শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৯ জুলাই, ২০২০ আপডেট:

৪০০ কোটি টাকার করোনা কিট কিনে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দাবি

চার প্রতিষ্ঠানকে কার্যাদেশ দিয়ে ‘ঘটনা-উত্তর’ অনুমোদন প্রার্থনা
রুকনুজ্জামান অঞ্জন
প্রিন্ট ভার্সন
৪০০ কোটি টাকার করোনা কিট কিনে ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ দাবি

‘কভিড-১৯’ পরিস্থিতি মোকাবিলার কারণ দেখিয়ে চারটি কোম্পানির কাছ থেকে সরকারি অনুমোদন ছাড়াই ৩ লাখ ৭৫ হাজার পিসিআর টেস্ট কিট কিনেছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। এসব কিটের বিল বাবদ ৮৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার কার্যাদেশের ওপর এখন ‘ঘটনা-উত্তর’ অনুমোদন প্রার্থনা করছে সংস্থাটি। শুধু তাই নয়, বিভিন্ন খাতে ৪০০ কোটি টাকা ওষুধসামগ্রী কেনার জন্য বাজেট বরাদ্দ চেয়েছ তারা। এমনকি সে বাজেটের সঙ্গে জরুরি প্রয়োজন মেটাতে আরও ১০০ কোটি টাকা থোক বরাদ্দ চাওয়া হয়েছে।

গত ৫ জুলাই স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ে পাঠানো পৃথক দুটি চিঠিতে ওষুধসামগ্রী কেনার জন্য দাবিকৃত ৪০০ কোটি টাকার প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করা হলেও ১০০ কোটি টাকার থোক বরাদ্দের প্রয়োজনীয়তা বিষয়ে কোনো ব্যাখ্যা নেই। অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক সিনিয়র সচিব ও এডিবির সাবেক বিকল্প নির্বাহী পরিচালক ড. মাহবুব আহমেদ বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘কভিড-১৯ পরিস্থিতিতে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার জরুরি ওষুধসামগ্রী কেনার জন্য বাজেট চাইতে পারে, কিন্তু তারা কেন থোক বরাদ্দ চাইল তা আমার বোধগম্য নয়।’ অর্থ মন্ত্রণালয়ের সাবেক এই সিনিয়র সচিব বলেন, ‘থোক বরাদ্দ দেওয়া হয় সাধারণত জরুরি বা আপৎকালীন পরিস্থিতি মোকাবিলায়। হঠাৎ ধেয়ে আসা বন্যা, ঘূর্ণিঝড়ের মতো কোনো দুর্যোগ থেকে দেশের মানুষকে রক্ষায় থোক বরাদ্দের প্রচলন রয়েছে। আবার জাতীয় সংসদ সদস্যরাও থোক বরাদ্দ নিয়ে থাকেন। তবে তাঁরা সেগুলো কীভাবে ব্যবহার করবেন তার নীতিমালা রয়েছে। মন্ত্রণালয়গুলোরও থোক বরাদ্দ ব্যবহারের ক্ষেত্রে সুনির্দিষ্ট কর্মপদ্ধতি মেনে চলতে হয়। সুনির্দিষ্ট নীতিমালা ছাড়া কোনো ধরনের থোক বরাদ্দ ব্যবহারের সুযোগ নেই।’ সূত্র জানান, কভিড-১৯ পরিস্থিতি মোকাবিলায় গত ২৪ জুন জরুরি ভিত্তিতে ওষুধসামগ্রী কিনতে কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের ৩৭৭ কোটি ৫১ লাখ টাকার প্রস্তাব ওঠে অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটিতে। পরে ১ জুলাই সে প্রস্তাবের পরিপ্রেক্ষিতে ২৭৯ কোটি ৪৮ লাখ টাকার ক্রয়প্রস্তাব চূড়ান্ত অনুমোদন দেয় অর্থনৈতিক বিষয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা।

এখন কেন্দ্রীয় ঔষধাগার বলছে, মন্ত্রিসভার অনুমোদন ছাড়া আরও চারটি প্রতিষ্ঠানকে ৮৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ৩ লাখ ৭৫ হাজার টেস্ট কিট সরবরাহের কার্যাদেশ দিয়েছে তারা। অননুমোদিত সে কার্যাদেশের বিপরীতেও চিঠিতে অর্থ বরাদ্দের অনুরোধ জানানো হয়েছে। সূত্রগুলো জানান, গত জুনে স্টার্লিং মাল্টি টেকনোলজি লিমিটেডের কাছ থেকে ২৫ হাজার অ্যানাটোলিয়া ব্র্যান্ডের টেস্ট কিট কেনা হয়। প্রতি ইউনিট ২ হাজার ১০০ টাকা হিসেবে মোট ৫ কোটি ২৫ লাখ টাকার কিট সরবরাহ করে এ প্রতিষ্ঠানটি। মাইশা রাও টেলসেট জেভির কাছ থেকে প্রতি ইউনিট ২ হাজার ৩০০ টাকা দরে বাইওনিয়ার ব্র্যান্ডের ৫০ হাজার টেস্ট কিট সংগ্রহ করা হয় যার মূল্য ১১ কোটি ৫০ লাখ টাকা। প্রতি ইউনিট একই দামে জেরিন এন্টারপ্রাইজের কাছ থেকে সানসিওর বাইওটেক ব্র্যান্ডের মোট দেড় লাখ টেস্ট কিট সংগ্রহ করা হয় যার মূল্য ৩৪ কোটি ৫০ লাখ টাকা। এ ছাড়া ওভারসিজ মার্কেটিং কোম্পানির কাছ থেকে সমমূল্যে সমপরিমাণ টেস্ট কিট সংগ্রহ করে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। সূত্রগুলো জানান, এ চারটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ৮৫ কোটি ৭৫ লাখ টাকার ওষুধ সংগ্রহের লক্ষ্যে কার্যাদেশ দেওয়ার আগে সরকারি পর্যায়ে কোনো ধরনের অনুমোদন গ্রহণ করা হয়নি। পরে ৫ জুলাই যখন এসব কেনাকাটার বিপরীতে অর্থ পরিশোধের জন্য বাজেট চাওয়া হয়, তখন এ চারটি প্রতিষ্ঠানের কিট সরবরাহের কার্যাদেশের ওপর ‘ঘটনা-উত্তর’ অনুমোদনের জন্য স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে অনুরোধ জানিয়ে পৃথক চিঠি পাঠায় কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। এ বিষয়ে কথা বলার জন্য কেন্দ্রীয় ঔষধাগারের পরিচালক আবু হেনা মোরশেদ জামানের সঙ্গে তার দাফতরিক টেলিফোনে একাধিকবার কল করা হলেও কেউ রিসিভ করেননি। তবে বাজেট বরাদ্দের জন্য যে চিঠি পাঠানো হয়েছে, সেখানে এ চারটি প্রতিষ্ঠানের কার্যাদেশ বিষয়ে একটি ব্যাখ্যা দিয়েছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। তারা বলেছে, ‘জরুরি ভিত্তিতে উক্ত কার্যাদেশ প্রদান না করা হলে এবং টেস্ট কিটের সরবরাহ পাওয়া না গেলে কিটের সাপ্লাইচেইন ব্যাহত হতো, করোনা পরীক্ষা মারাত্মকভাবে বাধাগ্রস্ত হতো, জনগণের মাঝে তীব্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হতো এবং সর্বোপরি সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুণœ হতো।’ ব্যাখ্যায় আরও বলা হয়েছে, স্বাস্থ্য অধিদফতরের চাহিদার পরিপ্রেক্ষিতে আইইডিসিআরের সুপারিশের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় এবং স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবকে অবহিত রেখেই এসব কার্যাদেশ দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব আবদুল মান্নান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আগের বিষয়গুলো নিয়ে আমি কিছু বলতে পারব না। স্বাস্থ্য অধিদফতরে নতুন মহাপরিচালক নিয়োগ দেওয়ার পর আমরা একটি কমিটি করে দিয়েছি। সে কমিটির অনুমোদন ছাড়া এখন কেন্দ্রীয় ঔষধাগার কোনো ওষুধ কিনতে পারবে না।’

সিন্ডিকেটমুক্ত হওয়ায় ৯৪ কোটি টাকা সাশ্রয় : সরকারের উদ্যোগের ফলে সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরিয়ে অধিকতর দরকষাকষির মাধ্যমে ওষুধসামগ্রী কেনায় গত কয়েকদিনে শুধু করোনার ওষুধ কিনেই প্রায় ৯৪ কোটি টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। বাজেট চাওয়ার জন্য লিখিত একই চিঠিতে এ বিষয়ে বলা হয়েছে, ‘সিএমএসডি’র সাম্প্রতিক তৎপরতায় বাজারে গুটিকয় কোম্পানির একচ্ছত্র আধিপত্য ক্ষুণœ হওয়ায় অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলোর মধ্যে দরকষাকষির কারণে গুণগত মান অটুট রেখেই অধিকাংশ সামগ্রীর মূল্য উল্লেখযোগ্য হারে হ্রাস করা গেছে। এর ফলে করোনা মোকাবিলায় কেনাকাটার ক্ষেত্রে ৯৪ কোটি ৩৭ লাখ টাকা সাশ্রয় হয়েছে বলে জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। কিন্তু বাজার নিয়ন্ত্রণকারী আগের মুষ্টিমেয় প্রতিষ্ঠানগুলো বর্তমানের প্রতিষ্ঠানগুলোকে নানাভাবে ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। মালামাল সরবরাহ করা হলেও ঠিক সময়ে বিল পাওয়া যাবে না মর্মে প্রচার করে নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোকে আতঙ্কগ্রস্ত করে তুলছে। তাই আগের অনিষ্পন্ন বিলগুলো জরুরি ভিত্তিতে নিষ্পন্ন করা দরকার। বিলগুলোর বিপরীতে প্রাপ্ত অর্থ দ্রুত বা যথাসময়ে পরিশোধ করতে পারলে চক্রান্তকারী প্রতিষ্ঠানের চক্রান্ত যেমন নস্যাৎ করা যাবে আবার নতুন প্রতিষ্ঠানগুলোকেও আশ্বস্ত করা যাবে। এসব প্রসঙ্গে জানতে চাইলে জার্মানভিত্তিক দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের বাংলাদেশ চ্যাপ্টার টিআইবির নির্বাহী পরিচালক ড. ইফতেখারুজ্জামান বলেন, ‘অধিকতর দরকষাকষি করে যে অর্থ সাশ্রয় করা সম্ভব ৯৪ কোটি টাকা সাশ্রয়ের স্বীকারোক্তির মাধ্যমে তা-ই প্রমাণ করল কেন্দ্রীয় ঔষধাগার। তবে এর সঙ্গে এও প্রমাণিত হলো যে, আগের কেনাকাটায় সেই দরকষাকষি ও স্বচ্ছতার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়নি।’ তিনি বলেন, ‘যে চরটি প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে অনুমোদন ছাড়াই ওষুধসামগ্রী কেনার কার্যাদেশ দেওয়া হলো, সেটি অনুমোদনের আগে খতিয়ে দেখা উচিত ন্যূনতম বাজারদর, প্রতিযোগিতা ও স্বচ্ছতা নিশ্চিত করা হয়েছে কিনা।’

টিআইবির নির্বাহী পরিচালক বলেন, ‘জরুরি প্রয়োজনের দোহাই দিয়ে রাষ্ট্রের স্বার্থ ক্ষুণœ করা যাবে না। জরুরি ওষুধ কেনার জন্য থোক বরাদ্দ কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়। বরং মুষ্টিমেয় সিন্ডিকেট প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে অতিরিক্ত অর্থ ব্যয় করে ইতোপূর্বে যেসব ওষুধসামগ্রী কেনা হয়েছে, সেখানে শুধু অসাধু ব্যবসায়ীরাই লাভবান হয়নি, এর কমিশনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাও নিয়েছেন। সুতরাং সেগুলো খতিয়ে দেখে দোষীদের শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
কমিশনের কিছু সুপারিশে ধর্ম ও নারী মুখোমুখি
কমিশনের কিছু সুপারিশে ধর্ম ও নারী মুখোমুখি
বৈধ চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি
বৈধ চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম
আদালত আমাদের সেকেন্ড হোম
রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না ইসি
রাজনৈতিক বিতর্কে জড়াবে না ইসি
দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
নির্বাচনের সময় ঠিক করবে জনগণ চাপ দেবে না ইইউ
নির্বাচনের সময় ঠিক করবে জনগণ চাপ দেবে না ইইউ
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
সর্বশেষ খবর
কেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন?
কেন উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন?

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে
স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ
পুত্রবধূসহ বেগম জিয়ার স্বদেশ প্রত্যাবর্তনকে স্বাগত জানিয়ে নিউইয়র্কে আনন্দ-সমাবেশ

১৪ মিনিট আগে | পরবাস

‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল
‘ফিরোজা’র নিরাপত্তায় সেনাবাহিনী, সামনে নেতাকর্মীদের ঢল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের কাছে এমন হারের কারণ জানালেন কিউই অলরাউন্ডার
বাংলাদেশের কাছে এমন হারের কারণ জানালেন কিউই অলরাউন্ডার

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার
রাজধানীতে সাবেক এমপিসহ ৯ জন গ্রেফতার

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!
অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে বিড়ালের মতো রূপ পাওয়ার চেষ্টা তরুণীর!

৪৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া
দেশে ফিরলেন বেগম খালেদা জিয়া

৫০ মিনিট আগে | রাজনীতি

'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'
'আগামীর প্রজন্ম রক্ষায় এখনই কিশোর গ্যাংয়ের লাগাম টানতে হবে'

৫৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার
ফরিদপুরে ১৭ মামলার আসামি বিন্দু মাসি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার
বিমানবন্দর এলাকায় নিরাপত্তা জোরদার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত
জয়পুরহাটে আশা শিক্ষা কর্মসূচির অধীনে অভিভাবক সমাবেশ ও মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?
স্থায়ীভাবে পুরো গাজা দখলের দিকে এগোচ্ছে ইসরায়েল?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা
কানাডার ক্যালগেরিতে সংগীত সন্ধ্যা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল
দেশ ও জাতির জন্য আনন্দের দিন আজ : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?
আইপিএল প্লে-অফে যেতে কার কী সমীকরণ?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা
পারিবারিক কলহের জেরে স্ত্রী ও শাশুড়িকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ২৮ হাজার ৫৯৫ হজযাত্রী

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা
খালেদা জিয়াকে স্বাগত জানাতে পতাকা হাতে বিএনপির নেতাকর্মীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?
ঢাকার বাতাসে কতটা স্বাস্থ্যঝুঁকি?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি
রাজধানীতে যানজট এড়াতে যে নির্দেশনা দিল ডিএমপি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে
ঢাকার আবহাওয়া আজ যেমন থাকবে

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা চলছেই

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরা: গাড়ি পার্কিংয়ে ডিএমপির নির্দেশনা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা
আজ ৬ ঘণ্টা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে দিয়ে চলবে মোটরসাইকেল-অটোরিকশা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

থানকুনি পাতার উপকারিতা
থানকুনি পাতার উপকারিতা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ
সবার আগে দেশের ফুটবলের স্বার্থ

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব
ইসলামের দৃষ্টিতে শাম অঞ্চলের ভৌগোলিক গুরুত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি
দুবাই ও আবুধাবিতে ধুলিঝড়; সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান
ইয়েমেনে তাণ্ডব চালাল ৩০টি ইসরায়েলি যুদ্ধবিমান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত
উত্তেজনা বাড়িয়ে পাকিস্তানের বন্দরে ভিড়লো তুরস্কের যুদ্ধজাহাজ, উদ্বিগ্ন ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া
‘ভাইয়ার দিকে খেয়াল রেখো’, বিমানে ওঠার আগে বললেন খালেদা জিয়া

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত
ঈদুল আজহার তারিখ জানাল আমিরাত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা
চিকিৎসকদের সঙ্গে দেখা করতে পারবেন না ওষুধ কোম্পানির প্রতিনিধিরা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি
এবার ইসরায়েলের আকাশ অবরোধের ঘোষণা দিল হুথি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি
ইসরায়েলে গিয়ে ধর্ষণের শিকার হামাসের হাত থেকে মুক্তি পাওয়া জিম্মি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট
কলকাতায় বাহাউদ্দিন নাছিমের বিলাসী ফ্ল্যাট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ
সামরিক মহড়ার আগেই ডুবে গেল দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের জাহাজ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের পথে খালেদা জিয়া
দেশের পথে খালেদা জিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান
পাকিস্তানের পাশে থাকার ঘোষণা দিলো ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’
১৭ বছর পর দেশে ফিরছেন জোবাইদা রহমান, থাকবেন ‘মাহবুব ভবনে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ
ইতালি যেতে প্রতীক্ষায় ৫০ হাজার বাংলাদেশির ভাগ্য নির্ধারণ আজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪
হাসনাত আবদুল্লাহর গাড়িতে হামলা : গাজীপুরে বিশেষ অভিযানে আটক ৫৪

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার
কোটি টাকা চাঁদা দাবির অভিযোগ, কলাবাগান থানার ওসি-এসআই প্রত্যাহার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ
ভারতের কয়েকটি রাজ্যে যুদ্ধমহড়ার নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ
দেশের ৬৭ সরকারি কলেজে নতুন অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল
খালেদা জিয়ার আগমন উপলক্ষে কর্মসূচি, নেতাকর্মীদের যে জরুরি বার্তা দিলেন ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া
দোহা থেকে ঢাকার পথে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
মুফতি ফয়জুল করীমকে বরিশাল সিটির মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান
উত্তেজনার মধ্যে আবারও ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালাল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা
শুক্রবার আত্মপ্রকাশ ছাত্রদের নতুন রাজনৈতিক দলের, নেতৃত্বে যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়
সৌদি, কুয়েত ও জর্ডানে ভয়াবহ ধূলিঝড়

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
লিগ্যাল চ্যানেলে শ্রমিক নিতে আগ্রহী ইতালি : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা
খালেদা জিয়ার দেশে ফেরার দিন ডিএমপির বিশেষ নির্দেশনা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!
কাশ্মীরে জলবিদ্যুৎ প্রকল্পের কাজ শুরু করেছে ভারত!

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি
বাংলাদেশ থেকে আরও কর্মী নিয়োগে আগ্রহী ইতালি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়লে অভিবাসীদের ভাতা দেবে ট্রাম্প প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক
প্রেমিকাকে ধর্ষণের অভিযোগে শ্রীঘরে প্রেমিক

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে
শ্রমিকের ৮০০ কোটি টাকা স্বপনের পেটে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা
জনজোয়ারে ফিরছেন খালেদা

প্রথম পৃষ্ঠা

অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ
অনলাইনে ঢুকলেই প্রতারণার ফাঁদ

নগর জীবন

রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম
রইস হত্যার বিচার দাবিতে উত্তাল চট্টগ্রাম

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বাজারে সাতক্ষীরার আম
বাজারে সাতক্ষীরার আম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা
যুদ্ধ উত্তেজনায় নতুন মাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট
ঈদের আগেই পাওয়া যাবে নতুন নোট

শিল্প বাণিজ্য

ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়
ডাকসুতে নির্বাচন কমিশন গঠনের তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি
ষড়যন্ত্র ব্যর্থ করে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা করবে বিএনপি

নগর জীবন

সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ
সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচিতে নতুন উপকারভোগী ৪ লাখ

শিল্প বাণিজ্য

ফের অচলাবস্থা কুয়েটে
ফের অচলাবস্থা কুয়েটে

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন
সিলেটজুড়ে পরিবেশের ওপর নির্যাতন

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ
মুক্তিযুদ্ধের ঘটনা মালার মতো গাঁথতে চেয়েছি : মাসুদ পারভেজ

শোবিজ

হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি
হাসপাতালে বসেই মামলা তুলে নিতে বাদীকে হুমকি

প্রথম পৃষ্ঠা

করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ
করপোরেট করহার নিয়ে ব্যবসায়ীদের উদ্বেগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল
বার্সা-ইন্টার অলিখিত ফাইনাল

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বিতর্কের মামলা
বাড়ছেই বিতর্কের মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই
শশীর কোনো হেটার্স নেই নেগেটিভিটি নেই

শোবিজ

বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা
বগুড়ায় ভুট্টায় ঝুঁকছেন কৃষকরা

নগর জীবন

দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম
দানবীয় লুকে মোশাররফ করিম

শোবিজ

স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ
স্বাস্থ্যে আমূল পরিবর্তনের সুপারিশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ
নিউজিল্যান্ডকে পাত্তাই দিল না বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে
ফুটবলার মহসিনের সন্ধানে বাফুফে

মাঠে ময়দানে

আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’
আজও কেন কালজয়ী ‘ওরা ১১ জন’

শোবিজ

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ ১০ নম্বরে

মাঠে ময়দানে

মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ
মেয়র ঘোষণা নিয়ে মামলা খারিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের অন্তরালে পপি
ফের অন্তরালে পপি

শোবিজ

শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ
শ্রীলঙ্কায় টাইগারদের পূর্ণাঙ্গ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা
হ্যারি কেইনের প্রথম শিরোপা

মাঠে ময়দানে

ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত
ফিফার অনুমতির অপেক্ষায় সামিত

মাঠে ময়দানে