শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৫, রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিএনপির শাসনামলে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে: হানিফ

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির শাসনামলে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে: হানিফ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাতে পঁচাত্তর সালে এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপির শাসনামলে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

আওয়ামী লীগ মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে- বিএনপি নেতাদের এমন মন্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ভূতের মুখে রাম নাম। বিএনপি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল। সেই সময়ে কী ইতিহাস তৈরি করেছিলেন আপনারা, মনে পড়ে? আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের ২৬ হাজার নেতা-কর্মী আপনাদের সন্ত্রাসীদের হাতে প্রাণ হারিয়েছিল। তখন কোথায় ছিল মানবাধিকার? আপনারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মী প্রাণ হারিয়েছিল। হামলায় আহত ৫০০ জন এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছে। মানুষ কি এসব ভুলে গেছে? আর আজ আপনারা মানবতার কথা বলেন। লজ্জা হওয়া উচিত।

রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের সরকারি হাজী আব্দুল জলিল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বোমা হামলায় আহত হবিগঞ্জের কৃতি সন্তান সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এম এস কিবরিয়া যখন মৃত্যু পথযাত্রী তখন একটি হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করার জন্য বলা হয়েছিল- আপনারা দেননি। অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আনার পথে তিনি মারা গেলেন। আহসানউল্লাহ মাস্টারকে দুপুরের জনসভায় যাওয়ার পথে বিএনপির সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে। নাটোরের মমতাজ উদ্দিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। তখন কোথায় ছিল আপনাদের মানবাধিকার। 

বিএনপি-জামায়াত নতুন করে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়েছে এমন অভিযোগ করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বিএনপির ব্যর্থতার কারণে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিল। যে বাংলাদেশে দুর্নীতিতে পরপর পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল, সেই দেশ আজ বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, ঢাকায় মেট্রোরেল, পায়রা বন্দরসহ অজস্র উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক জেফরি শ্যাস বলেছেন, শেখ হাসিনা মুকুটের মধ্যে মণি। মুকুট মণি। গোটা বিশ্ব যখন বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করছে, তখন আমাদের দেশে স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত নতুন করে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়েছে। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করার মানসিকতা পোষণ করে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব বলেছেন- এই সরকার নাকি সংবিধান লঙ্ঘন করছে। আমি জানতে চাই, আওয়ামী লীগ কোন ধারায়, কোথায় সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। আপনি সংবিধান লঙ্ঘনের কথা বলেন অথচ আপনার দলের জন্মই অসাংবিধানিক পন্থায়। বন্দুকের নলে ক্ষমতা দখল করে অবৈধ পথে জন্ম হয়েছে। আগে নিজের (দলের) জন্মকে সাংবিধানিক পন্থায় ঠিক করুন, তারপর কথা বলুন।

দেশ স্বাধীনের পর আওয়ামী লীগ সংবিধান প্রতিষ্ঠা করেছে। আওয়ামী লীগ সংবিধান অনুযায়ী চলে। সংবিধানের প্রতি যদি এতই দরদ থাকে তাহলে অসাংবিধানিক পন্থা বাদ দিয়ে সংবিধান অনুযায়ী আগামী সংসদ নির্বাচনে আসুন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার, অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার সংবিধানের কোথায় আছে, এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।

বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনে ভয় পেয়ে বাস মালিক-শ্রমিকরা খুলনায় ধর্মঘট দিয়েছে বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আন্দোলন শুনলে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়। কারণ বিএনপি সন্ত্রাস, হত্যা ও খুনির দল। ২০১৩-২০১৪ সালে বিএনপি আন্দোলনের নামে শত শত বাস, ট্রাক পুড়িয়ে দিয়েছে। মানুষ হত্যা করেছে। অতীতে দেশের মানুষ আন্দোলনের নামে তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড দেখেছে। এসব কারণে মালিক-শ্রমিকরা বিএনপিকে ভয় পায়। তাই তারা ধর্মঘট দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ১০টি সিটও পাবে না- বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, আপনার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ব্যঙ্গ করে অনেকবার বলেছিলেন আওয়ামী লীগ ২০টা সিটও পাবে না। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস সেই নির্বাচনে আপনারা ৩০ সিটের কম আসন নিয়ে সংসদে এসেছিলেন। দেশের মানুষ আপনাদের শিক্ষা দিয়েছিল। আর এখন ১০ সিটেরও কম ৭ সিট নিয়ে সংসদে আছেন।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, মির্জা ফখরুল কালকেও বলেছেন ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’। আপনারা বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চান? আপনারা ক্ষমতায় থাকতে বাংলাদেশ অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল। দেশকে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন। জঙ্গিবাদের চারণভূমি বানিয়েছিলেন। জঙ্গিরা পুলিশি পাহারায় মিছিল করেছিল। জঙ্গিদের অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন। বিশ্ব নেতারা বলেছিল, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র। দেয়ার ইজ নো হোপ। আপনারা আবার সেই বাংলাদেশে নিয়ে যেতে চান।

বাংলাদেশ কোন পথে চলবে তার ফয়সালা অনেক আগেই হয়ে গেছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল বলেছেন ওনারা নাকি যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। আপনি কার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন? আপনারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে, পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন। আপনার বাবা ছিলেন রাজাকার। আপনি ছিলেন আপনার বাবার সহকর্মী। আপনারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, আমরা আপনাদের পরাস্ত করেছিলাম। রাজাকারদের হুঙ্কার শোনার জন্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বাংলাদেশ কোন পথে চলবে তার ফয়সালা একাত্তরে হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশ চলবে। এই দেশে রাজাকারদের কোনো স্থান নেই।

আওয়ামী লীগ সরকার দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নষ্ট করেছে- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগের জবাবে হানিফ বলেন, এর জবাব সামনা-সামনি দিতে পারলে ভালো হতো। আপনার লজ্জা হওয়া উচিত। ১৯৯৬ সালে অসহায় মানুষের স্বাস্থ্যসেবার জন্য ১৫ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেছিলেন শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় এসে আপনারা সেসব বন্ধ করে দিয়েছেন। ক্ষমতায় এসে সেই কমিউনিটি ক্লিনিক আবার চালু করে মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছেন। সারা বিশ্ব যখন করোনায় বিপর্যস্ত, তখন আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সফলভাবে তা মোকাবেলা করতে পেরেছি। জাতিসংঘ বলেছে, বিশ্বে করোনা সফল এবং দক্ষভাবে মোকাবেলায় প্রথম পাঁচটি দেশের একটি বাংলাদেশ। এসব শুনে জ্বালা হয়।

বিএনপি নেতারাই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিষেদাগার করেন এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, জোটের শরিক কর্নেল অলি ২০০৫ সালে বলেছিলেন, খালেদা জিয়া ও তারেক- মা বেটা দুইটা শয়তান। দেশকে ধ্বংস করেদিল। বিএনপির নেতা মেজর আখতারুজ্জামান বলেছিলেন, বিশ্বে শ্রেষ্ঠ বেয়াদব যদি কেউ থাকে সেই বেয়াদব তারেক রহমান। ওনাদের নেত্রী পাপিয়া কিছুদিন আগে বলেছেন, বিএনপি এখন চোর-বাটপারের দল। আপনাদের দলের নেতারাই বলছেন, খালেদা-তারেক শয়তান। দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে। এরপরও এদেশের মানুষ কি আপনাদের ভোট দিবে। আমি ২০১২ সালে বলেছিলাম, ২০২৯ সালের আগে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। ২০২৯ সালের পর ভাববেন ক্ষমতায় আসার কথা। আজ আবারো বলছি, বিএনপির নেতৃত্বে যতদিন খালেদা-তারেক থাকবে, দেশের মানুষ ততদিন বিএনপিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনবে না। বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে পারবে না।

দেশের তিন কোটি বেকার সমস্যা সামধানের জন্য পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, মিরসরাইয়ে ৩০ হাজার হেক্টর জায়গা নিয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০০টি বিদেশি প্রতিষ্ঠান জমি নিয়েছে। এটি চালু হলে এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় বাড়বে। দেশের ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে। এসব চালু হলে প্রতিটিতে এক লাখ করে আরও এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সেখান থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় বাড়বে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সংকট ২০২৩ সালে কেটে যাবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ শুরু হলে ২০৩১ সালের আগেই আমরা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হব।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। ঐক্যবদ্ধ থাকলে এমন কোনো শক্তি নেই আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করতে পারে।

ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুর।

সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার। ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউল্লাহ।

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
বিচারপ্রার্থীদের সেবা সহজ করতে এবার সব আদালতে পৃথক হেল্পলাইন
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
শিক্ষার্থীদের নতুন বিশ্ব গড়ার স্বপ্ন দেখার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই: প্রধান বিচারপতি
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
ছাত্ররা ব্যর্থ হলে বাংলাদেশ ব্যর্থ হয়ে যাবে : ড. মঈন খান
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
প্রথম আলোর রিপোর্ট নিয়ে বিতর্ক
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
‘সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে নিরাপদ জায়গায় রূপান্তরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে’
সর্বশেষ খবর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর
গাজা সিটির একটি এলাকা খালি করার নির্দেশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার
বগুড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ নেতা সনি গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২
বুড়িপোতা সীমান্তে ৪টি স্বর্ণের বারসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মাদক সম্পৃক্ততায় কুবির ৫ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ মে)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যা: গ্রেপ্তার তামিমের বাড়িতে অগ্নিসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ
ইথিওপিয়ায় গৃহযুদ্ধ চালানো টাইগ্রে দল নিষিদ্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ
জবির সমস্যা সমাধানে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে: উপদেষ্টা মাহফুজ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক
ব্যাটারিচালিত রিকশা ভাঙার প্রতিবাদে বিক্ষোভ সমাবেশের ডাক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য
নিজ গ্রামে চিরনিদ্রায় শায়িত ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর
সাবেক সেনাসদস্যদের আবেদন সর্বোচ্চ গুরুত্বের সঙ্গে নেওয়া হয়েছে: আইএসপিআর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক
৫০ হাজার টাকা করে পেলেন অভিযানে রিকশা হারানো ৩ চালক

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন
চাঁদপুরে মাকে হত্যায় ছেলের যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার
নোয়াখালীর সুবর্ণচরে ২৭ অবৈধ দোকান উচ্ছেদ করে খাল উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ
গৃহবধূকে হত্যার অভিযোগ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন
কক্সবাজার জেলা সদর হাসপাতালের নানা অনিয়ম-সমস্যা নিয়ে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প
আফগানদের জন্য অস্থায়ী সুরক্ষা মর্যাদা বাতিল করলেন ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে যুবকের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান
শেখ হাসিনাকে যেভাবে ফিরিয়ে আনা সম্ভব, জানালেন দুদক চেয়ারম্যান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী
প্রধান উপদেষ্টাকে কাছে পেয়ে আবেগাপ্লুত বাথুয়াবাসী

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগে মামলা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সংঘর্ষে একজন নিহত, আহত ১৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা
গাইবান্ধায় মাদকবিরোধী বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগ নেতা হাবিবুর গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল
ছাত্রদল নেতা সাম্য হত্যার প্রতিবাদে ঝালকাঠিতে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত
গাজীপুরে সাংবাদিকদের আয়োজনে ব্যতিক্রমধর্মী আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ নিয়ে যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়
কেমিক্যালমুক্ত আম চেনার উপায়

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প
রাতে আপনি ঘুমান কীভাবে, সৌদি যুবরাজকে ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প
যার মাথার দাম ছিল এক কোটি ডলার, তার সঙ্গেই হাত মেলালেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে ৬০০ ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ার হুমকি দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী
ভারতের আলোচিত কর্নেল সোফিয়াকে ‘সন্ত্রাসীদের বোন’ বললেন বিজেপি মন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ
হঠাৎ আইপিএলে ডাক পেলেন মুস্তাফিজ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?
কে এই রাফাল ধ্বংসকারী পাকিস্তানি নারী পাইলট আয়েশা?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই
বিশ্বের ‘দরিদ্রতম প্রেসিডেন্ট’ হোসে মুজিকা আর নেই

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত
যাদের জন্য ব্লু ভিসা চালু করল আমিরাত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু
গাজায় যুদ্ধ বন্ধ করব না: নেতানিয়াহু

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব
নিহত সাম্য আমাদের দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত ছাত্রনেতা: রাকিব

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম
সমালোচনার মুখে বদলে গেল ‌‘আ-আম জনতা’ পার্টির নাম

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা
ম্যাক্সওয়েলকে নিয়ে মন্তব্য, জবাবে যা বললেন প্রীতি জিনতা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান
মোদি ফের হামলা চালাতে পারেন, প্রস্তুত থাকতে হবে : ইমরান খান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ
ইশরাককে মেয়রের দায়িত্ব বুঝিয়ে দেওয়ার দাবিতে নগরভবনের সামনে বিক্ষোভ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতির মধ্যেই পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার ভারত-পাকিস্তানের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা
কাকরাইলে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে যোগ দিতে বাসে করে আসছেন ছাত্র-শিক্ষকরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন
সিয়াম-মেহজাবীনের গিগাবাইট টাইটানস চ্যাম্পিয়ন

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী
শত চ্যালেঞ্জেও নীরবে কাজ করে যাচ্ছে সেনাবাহিনী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র
ইরানের সাথে চুক্তি করতে চান ট্রাম্প, তবে থাকা যাবে না পারমাণবিক অস্ত্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন
সর্বজনীন পেনশন স্কিমে বড় পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে
বিমানবন্দর থেকে ফেরত পাঠানো হলো বাফুফের মাহফুজাকে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন
অরুণাচলের ২৭ জায়গার নতুন নামকরণ করল চীন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩
ঢাবি শিক্ষার্থী সাম্য হত্যার ঘটনায় গ্রেপ্তার ৩

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলের বিমানবন্দরে হুথির তিন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত
সাম্য হত্যায় জড়িত সবার শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে: হাসনাত

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত
বন্দী বিনিময় : পূর্ণমকে ছাড়ল পাকিস্তান, মোহাম্মদউল্লাকে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে যুক্ত হবে আরও দেশ: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের
দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলনের ঘোষণা জবি শিক্ষার্থীদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল
রণক্ষেত্রে পরিণত কাকরাইল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাম্য হত্যায় কারা
সাম্য হত্যায় কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ
শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগে প্রকৃতির প্রতিশোধ

সম্পাদকীয়

জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান
জুলাইয়ের ঘটনায় অনুশোচনা করতে চান শাজাহান খান

পেছনের পৃষ্ঠা

সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল
সংসদে ১০০ নারী আসন চাইলেন নাসরিন আউয়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা
ভারত-পাকিস্তান এখনো উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি
ছাত্রদল নেতা হত্যায় উত্তাল ঢাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ
চিকিৎসা ওষুধে লাগামহীন খরচ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন
বাউ-ডাকে বদলেছে জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর
আওয়ামী লুণ্ঠনচিত্র, ‘দরবেশ বাবা’ এবং ৪০ চোর

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ঐকমত্য কতদূর
জাতীয় ঐকমত্য কতদূর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার
আমলাতন্ত্রের ফাঁদে সরকারি কোম্পানির শেয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে
আমার প্রেমটা দর্শকদের নিয়ে

শোবিজ

সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা
সরকারি টাকায় প্রথম আলোর প্রচারণা

প্রথম পৃষ্ঠা

আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার
আকবরের সেঞ্চুরির পরও হার

মাঠে ময়দানে

বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ
বন্ধুত্ব নিয়ে সুনেরাহ

শোবিজ

সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ
সাড়ে ৮ কোটিতে দিল্লিতে মুস্তাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসির এপ্রিল  সেরা মিরাজ
আইসিসির এপ্রিল সেরা মিরাজ

মাঠে ময়দানে

প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই
প্রকৃত ন্যায়বিচারের দৃষ্টান্ত রেখে যেতে চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল
আওয়ামী লীগ নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র ওয়াকিবহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা
চট্টগ্রাম বন্দরে বিশ্বসেরা প্রতিষ্ঠান সম্পৃক্ত করা হবে : প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন
সমন্বয়হীনতায় আটকা উন্নয়ন ও সৌন্দর্যবর্ধন

নগর জীবন

আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল
আবর্জনায় বদ্ধ জেল খাল

রকমারি নগর পরিক্রমা

সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ
সাপ খেলা দেখতে হাজারো মানুষ

দেশগ্রাম

জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান
জামিন পেলেন জুবাইদা রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা
ষড়যন্ত্রে আওয়ামী লীগ দোসররা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি
ইশরাককে মেয়র পদে বসানোর দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী
কর্নেল সোফিয়াকে কটাক্ষ করে বিপাকে বিজেপি মন্ত্রী

পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা
মারা গেছেন বিশ্বের দরিদ্র প্রেসিডেন্ট হোসে মুজিকা

পূর্ব-পশ্চিম