শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫ আপডেট: ০২:০২, মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০২৫

বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু
বিশেষ প্রতিনিধি
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুন মর্যাদা দিলেন ড. ইউনূস

মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সবচেয়ে আস্থাভাজন, বিশ্বের সবচেয়ে ধনীদের একজন ইলন মাস্ক। তিনি এখন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষতাবিষয়ক মন্ত্রী। বিশ্বের অন্যতম প্রভাবশালী ব্যক্তি। বিশ্বের যে কোনো সরকারপ্রধান তাঁর সঙ্গে কথা বলার জন্য প্রাণান্ত চেষ্টা করেন। তাঁর সাক্ষাৎ পাওয়াটাই এক বিরাট সৌভাগ্যের বিষয়। অথচ সেই ইলন মাস্কই ফোন করলেন বাংলাদেশের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে। তাঁদের মধ্যে কথা হলো হৃদ্যতাপূর্ণ পরিবেশে। প্রধান উপদেষ্টা ইলন মাস্ককে বাংলাদেশে সাদরে আমন্ত্রণ জানালেন। এই ছোট উদাহরণ বলে দেয় বাংলাদেশের বদলে যাওয়া কূটনীতির কথা। বিদেশে বদলে যাওয়া বাংলাদেশের গল্প।

সাত মাসেরও কম সময় ধরে দায়িত্ব গ্রহণ করেছেন শান্তিতে নোবেলজয়ী বিশ্বনেতা ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তাঁর নেতৃত্বে বাংলাদেশ কেবল ঘুরেই দাঁড়ায়নি, বরং বাংলাদেশ এক নতুন মর্যাদার আসনে আসীন হয়েছে বিশ্বে। একটা সময় ছিল যখন বাংলাদেশের সরকার এবং রাষ্ট্রপ্রধানরা বিদেশে কোনো দাওয়াত পেতে লবিং করতেন। বিদেশে কোনো অনুষ্ঠানে যোগ দিলে অপাঙ্ক্তেয় হয়ে পড়ে থাকতেন। তাঁদের প্রায় ক্ষেত্রেই খুব কম গুরুত্ব দেওয়া হতো বা গুরুত্বহীন করে রাখা হতো। বাংলাদেশের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা একটা দ্বিপক্ষীয় বৈঠক বা সাইডলাইনে বৈঠকের জন্য গলদঘর্ম হতেন, কিন্তু তারপরও খুব একটা বড় ধরনের সাফল্য আসত না, বরং হঠাৎ করে পথে দেখা হলে বা চায়ের দাওয়াতে নিমন্ত্রণ পেয়ে একটি ছবি তুলে সেটিকে ব্যাপক প্রচারণা করা হতো। এটাকে নিয়ে রাজনীতির মাঠে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করত। সেরকম একটি অবস্থার সঙ্গে আমরা পরিচিত দীর্ঘদিন। কিন্তু সেই পরিস্থিতি মাত্র ছয় মাসের মধ্যে পাল্টে দিয়েছেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। তিনি দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে তাঁর ব্যক্তিত্ব, বিশ্বে তাঁর প্রভাব এবং সুনামের কারণে যেমন তিনি সমস্ত রাষ্ট্রনায়ক এবং বিশ্বনেতার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিণত হয়েছেন, তেমনি ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশকে নিয়ে গেছেন অন্য উচ্চতায়। এখন বাংলাদেশের কূটনীতিকদের দেনদরবার করতে হয় না, অনুরোধ করতে হয় না সরকারপ্রধানের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎকারের ব্যবস্থা করার জন্য। বরং বিভিন্ন দেশ বাংলাদেশকে অনুরোধ করে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে সামান্য একটা সাক্ষাৎকারের জন্য। শুধু তাই নয়, বাংলাদেশের কথা এখন বিশ্ব শুনছে। বাংলাদেশ এখন বিশ্বের আগ্রহের কেন্দ্রবিন্দু। সর্বশেষ ড. ইউনূসের ওয়ার্ল্ড গভর্নমেন্ট সামিটে অংশগ্রহণের কথাই ধরা যাক না কেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে অনুষ্ঠিত এ সম্মেলনে মাত্র দুই দিনের জন্য গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। অথচ এই দুই দিনেই এমন সব ব্যক্তিত্বরা তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছেন, যাতে প্রকারান্তে আসলে বাংলাদেশেরই মর্যাদা বৃদ্ধি পেয়েছে। এ সময় ড. মুহাম্মদ ইউনূস এক প্লেনারি সেশনে বক্তব্য রাখেন। এ ধরনের প্লেনারি সেশনে আমন্ত্রণ পাওয়াটাও একটা বড় ধরনের মর্যাদার ব্যাপার। তার চেয়েও বড় বিষয় হলো যে এ সেশনটি পরিচালনা করেন সিএনএনের প্রখ্যাত সাংবাদিক বেকি অ্যান্ডারসন। যিনি এই পৃথিবীর অন্যতম প্রভাবশালী সাংবাদিক হিসেবে পরিচিত। বাংলাদেশের জন্য এ ধরনের একটি প্লেনারি সেশনে যোগ দেওয়া আগে ছিল অবিশ্বাস্য এবং অসম্ভব বিষয়। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের আন্তর্জাতিক সুনাম এবং অর্জনের জন্য এটি এখন স্বাভাবিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে। দায়িত্ব গ্রহণের পর বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনে যোগ দিতে গিয়েছিলেন এবং সবগুলোতেই তিনি আলো ছড়িয়েছেন। তাঁর উপস্থিতি এবং প্রভাব যেমন বিশ্ব নেতৃত্বকে পুলকিত করেছে, ঠিক তেমনিভাবে বাংলাদেশও হয়েছে গৌরবান্বিত। গত বছরের সেপ্টেম্বরে তিনি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের ৭৯তম অধিবেশনে যোগ দিয়েছিলেন। এটি ছিল প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে তাঁর প্রথম বিদেশ সফর। আর এ সফরে তিনি অতীতের সমস্ত রীতিনীতি-পদ্ধতি পাল্টে ফেলেন। ছোট্ট একটি দল নিয়ে তিনি বিদেশ সফরে যান। আমাদের সরকারপ্রধানদের বিদেশ সফরের অতীত অভিজ্ঞতা অত্যন্ত তিক্ত। জনগণের ট্যাক্সের টাকা অপচয় করে শত শত মানুষকে সফরসঙ্গী করা হতো এবং এসব সফরসঙ্গীদের কার্যত সেখানে কোনো কাজই ছিল না। জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের অধিবেশনে একটি ভাষণের জন্য দিনের পর দিন আমাদের সরকারপ্রধানরা অপেক্ষা করতেন। রাষ্ট্রীয় সম্পদের অপচয় হতো। কিন্তু ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর সংক্ষিপ্ত সফরে আলো ছড়িয়েছেন সর্বত্র। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন থেকে শুরু করে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ দেশের নেতাদের সঙ্গে এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের সঙ্গে তিনি বাংলাদেশ নিয়ে কথা বলেছেন। নতুন বাংলাদেশ গড়ার জন্য সহযোগিতা চেয়েছেন এবং নতুন বাংলাদেশকে একটি ভিন্ন আলোকে ভিন্ন প্রেক্ষাপটে উপস্থাপন করেছেন। গত বছরের নভেম্বরে ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনে যোগদান করেন। ১১ থেকে ২২ নভেম্বর পর্যন্ত এ সম্মেলনটি অনুষ্ঠিত হয়। আমরা সবাই জানি যে, বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি জলবায়ু ঝুঁকিতে থাকা একটি দেশ। আর এ সফরে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের তিন শূন্য তত্ত্ব বা থ্রি জিরো তত্ত্ব নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে। যে কদিন এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ছিলেন, তিনি ছিলেন সম্মেলনের মধ্যমণি। অতীতে কোনো সরকারপ্রধান এভাবে একটি আন্তর্জাতিক সম্মেলনের আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে ছিলেন না। সবচেয়ে বড় কথা হলো- ড. মুহাম্মদ ইউনূস এ জলবায়ু পরিবর্তনবিষয়ক সম্মেলনে যোগ দিয়ে বিশ্বকে পথ দেখিয়েছেন। অতীতে এ ধরনের সম্মেলনগুলোতে গিয়ে আমরা শুধু সাহায্য চাইতাম, অর্থ চাইতাম, কিন্তু এখন বাংলাদেশ পথ দেখায়। যে পথে আসলে জলবায়ু ঝুঁকি থেকে বিশ্বের মুক্তি সম্ভব। গত ডিসেম্বরে মিসরে গিয়েছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। ডি-৮ সম্মেলন ১৮ থেকে ২০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনেও মধ্যমণি ছিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। শুধু সম্মেলনে নয়, ড. ইউনূসকে নিয়ে যে তরুণ সমাজের প্রবল আগ্রহ এবং উদ্দীপনা রয়েছে তার প্রমাণ পাওয়া যায় মিসরে। সেখানে তিনি আল আকসা বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অসাধারণ ভাষণ দেন, যেটি তরুণদের ব্যাপকভাবে উজ্জীবিত করে। ডি-৮ সম্মেলনে তিনি বাংলাদেশের বর্তমান বাস্তবতাকে তুলে ধরেন।

এ বছরের শুরুতেই তিনি যান সুইজারল্যান্ডের দাভোসে এবং সেখানে বিশ্ব অর্থনৈতিক ফোরামের সম্মেলনে অংশগ্রহণ করেন। এখানে তিনি বিশ্বের বিভিন্ন নেতা এবং আন্তর্জাতিক সংস্থার প্রধানদের কাছে বাংলাদেশ পুনর্গঠন এবং বাংলাদেশের পুনর্নির্মাণের জন্য আন্তর্জাতিক অংশীদারিত্বের আহ্বান জানান, যেটি ছিল অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আর এ সম্মেলনে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের উপস্থিতি এবং তাঁর বিভিন্ন বিষয়ে অবস্থান বাংলাদেশকে নিয়ে গেছে নতুন মর্যাদায়। আর সম্প্রতি সংযুক্ত আরব আমিরাতে সংক্ষিপ্ত সফরেও তিনি আলো ছড়িয়েছেন। এখানে কয়েকটি লক্ষ্যণীয় বিষয় রয়েছে, অন্য সরকারপ্রধানরা বিদেশে যেতেন ব্যক্তিগত ইমেজ বৃদ্ধির জন্য। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তাঁর প্রভাব এবং পরিচিতি বাড়ানোর জন্য। ক্ষমতায় থাকতে প্রভাবশালী দেশগুলোর সমর্থন আদায়ের জন্য। কিন্তু ড. ইউনূস এক্ষেত্রে বিরল ব্যতিক্রম। তিনি যাচ্ছেন বাংলাদেশকে মর্যাদাবান বাড়ানোর জন্য। বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী হিসেবে ড. ইউনূসের দায়িত্ব গ্রহণ বাংলাদেশকেই নিয়ে যাচ্ছে একটি মর্যাদার আসনে। ফলে তাঁর নিজের ইমেজ বৃদ্ধি নয়, বরং বাংলাদেশের ইমেজ বৃদ্ধি হচ্ছে। যে কারণে গত ছয় মাসে কূটনৈতিক ক্ষেত্রে বাংলাদেশ এক প্রভূত উন্নতি অর্জন করেছে। শুধু দেশের বাইরে গিয়ে কূটনীতি নয়, দেশে থেকেও কূটনৈতিক তৎপরতার মাধ্যমে বাংলাদেশকে মর্যাদার আসনে নেওয়া যায় এবং বাংলাদেশের যে প্রয়োজনগুলো, সেই প্রয়োজনের জন্য উন্নয়ন অংশীদারদের কাছে আহ্বান জানানো হয়। আমরা লক্ষ্য করব যে, ড. মুহাম্মদ ইউনূস দায়িত্ব গ্রহণের পর ইউরোপীয় ইউনিয়নের যেসব দেশগুলোর বাংলাদেশে অফিস নেই, দিল্লি থেকে কাজ করে, সেসব মিশনপ্রধানদের ঢাকায় আসার জন্য আহ্বান জানিয়েছেন। এটি ড. ইউনূসের পক্ষেই সম্ভব। ২৬টি দেশের মিশনপ্রধানরা দিল্লি থেকে ঢাকায় এসেছিলেন শুধু ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে বৈঠক করার জন্য। বাংলাদেশ এরকম কূটনীতিক সাফল্য অতীতে কখনো অর্জন করেছে কি না কারও জানা নেই। শুধু তাই নয়, এ সময়ের মধ্যে তিনি বিভিন্ন রাষ্ট্র এবং সরকারপ্রধানদের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপ করেছেন, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতদের প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। বাংলাদেশের বিভিন্ন বিষয় নিয়ে তাঁরা কথা বলেছেন। সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের মানবাধিকার লঙ্ঘন বিষয়ে যে জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে, সেই প্রতিবেদনটি প্রকাশের ক্ষেত্রেও ড. মুহাম্মদ ইউনূসের অনন্য অবদান ছিল। কারণ এত দ্রুত সময় এবং এত স্পষ্ট ভাষায় জুলাই-আগস্টের ছাত্র-জনতার আন্দোলনের সহিংসতা নিয়ে জাতিসংঘের মতো প্রতিষ্ঠানের প্রতিবেদন দেওয়া সত্যিই একটি বিরাট ব্যাপার। এ প্রতিবেদন জুলাই গণহত্যার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি দিয়েছে। বাংলাদেশে সাবেক সরকার যে ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য নৃশংস পদক্ষেপ নিয়েছিল, তাকে রাজনৈতিক আলোচনার বাইরে একটি আন্তর্জাতিকভাবে প্রতিষ্ঠিত সত্য হিসাবে প্রমাণ করা সম্ভব হয়েছে। জুলাই গণহত্যা নিয়ে সব বিতর্কের অবসান হয়েছে। আমরা দেখি যে, এ ধরনের অপকর্মের পর অনেকেই এটিকে রাজনৈতিক বিতর্কের মধ্যে নিয়ে যান এবং এটিকে একটি বিতর্কিত বিষয় হিসেবে প্রমাণের চেষ্টা করেন। কিন্তু জাতিসংঘের মানবাধিকার কমিশন যখন গণহত্যাকে স্বীকৃতি দেয়, তখন এটি নিয়ে আর কোনো বিতর্ক থাকে না। এটি সম্ভব হয়েছে ড. ইউনূসের জন্য। ড. মুহাম্মদ ইউনূস এরই মধ্যে বিশ্বে বরেণ্য ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত। তাই তাঁর নিজেকে তুলে ধরার কিছু নেই। তিনি তাঁর সারা জীবনের অর্জন, সারা জীবনের সুনাম, সারা জীবনের পরিচিতি ব্যবহার করছেন বাংলাদেশের জন্য, বাংলাদেশের মানুষের কল্যাণের জন্য। ৫ আগস্টের গণ অভ্যুত্থানের পর একটি নতুন ব্যবস্থাপনার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এগোচ্ছে। এ সময় আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলের সমর্থন এবং সহানুভূতি অত্যন্ত জরুরি। বাংলাদেশ অর্থনৈতিকভাবে নানারকম টানাপোড়েনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। এ সময় বিদেশি সাহায্য, সহযোগিতা বাংলাদেশের জন্য বিশেষভাবে প্রয়োজন। আর এ কারণেই ড. মুহাম্মদ ইউনূসের কূটনীতি হলো বিশ্বে বাংলাদেশকে নতুনভাবে পরিচয় করিয়ে দেওয়া। ক্ষুধা, দারিদ্র্য, সাহায্য সহযোগিতা এবং অনুকম্পা, নির্ভরতা কূটনীতির তিনি গত ছয় মাসে একটি মর্যাদা এবং সহযাত্রার কূটনীতি চালু করেছেন। যে কূটনীতি বাংলাদেশকে নতুন পরিচয়ে উদ্ভাসিত করেছে বিশ্বের মানচিত্রে।

এই বিভাগের আরও খবর
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
জুলাই ঘোষণাপত্র নিয়ে টালবাহানা নয়
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
উত্তাল ছিল পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
সংস্কারবিহীন নির্বাচন জামায়াত গ্রহণ করবে না
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার জাকির হোসেন বরখাস্ত

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
১৯৭৩ সালের পর ডলারের সবচেয়ে বড় পতন: সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ জুলাই)

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা
প্রেমে ব্যর্থ হলে বাথরুম পরিষ্কার করেন যে অভিনেতা

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের উদ্দেশে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের নতুন নির্দেশনা

৫৫ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ভিডিও কলে রেখে স্বামীর আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ
ভয়াবহ ঝড়ে ফ্রান্স-ইতালি ট্রেন চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার
নৌকা থেকে পড়ে নিখোঁজ কিশোরের লাশ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
রাঙামাটিতে ফ্ল্যাট থেকে বিচারকের স্ত্রীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’
‘পিআর ইস্যু নিয়ে রাজনীতিতে দ্বন্দ্ব সৃষ্টি করবেন না’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার
ফি দিতে না পারায় পরীক্ষার্থীকে থাপ্পড় দিয়ে খাতা কেড়ে নিলো মাদরাসা সুপার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ
কক্সবাজারের সাবেক ডিসি ও জেলা জজসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে বিচার শুরুর আদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু
এনবিআরের আরো পাঁচ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান শুরু

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা
মুস্তাফিজকে নিয়ে আলাদা পরিকল্পনা সাজাচ্ছে শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!
অভিনয়ের শখ ছেলের, বাধা হয়ে দাঁড়ান উত্তম কুমার!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান
ইনসাফভিত্তিক মানবিক দেশ প্রতিষ্ঠার এখনই সময়: তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা
অপুষ্টিতে ভুগছে গাজার শিশুরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
ঘাটাইলে গজারি বনে অবৈধ দুই সীসা কারখানা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস’ পালনে বাউবির কর্মসূচি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস
লস অ্যাঞ্জেলেস মাতালেন জেমস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস
শাবিপ্রবিতে যুক্ত হচ্ছে নতুন ৩টি দ্বিতল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি
টাঙ্গাইলে কাঁঠালের বাজার রমরমা, সপ্তাহে বিক্রি অর্ধ কোটি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের মাধ্যমে বিএনপি পরিবর্তন চায় : মির্জা ফখরুল

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার
রেকর্ড রেমিট্যান্স প্রবাহে রিজার্ভ বেড়ে ৩১.৬৮ বিলিয়ন ডলার

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান
জাতিসংঘ নিরাপত্তা পরিষদের সভাপতির দায়িত্ব পেল পাকিস্তান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার
আশুগঞ্জে টিকিট কালোবাজারিতে ‘বলদা রমজান’ গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ
ইবি শিক্ষকের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর
কনটেইনার হ্যান্ডলিংয়ে ৪৮ বছরের রেকর্ড ভাঙল চট্টগ্রাম বন্দর

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি
উড়িয়ে দেওয়া হলো খান ইউনিসে ইসরায়েলি সেনাদের আশ্রয় নেওয়া বাড়ি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি
প্রায় ৫ লাখ নতুন ওয়ার্ক ভিসা ইস্যু করবে ইতালি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?
সত্যিই কি পাকিস্তানে একযোগে হামলা চালাতে চায় ভারত-ইসরায়েল?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ
বিদেশে বাংলাদেশিদের ক্রেডিট কার্ড লেনদেনে শীর্ষে থাকা ভারত এখন ৬ষ্ঠ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব
সাবেক ৭ মন্ত্রীসহ ২২ ভিআইপির মুক্তিযোদ্ধা সনদ তলব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা
মেয়েকে বাঁচাতে ১৪তলা প্রমোদতরী থেকে সমুদ্রে ঝাঁপিয়ে পড়লেন বাবা

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া
জাতীয় ঐক্য অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি বেগম খালেদা জিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা
স্বৈরাচার পতনে যাতে ১৬ বছর অপেক্ষা করতে না হয় সেই কাজ করছি : প্রধান উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’
ইসরায়েলের সঙ্গে ইরানের পরবর্তী যুদ্ধ হবে ‘চূড়ান্ত’

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক থাকলেই মৃত্যুদণ্ড, ইরানে আইন পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার
আদালতে সাবেক সিইসি নুরুল হুদার দায় স্বীকার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
ইসরায়েলের কাছে ৫১০ মিলিয়ন ডলারের বোম্ব গাইডেন্স কিট বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার
কাজু বাদাম খাওয়ার যত উপকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত
ফোনালাপ ফাঁস, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী সাময়িক বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি
ফুল গিয়ারে ভোটের প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসি, প্রধান উপদেষ্টাকে সিইসি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র
সিরিয়া থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল যুক্তরাষ্ট্র

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর
যেভাবে শুকিয়ে যাচ্ছে কাস্পিয়ান সাগর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
পরমাণু প্রযুক্তি বোমা মেরে ধ্বংস করা সম্ভব নয়: ইরানের পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু
শহীদ আবু সাঈদের কবর জিয়ারতের মধ্য দিয়ে এনসিপির জুলাই পদযাত্রা শুরু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন
ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞায় ‘নিস্তেজ’ পর্যটন

১৭ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের
যুদ্ধ থামানো নিয়ে আবারও ট্রাম্পের দাবি প্রত্যাখ্যান ভারতের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩
যশোরে নির্মাণাধীন ভবনের ছয়তলার ব্যালকনি ভেঙে নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক
নতুন রাজনৈতিক দল গঠনের সময় এখনই: ইলন মাস্ক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির
আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মপ্রকাশ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নতুন কমিটির

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ
৪৪ তম বিসিএস পুলিশে প্রথম শাবিপ্রবির শরিফ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প
আগামী সপ্তাহের যেকোনও সময় গাজায় যুদ্ধবিরতি: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগদানের সম্ভাবনা নেই পাকিস্তানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় ঐক্য বজায় রাখার ডাক খালেদা জিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট
তীব্র তাপপ্রবাহে বিপর্যস্ত ইউরোপ, জারি হলো রেড অ্যালার্ট

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি
চতুর্মুখী সংকটে রপ্তানি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে
নতুন বাংলাদেশ গড়তে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান
ইরানের সঙ্গে পারমাণবিক আলোচনা শুরুর আহ্বান

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের
নির্বাচনি প্রস্তুতি শুরু পুলিশের

পেছনের পৃষ্ঠা

এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল
এশিয়ার বিস্ময় আল হিলাল

মাঠে ময়দানে

জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা
জনশক্তি রপ্তানিতে কামালের পারিবারিক প্রতারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে
প্রেমের টানে সুদূর চীন থেকে যুবক গোপালগঞ্জে

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল
আওয়ামী লীগ সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরণ করেছিল

নগর জীবন

ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে
ওরা গায়ের জোরে প্রতিবেদন দিয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল
এনডিপির সভাপতি সোহেল, মহাসচিব জামিল

নগর জীবন

নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না
নির্বাচনি বাজেটে কোনো কার্পণ্য করা হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু
ব্যাংক একীভূতকরণ প্রক্রিয়া শুরু

নগর জীবন

ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি-এপ্রিল ধরে নির্বাচনের প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
মোহাম্মদপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে
স্বৈরাচার যেন আর ফিরে আসতে না পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ
এক মাস শূন্য বিএমডিএর চেয়ারম্যান পদ

নগর জীবন

জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি
জুলাই স্মরণে মাসব্যাপী কর্মসূচি

নগর জীবন

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা কমল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি
আগামী সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়
জুলাই আন্দোলন দমাতে ৩ লাখ রাউন্ড গুলি ছোড়া হয়

প্রথম পৃষ্ঠা

যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩
যশোরে বারান্দা ভেঙে দুই প্রকৌশলীসহ নিহত ৩

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি
এনবিআর সার্ভারে ধীরগতি, বেনাপোলে ব্যাহত আমদানি-রপ্তানি

নগর জীবন

মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা
মুদ্রাস্ফীতির কবলে চায়ের আড্ডা

পেছনের পৃষ্ঠা

নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই
নাসির-তামিমার মামলায় আত্মপক্ষ সমর্থন ১৪ জুলাই

নগর জীবন

সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি
সংস্কারের পক্ষে জোট চায় এবি পার্টি

নগর জীবন

সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই
সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এ কে এম বদরুদ্দোজা আর নেই

নগর জীবন

চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক
চলতি বছর ঢাকায় বাংলাদেশ-নেপালের এফওসি বৈঠক

নগর জীবন

প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান
প্রসাধনীতে শুল্ক বাড়ায় বাড়বে চোরাচালান

নগর জীবন

চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে ইউপিডিএফ সদস্য গ্রেপ্তার

নগর জীবন