শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ০১ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

সারা দেশে ভেজাল মদের কারখানা

ইথানলের বদলে ব্যবহার মিথানল বিষ, সুগন্ধির জন্য চোলাই মদে দেওয়া হচ্ছে অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড, উচ্চ আদালতে রিটের কারণে হোমিও ফার্মেসিতে অভিযান নেই
সাখাওয়াত কাওসার
প্রিন্ট ভার্সন
সারা দেশে ভেজাল মদের কারখানা

রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় এখনো চলছে ভেজাল মদের রমরমা ব্যবসা। ভেজাল মদ খেয়ে মাঝেমধ্যেই আসছে মৃত্যুর খবর। ভাগ্যক্রমে বেঁচে যাওয়া ব্যক্তিদের জীবনও রীতিমতো দুর্বিষহ হয়ে উঠেছে। অন্ধ কিংবা কিডনি বিকল হয়ে মৃত্যুর প্রহর গুনছেন অনেকে। বিশেষ করে সম্প্রতি বগুড়ায় ভেজাল মদ খেয়ে ২০ জনের মৃত্যুর ঘটনা নতুন করে ভাবিয়ে তুলেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরসহ সরকারের উচ্চপর্যায়কে। অভিযোগ রয়েছে, বিভিন্ন এলাকায় দুর্নীতিগ্রস্ত কিছু আইন প্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যদের ম্যানেজ করেই ভেজাল মদের কারখানা চলে আসছে। আবার ওষুধের উপকরণের দোহাই দিয়ে হোমিও ফার্মেসিগুলোতে অতিমাত্রায় ইথানল সংরক্ষণ করা হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, সেসব দোকানে রাখা হচ্ছে মিথানল নামের বিষ। এ ছাড়া স্থানীয় পর্যায়ে চোলাই মদে সুগন্ধি আনতে মাঝেমধ্যেই অতিমাত্রায় অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সেবনকারীরা।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ভেজাল মিথানল সংরক্ষণ ও বাজারজাতের কারণে দফায় দফায় গ্রেফতার হয়েও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি না হওয়ায় অন্যরাও অনুপ্রাণিত হচ্ছে। আবার অনেকে ধরাছোঁয়ার বাইরেই থেকে যাচ্ছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিদেশি এক বোতল মদের সঙ্গে আরও দুই বোতল টিউনিং করে একটি চক্র হাতিয়ে নিচ্ছে বিপুল অঙ্কের অর্থ। সবচেয়ে ভয়াবহ বিষয় হলো, অল্প পরিমাণ টাকা লাভের জন্য ইথানলের স্থলে মিথানলের মতো সরাসরি বিষ মেশানো হচ্ছে মদের সেই টিউনিং করা বোতলে। মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদফতরের (ডিএনসি) পরিচালক (গোয়েন্দা ও অপারেশন) উপমহাপরিদর্শক কুসুম দেওয়ান বলেন, ‘বগুড়ার ঘটনায় দেখা গেছে হোমিও ফার্মেসির লোকজন বরাদ্দের চেয়ে অনেক বেশি মাত্রায় রেক্টিফায়েড স্পিরিট মজুদ করে রাখছেন। অথচ আদালতের নিষেধাজ্ঞা থাকায় আমরা সেখানে অভিযান চালাতে পারি না। তারা উচ্চ আদালতে দফায় দফায় সাতটি রিট করে রেখেছেন। তবে শিগগিরই আমরা আইনগতভাবে এর মোকাবিলা করব।’ তিনি বলেন, ‘আমরা যেভাবে মদে বিষক্রিয়ার ঘটনা ঘটে সেগুলোর সম্ভাব্য কারণগুলো খতিয়ে দেখে নজরদারি অব্যাহত রেখেছি।’

৩১ জানুয়ারি থেকে ৪ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত বিষাক্ত মদ পান করে বগুড়া শহরের পুরান বগুড়া, তিনমাথা, ছিলিমপুর, ফুলবাড়ী, কালিতলা, কাটনারপাড়াসহ জেলার শাজাহানপুর, সারিয়াকান্দি ও কাহালু উপজেলা মিলিয়ে ২০ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। ২ ফেব্রুয়ারি রাতে শহরের করতোয়া হোমিও হলের স্বত্বাধিকারী শহিদুল আলম সবুর (৫৫), ফুলবাড়ী মধ্যপাড়ার পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজের স্বত্বাধিকারী মো. নুরুন্নবী (৫৮), গালাপট্টির মুন হোমিও হলের স্বত্বাধিকারী আবদুল খালেক (৫৫), হাসান হোমিও হলের কর্মচারী আবু জুয়েলকে (৩৫) গ্রেফতার করে পুলিশ। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, বগুড়াসহ উত্তরের ২২ জেলায় হোমিও ওষুধ তৈরির কাজে ব্যবহারের জন্য রেক্টিফায়েড স্পিরিট (আরএস) বিক্রির অন্যতম ডিলার বগুড়ার ফুলবাড়ীর পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজ। বিষাক্ত মদ পান করে এর আগে বগুড়ায় ২০০০ সালে ২২ জন মারা যান। ২২ যুবক মারা যাওয়ার ঘটনায় পুলিশি তদন্তে পারুল হোমিও ল্যাবরেটরিজের নাম উঠে আসে। পারুল হোমিওর মালিক তিন ভাই বিএনপি করার কারণে ওই সময় কৌশলে ছাড় পেয়ে যান। বগুড়া জেলা পুলিশ বিভাগ থেকে আরও জানানো হয়েছে, সর্বপ্রথম ১৯৯৮ সালে পয়লা বৈশাখকে কেন্দ্র করে গাইবান্ধা জেলায় বিষাক্ত মদ পানে ৭১ জনের প্রাণহানি ঘটেছিল। নূর মোহাম্মাদ নামের একজন ২০০৭ সালে র‌্যাবের হাতে গ্রেফতার হয়েছিলেন।

বগুড়া ডিএনসি সূত্র বলছে, করতোয়া হোমিও ল্যাবরেটরির নামে বছরে ২৯ লিটার রেক্টিফায়েড স্পিরিট বরাদ্দ আছে।  অথচ সেখান থেকে ১ হাজার ৫০০ লিটার রেক্টিফায়েড স্পিরিট জব্দ করা হয়েছে। এত বিপুল পরিমাণ স্পিরিট এই কারখানায় কীভাবে এলো তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। একই অবস্থা বাকি হোমিও ফার্মেসিগুলোরও। ৩১ জানুয়ারি রাতে গাজীপুরের একটি রিসোর্টে বিজ্ঞাপনী সংস্থা ফোরথপিআরের ৪৩ জন কর্মী বিষাক্ত মদ পান করেন। পরদিন সকালে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওই এজেন্সির দুই কর্মী শিহাব জহির ও মীর কায়সারের মৃত্যু হয়। পরে মহাখালীর আয়েশা মেমোরিয়াল হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় আরও একজন মারা যান। এই তিনজনের মধ্যে জহিরের মৃত্যুর ঘটনায় কাফরুল থানায় একটি অপমৃত্যুর মামলা হয়।

২৯ জানুয়ারি বিষাক্ত মদপানে রাজধানীর বেসরকারি ইউল্যাব বিশ্ববিদ্যালয়ের এক ছাত্রীসহ দুজনের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ পাওয়া গেছে। পুলিশ জানায়, ২৯ জানুয়ারি শুক্রবার বন্ধুদের সঙ্গে ইউল্যাবের ওই ছাত্রী উত্তরার একটি রেস্তোরাঁয় যান। সেখানে অসুস্থতা বোধ করলে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় বন্ধুর বাসায়। পরিস্থিতির অবনতি হওয়ায় শনিবার তাকে রাজধানীর আনোয়ার খান মডার্ন হাসপাতালে নেওয়া হয়। হাসপাতালের আইসিইউতে চিকিৎসাধীন অবস্থায় রবিবার মৃত্যু হয় তার। সূত্রমতে, জানুয়ারির শেষ দিক থেকে ফেব্রুয়ারির শুরুর দিক পর্যন্ত কয়েক দিন ভাটারা এলাকায় তিনজন, ক্যান্টনমেন্ট এলাকায় একজন এবং মোহাম্মদপুর এলাকায় দুজনসহ মোট ছয়জনের মৃত্যু হয়। এসব ঘটনায় রাজধানীসহ সারা দেশে আলোড়ন ও শঙ্কার সৃষ্টি হয়। প্রত্যেকেই মদ পানের পর অসুস্থ হয়ে মারা যান। বিভিন্ন থানা এলাকায় একাধিক মামলাও হয়। তথ্যপ্রযুক্তি ও গোয়েন্দাতথ্যের ভিত্তিতে ভেজাল অবৈধ মদ তৈরি ও বিক্রির সঙ্গে জড়িত একটি চক্রের সন্ধান পায় ডিবি। গ্রেফতার করে এ চক্রের পাঁচজনকে।

এর আগে গত বছর ২৮ মে দিনাজপুরের বিরামপুর ও রংপুরের শ্যামপুর এলাকায় বিষাক্ত মদপানে ১১ জনের মৃত্যু হয়। এদের মধ্যে আটজনই ছিলেন দিনাজপুরের।

রাজধানীর আনোয়ার খান মডেল মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছে, গত ছয় মাসে তারা এ ধরনের অন্তত ১৩ জন রোগী পেয়েছেন। পান্থপথের বিআরবি হাসপাতালে এমন রোগী ভর্তি হয়েছেন ১০ জনের বেশি। পান্থপথের শমরিতা হাসপাতালেও ভর্তি হয়েছেন ভেজাল মদে অসুস্থ বেশ কয়েকজন। তবে সুনির্দিষ্ট কোনো পরিসংখ্যান জানাতে পারেনি কর্তৃপক্ষ।

বেসরকারি হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক জানান, পুলিশসহ অন্য ঝামেলা এড়াতে মদ খেয়ে অসুস্থরা সাধারণত হাসপাতাল এড়িয়ে চলতে চান। পরিস্থিতি গুরুতর হলেই কেবল তারা হাসপাতালে আসেন। ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের গুলশান বিভাগের উপকমিশনার মশিউর রহমান বলেন, ‘মদে ভেজালের একটি চক্রের পাঁচ সদস্যকে গ্রেফতার করে আমরা দেখেছি, এরা এক বোতলের সঙ্গে দুই বোতল টিউনিং করে মদে ভেজাল করত। এদের অনেকে ইথানল আর মিথানলের তফাত বোঝে না। তবে এ বিষয় সম্পর্কে আমাদের নজরদারি অব্যাহত রয়েছে।’ তিনি বলেন, ফেলে দেওয়া খালি বোতলগুলো সংগ্রহ করে টোকাই বা ভাঙ্গারির লোকজন। তাদের কাছ থেকে একেকটি বোতল পাঁচ থেকে ১০ টাকায় কেনেন ভাঙ্গারির দোকানিরা। এরপর সেগুলো পরিষ্কার করে ২৫ থেকে ৬০ টাকা পর্যন্ত দামে বিক্রি করা হয়। তবে এই খালি বোতলগুলো কাচের কারখানায় কাঁচামাল হিসেবে পৌঁছানোর ব্যবস্থা করা উচিত।

শুল্ক কড়াকড়িতেই মদের সংকট, বেড়েছে দাম : করোনায় বিমান যোগাযোগ সীমিত হয়ে যাওয়া, সীমান্তে কড়াকড়ি ও ওয়্যারহাউস থেকে বারে মদ বিক্রির সিন্ডিকেট ভেঙে দেওয়ায় বারে অবৈধ মদ কেনা প্রায় বন্ধ হয়ে গেছে। অস্বাভাবিক মাত্রায় বেড়ে গেছে মদের দাম। আর এই সংকটের মধ্যে ভেজাল মদ তৈরির প্রবণতা বেড়েছে বলে নিশ্চিত করেছে একাধিক সূত্র। তবে বার-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশে বেশ কিছু শর্ত ও অতিরিক্ত কর আরোপ করে মদ্যপানকে নিয়ন্ত্রণে রেখেছে সরকার। বন্দর থেকে পণ্য খালাস করতে অতিরিক্ত শুল্ক চার্জ আদায়সহ নানা ধরনের কৃত্রিম জটিলতা তৈরি করা হচ্ছে। অন্যদিকে ওয়্যারহাউস থেকে কূটনৈতিক পাসপোর্টের বিপরীতে প্রতি মাসে ২০০ ডলারের মদ সরবরাহের বিধান রয়েছে। তবে সিন্ডিকেট তৈরি করে এসব ওয়্যারহাউস থেকে মদ নিয়ে বিক্রি করছিল বিভিন্ন বার। এটি বন্ধে সম্প্রতি শুল্ক বিভাগ প্রতিটি ওয়্যারহাউসে অডিট শুরু করে। এর পর থেকে?দেশজুড়ে শুরু হয়েছে বিদেশি মদের সংকট। যদিও ডিএনসি ও কাস্টমসের একাধিক কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, বার মালিকেরা অতিরিক্ত শুল্কের অভিযোগ তুলছেন। কিন্তু শুল্ক তো বাড়ানো হয়নি। এত দিন পর শুল্ক নিয়ে কথা কেন। ডিএনসি বারগুলোতে নজরদারি বাড়িয়েছে। বৈধ বারে মানুষ মদ পান করলে সরকারের কোষাগারে রাজস্ব জমা হবে।

বারের সংখ্যা বাড়াতে চায় পর্যটন করপোরেশন : দেশের প্রতিটি জেলায় সরকার অনুমোদিত বার চালুর প্রস্তাব করেছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন। যুক্তি হিসেবে তারা বলেছে, পর্যটক আকৃষ্ট করতে হলে বার-সুবিধা রাখতে হবে। একই সঙ্গে পর্যটন স্পট আছে এমন জেলাগুলোর যোগাযোগ অবকাঠামো আরও উন্নত করার বিষয়টি সরকারের উচ্চপর্যায়কে অবহিত করা হয়েছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংস্থাটির এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এ প্রতিবেদককে বলেন, কিছু বিনিয়োগ হলেও এর থেকে রিটার্ন আসবে। রাষ্ট্রীয় কোষাগারে অনেক রাজস্ব যুক্ত হবে। ডিএনসির হিসাবে সারা দেশে বৈধ বার ও ক্লাবের সংখ্যা ১৮৬টি। এগুলোর মধ্যে কয়েকটি বার বিদেশ থেকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মদ সরাসরি আমদানি করছে, বাকিরা আমদানিকারকদের কাছ থেকে সরবরাহ নিচ্ছে। এর বাইরে দেশে ২০৩টি মদ বিক্রয় কেন্দ্র রয়েছে, যার মধ্যে ১৪টি বিদেশি কূটনীতিকদের জন্য শুল্কমুক্ত ওয়্যারহাউস।

ভয়ংকর বিষ মিথানল : ইথালন হলো রেকটিফায়েড স্পিরিট। তবে এটি মিথানলের মতো অতটা প্রাণঘাতী নয়। মিথানল ব্যবহার করা হয় ইন্ডাস্ট্রিয়াল কাজে। এই মিথানল দিয়ে কাঠের আসবাবও রং করা হয়। এটা পরিপূর্ণ বিষ। আর মানুষ এটা খেয়েই মারা যাচ্ছে। দেশে প্রাকৃতিক উপায়েই ইথানল তৈরি হচ্ছে। আর শিল্প-কারখানার জন্য আমদানি করা হচ্ছে মিথানল। সে হিসেবে ইথানল ও মিথানল দুটি রাসায়নিকই বাংলাদেশে সহজলভ্য। এক লিটার ইথানল কিনতে খরচ হয় ৩৫০ থেকে ৪০০ টাকা। অন্যদিকে এক লিটার মিথানলের খুচরা দাম মাত্র ৫০ থেকে ৫৫ টাকা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওষুধপ্রযুক্তি বিভাগের সাবেক অধ্যাপক আ ব ম ফারুক বলেন, মিথানল রীতিমতো বিষ। এটা শরীরে প্রবেশ করলে বিষক্রিয়ায় কোষে অক্সিজেন সরবরাহ বাধাগ্রস্ত হয়। শরীরে অ্যাসিডের পরিমাণ বেড়ে যায় এবং কিডনি সেই অতিরিক্ত অ্যাসিড বের করে দিতে সক্ষম হয় না। ফলে দ্রুততর সময়ের মধ্যে কিডনি বিকল এবং চোখের মারাত্মক সমস্যা হয়। শ্বাস নিতে কষ্ট হয়, প্রচন্ড বমি হতে থাকে, দম বন্ধ হয়ে আসে, একপর্যায়ে হার্ট অ্যাটাক হতে পারে। এ ছাড়া ¯œায়ুতন্ত্রেও হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। ডিএনসির প্রধান রাসায়নিক কর্মকর্তা দুলাল কৃষ্ণ সাহা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, মাত্র ১২ মিলিলিটার মিথানল মানুষের পেটে গেলেই অন্ধত্বসহ মৃত্যু হতে পারে। ৬০ মিলিলিটার (এক পেগ) মদে অ্যালকোহল থাকে সর্বোচ্চ ৩০ মিলিলিটার। সেই সূত্র মেনেই ভেজালকারীরা মিথানল দিয়ে মদ তৈরি করছে। আবার অতিমাত্রায় ইথানল গ্রহণ করার পর ঘুমের বড়ি খেলে হার্ট অ্যাটাকের সমূহ সম্ভাবনা তৈরি হয়। বর্তমানে চোলাই মদে সুগন্ধি আনাতে মাঝেমধ্যেই অতিমাত্রায় অ্যামুনিয়াম ক্লোরাইড ব্যবহৃত হচ্ছে। এতে করে ভয়াবহ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়ছেন সেবনকারীরা।

হোমিও ফার্মেসিতে ইথানল-মিথানল মজুদের বিষয়ে বাংলাদেশ হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল বোর্ডের রেজিস্ট্রার ডা. জাহাঙ্গীর আলম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কেউ যদি বরাদ্দের অতিরিক্ত মাত্রার রেকটিফাইড স্পিরিট মজুদ করে থাকে তাহলে সেখানে আইন প্রয়োগকারী সংস্থা আইন অনুসারে ব্যবস্থা নিতে পারে। এক্ষেত্রে হোমিও প্র্যাকটিশনার্স আইনে কোনোভাবেই সাংঘর্ষিক নয়। আর মিথানল তো সরাসরি বিষ। ফার্মেসিতে তা মজুদ থাকবে কেন?- বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই বিভাগের আরও খবর
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
১৮ মাসে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা আশ্রয় নিয়েছে
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
অমীমাংসিত নানা ইস্যু আলোচনায়
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
কাঙ্ক্ষিত ফলাফল অর্জন করতে হবে
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
বাধা দিলে বাধবে লড়াই
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্নীতি মামলায় আবুল বারকাত কারাগারে
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
সর্বশেষ খবর
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব
ছেলের পরকীয়া ঠেকাতে মা ফোন করে বলেন বিমানে বোমা আছে: র‌্যাব

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন
চাঁদপুরে সাংবাদিকতা প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় ব্যবস্থা নিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের
মোংলায় বৃষ্টিতে তলিয়েছে সাড়ে ৬শ চিংড়ি ঘের

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা
নদীর এই বাঁধ দিয়ে বন্যা ঠেকানো সম্ভব নয় : দুর্যোগ উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা
বৃষ্টি ও তাপমাত্রা নিয়ে আবহাওয়া অধিদপ্তরের নতুন বার্তা

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং
জেমিনি এখন পড়ছে হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট, সুরক্ষায় বদলান সেটিং

৩৫ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে
বাংলাদেশ-যুক্তরাষ্ট্র শুল্ক আলোচনা অব্যাহত থাকবে

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী
সিরিয়ার বিস্তীর্ণ কৃষিজমিতে আগুন ধরিয়ে দিল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’
‌‘সরকার জনগণের জানমাল ও সম্মান রক্ষায় সম্পূর্ণরূপে ব্যর্থ’

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত
ঠাকুরগাঁও সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব
এবার মুদ্রার উল্টোপিঠ দেখলেন সাকিব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন
পররাষ্ট্র দপ্তরের ১৩৫০ কর্মকর্তাকে ছাঁটাই করছে ট্রাম্প প্রশাসন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান
ঝিনাইদহে হাসপাতালে বসুন্ধরা শুভসংঘের পরিচ্ছন্নতা অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ
জঙ্গিবাদের সন্দেহে বাংলাদেশি নাগরিকদের তদন্তে সহযোগিতা করবে মালয়েশিয়া ও বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের
মার্কিন নাগরিককে পিটিয়ে হত্যা ইসরায়েলি বসতি স্থাপনকারীদের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব
মারুফুলের হাতেই থাকছে আবাহনীর দায়িত্ব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
ব্যারিস্টার সৈয়দ ইশতিয়াক আহমেদের ২২তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা
আবু সাঈদের শাহাদাত বার্ষিকীতে বেরোবি যাচ্ছেন চার উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু
গাইবান্ধায় ভাতিজার ছুরিকাঘাতে চাচার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর
দুই দেশের হয়ে টেস্ট খেলা মুরের অবসর

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ
গাজাকে শিশুদের কবরস্থান বানাচ্ছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬
ইসরায়েলের ড্রোন হামলায় লেবাননে হতাহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল
জোতা’র ২০ নম্বর জার্সি আজীবনের জন্য তুলে রাখলো লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ
স্থায়ীভাবে অভাব দূর করছে বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি
গাজায় ত্রাণ নিতে গিয়ে দুই মাসে নিহত ৭৯৮ ফিলিস্তিনি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও
বাবা-মায়ের পর মারা গেছে দগ্ধ শিশু রাফিয়াও

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি
কুষ্টিয়ায় ভুল প্রশ্নপত্র দেওয়ায় কেন্দ্রসচিবসহ ছয়জনকে অব্যাহতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো
কাতারের মার্কিন ঘাঁটিতে ইরানি হামলা, স্যাটেলাইট চিত্রে যা দেখা গেলো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
হাসিনাকন্যা পুতুলকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠাল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ীকে হত্যার ঘটনায় গ্রেফতার ৪

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান
সেনাপ্রধানের হুংকার, এক ইঞ্চি মাটিও ছাড়বে না ইরান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা
এয়ার ইন্ডিয়ার বিমান বিধ্বস্ত হওয়ার কারণ জানালো তদন্তকারীরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!
জোয়ালে বেঁধে নব দম্পতিকে দিয়ে করানো হলো হালচাষ!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট
বিমানে ‘বোমা থাকার’ ফোনে থামল কাঠমান্ডুগামী ফ্লাইট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল
বিএনপির আদর্শ ও রাজনীতির সঙ্গে সন্ত্রাস-বর্বরতার কোনো সম্পর্ক নেই : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি
ইতিহাস গড়ে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ইতালি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে
চার দশকের সংঘাতের অবসান, অস্ত্র ধ্বংস করছে পিকেকে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার
বিএনপির দুই গ্রুপের সংঘর্ষ-গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা বহিষ্কার

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল
পাশবিক এই হত্যাকাণ্ডের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা নেয়া হবে : আসিফ নজরুল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় সেনাবাহিনী পরিচালিত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহের অসাধারণ সাফল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত
সেই হীরার শহর এখন ভূতুড়ে অতীত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন
কাপ্তাই হ্রদে পানি বৃদ্ধি পাওয়ায় বেড়েছে বিদ্যুৎ উৎপাদন

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প
টেক্সাসে বন্যায় নিহত বেড়ে ১২৮, নিখোঁজ ১৬০— পরিদর্শনে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা
নিথর দেহ টেনেহিঁচড়ে চলে উন্মত্ততা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন
প্রকাশ্যে গুলি ও রগ কেটে খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না
ঢাকায় মানবাধিকার কার্যালয় হতে দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!
দুর্গন্ধযুক্ত আয়নাঘরে পারফিউমের ঘ্রাণ!

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজপথ যেন মরণফাঁদ
রাজপথ যেন মরণফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবসরে যাচ্ছেন মোদি
অবসরে যাচ্ছেন মোদি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়
এনসিপির দরজা খোলা, জামায়াতের সঙ্গে জোট নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাধীরাই খানের টাকার খনি
অপরাধীরাই খানের টাকার খনি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প
বাঘ দম্পতি রোমিও জুলিয়েটের কোলে ডোনাল্ড ট্রাম্প

পেছনের পৃষ্ঠা

খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার
খাল থেকে ১৫ কেজির বোয়াল শিকার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল
পর্যটকে টইটম্বুর কক্সবাজারে আতঙ্ক গুপ্তখাল

নগর জীবন

ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে
ঘড়ির রাজকীয় ব্যবসা এখন ধুঁকছে

শনিবারের সকাল

নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক
নেপালে বাড়ছে বাংলাদেশি পর্যটক

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার
আগে দরকার সুশীল সমাজের সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের
বিদেশি নায়িকা কেন পছন্দ শাকিবের

শোবিজ

আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা
আল্লু অর্জুনের চার নায়িকা

শোবিজ

আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী
আতঙ্কে ফেনী নোয়াখালীবাসী

পেছনের পৃষ্ঠা

উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান
উন্নত চিকিৎসা নিশ্চিতে খালেদা জিয়ার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত
বিষাক্ত ধোঁয়ায় মানুষ ক্যানসার আক্রান্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট
পঞ্চম শীর্ষ টেস্ট সেঞ্চুরিয়ান রুট

মাঠে ময়দানে

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী
বৃষ্টিভেজা দিনে কাছাকাছি রাজ-শুভশ্রী

শোবিজ

জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের
জয়ে শুরু রংপুর রাইডার্সের

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের দাপটে অসহায় শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে
ব্যাটারদের টেকনিকে দুর্বলতা রয়েছে

মাঠে ময়দানে

সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস
সোনালি যুগের চলচ্চিত্র নির্মাতা দিলীপ বিশ্বাস

শোবিজ

চিলড্রেন অব হ্যাভেন
চিলড্রেন অব হ্যাভেন

শোবিজ

বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা
বন্যার প্রভাব বাজারে কাঁচা মরিচ ৩০০ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা