শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৩৩, রবিবার, ২৫ জুন, ২০২৩ আপডেট:

বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার অন্ধকার অধ্যায়, ইন্ডিয়া টুডের রিপোর্ট

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশের নির্বাচনী ব্যবস্থার অন্ধকার অধ্যায়, ইন্ডিয়া টুডের রিপোর্ট

বাংলাদেশে নির্বাচনের ইতিহাস সহিংসতার এবং অভ্যুত্থানের। আগামী ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচন সারাদেশে সবচেয়ে বড় ইস্যু, কোন পক্ষ বিজয়ী হবে তা-ই এখন দেখার বিষয়।

১৯৭৭ সালের ৩০ মে বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা প্রথমবারের মতো নির্বাচনী জালিয়াতির মাধ্যমে ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়- এ ঘটনা এত সহজে মানুষের স্মৃতি থেকে মুছে যায়নি। দেশের প্রথম গণভোটে রাষ্ট্রপতি পদপ্রার্থীদের একজন এবং তৎকালীন সেনাপ্রধান ফলাফল কারচুপি করে নিজের  স্বার্থ হাসিল করেছিলেন।

উচ্চাভিলাষী জেনারেল জিয়াউর রহমান, যিনি পরবর্তীতে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) গঠন করেছিলেন। আক্ষরিক অর্থে সামরিক উর্দি পড়েই নেতৃত্ব দিয়ে তিনি নিজেই সার্ভিস আইন লঙ্ঘন করেছিলেন। তবুও, গণতন্ত্রের স্বঘোষিত গ্লোবাল-কপ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছ থেকে কোনও উদ্বেগ বা সতর্কতা আসেনি, বরং মার্কিনিরা নির্লজ্জভাবে জেনারেল জিয়ার পক্ষে ছিল এবং অনিয়মগুলোকে উপেক্ষা করেছিল।

একনায়কতন্ত্রকে সমর্থন করার মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দীর্ঘ ঐতিহ্যের একটি নতুন অধ্যায় সূচিত হয়।

গত মাসে, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন বাংলাদেশের জন্য একটি নতুন ভিসা নীতি ঘোষণা করেছেন, যেখানে বলা হয়েছে যারা ২০২৪ সালের জানুয়ারির নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করবে তারা যুক্তরাষ্ট্রের ভিসা পাবে না ।

কয়েক দশক ধরে মার্কিনিরা সে সকল  “সামরিক স্বৈরশাসকদের”  আলিঙ্গন করেছে যারা “স্বৈরাচার বা পাকিস্তান-কায়দায় সামরিক শাসন” এর সংস্কৃতি চালু করেছিল। 

“এই দেশের জন্ম ঠেকানোর প্রচেষ্টা থেকে শুরু করে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে গণহত্যা চালানোর জন্য সর্বাত্মক সহায়তা প্রদানের জন্য মার্কিন প্রশাসন তখনকার সময়ে পূর্ব পাকিস্তানের জন্য একটি পাক-কায়দার সামরিক শাসন চেয়েছিল,” বলেছেন গবেষক অজয় দাস গুপ্ত।

বাংলাদেশের স্বাধীনতার চার বছরের মধ্যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সশস্ত্র বাহিনীর কর্মকর্তাদের একটি অংশের সাথে যোগসাজশ করে, যারা ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ভোরে জাতির পিতা শেখ মুজিবুর রহমানকে পরিবারের ১৯ সদস্যসহ গুলি করে হত্যা করে। তখন থেকে কয়েক দশক পেরিয়ে গেছে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বারবার রাশেদ চৌধুরীকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে ফেরত পাঠানোর আহ্বান জানিয়ে ব্যর্থ হন। রাশেদ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুকে হত্যার দায়ে দোষী সাব্যস্ত।

অনুসন্ধানী সাংবাদিক এবং ফার ইস্টার্ন ইকোনমিক রিভিউ-এর প্রাক্তন দক্ষিণ এশিয়ার সংবাদদাতা লরেন্স লিফশুল্টজের মতে, জিয়ার সমর্থন ছাড়া এই হত্যাকাণ্ডের পিছনে থাকা ব্যক্তিরা পালিয়ে যেতে পারতো না। তিনি আরও বলেন, আমেরিকার সমর্থন ছাড়া জিয়া এটা করতে পারতেন না।

২০০৬ সাল থেকে এক বছরেরও বেশি সময় ধরে দেশটি পরিচালনায় সর্বশেষ তত্ত্বাবধায়ক শাসনের কথা উল্লেখ করে পর্যবেক্ষকরা বলেছেন, “তখন দেশটি কূটনীতিকদের খেলার মাঠে পরিণত হয়েছিল। শেখ হাসিনাসহ শীর্ষ রাজনীতিবিদদের বিরুদ্ধে গণমাধ্যমে দুর্নীতির বানোয়াট কাহিনী ব্যাপকভাবে প্রচারিত হওয়ার পর শীর্ষ নেতৃবৃন্দদের কারারুদ্ধ করার ঘটনা ঘটে।”

“সংবিধান বহির্ভূত ও অসাংবিধানিকভাবে গড়ে উঠা তত্ত্বাবধায়ক সরকারের কারণে বাংলাদেশ বিদেশি কূটকৌশলের খেলার মাঠে পরিণত হয়েছিল, যা বাংলাদেশের সার্বভৌমত্বকে মারাত্মকভাবে ক্ষুণ্ন করেছে। এটি পরবর্তীতে আওয়ামী লীগকে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বাতিল করার সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করেছে।”

পশ্চিমা এবং প্রতিবেশী ভারতের নেতৃস্থানীয় গণতান্ত্রিক দেশগুলো যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার ছাড়া নির্বাচন করতে পারে, বাংলাদেশও তা যুক্তিযুক্তভাবে সম্ভব,” বলেছেন সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত, যিনি বিবিসির সাথে কাজ করেছিলেন।

তত্ত্বাবধায়ক সরকারের একজন প্রাক্তন উপদেষ্টা মন্তব্য করেছেন, “তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা পুনঃস্থাপন সমস্ত সমস্যার সমাধান করতে পারে না, যদি তা স্বাধীনভাবে কাজ করতে না পারে।”

সেসময় প্রথম আলো এবং দ্য ডেইলি স্টার-সহ দেশের প্রথম সারির মিডিয়াগুলোকে ব্যবহার করা হয়েছিল, যারা “অবৈধ তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থাকে স্বাগত জানিয়েছিল এবং এমনকি বিরাজনীতিকরণের জন্য সম্পাদকীয় অবস্থানও নিয়েছিল।” যাইহোক, ২০০৮ সালের নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতার মুখে এই সব ষড়যন্ত্র ধূলিস্যাৎ হয়।

সেই বিজয়ের পর, বাংলাদেশে দুটি জাতীয় নির্বাচন হয়, যার প্রথমটি ২০১৪ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল। এই নির্বাচনে খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে বিএনপি জামায়াত ভোট বর্জন করেছিল।

নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে নির্বাচন বানচালের উদ্দেশ্যে দল দুটি যানবাহনে ভয়াবহ আগুন সন্ত্রাস-বোমা হামলা চালায়। জামায়াত সারাদেশে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা চালিয়েছিল।

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক প্রণব পান্ডে সহিংসতার বিষয়ে বলেন, “নির্বাচনকে অংশগ্রহণমূলক করার দায়িত্ব অবশ্যই ক্ষমতাসীনদের, কিন্তু বিরোধীরা যদি নির্বাচন বর্জন করতে এবং সহিংসতা বন্ধ না করতে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ থাকে, তাহলে কী হতে পারে? সরকার কি করবে? নির্বাচন থেকে বিরত থাকা বিএনপির একটি কৌশলগত ভুল ছিল।”

২০১৮ সালে অনুষ্ঠিত সর্বশেষ নির্বাচন সম্পর্কে অভিযোগের বিষয়ে নবনিতা চৌধুরী, যিনি নেতৃস্থানীয় জাতীয় গণমাধ্যম এবং আন্তর্জাতিক স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করেন, উল্লেখ করেন যে, “ভোট কারচুপির কোনও প্রমাণ বিরোধী দলের কেউ দেখাতে পারেনি।”

বিরোধীদের ভোটে “অনিয়ম” এর বক্তব্যে নবনিতা যোগ করে বলেন, “টক-শোতে, এই ধরনের অভিযোগ সম্পর্কে প্রশ্ন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিল কিন্তু বিরোধী নেতারা তাদের দাবির স্বপক্ষে কোনও প্রমাণ দেখাতে সক্ষম হননি।”

তাছাড়া ২০১৮ সালের নির্বাচনে গণমাধ্যমে বেশ কয়েকজন বিরোধী নেতাকে ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে দেখা গেছে এবং ভোট প্রদান শেষে নির্বাচন সুষ্ঠু হয়েছে বলে গণমাধ্যমে ব্রিফ করেন। তবে ভোট শেষ হওয়ার পর সুর পাল্টেছেন তারা।

বিএনপি ঘোষণা দিয়েছে যে তারা, ২০০৪ সালের গ্রেনেড হামলায় জড়িত থাকার দায়ে দোষী সাব্যস্ত তারেক রহমানকে বাংলাদেশে ফিরিয়ে আনবে, যিনি ২০০৮ সাল থেকে সপরিবারে যুক্তরাজ্যে বসবাস করছেন।

তার আগমন এবং বিরোধী দলের নেতারা তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা ছাড়া নির্বাচন বয়কট করার ঘোষণা দিয়ে তারা দেশজুড়ে সহিংসতার ভীতি ছড়িয়ে দিয়েছে।

এটা আশ্চর্যের কিছু নয় যে প্রধানমন্ত্রীকে প্রকাশ্যে হত্যার হুমকি ১৯৭৫ সালের তার পরিবারের সদস্যদের হত্যার পুনরাবৃত্তিকেই নির্দেশ করে। আওয়ামী লীগের অফিসে হামলা এবং “সর্বস্ব আন্দোলন” দিয়ে সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করার হুমকির পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সর্বশেষ পদক্ষেপ বিরোধী দলকে টেবিলে বসানোর ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলবে বলে সুস্পষ্টভাবে প্রতীয়মান হয়।

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ভিক্ষাবৃত্তির অভিযোগে সৌদি থেকে ৫ হাজারের বেশি পাকিস্তানি বহিষ্কার
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাতভর বৃষ্টি ঝোড়ো বাতাস, বিপর্যস্ত দিল্লির স্বাভাবিক জীবন
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
রাশিয়া সফরে যাচ্ছেন তুরস্কের পররাষ্ট্রমন্ত্রী
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
হার্ভার্ডে ভর্তি ঝুঁকি: আলোচনায় রাজকুমারী ও প্রধানমন্ত্রীর মেয়ে
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
দিল্লিতে রাতভর বৃষ্টিতে জলাবদ্ধতা, ফ্লাইট চলাচল ব্যাহত
সর্বশেষ খবর
সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত, আহত ৫
সাতক্ষীরায় সড়ক দুর্ঘটনায় শিশু নিহত, আহত ৫

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে মোবাইল চোর সন্দেহে পিটিয়ে মৌসুমী ফল ব্যবসায়ীকে হত্যা
গাজীপুরে মোবাইল চোর সন্দেহে পিটিয়ে মৌসুমী ফল ব্যবসায়ীকে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট
বন্ধ হচ্ছে অনলাইন জুয়ায় যুক্ত হাজারো মোবাইল ব্যাংকিং অ্যাকাউন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা
রাজধানীতে বিএনপি নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ
বড় জয় দিয়ে আইপিএল মিশন শেষ করল হায়দরাবাদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?
মগবাজারে প্রকাশ্যে ছিনতাই: ভিডিও ভাইরাল, কি বলছে ‍পুলিশ?

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী
যুক্তরাষ্ট্রে মাইক্রোসফট ওয়ার্ল্ড চ্যাম্পিয়নশিপে অংশ নিচ্ছেন বাংলাদেশের ৩ শিক্ষার্থী

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ
দূরপাল্লার সব বাসে সিসি ক্যামেরা বসানোর নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান
‘বিষপান করা’ চোখ হারানো সেই ৪ যুবকের পাশে তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর
পিএসএলের তৃতীয় শিরোপা জিতল সাকিব-মিরাজ-রিশাদদের লাহোর

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে
হারানো ৩৯টি মোবাইল ফিরিয়ে দেয়া হল প্রকৃত মালিকের কাছে

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার
সুইজারল্যান্ডে রিসোর্টের কাছ থেকে পাঁচ স্কি চালকের মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?
বেসরকারি খাতের গলা টিপে ঋণ নিয়ে চলবে দেশ?

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি
রাশিয়ার বৃৎহ হামলার পর যা বললেন জেলেনস্কি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২
মির্জা ফখরুলের নামে ভুয়া আইডি খুলে প্রতারণা, আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের
কর্কশ জবাব দেয়ার হুঁশিয়ারি ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান
ক্লাসেনের ৩৭ বলে সেঞ্চুরি, হায়দরাবাদের রেকর্ড রান

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি
অবসর নিচ্ছি না, পরের বার ফিরব তাও বলছি না: ধোনি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা
ফাইনালে রিশাদের লাহোরকে বড় লক্ষ্য দিলো কোয়েটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ
পাকিস্তান সফর থেকে ছিটকে গেলেন মুস্তাফিজ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন
নোয়াখালীতে নিজ গ্রামে শহীদ হাসানের জানাজা ও দাফন সম্পন্ন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার
শ্রীপুরের ‌‘মাদক সম্রাট’ সালমান শাহ গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৮ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো
সরকারকে সমর্থন দিয়ে যেসব দাবি জানাল দলগুলো

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন
যুক্তরাজ্যের নাগরিকত্ব পেতে রেকর্ডসংখ্যক মার্কিন নাগরিকের আবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা
চাঁদপুরে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযানে লবণ মিলকে জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার
ফরিদপুরে থানা থেকে লুট হওয়া অস্ত্র উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা
গবেষণায় আমলাতান্ত্রিক নিয়ন্ত্রণ দুঃখজনক : পরিকল্পনা উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?
এই বিপাশা সেই বিপাশা, চেনা যায়?

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা
রাতে মাকে হত্যা, সকালে পুলিশের ডাকাডাকিতে খোলেন দরজা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব
সালাহউদ্দিন আহমদকে নিয়ে যা লিখলেন প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক
অর্থ মন্ত্রণালয়ের সুপারিশ পাত্তা দিচ্ছে না বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক
সন্ধ্যায় প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ৮ দলের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ
আজও সচিবালয়ে কর্মচারীদের বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি
কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আন্দোলনের মধ্যেই সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত
দুই ছাত্র উপদেষ্টা গণঅভ্যুত্থানের প্রতিনিধি, এনসিপির নয় : হাসনাত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড
সেই পাপিয়ার চার বছরের কারাদণ্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে ট্রাইব্যুনালে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি দেওয়ার নির্দেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম
প্রতি বর্গফুটে ৫ টাকা বাড়ল কোরবানির গরুর চামড়ার দাম

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে
ডেটিং অ্যাপেই মৃত্যু ফাঁদ, ‘জম্বি মাদক’ আতঙ্ক ছড়াচ্ছে বিশ্বজুড়ে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি
এক-দুই মাসের মধ্যে ৫০ শতাংশ ফ্যাক্টরি বন্ধ হয়ে যাবে: বিটিএমএ সহসভাপতি

৭ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল
কুয়েতে হাজার হাজার নাগরিকের নাগরিকত্ব বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত
জীবন রক্ষাকারী পণ্য ব্যতীত আমদানি-রফতানি বন্ধ ঘোষণা, কর্মবিরতি অব্যাহত

১২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন
টাকার অভাবে ছিল না আইনজীবী, সত্য স্বীকারে জামিন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক
কাকলীতে ট্রাকের চাপায় প্রাণ গেল দুই শিক্ষার্থীর, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক
যুদ্ধজাহাজ উদ্বোধনের সময় দুর্ঘটনা: তিন কর্মকর্তা আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন
সরকারি কর্মচারীদের দাবি-দাওয়া পর্যালোচনায় স্থায়ী কমিটি পুনর্গঠন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
মুন্নী সাহা ও তার স্বার্থসংশ্লিষ্ট ৩৫টি ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু
সরকারের পাশে আছি, প্রধান উপদেষ্টার পদত্যাগ চাই না : দুদু

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-সন্তানসহ সাবের হোসেনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ভুল নীতিতে অর্থনীতির খেসারত

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?
আনচেলোত্তির ব্রাজিল দলে থাকছেন না রদ্রিগো?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু
সোমবার থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের পূর্ণদিবস কর্মবিরতি শুরু

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে চোখ হারানো ৪ তরুণের বিষপান

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল
অক্ষয়ের সঙ্গে মনোমালিন্য? টুইটে মুখ খুললেন পরেশ রাওয়াল

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ মে)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদের ছুটিতেও ৩ দিন খোলা থাকবে কিছু ব্যাংক
ঈদের ছুটিতেও ৩ দিন খোলা থাকবে কিছু ব্যাংক

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে রাজনৈতিক দলের নেতাদের বৈঠক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা
রাজনীতির অজানা আশঙ্কা

সম্পাদকীয়

নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না
নামলে ২৪ ঘণ্টা থাকতে পারবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

পরিষ্কার হলো না কিছুই
পরিষ্কার হলো না কিছুই

প্রথম পৃষ্ঠা

সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ
সক্ষমতা বাড়াচ্ছে সশস্ত্র কেএনএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত
পুশইন করেই যাচ্ছে ভারত

পেছনের পৃষ্ঠা

ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী
ডাস্টবিন ওয়াশরুমের পাশে রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা

পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু
পঞ্চগড় থেকে উদ্ধার নীলগাইয়ের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও
বুদ্ধিজীবীদের মতো মেরে ফেলা হচ্ছে শিল্পোদ্যোক্তাদেরও

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকা লিচুর রঙে রঙিন
পাকা লিচুর রঙে রঙিন

পেছনের পৃষ্ঠা

সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু
সিলেটে চাহিদার ২০ ভাগ কম গরু

নগর জীবন

সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ
সুচরিতার শাড়িটি কিনে নিজেই ধুয়ে তাকে পরাই : কাজী হায়াৎ

শোবিজ

ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা
ফ্রেঞ্চ ওপেনে এলিনা সভিতলিনা

মাঠে ময়দানে

কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?
কলার ধরে ডলার নিয়ন্ত্রণের প্রশ্ন কেন?

সম্পাদকীয়

কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা
কান উৎসবে বিজয়ের হাসি হাসলেন যারা

শোবিজ

মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’
মাহতিম সাকিবের ‘তোমার টানে’

শোবিজ

প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো
প্রথম বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ গোলদাতা গুইলার্মো

মাঠে ময়দানে

ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো
ইয়ং টাইগার্স অনূর্ধ্ব-১৬ ন্যাশনাল ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন ঢাকা মেট্রো

মাঠে ময়দানে

তারকারা যখন গল্পকার
তারকারা যখন গল্পকার

শোবিজ

বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
বাবার চিকিৎসা করাতে না পেরে মেডিকেল শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট
জার্মান কাপ চ্যাম্পিয়ন স্টুটগার্ট

মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে অবনমন ওয়ান্ডারার্সের
চ্যাম্পিয়নশিপ লিগে অবনমন ওয়ান্ডারার্সের

মাঠে ময়দানে

আফিদার নেতৃত্বে নারী ফুটবল দলের জর্ডান যাত্রা
আফিদার নেতৃত্বে নারী ফুটবল দলের জর্ডান যাত্রা

মাঠে ময়দানে

ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে
ডিসেম্বরের মধ্যে নির্বাচন হতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরাসি কাপ জিতে ট্রেবলের পথে পিএসজি
ফরাসি কাপ জিতে ট্রেবলের পথে পিএসজি

মাঠে ময়দানে

ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না
ধর্মের ভিত্তিতে আমরা কাউকে বিবেচনা করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা
ধান খেতে রাসেলস ভাইপার, আতঙ্কে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত
সংবিধানের মতো বিষয়ে হাত দেওয়া অনুচিত

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে
দেশীয় শিল্পে সুরক্ষা, গুরুত্ব গ্রামীণ কর্মসংস্থানে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ প্রধান বিচারপতির

প্রথম পৃষ্ঠা