শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

৪০০ কোটি টাকার করোনা কিট কিনে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দাবি

চার প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিয়ে ‘ঘটনা-উত্তর’ অনুমোদন প্রার্থনা
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
৪০০ কোটি টাকার করোনা কিট কিনে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দাবি

‘কভিড-১৯’ পরিস্থিতি মোকাবিলার কারণ দেখিয়ে চারটি কোম্পানির কাছ থেকে সরকারি অনুমোদন ছাড়াই ৩ লাখ ৭৫ হাজার পিসিআর টেস্ট কিট কিনেছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। এসব কিটের বিল বাবদ ৮৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার কার্যাদেশের ওপর এখন ‘ঘটনা-উত্তর’ অনুমোদন প্রার্থনা করছে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন খাতে ৪০০ কোটি টাকা ওষুধসামগ্রী কেনার জন্য বাজেট বরাদ্দ চেয়েছ তারা। এমনকি সে বাজেটের সঙ্গে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে আরও ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

গত ৫ জুলাই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পৃথক দুটি চিঠিতে ওষুধসামগ্রী কেনার জন্য দাবিকৃত ৪০০ কোটি টাকার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করা হলেও ১০০ কোটি টাকার থোক বরাদ্দের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা নেই। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও এডিবির সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক ড. মাহবুব আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কভিড-১৯ পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার জরুরি ওষুধসামগ্রী কেনার জন্য বাজেট চাইতে পারে, কিন্তু তারা কেন থোক বরাদ্দ চাইল তা আমার বোধগম্য নয়।’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক এই সিনিয়র সচিব বলেন, ‘থোক বরাদ্দ দেওয়া হয় সাধারণত জরুরি বা আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায়। হঠাৎ ধেয়ে আসা বন্যা, ঘূর্ণিঝড়ের মতো কোনো দুর্যোগ থেকে দেশের মানুষকে রক্ষায় থোক বরাদ্দের প্রচলন রয়েছে। আবার জাতীয় সংসদ সদস্যরাও থোক বরাদ্দ নিয়ে থাকেন। তবে তাঁরা সেগুলো কীভাবে ব্যবহার করবেন তার নীতিমালা রয়েছে। মন্ত্রণালয়গুলোরও থোক বরাদ্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কর্মপদ্ধতি মেনে চলতে হয়। সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছাড়া কোনো ধরনের থোক বরাদ্দ ব্যবহারের সুযোগ নেই।’ সূত্র জানান, কভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় গত ২৪ জুন জরুরি ভিত্তিতে ওষুধসামগ্রী কিনতে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের ৩৭৭ কোটি ৫১ লাখ টাকার প্রস্তাব ওঠে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে। পরে ১ জুলাই সে প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২৭৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ক্রয়প্রস্তাব চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা।

এখন কেন্দ্রীয় ঔষধাগার বলছে, মন্ত্রিসভার অনুমোদন ছাড়া আরও চারটি প্রতিষ্ঠানকে ৮৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টেস্ট কিট সরবরাহের কার্যাদেশ দিয়েছে তারা। অননুমোদিত সে কার্যাদেশের বিপরীতেও চিঠিতে অর্থ বরাদ্দের অনুরোধ জানানো হয়েছে। সূত্রগুলো জানান, গত জুনে স্টার্লিং মাল্টি টেকনোলজি লিমিটেডের কাছ থেকে ২৫ হাজার অ্যানাটোলিয়া ব্র্যান্ডের টেস্ট কিট কেনা হয়। প্রতি ইউনিট ২ হাজার ১০০ টাকা হিসেবে মোট ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার কিট সরবরাহ করে এ প্রতিষ্ঠানটি। মাইশা রাও টেলসেট জেভির কাছ থেকে প্রতি ইউনিট ২ হাজার ৩০০ টাকা দরে বাইওনিয়ার ব্র্যান্ডের ৫০ হাজার টেস্ট কিট সংগ্রহ করা হয় যার মূল্য ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতি ইউনিট একই দামে জেরিন এন্টারপ্রাইজের কাছ থেকে সানসিওর বাইওটেক ব্র্যান্ডের মোট দেড় লাখ টেস্ট কিট সংগ্রহ করা হয় যার মূল্য ৩৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ওভারসিজ মার্কেটিং কোম্পানির কাছ থেকে সমমূল্যে সমপরিমাণ টেস্ট কিট সংগ্রহ করে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। সূত্রগুলো জানান, এ চারটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৮৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ওষুধ সংগ্রহের লক্ষ্যে কার্যাদেশ দেওয়ার আগে সরকারি পর্যায়ে কোনো ধরনের অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। পরে ৫ জুলাই যখন এসব কেনাকাটার বিপরীতে অর্থ পরিশোধের জন্য বাজেট চাওয়া হয়, তখন এ চারটি প্রতিষ্ঠানের কিট সরবরাহের কার্যাদেশের ওপর ‘ঘটনা-উত্তর’ অনুমোদনের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে অনুরোধ জানিয়ে পৃথক চিঠি পাঠায় কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের পরিচালক আবু হেনা মোরশেদ জামানের সঙ্গে তার দাফতরিক টেলিফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কেউ রিসিভ করেননি। তবে বাজেট বরাদ্দের জন্য যে চিঠি পাঠানো হয়েছে, সেখানে এ চারটি প্রতিষ্ঠানের কার্যাদেশ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। তারা বলেছে, ‘জরুরি ভিত্তিতে উক্ত কার্যাদেশ প্রদান না করা হলে এবং টেস্ট কিটের সরবরাহ পাওয়া না গেলে কিটের সাপ্লাইচেইন ব্যাহত হতো, করোনা পরীক্ষা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হতো, জনগণের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হতো এবং সর্বোপরি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হতো।’ ব্যাখ্যায় আরও বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে আইইডিসিআরের সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে অবহিত রেখেই এসব কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগের বিষয়গুলো নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। স্বাস্থ্য অধিদফতরে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়ার পর আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। সে কমিটির অনুমোদন ছাড়া এখন কেন্দ্রীয় ঔষধাগার কোনো ওষুধ কিনতে পারবে না।’

সিন্ডিকেটমুক্ত হওয়ায় ৯৪ কোটি টাকা সাশ্রয় : সরকারের উদ্যোগের ফলে সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরিয়ে অধিকতর দরকষাকষির মাধ্যমে ওষুধসামগ্রী কেনায় গত কয়েকদিনে শুধু করোনার ওষুধ কিনেই প্রায় ৯৪ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। বাজেট চাওয়ার জন্য লিখিত একই চিঠিতে এ বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘সিএমএসডি’র সাম্প্রতিক তৎপরতায় বাজারে গুটিকয় কোম্পানির একচ্ছত্র আধিপত্য ক্ষুণœ হওয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দরকষাকষির কারণে গুণগত মান অটুট রেখেই অধিকাংশ সামগ্রীর মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করা গেছে। এর ফলে করোনা মোকাবিলায় কেনাকাটার ক্ষেত্রে ৯৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। কিন্তু বাজার নিয়ন্ত্রণকারী আগের মুষ্টিমেয় প্রতিষ্ঠানগুলো বর্তমানের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। মালামাল সরবরাহ করা হলেও ঠিক সময়ে বিল পাওয়া যাবে না মর্মে প্রচার করে নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলছে। তাই আগের অনিষ্পন্ন বিলগুলো জরুরি ভিত্তিতে নিষ্পন্ন করা দরকার। বিলগুলোর বিপরীতে প্রাপ্ত অর্থ দ্রুত বা যথাসময়ে পরিশোধ করতে পারলে চক্রান্তকারী প্রতিষ্ঠানের চক্রান্ত যেমন নস্যাৎ করা যাবে আবার নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আশ্বস্ত করা যাবে। এসব প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জার্মানভিত্তিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশ চ্যাপ্টার টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘অধিকতর দরকষাকষি করে যে অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব ৯৪ কোটি টাকা সাশ্রয়ের স্বীকারোক্তির মাধ্যমে তা-ই প্রমাণ করল কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। তবে এর সঙ্গে এও প্রমাণিত হলো যে, আগের কেনাকাটায় সেই দরকষাকষি ও স্বচ্ছতার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘যে চরটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুমোদন ছাড়াই ওষুধসামগ্রী কেনার কার্যাদেশ দেওয়া হলো, সেটি অনুমোদনের আগে খতিয়ে দেখা উচিত ন্যূনতম বাজারদর, প্রতিযোগিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হয়েছে কিনা।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘জরুরি প্রয়োজনের দোহাই দিয়ে রাষ্ট্রের স্বার্থ ক্ষুণœ করা যাবে না। জরুরি ওষুধ কেনার জন্য থোক বরাদ্দ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বরং মুষ্টিমেয় সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে ইতোপূর্বে যেসব ওষুধসামগ্রী কেনা হয়েছে, সেখানে শুধু অসাধু ব্যবসায়ীরাই লাভবান হয়নি, এর কমিশনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও নিয়েছেন। সুতরাং সেগুলো খতিয়ে দেখে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
প্রয়োজন অনুযায়ী সংবিধান সংশোধন হবে
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
জাতিসংঘে আ. লীগের চিঠিতে কাজ হবে না
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
পাঁচ ইসলামি ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু এনসিপির
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
হাসিনার মামলায় তদন্ত কর্মকর্তার জেরা শেষ
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
ভোট কেন্দ্রের সিসি ক্যামেরার তথ্য চায় ইসি
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
চট্টগ্রামে চলছে গ্যাংওয়ার
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
গুমে যে কোনোভাবে জড়িত থাকলে মৃত্যুদণ্ড
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
বাস্তবায়নে দলগুলো ব্যর্থ হলে সিদ্ধান্ত সরকার নেবে
সর্বশেষ খবর
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া
উত্তর কোরিয়া ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে : দক্ষিণ কোরিয়া

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন
বগুড়ায় সৎছেলের হাতে বাবা খুন

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা
এক ওভারে আব্বাস আফ্রিদির ৬ ছক্কা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা
আর্থিক অভাবে অসুস্থ শিশুকে হত্যা করে মায়ের আত্মহত্যা

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল
জিয়াউর রহমানের ক্ষমতায় আসা দেশের জন্য ছিল টার্নিং পয়েন্ট : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
চট্টগ্রাম বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত
চিরস্থায়ী সুখের আবাস জান্নাত

২৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান
সরকার না পারলেও বিএনপি নির্বাচনের আবহ তৈরি করতে পেরেছে : জিল্লুর রহমান

২৫ মিনিট আগে | টক শো

দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা
দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার পর্যটনে এগিয়ে যারা

২৬ মিনিট আগে | পর্যটন

যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা
যুদ্ধবিধ্বস্ত ইউক্রেনে গিয়ে বিপদে অ্যাঞ্জেলিনা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু
নারায়ণগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে নির্মাণশ্রমিকের মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন
সংগীতের ইতিহাসে নতুন অধ্যায়, পর্দায় ফিরছেন মাইকেল জ্যাকসন

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব
ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহেই নির্বাচন : প্রেস সচিব

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন
ওয়ানডে দলে ফিরলেন হেনরি, নেই উইলিয়ামসন

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল
৭ নভেম্বর বিপ্লবের মহানায়কে পরিণত হন জিয়াউর রহমান : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর
ডেঙ্গুতে প্রাণ গেল নোবিপ্রবি শিক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে
ছেলের পরিচালনায় সিনেমায় শাহরুখ, কবে দেখা যাবে

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ
মারি ক্যুরির জন্মদিন আজ

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল
জিয়াউর রহমানের মাজারে সর্বস্তরের জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
সরাইলে ট্রাকের চাপায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যাচ্ছে মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ কাজাখস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস
দুবাই গ্রিন বাংলা ক্রিকেটে চ্যাম্পিয়ন ড্রাগন ওয়ারিয়াস

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচ: আর্জেন্টিনার স্কোয়াডে মেসি, নেই মার্তিনেজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব
ইসি শতভাগ প্রস্তুত : ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই সংসদ নির্বাচন সম্ভব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই
রামগতিতে ১৫ দোকান আগুনে পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি
হাতে কাজ নেই, অভিনেতা এখন মুদিদোকানি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ৭ ভেন্যু চূড়ান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল
শাহজালাল বিমানবন্দরে জুতা-প্যান্ট-শার্টে লুকানো ১৫ মোবাইল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ
যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষিকাকে ৬ বছরের শিক্ষার্থীর গুলি, কোটি ডলার ক্ষতিপূরণের নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক
ছুটির দিনে ত্বকের যত্নে ঘরোয়া ফেসপ্যাক

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

সর্বাধিক পঠিত
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ
৪৪তম বিসিএসের ফলাফল পুনঃপ্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প
ইরানে ইসরায়েলি হামলায় জড়িত থাকার কথা স্বীকার করলেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ
২৫ টন আমদানি নিষিদ্ধ পপি সিড জব্দ

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা
ইন্টারনেটে সাম্প্রদায়িক বিদ্বেষ ছড়ালে ৫ বছর কারাদণ্ড , ৯৯ কোটি টাকা জরিমানা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ
পাঁচ দফা দাবিতে পল্টনে বিক্ষোভ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী ও ছেলেসহ সাবেক মন্ত্রী মায়ার ৮১টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক
সওজ-সিসিক দ্বন্দ্বে বেহাল সড়ক

নগর জীবন

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ
ঐতিহাসিক ৭ নভেম্বর আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি