শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ এপ্রিল, ২০১৪

এবার ডিভোর্স চাইলেন রুমি

শামছুল হক রাসেল
প্রিন্ট ভার্সন
এবার ডিভোর্স চাইলেন রুমি

অবশেষে চূড়ান্ত পরিণতির দিকে ধাবিত হতে যাচ্ছে রুমি-অনন্যার দাম্পত্য কলহ। ঘর ভাঙার প্রস্তাব রাখলেন রুমি। চাইলেন ডিভোর্স। আর শর্ত দিলেন অনন্যা। সব মিলিয়ে নতুন দিকে মোড় নিলো তাদের এ দাম্পত্য কলহ। আজ বৃহস্পতিবার দুই পক্ষের আইনজীবীর মধ্যস্থতায় আপোস-মীমাংসায় বসেন তারা। রুমির আইনজীবীর কক্ষে উপস্থিত হন অনন্যা ও তার মা। কিছুক্ষণ পরেই ঘনিষ্ঠ বন্ধু মামুনকে সঙ্গে নিয়ে আসেন রুমি। শুরু হয় মামলা নিয়ে দুই পক্ষের দর কষাকষি। এক পর্যায়ে রুমি বলেই বসেন, আর ঘর করবেন না তিনি। বিচ্ছেদ ঘটাতে চান অনন্যার সঙ্গে। ভাঙতে চান গাঁটছড়া বন্ধনের। কিন্তু আপত্তি জানান অনন্যা। তিনি এখনও একই ছাদের নিচে থাকার ইচ্ছা পোষণ করেন। থাকতে চান স্ত্রীর মর্যাদা নিয়ে। তবে নিজ সিদ্ধান্তে অটল থাকে রুমি। এ সম্পর্ককে আর এগিয়ে নিতে নারাজ তিনি।

শেষ পর্যন্ত মধ্যস্থতায় বসেন দুই পক্ষের আইনজীবী। রুমি জানান, তিনি ১০ লাখ টাকা সন্তান অারিয়ানের নামে ডিপোজিট করবেন অার কাবিন নামার এক লাখ টাকা অনন্যাকে দেবেন। এর বদলে দিতে হবে ডিভোর্স। এ কথা শুনে অনেকটাই হতাশ হয়ে পড়েন অনন্যা। বলেন, এ প্রস্তাব তিনি মানেন না। তিনি এখনো তার সঙ্গে  ঘর করতে চান।

উল্লেখ্য, এর আগে গত বছরের ১২ অক্টোবর রুমির বিরুদ্ধে মোহাম্মদপুর থানায় মামলা করেন প্রথম স্ত্রী অনন্যা। অভিযোগ ছিল নির্যাতন ও যৌতুকের জন্য মানসিক চাপ প্রয়োগ। সে সময় একটি আপোসনামার ভিত্তিতে জামিন দেওয়া হয় রুমিকে। এতে লেখা ছিল: আরিয়ানের ভরণপোষণের জন্য রুমিকে ২০ লাখ টাকা দিতে হবে, যা ব্যাংকে ডিপোজিট রাখা হবে। এ ছাড়া অনন্যার সঙ্গে রুমি আর খারাপ ব্যবহার করবে না। স্ত্রীর প্রকৃত মর্যাদা এবং অধিকার দেবে। এসব শর্তাবলি লেখার সময় সিডি চয়েজের এমদাদ, প্রিন্স, কাজী শুভ, ইলিয়াস, খেয়া, আরমান উপস্থিত ছিলেন। এ ছাড়া রুমির ব্যান্ড দলের মামুন ও লিটনও ছিলেন। এরাও এ শর্ত সম্পর্কে অবগত রয়েছেন।

জানা গেছে, আজ দর কষাকষিতে কোনও ছাড় দেননি রুমি। তিনি জানান, তার কাছে মাত্র ২০ লাখ টাকা রয়েছে। সেখান থেকে ১০ লাখ টাকা দেবেন প্রথম স্ত্রী অনন্যার সন্তান আরিয়ানকে। বাকি ১০ লাখ টাকা রেখে দেবেন দ্বিতীয় স্ত্রী কামরুন্নেসার গর্ভে থাকা সন্তানের জন্য।   

রুমির এ প্রস্তাব মানবেন কি না জানতে চাইলে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে অনন্যা বলেন, এটা কখনোই মানবো না। আমি তো তার সঙ্গে এখনো ঘর করতে চাই। কিন্তু রুমি তো তার আসল চেহারা আজ দেখিয়ে দিলো। প্রস্তার দিলো ডিভোর্সের। অথচ আমি যে শর্তগুলো দিয়েছিলাম তাতো আমার সন্তানের ভবিষ্যতের কথা চিন্তা করেই। আর সেখানেও সে আমাকে ঠকাতে চাচ্ছে। আমাকে দিতে চাচ্ছে মাত্র এক লাখ টাকা। তাও কি না আবার কাবিন নামা উসুলের।

মামলার পরবর্তী পদক্ষেপ সম্পর্কে অনন্যা বলেন, যেহেতু আমার কোনও শর্তই সে মানছে না, তাই মামলা চালিয়ে যাবো। যা হবার আদালতেই হবে। চেয়েছিলাম সুষ্ঠুভাবে এ ঝামেলা মেটাতে। মনে হয় তা আর হয়ে উঠবে না। এমনকি তাদের আইনজীবীও আজ রুমিকে বুঝিয়েছেন। বলেছেন, প্রয়োজনে রুমি যেন আরও ২/১ দিন চিন্তা-ভাবনা করে। তারপর চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেয়া ঠিক হবে।  

এদিকে, এ বিষয়ে জানার জন্য যোগাযোগ করতে চাইলে রুমির মুঠোফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়। এর আগে যে কয়েকবার রুমির সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে বরাবরই তিনি একই উত্তর দিতেন। বলতেন, " যা বলার আমার আইনজীবী বলবে, যা হবার আদালতেই হবে।"

গত বছরের ১১ নভেম্বর থেকে শুরু হয় এ মামলার শুনানি। বেশ কয়েকটি তারিখে শুনানি হয়েছে। হয়েছে চার্জশিট দাখিল। এরই মধ্যে একবার জামিনও নামঞ্জুর হয় রুমির। কয়েক দিনের জন্য কারাগারেও যেতে হয় তাকে। এরই ধারাবাহিকতায় ১৭ এপ্রিল ছিল এ মামলার শুনানি। সেইদিন রুমির পক্ষ থেকে আদলতে জানানো হয়, ৭ দিনের মধ্যে তারা আপোস করবেন। সব মিলিয়ে নানা চড়াই-উৎরাইয়ের মধ্যে দিন কাটাচ্ছেন এ দম্পতি।

অন্যদিকে, অনন্যাও অনেক ছাড় দিয়েছেন রুমিকে। একের পর এক সময় নিয়ে আদালতের কালক্ষেপণ করেছেন রুমি। কিন্তু কখনই কথা রাখেননি এই সংগীতশিল্পী। এমনকি মাঝে একবার অনন্যার মায়ের বাসায় পুলিশ পাঠান তিনি। পুলিশের পক্ষ থেকে জানানো হয়, আপসনামা ও কাবিননামা উদ্ধারের জন্য তাদের আসা। রুমি-অনন্যার এ কলহের জাঁতাকলে পিষ্ট হচ্ছে তাদের একমাত্র সন্তান আরিয়ান। দুই পক্ষের রেষারেষিতে অনেকটাই ম্লানহীন ও নির্জীব হয়ে পড়েছে সে। শুধু আদালতে শুনানির দিন বাবা ও দাদির সান্নিধ্য পায় ছোট্ট আরিয়ান। কারণ অন্যান্য সময় সন্তানকে এড়িয়ে যেতেন রুমি। এমনকি মাঝে একবার জ্বরের সময় বাবাকে দেখতে চায় আরিয়ান। কিন্তু আসেননি রুমি। তবে মধ্যরাতে একবার এসেছিলেন রুমির মা অর্থাৎ আরিয়ানের দাদি। এ ছাড়া মামলার প্রথম থেকেই আদালতে দেখা যেত রুমির ভাই, দু-এক জন বন্ধু ও সংগীতশিল্পী ইলিয়াসকে। তবে প্রথম দিকে দেখা গেলেও গত দু-তিন তারিখে রুমির মাকে দেখা যায়নি আদালতে। এমনকি ১৭ এপ্রিল শুধু বন্ধুকে নিয়ে আদালতে উপস্থিত হন রুমি।

এ দম্পতির শুভাকাঙ্ক্ষীরা প্রত্যাশা রাখছেন, এবার হয়তো বরফ গলতে শুরু করেছে। কারণ দুই পক্ষকে কিছুটা নরম হতে দেখা যাচ্ছে। অনেকেই নাকি তাদের ফোনে বুঝিয়েছেন। অন্যদিকে রুমি-অনন্যার এ দাম্পত্যকলহের ব্যাপারে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন তাদের শুভানুধ্যায়ী ও ভক্তরা। তাদের প্রত্যাশা— এ দম্পতি যেন শীঘ্রই ঝামেলা মিটিয়ে ফেলেন। কারণ তারাও চান না রুমির মতো একজন উদীয়মান শিল্পীকে নিয়ে তর্কবিতর্ক হোক। এখন দেখার পালা রুমি অনন্যার কাছে ফেরেন কি না।

এই বিভাগের আরও খবর
অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান
অতিরিক্ত কাজ জীবনের রং কেড়ে নেয়: এ আর রহমান
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
খুব তাড়াতাড়ি আমাকে সিনেমায় দেখা যাবে : তানজিন তিশা
যে কারণে আইনি বিপাকে শাহরুখ কন্যা সুহানা
যে কারণে আইনি বিপাকে শাহরুখ কন্যা সুহানা
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
হঠাৎ ভারতীয় বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির জাস্টিন বিবার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
সাবেক স্বামী-শ্বশুরবাড়ি নিয়ে বিস্ফোরক অভিযোগ এষার
মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক
মায়ের পদাঙ্কে জাহ্নবী, আসছে ‘চালবাজ’ সিনেমার রিমেক
পরিবারের অবলম্বন হয়ে ওঠা তরুণের গল্প ‘মায়ার বাঁধন’
পরিবারের অবলম্বন হয়ে ওঠা তরুণের গল্প ‘মায়ার বাঁধন’
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
জমি কিনে আইনি জটিলতায় শাহরুখ কন্যা
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
যে অভিযোগ তুলে অভিনয় ছাড়ার ঘোষণা দিলেন পাকিস্তানি অভিনেত্রী
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
২০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ চায় পরিবার
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
মুম্বাইয়ের রাস্তায় হামলার শিকার বলিউড অভিনেত্রী
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
‘মানুষ অনেক কিছু বলবে’— কেন বললেন নুসরাত ফারিয়া
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক খুন
চট্টগ্রামে ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক খুন

৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভোলায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
ভোলায় বিএনপির ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত
তিন দেশের অমুসলিম শরণার্থীদের বিশেষ সুবিধা দেবে ভারত

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার ঘণ্টা পর কুড়িলের সড়ক ছাড়লেন পোশাক শ্রমিকরা
চার ঘণ্টা পর কুড়িলের সড়ক ছাড়লেন পোশাক শ্রমিকরা

২৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা, একাদশে ৫ পরিবর্তন
হোয়াইটওয়াশের লক্ষ্যে ব্যাটিংয়ে টাইগাররা, একাদশে ৫ পরিবর্তন

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা ৩৩ হাজার ছুঁই ছুঁই
ডেঙ্গুতে হাসপাতালে ভর্তির সংখ্যা ৩৩ হাজার ছুঁই ছুঁই

৫২ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া
পাঁচ বছরে ৩১ লাখ দক্ষ ভারতীয় কর্মী নেবে রাশিয়া

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রূপগঞ্জে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
রূপগঞ্জে আলাদা সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৪৫
ডেঙ্গুতে ২ জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪৪৫

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার
বগুড়ায় যুবলীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির অগ্রযাত্রা রুখতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী
কোনো ষড়যন্ত্রই বিএনপির অগ্রযাত্রা রুখতে পারবে না : নবীউল্লাহ নবী

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে
নাটোরে হঠাৎ ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা বাড়ছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষার নীতিমালা প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে ইজিবাইক ছিনতাই, গ্রেফতার ১
দিনাজপুরে ইজিবাইক ছিনতাই, গ্রেফতার ১

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস
কক্সবাজারে সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভে কমপক্ষে নিহত ১০
ইন্দোনেশিয়ায় সহিংস বিক্ষোভে কমপক্ষে নিহত ১০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'জনগণের সেবা করে আওয়ামী লীগকে জবাব দিতে চাই'
'জনগণের সেবা করে আওয়ামী লীগকে জবাব দিতে চাই'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত
বগুড়ায় ট্রাকের ধাক্কায় অজ্ঞাত নারী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা
ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ের সিংহাসনে রাজা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেন সবুজ ট্রেনেই ভ্রমণ করেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা?
কেন সবুজ ট্রেনেই ভ্রমণ করেন উত্তর কোরিয়ার শীর্ষ নেতা?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-লিটনদের উন্নতি
র‍্যাঙ্কিংয়ে তানজিদ-লিটনদের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুর সঙ্গে অশালীন আচরণ, ইজিবাইক চালকের কারাদণ্ড
শিশুর সঙ্গে অশালীন আচরণ, ইজিবাইক চালকের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে রেকর্ড উচ্চতায় স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
যশোরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক তিন দিনের রিমান্ডে
হত্যা মামলায় অভিনেতা সিদ্দিক তিন দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো
যেসব কারণে ডলারের বদলে স্বর্ণ জমাচ্ছে বিশ্বের কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিএসসিসির সঙ্গে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর
ডিএসসিসির সঙ্গে নার্সিং ও মিডওয়াইফারি অধিদপ্তরের সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হামজা-শমিতকে ছাড়াই বাংলাদেশের দল ঘোষণা
হামজা-শমিতকে ছাড়াই বাংলাদেশের দল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সফলভাবে গোয়েন্দা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল ইসরায়েল
সফলভাবে গোয়েন্দা স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করল ইসরায়েল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় স্ত্রী-সন্তানকে জবাই করে হত্যার দায়ে স্বামী ও দেবরের যাবজ্জীবন
ভোলায় স্ত্রী-সন্তানকে জবাই করে হত্যার দায়ে স্বামী ও দেবরের যাবজ্জীবন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস
মধ্যরাতে আটকা পড়ে ছাদে আগুন দিল চোর, উদ্ধারে ফায়ার সার্ভিস

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের অবসরের ৬ মাসের মধ্যে ভাতা দেওয়ার নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্র করছে চীন, রাশিয়া ও উত্তর কোরিয়া, অভিযোগ ট্রাম্পের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার
রাশিয়ার তেল আমদানি, ৩৯ মাসে ভারতের লাভ ১২৬০ কোটি ডলার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী
ভারতীয় বিমানে ‘বার্ড স্ট্রাইক’, অল্পের জন্য প্রাণে বাঁচলেন দেড় শতাধিক যাত্রী

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা
চলন্ত বাস থেকে জাবির ছাত্রীকে ধাক্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে
এক ইলিশ বিক্রি হলো ১২ হাজারে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প
ব্রেন্ট ক্রিস্টেনসেনকে ঢাকার নতুন রাষ্ট্রদূত মনোনয়ন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১
ভেনেজুয়েলা থেকে আসা মাদকবাহী নৌকায় যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ১১

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
টানা ৫ দিন বজ্রসহ ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’
বিশ্ব নারকেল দিবসে আলোচনায় কোটি টাকার ‘ডাবল কোকোনাট’

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার
পিএসসি’র প্রশ্নফাঁস চক্রের অন্যতম হোতা গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ
৯ সেপ্টেম্বর ডাকসু নির্বাচন হতে বাধা নেই : আপিল বিভাগ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি
ইসরায়েলে চারটি হামলা চালিয়েছে হুথি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
নুরকে সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ
তারিক সিদ্দিকের মেয়ে বুশরার আয়কর নথি জব্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের
পাকিস্তানকে হারিয়ে ফাইনালে এক পা আফগানিস্তানের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন
শেষ ম্যাচে বাংলাদেশের একাদশে আসছে পরিবর্তন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
কুড়িলে পোশাক শ্রমিকদের সড়ক অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি
নির্বাচনের আগে ২ হাজার এএসআই নিয়োগ : আইজিপি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৩ সেপ্টেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার
স্টুডেন্ট ভিসায় যুক্তরাজ্যে এসে অ্যাসাইলাম নিলে বহিষ্কার

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা
ভূমিকম্পে আবারও কেঁপে উঠল আফগানিস্তান, বাড়ছে মৃত্যু ও ক্ষয়ক্ষতির শঙ্কা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
আরও ৪ কোটি ৭৫ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'
'ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে উৎসবমুখর পরিবেশে অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে'

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন
এলজিইডির নতুন প্রধান প্রকৌশলী মো. আনোয়ার হোসেন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার
লালবাগে শাওন হত্যা মামলায় হাজী সেলিম গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর
সুবিধাবাদী মুক্তিযোদ্ধারা কেন চুপ ছিল, প্রশ্ন টুকুর

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প
সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজের মৃত্যুর খবর নিয়ে যা বললেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
পথ দেখাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা
পেছাচ্ছে নতুন পে-স্কেল ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা
হাসিনা-কামালের নির্দেশে গণহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি
আন্দোলনের প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত
আলু ব্যবসায়ী কৃষক সবার মাথায় হাত

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত
বিএনপির প্রার্থী তিন, একক নিয়ে সরব জামায়াত

নগর জীবন

রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার
রাজনীতিতে সন্ত্রাসের গডফাদার

প্রথম পৃষ্ঠা

রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত
রণক্ষেত্র উত্তরা ইপিজেড, এক শ্রমিক নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ
হোয়াইটওয়াশের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা বুয়েট শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন
পরকীয়া সন্দেহে সাবেক স্বামীর হাতে স্ত্রী খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে
মাঠে বিএনপির ছয় প্রার্থী অন্য দলের একজন করে

নগর জীবন

পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন
পুরো গ্রাম নিশ্চিহ্ন বাঁচল শুধু একজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল
ত্রিভুজ প্রেমের বলি চিকিৎসক আমিরুল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়
ভোটের আগে তদবিরের পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা
স্কুলমাঠে ধান চাষ, বঞ্চিত শিক্ষার্থীরা

দেশগ্রাম

ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন
ফেব্রুয়ারিতেই হবে নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে
বিচার বিভাগের নিয়ন্ত্রণ সুপ্রিম কোর্টে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন
পাখির কলরবে পাল্টেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন
ক্রাইসিস হলে শুধু আমাদের ডাকেন

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা
উত্তমকে নিয়ে যত আলোচনা

শোবিজ

শাবনূরের চরিত্রে আঁচল
শাবনূরের চরিত্রে আঁচল

শোবিজ

নির্বাচন করবেন বুলবুল
নির্বাচন করবেন বুলবুল

মাঠে ময়দানে

সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে
সাংবাদিক নির্যাতনে সেই ডিসি কারাগারে

প্রথম পৃষ্ঠা

চটপটে তটিনী...
চটপটে তটিনী...

শোবিজ

সবার ওপরে রশিদ খান
সবার ওপরে রশিদ খান

মাঠে ময়দানে

আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না
আমি খুবই সুখী মানুষ, দুঃস্বপ্ন দেখি না

শোবিজ

বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা
বাংলাদেশের ভিয়েতনাম পরীক্ষা

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি
হামজাকে ছাড়েনি লেস্টার সিটি

মাঠে ময়দানে

নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে
নানামুখী চ্যালেঞ্জ পোস্টাল ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা