শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:০৮, মঙ্গলবার, ১১ জুলাই, ২০২৩

বিবিসি বাংলা’র প্রতিবেদন

ন্যাটো কি এশিয়ায় পা রাখছে?

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
ন্যাটো কি এশিয়ায় পা রাখছে?

সমগ্র পশ্চিমা বিশ্বের নেতারা এখন রাশিয়ার প্রতিবেশী লিথুয়ানিয়ায় জড় হয়েছেন। বাল্টিক সাগরের পাশে ছোট্ট এই সাবেক সোভিয়েত দেশের রাজধানী ভিলনিয়াসে আগামী দু’দিন ধরে ন্যাটো সামরিক জোটের শীর্ষ বৈঠক হবে।

ধারণা করা হচ্ছে, ইউক্রেনকে দ্রুত এই জোটের সদস্য করা বা না করা বিষয়টিই বৈঠকের মুখ্য বিষয় হবে।

সেইসাথে, জোটের কোনো দেশ রুশ হামলার শিকার হলে, কিভাবে তা মোকাবেলা করা হবে তা নিয়ে নতুন প্রস্তাবিত একটি কৌশল নিয়ে কথা হবে বলে জানা গেছে। এছাড়াও বৈঠকের এজেন্ডায় রয়েছে, এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলের চারটি দেশের সাথে এই জোটের সহযোগিতার আনুষ্ঠানিক এক কাঠামো তৈরি।

ভিলনিয়াসে তাই হাজির থাকবেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী ফুমিও কিশিদা, দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইয়ুন সুক ইয়ল, অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী এ্যান্থনি আলবানিজ এবং নিউজিল্যান্ডের ক্রিস হিপকিন্স ।

জোটের সদস্য না হয়েও এই চারটি এশীয় দেশ পরপর দ্বিতীয়বারের মতো ন্যাটোর শীর্ষ বৈঠকে যোগ দিচ্ছে।

গত বছর মাদ্রিদের শীর্ষ বৈঠকে প্রথমবারের মতো তাদের অংশগ্রহণের পর থেকেই সন্দেহ দানা বাঁধতে থাকে যে, শীতল যুদ্ধকালে সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরুদ্ধে প্রতিরক্ষার জন্য তৈরি এই পশ্চিমা সামরিক জোট কি এখন এশিয়ায় তাদের সম্প্রসারণ চাইছে?

জানুয়ারিতে জাপানে গিয়ে ন্যাটো সেক্রেটারি জেনারেল জেনস স্টলটেনবার্গ টোকিওতে ন্যাটো জোটের একটি লিয়াজো অফিস খোলার বিষয়ে কথাবার্তা বলেছেন–এমন খবর ফাঁস হওয়ার পর সেই সন্দেহ আরও দৃঢ় হয়।

আর এখন পরপর দ্বিতীয়বারের জোটের শীর্ষ বৈঠকে এশিয়ায় আমেরিকার ঘনিষ্ঠ এই মিত্রদের অংশগ্রহণ সেই সন্দেহকে শতগুণে বাড়িয়ে দেবে।

এশীয় ও প্রশান্ত মাহসাগরীয় দেশগুলোর সাথে ন্যাটোর সহযোগিতার একটি প্রাতিষ্ঠানিক কাঠামো ভিলনিয়াসের শীর্ষ বৈঠকে গৃহীত হতে পারে বলে ইঙ্গিত পাওয়া যাচ্ছে।

কেন এখন এশিয়ার দিকে নজর ন্যাটোর

লন্ডনে গবেষণা সংস্থা চ্যাটাম হাউজের এশিয়া-প্রশান্ত মহাসাগরীয় কর্মসূচির গবেষক বিল হেইটন সম্প্রতি সংস্থার সাইটে এক নিবন্ধে লিখেছেন, এশিয়াতে ন্যাটো জোটের নজর নতুন নয়। এবং এই চারটি দেশ ও ন্যাটোর মধ্যে দু'দশকেরও বেশি সময় ধরে বিচ্ছিন্নভাবে সহযোগিতা চলছে।

২০০১ সালে আমেরিকায় আল কায়দার সন্ত্রাসী হামলার পর আফগানিস্তানে ন্যাটোর নেতৃত্বে ইসাফ বাহিনীতে সৈন্য পাঠিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড এবং দক্ষিণ কোরিয়া। জাপানের সেলফ ডিফেন্স ফোর্সের নৌবাহিনী ইসাফকে নানারকম লজিস্টিক সাহায্য জুগিয়েছে।

আরও পরে ২০০৯ সাল থেকে পূর্ব আফ্রিকার উপকূলের কাছে জলদস্যুতা ঠেকাতে ন্যাটোর নৌ তৎপরতায় অংশ নিয়েছে এশিয়া অঞ্চলের এই চারটি দেশ।

এরপর ২০১৬ সালে এই সহযোগিতা কিছুটা আনুষ্ঠানিক রূপ পায় যখন ব্রাসেলসে ন্যাটো সদর দপ্তরে এই চারটি দেশের সাথে জোটের সিনিয়র কর্মকর্তাদের এক বৈঠক হয়। ন্যাটো তখন বলেছিল ঐ দেশগুলো চেয়েছে বলেই বৈঠকটি হয়েছে।

অনেক পর্যবেক্ষকও মনে করেন, উত্তর কোরিয়ার পারমাণবিক এবং ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে আতঙ্কিত দক্ষিণ কোরিয়া এবং জাপান ন্যাটোর সাথে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কে আগ্রহী।

তবে অধিকাংশ পর্যবেক্ষক মনে করেন এশিয়া ও প্রশান্ত মহাসাগর অঞ্চলে আমেরিকা এবং ন্যাটোর নজরের প্রধান কারণ এখন চীন।

মাদ্রিদে গত বছরের ন্যাটোর শীর্ষ বৈঠকে নতুন যে কৌশলপত্র গৃহীত হয়, তাতে প্রথমবারের মত সরাসরি চীনের প্রসঙ্গ উত্থাপিত হয়।

ঐ কৌশলপত্র ঘোষণা করার সময় ন্যাটো মহাসচিব জেনস স্টলটেনবার্গ খোলাখুলি বলেন পারমাণবিক অস্ত্রসহ সামরিক ক্ষমতা বাড়াতে প্রচুর বিনিয়োগ করছে চীন এবং ন্যাটো জোট এখন চীনা পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রের আওতায়।

“তারা (চীন) প্রতিবেশীদের হামেশা হুমকি-ধামকি দিচ্ছে, তাইওয়ানকে হুমকি দিচ্ছে। তারা এখন আর্কটিকে, তারা আফ্রিকায়...ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে রাশিয়ার পক্ষে মিথ্যা প্রচারণা ছড়াচ্ছে তারা...চীন এখনও অমাদের শত্রু দেশ নয় কিন্তু সেসব মারাত্মক চ্যালেজ্ঞ তারা খাড়া করেছে তা আমাদের পরিষ্কারভাবে বুঝতে হবে,” বলেন ন্যাটো মহাসচিব।

বিল হেইটন মনে করেন, রাশিয়ার সাথে চীনের কৌশলগত ঘনিষ্ঠতা যেভাবে বাড়ছে তাতে ন্যাটো জোটের অনেকেই এখন মনে করছে চীন এখন ইউরোপীয় নিরাপত্তায় প্রাসঙ্গিক হয়ে পড়েছে।

সুইডেনের গবেষণা সংস্থা ইন্সটিটিউট ফর সিকিউরিটি অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট পলিসির একটি প্রকাশনায় এক বিশ্লেষণে গবেষক হাসিম টুরকের লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্রের প্রধান মনোযোগ এখন ইন্দো-প্যাসিফিক অঞ্চলের দিকে, ফলে ন্যাটোর অগ্রাধিকারে তার প্রভাব পড়তে বাধ্য।

তার মতে, গত বছর পাঁচ বছর ধরেই চীনের ব্যাপারে ন্যাটো জোটের মনোযোগ বাড়ছে।

ক্রোধে ফুঁসছে চীন

বৈরি প্রতিবেশী জাপান এবং দক্ষিণ কোরিয়ার সাথে ন্যাটো সামরিক জোটের এই দহরম মহরমে প্রচণ্ড ক্ষিপ্ত চীন। তারা মনে করছে তাদের কোণঠাসা করতে আমেরিকা ন্যাটো জোটকে এশিয়ায় সম্প্রসারিত করার প্রক্রিয়া শুরু করেছে।

মাদ্রিদে গত বছর ন্যাটো শীর্ষ বৈঠকের পরপরই চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিন পিং ব্রিকস জোটের এক ভার্চুয়াল শীর্ষ বৈঠকে দেওয়া তার ভাষণে বলেন, “কিছু দেশ চূড়ান্ত নিরাপত্তার ধুয়ো তুলে এশিয়ায় সামরিক জোট বিস্তৃত করতে চাইছে।’

তিনি সাবধান করেন, “এই প্রবণতা চলতে দেওয়া হলে বিশ্বে অস্থিরতা এবং নিরাপত্তাহীনতা বাড়বে।’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত

এই বিভাগের আরও খবর
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
চীনের কাছে আবারও এআই চিপ বিক্রি করবে এনভিডিয়া
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
বিদেশি চালকদের জন্য সৌদির নতুন নির্দেশনা
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
পুতিনের ওপর হতাশ ট্রাম্প, তবুও সম্পর্ক শেষ করেননি!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সিরিয়ায় রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে কমপক্ষে নিহত ৩০
সর্বশেষ খবর
১৫ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ
১৫ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপের ‘আসল ট্রফি’ ট্রাম্পের অফিসে, চেলসিতে যাচ্ছে রেপ্লিকা
ক্লাব বিশ্বকাপের ‘আসল ট্রফি’ ট্রাম্পের অফিসে, চেলসিতে যাচ্ছে রেপ্লিকা

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরশুরামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে ৫৫ সংগঠনের মানববন্ধন
পরশুরামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে ৫৫ সংগঠনের মানববন্ধন

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ রানের নিচে অলআউট হওয়া খুবই লজ্জার : চেজ
৩০ রানের নিচে অলআউট হওয়া খুবই লজ্জার : চেজ

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
রাবিতে জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অব্যাহত বৃষ্টিপাতে সাতক্ষীরার বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত, জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌরবাসী
অব্যাহত বৃষ্টিপাতে সাতক্ষীরার বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত, জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌরবাসী

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে প্রস্তুত তাইজুল
টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে প্রস্তুত তাইজুল

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে ভাবিনি : স্টার্ক
এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে ভাবিনি : স্টার্ক

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং
১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড
ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড

৩০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু
চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবায় শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ অষ্টগ্রাম
পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবায় শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ অষ্টগ্রাম

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় 
প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার
পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায়  প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি
বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পথেই হলো তার শেষ!
পথেই হলো তার শেষ!

৫৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা
এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি
বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঝালকাঠিতে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাগুরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
মাগুরায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু
পাকিস্তানে ভারী বৃষ্টিতে ১১১ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা