শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪১, রবিবার, ২৯ ডিসেম্বর, ২০২৪

ইসলামে সমাজসেবা ও সমাজকল্যাণ

ড. ইকবাল কবীর মোহন
অনলাইন ভার্সন
ইসলামে সমাজসেবা ও সমাজকল্যাণ

সমাজসেবা বা সামাজিক কার্যক্রম একটি কল্যাণমূলক কাজ। দুনিয়াবি দৃষ্টিতে সমাজসেবা সর্বজন সমর্থিত  ও স্বীকৃত একটি মহৎ কর্ম হিসেবে পরিগণিত। তবে ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজসেবা ইবাদত বলে গণ্য। জাতিসংঘের সংজ্ঞা অনুযায়ী ব্যক্তি ও তার পরিবেশের সঙ্গে সামঞ্জস্য বিধানে সহায়তাদানের লক্ষ্যে গৃহীত ও সংগঠিত কাজের সমষ্টিকে সমাজসেবা বলা হয়।

এই দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে মানবসম্পদ উন্নয়ন, সংরক্ষণ ও সমস্যা প্রতিরোধকল্পে গৃহীত ও সংগঠিত যাবতীয় কর্মকাণ্ড সমাজসেবার অর্ন্তভুক্ত। তবে ইসলামের দৃষ্টিতে সমাজসেবার পরিধি আরো ব্যাপক। দরিদ্র ও নিরীহ মানুষকে সাহায্য করা, ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্তকে খাদ্য ও পানীয় দান, বিধবাকে সাহায্য করা, অসুস্থ বা অসমর্থ মানুষের সেবা করা, আশ্রয়হীনকে আশ্রয় দান, বস্ত্রহীনকে বস্ত্র দান, অসচ্ছল মানুষের দারিদ্র্য বিমোচন, মানুষের সুবিধার জন্য রাস্তাঘাট ও সেতু নির্মাণ, বৃক্ষরোপণ, পরিবেশের উন্নয়ন, সন্ত্রাস নির্মূল, সামাজিক শান্তি ও স্থিতিশীলতা রক্ষা ইত্যাদি কাজ সমাজসেবার অন্তর্গত। মহান আল্লাহ এসব কর্মকে ঈমানদারদের জন্য একান্ত করণীয় হিসেবে উল্লেখ করেছেন।

আল্লাহ বলেন, ‘তোমরা সৎকর্ম ও আল্লাহভীতির কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা করো এবং পাপ ও সীমালঙ্ঘের কাজে পরস্পরকে সহযোগিতা কোরো না।’ (সুরা : মায়েদা, আয়াত : ২)।

মানবজাতির পথপ্রদর্শক মুহাম্মদ (সা.) নবুয়তের আগে ও পরে এ মহান কাজে তৎপর ছিলেন। মহানবী (সা.)-এর বয়স তখন ২৫ বছর। তিনি মানুষের দুঃখ-দুর্দশা দূর করা, সাহায্যপ্রার্থীকে সহযোগিতা করা, মজলুমকে সাহায্য করা, জুলুমকারীকে শায়েস্তা করা এবং দেশে শান্তি বজায় রাখার জন্য গঠন করেন কল্যাণ সংস্থা ‘হিলফুল ফুজুল’।

৪০ বছর বয়সে মহানবী (সা.) হেরা গুহায় নবুয়ত লাভ করলেন। এ সময় তিনি ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বাড়িতে আসেন এবং স্ত্রী খাদিজা (রা.)-এর কাছে তাঁর জীবন নিয়ে শঙ্কার কথা জানালেন। খাদিজা (রা.) স্বামীকে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন, ‘আল্লাহর কসম! আল্লাহ আপনাকে কখনোই অপমানিত করবেন না। আপনি তো আত্মীয়-স্বজনের সঙ্গে সদ্ব্যবহার করেন, অসহায়-দুর্বলের দায়িত্ব বহন করেন, নিঃস্বকে সাহায্য করেন। মেহমানের সমাদর করেন এবং দুর্দশাগ্রস্তকে সাহায্য করেন। ’ খাদিজা (রা.)-এর এই কথার মাধ্যমে মহানবী (সা.)-এর সেবাকর্ম সম্পর্কে জানা যায়, যা তিনি প্রতিনিয়ত সম্পন্ন করতেন। 

পবিত্র কোরআন ও হাদিসে মানবগোষ্ঠীর সেবার ওপরও জোর তাগিদ প্রদান করা হয়েছে।  কোরআনের ভাষ্য হচ্ছে, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত করবে ও কোনো কিছুকে তাঁর সঙ্গে শরিক করবে না এবং মা-বাবা, আত্মীয়-স্বজন, এতিম, অভাবগ্রস্ত, নিকট প্রতিবেশী, দূর প্রতিবেশী, সঙ্গী-সাথি, পথচারী এবং তোমাদের অধিকারভুক্ত দাস-দাসীদের প্রতি সদ্ব্যবহার করবে। নিঃসন্দেহে আল্লাহ দাম্ভিক ও অহংকারীকে পছন্দ করেন না, যারা কৃপণতা করে, মানুষকে কৃপণতার নির্দেশ দেয় এবং আল্লাহ নিজ অনুগ্রহে তাদের যা দিয়েছেন, তা গোপন করে।’ (সুরা : আন-নিসা, হাদিস : ৩৬-৩৭)।

অন্য আয়াতে আল্লাহ বলেন, ‘আর আমি তোমাকে দেখিয়েছি দুটি পথ, অতঃপর সে দুর্গম পথ অতিক্রম করে চলেনি। আপনি জানেন কি সে দুর্গম পথ কি? তা হলো কোনো দাস মুক্ত করা, অথবা দুর্ভিক্ষের দিনে খাদ্য দান করা, এতিমকে যে আত্মীয়তার সম্পর্কে সম্পর্কিত, অথবা ধূলি ধুসরিত মিসকিনকে। আর তাঁরা আল্লাহর মহব্বতে খাদ্য দান করে মিসকন, এতিম ও বন্দিকে। তারা বলে : কেবল আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য তোমাদেরকে আমরা খাদ্য দান করেছি, আমরা তোমাদের কাছে এর জন্য কোনো বিনিময় চাই না এবং কোনো কৃতজ্ঞতাও না।’ (সুরা : দাহর, আয়াত : ৮-৯)।

ইসলামের এই শিক্ষা অতীতে প্রতিটি মুসলমানের বিশ্বাস ও কর্মে প্রতিফলিত হয়েছিল। মহানবী (সা.) সামাজিক সেবাকে জিহাদের মতো গুরুত্বপূর্ণ বিষয় বলে আখ্যায়িত করেছেন। তিনি একদা বলেন, ‘যারা বিধবা এবং গরিবের উন্নতির জন্য কাজ করে তারাই যেন আল্লাহর পথে জিহাদের মতোই কাজ করল।’ তিনি বলেন, ‘তোমরা দান করো, সাহায্য করো এবং নিজেদের আগুন থেকে রক্ষা করো, সেদিন পর্যন্ত যখন তোমরা সামান্যতম সময়ও পাও।’

মহানবী (সা.) তাঁর অনুসারীদের বিভিন্ন সময় দান ও বদান্যতা সম্পর্কে উৎসাহিত করতেন। তিনি আরো বলেছেন, ‘যে কেউ কোনো ঈমানদারের দুঃখ দূর করবে আল্লাহ বিচারের দিন তার একটি কষ্ট লাঘব করে দেবেন। যে কেউ কোনো গরিব বা অভাবী মানুষের অভাব দূর করবে আল্লাহ দুনিয়া ও আখিরাতে তার অনেক সমস্যা দূর করে দেবেন। যে কেউ কোনো মুসলমানকে আশ্রয় দেবে আল্লাহ এখানে ও পরপারে তাকে আশ্রয় দেবেন। যে তার ভাইকে সাহায্য করে আল্লাহও তাকে সাহায্য করবেন।’ (সহিহ বুখারি)। 

আল্লাহর নবী মুহাম্মদ (সা.)-এর এসব উদ্দীপনামূলক ও গঠনমূলক বক্তব্য শুনে সাহাবিরা অভাবী ও অসহায় লোকদের সাহায্য ও সহযোগিতার জন্য সর্বদা প্রস্তুত থাকতেন। উমর ইবনে খাত্তাব (রা.) একদা রাতের বেলায় প্রজাদের অবস্থা দেখার জন্য শহরে ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন। এমন সময় হঠাৎ তাঁর নজর পড়ল দূরে এক তাঁবুর ওপর। তিনি কাছে গিয়ে দেখতে পেলেন তাঁবুর বাইরে এক লোক বসে আছে, আর তাঁবুর ভেতর থেকে কান্নার শব্দ ভেসে আসছে। 

উমর (রা.) লোকটির সমস্যা সম্পর্কে জানতে চাইলেন। লোকটি জবাব দিল, খলিফার কাছ থেকে সাহায্য পাওয়ার আশায় আমি এক মরুভূমি থেকে এখানে এসেছি। ভাই, আমার স্ত্রী এখন প্রসব বেদনায় কাতরাচ্ছে। খলিফা লোকটির কথা শোনা মাত্র তড়িঘড়ি করে বাসায় ফিরে গেলেন এবং প্রসবকালীন যেসব জিনিসের প্রয়োজন হয় তার সব কিছু নিয়ে স্ত্রীকে সঙ্গে করে তাঁবুতে ফিরে এলেন। 

উমর (রা.)-এর স্ত্রী তাঁবুতে প্রবেশ করে মহিলার যত্নে লেগে গেলেন আর উমর (রা.) বাইরে আগুন জ্বালিয়ে তাদের জন্য খাবার তৈরিতে ব্যস্ত হয়ে পড়লেন। খানিক পর উমর (রা.)-এর স্ত্রী তাঁবুর বাইরে এসে খুশিমনে জানালেন, ‘হে আমিরুল মুমেনিন! আপনার বন্ধুর জন্য খোশখবর হলো, তার একটি সন্তান জন্ম হয়েছে।’ লোকটি উমর (রা.) ও তাঁর স্ত্রীর কাজকর্ম দেখে এবার লজ্জাবোধ করতে লাগল। উমর (রা.) তার অবস্থা দেখে তাকে সান্ত্বনা দিয়ে বললেন, ‘না ভাই, ইতস্তত হওয়ার কিছু নেই। তুমি কোনো চিন্তাই করবে না।’

অভাবী, গরিব, দুঃখী, দাস, এতিম ও নিরুপায় বিধবাদের সেবার জন্য মহানবী (সা.)-এর সাহাবিরা প্রতিযোগিতা করতেন। মহানবী (সা.) বলেন, ‘আল্লাহ তা আলা তাঁর বান্দাদের ততক্ষণ পর্যন্ত সাহায্য করতে থাকেন, যতক্ষণ সে তার ভাইকে সাহায্য করতে থাকে।’ (আবু দাউদ)।

সমাজসেবামূলক কাজ পরকালে অনেক মূল্যবান আমল হিসেবে বিবেচিত হবে বলে রাসুল (সা.) মন্তব্য করেছেন। তিনি সাহাবিদের উদ্দেশে বলেন, ‘আমি কি তোমাদের রোজা, নামাজ ও সদকার চেয়ে মর্যাদাবান আমলের সংবাদ দেব?’ সাহাবিরা বলেন, হ্যাঁ। রাসুল (সা.) বলেন, ‘মানুষের মধ্যে সমঝোতা করে দেওয়া। কেননা মানুষের মধ্যকার বিশৃঙ্খলা ধ্বংসাত্মক।’ (মুসনাদে আহমদ : ২৭,৫০৮)।

সমাজসেবার অন্যতম একটি কাজ রোগীর খোঁজখবর নেওয়া। মহানবী (সা.) এ প্রসঙ্গে বলেন, ‘যখন কোনো ব্যক্তি কোনো রোগীকে দেখতে যায়, আসমানে তখন একজন প্রার্থনাকারী প্রার্থনা করতে থাকে, তুমি সুখী হও, তোমার পথচলা বরকতময় হোক, তুমি জান্নাতে স্থান লাভ করো।’ (মুসনাদে আহমদ : ১৪১২)
তিনি আরও বলেন, ‘যে ব্যক্তি কোনো মুসলিমের কষ্ট দূর করবে, আল্লাহ তাকে কিয়ামতের দিনের বিপদসমূহের একটি বড় বিপদ দূর করে দেবেন।’ (সহিহ বুখারি, হাদিস : ২৪৪২)

সমাজসেবা ইসলামী দাওয়াতের ভূমিকাস্বরূপ। মহানবী (সা.) সমাজসেবার মাধ্যমে আরবের মানুষের হৃদয় জয় করেছিলেন। তাই মানবতাকে বাঁচাতে হলে ইসলামের শিক্ষাকে বাস্তবায়ন করতে হবে। গরিব, অভাবী ও অসহায় মানুষকে ভালোবাসতে হবে এবং তাদের সাহায্যে উদারভাবে এগিয়ে আসতে হবে।

লেখক : প্রাবন্ধিক, প্রকাশক ও সাবেক ডিএমডি, আইবিএল ও স্ট্যান্ডার্ড ব্যাংক পিএলসি

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
যারা সৎপথে জীবিকা নির্বাহ করে তারা খোদার প্রিয় বন্ধু
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
সৌদি পৌঁছেছেন ৯ হাজার ৫৪৯ হজযাত্রী
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
জাকাত ইসলামের একটি ভিত্তি
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
দেশ ও মানুষের কল্যাণে যোগ্য নেতৃত্বের গুরুত্ব
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামের চোখে শ্রম ও শ্রমিক
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
ইসলামে শ্রমিকের মর্যাদা ও অধিকার
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
মুমিনের জীবনে প্রকৃত সুখ ও সফলতা
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
ইসলামী শিক্ষাব্যবস্থার আধুনিক রূপান্তর
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
শিক্ষা অর্জনের প্রেরণা জোগায় কোরআন
সর্বশেষ খবর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর
২৬ বাংলাদেশি কর্মীর দুর্দশা তদন্তের নির্দেশ ফিজি প্রধানমন্ত্রীর

১ সেকেন্ড আগে | পরবাস

নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫
নারায়ণগঞ্জে গাঁজাসহ আটক ৫

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১২৫৫ জন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা
‘এখনও কাশ্মীরের জঙ্গলে’ লুকিয়ে আছে পেহেলগাঁও হামলাকারীরা: ভারতীয় তদন্ত সংস্থা

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা
বাংলাদেশ-আরব আমিরাত টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি ঘোষণা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ
মে দিবসে আমেরিকায় হাজারের বেশি স্থানে ট্রাম্পবিরোধী বিক্ষোভ

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ত্বকের যত্নে কমলার খোসা
ত্বকের যত্নে কমলার খোসা

২২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?
এরপর নেতানিয়াহুর ‘নজরে’ কি দামেস্ক?

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত
মহেশপুর সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি কৃষক আহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
জয়পুরহাটে শ্রমিক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার
শুল্কযুদ্ধে অ্যাপলের খরচ বাড়ছে প্রায় বিলিয়ন ডলার

৪০ মিনিট আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি
পাকিস্তান সীমান্তবর্তী পাঁচ ভারতীয় সেনাঘাঁটিতে গোলাগুলি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস
ছুটির দিনেও স্বাস্থ্যকর নয় ঢাকার বাতাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা
আবহাওয়া অফিসের নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা
ইয়েমেনে হুতিদের লক্ষ্য করে ফের মার্কিন বিমান হামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
অনুমতি ছাড়া হজ পালন না করার অনুরোধ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন
লোক-দেখানো ইবাদত মূল্যহীন

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু
বাণিজ্যযুদ্ধ, মার্কিনবাজারে চরম অস্থিরতার ক্ষণগণনা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ
তাসকিনকে নিয়ে সুখবর পেল বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ
বাড়ছে ডেঙ্গুর প্রকোপ: মার্চের তুলনায় এপ্রিলে আক্রান্ত-মৃত্যু দ্বিগুণ

২ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’
‘চাকরির সুযোগ তৈরিতে বেসরকারি খাতের বিকল্প নেই’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান
পরিচ্ছন্নতা ও দখলমুক্ত পরিবেশ নিশ্চিতে উত্তরা ঘুরে দেখলেন রাজউক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ
মুক্তিযোদ্ধা হেলেন করিমের ৮ম মৃত্যুবার্ষিকী আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!
আমেরিকার ব্যবহারের জন্য আইফোন তৈরি হবে ভারতে!

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ
পীরগঞ্জ বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে শ্রমিকদের মাঝে মাটিকাটার উপকরণ বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে
নতুন রূপে মেটা এআই, যে সুবিধা পাওয়া যাবে

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের
নতুন করে আলোচনার ইঙ্গিত আমেরিকা-চীনের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল
রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ কাল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪
দিল্লিতে প্রবল বৃষ্টিপাত, নিহত ৪

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান
নতুন প্রেমের ‘আনুষ্ঠানিক’ ঘোষণা দিলেন শিখর ধাওয়ান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট
পাকিস্তানি সেনাদের গুলিতে উড়ে গেল ভারতীয় সেনা চেকপোস্ট

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া
উত্তেজনা বাড়িয়ে ভারত সীমান্তে পাকিস্তানের পূর্ণমাত্রার সামরিক মহড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান
করিডর দেয়ার সিদ্ধান্ত আসতে হবে নির্বাচিত সংসদ থেকে : তারেক রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর
আমরা প্রস্তুত, আমাদের পরীক্ষা নিও না : হুঁশিয়ারি পাকিস্তান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা
গাজা যুদ্ধের বিপক্ষে দাঁড়াচ্ছে বহু ইসরায়েলি সেনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস
আমরা ১৭ বছর গাছের গোড়ায় পানি ঢেলেছি, এখন ফল খাচ্ছেন আপনারা : মির্জা আব্বাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা
ভারতের হামলার আশঙ্কায় পাকিস্তাননিয়ন্ত্রিত কাশ্মীরে হাজারের বেশি মাদ্রাসা বন্ধ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল
সালমানকে প্রেমিক স্বীকার করতে চাইতো না ঐশ্বরিয়া, ছিল দ্বিচারিতা : সোহেল

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক
নারী সংস্কার কমিশনের প্রস্তাবনা চরম ধৃষ্টতাপূর্ণ : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ
ম্যাচসেরা হয়ে পেলেন ১ লাখ, জরিমানা দিলেন ১২ লাখ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে
পাঁচ দিন টানা বৃষ্টির সম্ভাবনা যেসব অঞ্চলে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান
পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি নাজমুল করিম, সম্পাদক আনিসুজ্জামান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ
যাত্রাবিরতির দাবিতে ট্রেন থামিয়ে রাজশাহীতে বিক্ষোভ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত
জাপানে সাপের কারণে ব্যস্ততম বুলেট ট্রেন চলাচলে ব্যাঘাত

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু
পুলিশ দেখে লুকাতে গিয়ে হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে সাবেক কাউন্সিলরের মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মহাসমাবেশ সফল করতে হেফাজতের গণমিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি
“রাত না কাটালে বাদ!” অঞ্জনার বিস্ফোরক স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স
পাকিস্তানের আকাশসীমা বন্ধ, সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণ চাইল ভারতীয় এয়ারলাইন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি
গ্রিনকার্ড থাকলেই নিশ্চিন্ত নন, যুক্তরাষ্ট্রে শুরু নতুন নজরদারি

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে
ইসরায়েলের দখলকৃত জেরুজালেমের দাবানল নিয়ন্ত্রণে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন
বিশ্বের সবচেয়ে বয়স্ক নারী মারা গেছেন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ
৩ মে রাজধানীতে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা
আবারও ব্যাট-বল নিয়ে মাঠে নামছেন শোবিজ তারকারা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান
বিদেশি বিনিয়োগ আহ্বান, অথচ গ্যাস-বিদ্যুৎ পাচ্ছে না স্থানীয় উদ্যোক্তারা: মেঘনা গ্রুপ চেয়ারম্যান

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন
সাবেক আইজিপি মো. মোদাব্বির হোসেন চৌধুরী মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টাকে সরিয়ে দিলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে এনসিপির সমাবেশ নিয়ে যে বার্তা নাহিদের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ
কাশ্মীর নিয়ে ভারত ও যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর আলাপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন
নয়াপল্টনে মে দিবসের সমাবেশে বিএনপির শোডাউন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প
ইরানের তেল কিনলেই মার্কিন নিষেধাজ্ঞা: ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক