শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৩৫, রবিবার, ২৩ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

বিএনপির শাসনামলে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে: হানিফ

অনলাইন প্রতিবেদক
অনলাইন ভার্সন
বিএনপির শাসনামলে সবচেয়ে বেশি মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছে: হানিফ

বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের হাতে পঁচাত্তর সালে এবং ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট বিএনপির শাসনামলে সবচেয়ে বড় মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটেছে বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবউল আলম হানিফ এমপি।

আওয়ামী লীগ মানবাধিকার লঙ্ঘন করছে- বিএনপি নেতাদের এমন মন্তব্যের জবাবে তিনি বলেন, ভূতের মুখে রাম নাম। বিএনপি ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় ছিল। সেই সময়ে কী ইতিহাস তৈরি করেছিলেন আপনারা, মনে পড়ে? আওয়ামী লীগের মাঠ পর্যায়ের ২৬ হাজার নেতা-কর্মী আপনাদের সন্ত্রাসীদের হাতে প্রাণ হারিয়েছিল। তখন কোথায় ছিল মানবাধিকার? আপনারা ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে শেখ হাসিনাকে হত্যার উদ্দেশ্যে গ্রেনেড হামলা চালিয়েছিলেন। আওয়ামী লীগের ২৪ জন নেতা-কর্মী প্রাণ হারিয়েছিল। হামলায় আহত ৫০০ জন এখনও মানবেতর জীবনযাপন করছে। মানুষ কি এসব ভুলে গেছে? আর আজ আপনারা মানবতার কথা বলেন। লজ্জা হওয়া উচিত।

রবিবার সকাল সাড়ে ১০টায় ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জের সরকারি হাজী আব্দুল জলিল উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।

মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বোমা হামলায় আহত হবিগঞ্জের কৃতি সন্তান সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এম এস কিবরিয়া যখন মৃত্যু পথযাত্রী তখন একটি হেলিকপ্টারের ব্যবস্থা করার জন্য বলা হয়েছিল- আপনারা দেননি। অ্যাম্বুলেন্সে করে ঢাকায় আনার পথে তিনি মারা গেলেন। আহসানউল্লাহ মাস্টারকে দুপুরের জনসভায় যাওয়ার পথে বিএনপির সন্ত্রাসীরা হত্যা করেছে। নাটোরের মমতাজ উদ্দিনকে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছিল। তখন কোথায় ছিল আপনাদের মানবাধিকার। 

বিএনপি-জামায়াত নতুন করে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়েছে এমন অভিযোগ করে মাহবুবউল আলম হানিফ বলেন, বিএনপির ব্যর্থতার কারণে বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত হয়েছিল। যে বাংলাদেশে দুর্নীতিতে পরপর পাঁচবার চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল, সেই দেশ আজ বঙ্গবন্ধুকন্যার নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়িয়েছে। নিজস্ব অর্থে পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, ঢাকায় মেট্রোরেল, পায়রা বন্দরসহ অজস্র উন্নয়ন কর্মকাণ্ড করে বাংলাদেশকে বিশ্বের বুকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন। যুক্তরাষ্ট্রের কলম্বিয়া ইউনিভার্সিটির অর্থনীতি বিভাগের অধ্যাপক জেফরি শ্যাস বলেছেন, শেখ হাসিনা মুকুটের মধ্যে মণি। মুকুট মণি। গোটা বিশ্ব যখন বাংলাদেশের উন্নয়নের প্রশংসা করছে, তখন আমাদের দেশে স্বাধীনতাবিরোধী বিএনপি-জামায়াত নতুন করে ষড়যন্ত্র লিপ্ত হয়েছে। তারা দেশকে অস্থিতিশীল করতে চায়।

আওয়ামী লীগ কোনো রাজনৈতিক দলের কর্মসূচি বাধাগ্রস্ত করার মানসিকতা পোষণ করে না উল্লেখ করে তিনি বলেন, মির্জা ফখরুল সাহেব বলেছেন- এই সরকার নাকি সংবিধান লঙ্ঘন করছে। আমি জানতে চাই, আওয়ামী লীগ কোন ধারায়, কোথায় সংবিধান লঙ্ঘন করেছে। আপনি সংবিধান লঙ্ঘনের কথা বলেন অথচ আপনার দলের জন্মই অসাংবিধানিক পন্থায়। বন্দুকের নলে ক্ষমতা দখল করে অবৈধ পথে জন্ম হয়েছে। আগে নিজের (দলের) জন্মকে সাংবিধানিক পন্থায় ঠিক করুন, তারপর কথা বলুন।

দেশ স্বাধীনের পর আওয়ামী লীগ সংবিধান প্রতিষ্ঠা করেছে। আওয়ামী লীগ সংবিধান অনুযায়ী চলে। সংবিধানের প্রতি যদি এতই দরদ থাকে তাহলে অসাংবিধানিক পন্থা বাদ দিয়ে সংবিধান অনুযায়ী আগামী সংসদ নির্বাচনে আসুন। তত্ত্বাবধায়ক সরকার, অর্ন্তবর্তীকালীন সরকার সংবিধানের কোথায় আছে, এমন প্রশ্ন রাখেন তিনি।

বিএনপির জ্বালাও-পোড়াও আন্দোলনে ভয় পেয়ে বাস মালিক-শ্রমিকরা খুলনায় ধর্মঘট দিয়েছে বলে মন্তব্য করে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপির আন্দোলন শুনলে সাধারণ মানুষ আতঙ্কিত হয়। কারণ বিএনপি সন্ত্রাস, হত্যা ও খুনির দল। ২০১৩-২০১৪ সালে বিএনপি আন্দোলনের নামে শত শত বাস, ট্রাক পুড়িয়ে দিয়েছে। মানুষ হত্যা করেছে। অতীতে দেশের মানুষ আন্দোলনের নামে তাদের ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড দেখেছে। এসব কারণে মালিক-শ্রমিকরা বিএনপিকে ভয় পায়। তাই তারা ধর্মঘট দিয়েছে।

আওয়ামী লীগ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ১০টি সিটও পাবে না- বিএনপি নেতাদের এমন বক্তব্যের প্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগের এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, আপনার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়া নবম সংসদ নির্বাচনের আগে ব্যঙ্গ করে অনেকবার বলেছিলেন আওয়ামী লীগ ২০টা সিটও পাবে না। ভাগ্যের কি নির্মম পরিহাস সেই নির্বাচনে আপনারা ৩০ সিটের কম আসন নিয়ে সংসদে এসেছিলেন। দেশের মানুষ আপনাদের শিক্ষা দিয়েছিল। আর এখন ১০ সিটেরও কম ৭ সিট নিয়ে সংসদে আছেন।

আওয়ামী লীগের এই সিনিয়র নেতা বলেন, মির্জা ফখরুল কালকেও বলেছেন ‘টেক ব্যাক বাংলাদেশ’। আপনারা বাংলাদেশকে কোথায় নিয়ে যেতে চান? আপনারা ক্ষমতায় থাকতে বাংলাদেশ অন্ধকারে তলিয়ে গিয়েছিল। দেশকে দুর্নীতির স্বর্গরাজ্যে পরিণত করেছিলেন। জঙ্গিবাদের চারণভূমি বানিয়েছিলেন। জঙ্গিরা পুলিশি পাহারায় মিছিল করেছিল। জঙ্গিদের অস্ত্র দিয়ে সহযোগিতা করেছিলেন। বিশ্ব নেতারা বলেছিল, বাংলাদেশ ব্যর্থ রাষ্ট্র। দেয়ার ইজ নো হোপ। আপনারা আবার সেই বাংলাদেশে নিয়ে যেতে চান।

বাংলাদেশ কোন পথে চলবে তার ফয়সালা অনেক আগেই হয়ে গেছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, মির্জা ফখরুল বলেছেন ওনারা নাকি যুদ্ধ করে দেশ স্বাধীন করেছেন। আপনি কার বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছিলেন? আপনারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে, পাকিস্তানের পক্ষে যুদ্ধ করেছিলেন। আপনার বাবা ছিলেন রাজাকার। আপনি ছিলেন আপনার বাবার সহকর্মী। আপনারা মুক্তিযুদ্ধের বিরুদ্ধে লড়াই করেছিলেন, আমরা আপনাদের পরাস্ত করেছিলাম। রাজাকারদের হুঙ্কার শোনার জন্য বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বাংলাদেশ কোন পথে চলবে তার ফয়সালা একাত্তরে হয়ে গেছে। বঙ্গবন্ধুর আদর্শে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এই দেশ চলবে। এই দেশে রাজাকারদের কোনো স্থান নেই।

আওয়ামী লীগ সরকার দেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে নষ্ট করেছে- বিএনপি মহাসচিবের এমন অভিযোগের জবাবে হানিফ বলেন, এর জবাব সামনা-সামনি দিতে পারলে ভালো হতো। আপনার লজ্জা হওয়া উচিত। ১৯৯৬ সালে অসহায় মানুষের স্বাস্থ্যসেবার জন্য ১৫ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক চালু করেছিলেন শেখ হাসিনা। ক্ষমতায় এসে আপনারা সেসব বন্ধ করে দিয়েছেন। ক্ষমতায় এসে সেই কমিউনিটি ক্লিনিক আবার চালু করে মানুষের দোরগোড়ায় স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দিয়েছেন। সারা বিশ্ব যখন করোনায় বিপর্যস্ত, তখন আমরা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সফলভাবে তা মোকাবেলা করতে পেরেছি। জাতিসংঘ বলেছে, বিশ্বে করোনা সফল এবং দক্ষভাবে মোকাবেলায় প্রথম পাঁচটি দেশের একটি বাংলাদেশ। এসব শুনে জ্বালা হয়।

বিএনপি নেতারাই খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের বিষেদাগার করেন এমন মন্তব্য করে তিনি বলেন, জোটের শরিক কর্নেল অলি ২০০৫ সালে বলেছিলেন, খালেদা জিয়া ও তারেক- মা বেটা দুইটা শয়তান। দেশকে ধ্বংস করেদিল। বিএনপির নেতা মেজর আখতারুজ্জামান বলেছিলেন, বিশ্বে শ্রেষ্ঠ বেয়াদব যদি কেউ থাকে সেই বেয়াদব তারেক রহমান। ওনাদের নেত্রী পাপিয়া কিছুদিন আগে বলেছেন, বিএনপি এখন চোর-বাটপারের দল। আপনাদের দলের নেতারাই বলছেন, খালেদা-তারেক শয়তান। দেশ ধ্বংস করে দিয়েছে। এরপরও এদেশের মানুষ কি আপনাদের ভোট দিবে। আমি ২০১২ সালে বলেছিলাম, ২০২৯ সালের আগে ক্ষমতায় যাওয়ার স্বপ্ন দেখে লাভ নেই। ২০২৯ সালের পর ভাববেন ক্ষমতায় আসার কথা। আজ আবারো বলছি, বিএনপির নেতৃত্বে যতদিন খালেদা-তারেক থাকবে, দেশের মানুষ ততদিন বিএনপিকে রাষ্ট্র ক্ষমতায় আনবে না। বিএনপি রাষ্ট্র ক্ষমতায় আসতে পারবে না।

দেশের তিন কোটি বেকার সমস্যা সামধানের জন্য পরিকল্পনা নেয়া হয়েছে উল্লেখ করে হানিফ বলেন, মিরসরাইয়ে ৩০ হাজার হেক্টর জায়গা নিয়ে ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে ১০০টি বিদেশি প্রতিষ্ঠান জমি নিয়েছে। এটি চালু হলে এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। ১০০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় বাড়বে। দেশের ১০০ অর্থনৈতিক অঞ্চল হচ্ছে। এসব চালু হলে প্রতিটিতে এক লাখ করে আরও এক কোটি মানুষের কর্মসংস্থান হবে। সেখান থেকে ৫০ বিলিয়ন ডলার রফতানি আয় বাড়বে। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের সংকট ২০২৩ সালে কেটে যাবে। ইন্ডাস্ট্রিয়াল পার্ক, অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিনিয়োগ শুরু হলে ২০৩১ সালের আগেই আমরা মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত হব।

দলের নেতা-কর্মীদের উদ্দেশ্য করে তিনি বলেন, আওয়ামী লীগ গণমানুষের দল। ঐক্যবদ্ধ থাকলে এমন কোনো শক্তি নেই আওয়ামী লীগকে পরাস্ত করতে পারে।

ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনের উদ্বোধন করেন ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন এমপি, ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক সুজিত রায় নন্দী এবং বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার মো. আব্দুস সবুর।

সম্মেলনে প্রধান বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বীর মুক্তিযোদ্ধা আল মামুন সরকার। ত্রি-বার্ষিক সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন আশুগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগের আহবায়ক বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. শফিউল্লাহ।

বিডি প্রতিদিন/এএ

এই বিভাগের আরও খবর
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
সারাদেশে তরুণদের নিয়ে সরকারের আইডিয়া প্রতিযোগিতা শুরু
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
৪৫তম বিসিএসের মৌখিক পরীক্ষার আগে ক্যাডার পরিবর্তনের সুযোগ
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
বাংলাদেশে জাপানের সহযোগিতা আরও বাড়াতে প্রধান উপদেষ্টার আহ্বান
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান’ ও ‘শহীদ দিবস’ পালনের নির্দেশ
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
পরিবেশ উপদেষ্টার সঙ্গে জাইকার নির্বাহী সিনিয়র ভাইস প্রেসিডেন্টের বৈঠক
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
তিন বিভাগে ভারী বৃষ্টি হতে পারে
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সংস্কার কাজে সমর্থন অব‍্যাহত রাখবে যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা
সর্বশেষ খবর
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩
মাদক ব্যবসায়ীদের হামলায় পুলিশ কনস্টেবলসহ জখম ৩

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২
চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, নিহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি
দৈনিক কোটি টাকার চাঁদাবাজি

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা
আর্থিক প্রতিষ্ঠানের খেলাপি বেড়েছে ২১০০ কোটি টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
এবার নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু
বাবার হাত ছেড়ে রাস্তা পার হতে গিয়ে গাড়িচাপায় সন্তানের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ
বিয়ের প্রস্তাব প্রত্যাখ্যান করায় এসিড নিক্ষেপ, দুই নারী ও শিশু দগ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন
এনএসডিএ'র নির্বাহী চেয়ারম্যান হলেন রেহানা পারভীন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’
নারী পাচারে টোপ ‘ভালো চাকরি’

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু
মুগদায় ছিনতাইকারী সন্দেহে গণপিটুনি, হাসপাতালে তরুণের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু
মাতুয়াইলে ১০ তলার ছাদ থেকে পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু
৪ জুলাই পৃথিবীর কাছ দিয়ে যাবে বিশাল আকৃতির গ্রহাণু

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম
জুলাইয়ের বিপ্লবী ছাত্র-জনতা মব নয় : মাহফুজ আলম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ
ঝালকাঠিতে জামায়াতের খাবার বিতরণ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা
পরকীয়ায় বাধা, ভাসুরকে হত্যা লাশ মাটি চাপা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা
ছিনতাইয়ের সালিশ নিয়ে বিরোধের জেরে তিনজনকে গণপিটুনিতে হত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২
সিরাজগঞ্জের দুই মোটরসাইকেলের সংঘর্ষে নিহত ২

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ
ফ‍্যাসিস্টদের পুশইন করুন, বিচার করতে প্রস্তুত আমরা : নাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা
কুষ্টিয়ায় চালের মোকামে অভিযান, তিন চালকল মিলকে জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন
রূপগঞ্জে ধর্ষণের পর স্কুল শিক্ষার্থীকে হত্যা : খুনিদের বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে
সাবেক পুলিশ সুপার আসাদ ২ দিনের রিমান্ডে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষা শুরু শুক্রবার

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা
কুমারখালীতে ভোক্তা অধিদপ্তরের অভিযান, জরিমানা

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল
জুলাই সনদ ঘোষণার দাবিতে বরিশালে বিক্ষোভ মিছিল

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত
শাকিবের আগামী ঈদের সিনেমা চূড়ান্ত

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব
কক্সবাজার কারাগারে মৌসুমি ফল উৎসব

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’
‘কফি খাচ্ছিলাম চিল করছিলাম, হঠাৎ দেখি ৫ উইকেট নেই’

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ
আকুর বিল ২০২ কোটি ডলার, কমবে রিজার্ভ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি
নূরুলের মুখে রাতের ভোটের ভয়ংকর কাহিনি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার
সাবেক এমপি নাঈমুর রহমান দুর্জয় গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’
‘ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রকে পরাজিত করেছে ইরান’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’
যুবলীগ নেতাকে ধরতে বাড়ি ঘেরাও, ফোনে বললেন-‘লাভ হবে না’

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার
অবশেষে পটিয়া থানার ওসিকে প্রত্যাহার

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা
মোটরসাইকেল রেজিস্ট্রেশন নিয়ে কঠোর নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?
এটাই কি মেসিদের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি?

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা
ইসরায়েলে কাসাম-কুদসের রকেট হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম

সাহিত্য

মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড
মাদকসেবন করে মাকে নির্যাতনে দণ্ড

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন
নিষিদ্ধ জালে মাছ নিধন

দেশগ্রাম

কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল

সাহিত্য

নূরুল হুদার জবানবন্দি
নূরুল হুদার জবানবন্দি

সম্পাদকীয়

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ

সাহিত্য