শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:০৯, শুক্রবার, ১৬ নভেম্বর, ২০১৮ আপডেট:

মুক্তির আদর্শের প্রতীক স্ট্যাচু অব লিবার্টি

আবু তাহের খোকন
অনলাইন ভার্সন
মুক্তির আদর্শের প্রতীক স্ট্যাচু অব লিবার্টি

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন কভার করতে নিউ ইয়র্ক যাওয়া। কিন্তু নিউ ইয়র্ক যাব স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখতে যাব না তাই কি হয়? এবার আবার সহকর্মী সাইফুল পরিবার নিয়ে গেছে। জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের অধিবেশন শেষ। এক দিন সবাই মিলে স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখতে বের হলাম। ছোট ভাই পাভেল আমাদের গাইড।

জ্যাকসন হাইটস ৭৪ স্ট্রিট থেকে আর’ ট্রেনে করে হোয়াইট হল স্ট্রিটে নেমে পায়ে হাঁটা পথ ধরে আসতে হয় ব্যাটারি পার্কে। সেখান থেকেই ফেরি ছেড়ে যায় লিবার্টি আইল্যান্ডের উদ্দেশ্যে। দেশি-বিদেশি অসংখ্য মানুষ স্ট্যাচু অব লিবার্টি দেখার জন্যে টিকেট কাটতে লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। আমাদের লাইনে দাঁড়াতে হলো না। পাভেল লাইনে দাঁড়িয়ে আমাদের সকলের টিকিট কেটে আনল।

স্ট্যাচু অব লিবার্টির সামনে লেখক

আমরা সোজা ফেরির উপরের ডেকে চলে গেলাম। ফেরি তির তির করে এগিয়ে চলেছে। দেখতে দেখতে খুব কাছে চলে এলো। ফেরি থেকেই সেলফি ছবি তোলা শুরু। ফেরি থেকে নেমে যে যার ইচ্ছে মত করে ঐতিহাসিক নিদর্শনের সাথে ছবি, সেলফি তুলছে। কেউ পরিবারের সাথে, কেউ বান্ধবির সাথে, কেউ আবার ফেসবুকে লাইভে আছে। সুন্দর এক দ্বীপ লিবার্টি আইল্যান্ড। দ্বীপের সবদিক থেকে ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’ দেখা যায়। মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিশাল মূর্তি। সবুজাভ রঙের উড়ন্ত গাউন পড়ে থাকা এক নারীর অবয়ব ‘স্ট্যাচু অব লিবার্টি’। মাথায় সূচালো কাঁটাওয়ালা মুকুট; যা কিনা সাতটি মহাদেশ ও সাত সমুদ্রের প্রতীক।

ভাস্কর্যটির বাম হাতে রয়েছে একটি বই। যাতে রোমান সংখ্যায় খোদাই করে লেখা রয়েছে ‍‌আমেরিকার স্বাধীনতার দিনক্ষণ ৪ জুলাই, ১৭৭৬ সাল।
ডান হাতে উঁচিয়ে ধরা একটি মশাল। পায়ে কাছে পরে থাকা ছেঁড়া শেকল মুক্তির কথা বলছে। এই ভাস্কর্যটি সাম্য, স্বাধীনতা এবং মুক্তির প্রতীক হিসেবে দাঁড়িয়ে আছে।

তামার তৈরি ৯৩ মিটার উঁচু এই মূর্তিটি ১৮৮৬ সালে ফ্রান্সের জনগণের পক্ষ থেকে উপহার দেয়া হয় আমেরিকাকে। মূর্তিটি আমেরিকান বিপ্লবের সময় প্রতিষ্ঠিত মিত্রতার স্মারক। ১৮৮৪ সালে ফ্রান্সে এই মূর্তি তৈরি করা হয়। এরপর মূর্তিটি কয়েক ভাগে আলাদা করে নিউইয়র্কে জাহাজে করে পাঠানো হয় যেখানে মূর্তিটি পুনরায় স্বরূপে সংযুক্ত করা হয়। ১৮৮৬ সালের ২৮ অক্টোবর হাজার হাজার উল্লসিত দর্শকদের সম্মুখে মূর্তিটি স্থাপন করা হয়।

যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের মধ্যকার সম্পর্ককে দুই দেশেরই স্বাধীনতা ও মুক্তির আদর্শের একটি প্রতীক দ্বারা সমৃদ্ধ করতে ১৮৬৫ সালের দিকে ফরাসী আইনের অধ্যাপক, রাজনীতিবিদ ও লেখক এডুয়ার্ড দ্য লাবুলে মূর্তিটির পরিকল্পনা করেন। বিশাল আকারের শিল্পকর্মের জন্য খ্যাত শিল্পী ফ্রেদেরিক-অগাস্ট বার্থোল্ডিকে মূর্তিটি তৈরি করার দায়িত্ব দেয়া হয়। একটি মানানসই স্থান নির্বাচনের জন্য বার্থোল্ডি যুক্তরাষ্ট্রে যাত্রা করেন এবং নিউইয়র্ক বন্দরের বেডলো’স আইল্যান্ড (১৯৫৬ সালে দ্বীপটির নামকরণ করা হয় লিবার্টি আইল্যান্ড) নামক একটি ছোট দ্বীপ মূর্তিটির স্থাপনাস্থল হিসেবে নির্বাচন করেন।

যেহেতু মূর্তিটি আমেরিকা ও ফ্রান্সের মধ্যকার একটি যৌথ উদ্যোগ ছিলো এজন্য সিদ্ধান্ত নেয়া হয় যে আমেরিকানরা মূর্তিটির ভিত্তিস্তম্ভ গড়ে তুলবে এবং ফ্রান্সের জনগণ মূর্তি ও তার সংযুক্তকরণের দায়িত্ব নেবে। ফ্রান্সে নগর সরকারগুলোর কাছ থেকে, মূর্তিটির ক্ষুদ্র প্রতিকৃতির বিক্রয়মূল্য থেকে, লটারি থেকে এবং ফ্রান্সের স্কুলের শিশু ও অন্যান্যদের অনুদানের মাধ্যমে মূর্তিটির জন্য অর্থ সংগ্রহ করা হয়। প্রায় বিশ লক্ষ ফ্রাঁ (সে সময় প্রায় চার লক্ষ ডলার সমমান) সংগ্রহ করা হয়। তবে যুক্তরাষ্ট্রে অর্থ সংগ্রহ করাটা তুলনামূলক কঠিন ছিলো। প্রকাশক জোসেফ পুলিৎজার এক্ষেত্রে এগিয়ে আসেন এবং অনুদানের জন্য তার পত্রিকা নিউইয়র্ক ওয়ার্ল্ডে প্রচেষ্টা শুরু করেন। তিনি তার পত্রিকায় সকল অনুদানকারীদের নাম ছাপা শুরু করেন। এমনকি কয়েক পয়সা অনুদান দেয়া স্কুলছাত্রদের নামও সেই তালিকায় অন্তর্ভূক্ত করা হয়। অনুদানের দাতার তালিকা ১ লক্ষ ২০ হাজার ছাড়িয়ে যায় যাদের মধ্যে অনেকেই এক ডলারেরও কম প্রদান করেছিল। এভাবেই আমেরিকানরা মূর্তিটির ভিত্তিস্তম্ভের জন্য আড়াই লক্ষ ডলার অনুদান প্রদান করে।

বার্থোল্ডি মূর্তিটি নির্মাণ করেন- মূর্তিটির পুরো নাম হলো ‘লিবার্টি এনলাইটনিং দ্য ওয়ার্ল্ড’। মূর্তিটি যে তামা থেকে তৈরি সেটা পেটাতে পেটাতে ২.৪ মিলিমিটার পুরুত্বে নিয়ে আসা হয়। ফরাসী প্রকৌশলী আলেক্সান্ডার-গুস্তাভ আইফেল (আইফেল টাওয়ারের ডিজাইনার) মূর্তিটির জন্য একটি অবকাঠামো তৈরি করেন। অবকাঠামোটি এমনভাবে তৈরি করা হয় যাতে মূর্তিটির তাম্রদেহটি আলাদাভাবেই নড়াচড়া করানো সত্ত্বেও সেটা সোজা দাঁড়িয়ে থাকতে সক্ষম হবে। এজন্যই মূর্তিটি বন্দরের বাতাসে দোল খেতেও সক্ষম।

লেডি লিবার্টি নামেও পরিচিত মূর্তিটি এর ভিত্তিস্তম্ভের পাদদেশ থেকে এর হাতের মশালের মাথা পর্যন্ত ৯৩ মিটার উঁচু। মূর্তিটির গোড়ালি থেকে মাথা পর্যন্ত মূর্তির উচ্চতা ৩৪ মিটার। বছরের পর বছর প্যাটিনেশন নামক এক ধরনের রাসায়নিক বিক্রিয়ার জন্য এর তামার রং সবুজ হয়ে উঠেছে। ১৯৮৪ সালে জাতিসংঘ স্ট্যাচু অব লিবার্টিকে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থানের অন্তর্ভুক্ত করে। দুই বছরব্যাপী মূর্তিটির সংস্কার কাজের পর ১৯৮৬ সালে আবারো দর্শকদের জন্য মূর্তিটি উন্মুক্ত করা হয়। এই বছরই মূর্তিটির ১০০তম বার্ষিকী পালন করা হয়। এই সংস্কারের প্রকল্পের সময়ই নতুন মশালটিতে ২৪ ক্যারেট স্বর্ণের পাতলা আবরণ দেয়া হয়। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে রিজার্ভেশনের মাধ্যমে দর্শনার্থীরা মূর্তিটির ভিত্তিস্তম্ভ ও মাথার তাজের ওপর উঠতে পারেন। অক্টোবরের ২৯ তারিখ থেকে মূর্তির অভ্যন্তরীণ অংশ আরও সংস্কার কাজের জন্য বন্ধ ঘোষণা করা হবে তবে লিবার্টি দ্বীপ দর্শনার্থী ও তাদের ক্যামেরার জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়।

স্ট্যাচু অব লিবার্টি ১৮৯২ থেকে ১৯৫৪ সালের মধ্যে কাছাকাছি অবস্থিত এলিস দ্বীপের ফেডারেল অভিবাসন স্টেশন থেকে আগত এক কোটি ২০ লক্ষেরও অধিক অভিবাসীদের যুক্তরাষ্ট্রে স্বাগতম জানায়। পুরোনো অভিবাসন স্টেশনটি এখন একটি জাদুঘরে পরিণত করা ।

এককথায় পুরো দ্বীপটাই অনেক সুন্দর। খাবার দাবারের রকমারি আয়োজন রয়েছে। আছে স্যুভিনির শপ। প্রচুর বৃক্ষরাজি। দ্বীপের চারপাশে কংক্রিটের বাঁধাই। যত দূর চোখ যায় অথৈ জল। সাগরের বুকে বড় বড় পাল তোলা নৌযানগুল দেখতে চমৎকার লাগে। দূরে চোখে পড়ে ম্যানহাটনের বড় বড় দালানের মাঝে মাথা উঁচু করে দাড়িয়ে আছে নতুন ট্রেড সেন্টার।

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক