শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সারা দেশে ভেজাল মদের কারখানা

ইথানলের বদলে ব্যবহার মিথানল বিষ, সুগন্ধির জন্য চোলাই মদে দেওয়া হচ্ছে অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড, উচ্চ আদালতে রিটের কারণে হোমিও ফার্মেসিতে অভিযান নেই
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশে ভেজাল মদের কারখানা

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো চলছে ভেজাল মদের রমরমা ব্যবসা। ভেজাল মদ খেয়ে মাঝেমধ্যেই আসছে মৃত্যুর খবর। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের জীবনও রীতিমতো দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অন্ধ কিংবা কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন অনেকে। বিশেষ করে সম্প্রতি বগুড়ায় ভেজাল মদ খেয়ে ২০ জনের মৃত্যুর ঘটনা নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ সরকারের উচ্চপর্যায়কে। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন এলাকায় দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ম্যানেজ করেই ভেজাল মদের কারখানা চলে আসছে। আবার ওষুধের উপকরণের দোহাই দিয়ে হোমিও ফার্মেসিগুলোতে অতিমাত্রায় ইথানল সংরক্ষণ করা হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, সেসব দোকানে রাখা হচ্ছে মিথানল নামের বিষ। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে চোলাই মদে সুগন্ধি আনতে মাঝেমধ্যেই অতিমাত্রায় অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সেবনকারীরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভেজাল মিথানল সংরক্ষণ ও বাজারজাতের কারণে দফায় দফায় গ্রেফতার হয়েও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় অন্যরাও অনুপ্রাণিত হচ্ছে। আবার অনেকে ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদেশি এক বোতল মদের সঙ্গে আরও দুই বোতল টিউনিং করে একটি চক্র হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল অঙ্কের অর্থ। সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, অল্প পরিমাণ টাকা লাভের জন্য ইথানলের স্থলে মিথানলের মতো সরাসরি বিষ মেশানো হচ্ছে মদের সেই টিউনিং করা বোতলে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) পরিচালক (গোয়েন্দা ও অপারেশন) উপমহাপরিদর্শক কুসুম দেওয়ান বলেন, ‘বগুড়ার ঘটনায় দেখা গেছে হোমিও ফার্মেসির লোকজন বরাদ্দের চেয়ে অনেক বেশি মাত্রায় রেক্টিফায়েড স্পিরিট মজুদ করে রাখছেন। অথচ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা সেখানে অভিযান চালাতে পারি না। তারা উচ্চ আদালতে দফায় দফায় সাতটি রিট করে রেখেছেন। তবে শিগগিরই আমরা আইনগতভাবে এর মোকাবিলা করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যেভাবে মদে বিষক্রিয়ার ঘটনা ঘটে সেগুলোর সম্ভাব্য কারণগুলো খতিয়ে দেখে নজরদারি অব্যাহত রেখেছি।’

৩১ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিষাক্ত মদ পান করে বগুড়া শহরের পুরান বগুড়া, তিনমাথা, ছিলিমপুর, ফুলবাড়ী, কালিতলা, কাটনারপাড়াসহ জেলার শাজাহানপুর, সারিয়াকান্দি ও কাহালু উপজেলা মিলিয়ে ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ২ ফেব্রুয়ারি রাতে শহরের করতোয়া হোমিও হলের স্বত্বাধিকারী শহিদুল আলম সবুর (৫৫), ফুলবাড়ী মধ্যপাড়ার পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজের স্বত্বাধিকারী মো. নুরুন্নবী (৫৮), গালাপট্টির মুন হোমিও হলের স্বত্বাধিকারী আবদুল খালেক (৫৫), হাসান হোমিও হলের কর্মচারী আবু জুয়েলকে (৩৫) গ্রেফতার করে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বগুড়াসহ উত্তরের ২২ জেলায় হোমিও ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহারের জন্য রেক্টিফায়েড স্পিরিট (আরএস) বিক্রির অন্যতম ডিলার বগুড়ার ফুলবাড়ীর পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজ। বিষাক্ত মদ পান করে এর আগে বগুড়ায় ২০০০ সালে ২২ জন মারা যান। ২২ যুবক মারা যাওয়ার ঘটনায় পুলিশি তদন্তে পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজের নাম উঠে আসে। পারুল হোমিওর মালিক তিন ভাই বিএনপি করার কারণে ওই সময় কৌশলে ছাড় পেয়ে যান। বগুড়া জেলা পুলিশ বিভাগ থেকে আরও জানানো হয়েছে, সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধা জেলায় বিষাক্ত মদ পানে ৭১ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। নূর মোহাম্মাদ নামের একজন ২০০৭ সালে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন।

বগুড়া ডিএনসি সূত্র বলছে, করতোয়া হোমিও ল্যাবরেটরির নামে বছরে ২৯ লিটার রেক্টিফায়েড স্পিরিট বরাদ্দ আছে।  অথচ সেখান থেকে ১ হাজার ৫০০ লিটার রেক্টিফায়েড স্পিরিট জব্দ করা হয়েছে। এত বিপুল পরিমাণ স্পিরিট এই কারখানায় কীভাবে এলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই অবস্থা বাকি হোমিও ফার্মেসিগুলোরও। ৩১ জানুয়ারি রাতে গাজীপুরের একটি রিসোর্টে বিজ্ঞাপনী সংস্থা ফোরথপিআরের ৪৩ জন কর্মী বিষাক্ত মদ পান করেন। পরদিন সকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই এজেন্সির দুই কর্মী শিহাব জহির ও মীর কায়সারের মৃত্যু হয়। পরে মহাখালীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। এই তিনজনের মধ্যে জহিরের মৃত্যুর ঘটনায় কাফরুল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়।

২৯ জানুয়ারি বিষাক্ত মদপানে রাজধানীর বেসরকারি ইউল্যাব বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ জানায়, ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার বন্ধুদের সঙ্গে ইউল্যাবের ওই ছাত্রী উত্তরার একটি রেস্তোরাঁয় যান। সেখানে অসুস্থতা বোধ করলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বন্ধুর বাসায়। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় শনিবার তাকে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার মৃত্যু হয় তার। সূত্রমতে, জানুয়ারির শেষ দিক থেকে ফেব্রুয়ারির শুরুর দিক পর্যন্ত কয়েক দিন ভাটারা এলাকায় তিনজন, ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় একজন এবং মোহাম্মদপুর এলাকায় দুজনসহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়। এসব ঘটনায় রাজধানীসহ সারা দেশে আলোড়ন ও শঙ্কার সৃষ্টি হয়। প্রত্যেকেই মদ পানের পর অসুস্থ হয়ে মারা যান। বিভিন্ন থানা এলাকায় একাধিক মামলাও হয়। তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দাতথ্যের ভিত্তিতে ভেজাল অবৈধ মদ তৈরি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের সন্ধান পায় ডিবি। গ্রেফতার করে এ চক্রের পাঁচজনকে।

এর আগে গত বছর ২৮ মে দিনাজপুরের বিরামপুর ও রংপুরের শ্যামপুর এলাকায় বিষাক্ত মদপানে ১১ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে আটজনই ছিলেন দিনাজপুরের।

রাজধানীর আনোয়ার খান মডেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, গত ছয় মাসে তারা এ ধরনের অন্তত ১৩ জন রোগী পেয়েছেন। পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে এমন রোগী ভর্তি হয়েছেন ১০ জনের বেশি। পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছেন ভেজাল মদে অসুস্থ বেশ কয়েকজন। তবে সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

বেসরকারি হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক জানান, পুলিশসহ অন্য ঝামেলা এড়াতে মদ খেয়ে অসুস্থরা সাধারণত হাসপাতাল এড়িয়ে চলতে চান। পরিস্থিতি গুরুতর হলেই কেবল তারা হাসপাতালে আসেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, ‘মদে ভেজালের একটি চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করে আমরা দেখেছি, এরা এক বোতলের সঙ্গে দুই বোতল টিউনিং করে মদে ভেজাল করত। এদের অনেকে ইথানল আর মিথানলের তফাত বোঝে না। তবে এ বিষয় সম্পর্কে আমাদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।’ তিনি বলেন, ফেলে দেওয়া খালি বোতলগুলো সংগ্রহ করে টোকাই বা ভাঙ্গারির লোকজন। তাদের কাছ থেকে একেকটি বোতল পাঁচ থেকে ১০ টাকায় কেনেন ভাঙ্গারির দোকানিরা। এরপর সেগুলো পরিষ্কার করে ২৫ থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হয়। তবে এই খালি বোতলগুলো কাচের কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা উচিত।

শুল্ক কড়াকড়িতেই মদের সংকট, বেড়েছে দাম : করোনায় বিমান যোগাযোগ সীমিত হয়ে যাওয়া, সীমান্তে কড়াকড়ি ও ওয়্যারহাউস থেকে বারে মদ বিক্রির সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ায় বারে অবৈধ মদ কেনা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে গেছে মদের দাম। আর এই সংকটের মধ্যে ভেজাল মদ তৈরির প্রবণতা বেড়েছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র। তবে বার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে বেশ কিছু শর্ত ও অতিরিক্ত কর আরোপ করে মদ্যপানকে নিয়ন্ত্রণে রেখেছে সরকার। বন্দর থেকে পণ্য খালাস করতে অতিরিক্ত শুল্ক চার্জ আদায়সহ নানা ধরনের কৃত্রিম জটিলতা তৈরি করা হচ্ছে। অন্যদিকে ওয়্যারহাউস থেকে কূটনৈতিক পাসপোর্টের বিপরীতে প্রতি মাসে ২০০ ডলারের মদ সরবরাহের বিধান রয়েছে। তবে সিন্ডিকেট তৈরি করে এসব ওয়্যারহাউস থেকে মদ নিয়ে বিক্রি করছিল বিভিন্ন বার। এটি বন্ধে সম্প্রতি শুল্ক বিভাগ প্রতিটি ওয়্যারহাউসে অডিট শুরু করে। এর পর থেকে?দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বিদেশি মদের সংকট। যদিও ডিএনসি ও কাস্টমসের একাধিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বার মালিকেরা অতিরিক্ত শুল্কের অভিযোগ তুলছেন। কিন্তু শুল্ক তো বাড়ানো হয়নি। এত দিন পর শুল্ক নিয়ে কথা কেন। ডিএনসি বারগুলোতে নজরদারি বাড়িয়েছে। বৈধ বারে মানুষ মদ পান করলে সরকারের কোষাগারে রাজস্ব জমা হবে।

বারের সংখ্যা বাড়াতে চায় পর্যটন করপোরেশন : দেশের প্রতিটি জেলায় সরকার অনুমোদিত বার চালুর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন। যুক্তি হিসেবে তারা বলেছে, পর্যটক আকৃষ্ট করতে হলে বার-সুবিধা রাখতে হবে। একই সঙ্গে পর্যটন স্পট আছে এমন জেলাগুলোর যোগাযোগ অবকাঠামো আরও উন্নত করার বিষয়টি সরকারের উচ্চপর্যায়কে অবহিত করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংস্থাটির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, কিছু বিনিয়োগ হলেও এর থেকে রিটার্ন আসবে। রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অনেক রাজস্ব যুক্ত হবে। ডিএনসির হিসাবে সারা দেশে বৈধ বার ও ক্লাবের সংখ্যা ১৮৬টি। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি বার বিদেশ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ সরাসরি আমদানি করছে, বাকিরা আমদানিকারকদের কাছ থেকে সরবরাহ নিচ্ছে। এর বাইরে দেশে ২০৩টি মদ বিক্রয় কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে ১৪টি বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য শুল্কমুক্ত ওয়্যারহাউস।

ভয়ংকর বিষ মিথানল : ইথালন হলো রেকটিফায়েড স্পিরিট। তবে এটি মিথানলের মতো অতটা প্রাণঘাতী নয়। মিথানল ব্যবহার করা হয় ইন্ডাস্ট্রিয়াল কাজে। এই মিথানল দিয়ে কাঠের আসবাবও রং করা হয়। এটা পরিপূর্ণ বিষ। আর মানুষ এটা খেয়েই মারা যাচ্ছে। দেশে প্রাকৃতিক উপায়েই ইথানল তৈরি হচ্ছে। আর শিল্প-কারখানার জন্য আমদানি করা হচ্ছে মিথানল। সে হিসেবে ইথানল ও মিথানল দুটি রাসায়নিকই বাংলাদেশে সহজলভ্য। এক লিটার ইথানল কিনতে খরচ হয় ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। অন্যদিকে এক লিটার মিথানলের খুচরা দাম মাত্র ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধপ্রযুক্তি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, মিথানল রীতিমতো বিষ। এটা শরীরে প্রবেশ করলে বিষক্রিয়ায় কোষে অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড বের করে দিতে সক্ষম হয় না। ফলে দ্রুততর সময়ের মধ্যে কিডনি বিকল এবং চোখের মারাত্মক সমস্যা হয়। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, প্রচন্ড বমি হতে থাকে, দম বন্ধ হয়ে আসে, একপর্যায়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এ ছাড়া ¯œায়ুতন্ত্রেও হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। ডিএনসির প্রধান রাসায়নিক কর্মকর্তা দুলাল কৃষ্ণ সাহা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাত্র ১২ মিলিলিটার মিথানল মানুষের পেটে গেলেই অন্ধত্বসহ মৃত্যু হতে পারে। ৬০ মিলিলিটার (এক পেগ) মদে অ্যালকোহল থাকে সর্বোচ্চ ৩০ মিলিলিটার। সেই সূত্র মেনেই ভেজালকারীরা মিথানল দিয়ে মদ তৈরি করছে। আবার অতিমাত্রায় ইথানল গ্রহণ করার পর ঘুমের বড়ি খেলে হার্ট অ্যাটাকের সমূহ সম্ভাবনা তৈরি হয়। বর্তমানে চোলাই মদে সুগন্ধি আনাতে মাঝেমধ্যেই অতিমাত্রায় অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে করে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সেবনকারীরা।

হোমিও ফার্মেসিতে ইথানল-মিথানল মজুদের বিষয়ে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল বোর্ডের রেজিস্ট্রার ডা. জাহাঙ্গীর আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ যদি বরাদ্দের অতিরিক্ত মাত্রার রেকটিফাইড স্পিরিট মজুদ করে থাকে তাহলে সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আইন অনুসারে ব্যবস্থা নিতে পারে। এক্ষেত্রে হোমিও প্র্যাকটিশনার্স আইনে কোনোভাবেই সাংঘর্ষিক নয়। আর মিথানল তো সরাসরি বিষ। ফার্মেসিতে তা মজুদ থাকবে কেন?- বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
দ্বিতীয় দিনেও নির্বাচন অফিসে অবস্থান ধর্মঘট
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
ব্যাংক ৩০০ কোটি টাকা পর্যন্ত ঋণ পুনঃতফসিল করতে পারবে
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
সর্বশেষ খবর
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন
জিহ্বার জন্য দায়বদ্ধ হোন

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে ইইউ রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান
রাঙামাটি পার্বত্য জেলা পরিষদে দুদকের অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের
গাজা নগরীতে দুই দিনে দেড় শতাধিক হামলা ইসরায়েলের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২
নাইজারে বন্দুক হামলায় নিহত ২২

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট বলসোনারো হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ
গাজাবাসীকে ফের জোরপূর্বক উচ্ছেদের নিন্দায় পোপ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক
টেকনাফে বিজিবির অভিযানে ১২ মানবপাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
জামালপুরে ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার
দিনাজপুরে মাদকসহ কারবারি গ্রেপ্তার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক
ঝিনাইদহে মোটরসাইকেলসহ ডাকাত সদস্য আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে
সুরমা-কুশিয়ারার পানি বিপৎসীমার ওপরে

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
বাকসু নির্বাচনের রোডম্যাপ দেয়া না হলে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি
বাংলাদেশকে দ্রুত গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ায় দেখতে চায় ইইউ: বিএনপি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
চাঁদপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব
ফেডারেশন কাপে যুগ্ম চ্যাম্পিয়ন কুর্মিটোলা গলফ ক্লাব ও আর্মি গলফ ক্লাব

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১
শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টায় গ্রেফতার ১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু
ছাত্র সংসদ আর জাতীয় নির্বাচন এক নয় : টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার
চট্টগ্রামে ব্যবসায়ীকে অপহরণ, দুই ঘণ্টা পর উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে
রংপুরে তিস্তা সেতু রক্ষা বাঁধের ৬০ মিটার নদীগর্ভে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’
‘সুন্নী আলেম-ওলামাদের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলার পরিণাম ভাল হবে না’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া
যুক্তরাষ্ট্র থেকে অস্ত্র কেনা বন্ধ করলো কলম্বিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে
সেই মার্কিন নাগরিক ২ দিনের রিমান্ডে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!
মানবপাচারের অভিনব কৌশল: ফুটবল টিম সেজে জাপানে পাড়ি!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান
ভারতে গেল ৩৭.৪৬ মেট্রিক টন ইলিশের প্রথম চালান

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা
গাজা শহরে বৃষ্টির মতো গোলাবর্ষণ চলছে, প্রাণ বাঁচাতে দক্ষিণে ছুটছে ফিলিস্থিনিরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা
যুক্তরাষ্ট্রে রপ্তানি ১৪ শতাংশ কমার শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতা স্মারক সই
সমঝোতা স্মারক সই

নগর জীবন

বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের
বাণিজ্য সচিবের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ আইসিএসবি প্রেসিডেন্টের

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা
জবি ছাত্র সংসদের ভোট ২৭ নভেম্বর রোডম্যাপ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি
নির্বাচনে অনীহা থেকেই তাদের কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা