শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৫, শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কাঁধের দখল নিয়েছে ‘শোরুম’: তবুও রন্টু হাঁক ছেড়ে যান!

আব্দুর রহমান টুলু, বগুড়া
অনলাইন ভার্সন
কাঁধের দখল নিয়েছে ‘শোরুম’: তবুও রন্টু হাঁক ছেড়ে যান!

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ডাকঘর নাটকের বর্ণনায় ‘দই দই ভালো দই!’ এমন হাঁক শুনেই নাটকের চরিত্র অমল দইওয়ালাকে তিনবার ডেকেছিল দইওআলা, দইওআলা, ও দইওআলা! অমল দইওআলার কাছ থেকে দই কিনেতে না পারলেও দইওআলার সঙ্গে চলে যেতে চেয়েছিল। অমলের দূর থেকে দইওআলার হাঁক মধুর লেগেছিল।

রবীন্দ্রনাথের ডাকঘরের মত আজও বগুড়ায় টিকে আছেন দু’একজন দইওআলা। যারা কাঁধের ওপর আড়াআড়ি করে রাখা বাঁশের লাঠিতে বিশেষ কায়দায় ঝুড়ি বাঁধিয়ে তৈরি করা ভাঁড়ে করে দই বিক্রি করেন। যদিও কালের বিবর্তনে কাঁধে চাপা সেই দইয়ের ভাঁড়ের জায়গার অধিকাংশ দখলো নিয়েছে এসিঘর। টাইলস মোজাইক আর এসিময় শোরুমেই এখন বগুড়ার দইয়েরর বাজার রমরমা। তবু কালের বিপরীত স্রোতে হেঁটে বাপ দাদার পেশা ধরে রেখেছেন অল্প কিছু মানুষ। তারা সেই সনাতন নিয়মেই ভাঁড়ে করে দই বিক্রি করে যাচ্ছেন।

দইয়ের শহর বগুড়ায় স্বাধীনতার আগে ও পরে দই বিক্রি হতো ভাঁড়ে করে। বাঁশের তৈরি বিশেষ ধরণের ভাঁড় বহনকারী ভাঁড়ে দইয়ের হাঁড়ি বসিয়ে ফেরি করে দই বিক্রি হতো। পাড়ায় পাড়ায়, গ্রামে গ্রামে, ফেরি করে দই বিক্রির একটি প্রচলিত রীতি ছিল। কিন্তু কালের বিবর্তনে এখন অনেকাংশে কমে গেছে। ভাঁড়ে করে দই বিক্রি তেমন আর দেখা যায় না, এখন কালেভদ্রে এই দৃশ্য চোখে পড়ে। দই বিক্রেতারাও আর কাঁধে ভারী ভাঁড় তুলতে চাইছেন না। সে দিক থেকে জেলার সকল এলাকায় কম বেশি দই বিক্রির শোরুম গঁজিয়ে উঠছে।

বগুড়ার পথেই দেখা মিললো রন্টু ঘোষের। গাবতলী উপজেলার হাতীবান্ধা গ্রামের রন্টু ঘোষ এখনও ভাঁড়ে করে দই বিক্রি করছেন জেলা শহরের ভাটকান্দি এলাকায়। তিনি কয়েক কিলোমিটার পায়ে হেঁটে ভাঁড় নিয়ে দই বিক্রি করছেন। তার ভাঁড়ে সাজানো রয়েছে মিষ্টি দই, টক দই, সাদা দই। তিনি দই নিবেন দই বলে হেঁকে যাচ্ছেন। আর কেউ বা নিচ্ছেন আবার কেউ বা দর দাম করে যাচ্ছেন। কোথাও ভাঁড় রেখে জিরিয়ে নিচ্ছেন রন্টু। আবার দই বিক্রির জন্য ফেরি করতে রওনা হচ্ছেন।

ফেরি করে দই বিক্রেতা রন্টু ঘোষ জানান, তার দাদাও ভাঁড়ে করে ফেরি করে দই বিক্রি করেছেন। তার বাবার পর রন্টু ঘোষ ফেরি করে দই বিক্রির পেশায় নিয়োজিত। তিনি বলেন, তার পরিবারের সকলেই দুধ থেকে দই তৈরির কাজে সিদ্ধহস্ত। ভালো মানের দই বিক্রি করা তার নেশা ও পেশা। ভোক্তাদের একবার দই দিলে তারা বারবার দই নেয়। ভালো দই দিতে পারলে ক্রেতারা খুঁজে নিবে। সে কারণে ভালোমানের দই বিক্রি করেন। তিনি জানান, সাধারণত তিন প্রকার দই বিক্রি করেন। এর মধ্যে সাদা, টক ও মিষ্টি দই। মিষ্টি দইয়ের চাহিদা বেশি। মিষ্টি দই বড় হাড়ি ১৫০ টাকা, ছোট দই ৮০ টাকা করে বিক্রি করেন। সাদা ও টক দই ৭০ থেকে ৮০ টাকায় বিক্রি করেন। রন্টু ঘোষ জানান, আগে ফেরি করেই দই বিক্রি হতো। কিন্তু এখন ফেরি করে তেমন দই বিক্রি হয় না। সবাই শোরুম করেছে। শোরুম থেকেই দই বেশি বিক্রি হয়। যাদের বাপ দাদার আমল থেকে দইয়ের ব্যবসা ছিল তাদের কেউ কেউ ফেরি করে দই বিক্রি করে থাকে। তাছাড়া এখন আর গোয়ালারা তেমন দই বিক্রি করে না। গোয়ালারা দই তৈরি করে দেন আর বড়বড় ব্যবসায়িরা টাইলস এসি শোরুম দিয়ে দই বিক্রি করছেন।

বগুড়ার প্রবীণরা জানান, দইয়ের শুরুটা হয়েছিল বগুড়া শহর থেকে ২০ কিলোমিটার দক্ষিণে শেরপুর উপজেলায়। কথিত আছে, উনিশ শতাব্দীর ৬০ এর দশকের দিকে গৌর গোপাল পাল নামের এক ব্যবসায়ী প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে সরার দই তৈরি করেন। তখন দই সম্পর্কে সবার ভালো ধারণা ছিলো না। গৌর গোপালের এই দই’ই ধীরে ধীরে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। বগুড়ার ঐতিহ্যবাহী নবাব পরিবার ও সাতানী পরিবারের কাছে এ দই সরবরাহ করতেন গৌর গোপাল। সে সময়ে এই দইয়ের নাম ছিল নবাববাড়ীর দই। নবাবী আমলে বিশেষ খাবার ছিল এই দই। কালে কালে দিন গড়িয়ে গেলেও এখনো বিশেষ খাবার হিসেবে ধরে রেখেছে দই। বিয়ে, জন্মদিন, ঈদ, পূজা, আকিকা হালখাতা বা পারিবারিক যে কোন অনুষ্ঠানে দই বিশেষ খাবার হিসেবে পরিবেশিত হয়ে থাকে।

বগুড়ায় খাবার হিসেবে দইয়ের প্রচলন বেশি হওয়ায় জেলা শহরের আনাকে কানাচে দইয়ের শোরুম গড়ে উঠেছে। হিসেব কষলে ১২ উপজেলায় প্রায় দুই সহস্রাধিক দইয়ের শোরুম রয়েছে। এসব শোর রুম থেকে প্রতিদিনিই দই বিক্রি হচ্ছে। এরমধ্যে বর্তমানে সুনাম ছড়িয়েছে বগুড়া শহরের কবি নজরুল ইসলাম সড়কের আকবরিয়া লিমিটেড, এশিয়া সুইট মিট ও দই ঘর, নবাববাড়ীর রুচিতা, বিআরটিসি মার্কেটের দইবাজার, মিষ্টিমহল, মহরম আলী, শ্যামলী, এনাম দই ঘর, শেরপুর দই ঘর, চিনিপাতা, বাঘোপাড়ার রফাত দই ঘর, শেরপুরের রিপন দধি ভান্ডার, সাউদিয়া, জলযোগ, শম্পা, বৈকালী ও শুভ দধি ভান্ডার থেকে প্রতিদিন প্রচুর দই বিক্রি হয়।
 
বগুড়ার আকবরিয়া লিমেটেডের চেয়ারম্যান হাসান আলী আলাল জানান, আধুনিকভাবে শোরুম গড়া হয়েছে। দই বিক্রি হয় প্রতি পিছ হিসেবে। দই তৈরির যাবতীয় দ্রব্যের দাম বেড়েছে দিগুণ এ কারণে দইয়ের দামও বেড়েছে। তাদের শো রুমে বিভিন্ন স্বাদের দই পাওয়া যায়। মিষ্টি দইয়ের পাশাপাশি বিক্রি হয় টক বা সাদা দই। বিভিন্ন ব্রান্ডের দই পাওয়া যায়। যার প্রতি পাতিল বিক্রি হয় ৩৫ টাকা থেকে ৩০০ টাকায়। ছোট বড় বিভিন্ন আকৃতির মাটির পাত্রে দই ভরানো হয়। 
 
বগুড়া দই ঘরের মালিক আলহাজ এনামুল কবির জানান, প্রতিযোগিতার এই বাজারে দইয়ের মান টিকে রাখা কঠিন হয়ে পড়েছে। বাজারে নিম্নানের দই’এর ভিড়ে বেশি দামে ক্রেতাদের কাছে বিক্রি নিয়ে হয় ঝুট ঝামেলা। আবার দাম কমিয়ে দই’এর গুণগত মান ঠিক রাখাও যায় না।


বিডি প্রতিদিন/নাজমুল

এই বিভাগের আরও খবর
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
কন্যাদের জয়ে গৌরবে উচ্ছ্বসিত পাহাড়বাসী
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহারের প্রথমদিনে পর্যটক শূন্য রাঙামাটি
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
বগুড়ার বিখ্যাত কুমড়ো বড়ি যাচ্ছে বিদেশেও
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
মুরগির চেয়ে দাম বেশি পিঁপড়ার ডিমের, কেজি ২৫শ’
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
ব্রহ্মপুত্র নদে ঐতিহ্যের নৌকাবাইচ, দর্শনার্থীদের ঢল
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
শিকারের আদি কৌশল ধরে রাখতে তীর-ধনুক প্রতিযোগিতা
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বুড়ির বাঁধে মাছ ধরার উৎসব, মানুষের ঢল
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
বন্ধুদের সান্নিধ্য পেতে স্মৃতির আঙিনায় ফেরা
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
পূজার ছুটিতে কুয়াকাটায় উপচে পড়া ভিড়
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
৫০ কেজি ধানে দুর্গা প্রতিমা
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সফল উদ্যোক্তা চৌদ্দ বছরের কিশোর সুরুজ বিশ্বাস
সর্বশেষ খবর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ড: বিকল্প স্থানে পণ্য খালাস কার্যক্রমের কথা জানালো এনবিআর

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর
জুভেন্টাসের বিপক্ষে ৭৩ বছরের প্রতীক্ষিত জয় কোমোর

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা
১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯ হাজার কোটি টাকা

২২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে কারেন্ট জাল জব্দ

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার
ইস্পাতের চেয়েও শক্ত কাঠ আবিষ্কার

২৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু
গাজীপুরে নদীতে ডুবে দুই নারীর মৃত্যু

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক
কুড়িগ্রামে ২ মাদক কারবারি আটক

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার
শেরপুরে জাল টাকা কাণ্ডে পোস্ট অফিসের দুই কর্মচারী গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা
গলায় ফাঁস দিয়ে যুবকের আত্মহত্যা

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার
বান্দরবানে বিজিবির অভিযানে শীর্ষ অস্ত্র ব্যবসায়ী গ্রেপ্তার, অস্ত্র উদ্ধার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা
দীর্ঘ বিরতির পর ছোট পর্দায় নওশাবা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি
ধারাবাহিক আগুনের ঘটনা তদন্তে ৭ সদস্যের কোর কমিটি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম
ভোটের মাধ্যমে যে আইন হয়, তার দায় ভোটারদেরও নিতে হবে: ফয়জুল করীম

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন
কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজে সংঘর্ষ, আগ্নেয়াস্ত্র প্রদর্শন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
জবি ছাত্রদল নেতা খুন: শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৫২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত
দলিত সম্প্রদায়কে মূল ধারায় আনতে অ্যাডভোকেসি সভা অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা
প্যারিসের ল্যুভর জাদুঘরে চুরির পর বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত
চট্টগ্রাম বন্দরে পণ্যবাহী গাড়ির বাড়তি ফি স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল
লেবেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত ছাড়া ছাত্র সংসদ নির্বাচন নয়: শাবি ছাত্রদল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল
কুমারখালীতে পদ্মায় নিখোঁজ শিশু আরিয়ান, উদ্ধারে ডুবুরি দল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা
আন্দোলনকারী শিক্ষকদের আমরণ অনশন কর্মসূচি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার
গাইবান্ধায় বাসচাপায় নিহতের ঘটনায় চালক গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
কাতারে বাংলাদেশ দূতাবাস পরিদর্শন করলেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা
বন্ধুর মুখোশ পরে ঘোরে, সুযোগ পেলেই বিষ ঢেলে দেয়: পূর্ণিমা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন করে গাজায় বিমান হামলা চালাল ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি
খাবারের সন্ধানে এসে প্রাণ হারাচ্ছে অতিথি পাখি

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা
বেড়ানোর কথা বলে স্ত্রীকে গলাকেটে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ
সাংবাদিক ইউনিয়ন যশোরের সভাপতি আকরামুজ্জামান, সম্পাদক ফরহাদ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা
বিলিয়ন ডলারের ক্ষতি বলছেন ব্যবসায়ীরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...
ভারতে ২৪ ট্রান্সজেন্ডার ব্যক্তির গণ-আত্মহত্যার চেষ্টা, নেপথ্যে যা...

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল
প্রচারে বিএনপি জামায়াত এনসিপি ইসলামি দল

নগর জীবন

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন
বিমানবন্দরে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট
বিমানবন্দরে নিরাপত্তার ঘাটতি স্পষ্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে
সর্বোচ্চ চিকিৎসাসেবা নিশ্চিত করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি
ক্যাশলেস সোসাইটি গড়া এখন সময়ের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে
আইনি ভিত্তি না হলে প্রহসন হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার
চট্টগ্রামে বেড়েছে অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার

নগর জীবন

ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া
ভক্তের পদচারণে মুখর সাঁইজির আখড়া

পেছনের পৃষ্ঠা

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম