েছে জর্ডান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল
ইরানে যুদ্ধবিমান ভূপাতিত ও নারী পাইলট আটকের দাবি, যা বলল ইসরায়েল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের
আয়াতুল্লাহ খামেনি ও প্রেসিডেন্টকে লক্ষ্য করে হামলার চেষ্টা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্সকে সতর্ক করে যা বলল ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত
ইরানি হামলায় ইসরায়েলে বহু বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা
মার্করামের অনুরোধেই উইকেটে থেকে যান বাভুমা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি
ইসরায়েলকে যারা রক্ষার চেষ্টা করবে তারা হবে পরবর্তী টার্গেট, ইরানের হুমকি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা
ইরানের পাশে ভেনেজুয়েলা, নেতানিয়াহুকে একবিংশ শতাব্দীর হিটলার বলে নিন্দা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস
ইসরায়েলে ইরানের পাল্টা হামলা নিয়ে যা বলল হামাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের
১ ঘণ্টায় ইসরায়েলের ১০ যুদ্ধবিমান ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?
পালিয়েছেন নেতানিয়াহু?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল
সীমা অতিক্রম করেছে ইরান : ইসরায়েল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের
ইসরায়েলের আরও একটি এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করার দাবি ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ
ইরাকের আকাশসীমা লঙ্ঘনে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে কড়া প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'
'ইরানে হামলায় কেবল সমর্থন নয়, ইসরায়েলকে উৎসাহও দিচ্ছে ভারত'

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত
একরাতে পাঁচবার বাংকারে আশ্রয় নিলেন ইসরায়েলে নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?
পাকিস্তান কি ইসরায়েলের পরবর্তী টার্গেট?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন
আবারও ইসরায়েলের দিকে ধেয়ে যাচ্ছে ইরানি ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত: সৌদি যুবরাজ ও ট্রাম্পের ফোনালাপ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?
কতগুলো পারমাণবিক স্থাপনা রয়েছে ইরানের?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’
‘ড. ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠক ষড়যন্ত্রকারীদের জন্য কফিনে শেষ পেরেক’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি
ইরানের গ্যাস ফিল্ডে ইসরায়েলের হামলা, পাল্টা জবাবের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত
বিশ্বযুদ্ধের অশনিসংকেত

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ
সিলেটে দুই উপদেষ্টার গাড়ি আটকে বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে
ক্ষোভ কাটেনি প্রশাসনে

পেছনের পৃষ্ঠা

কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক
কোয়েলকে কেন কাঁদাতেন বাবা রঞ্জিত মল্লিক

শোবিজ

বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি
বিএনপিতে স্বস্তি, জামায়াতে অস্বস্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি
বেগম জিয়াই জাতির কান্ডারি

প্রথম পৃষ্ঠা

পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...
পৃথিবীতে বাবার মতো আর আছে কেবা...

শোবিজ

আজ বিশ্ব বাবা দিবস
আজ বিশ্ব বাবা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’
৫০ লাখেরও বেশি ভিউ অর্জন করল ‘প্রিয় প্রজাপতি’

শোবিজ

আজ পয়লা আষাঢ়
আজ পয়লা আষাঢ়

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা
বাবার প্রতি সুহানার ভালোবাসা

শোবিজ

দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন
দক্ষিণ আফ্রিকা বিশ্বচ্যাম্পিয়ন

মাঠে ময়দানে

কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য
কাবরেরার পদত্যাগ চাইলেন বাফুফে সদস্য

মাঠে ময়দানে

গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’
গৌতমকে কেন বাবা উত্তমের ‘না’

শোবিজ

নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম
নাইটহুড উপাধিতে ভূষিত ডেভিড বেকহ্যাম

মাঠে ময়দানে

বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট
বদলাতে পারে লিগের ফরম্যাট

মাঠে ময়দানে

গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন
গলে স্পিনারদের সঙ্গে ব্যাটাররাও সুবিধা পাবেন

মাঠে ময়দানে

দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ
দুটি জোট ও ২৮টি দল নিয়ে জাতীয় সংস্কার জোটের আত্মপ্রকাশ

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন
প্রধান উপদেষ্টার নিরপেক্ষতা ক্ষুণ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

অনেকের মনে এখন জ্বালা
অনেকের মনে এখন জ্বালা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন
বাংলাদেশিরা ইরানে কেমন আছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবা দিবসে আবুল হায়াত
বাবা দিবসে আবুল হায়াত

শোবিজ

দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ
দুর্লভ কালাঘাড় রাজন পাখির পিতৃত্ববোধ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই
সাতসকালে র‌্যাবের পোশাক পরে কোটি টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে
দারিদ্র্যমোচন ব্যয় কমছেই বাজেটে

পেছনের পৃষ্ঠা

মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন
মেলার প্যান্ডেল ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান
বিজিএমইএর নতুন সভাপতি মাহমুদ হাসান

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে
মামলা দ্রুত নিষ্পত্তিতে কোড সংশোধন হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা

রকমারি