শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে আস্থাভাজন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের একজন ইলন মাস্ক। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষতাবিষয়ক মন্ত্রী। বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। বিশ্বের যে কোনো সরকারপ্রধান তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়াটাই এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। অথচ সেই ইলন মাস্কই ফোন করলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। তাঁদের মধ্যে কথা হলো হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে। প্রধান উপদেষ্টা ইলন মাস্ককে বাংলাদেশে সাদরে আমন্ত্রণ জানালেন। এই ছোট উদাহরণ বলে দেয় বাংলাদেশের বদলে যাওয়া কূটনীতির কথা। বিদেশে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প।

সাত মাসেরও কম সময় ধরে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বনেতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ কেবল ঘুরেই দাঁড়ায়নি, বরং বাংলাদেশ এক নতুন মর্যাদার আসনে আসীন হয়েছে বিশ্বে। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের সরকার এবং রাষ্ট্রপ্রধানরা বিদেশে কোনো দাওয়াত পেতে লবিং করতেন। বিদেশে কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিলে অপাঙ্ক্তেয় হয়ে পড়ে থাকতেন। তাঁদের প্রায় ক্ষেত্রেই খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হতো বা গুরুত্বহীন করে রাখা হতো। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা একটা দ্বিপক্ষীয় বৈঠক বা সাইডলাইনে বৈঠকের জন্য গলদঘর্ম হতেন, কিন্তু তারপরও খুব একটা বড় ধরনের সাফল্য আসত না, বরং হঠাৎ করে পথে দেখা হলে বা চায়ের দাওয়াতে নিমন্ত্রণ পেয়ে একটি ছবি তুলে সেটিকে ব্যাপক প্রচারণা করা হতো। এটাকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করত। সেরকম একটি অবস্থার সঙ্গে আমরা পরিচিত দীর্ঘদিন। কিন্তু সেই পরিস্থিতি মাত্র ছয় মাসের মধ্যে পাল্টে দিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাঁর ব্যক্তিত্ব, বিশ্বে তাঁর প্রভাব এবং সুনামের কারণে যেমন তিনি সমস্ত রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। এখন বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেনদরবার করতে হয় না, অনুরোধ করতে হয় না সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করার জন্য। বরং বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে অনুরোধ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সামান্য একটা সাক্ষাৎকারের জন্য। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। সর্বশেষ ড. ইউনূসের ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে অংশগ্রহণের কথাই ধরা যাক না কেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে মাত্র দুই দিনের জন্য গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অথচ এই দুই দিনেই এমন সব ব্যক্তিত্বরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, যাতে প্রকারান্তে আসলে বাংলাদেশেরই মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখেন। এ ধরনের প্লেনারি সেশনে আমন্ত্রণ পাওয়াটাও একটা বড় ধরনের মর্যাদার ব্যাপার। তার চেয়েও বড় বিষয় হলো যে এ সেশনটি পরিচালনা করেন সিএনএনের প্রখ্যাত সাংবাদিক বেকি অ্যান্ডারসন। যিনি এই পৃথিবীর অন্যতম প্রভাবশালী সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের জন্য এ ধরনের একটি প্লেনারি সেশনে যোগ দেওয়া আগে ছিল অবিশ্বাস্য এবং অসম্ভব বিষয়। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক সুনাম এবং অর্জনের জন্য এটি এখন স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন এবং সবগুলোতেই তিনি আলো ছড়িয়েছেন। তাঁর উপস্থিতি এবং প্রভাব যেমন বিশ্ব নেতৃত্বকে পুলকিত করেছে, ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশও হয়েছে গৌরবান্বিত। গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিয়েছিলেন। এটি ছিল প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। আর এ সফরে তিনি অতীতের সমস্ত রীতিনীতি-পদ্ধতি পাল্টে ফেলেন। ছোট্ট একটি দল নিয়ে তিনি বিদেশ সফরে যান। আমাদের সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরের অতীত অভিজ্ঞতা অত্যন্ত তিক্ত। জনগণের ট্যাক্সের টাকা অপচয় করে শত শত মানুষকে সফরসঙ্গী করা হতো এবং এসব সফরসঙ্গীদের কার্যত সেখানে কোনো কাজই ছিল না। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে একটি ভাষণের জন্য দিনের পর দিন আমাদের সরকারপ্রধানরা অপেক্ষা করতেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় হতো। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সংক্ষিপ্ত সফরে আলো ছড়িয়েছেন সর্বত্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন। নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন এবং নতুন বাংলাদেশকে একটি ভিন্ন আলোকে ভিন্ন প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করেছেন। গত বছরের নভেম্বরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে যোগদান করেন। ১১ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত এ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। আমরা সবাই জানি যে, বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা একটি দেশ। আর এ সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন শূন্য তত্ত্ব বা থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। যে কদিন এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছিলেন, তিনি ছিলেন সম্মেলনের মধ্যমণি। অতীতে কোনো সরকারপ্রধান এভাবে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো- ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিয়ে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন। অতীতে এ ধরনের সম্মেলনগুলোতে গিয়ে আমরা শুধু সাহায্য চাইতাম, অর্থ চাইতাম, কিন্তু এখন বাংলাদেশ পথ দেখায়। যে পথে আসলে জলবায়ু ঝুঁকি থেকে বিশ্বের মুক্তি সম্ভব। গত ডিসেম্বরে মিসরে গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ডি-৮ সম্মেলন ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনেও মধ্যমণি ছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুধু সম্মেলনে নয়, ড. ইউনূসকে নিয়ে যে তরুণ সমাজের প্রবল আগ্রহ এবং উদ্দীপনা রয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় মিসরে। সেখানে তিনি আল আকসা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অসাধারণ ভাষণ দেন, যেটি তরুণদের ব্যাপকভাবে উজ্জীবিত করে। ডি-৮ সম্মেলনে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতাকে তুলে ধরেন।

এ বছরের শুরুতেই তিনি যান সুইজারল্যান্ডের দাভোসে এবং সেখানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। এখানে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন নেতা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের কাছে বাংলাদেশ পুনর্গঠন এবং বাংলাদেশের পুনর্নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের আহ্বান জানান, যেটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতি এবং তাঁর বিভিন্ন বিষয়ে অবস্থান বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে নতুন মর্যাদায়। আর সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সংক্ষিপ্ত সফরেও তিনি আলো ছড়িয়েছেন। এখানে কয়েকটি লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে, অন্য সরকারপ্রধানরা বিদেশে যেতেন ব্যক্তিগত ইমেজ বৃদ্ধির জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর প্রভাব এবং পরিচিতি বাড়ানোর জন্য। ক্ষমতায় থাকতে প্রভাবশালী দেশগুলোর সমর্থন আদায়ের জন্য। কিন্তু ড. ইউনূস এক্ষেত্রে বিরল ব্যতিক্রম। তিনি যাচ্ছেন বাংলাদেশকে মর্যাদাবান বাড়ানোর জন্য। বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণ বাংলাদেশকেই নিয়ে যাচ্ছে একটি মর্যাদার আসনে। ফলে তাঁর নিজের ইমেজ বৃদ্ধি নয়, বরং বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধি হচ্ছে। যে কারণে গত ছয় মাসে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক প্রভূত উন্নতি অর্জন করেছে। শুধু দেশের বাইরে গিয়ে কূটনীতি নয়, দেশে থেকেও কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে নেওয়া যায় এবং বাংলাদেশের যে প্রয়োজনগুলো, সেই প্রয়োজনের জন্য উন্নয়ন অংশীদারদের কাছে আহ্বান জানানো হয়। আমরা লক্ষ্য করব যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের যেসব দেশগুলোর বাংলাদেশে অফিস নেই, দিল্লি থেকে কাজ করে, সেসব মিশনপ্রধানদের ঢাকায় আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এটি ড. ইউনূসের পক্ষেই সম্ভব। ২৬টি দেশের মিশনপ্রধানরা দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছিলেন শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য। বাংলাদেশ এরকম কূটনীতিক সাফল্য অতীতে কখনো অর্জন করেছে কি না কারও জানা নেই। শুধু তাই নয়, এ সময়ের মধ্যে তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানদের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁরা কথা বলেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে যে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, সেই প্রতিবেদনটি প্রকাশের ক্ষেত্রেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনন্য অবদান ছিল। কারণ এত দ্রুত সময় এবং এত স্পষ্ট ভাষায় জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সহিংসতা নিয়ে জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন দেওয়া সত্যিই একটি বিরাট ব্যাপার। এ প্রতিবেদন জুলাই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশে সাবেক সরকার যে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নৃশংস পদক্ষেপ নিয়েছিল, তাকে রাজনৈতিক আলোচনার বাইরে একটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসাবে প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে। জুলাই গণহত্যা নিয়ে সব বিতর্কের অবসান হয়েছে। আমরা দেখি যে, এ ধরনের অপকর্মের পর অনেকেই এটিকে রাজনৈতিক বিতর্কের মধ্যে নিয়ে যান এবং এটিকে একটি বিতর্কিত বিষয় হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেন। কিন্তু জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন যখন গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেয়, তখন এটি নিয়ে আর কোনো বিতর্ক থাকে না। এটি সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের জন্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে বিশ্বে বরেণ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তাই তাঁর নিজেকে তুলে ধরার কিছু নেই। তিনি তাঁর সারা জীবনের অর্জন, সারা জীবনের সুনাম, সারা জীবনের পরিচিতি ব্যবহার করছেন বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর একটি নতুন ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগোচ্ছে। এ সময় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সমর্থন এবং সহানুভূতি অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে নানারকম টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ সময় বিদেশি সাহায্য, সহযোগিতা বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজন। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতি হলো বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সাহায্য সহযোগিতা এবং অনুকম্পা, নির্ভরতা কূটনীতির তিনি গত ছয় মাসে একটি মর্যাদা এবং সহযাত্রার কূটনীতি চালু করেছেন। যে কূটনীতি বাংলাদেশকে নতুন পরিচয়ে উদ্ভাসিত করেছে বিশ্বের মানচিত্রে।

এই বিভাগের আরও খবর
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
আমার দুই পায়ে ছয় রাউন্ড গুলি করে পুলিশ
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
পলাতকরা প্রার্থী নন থাকছে ‘না’ ভোট
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নির্বাচন কমিশনে ৩৬ দফা প্রস্তাব বিএনপির
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
নীতিরও আমূল পরিবর্তন দরকার
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন প্রয়োজন
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
নির্বাচন পেছানোর চেষ্টা করছে কোনো কোনো দল
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ডিসেম্বরে ঢাকায় আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

১০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম