শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১০ জুলাই, ২০২৩

যেমন আছেন অভিনেত্রী অলিভিয়া

প্রিন্ট ভার্সন
যেমন আছেন অভিনেত্রী অলিভিয়া

বাংলাদেশি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে জনপ্রিয় অভিনেত্রীদের মধ্যে অন্যতম অলিভিয়া। দীর্ঘদিন ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে আছেন তিনি।  অন্তরালে থাকা এই অভিনেত্রী কেমন আছেন এখন? অভিনয় জীবনের শুরুতেই গ্লামার আর অভিনয়দক্ষতা দিয়ে দর্শকহৃদয়ে স্বতন্ত্র অবস্থান গড়ে নেওয়া এবং দর্শকপ্রিয়তার তুঙ্গে থাকা অবস্থায়ই চলচ্চিত্র ছেড়ে যাওয়া অভিনেত্রী অলিভিয়ার কথা তুলে ধরেছেন - আলাউদ্দীন মাজিদ

 

যেমন আছেন এখন

অভিনেত্রী অলিভিয়া দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে চলচ্চিত্রে নেই। ফিল্মের লোকজনের সঙ্গেও তাঁর যোগাযোগ নেই। এমন কি সংবাদকর্মীদেরও দেখা দেন না এবং তাঁদের সঙ্গে কথাও বলেন না। খুব কাছের মানুষ ছাড়া অন্য কেউ তাঁর ছায়াও মাড়াতে পারেন না। এ যেন ওপার বাংলার কিংবদন্তি অভিনেত্রী প্রয়াত সুচিত্রা সেনের পথ ধরে হাঁটা। তাঁর ঘনিষ্ঠদের মধ্যে অন্যতম অভিনেত্রী ববিতা বলেন, আমার সঙ্গে প্রায়ই দেখা হয় তাঁর। এখনো আগের মতোই হাসিখুশি আছেন। স্বামী-সংসার নিয়ে সুখেই কাটছে তাঁর জীবন। অভিনেত্রী হিসেবে যেমন বাস্তবেও অসাধারণ ভালো মনের মেয়ে অলিভিয়া। বর্তমানে বসবাস করছেন বনানীর ডিওএইচএস-এর বাড়িতে। ববিতা বলেন, একবার অলিভিয়া বলেছিলেন, ‘ফিল্মে যোগ দিয়েছিলাম নেহাত শখের বশে। ৫৩টির মতো ছবিতে নায়িকা হিসেবে অভিনয় করেছি। ভালোবেসে বিয়ে করেছিলাম চিত্রপরিচালক এস এম শফিকে। যদিও আমাদের সন্তানাদি ছিল না, তবুও সুখী হতে পেরেছিলাম। স্বামীর মৃত্যুতে আমি ভেঙে পড়ি। সেই শোকে এক দিন ফিল্ম জগৎ ছেড়ে দিলাম...।’

 

কেন চলচ্চিত্র ছাড়লেন

প্রথম স্বামী চিত্রপরিচালক এস এম শফির মৃত্যুর পর চলচ্চিত্র ত্যাগ করেন অলিভিয়া। চলচ্চিত্রকার এস এম শফিকে ভালোবেসে ১৯৭২ সালে বিয়ে করেন তিনি এবং ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন। ১৯৯৫ সালে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যান শফি। এরপর শোকাহত অলিভিয়া চলচ্চিত্র জগৎ ত্যাগ করেন। পরে বিয়ে করেন ফতুল্লার মুনলাইট টেক্সটাইল মিলের কর্ণধার হাসানকে। বর্তমানে বসবাস করছেন বনানীর ডিওএইচএস-এর বাড়িতে। ধর্ম-কর্ম পালন ও সংসার নিয়েই পরম সুখে কাটছে তাঁর জীবন। ‘আয়রে মেঘ আয়রে’, কিংবা ‘পরদেশি মেঘরে আর কোথা যাসনে, বন্ধু ঘুমিয়ে আছে দে ছায়া তারে’...।’ ‘দ্য রেইন’ ছবির এই গানগুলো এখনো একজন সুশ্রী অভিনেত্রীর কথা মনে করিয়ে দেয়। তিনি হলেন অলিভিয়া। সত্তরের দশকে চলচ্চিত্রে আসা জনপ্রিয় নায়িকাদের মধ্যে অন্যতম একজন ছিলেন এই অভিনেত্রী। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় তাঁর সর্বশেষ অভিনীত চলচ্চিত্র ‘দুশমনি’। এরপর থেকে এই অভিনেত্রী পর্দা কিংবা বাস্তবে আর কারও মুখোমুখি হননি। অনেকটা নীরবে-নিভৃতেই কাটছে তাঁর বর্তমান দিনকাল।

যেভাবে চলচ্চিত্রে

খ্রিস্টান মধ্যবিত্ত পরিবারের মেয়ে অলিভিয়া গোমেজের জন্ম ১৯৫৩ সালের ১৬ ফেব্রুয়ারি করাচিতে। মা-বাবার আদি নিবাস ভারতের গোয়ায়। ছোটবেলায় ইংলিশ মিডিয়াম স্কুলে লেখাপড়া করেন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে মডেলিং শুরু করেন। অলিভিয়া পরিবারের সঙ্গে ঢাকায় এসে হোটেল পূর্বাণীতে রিসিপশনিস্ট পদে চাকরি করেন কিছুদিন। চাকরিরত অবস্থায় কয়েকটি বিজ্ঞাপনে কাজ করেন। ১৩-১৪ বছর বয়স থেকে মডেলিং করা শুরু করেন। একটা চাকরি প্রয়োজন ছিল বলেই পূর্বাণী হোটেলের রিসিপশনিস্ট হয়েছিলেন। হোটেল পূর্বাণীতে একবার প্রখ্যাত চলচ্চিত্র পরিচালক এস এম শফি এলেন। তিনি অলিভিয়াকে দেখে বললেন, ‘ফিল্মে অভিনয় করবে নাকি’। কথাটা শুনে অলিভিয়া ভাবলেন, এতদিনের চাওয়া-পাওয়া তাহলে এবার পূর্ণ হবে। শুরু হলো অলিভিয়াকে নিয়ে শফির ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’ ছবির কাজ। দুজন নায়িকা, দুজন নায়ক। রাজ্জাকের নায়িকা হলেন শাবানা আর ওয়াসিমের নায়িকা হলেন অলিভিয়া। এরপর টাকার খেলা, মাসুদ রানা, সেয়ানা, দি রেইন, বাহাদুর ছবিতে অভিনয় করলেন। এই ছবিগুলো নির্মিত হয় ১৯৭৪ থেকে ১৯৭৬ সালের মধ্যে। তখন অলিভিয়ার অসম্ভব খ্যাতি। যখন যেখানে গিয়েছেন সেখানেই জনতার ভিড় উপচে পড়ত। ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’ ছবিতে অভিনয়ের আগে প্রখ্যাত চলচ্চিত্রকার জহির রায়হানের ‘লেট দেয়ার বি লাইট’ এবং বেবি ইসলামের ‘সংগীতা’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করার কথা ছিল তাঁর। সব ঠিকঠাক, কিন্তু অজ্ঞাত কারণে ছবিগুলো থেকে বাদ পড়লেন তিনি। এরই এক বছর পর ১৯৭২ সালে ‘ছন্দ হারিয়ে গেল’ ছবিতে অলিভিয়া নায়িকা হয়ে এলেন। ৫৩টি চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এই জননন্দিত অভিনেত্রী। পোশাকি, ফ্যান্টাসি এবং সামাজিক- সব ধরনের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন এবং গ্লামার নায়িকা হিসেবেই  প্রতিষ্ঠা পান তিনি। নায়ক ওয়াসিমের সঙ্গে তাঁর জুটি আকাশছোঁয়া জনপ্রিয়তা পায়। ১৯৭৬ সালে মুক্তি পাওয়া এই জুটির ‘দি রেইন’ ছবিটি দেশে-বিদেশে ব্যাপক সাড়া জাগায়। অলিভিয়ার স্বামী এস এম শফি তাঁর গ্লামার এবং যৌন আবেদনকে ব্যবহার করতে কার্পণ্য করেননি। তবে অলিভিয়া শক্তিশালী অভিনয়ের পরিচয় দেন রাজ্জাকের বিপরীতে ‘যাদুর বাঁশী’ ছবিতে। ‘টাকার খেলা’, ‘বাহাদুর’ ও ‘দি রেইন’ ছবি তিনটি করার পর অলিভিয়া ঢাকা ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে আবেদনময়ী নায়িকা হিসেবে পরিচিতি পেলেন। ‘বাহাদুর’ ছবিতে অলিভিয়া এতটা খোলামেলা হলেন যে, তাঁকে অনেক কটু কথা শুনতে হয়েছে। ১৯৭৬ সালে ‘দি রেইন’ ছবিতে অভিনয় করে অসম্ভব খ্যাতি পেলেন তিনি। চারদিকে ছড়িয়ে পড়েছিল অলিভিয়া নামটি।

 

কলকাতায় উত্তম কুমারের বিপরীতে

ববিতার পর অলিভিয়া ছিলেন একমাত্র নায়িকা যিনি তখন কলকাতার ছবিতে অভিনয় করার সৌভাগ্য অর্জন করেন। ছবির নাম ‘বহ্নিশিখা’। এ ছবির নায়ক ছিলেন উত্তম কুমার। ১৯৭৬ সালের সিনেমা ‘বহ্নিশিখা’। নীহাররঞ্জন গুপ্তের গল্প অবলম্বনে নির্মিত সেই সিনেমায় উত্তম কুমারের সঙ্গে আরও ছিলেন সুপ্রিয়া দেবী ও রঞ্জিত মল্লিক। সিনেমায় উত্তমের নায়িকা ছিলেন অলিভিয়া। সেবারই প্রথম ও শেষবারের মতো কোনো বাংলাদেশি নায়িকার বিপরীতে কাজ করেন মহানায়ক উত্তম কুমার।

 

পারিবারিক জীবন

করাচি থেকে ঢাকায় আসার পর পরিবারের সঙ্গে থাকতেন মগবাজারের ইসলামী কলোনিতে। তার বাবা চাকরি করতেন দ্য ডেইলি অবজারভার পত্রিকার রিডিং সেকশনে। ছোট ভাই থাকেন আবুধাবিতে। বড় ভাই অভি ও আরেক ভাই ফুটবলার জর্জি ঢাকায়ই থাকেন। অলিভিয়ার চার বোনের মধ্যে বড় বোন থাকতেন কলকাতায়। ২০১১ সালে তিনি মারা যান। মেজো বোন অডিট ছিলেন বিমানের ক্যাবিন ক্রু। আমেরিকায় থাকতেন। ছোট বোন অলকা থাকতেন কানাডায়। অভিনেত্রী অলিভিয়া দীর্ঘদিন ধরে লোকচক্ষুর আড়ালে থাকলেও পরিবার নিয়ে পরম শান্তিতে আছেন, এটিই তাঁর দর্শক-ভক্তদের জন্য অপার আনন্দের খবর।

এই বিভাগের আরও খবর
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
পারিশ্রমিক বিতর্কে সাদিয়া আয়মান
বড়পর্দার বেলা দে ঋতুপর্ণা
বড়পর্দার বেলা দে ঋতুপর্ণা
রোমাঞ্চে মগ্ন হিমি
রোমাঞ্চে মগ্ন হিমি
যেভাবে ভাঙল সুমিতার সংসার
যেভাবে ভাঙল সুমিতার সংসার
তাদের নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
তাদের নিয়ে ধারাবাহিক ‘গিট্টু’
রোমান্টিক ইমেজ ভাঙলেন ইধিকা পাল
রোমান্টিক ইমেজ ভাঙলেন ইধিকা পাল
কাকতালীয় বটে...
কাকতালীয় বটে...
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
দর্শক মন ছুঁয়েছে ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক উইশ কার্ড
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
জনপ্রিয় তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তিন দিনে রজনীকান্তের ‘কুলি’র আয় ৪২৪ কোটি টাকা
তিন দিনে রজনীকান্তের ‘কুলি’র আয় ৪২৪ কোটি টাকা
তাদের ঘিরেই নাটক
তাদের ঘিরেই নাটক
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
যেমন পুরুষ পছন্দ পূজার
সর্বশেষ খবর
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার
কক্সবাজারে র‍্যাবের অভিযানে দুই ক্যাডার অস্ত্রসহ গ্রেফতার

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে দুই মানব পাচারকারী আটক

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭
নাইজেরিয়ায় ফজরের সময় মসজিদে হামলা, নিহত ২৭

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়
ঠাকুরগাঁওয়ে মৎস্যচাষি ও জেলেদের সাথে মতবিনিময়

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল
নতুন প্রস্তাবে রাজি হামাস, শর্ত দিচ্ছে ইসরায়েল

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু
রাজধানীতে বালতির পানিতে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল
ইউটিউবে শিশুদের গোপনীয়তা লঙ্ঘন, ক্ষতিপূরণ দেবে গুগল

৪৬ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ
স্কুল-কলেজে শিক্ষার্থীদের মোবাইল ব্যবহার নিষিদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ
একাদশে ভর্তির প্রথম ধাপের ফল প্রকাশ আজ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত
যুদ্ধ বন্ধের কূটনৈতিক প্রচেষ্টার মাঝেও রাশিয়া-ইউক্রেন হামলা অব্যাহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা
৫ দিন ভারি বৃষ্টির সতর্কতা, ১০ জেলার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হওয়ার আশঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের
প্রধান বিচারপতির সঙ্গে সাক্ষাৎ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস
প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও দৃঢ়চিত্ত ড. ইউনূস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬
তেজগাঁও বিভাগে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৫৬

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ
গরু চরাতে গিয়ে গ্রেনেডের খোঁজ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ আগস্ট)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ
চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসনের অনন্য উদ্যোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা
জয়পুরহাটে বিশ্ব আলোকচিত্র দিবসে ফটোওয়াক ও ফটো আড্ডা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত
রংপুরে কাভার্ডভ্যান চাপায় দুলাভাই-শ্যালিকা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল
গ্রিসে খালেদা জিয়ার জন্মদিনে দোয়া মাহফিল

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত
বুড়িচং থানায় ওপেন হাউজ ডে অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু
বরিশালে পৃথক দুই জায়গায় পানিতে ডুবে চার শিশুর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী
রূপগঞ্জে ভবিষ্যতের উদ্ভাবক বিষয়ক প্রদর্শনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২
পাবনার চতরা বিলে গোপন অস্ত্র তৈরির কারখানার সন্ধান, আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ
কুমিল্লায় বিনাধান নিয়ে কৃষক প্রশিক্ষণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের
জুলাই সনদের ভিত্তিতে নির্বাচনের দাবি জামায়াতের

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’
‘নির্বাচনের আগে ব্যাংকিং সেক্টরে সাইবার নিরাপত্তা বড় চ্যালেঞ্জ’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’
‘কিছু নাবালক অবুঝ শিশুরা বলে বেড়াচ্ছে নির্বাচন হবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি
সীতাকুণ্ডে উল্টে যাওয়া তুলাবোঝাই ট্রাক সরাতে ১৩ ঘণ্টার ভোগান্তি

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য
এনসিপি থেকে বহিষ্কারের পর মাহিনের বিস্ফোরক মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’
‘ভারত মার্সিডিজ হলে, পাকিস্তান পাথর বোঝাই ডাম্পার ট্রাক’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের
১,০০০ ফুট উঁচু সুনামির আশঙ্কা বিজ্ঞানীদের

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ
চীনের যে কাল্পনিক জায়গায় পুরুষ প্রবেশ সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও
শান্তির জন্য রাশিয়া-ইউক্রেনকে কিছু ভূখণ্ড ছাড় দিতে হবে : মার্কো রুবিও

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের
ইউরোপীয় নেতাদের সঙ্গে আলোচনা থামিয়ে পুতিনকে ফোন ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন
ভারতের উপর থেকে বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র
১৫ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি, বাসার কাজের ছেলের হাতে খুন স্কুলছাত্র

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন পেছানোর সুযোগ নেই : আইন উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা
নরওয়ের রাজকুমারীর ছেলের বিরুদ্ধে চারটি ধর্ষণসহ ৩২টি মামলা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত
উন্মুক্ত হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার, আবেদন করা যাবে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পরবাস

পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট
পুতিনের সাহস আছে কি না দেখা যাবে, কেন বললেন ফিনল্যান্ড প্রেসিডেন্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৬ হাজারের বেশি বিদেশি শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?
ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসনের ষড়যন্ত্র: নেপথ্যে প্রথম আলো?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন
জুমার নামাজে না গেলে দুই বছরের দণ্ড, মালয়েশিয়ার রাজ্যে নতুন আইন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো
ট্রাম্পের সঙ্গে জেলেনস্কি ও ইউরোপীয় নেতাদের বৈঠকে যা হলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত
অতিরিক্ত এসপি হাফিজ আল ফারুক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
হাসিনার সাবেক সামরিক সচিব মিয়াজীর দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি
দলীয় প্রতীক থাকছে না স্থানীয় সরকার নির্বাচনে, অধ্যাদেশ জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প
পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে বৈঠক আয়োজনে কাজ শুরু করেছি : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন
পারমাণবিক অস্ত্রভাণ্ডার নিয়ে নতুন হুমকি দিলেন কিম জং উন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ আগস্ট)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন
পদোন্নতি পেয়ে সচিব হলেন আনোয়ার হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু
স্পেনে তাপপ্রবাহে ১৬ দিনে সাড়ে ১১শ’ মানুষের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া
ইউক্রেনকে আরও এক হাজার সৈন্যের মরদেহ ফেরত দিল রাশিয়া

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়
নতুন সচিব পেল তিন মন্ত্রণালয়

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা
ভারতের এশিয়া কাপের দল থেকে বাদ একঝাঁক তারকা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ
বাড়ল সরকারি কর্মচারীদের অনুদানের পরিমাণ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ
৪১ হাজার শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশের ফল প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান
রাজধানীর খিলগাঁওয়ে ভবনের ছাদে মিললো শটগান

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প
৬২ হাজার কোটি টাকার মেগা প্রকল্প

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে
ঘ্রাণ ছড়াচ্ছে ইউরোপে

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে
গ্যাসচোরেরা কাজ করছে মিলেমিশে

পেছনের পৃষ্ঠা

মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন
মালিকদের চাপে সংশোধন হচ্ছে আইন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী
দেশের টাকা লুট করে বিদেশে শীর্ষ ধনী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন
বাস্তবায়নের পথ পাচ্ছে না কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন
ভাঙা রেললাইনে ‘বস্তা গুঁজে’ চালানো হচ্ছে ট্রেন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের
বিএনপির মনোনয়ন চান তিনজন প্রার্থী চূড়ান্ত জামায়াতের

নগর জীবন

মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও
মনোনয়নের লড়াইয়ে বিএনপির দুই আছেন জামায়াতের প্রার্থীও

নগর জীবন

বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল
বাংলাদেশিসহ ৬ সহস্রাধিক শিক্ষার্থীর ভিসা বাতিল

প্রথম পৃষ্ঠা

বাফুফে আসলে কী চায়
বাফুফে আসলে কী চায়

মাঠে ময়দানে

সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী
সুষ্ঠু নির্বাচনে সহযোগিতা করতে প্রস্তুত সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ
মুজিব হত্যাকাণ্ড ও জাসদ

সম্পাদকীয়

ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে
ইসলামি দলগুলোকে এক হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি
জুলাই সনদে কিছু ছাড় দেওয়ার চিন্তা করছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে
জুলাই সনদের তিনটি দফা নিয়ে আপত্তি আছে

প্রথম পৃষ্ঠা

স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য
স্টেডিয়াম নির্মাণ প্রকল্পে ব্যয় বৃদ্ধির খবর অসত্য

নগর জীবন

যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড
যুবকের সাত বছর কারাদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ
আন্তর্জাতিক মানের ভোট করতে ৪০ লাখ ইউরো দেবে ইইউ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা
সিলেট এমসি কলেজ শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেবে আমেরিকা প্রবাসীরা

নগর জীবন

বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য
বাড়ি বাড়ি গিয়ে টাকা ফেরত দিলেন ইউপি সদস্য

নগর জীবন

ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত
ফার্স্ট-সেকেন্ড ইয়ারের ছেলেরা সচিব-ডিসিদের পাশে বসে তদবিরে ব্যস্ত

নগর জীবন

চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক
চট্টগ্রামে শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী আটক

নগর জীবন

ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র
ইউক্রেনের নিরাপত্তা নিশ্চিতে সাহায্য করবে যুক্তরাষ্ট্র

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা
মুক্তিপণ না দেওয়ায় শিশু হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগের সুপারিশ পেলেন ৪১ হাজার ৬২৭ জন

নগর জীবন

রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন
রাজনৈতিক দূরত্ব বাড়লে সহজ হবে ফ্যাসিস্ট পুনর্বাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস
চিকিৎসার জন্য ব্যাংকক গেলেন মির্জা আব্বাস

নগর জীবন

অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের
অভ্যুত্থানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা ছিল প্রবাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা