শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৪ ডিসেম্বর, ২০২০

বেসামাল পরিস্থিতি কাটেনি হাসপাতালের

চিকিৎসা নিতে এসে ভোগান্তি। মান বাড়ানোর তাগিদ সংসদীয় কমিটির
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
বেসামাল পরিস্থিতি কাটেনি হাসপাতালের

তিন মাস আগে ব্রেন স্ট্রোক করেছিলেন নাজমা বেগম। ফলোআপ চিকিৎসা চলছে তার। প্রতি মাসে চিকিৎসক দেখাতে হয় তার। তার ছেলে ইব্রাহিম হোসেন বলেন, প্রতি মাসে মাকে রংপুর থেকে ঢাকায় নিয়ে এসে চিকিৎসক দেখাতে হয়। করোনা সনদ ছাড়া রোগী দেখেন না চিকিৎসক। কোনো ধরনের উপসর্গ না থাকলে প্রতি মাসে মায়ের করোনা টেস্ট করাতে হয়। শুধু এই রোগী নয়, চিকিৎসা নিতে এসে এমন ভোগান্তিতে পড়ছেন অন্যান্য সাধারণ রোগীরা। করোনা টেস্ট সনদ ছাড়া রোগী দেখছেন না চিকিৎসকরা। সরকারি হাসপাতালে জরুরি রোগী নিয়ে গেলে ভর্তির আগে তার করোনা নেগেটিভ সনদ চাওয়া হচ্ছে। হাসপাতালে ভর্তি করে করোনা টেস্ট না করিয়ে জরুরি রোগীকে নিয়ে গিয়ে আগে করোনা টেস্ট করাতে বলা হচ্ছে। এখনো করোনা পরিস্থিতিতে বেসামাল হাসপাতালগুলো। দুই মাস ধরে কাশিতে ভুগছিলেন জামালপুরের সালেহা বেগম (৮৩)। এর সঙ্গে রয়েছে উচ্চরক্তচাপ, বাতের ব্যথাসহ বিভিন্ন বার্ধক্যজনিত রোগ। কাশির কারণে জামালপুর থেকে ডাক্তার দেখাতে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে আসেন তিনি। তার করোনার উপসর্গ না থাকলেও কর্তৃপক্ষ করোনা টেস্ট করালে রিপোর্ট পজিটিভ আসে। পরিবারের সন্দেহ হওয়ায় পরের দিন আবার টেস্ট করালে তার করোনা নেগেটিভ রিপোর্ট দেওয়া হয় ওই হাসপাতাল থেকেই। সালেহা বেগমের ছেলে শাহজাহান আলী বলেন, আমার মা যে চিকিৎসকের কাছে নিয়মিত চিকিৎসা করান তিনি এই হাসপাতালে কর্মরত। দুই মাস ধরে মা কাশিতে ভুগছেন, এর সঙ্গে বাতের ব্যথাও বেড়েছে। তাই জামালপুর থেকে মাকে নিয়ে এসে রাত ৮টার দিকে হাসপাতালে পৌঁছাই। মাকে জরুরি বিভাগে রাখা হয় করোনা টেস্ট করার জন্য, সেখানে করোনা রোগীও ছিলেন। রাত ১২টায় টেস্টের নমুনা নেওয়া হয়। পরের দিন দুপুরে করোনা  পজিটিভ রিপোর্ট দেওয়া হয়। দুই মাস কাশি থাকলে তো আর করোনার উপসর্গ হয় না। আমাদের সন্দেহ হওয়ায় ওই হাসপাতালে আবার নমুনা দিই। পরের দিন রিপোর্ট আসে করোনা নেগেটিভ। আমার ৮৩ বছর বয়সী মাকে ভুল রিপোর্ট দিয়ে করোনা রোগীদের সঙ্গে রেখে তার জীবন ঝুঁকিতে ফেলেছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ। শীত আসতেই করোনা হাসপাতালে আবারও রোগীদের ভিড় বাড়ছে। করোনাভাইরাস সংক্রমণ বৃদ্ধির পাশাপাশি মৃত্যুর হারও ঊর্ধ্বমুখী। এ নিয়ে হিমশিম খাচ্ছে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালগুলো। সরকারি হাসপাতালে নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্রের (আইসিইউ) সংকট দেখা দিয়েছে। কোনো হাসপাতালেই ফাঁকা নেই আইসিইউ। সংক্রমণ বৃদ্ধি পাওয়ায় বন্ধ হওয়া অস্থায়ী করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। জটিল রোগীদের জন্য আইসিইউ শয্যা বাড়াতে সরকার চেষ্টা করছে। এদিকে সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে করোনা রোগীর পাশাপাশি অন্য রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। হাঁচি, সর্দি-কাশিসহ শিশু ও বৃদ্ধ রোগীর সংখ্যাও বাড়ছে। স্বাস্থ্য অধিদফতরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ২২ সেপ্টেম্বর দেশে করোনা রোগীদের জন্য নির্ধারিত শয্যা ছিল ১৩ হাজার ৬১৮টি। হাসপাতালে রোগী ভর্তি ছিলেন ২ হাজার ৮১৯ জন। ফাঁকা ছিল ১০ হাজার ৭৭৯টি শয্যা। করোনা রোগীদের নির্ধারিত আইসিইউ ছিল ৫৩২টি, ফাঁকা ছিল ২৩৪টি। ২ ডিসেম্বর কুয়েত মৈত্রী হাসপাতালের ১৬৯টি শয্যার মধ্যে রোগী ভর্তি ছিল ৭৬টি। ১৬টি আইসিইউয়ের মধ্যে ফাঁকা ছিল চারটি। কুর্মিটোলা হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা নেই। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ২৪টি আইসিইউর মধ্যে তিনটি ফাঁকা ছিল। মুগদা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে কোনো আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল না, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে ১৫টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে চারটি ফাঁকা। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) কোনো আইসিইউ ফাঁকা নেই। শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে ১৬টি আইসিইউ শয্যার মধ্যে ছয়টি ফাঁকা ছিল। গতকাল কুয়েত মৈত্রী হাসপাতাল, কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতাল, বিএসএমএমইউ, রাজারবাগ পুলিশ হাসপাতালে আইসিইউ ফাঁকা ছিল না। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তিনটি, শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে ছয়টি আইসিইউ শয্যা ফাঁকা ছিল। সাধারণ শয্যা ফাঁকা থাকলেও সরকারি হাসপাতালে আইসিইউ শয্যার সংকট দেখা দিয়েছে। পরিস্থিতি সামলাতে হিমশিম খাচ্ছে হাসপাতালগুলো। জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপপরিচালক ডা. মুখলেসুজ্জামান হিরো বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘করোনা সংক্রমণের দ্বিতীয় ঢেউ অনেক আগেই শুরু হয়েছে। আমরা আগেই বলেছি, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার বিকল্প কিছু নেই। যেহেতু এখনো আমরা ভ্যাকসিন বা টিকা পাইনি, তাই মাস্ক পরাসহ স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সরকারি-বেসরকারি হাসপাতালে আইসিইউ সংকট থাকলে সেখানে দ্রুত আইসিইউ বাড়াতে হবে। বন্ধ হওয়া করোনা হাসপাতালগুলো আবারও চালু করতে হবে। করোনা শুরু হওয়ার পর স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট সবাই যেমন সচেতন ছিলেন, এখনো সেই সচেতনতা বাড়াতে হবে। সবাইকে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক ব্যবহার করতে হবে।’

হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর সুপারিশ : করোনাকালে হাসপাতালে সেবার মান বাড়ানোর সুপারিশ করেছে সংসদীয় কমিটি। একই সঙ্গে সব সরকারি হাসপাতালের ডাক্তার, নার্সসহ কর্মকর্তা-কর্মচারীদের নিয়মিত উপস্থিতি নিশ্চিত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নেওয়ার সুপারিশ করে কমিটি। এ ছাড়া করোনা ভাইরাস সম্পর্কে অধিকতর সচেতনতার জন্য জনগণকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার জন্য বিভিন্ন মিডিয়ায় প্রচারণা বৃদ্ধির সুপারিশ করা হয়। সংসদ ভবনে গতকাল সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির বৈঠকে এসব সুপারিশ করা হয়। বৈঠকে সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি অধ্যাপক মো. আলী আশরাফ। কমিটির সদস্য মো. দবিরুল ইসলাম, মো. ফখরুল ইমাম ও আরমা দত্ত বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। সংসদের গণসংযোগ বিভাগ জানায়, বৈঠকে কমিটির পঞ্চম বৈঠকের নেওয়া সিদ্ধান্তগুলোর বাস্তবায়ন অগ্রগতি, জাতীয় সংসদের ফ্লোরে প্রধানমন্ত্রী ও স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দেওয়া প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের হালনাগাদ অবস্থা এবং সরকারের বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগ (আইএমইডি) উপস্থাপিত বিভিন্ন প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়। কমিটি প্রতিশ্রুতিগুলো স্বচ্ছতা ও জবাবদিহিতার সঙ্গে যথা সময়ে বাস্তবায়ন করার সুপারিশ করে। বৈঠকে স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের সচিব মো. আবদুল মান্নান, স্বাস্থ্য, শিক্ষা ও পরিবার কল্যাণ বিভাগের সচিব মো. আলী নূর, আইএমইডির সচিব প্রদীপ রঞ্জন চক্রবর্তী, বিভিন্ন সংস্থার প্রধানসহ সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম
ঢাকা-১৭ আসনে প্রার্থী হবেন হিরো আলম

এই মাত্র | শোবিজ

আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত
আইসিসিতে নাকভির বিরুদ্ধে অভিযোগ করবে ভারত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান
বিলাসবহুল বলরুম তৈরিতে ব্যস্ত ট্রাম্প, বিপাকে লাখো আমেরিকান

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের
সাংবাদিক মোদাব্বেরের কাছে দুঃখ প্রকাশ আব্দুস সালামের

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার
নর্থ-সাউথে দুই দিনব্যাপী ফার্মা ফেস্ট শুরু বুধবার

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে নারীর মৃত্যু

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা
লিভারপুল ম্যাচের আগে রিয়াল শিবিরে ধাক্কা

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
লালমনিরহাটে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের
বৈদ্যুতিক ফাঁদে প্রাণ গেল কৃষকের

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত
কেদারপুরে যুব সমাজের স্বেচ্ছাশ্রমে সড়ক মেরামত

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়
ফেডারেশন কাপ টেবিল টেনিসে নতুন চ্যাম্পিয়ন খৈ খৈ ও হৃদয়

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী
গোবিন্দার ‌‘পরকীয়া’ নিয়ে মুখ খুললেন তার স্ত্রী

২৮ মিনিট আগে | শোবিজ

৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা
৪৫ দিন ঘুমাতে পারিনি, এখন সব সার্থক: মান্ধানা

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা
টঙ্গীতে বিএনপির বর্ণাঢ্য শোভাযাত্রা

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'
'এদের হেলাফেলা করা যায় না, এরা স্মার্ট ও শক্তিশালী'

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
নারায়ণগঞ্জে চারটি আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা
সিরাজগঞ্জে বিএনপির মনোনয়ন পেলেন যারা

৪৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি
টাঙ্গাইলে গ্রামীণ রাস্তায় জনদুর্ভোগ, স্বাধীনতার ৫৩ বছরেও পাকাকরণ হয়নি

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী
গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে হলে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে: মাসুদ সাঈদী

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ
দিনাজপুরে মাছ চাষ বিষয়ক প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় গাঁজাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?
অতিরিক্ত কফি পানে কি স্বাস্থ্যঝুঁকি বাড়তে পারে?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট
জুলাইশহীদ মাসুদ রানার মরদেহ উত্তোলনে পরিবারের আপত্তি, ফিরে গেলেন ম্যাজিস্ট্রেট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কি ঘটছে সুদানের নতুন রণক্ষেত্রে?
কি ঘটছে সুদানের নতুন রণক্ষেত্রে?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বালুর বস্তার ওপর দাঁড়িয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, দ্রুত সংস্কার চান স্থানীয়রা
বালুর বস্তার ওপর দাঁড়িয়ে ঝুঁকিপূর্ণ ব্রিজ, দ্রুত সংস্কার চান স্থানীয়রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর
নেত্রকোনা-৪ আসনে বিএনপির প্রার্থী সাবেক প্রতিমন্ত্রী বাবর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯
রং সাইড দিয়ে আসা ট্রাকের ধাক্কায় ছিন্নভিন্ন বাস, নিহত বেড়ে ১৯

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত
খুলনায় বিএনপি নেতার অফিসে বোমা হামলা-গুলি বর্ষণ, শিক্ষক নিহত

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা