শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কেন বজ্রপাতে এত মৃত্যু

মারা গেছে আরও ছয়জন, আগস্টেই মৃত্যু ২২৮ জনের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
কেন বজ্রপাতে এত মৃত্যু

বজ্রপাতের কারণে বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ বজ্রপাতের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি এবং এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের প্রাণহানির সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। হিসাব বলছে, বাংলাদেশে সপ্তাহে গড়ে চারজন মানুষ বজ্রপাতে মারা যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা জানান, বাতাসে সিসার পরিমাণ বৃদ্ধি, অতিরিক্ত তাপমাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার এবং এর রেডিয়েশন, গ্রামে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক টাওয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি, উঁচু বৃক্ষের সংখ্যা কমে যাওয়া এবং জলাভূমি ভরাটের কারণে বজ্রপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের শুধু আগস্ট মাসেই বজ্রপাতে ২২৮ জনের মৃত্যু হয় (সূত্র : সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস  ফোরাম)। ৮ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া গতকাল বজ্রপাতে খুলনার ডুমুরিয়া ও পাইকগাছায় দুই ভাইসহ তিনজন এবং মুন্সীগঞ্জে দুই খালাতো ভাই বোন ও মামাসহ তিন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের তথ্যে, ২০১১ থেকে ২০২০ পর্যন্ত বজ্রপাতে দেশে ২ হাজার ১৬৪ জনের মৃত্যু হয়। এই হিসাবে সপ্তাহে বজ্রপাতে গড়ে চারজন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ফাউন্ডেশন ফর ডিজাস্টার ফোরামের তথ্যে, ২০১০ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ৩ হাজার ২৭৩ জন মানুষ বজ্রপাতে নিহত হন। এর মধ্যে ২০২১ সালেই বজ্রপাতে মারা যান ৩৬৩ জন। দেশের নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ এবং সিলেটসহ বিস্তীর্ণ হাওরাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বজ্রপাতে প্রাণহানির ঘটনা বেশি ঘটছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, গ্রামাঞ্চলে খোলা স্থানে বজ্র নিরোধক স্থাপনা ও উঁচু গাছের অভাবে প্রাণহানির ঘটনা বেশি ঘটছে। সাধারণত গ্রামে বড় বড় গাছ বজ্র প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। কিন্তু বসতবাড়ি নির্মাণ ও কৃষিকাজের জন্য গাছ কেটে ফেলায় বজ্রপাতে প্রাণহানি আগের চেয়ে বেশি ঘটছে। সাধারণত এপ্রিল-মে এই সময়ে গ্রামাঞ্চলে কৃষকরা ধান কাটায় ব্যস্ত থাকেন। এর ফলে তাদের বজ্রপাতে দুর্ঘটনায় পড়তে বেশি দেখা যায়। তারা আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বজ্রপাত আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারণত দেশে বর্ষা এবং বর্ষা মৌসুমের আগে পরে বজ্রপাত বেশি হয়। কিন্তু বদলে যাওয়া আবহাওয়ার কারণে এখন এ সময়ের বাইরেও বজ্রপাতের ঘটনা ঘটছে। বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধিও এর অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবেষণা বলছে, ১৯৮৪ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের তাপমাত্রা গড়ে ১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে এ সময়ের মধ্যে রংপুরে বজ্রপাতের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বজ্রপাতে মানুষের হতাহতের শঙ্কা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। তথ্য বলছে, বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুবরণ করছে জেলে ও কৃষকরা।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কয়েক বছর ধরেই বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ এখন খোলা মাঠে অনেক বেশি কৃষিকাজে জড়িত। আবার আগের তুলনায় মৎস্য চাষও বেশি হচ্ছে। এই দুই পেশায় জড়িতরা খোলা স্থানে থাকেন। এ জন্য বজ্রপাতে এদের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকিও বেশি। ক্ষয়ক্ষতি কমাতে এপ্রিলের শুরু থেকেই এ বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানো দরকার। এ বিষয়গুলো পাঠ্যবইতে রাখতে হবে। হাওর এলাকাগুলোতে বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি করা যেতে পারে। একই সঙ্গে বজ্রপাতে চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ততটা জানেন না। এ বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে হবে। আবার বজ্রপাতের শিকার ব্যক্তিদের সরকারি অর্থ সহায়তার পরিমাণ খুব কম। এটি বৃদ্ধি করা উচিত। 

 

বিশেষজ্ঞরা জানান, আগে শহর-গ্রামে যে সংখ্যায় উঁচু গাছ ছিল তা এখন কমে এসেছে। এ জন্য বজ্রপাতের সংখ্যা বাড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মেঘের ধরনেও পরিবর্তন এসেছে। যখনই মাথার ওপর গভীর কালো মেঘ দেখা যাবে তখনই বুঝতে হবে যে এখানে বজ্রপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হবে। আর খোলা জায়গায় কোথাও আশ্রয় না থাকলে নিজেকে গুটিয়ে বসতে হবে। একইভাবে হাওর বা নদীতে বসে থাকলেও গুটিয়ে বসতে হবে। মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে কৃষকদের অনেকেই মৃত্যুবরণ করেন। অনেকেই বুঝতে পারেন না যে, বজ্রপাতের সময় কী করবেন। এ জন্য এ বিষয়ে যত বেশি প্রচার-প্রচারণা চালানো হবে ততই ক্ষতির পরিমাণ কমবে।

বজ্রবৃষ্টি শুরু হলে তা ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ সময়ে মানুষকে ঘরে অবস্থান করতে হবে। অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিতে বলেছেন। টিনের চালা এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। উঁচু গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার, ধাতব খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার থেকে দূরে থাকতে হবে। এ ছাড়া বজ্রপাতের সময় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, টিভি ও ফ্রিজ ব্যবহার থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করতে বলেছেন।

সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের প্রকল্পগুলোর মধ্যে যদি বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন করা যায় তাহলে কিছুটা উপকার হবে। কিন্তু শুধু ছাউনি বানিয়ে কোনো লাভ হবে না। দেশে বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি কৃষকরা মারা যাচ্ছেন। সাধারণত কৃষকরা গরমে কৃষিকাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না, তারা বৃষ্টির সময় কাজ করতে আগ্রহী। বৃষ্টি শুরু হলে কৃষকদের অনেকে গাছের নিচে গিয়ে দাঁড়ান কিন্তু এতে প্রাণহানির ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এ জন্য দেশের হাওরাঞ্চলে কৃষকদের জন্য বজ্রপাত নিরোধক দণ্ড স্থাপন করা জরুরি। আমরা দেশীয় প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে এ স্থাপনা তৈরি করতে পারি। 

সরকারি উদ্যোগ : সরকার বজ্রপাতকে দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। বজ্রপাত থেকে মানুষকে সুরক্ষা দিতে বেশ কিছু প্রকল্পও গ্রহণ করা হয়েছে। বজ্রপাতে মৃত্যু ঠেকাতে গ্রহণ করা হয়েছে ‘তালগাছ প্রকল্প’। যা কার্যত ফলপ্রসূ হয়নি। সম্প্রতি বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর, মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সহযোগিতায় বজ্রপাত সম্পর্কে আগাম তথ্য পেতে ‘হাই ইমপেক্ট ওয়েদার এসেসমেন্ট’ নামে একটি প্রযুক্তি চালু করেছে। এই টুলিকিটের মাধ্যমে ৫৪ ঘণ্টা আগেই বজ্রপাত সম্পর্কে আগাম তথ্য পাওয়া যাবে বলে জানা যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃষক ও জেলেদের কাছে এ ধরনের প্রযুক্তি সহজলভ্য না হওয়ায় এটি খুব বেশি কাজে লাগবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। এ ছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, বজ্রপাত থেকে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সরকার ‘হাওর রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’ নামে নতুন একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। মূলত দেশের হাওর এলাকার যে বিস্তীর্ণ অঞ্চল সেখানে বজ্রপাতের ধরন দেখা হবে। এসব এলাকায় ঘরবাড়ি না থাকায় কেউ বজ্রপাতের সময় আশ্রয় নিতে পারে না। এ জন্য ঝুঁকি বেশি থাকার কারণে এই হাওর এলাকা ঘিরেই সরকার প্রথম প্রকল্প নিতে যাচ্ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও ভৈরবে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। এসব এলাকায় কিছু স্থাপনা গড়ে তোলা হবে। সেখানে কিছু বজ্রপাত প্রতিরোধক দণ্ড স্থাপন করা হবে। আর দ্বিতীয় পর্যায়ে বরেন্দ্র অঞ্চলসহ যেখানে মাঠের বিস্তৃতি বেশি এবং আশ্রয় নেওয়ার স্থান নেই সেসব এলাকায় আরও কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

বড় গাছ কমে যাওয়ায় বেড়েছে মৃত্যু : ড. কবিরুল বাশার

বায়ুদূষণের কারণে বজ্রপাত বাড়ছে : ড. গোলাম মোহাম্মদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
ভারতে তিন বাংলাদেশিকে কুপিয়ে হত্যা
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
বাংলামোটরে তীব্র যানজটের সৃষ্টি
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
আত্মসমর্পণের দরখাস্ত করেও পালিয়ে গেলেন রাজউক কর্মকর্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
অস্ত্র মামলায় সুব্রত বাইনের বিচার শুরু
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
সৌদি রিয়ালের পরিবর্তে ভিম সাবান!
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
এআই চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় অস্ট্রেলিয়ার সহায়তা চাইল ইসি
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
খাদ্য বণ্টনে বৈষম্যই ক্ষুধার মূল কারণ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও পাঁচজনের সাক্ষ্য
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান
সবচেয়ে শক্তিশালী ও দূরবর্তী রেডিও বলয়ের সন্ধান

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কুমিল্লায় ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি
জলবায়ু ঋণ বাতিলের দাবিতে কলাপাড়ায় মানববন্ধন ও সাইকেল র‍্যালি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ
সম্মতি ছাড়াই ঢাবির দুই অধ্যাপককে ইউটিএল'র কমিটিতে রাখার অভিযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ
আমরা গণতান্ত্রিক সরকার ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করতে চাই : সালাহউদ্দীন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইঞ্জিনিয়ার্স ও সিগন্যালস্ কোরের রিক্রুট ব্যাচের সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ
পঞ্চগড়ে ফুলের চারা রোপণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ অক্টোবর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক