শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২ আপডেট:

কেন বজ্রপাতে এত মৃত্যু

মারা গেছে আরও ছয়জন, আগস্টেই মৃত্যু ২২৮ জনের
জিন্নাতুন নূর
প্রিন্ট ভার্সন
কেন বজ্রপাতে এত মৃত্যু

বজ্রপাতের কারণে বাংলাদেশে এখন সবচেয়ে বেশিসংখ্যক মানুষের প্রাণহানি ঘটছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশ বজ্রপাতের ক্ষেত্রে অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর একটি এবং এই প্রাকৃতিক দুর্যোগে মানুষের প্রাণহানির সংখ্যাও বৃদ্ধি পাচ্ছে। হিসাব বলছে, বাংলাদেশে সপ্তাহে গড়ে চারজন মানুষ বজ্রপাতে মারা যাচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা জানান, বাতাসে সিসার পরিমাণ বৃদ্ধি, অতিরিক্ত তাপমাত্রা, মাত্রাতিরিক্ত মোবাইল ফোনের ব্যবহার এবং এর রেডিয়েশন, গ্রামে মোবাইল ফোন নেটওয়ার্ক টাওয়ারের সংখ্যা বৃদ্ধি, উঁচু বৃক্ষের সংখ্যা কমে যাওয়া এবং জলাভূমি ভরাটের কারণে বজ্রপাতের মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। চলতি বছরের শুধু আগস্ট মাসেই বজ্রপাতে ২২৮ জনের মৃত্যু হয় (সূত্র : সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস  ফোরাম)। ৮ সেপ্টেম্বর সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় বজ্রপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয়। এ ছাড়া গতকাল বজ্রপাতে খুলনার ডুমুরিয়া ও পাইকগাছায় দুই ভাইসহ তিনজন এবং মুন্সীগঞ্জে দুই খালাতো ভাই বোন ও মামাসহ তিন শিশুর মৃত্যুর ঘটনা ঘটে।

দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের তথ্যে, ২০১১ থেকে ২০২০ পর্যন্ত বজ্রপাতে দেশে ২ হাজার ১৬৪ জনের মৃত্যু হয়। এই হিসাবে সপ্তাহে বজ্রপাতে গড়ে চারজন মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ফাউন্ডেশন ফর ডিজাস্টার ফোরামের তথ্যে, ২০১০ থেকে ২০২১ পর্যন্ত ৩ হাজার ২৭৩ জন মানুষ বজ্রপাতে নিহত হন। এর মধ্যে ২০২১ সালেই বজ্রপাতে মারা যান ৩৬৩ জন। দেশের নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, কিশোরগঞ্জ, গাইবান্ধা, সিরাজগঞ্জ এবং সিলেটসহ বিস্তীর্ণ হাওরাঞ্চল, উত্তরাঞ্চল ও উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে বজ্রপাতে প্রাণহানির ঘটনা বেশি ঘটছে।

সংশ্লিষ্টরা জানান, গ্রামাঞ্চলে খোলা স্থানে বজ্র নিরোধক স্থাপনা ও উঁচু গাছের অভাবে প্রাণহানির ঘটনা বেশি ঘটছে। সাধারণত গ্রামে বড় বড় গাছ বজ্র প্রতিরোধক হিসেবে কাজ করে। কিন্তু বসতবাড়ি নির্মাণ ও কৃষিকাজের জন্য গাছ কেটে ফেলায় বজ্রপাতে প্রাণহানি আগের চেয়ে বেশি ঘটছে। সাধারণত এপ্রিল-মে এই সময়ে গ্রামাঞ্চলে কৃষকরা ধান কাটায় ব্যস্ত থাকেন। এর ফলে তাদের বজ্রপাতে দুর্ঘটনায় পড়তে বেশি দেখা যায়। তারা আরও বলেন, জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে বজ্রপাত আগের তুলনায় বৃদ্ধি পেয়েছে। সাধারণত দেশে বর্ষা এবং বর্ষা মৌসুমের আগে পরে বজ্রপাত বেশি হয়। কিন্তু বদলে যাওয়া আবহাওয়ার কারণে এখন এ সময়ের বাইরেও বজ্রপাতের ঘটনা ঘটছে। বিশ্বব্যাপী তাপমাত্রা বৃদ্ধিও এর অন্যতম কারণ বলে ধারণা করা হচ্ছে। গবেষণা বলছে, ১৯৮৪ থেকে ২০১৩ সালের মধ্যে দেশের উত্তরাঞ্চলের রংপুর বিভাগের তাপমাত্রা গড়ে ১ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে এ সময়ের মধ্যে রংপুরে বজ্রপাতের পরিমাণও বৃদ্ধি পেয়েছে। এ ছাড়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে বজ্রপাতে মানুষের হতাহতের শঙ্কা আরও বৃদ্ধি পাবে বলে সংশ্লিষ্টরা মনে করছেন। তথ্য বলছে, বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি মৃত্যুবরণ করছে জেলে ও কৃষকরা।

বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) পানি ও বন্যা ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউটের অধ্যাপক ও জলবায়ু বিশেষজ্ঞ ড. এ কে এম সাইফুল ইসলাম বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, কয়েক বছর ধরেই বজ্রপাতে ক্ষয়ক্ষতি ও প্রাণহানির পরিমাণ বৃদ্ধি পেয়েছে। মানুষ এখন খোলা মাঠে অনেক বেশি কৃষিকাজে জড়িত। আবার আগের তুলনায় মৎস্য চাষও বেশি হচ্ছে। এই দুই পেশায় জড়িতরা খোলা স্থানে থাকেন। এ জন্য বজ্রপাতে এদের ক্ষতি হওয়ার ঝুঁকিও বেশি। ক্ষয়ক্ষতি কমাতে এপ্রিলের শুরু থেকেই এ বিষয়ে ব্যাপক প্রচারণা চালানো দরকার। এ বিষয়গুলো পাঠ্যবইতে রাখতে হবে। হাওর এলাকাগুলোতে বজ্রপাত থেকে রক্ষার জন্য আশ্রয় কেন্দ্র তৈরি করা যেতে পারে। একই সঙ্গে বজ্রপাতে চিকিৎসা ব্যবস্থা সম্পর্কে সাধারণ মানুষ ততটা জানেন না। এ বিষয়গুলো নিয়ে কাজ করতে হবে। আবার বজ্রপাতের শিকার ব্যক্তিদের সরকারি অর্থ সহায়তার পরিমাণ খুব কম। এটি বৃদ্ধি করা উচিত। 

 

বিশেষজ্ঞরা জানান, আগে শহর-গ্রামে যে সংখ্যায় উঁচু গাছ ছিল তা এখন কমে এসেছে। এ জন্য বজ্রপাতের সংখ্যা বাড়ছে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে মেঘের ধরনেও পরিবর্তন এসেছে। যখনই মাথার ওপর গভীর কালো মেঘ দেখা যাবে তখনই বুঝতে হবে যে এখানে বজ্রপাতের আশঙ্কা রয়েছে। এ অবস্থায় নিরাপদ স্থানে আশ্রয় নিতে হবে। আর খোলা জায়গায় কোথাও আশ্রয় না থাকলে নিজেকে গুটিয়ে বসতে হবে। একইভাবে হাওর বা নদীতে বসে থাকলেও গুটিয়ে বসতে হবে। মাঠে কাজ করার সময় বজ্রপাতে কৃষকদের অনেকেই মৃত্যুবরণ করেন। অনেকেই বুঝতে পারেন না যে, বজ্রপাতের সময় কী করবেন। এ জন্য এ বিষয়ে যত বেশি প্রচার-প্রচারণা চালানো হবে ততই ক্ষতির পরিমাণ কমবে।

বজ্রবৃষ্টি শুরু হলে তা ৩০ থেকে ৪৫ মিনিট পর্যন্ত স্থায়ী হয়। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, এ সময়ে মানুষকে ঘরে অবস্থান করতে হবে। অতি জরুরি প্রয়োজনে রাবারের জুতা পরে বাইরে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। যত দ্রুত সম্ভব দালান বা কংক্রিটের ছাউনির নিচে আশ্রয় নিতে বলেছেন। টিনের চালা এড়িয়ে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। উঁচু গাছপালা ও বৈদ্যুতিক খুঁটি ও তার, ধাতব খুঁটি, মোবাইল টাওয়ার থেকে দূরে থাকতে হবে। এ ছাড়া বজ্রপাতের সময় মোবাইল ফোন, ল্যাপটপ, কম্পিউটার, টিভি ও ফ্রিজ ব্যবহার থেকে দূরে থাকতে বলেছেন। বজ্রপাতের সময় শিশুদের খোলা মাঠে খেলাধুলা থেকে বিরত রাখতে হবে। প্রতিটি বিল্ডিংয়ে বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন নিশ্চিত করতে বলেছেন।

সেভ দ্য সোসাইটি অ্যান্ড থান্ডারস্টর্ম অ্যাওয়ারনেস ফোরামের সাধারণ সম্পাদক রাশিম মোল্লা বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, সরকারের প্রকল্পগুলোর মধ্যে যদি বজ্র নিরোধক দণ্ড স্থাপন করা যায় তাহলে কিছুটা উপকার হবে। কিন্তু শুধু ছাউনি বানিয়ে কোনো লাভ হবে না। দেশে বজ্রপাতে সবচেয়ে বেশি কৃষকরা মারা যাচ্ছেন। সাধারণত কৃষকরা গরমে কৃষিকাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন না, তারা বৃষ্টির সময় কাজ করতে আগ্রহী। বৃষ্টি শুরু হলে কৃষকদের অনেকে গাছের নিচে গিয়ে দাঁড়ান কিন্তু এতে প্রাণহানির ঝুঁকি আরও বেড়ে যায়। এ জন্য দেশের হাওরাঞ্চলে কৃষকদের জন্য বজ্রপাত নিরোধক দণ্ড স্থাপন করা জরুরি। আমরা দেশীয় প্রযুক্তি কাজে লাগিয়ে এ স্থাপনা তৈরি করতে পারি। 

সরকারি উদ্যোগ : সরকার বজ্রপাতকে দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করেছে। বজ্রপাত থেকে মানুষকে সুরক্ষা দিতে বেশ কিছু প্রকল্পও গ্রহণ করা হয়েছে। বজ্রপাতে মৃত্যু ঠেকাতে গ্রহণ করা হয়েছে ‘তালগাছ প্রকল্প’। যা কার্যত ফলপ্রসূ হয়নি। সম্প্রতি বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদফতর, মার্কিন মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সহযোগিতায় বজ্রপাত সম্পর্কে আগাম তথ্য পেতে ‘হাই ইমপেক্ট ওয়েদার এসেসমেন্ট’ নামে একটি প্রযুক্তি চালু করেছে। এই টুলিকিটের মাধ্যমে ৫৪ ঘণ্টা আগেই বজ্রপাত সম্পর্কে আগাম তথ্য পাওয়া যাবে বলে জানা যায়। কিন্তু বিশেষজ্ঞরা বলছেন, কৃষক ও জেলেদের কাছে এ ধরনের প্রযুক্তি সহজলভ্য না হওয়ায় এটি খুব বেশি কাজে লাগবে কি না তা নিয়ে সন্দেহ আছে। এ ছাড়া দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদফতর সূত্রে জানা যায়, বজ্রপাত থেকে ক্ষয়ক্ষতি কমাতে সরকার ‘হাওর রিস্ক ম্যানেজমেন্ট’ নামে নতুন একটি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। মূলত দেশের হাওর এলাকার যে বিস্তীর্ণ অঞ্চল সেখানে বজ্রপাতের ধরন দেখা হবে। এসব এলাকায় ঘরবাড়ি না থাকায় কেউ বজ্রপাতের সময় আশ্রয় নিতে পারে না। এ জন্য ঝুঁকি বেশি থাকার কারণে এই হাওর এলাকা ঘিরেই সরকার প্রথম প্রকল্প নিতে যাচ্ছে। প্রাথমিক পর্যায়ে নেত্রকোনা, সুনামগঞ্জ, হবিগঞ্জ ও ভৈরবে এ প্রকল্প বাস্তবায়িত হবে। এসব এলাকায় কিছু স্থাপনা গড়ে তোলা হবে। সেখানে কিছু বজ্রপাত প্রতিরোধক দণ্ড স্থাপন করা হবে। আর দ্বিতীয় পর্যায়ে বরেন্দ্র অঞ্চলসহ যেখানে মাঠের বিস্তৃতি বেশি এবং আশ্রয় নেওয়ার স্থান নেই সেসব এলাকায় আরও কিছু প্রকল্প গ্রহণ করা হবে।

বড় গাছ কমে যাওয়ায় বেড়েছে মৃত্যু : ড. কবিরুল বাশার

বায়ুদূষণের কারণে বজ্রপাত বাড়ছে : ড. গোলাম মোহাম্মদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
বান্দরবানের থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
বান্দরবানের থানচির নাফাখুমে পর্যটক নিখোঁজ
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
ভোরের কুয়াশা চাদর
ভোরের কুয়াশা চাদর
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
সড়ক অবরোধ করে অপসোনিন শ্রমিকদের বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলো আরও ৬১ হাজার টন গম
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
সিলেটে ঘরে মিলল মেডিকেল শিক্ষার্থীর লাশ
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
ভারতে ফের বিস্ফোরণ ৯ পুলিশ নিহত
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
সর্বশেষ খবর
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

২৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৩১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৩৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৪০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা