শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নতুন কমিটির সামনে সাত চ্যালেঞ্জ

আন্দোলন মোকাবিলা । কূটনৈতিক চাপ সামলানো । দলীয় কোন্দল নিরসন । জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে জনমত সংসদ নির্বাচনে জনপ্রিয় প্রার্থী বাছাই । অপপ্রচারের জবাব । বিএনপিসহ নিবন্ধিত সব দলকে নির্বাচনমুখী করা
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন কমিটির সামনে সাত চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যের কার্যনির্বাহী সংসদের ৪৮ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এতে নতুন কোনো মুখ নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর বাকি থাকতে পুরনো ও অভিজ্ঞদের ওপরই আস্থা রেখেছেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

গত শনিবার দলের ২২তম জাতীয় কাউন্সিলে টানা দশমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রেসিডিয়াম, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্যদের নাম ঘোষণা করতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সামনে নির্বাচন। তাই দলে বড় পরিবর্তন আনতে চাই না। আওয়ামী লীগের জনসমর্থন আছে। তবে ভোটার আনতে হবে। দল সংগঠিত না হলে সেটা হবে না। সদস্য সংগ্রহ অভিযান বাড়াতে হবে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘অভিজ্ঞ’ এই নতুন কমিটিকে সাতটি বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে- সরকারবিরোধী আন্দোলন মোকাবিলা করা, কূটনৈতিক চাপ সামলানো, দলীয় কোন্দল নিরসন, জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে জনমত, সংসদ নির্বাচনে জনপ্রিয় প্রার্থী বাছাই, সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সরকারবিরোধীদের অপপ্রচারের যৌক্তিক জবাব এবং বিএনপিসহ নিবন্ধিত সব দলকে নির্বাচনমুখী করা। মোটামুটি এই সাত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা থাকবে বলে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহলের ধারণা। 

গতকাল সকালে নতুন কমিটি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচন, বিশ্ব পরিস্থিতি সামনে রেখে আমাদের দেশেও সংকট আছে। জঙ্গিবাদ সম্প্রদায়িকতা, বিএনপির নেতৃত্বে সরকার হটানোর আন্দোলন, এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের সামনে নানা চ্যালেঞ্জ। তা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অভিজ্ঞদের রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের সভানেত্রী।’ 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড যেমন দৃশ্যমান, তেমনি টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয়েছে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা। এর মধ্যে দলীয় কোন্দল একটি বড় সমস্যা। তৃণমূল এখন হাইব্রিডের দখলে। নেতৃত্বের ‘অসুস্থ’ প্রতিযোগিতা প্রতিহিংসায় পরিণত হয়েছে। ফলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই একে অন্যের খুনোখুনির শিকার হচ্ছেন। প্রায় অধিকাংশ আসনেই ‘আওয়ামী লীগ বনাম এমপি লীগ’ দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপে এ সংকট বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে এগুলো নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে। আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করা গেলে সংকট অনেকটা দূর হবে। এ দলের টানা উন্নয়নের ফলে সমর্থন বাড়লেও অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে ভোট কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম। আগামীতে ভোটার টানার তাগিদ দিয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

গত শনিবার দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশনে সভানেত্রীর কাছে তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়ে অভিযোগ তোলেন তৃণমূল নেতারা। তারা বলেন, ১৪ বছর দল ক্ষমতায়। আমরা দলকে বুকে লালন করে চলেছি। কেউ কেউ দল-অন্তঃপ্রাণ হিসেবে নিজেকে বিলিয়ে দিচ্ছেন। অথচ কেউ কেউ দল বিক্রি করে খাচ্ছেন। আশা করব দলকে যারা লালন করেন, পালন করেন আগামী নির্বাচনে তাদের মূল্যায়ন করবেন। নির্বাচনে নৌকা যেন ভাড়া না দেওয়া হয় সে দাবি করেন তারা। তবে কাউন্সিল অধিবেশনে তৃণমূল নেতাদের করা অভিযোগের নোট নিয়েছেন দলটির সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার যে প্রত্যয় ঘোষণা করেছে সেজন্য আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে এবং দেশের উন্নয়নের হাল শেখ হাসিনার হাতে দিতে হবে। এ জন্যই আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতৃত্বকে গুরুদায়িত্ব পালন করতে হবে।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে রাজপথে সক্রিয় হয়ে উঠেছে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। তারা বিভাগীয় সমাবেশ, গণমিছিলসহ নানা কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার পতনের আন্দোলনে শামিল হচ্ছে ডান-বামপন্থী দলগুলোও। ১০ ডিসেম্বর সরকার পতনের বড় হাঁকডাক দিলেও শক্ত হাতেই সামাল দিয়েছে আওয়ামী লীগ ও সরকার। নতুন বছরে আরও কঠোর কর্মসূচিতে যেতে পারে বিএনপিসহ তাদের সমমনা ডান-বামপন্থী দলগুলো। এ আন্দোলন শক্ত হাতে দমন করাও আওয়ামী লীগের নতুন নেতৃত্বের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চায় দেশের উন্নয়ন সহযোগী রাষ্ট্রগুলো। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চেয়ে প্রায়ই বিভিন্ন বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছে। একটি প্রভাবশালী দেশের কূটনীতিক বেশ তৎপর। ভোট, গণতন্ত্রসহ নানা ইস্যুতে সরকারকে চাপে রাখার চেষ্টা করছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসাই এখন ক্ষমতাসীন দলের নতুন নেতৃত্বের জন্য আরেকটা বড় চ্যালেঞ্জ।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতসহ অগণতান্ত্রিক দলগুলো সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তারা আওয়ামী লীগ ও সরকারের বিরুদ্ধে নানামুখী অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও গুজব ছড়িয়ে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। বিদেশিরা যেন সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান করেন, সেজন্য তাদের কাছে ধরনা দিচ্ছে।’   

২০০৯ সালে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানের ফলে তা নিষ্ক্রিয় হয়। নির্মূল হয়েছে এমন দাবি কেউ করছে না। সম্প্রতি ঢাকার আদালতপাড়া থেকে দন্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গিকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়। তারা এখনো ধরা পড়েনি। ফলে এক ধরনের ভীতি রয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে যেন জঙ্গিবাদ সাম্প্রদায়িকতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেজন্য গ্রামগঞ্জে-পাড়া মহল্লায় ব্যাপক জনমত গড়ে তুলতে হবে। 

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নতুন কমিটির সামনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এরমধ্যে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য মোকাবিলা করা। বিশ্ব মন্দার ফলে অর্থনীতি স্থিতিশীলতা রেখে দেশকে এগিয়ে নিতে সরকারকে সহায়তা করা। আর দেশবিরোধী অপপ্রচারের জবাব দেওয়া এবং আওয়ামী লীগকে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আনাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ।’ 

দেশ-বিদেশ থেকে ভুয়া আইডি খুলে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চলছে। এর তুলনামূলক সঠিক যৌক্তিক জবাব দিতে পারছে না আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। বারবার উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও তা কাজে লাগেনি। বরং যেসব নেতা-কর্মী ডিজিটাল প্ল্যাটফরম ব্যবহার করছেন, তাদের অধিকাংশই আত্মপ্রচারে ব্যস্ত। আর সহযোগী সংগঠনের নেতারা ‘ভাই’ বন্দনায় সময় পার করছেন। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাও আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র এক বছর বাকি। এবারের নির্বাচন গত দুই নির্বাচনের মতো হবে না- অনেক আগে থেকেই দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক করছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তৃণমূলে সব থেকে গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ ইমেজের প্রার্থী বাছাই করাও আওয়ামী লীগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়াও নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে এনে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসাও আওয়ামী লীগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। সবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এবারও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সেটি দেশের ভিতর ও বাইরে প্রশংসিত হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ অনেক। তবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। কারণ শেখ হাসিনার সততা, দক্ষতা, দূরদর্শিতা, মেধা দিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের সঙ্গেই আছে, আগামীতেও থাকবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয় ও যমুনার আশপাশে সমাবেশ নিষিদ্ধ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
হঠাৎ পুশইন নিয়ে প্রশ্ন
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
সংস্কার করে দ্রুত নির্বাচন দেওয়া উচিত
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
হাসিনাকে ফেরাতে ইন্টারপোলের মাধ্যমে চেষ্টা
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
ট্রুথ অ্যান্ড রিকনসিলিয়েশন কমিশন হবে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
সর্বশেষ খবর
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

১৮ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

২৪ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

২৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৩৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

৫৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪
মন্সিগঞ্জে প্রবাসীর বাড়িতে হামলা-লুটপাট, আহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত
রাজধানীতে মাইক্রোবাসের ধাক্কায় অটোরিকশাচালক নিহত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা
তীব্র গরমে আজও পুড়বে ঢাকাসহ আট জেলা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি
ভারতের বিরোধিতা সত্ত্বেও পাকিস্তানকে আইএমএফের ঋণ, উদ্বিগ্ন দিল্লি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম