শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ২৬ ডিসেম্বর, ২০২২ আপডেট:

নতুন কমিটির সামনে সাত চ্যালেঞ্জ

আন্দোলন মোকাবিলা । কূটনৈতিক চাপ সামলানো । দলীয় কোন্দল নিরসন । জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে জনমত সংসদ নির্বাচনে জনপ্রিয় প্রার্থী বাছাই । অপপ্রচারের জবাব । বিএনপিসহ নিবন্ধিত সব দলকে নির্বাচনমুখী করা
রফিকুল ইসলাম রনি
প্রিন্ট ভার্সন
নতুন কমিটির সামনে সাত চ্যালেঞ্জ

আওয়ামী লীগের ৮১ সদস্যের কার্যনির্বাহী সংসদের ৪৮ জনের নাম ঘোষণা করা হয়েছে। এতে নতুন কোনো মুখ নেই। দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের এক বছর বাকি থাকতে পুরনো ও অভিজ্ঞদের ওপরই আস্থা রেখেছেন দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা।

গত শনিবার দলের ২২তম জাতীয় কাউন্সিলে টানা দশমবারের মতো সভানেত্রী নির্বাচিত হয়ে প্রেসিডিয়াম, সম্পাদকমন্ডলীর সদস্যদের নাম ঘোষণা করতে গিয়ে শেখ হাসিনা বলেন, সামনে নির্বাচন। তাই দলে বড় পরিবর্তন আনতে চাই না। আওয়ামী লীগের জনসমর্থন আছে। তবে ভোটার আনতে হবে। দল সংগঠিত না হলে সেটা হবে না। সদস্য সংগ্রহ অভিযান বাড়াতে হবে।

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন সামনে রেখে ‘অভিজ্ঞ’ এই নতুন কমিটিকে সাতটি বড় চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে হবে। এসব চ্যালেঞ্জের মধ্যে রয়েছে- সরকারবিরোধী আন্দোলন মোকাবিলা করা, কূটনৈতিক চাপ সামলানো, দলীয় কোন্দল নিরসন, জঙ্গিবাদ-সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে জনমত, সংসদ নির্বাচনে জনপ্রিয় প্রার্থী বাছাই, সোশ্যাল মিডিয়াসহ বিভিন্ন মাধ্যমে সরকারবিরোধীদের অপপ্রচারের যৌক্তিক জবাব এবং বিএনপিসহ নিবন্ধিত সব দলকে নির্বাচনমুখী করা। মোটামুটি এই সাত চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারলে আওয়ামী লীগ টানা চতুর্থ মেয়াদে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার সম্ভাবনা থাকবে বলে রাজনৈতিক অভিজ্ঞ মহলের ধারণা। 

গতকাল সকালে নতুন কমিটি ধানমন্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করে। দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে সেখানে সাংবাদিকদের সঙ্গে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘আগামী নির্বাচন, বিশ্ব পরিস্থিতি সামনে রেখে আমাদের দেশেও সংকট আছে। জঙ্গিবাদ সম্প্রদায়িকতা, বিএনপির নেতৃত্বে সরকার হটানোর আন্দোলন, এ পরিস্থিতিতে আওয়ামী লীগের সামনে নানা চ্যালেঞ্জ। তা মোকাবিলায় আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে অভিজ্ঞদের রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন দলের সভানেত্রী।’ 

রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, টানা ১৪ বছর ক্ষমতায় থাকায় আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ড যেমন দৃশ্যমান, তেমনি টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় যাওয়ার ক্ষেত্রে সৃষ্টি হয়েছে বেশ কিছু প্রতিবন্ধকতা। এর মধ্যে দলীয় কোন্দল একটি বড় সমস্যা। তৃণমূল এখন হাইব্রিডের দখলে। নেতৃত্বের ‘অসুস্থ’ প্রতিযোগিতা প্রতিহিংসায় পরিণত হয়েছে। ফলে আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরাই একে অন্যের খুনোখুনির শিকার হচ্ছেন। প্রায় অধিকাংশ আসনেই ‘আওয়ামী লীগ বনাম এমপি লীগ’ দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে। নির্বাচনকে সামনে রেখে মনোনয়নপ্রত্যাশীদের দৌড়ঝাঁপে এ সংকট বৃদ্ধি পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ফলে এগুলো নতুন দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাদের শক্ত হাতে মোকাবিলা করতে হবে। আওয়ামী লীগকে ঐক্যবদ্ধ করা গেলে সংকট অনেকটা দূর হবে। এ দলের টানা উন্নয়নের ফলে সমর্থন বাড়লেও অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে ভোট কেন্দ্রে ভোটার উপস্থিতি কম। আগামীতে ভোটার টানার তাগিদ দিয়েছেন দলীয় সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। 

গত শনিবার দলের ২২তম জাতীয় সম্মেলনের কাউন্সিল অধিবেশনে সভানেত্রীর কাছে তৃণমূলের অভ্যন্তরীণ কোন্দলের বিষয়ে অভিযোগ তোলেন তৃণমূল নেতারা। তারা বলেন, ১৪ বছর দল ক্ষমতায়। আমরা দলকে বুকে লালন করে চলেছি। কেউ কেউ দল-অন্তঃপ্রাণ হিসেবে নিজেকে বিলিয়ে দিচ্ছেন। অথচ কেউ কেউ দল বিক্রি করে খাচ্ছেন। আশা করব দলকে যারা লালন করেন, পালন করেন আগামী নির্বাচনে তাদের মূল্যায়ন করবেন। নির্বাচনে নৌকা যেন ভাড়া না দেওয়া হয় সে দাবি করেন তারা। তবে কাউন্সিল অধিবেশনে তৃণমূল নেতাদের করা অভিযোগের নোট নিয়েছেন দলটির সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

আওয়ামী লীগের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, ১৪ বছর ধরে ক্ষমতায় থাকা আওয়ামী লীগ জাতীয় সম্মেলনের মাধ্যমে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ গড়ার যে প্রত্যয় ঘোষণা করেছে সেজন্য আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগকে আবারও ক্ষমতায় আসতে হবে এবং দেশের উন্নয়নের হাল শেখ হাসিনার হাতে দিতে হবে। এ জন্যই আওয়ামী লীগের বর্তমান নেতৃত্বকে গুরুদায়িত্ব পালন করতে হবে।

বর্তমান সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে রাজপথে সক্রিয় হয়ে উঠেছে মাঠের বিরোধী দল বিএনপি। তারা বিভাগীয় সমাবেশ, গণমিছিলসহ নানা কর্মসূচি দিয়ে যাচ্ছে। বিএনপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে সরকার পতনের আন্দোলনে শামিল হচ্ছে ডান-বামপন্থী দলগুলোও। ১০ ডিসেম্বর সরকার পতনের বড় হাঁকডাক দিলেও শক্ত হাতেই সামাল দিয়েছে আওয়ামী লীগ ও সরকার। নতুন বছরে আরও কঠোর কর্মসূচিতে যেতে পারে বিএনপিসহ তাদের সমমনা ডান-বামপন্থী দলগুলো। এ আন্দোলন শক্ত হাতে দমন করাও আওয়ামী লীগের নতুন নেতৃত্বের সামনে একটি বড় চ্যালেঞ্জ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে সব দলের অংশগ্রহণ চায় দেশের উন্নয়ন সহযোগী রাষ্ট্রগুলো। ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশগুলো অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন চেয়ে প্রায়ই বিভিন্ন বক্তব্য-বিবৃতি দিয়ে যাচ্ছে। একটি প্রভাবশালী দেশের কূটনীতিক বেশ তৎপর। ভোট, গণতন্ত্রসহ নানা ইস্যুতে সরকারকে চাপে রাখার চেষ্টা করছে। এখান থেকে বেরিয়ে আসাই এখন ক্ষমতাসীন দলের নতুন নেতৃত্বের জন্য আরেকটা বড় চ্যালেঞ্জ।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য লে. কর্নেল (অব.) মুহাম্মদ ফারুক খান বলেন, ‘বিএনপি-জামায়াতসহ অগণতান্ত্রিক দলগুলো সরকারবিরোধী ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছে। তারা আওয়ামী লীগ ও সরকারের বিরুদ্ধে নানামুখী অপপ্রচার, মিথ্যাচার ও গুজব ছড়িয়ে দেশের মানুষকে বিভ্রান্ত করছে। বিদেশিরা যেন সরকারের বিরুদ্ধে অবস্থান করেন, সেজন্য তাদের কাছে ধরনা দিচ্ছে।’   

২০০৯ সালে শেখ হাসিনা রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা গ্রহণের পর জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে শক্ত অবস্থানের ফলে তা নিষ্ক্রিয় হয়। নির্মূল হয়েছে এমন দাবি কেউ করছে না। সম্প্রতি ঢাকার আদালতপাড়া থেকে দন্ডপ্রাপ্ত দুই জঙ্গিকে পুলিশের হাত থেকে ছিনিয়ে নেওয়া হয়। তারা এখনো ধরা পড়েনি। ফলে এক ধরনের ভীতি রয়েছে। নির্বাচনকে সামনে রেখে যেন জঙ্গিবাদ সাম্প্রদায়িকতা মাথাচাড়া দিয়ে উঠতে না পারে সেজন্য গ্রামগঞ্জে-পাড়া মহল্লায় ব্যাপক জনমত গড়ে তুলতে হবে। 

আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ও রাজশাহী সিটি করপোরেশনের মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘নতুন কমিটির সামনে বেশ কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। এরমধ্যে বিএনপি-জামায়াতের সন্ত্রাস-নৈরাজ্য মোকাবিলা করা। বিশ্ব মন্দার ফলে অর্থনীতি স্থিতিশীলতা রেখে দেশকে এগিয়ে নিতে সরকারকে সহায়তা করা। আর দেশবিরোধী অপপ্রচারের জবাব দেওয়া এবং আওয়ামী লীগকে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আনাই হবে বড় চ্যালেঞ্জ।’ 

দেশ-বিদেশ থেকে ভুয়া আইডি খুলে সরকারবিরোধী অপপ্রচার চলছে। এর তুলনামূলক সঠিক যৌক্তিক জবাব দিতে পারছে না আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মীরা। বারবার উদ্যোগ গ্রহণ করা হলেও তা কাজে লাগেনি। বরং যেসব নেতা-কর্মী ডিজিটাল প্ল্যাটফরম ব্যবহার করছেন, তাদের অধিকাংশই আত্মপ্রচারে ব্যস্ত। আর সহযোগী সংগঠনের নেতারা ‘ভাই’ বন্দনায় সময় পার করছেন। এ চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করাও আওয়ামী লীগের নতুন কমিটির জন্য একটা বড় চ্যালেঞ্জ।

দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আর মাত্র এক বছর বাকি। এবারের নির্বাচন গত দুই নির্বাচনের মতো হবে না- অনেক আগে থেকেই দলীয় নেতা-কর্মীদের সতর্ক করছেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা। তৃণমূলে সব থেকে গ্রহণযোগ্য, স্বচ্ছ ইমেজের প্রার্থী বাছাই করাও আওয়ামী লীগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। এ ছাড়াও নিবন্ধিত সব রাজনৈতিক দলগুলোকে নির্বাচনে এনে অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মাধ্যমে টানা চতুর্থ মেয়াদে ক্ষমতায় আসাও আওয়ামী লীগের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ। সবার অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের মধ্য দিয়ে এবারও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সেটি দেশের ভিতর ও বাইরে প্রশংসিত হবে।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ‘আওয়ামী লীগের সামনে চ্যালেঞ্জ অনেক। তবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সব চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে সক্ষম হব। কারণ শেখ হাসিনার সততা, দক্ষতা, দূরদর্শিতা, মেধা দিয়ে দেশকে সামনের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। দেশের মানুষ আওয়ামী লীগের সঙ্গেই আছে, আগামীতেও থাকবে।’

এই বিভাগের আরও খবর
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
নারী ক্রিকেটে নতুন বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ভারত
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
সর্বশেষ খবর
৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম
৩ দিনের রিমান্ডে ক্যাসিনো সেলিম

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল
অবশেষে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সংগীত শিক্ষক পদ বাতিল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন
নারায়ণগঞ্জ জেলা প্রশাসনে ১১২ টাকার ফিতে চাকরি পেলেন ১৪ জন

৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই
ঢাকায় জার্মান রাষ্ট্রদূত ড. রুডিগার লটজকে সংবর্ধনা দিল বিজিসিসিআই

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা
মঙ্গলবার খুলছে উত্তরা ইপিজেডের বন্ধ থাকা চার কারখানা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি
অভিনব কায়দায় মদ পাচার, জব্দ করলো বিজিবি

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে পড়া সেই ব্যক্তি মারা গেছেন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ
গলাচিপায় ট্রাফিক আইন মানায় উৎসাহ দিতে শুভসংঘের বিশেষ উদ্যোগ

২২ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিজিবির অভিযানে কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত
তাড়াশে বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ধাত্রী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২
রাজশাহীতে পুলিশের অভিযানে গ্রেপ্তার ১২

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত
ইসরায়েলের হামলা চলছেই, পশ্চিম তীরে আরও দুজন নিহত

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন যেন বিতর্কিত না হয় : বৃহত্তর সুন্নী জোট

৪৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু
ভাঙ্গায় বিদ্যুৎস্পৃষ্টে কিশোরের মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
রাজধানীতে কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
যাত্রাবাড়ীতে ৪৮৩ বোতল ফেনসিডিলসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫০ মিনিট আগে | নগর জীবন

ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ
ধর্ষণচেষ্টার মামলা করায় গৃহবধূকে হত্যার হুমকির অভিযোগ

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার
সিলেট থেকে নিখোঁজ ৪ শিশু রাজধানীতে উদ্ধার

৫১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল
বৃহস্পতিবার প্রধান উপদেষ্টাকে স্মারকলিপি দেবে জামায়াতসহ ৮টি দল

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার
ঢাকায় ঝটিকা মিছিলে অংশ নেয়া কবিরহাট উপজেলা আ.লীগ নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যা : ছেলের ৩ দিনের রিমান্ড

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা
জাতীয় নির্বাচনে পোস্টাল ব্যালটে ভোট দেবেন প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান
প্রেম না করে সরাসরি বিয়ে করব: দুরেফিশান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু
অনলাইনে একাদশ শ্রেণিতে ভর্তি শিক্ষার্থীদের নিবন্ধন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত
ঠাকুরগাঁওয়ে মৃৎশিল্প প্রদর্শনী ও পিঠা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান
ঢাকা দক্ষিণ সিটির নতুন প্রশাসক মাহমুদুল হাসান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবারও চোটে পড়লেন দিবালা
আবারও চোটে পড়লেন দিবালা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা
ঢাবি শিক্ষিকা মোনামির ছবি বিকৃতির ঘটনায় মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু
ভারতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ২৪, আহত বহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
তেজগাঁওয়ে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি
শাপলা কলি দেওয়া হলে নেবে এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস
শীত নামবে কবে, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ
বেনজীর-ইমরানসহ ১০৩ জনের বিরুদ্ধে অধিকতর তদন্তের নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা
আদানির সঙ্গে চুক্তি প্রসঙ্গে যা বললেন জ্বালানি উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা
স্বরাষ্ট্র-পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় অনুমতি দিলে জাকির নায়েক বাংলাদেশে আসবেন: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার
প্রাইজ বন্ডের ‘ড্র’ অনুষ্ঠিত, যেসব নম্বর পেল পুরস্কার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা
নভেম্বরে বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা, ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ
বাড্ডায় মিললো নারী-পুরুষের গলিত মরদেহ

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারে দাম কমল ২৬ টাকা

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা
জুনিয়র বৃত্তি পরীক্ষা নিয়ে ২৪টি জরুরি নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন
দেশে ভোটার ১২ কোটি ৭৬ লাখ ১২ হাজার ৩৮৪ জন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসতে জামায়াতের আহ্বান

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন
পা পিছলে ট্রেনের নিচে ব্যক্তি, তবুও বেঁচে গেলেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা
জয়পুরহাটে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের পাশে বিএনপি নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প
কখনোই তাইওয়ানের কিছু করবে না চীন, কারণ পরিণাম জানে: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি
১৭ বছরে ছাত্রদল প্রকৃত রাজনীতি করতে পারেনি: এ্যানি

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা
বিএনপির পাশে শক্ত অবস্থানে মিত্ররা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন
বিপুল অর্থে ঝকঝকে স্টেশন, থামে না ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি
ভ্যাদা মাছের ক্যাদা খাওয়ার রাজনীতি

সম্পাদকীয়

অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি
অন্য দেশে সরকার বদলের মার্কিন নীতি সমাপ্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি
৩০০ আসনে লড়বে এনসিপি, প্রতীক শাপলা কলি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন
রাজাপুর-কাঁঠালিয়ায় বিএনপির মনোনয়ন চান সাতজন

নগর জীবন

সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে  সালামের দুঃখ প্রকাশ
সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ

নগর জীবন

প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক
প্রতারকদের প্রযুক্তিমুক্ত নেটওয়ার্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান
বিএনপিকে আলোচনায় বসার আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়
গণভোট যেন গণপ্রতারণা না হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে
প্রেমের টানে চীন থেকে নাসিরনগরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস
যোগাযোগে শৃঙ্খলা না এলে অর্থনীতির গলায় ফাঁস

প্রথম পৃষ্ঠা

রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত
রোনালদো পরিবারে অন্যরকম রাত

মাঠে ময়দানে

পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা
পাহাড়ি জনপদে সরব সম্ভাব্য প্রার্থীরা

নগর জীবন

আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর
আবারও জামায়াত আমির ডা. শফিকুর

প্রথম পৃষ্ঠা

চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে
চার পাশে সুপ্ত আকাঙ্ক্ষায় গুপ্ত স্বৈরাচার ওত পেতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ
বাসায় ঢুকে তরুণীকে ধর্ষণ

দেশগ্রাম

গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল
গভীর রাতে আওয়ামী লীগের মিছিল

দেশগ্রাম

মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা
মাথা চাড়া দিয়ে উঠছে বাংলাদেশের শত্রুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে
ভোট প্রস্তুতি প্রশাসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির
দিল্লির নাম বদলে ইন্দ্রপ্রস্থ করার দাবি বিজেপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের
বিএসএফের অনুপ্রবেশ, প্রতিরোধ স্থানীয়দের

খবর

পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর
পুলিশে এখনো বঞ্চনার সুর

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা
নির্বাচনের পর বিশ্ব ইজতেমা

প্রথম পৃষ্ঠা

আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি
আদানিসহ অধিকাংশ বিদ্যুৎ চুক্তিতে ছিল অনিয়ম-দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

১২ কেজি এলপিজি  সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা
১২ কেজি এলপিজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ২১৫ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা
যুুক্তরাষ্ট্রে ঘড়ির কাঁটা পেছাল এক ঘণ্টা

পেছনের পৃষ্ঠা

বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের
বারে ব্যবসায়ী খুনে স্বীকারোক্তি দুজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট
মানবকল্যাণে আহেদ আলী বিশ্বাস ট্রাস্ট

সম্পাদকীয়