শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সারা দেশে ভেজাল মদের কারখানা

ইথানলের বদলে ব্যবহার মিথানল বিষ, সুগন্ধির জন্য চোলাই মদে দেওয়া হচ্ছে অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড, উচ্চ আদালতে রিটের কারণে হোমিও ফার্মেসিতে অভিযান নেই
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশে ভেজাল মদের কারখানা

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো চলছে ভেজাল মদের রমরমা ব্যবসা। ভেজাল মদ খেয়ে মাঝেমধ্যেই আসছে মৃত্যুর খবর। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের জীবনও রীতিমতো দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অন্ধ কিংবা কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন অনেকে। বিশেষ করে সম্প্রতি বগুড়ায় ভেজাল মদ খেয়ে ২০ জনের মৃত্যুর ঘটনা নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ সরকারের উচ্চপর্যায়কে। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন এলাকায় দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ম্যানেজ করেই ভেজাল মদের কারখানা চলে আসছে। আবার ওষুধের উপকরণের দোহাই দিয়ে হোমিও ফার্মেসিগুলোতে অতিমাত্রায় ইথানল সংরক্ষণ করা হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, সেসব দোকানে রাখা হচ্ছে মিথানল নামের বিষ। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে চোলাই মদে সুগন্ধি আনতে মাঝেমধ্যেই অতিমাত্রায় অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সেবনকারীরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভেজাল মিথানল সংরক্ষণ ও বাজারজাতের কারণে দফায় দফায় গ্রেফতার হয়েও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় অন্যরাও অনুপ্রাণিত হচ্ছে। আবার অনেকে ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদেশি এক বোতল মদের সঙ্গে আরও দুই বোতল টিউনিং করে একটি চক্র হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল অঙ্কের অর্থ। সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, অল্প পরিমাণ টাকা লাভের জন্য ইথানলের স্থলে মিথানলের মতো সরাসরি বিষ মেশানো হচ্ছে মদের সেই টিউনিং করা বোতলে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) পরিচালক (গোয়েন্দা ও অপারেশন) উপমহাপরিদর্শক কুসুম দেওয়ান বলেন, ‘বগুড়ার ঘটনায় দেখা গেছে হোমিও ফার্মেসির লোকজন বরাদ্দের চেয়ে অনেক বেশি মাত্রায় রেক্টিফায়েড স্পিরিট মজুদ করে রাখছেন। অথচ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা সেখানে অভিযান চালাতে পারি না। তারা উচ্চ আদালতে দফায় দফায় সাতটি রিট করে রেখেছেন। তবে শিগগিরই আমরা আইনগতভাবে এর মোকাবিলা করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যেভাবে মদে বিষক্রিয়ার ঘটনা ঘটে সেগুলোর সম্ভাব্য কারণগুলো খতিয়ে দেখে নজরদারি অব্যাহত রেখেছি।’

৩১ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিষাক্ত মদ পান করে বগুড়া শহরের পুরান বগুড়া, তিনমাথা, ছিলিমপুর, ফুলবাড়ী, কালিতলা, কাটনারপাড়াসহ জেলার শাজাহানপুর, সারিয়াকান্দি ও কাহালু উপজেলা মিলিয়ে ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ২ ফেব্রুয়ারি রাতে শহরের করতোয়া হোমিও হলের স্বত্বাধিকারী শহিদুল আলম সবুর (৫৫), ফুলবাড়ী মধ্যপাড়ার পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজের স্বত্বাধিকারী মো. নুরুন্নবী (৫৮), গালাপট্টির মুন হোমিও হলের স্বত্বাধিকারী আবদুল খালেক (৫৫), হাসান হোমিও হলের কর্মচারী আবু জুয়েলকে (৩৫) গ্রেফতার করে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বগুড়াসহ উত্তরের ২২ জেলায় হোমিও ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহারের জন্য রেক্টিফায়েড স্পিরিট (আরএস) বিক্রির অন্যতম ডিলার বগুড়ার ফুলবাড়ীর পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজ। বিষাক্ত মদ পান করে এর আগে বগুড়ায় ২০০০ সালে ২২ জন মারা যান। ২২ যুবক মারা যাওয়ার ঘটনায় পুলিশি তদন্তে পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজের নাম উঠে আসে। পারুল হোমিওর মালিক তিন ভাই বিএনপি করার কারণে ওই সময় কৌশলে ছাড় পেয়ে যান। বগুড়া জেলা পুলিশ বিভাগ থেকে আরও জানানো হয়েছে, সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধা জেলায় বিষাক্ত মদ পানে ৭১ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। নূর মোহাম্মাদ নামের একজন ২০০৭ সালে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন।

বগুড়া ডিএনসি সূত্র বলছে, করতোয়া হোমিও ল্যাবরেটরির নামে বছরে ২৯ লিটার রেক্টিফায়েড স্পিরিট বরাদ্দ আছে।  অথচ সেখান থেকে ১ হাজার ৫০০ লিটার রেক্টিফায়েড স্পিরিট জব্দ করা হয়েছে। এত বিপুল পরিমাণ স্পিরিট এই কারখানায় কীভাবে এলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই অবস্থা বাকি হোমিও ফার্মেসিগুলোরও। ৩১ জানুয়ারি রাতে গাজীপুরের একটি রিসোর্টে বিজ্ঞাপনী সংস্থা ফোরথপিআরের ৪৩ জন কর্মী বিষাক্ত মদ পান করেন। পরদিন সকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই এজেন্সির দুই কর্মী শিহাব জহির ও মীর কায়সারের মৃত্যু হয়। পরে মহাখালীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। এই তিনজনের মধ্যে জহিরের মৃত্যুর ঘটনায় কাফরুল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়।

২৯ জানুয়ারি বিষাক্ত মদপানে রাজধানীর বেসরকারি ইউল্যাব বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ জানায়, ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার বন্ধুদের সঙ্গে ইউল্যাবের ওই ছাত্রী উত্তরার একটি রেস্তোরাঁয় যান। সেখানে অসুস্থতা বোধ করলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বন্ধুর বাসায়। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় শনিবার তাকে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার মৃত্যু হয় তার। সূত্রমতে, জানুয়ারির শেষ দিক থেকে ফেব্রুয়ারির শুরুর দিক পর্যন্ত কয়েক দিন ভাটারা এলাকায় তিনজন, ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় একজন এবং মোহাম্মদপুর এলাকায় দুজনসহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়। এসব ঘটনায় রাজধানীসহ সারা দেশে আলোড়ন ও শঙ্কার সৃষ্টি হয়। প্রত্যেকেই মদ পানের পর অসুস্থ হয়ে মারা যান। বিভিন্ন থানা এলাকায় একাধিক মামলাও হয়। তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দাতথ্যের ভিত্তিতে ভেজাল অবৈধ মদ তৈরি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের সন্ধান পায় ডিবি। গ্রেফতার করে এ চক্রের পাঁচজনকে।

এর আগে গত বছর ২৮ মে দিনাজপুরের বিরামপুর ও রংপুরের শ্যামপুর এলাকায় বিষাক্ত মদপানে ১১ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে আটজনই ছিলেন দিনাজপুরের।

রাজধানীর আনোয়ার খান মডেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, গত ছয় মাসে তারা এ ধরনের অন্তত ১৩ জন রোগী পেয়েছেন। পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে এমন রোগী ভর্তি হয়েছেন ১০ জনের বেশি। পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছেন ভেজাল মদে অসুস্থ বেশ কয়েকজন। তবে সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

বেসরকারি হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক জানান, পুলিশসহ অন্য ঝামেলা এড়াতে মদ খেয়ে অসুস্থরা সাধারণত হাসপাতাল এড়িয়ে চলতে চান। পরিস্থিতি গুরুতর হলেই কেবল তারা হাসপাতালে আসেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, ‘মদে ভেজালের একটি চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করে আমরা দেখেছি, এরা এক বোতলের সঙ্গে দুই বোতল টিউনিং করে মদে ভেজাল করত। এদের অনেকে ইথানল আর মিথানলের তফাত বোঝে না। তবে এ বিষয় সম্পর্কে আমাদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।’ তিনি বলেন, ফেলে দেওয়া খালি বোতলগুলো সংগ্রহ করে টোকাই বা ভাঙ্গারির লোকজন। তাদের কাছ থেকে একেকটি বোতল পাঁচ থেকে ১০ টাকায় কেনেন ভাঙ্গারির দোকানিরা। এরপর সেগুলো পরিষ্কার করে ২৫ থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হয়। তবে এই খালি বোতলগুলো কাচের কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা উচিত।

শুল্ক কড়াকড়িতেই মদের সংকট, বেড়েছে দাম : করোনায় বিমান যোগাযোগ সীমিত হয়ে যাওয়া, সীমান্তে কড়াকড়ি ও ওয়্যারহাউস থেকে বারে মদ বিক্রির সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ায় বারে অবৈধ মদ কেনা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে গেছে মদের দাম। আর এই সংকটের মধ্যে ভেজাল মদ তৈরির প্রবণতা বেড়েছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র। তবে বার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে বেশ কিছু শর্ত ও অতিরিক্ত কর আরোপ করে মদ্যপানকে নিয়ন্ত্রণে রেখেছে সরকার। বন্দর থেকে পণ্য খালাস করতে অতিরিক্ত শুল্ক চার্জ আদায়সহ নানা ধরনের কৃত্রিম জটিলতা তৈরি করা হচ্ছে। অন্যদিকে ওয়্যারহাউস থেকে কূটনৈতিক পাসপোর্টের বিপরীতে প্রতি মাসে ২০০ ডলারের মদ সরবরাহের বিধান রয়েছে। তবে সিন্ডিকেট তৈরি করে এসব ওয়্যারহাউস থেকে মদ নিয়ে বিক্রি করছিল বিভিন্ন বার। এটি বন্ধে সম্প্রতি শুল্ক বিভাগ প্রতিটি ওয়্যারহাউসে অডিট শুরু করে। এর পর থেকে?দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বিদেশি মদের সংকট। যদিও ডিএনসি ও কাস্টমসের একাধিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বার মালিকেরা অতিরিক্ত শুল্কের অভিযোগ তুলছেন। কিন্তু শুল্ক তো বাড়ানো হয়নি। এত দিন পর শুল্ক নিয়ে কথা কেন। ডিএনসি বারগুলোতে নজরদারি বাড়িয়েছে। বৈধ বারে মানুষ মদ পান করলে সরকারের কোষাগারে রাজস্ব জমা হবে।

বারের সংখ্যা বাড়াতে চায় পর্যটন করপোরেশন : দেশের প্রতিটি জেলায় সরকার অনুমোদিত বার চালুর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন। যুক্তি হিসেবে তারা বলেছে, পর্যটক আকৃষ্ট করতে হলে বার-সুবিধা রাখতে হবে। একই সঙ্গে পর্যটন স্পট আছে এমন জেলাগুলোর যোগাযোগ অবকাঠামো আরও উন্নত করার বিষয়টি সরকারের উচ্চপর্যায়কে অবহিত করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংস্থাটির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, কিছু বিনিয়োগ হলেও এর থেকে রিটার্ন আসবে। রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অনেক রাজস্ব যুক্ত হবে। ডিএনসির হিসাবে সারা দেশে বৈধ বার ও ক্লাবের সংখ্যা ১৮৬টি। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি বার বিদেশ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ সরাসরি আমদানি করছে, বাকিরা আমদানিকারকদের কাছ থেকে সরবরাহ নিচ্ছে। এর বাইরে দেশে ২০৩টি মদ বিক্রয় কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে ১৪টি বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য শুল্কমুক্ত ওয়্যারহাউস।

ভয়ংকর বিষ মিথানল : ইথালন হলো রেকটিফায়েড স্পিরিট। তবে এটি মিথানলের মতো অতটা প্রাণঘাতী নয়। মিথানল ব্যবহার করা হয় ইন্ডাস্ট্রিয়াল কাজে। এই মিথানল দিয়ে কাঠের আসবাবও রং করা হয়। এটা পরিপূর্ণ বিষ। আর মানুষ এটা খেয়েই মারা যাচ্ছে। দেশে প্রাকৃতিক উপায়েই ইথানল তৈরি হচ্ছে। আর শিল্প-কারখানার জন্য আমদানি করা হচ্ছে মিথানল। সে হিসেবে ইথানল ও মিথানল দুটি রাসায়নিকই বাংলাদেশে সহজলভ্য। এক লিটার ইথানল কিনতে খরচ হয় ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। অন্যদিকে এক লিটার মিথানলের খুচরা দাম মাত্র ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধপ্রযুক্তি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, মিথানল রীতিমতো বিষ। এটা শরীরে প্রবেশ করলে বিষক্রিয়ায় কোষে অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড বের করে দিতে সক্ষম হয় না। ফলে দ্রুততর সময়ের মধ্যে কিডনি বিকল এবং চোখের মারাত্মক সমস্যা হয়। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, প্রচন্ড বমি হতে থাকে, দম বন্ধ হয়ে আসে, একপর্যায়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এ ছাড়া ¯œায়ুতন্ত্রেও হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। ডিএনসির প্রধান রাসায়নিক কর্মকর্তা দুলাল কৃষ্ণ সাহা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাত্র ১২ মিলিলিটার মিথানল মানুষের পেটে গেলেই অন্ধত্বসহ মৃত্যু হতে পারে। ৬০ মিলিলিটার (এক পেগ) মদে অ্যালকোহল থাকে সর্বোচ্চ ৩০ মিলিলিটার। সেই সূত্র মেনেই ভেজালকারীরা মিথানল দিয়ে মদ তৈরি করছে। আবার অতিমাত্রায় ইথানল গ্রহণ করার পর ঘুমের বড়ি খেলে হার্ট অ্যাটাকের সমূহ সম্ভাবনা তৈরি হয়। বর্তমানে চোলাই মদে সুগন্ধি আনাতে মাঝেমধ্যেই অতিমাত্রায় অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে করে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সেবনকারীরা।

হোমিও ফার্মেসিতে ইথানল-মিথানল মজুদের বিষয়ে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল বোর্ডের রেজিস্ট্রার ডা. জাহাঙ্গীর আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ যদি বরাদ্দের অতিরিক্ত মাত্রার রেকটিফাইড স্পিরিট মজুদ করে থাকে তাহলে সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আইন অনুসারে ব্যবস্থা নিতে পারে। এক্ষেত্রে হোমিও প্র্যাকটিশনার্স আইনে কোনোভাবেই সাংঘর্ষিক নয়। আর মিথানল তো সরাসরি বিষ। ফার্মেসিতে তা মজুদ থাকবে কেন?- বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
বাংলাদেশে সহযোগিতা বাড়াতে চায় পাকিস্তান
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
পিএসসিতে ১৫ দফা প্রস্তাব এনসিপির
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
নির্বাচন বাধাগ্রস্ত হলে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হবে না
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন সুপারিশ প্রায় চূড়ান্ত
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
তারেক রহমান জনগণের বন্ধু
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
কর্মসূচি সফল করার আহ্বান
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
শেষ পর্যায়ে আরও তিন মামলার বিচার
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
সংসদ নির্বাচনের ভোট কেন্দ্র চূড়ান্ত আজ প্রকাশ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
মিত্ররা চায় ধানের শীষ
সর্বশেষ খবর
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের
টাইগারদের ১৬৬ রানের চ্যালেঞ্জ ওয়েস্ট ইন্ডিজের

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা
গাজায় জোর করে শান্তি প্রতিষ্ঠা করা যাবে না: জর্ডানের রাজা

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান
কুষ্টিয়ায় আগুনে পুড়লো ১৩ দোকান

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা
চুয়েটে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ঘোষণা

১১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ
শহীদ জিয়ার আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে যুব সমাজকে ঐক্যবদ্ধ হতে হবে : ডা. জাহিদ

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প
২০২৮ সালের নির্বাচনে ‘ভাইস প্রেসিডেন্ট’ পদে লড়বেন না ট্রাম্প

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা
নেত্রকোনায় গণতন্ত্র শক্তিশালীকরণ বিষয়ক সভা

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে পারমাণবিক অস্ত্র নিয়ন্ত্রণ চুক্তি বাতিল করলেন পুতিন

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ত্রাণ বিতরণ
বরিশালে ত্রাণ বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, ভারতের একাধিক রাজ্যে সতর্কবার্তা

৩৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের সঙ্গে পুনরায় বাণিজ্য আলোচনায় প্রস্তুত কানাডার প্রধানমন্ত্রী

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল
তথ্য অধিদপ্তরের ৮ ক্যাটাগরির চলমান নিয়োগ কার্যক্রম বাতিল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল
৯২ বছর বয়সে অষ্টমবারের মতো ক্যামেরুনের প্রেসিডেন্ট হলেন পল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি
আমরা ‘গ্লোডেন আওয়ারকে’ অবহেলা করি

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু
এনবিআর দুই ভাগ করেও কোনো উন্নতি হবে না: আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ
গোপালগঞ্জে কমিটি ঘোষণার তিন দিনের মাথায় গণঅধিকারের ৫৯ নেতার পদত্যাগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গাইবান্ধায় যুবদলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান
বিএনপিকে ধ্বংস করতে গিয়ে আওয়ামী লীগই নিশ্চিহ্নের পথে : মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ১৭৩৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি
আগামী নির্বাচনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত পুলিশ : আইজিপি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যামেরুনে নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে সংঘর্ষ, নিহত ৪
ক্যামেরুনে নির্বাচনের ফল ঘোষণার আগে সংঘর্ষ, নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাকা পাচারের উন্নয়ন প্রকল্প দিয়েও মানুষ মারে হাসিনা : রাশেদ প্রধান
টাকা পাচারের উন্নয়ন প্রকল্প দিয়েও মানুষ মারে হাসিনা : রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা
সরকারের উদ্দেশ্য এখন পরিষ্কার তা হলো নির্বাচন আয়োজন : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি
পুলিশের মাঠ প্রশাসনে রদবদল, ১৩ এসপিকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা
দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্যে আগ্রহী পাকিস্তান : অর্থ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু
বিএনপি সরকার গঠন করলে বেসরকারি খাতকে প্রাধান্য দেবে : আমীর খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় তিনজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা
খাদ্যনিরাপত্তা নিশ্চিতে হাওরের উন্নয়ন করা হচ্ছে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা
এবার টি-২০ সিরিজ জয়ের লক্ষ্যে ফিল্ডিংয়ে টাইগাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা
নিত্যপণ্যের দাম সাশ্রয়ের মধ্যে রাখতে পেরেছে সরকার : খাদ্য উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
স্বর্ণের দাম আরও কমল
স্বর্ণের দাম আরও কমল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর
ইডেন ছাত্রলীগের সভাপতি রিভার জামিন নামঞ্জুর

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?
সত্যিই কি বিয়ে করেছেন জায়েদ খান?

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম
তিনদিন পরই বাতিল হয়ে যাবে অতিরিক্ত সিম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর
টরন্টো নয়, কমান্ডার সোহায়েল কারাগারে বন্দি: কারা অধিদপ্তর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?
গাজার শান্তিরক্ষা মিশনে যাচ্ছে কোন দেশের সেনারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে
গভীর নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড় ‘মোন্থায়’ পরিণত, কখন-কোথায় আঘাত হানতে পারে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন
মেট্রোরেলের বিয়ারিং প্যাড পড়ে নিহত কালামের দাফন সম্পন্ন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার
ভারতে পালানোর সময় শামীম ওসমানের সহযোগী আজিজ গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন
ড্যাফোডিল ও সিটি ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ, গাড়িতে আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!
নিজের নামে কয়টা সিম আছে জানেন? এখনই চেক করুন!

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস
জাতীয় পার্টির মতো ‘পোষা’ দল হতে আসেনি এনসিপি: সারজিস

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি
আর নয় গোপনে, প্রকাশ্যেই প্রেম করে বেড়াচ্ছেন জাস্টিন ট্রুডো ও কেটি পেরি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত
৩০ মিনিটের ব্যবধানে দক্ষিণ চীন সাগরে মার্কিন হেলিকপ্টার ও যুদ্ধবিমান বিধ্বস্ত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার
শ্রীলঙ্কার দুই বিমানবালাকে মারধরের অভিযোগে সৌদি যুবক গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার
সৌদিতে সাত দিনে ২২ হাজারের বেশি প্রবাসী গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!
টিউশনি-বাড়ির সিঁড়িতেই জবির নারী শিক্ষার্থীকে হেনস্তা-শ্লীলতাহানি!

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়
হঠাৎ আকাশ শক্তি বাড়াতে তুরস্কের তোড়জোড়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ
জাবেদের অর্থ পাচার এখনও চলছে, এস আলম-আরামিট গ্রুপের যোগসাজশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!
আলবেনিয়ার এআই মন্ত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জন্ম দেবে ৮৩টি সন্তান!

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু
মেট্রোরেল পুরোদমে চলাচল শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট
ডিবি পরিচয়ে প্রেমের সম্পর্ক, কফিতে ওষুধ মিশিয়ে নারীর মোবাইল-স্বর্ণালঙ্কার লুট

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব
বিধিমালায় না থাকায় এনসিপিকে শাপলা দেওয়ার সুযোগ নেই : ইসি সচিব

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট
মেট্রোরেল ও ফ্লাইওভারের বিয়ারিং প্যাডের মান যাচাইয়ে হাইকোর্টে রিট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
নিয়মিত কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

২১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!
লাখ লাখ টাকা নিয়ে ‘উড়ে গেল’ উড়াও বাংলাদেশ!

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০
ইস্তাম্বুলে আলোচনার মধ্যেই আফগান-পাকিস্তান সীমান্তে নতুন সংঘর্ষ, নিহত ৩০

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি
মঙ্গলবার থেকে হতে পারে টানা বৃষ্টি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিবাদবিরোধী দলগুলোকে নিয়ে বৃহৎ জোট গঠনের চিন্তা করছে বিএনপি : সালাহউদ্দিন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক
বিশ্বকাপের আগে চ্যালেঞ্জিং ক্রিকেট খেলতে চান টাইগার অধিনায়ক

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা
জীবন-মৃত্যুর জুয়ায় বাংলাদেশিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে
এখন আমার বাচ্চাদের কী হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি
প্রস্তুত বাড়ি আসছে গাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা
সর্বনাশের বুলেট ট্রেনে ধ্বংসের অতলান্তে যাত্রা

সম্পাদকীয়

ওষুধ কাজ করছে না শরীরে
ওষুধ কাজ করছে না শরীরে

পেছনের পৃষ্ঠা

তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু
তারকাদের রহস্যজনক মৃত্যু

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধু বেশে শয়তান
সাধু বেশে শয়তান

প্রথম পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির চার নেতা, একক প্রচারে জামায়াত

নগর জীবন

দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই
দেশ জাতির কল্যাণে ঐক্যবদ্ধের বিকল্প নেই

নগর জীবন

‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’
‘সনদ বাস্তবায়নের সুনির্দিষ্ট ফোরাম জাতীয় সংসদ’

নগর জীবন

সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ
সাবেক এমপি নূর মোহাম্মদের মেয়ের সম্পদ জব্দের নির্দেশ

নগর জীবন

ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা
ভোটে অংশ নিতে পারবে না জাপা

প্রথম পৃষ্ঠা

শিল্পে স্থবিরতা
শিল্পে স্থবিরতা

সম্পাদকীয়

দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে
দেশ গঠনে কোর অব ইঞ্জিনিয়ার্সের ভূমিকা অব্যাহত থাকবে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি
হাতি প্রতীকে নিবন্ধন পেল বাংলাদেশ রিপাবলিকান পার্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!
অপ্রতিরোধ্য রোনালদোর ৯৫০!

মাঠে ময়দানে

তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি
তরুণী গৃহবধূকে ধর্ষণ, চারজনের ফাঁসি

নগর জীবন

হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম
হাশেমের গানে পুতুলের অ্যালবাম

শোবিজ

দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার
দুই সন্দেহভাজন গ্রেপ্তার

শনিবারের সকাল

সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত
সার্ক শীর্ষ মানবাধিকার সম্মেলন-২০২৫ অনুষ্ঠিত

নগর জীবন

রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা
রংপুরে বাজুস নেতাদের সঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তাবিষয়ক সভা

নগর জীবন

৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ
৩৬ বছরেও হয়নি পূর্ণাঙ্গ ডেন্টাল কলেজ

নগর জীবন

১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন
১৫ সেনা কর্মকর্তা এখনো চাকরিতে বহাল : প্রসিকিউশন

প্রথম পৃষ্ঠা

মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা
মেধা আর শক্তি দিয়ে শত্রুকে ঘায়েল করার আপ্রাণ চেষ্টা

নগর জীবন

প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন
প্রয়োজন সড়ক নিরাপত্তা আইন

সম্পাদকীয়

পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

নগর জীবন

গ্যাস অনুসন্ধান
গ্যাস অনুসন্ধান

সম্পাদকীয়

সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে
সৎ ও যোগ্য নেতৃত্ব নির্বাচিত করতে হবে

নগর জীবন

নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ
নৈশপ্রহরীর রহস্যজনক মৃত্যু বিচারের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম