শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৬ এপ্রিল, ২০২৫

সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

মীর আবদুুর আলীম
প্রিন্ট ভার্সন
সিজার : কষ্ট এড়ানো মাতৃত্ব না বাণিজ্য

একসময় সন্তান জন্ম হতো খড়ের ঘরে, মাটির মেঝেতে, বলা চলে উন্মুক্ত আকাশের নিচে। সেই মা কষ্ট করতেন, বুকে পাথর বেঁধে ব্যথা সইতেন। তারপরও তিনি হাসতেন, কারণ তিনি জানতেন এ যন্ত্রণার পরেই রয়েছে তার মা হওয়ার পবিত্র ঘোষণা। আজ আমরা বলি তাকে অজ্ঞান করে মা বানানো হোক। এ যুগে ব্যথার সঙ্গে কেউ আপস করে না। আমরা ব্যথাহীন মাতৃত্ব চাই। আমরা আধুনিক হতে গিয়ে মানুষ হওয়া ভুলে গেছি। একটি হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে আমি লজ্জিত। দেশে কেন এত সিজারিয়ান বেবি? সিজার কি মহামারি? বিলাসিতা নাকি! নাকি অর্থলোভের বলি!

এখন হাসপাতালগুলো মা তৈরি করে, যেন মেশিনে বানানো পণ্য। প্রশ্ন জাগে, এটা কি চিকিৎসার আধুনিকতা, না কি এক নীরব বাণিজ্যিক নির্মমতা? সময় বদলেছে, কিন্তু মন বদলায়নি। আমরা আধুনিক হয়েছি, মানুষ হইনি। আজকাল একজন মা হওয়ার আগেই হাসপাতালের বিল তৈরি হয়। বিলের দরদাম হয়। চিকিৎসক সময় বাঁচাতে চান, রাত কাটাতে চান ঘরে। বাচ্চার জন্ম হোক সকাল ১০টায়, যেন পরদিন অপারেশনের ফলোআপ দিয়ে বাসায় ফেরা যায়। রোগীও চান চাইলে আজই হয়ে যাবে- ব্যথা যন্ত্রণাও লাঘব হবে। যেন সন্তান জন্ম নয়, এক প্রকার স্লট বুকিং!

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (WHO) বলছে, একটি দেশের মোট ডেলিভারির মাত্র ১০-১৫ শতাংশ সিজার হলে তা-ও স্বাভাবিক ধরা যায়। এ হার উন্নত বিশ্বে হলেও বাংলাদেশে আরও কম হওয়ার কথা। অথচ বাংলাদেশে এ হার এখন প্রায় ৪০ ভাগ। অনেক জেলায় তা ৭০ ভাগের কাছাকাছি! এটি কি কেবল প্রয়োজনীয়তার ফল? উত্তর : না। সিজার কি কোনো মহামারি। না। অসাধু ব্যবসা ও অর্থের ফাঁদ! আমরা মানি, কিছু ক্ষেত্রে সিজার জরুরি- জরায়ুর জটিলতা, বাচ্চার অবস্থান বা মায়ের শারীরিক জটিলতার কারণে। কিন্তু এখন একটা বড় অংশ সিজার হচ্ছে অপ্রয়োজনে। কিছু প্রাইভেট হাসপাতাল সিজারকে বাণিজ্যিক পণ্য বানিয়ে ফেলেছে। আমরা এমন একটা বাস্তবতায় দাঁড়িয়ে আছি, যেখানে ভয়ের চিকিৎসা রোগীদের ওপর চাপিয়ে দেওয়া হচ্ছে। ভয় দেখিয়ে, বিভ্রান্ত করে তাদের ব্যথাহীন আধুনিকতার স্বপ্ন দেখানো হচ্ছে। অথচ সেটিই হতে পারে ভবিষ্যতের নানাবিধ শারীরিক জটিলতার বীজ। অসাধু চিকিৎসকদের একটি অংশ সময় বাঁচাতে এবং আয় বাড়াতে ইচ্ছাকৃতভাবে সিজারের পথে হাঁটছে।

আধুনিকতার মোহে পড়ে রোগী ও অভিভাবকদের মানসিকতা সিজারের জন্য প্রস্তুত। আমাদের সমাজে একটা নতুন প্রবণতা তৈরি হয়েছে যন্ত্রণাহীন মা হওয়া। অনেক রোগী বা অভিভাবক নিজেরাই সিজার চান। ব্যথার ভয়। সময় নিয়ন্ত্রণের ইচ্ছা। সবাই তো সিজার করছে! এমন মানসিকতা। এর ফলে চিকিৎসকদের ওপর সামাজিক চাপ বাড়ছে। কেউ কেউ এ চাহিদাকে পুঁজি করে নিজেদের লাভবান করছেন।

আমি একটা চিকিৎসাপ্রতিষ্ঠানের প্রধান হিসেবে, লন্ডনে কর্মরত দুই চিকিৎসক ছেলেমেয়ের পিতা হিসেবে, একজন বিবেকবান নাগরিক হিসেবে, লজ্জায় গলা কুণ্ঠিত হওয়ার অবস্থা আমার। এ অবস্থায় জাতিকে আমরা কীভাবে তৈরি করছি? টাকা আর সময়- এ  দুইয়ের চাপে আমরা বিক্রি করে ফেলেছি মাতৃত্ব। যুদ্ধ হয়। মিছিল হয়। প্রতিবাদ হয়। সিজারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ তো দেখি না? অনেক মা, অনেক অভিভাবক ঝামেলা আর ব্যথা এড়াতে ইচ্ছা করেই সিজার চান। প্রসবের ব্যথা আজকের মা নিতে চান না। ব্যথাহীন মা হওয়াকে আধুনিকতা ভাবা হয়। তার পরিবারও চায় নিরাপদ অপারেশন। চিকিৎসকও সময় বাঁচাতে চান, হাসপাতাল আয় বাড়াতে চায়। সবাই মিলে মায়ের পেট কেটে সন্তান আনতে ব্যস্ত। কারণ ওটাই এখন স্মার্ট মাদারহুড!

এ ব্যাপারের আমার অভিজ্ঞতা আছে অনেক। একটা হাসপাতালের চেয়ারম্যান হিসেবে মাঝেমধ্যেই রোগী বা তাদের স্বজনদের কাছ থেকে সরাসরি ফোনকল আসে। হাসপাতালজুড়েই আমার নাম্বার রয়েছে। তবে একটি রাতের অভিজ্ঞতা আমার হৃদয়ে এক বিশেষ ছাপ রেখে গেছে। রাত তখন প্রায় দেড়টা। হঠাৎই মোবাইল ফোন বেজে উঠল। ওপাশে এক পিতা উদ্বিগ্ন কণ্ঠে বললেন, স্যার, আপনার হাসপাতালে তো সিজার করার ডাক্তার নেই। আমার মেয়ের সিজার করতে বলেছি, করছে না। আমি শান্ত স্বরে জানতে চাইলাম, আপনার রোগীর নাম কী? কত নম্বরে ভর্তি? তিনি উত্তর না দিয়ে ফোন কেটে দিলেন। আমি তখনই জরুরি বিভাগের চিকিৎসকদের সঙ্গে যোগাযোগ করলাম। জানতে পারলাম, এটি একটি স্বাভাবিক প্রসবের কেস এবং প্রসবের একেবারে শেষ পর্যায়ে রয়েছে, সিজারের প্রয়োজন নেই। পরবর্তী সময়ে রোগীর অভিভাবককে আবার ফোন দিলাম এবং জানালাম, এটি একটি স্বাভাবিক ডেলিভারির কেস, সিজারের প্রয়োজন নেই। আপনাকে কে বলেছে সিজার করতে?  আমার গাইনি বিভাগের চিকিৎসক, এনিস্থিশিয়া ডাক্তার সবই তো হাসপাতালে আছে। তিনি কিছুটা রাগের সঙ্গে বললেন, মেয়ে কষ্ট পাচ্ছে, আমরা সিজার চাই। এবার আমি একটু দৃঢ় হলাম, আমার হাসপাতালে ইচ্ছামতো সিজার করার ব্যবস্থা নেই। প্রয়োজন ছাড়া সিজার করা অনৈতিক এবং অমানবিক। আপনি চাইলে অন্য হাসপাতালে নিয়ে যেতে পারেন, আমাদের অ্যাম্বুলেন্স রেডি আছে।

আধা ঘণ্টা পর আবার সেই পিতার কল। এবার তার কণ্ঠে উত্তেজনা ও আনন্দ। তিনি জানালেন, স্যার, আমার নাতি হয়েছে! আমি জিজ্ঞাসা করলাম, সিজারে? তিনি হেসে বললেন, না, স্বাভাবিক ডেলিভারিতে। আমি তখন বললাম, দেখলেন তো, অকারণে সিজার করালে কত বড় ক্ষতি হতো অর্থনৈতিক, শারীরিক এবং মানসিক। আপনার মেয়েও একটি অপারেশন থেকে বেঁচে গেল। মনে রাখবেন, সিজার মহামারি নয়। প্রয়োজন ছাড়া এটা করা এক ধরনের প্রতারণা। আপনি একজন অভিভাবক হিসেবে অন্যদেরও এ বার্তাটি পৌঁছে দিন। এ কথাগুলো বলে আমি ফোন রেখে ঘুমাতে গেলাম একটা অদ্ভুত তৃপ্তি নিয়ে। মানবিকতা, পেশাদারত্ব এবং নৈতিকতা- এ তিনের মেলবন্ধনেই যেন সেদিন রাতটা আলোকিত হয়েছিল।

প্রশ্ন হলো একজন মা কি মানুষ, না একটি অপারেটেড প্রজেক্ট? মায়ের যন্ত্রণার কথা আমরা ভুলে গেছি। যে মা সন্তানের জন্ম দিয়ে মৃত্যুর দ্বার থেকে ফিরে আসতেন আজ তার কষ্টকে বলি, অনাবশ্যক। যা প্রকৃতির নিয়ম, তা-ই এখন বাণিজ্যের নিয়মে চলছে। আমি গর্ব করে বলি, আমাদের হাসপাতাল এখনো প্রতিরোধ গড়ে রেখেছে। তবে যেটা সিজারিয়ান কেস সেটাতে মা এবং শিশুর কথা ভেবে করতেই হয়। আমরা মা তৈরি করি অপারেশন করে নয়, প্রাকৃতিকভাবে, সাহস দিয়ে, সাহচর্য দিয়ে। আমাদের চিকিৎসকরা ভয় দেখান না, বরং সাহস দেন। আমাদের নার্সরা পথ দেখান। এর ফলাফল? আমাদের রোগীর সংখ্যা কমেনি। আয় কমেনি বরং আস্থা বেড়েছে, আয়ও বেড়েছে।

একটা সময় ছিল সন্তান জন্মের জন্য মায়ের ধৈর্য, সাহস আর এক ধরনের মাতৃত্বের যুদ্ধ ছিল সমাজে গৌরবের প্রতীক। আজ সেই দৃশ্যপট অনেকটাই পাল্টে গেছে। বাংলাদেশে এখন সন্তান জন্ম মানেই যেন সিজারিয়ান সেকশন! নরমাল ডেলিভারি যেন দিন দিন বিলুপ্তপ্রায় এক চিকিৎসাপদ্ধতিতে পরিণত হচ্ছে। প্রশ্ন উঠছে- এটা কি চিকিৎসার উন্নতি, নাকি আর্থসামাজিক এক চক্রের নির্মম বাস্তবতা? 

সিজারিয়ান ডেলিভারির দীর্ঘমেয়াদি ঝুঁঁকি : বর্তমানে নানা অজুহাতে অনেক সময় অপ্রয়োজনে সিজারিয়ান অপারেশনের পথে হাঁটা হচ্ছে। অথচ এর রয়েছে বহু স্বাস্থ্যগত ও আর্থিক ঝুঁঁকি, যা আমরা প্রায়শই উপেক্ষা করি। প্রথমত একটি সিজার মানেই মায়ের দেহে শল্যচিকিৎসার মাধ্যমে কাটা-ছেঁড়া। একবার নয়, বারবার এমন অস্ত্রোপচার ভবিষ্যতে গর্ভধারণে জটিলতা তৈরি করতে পারে, যেমন প্লাসেন্টার অস্বাভাবিক অবস্থান, ইউটেরাসে জখম বা ফেটে যাওয়ার সম্ভাবনা ইত্যাদি। শিশুর ক্ষেত্রেও ঝুঁঁকি কম নয়। প্রাকৃতিকভাবে প্রসব না হলে শিশুর ফুসফুস পূর্ণ বিকাশে সময় পায় না, যার ফলে জন্মের পর শ্বাসকষ্ট দেখা দিতে পারে। গবেষণায় দেখা গেছে, সিজারে জন্ম নেওয়া শিশুদের ভবিষ্যতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা তুলনামূলকভাবে দুর্বল হওয়ার ঝুঁঁকি থাকে।

এ ছাড়াও সিজারের পর ব্যথা, ইনফেকশন, জটিলতা এবং দীর্ঘ সময় নিয়ে সুস্থ হওয়া মায়ের জন্য এক বিশাল চাপ। এর সঙ্গে যুক্ত হয় অতিরিক্ত হাসপাতাল ব্যয়, অপারেশন খরচ, ওষুধের খরচসহ নানান আর্থিক চাপ। সব মিলিয়ে বলা যায়, সিজার একটি জীবন রক্ষাকারী জরুরি চিকিৎসা, প্রয়োজনে এটি অবশ্যই করা উচিত। কিন্তু অপ্রয়োজনীয়ভাবে সিজার করানো মানে নিজেকে, সন্তানকে এবং পুরো পরিবারকে এক অনিশ্চিত ভবিষ্যতের দিকে ঠেলে দেওয়া। সুতরাং সচেতন হই, সিজার যেন অপশন না হয়ে, হয়ে পড়ে অভ্যাস

সমাধান কোথায়?

(১) নরমাল ডেলিভারির জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ, সাপোর্ট এবং মেডিকেল কাউন্সেলিং চালু করতে হবে। (২) চিকিৎসকদের মধ্যে জবাবদিহি প্রতিষ্ঠা করা, (৩) বেসরকারি হাসপাতালের ওপর নজরদারি বাড়াতে হবে, (৪) রোগীদের সচেতন করা, ব্যথার ভয় কাটিয়ে নরমাল ডেলিভারিকে উৎসাহ দেওয়া, (৫) মিডিয়া ও সামাজিক প্ল্যাটফর্মে প্রচার চালানো, (৬) গর্ভবতী নারীদের জন্য প্রাক প্রসব প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা।

একটা দেশের ভবিষ্যৎ গড়ে ওঠে মায়ের কোলে। সেই মা যদি শুধুই কাটা-ছেঁড়ার যন্ত্রে পরিণত হন, তবে জাতির মেরুদণ্ড কেমন করে শক্ত হবে? আমরা চাই, চিকিৎসাপদ্ধতি হোক মানবিক, ব্যবসা হোক বিশ্বাসভিত্তিক আর মাতৃত্ব হোক সাহস ও স্নেহে পূর্ণ। আমি বিশ্বাস করি, সঠিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে এগোলে এ নীরব মহামারি থামানো সম্ভব। মায়েদের বলছি, মা হতে চাইলে ব্যথা সইতেই হবে। সেই ব্যথায়ও ভালোবাসা আছে এ সত্যটা আমরা ভুলে গেছি। আমরা আজ আধুনিকতার নামে একটি পুরো প্রজন্মকে শিখিয়ে দিচ্ছি-কষ্ট এড়াও। এ মানসিকতা শুধু চিকিৎসাব্যবস্থায় না, গোটা জাতিতে ছড়িয়ে পড়ছে। যারা ব্যথাহীন জন্ম দেয়, তারা কি ব্যথা নিতে পারে ভবিষ্যতে? এ সমাজ বদলাতে হবে, এবার সত্যি সত্যি নর্মাল হতে হবে। আমি চাই, চিকিৎসকরা সত্য বলুক। আমি চাই, মা হন সাহস নিয়ে। আমি চাই, হাসপাতাল হোক বিশ্বাসের জায়গা, হড়ঃ অপারেশন থিয়েটারের খামারঘর। একদিন আমাদের সন্তানেরা আমাদের জিজ্ঞেস করবে, তোমরা কেন আমাদের মায়েদের কেটে সন্তান জন্ম দিতে বাধ্য করলে? সেদিন যেন আমাদের চোখ নামিয়ে রাখতে না হয়। সেদিন যেন বলতে পারি আমরা লড়েছিলাম, আমরা প্রতিরোধ গড়েছিলাম। আমি সেই লড়াইয়ে আছি। আপনি কি আমার পাশে থাকবেন?

লেখক : কলামিস্ট

www.mirabdulalim.com

এই বিভাগের আরও খবর
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
খেলাপি ঋণের রেকর্ড
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
নিত্যপণ্যের দাম বাড়ছে
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
আন্দোলনে আগুন জ্বালানো সেই ঘোষণা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
ইসরায়েল মার্কা নির্বাচন চায় কারা
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
শাসকদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ নসিহত
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
সড়কে ফিটনেসবিহীন গাড়ির নৈরাজ্য
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
কেন দরকার রাজনৈতিক সরকার
হুমকির মুখে ঢাকা
হুমকির মুখে ঢাকা
সর্বশেষ খবর
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা
ডাকসুতে স্বতন্ত্র প্যানেলে নির্বাচন করবেন উমামা ফাতেমা

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?
সকালে খালিপেটে কতটুকু পানি পান করা উচিত?

১৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু
ঢামেকে এক কারাবন্দীর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান
সেমিফাইনালও বয়কট করল ভারত, ফাইনালে পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা
আইসিসি থেকে সুসংবাদ পেলেন অভিষেক শর্মা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
শ্রীমঙ্গলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক
উখিয়ায় পিস্তলসহ ইজিবাইক চালক আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক
কত দিন খেলা চালিয়ে যাবেন, জানালেন শোয়েব মালিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে
কুড়িগ্রামে নদনদীর পানি ফের বাড়ছে, তিস্তা বিপৎসীমার কাছে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই
গাজীপুরে দিনে-দুপুরে পৌনে ৯ লাখ টাকা ছিনতাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড
সালমানের সঙ্গে দেখা করতে তিন শিশু ভক্তের অবাক কাণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ
দুর্বৃত্তের বিষে মরলো পুকুরের ২০ লাখ টাকার মাছ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩১ জুলাই)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত
গাজায় পানি সংকট নিরসনে পাইপলাইন স্থাপন করছে সংযুক্ত আরব আমিরাত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত
জামায়াত আমিরের হার্টে তিনটি ব্লক, বাইপাস সার্জারির সিদ্ধান্ত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস
শেষ টেস্টে ছিটকে গেলেন স্টোকস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের ইউটিউব ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে যাচ্ছে অস্ট্রেলিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি
মেটার এআই টুল নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে ইতালি

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত
ট্রাম্পের শুল্কারোপ-জরিমানা ঘোষণার প্রতিক্রিয়ায় যা বলল ভারত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত
জলাবদ্ধতা নিরসনে নালা-খাল-সড়ক সংস্কার কার্যক্রম চলমান থাকবে : মেয়র শাহাদাত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
জয়পুরহাটে ফুটবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান
পঞ্চগড়ে বৃক্ষমেলার সমাপনী অনুষ্ঠান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিএমপির তিন ওসির রদবদল
সিএমপির তিন ওসির রদবদল

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা
ব্যাংক-আর্থিক প্রতিষ্ঠানে সাইবার হামলার হুমকি, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সতর্কতা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি
ফরিদপুরে পলাতক ইউপি চেয়ারম্যানের অপসারণ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা
শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত
বাউবিতে দল ব্যবস্থাপনা এবং কর্মস্থলে বিরোধ নিষ্পত্তির কার্যকারিতা শীর্ষক প্রশিক্ষণ অনুষ্ঠিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা
নারায়ণগঞ্জের বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় জেলা প্রশাসনের তৎপরতা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন
ধোঁকা দেয়ার চিন্তা মনে হয় না কোনো দলের আছে : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক
বিরল সীমান্তে ২ বাংলাদেশি আটক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন
৫ আগস্ট দুপুরে বুঝতে পারি, হাসিনার পতন হবে: জবানবন্দিতে চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি
ডিবি হারুনকে ‘জ্বীন’ বলে ডাকতেন সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী : আইজিপির জবানবন্দি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী
হাসিনাকে রাতের ভোটের আইডিয়া দেন জাবেদ পাটোয়ারী

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন
ব্যারিস্টার আরমানকে টিএফআই সেলে রাখার বিষয়টি জানতাম: জবানবন্দিতে মামুন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য
অন্তর্বর্তী সরকারের ‘এক্সিট পলিসি’ চিন্তা করার সময় এসেছে : দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার
১০২ এসিল্যান্ডকে প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস
বিএনপি-ছাত্রদলকে এনসিপির পক্ষ থেকে ধন্যবাদ জানালেন সারজিস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর
রিয়াদের বাসায় ২ কোটি টাকার চেক এফডিআর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু
অতিরিক্ত সিম বন্ধ নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত, ১ আগস্ট থেকে প্রক্রিয়া শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলকে ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা দিতে সৌদিকে অনুরোধ করেছিল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে
পরিবর্তন আসছে ৩৯ সংসদীয় আসনে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি
কনস্টেবলের স্ত্রীকে অনৈতিক প্রস্তাব, বরখাস্ত এএসপি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ
রিয়াদের মায়ের দাবি সঠিক নয়, তাদেরকে অর্থ দেয়নি আস–সুন্নাহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক
মৃত্যুদণ্ডাদেশের রায় বাতিল, খালাস পেলেন মোবারক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ
দুদকে সাংবাদিক মুন্নী সাহাকে জিজ্ঞাসাবাদ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত
রাশিয়ায় ৮.৮ মাত্রার ভূমিকম্পের পর সুনামির আঘাত

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল
এনসিপির অনুরোধে সমাবেশের স্থান পরিবর্তন করলো ছাত্রদল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার আহ্বান ফ্রান্সসহ ১৫ দেশের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই থেকে সব বাণিজ্যিক জাহাজ সরানোর নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল
আমিরাতের ক্ষোভে রাষ্ট্রদূতকে ফেরত নিচ্ছে ইসরায়েল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের
‘রিয়াদের বাসার এফডিআরগুলো গেল কই’, প্রশ্ন জাওয়াদ নির্ঝরের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি
সেই রিয়াদের বাসা থেকে সোয়া ২ কোটি টাকার চেক উদ্ধার : ডিএমপি

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট
জসীম পুত্রের মৃত্যু: ভাই রাহুলের আবেগঘন পোস্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় নতুন হামলার হুমকিতে উদ্বেগ রাশিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রধান বিচারপতি খায়রুল হক ৭ দিনের রিমান্ডে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক
গত এগারো মাসে কে কি করেছে তা প্রকাশ করুন: জয়নুল আবদিন ফারুক

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!
যেভাবে একদিনে সাড়ে ৫ বিলিয়ন ডলার খোয়ালেন মেক্সিকান ধনকুবের!

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের
বড় বিপদের আশঙ্কায় সরানো হলো ফুকুশিমা পরমাণু বিদ্যুৎকেন্দ্রের কর্মীদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প
ভারতের ওপর ২৫ শতাংশ শুল্ক বসালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার
১০০ টাকা মূল্যমানের প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ বৃহস্পতিবার

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুরাদনগর রণক্ষেত্র
মুরাদনগর রণক্ষেত্র

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে
শেষ পর্যন্ত নির্বাচন কি হবে

সম্পাদকীয়

ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ
ঐক্য অনৈক্যের জুলাই সনদ

প্রথম পৃষ্ঠা

চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার
চালবাজি বন্ধে কঠোর সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

মাফিয়া আমলার সাতকাহন
মাফিয়া আমলার সাতকাহন

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে
অন্তর্বর্তী সরকারের যাওয়ার সময় এসেছে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ
ঘরে ঘরে জ্বরে ভুগছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন
বাফুফের দায়িত্ব নিয়ে প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন
পদ্মায় ধরা পড়ল এক মণ ওজনের ডলফিন

পেছনের পৃষ্ঠা

কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!
কোটি টাকার সড়কের রেলিং যেন গরু বাঁধার খুঁটি!

রকমারি নগর পরিক্রমা

বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা
বদলে যাচ্ছে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে
সরকারকে অনেক সময় দেওয়া হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই
অনুসন্ধানী সাংবাদিক সাইদুর রহমান রিমন আর নেই

নগর জীবন

পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ
পেশাদার চাঁদাবাজ সমন্বয়ক রিয়াদ

প্রথম পৃষ্ঠা

লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি
লালমনিরহাটে হাজারো পরিবার পানিবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ
ট্রাম্পশুল্কে সবুজ সংকেত পেয়েছে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে অংশ নেবেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার
বাড়ছে ভুয়া ও মিথ্যা তথ্যের ব্যবহার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু
রাজনীতির ডামাডোলে নীরবে বাড়ছে ডেঙ্গু

রকমারি নগর পরিক্রমা

৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন
৩৯ আসনে সীমানা পরিবর্তন

পেছনের পৃষ্ঠা

কেমন আছেন মিথিলা
কেমন আছেন মিথিলা

শোবিজ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার মোবারক মৃত্যুদণ্ড থেকে খালাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা
ইউরোপে অবৈধ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশিরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন
বাংলাদেশ-মার্কিন সেনাবাহিনীর যৌথ প্রশিক্ষণ ‘টাইগার লাইটনিং’ সম্পন্ন

খবর

দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি
দেশে সোনার রিজার্ভ ২ হাজার ৬১১ কেজি

পেছনের পৃষ্ঠা

গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি
গোলাম আকবরের ওপর হামলাকারীদের গ্রেপ্তারের দাবি

নগর জীবন

জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই
জাগপার শফিউল আলম প্রধানের বোন আর নেই

খবর

রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা
রসুল (সা.)-এর সাহাবির সংজ্ঞা

সম্পাদকীয়

কাকে খুঁজছেন তমা
কাকে খুঁজছেন তমা

শোবিজ