শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

একজন মহৎ মানুষের কথা

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মহৎ মানুষের কথা

অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করছিলেন যে অসাধারণ মানুষটি তার সম্বন্ধে লিখতে বসে প্রথমেই ভাবনায় পড়েছি, সেই অসাধারণ মানুষটির কোন দিকটি নিয়ে লিখব, রাজনৈতিক নেতা, কমিউনিস্ট বিপ্লবী, সুগভীর পাণ্ডিত্যে ভরা অধ্যাপক, ব্যতিক্রমধর্মী লেখক কোন আসহাবউদ্দীনের কথা লিখব? ষাটের দশকের শুরুতে আমি যখন রাজনীতিতে যোগদান করি, তখন আমাদের সামনে যে কয়জন মানুষ আদর্শ কমিউনিস্ট হিসেবে ছিলেন কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তাদের অন্যতম। তখন তিনি আইয়ুবের সামরিক শাসনের হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্দগোপনে ছিলেন। আত্দগোপন অবস্থাতেও তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। পরে প্রকাশ্যে এলে ঘনিষ্ঠভাবে সংস্পর্শে আসার সুযোগ ও সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। চমৎকার মানুষ। চমৎকার ব্যক্তিত্ব। সহজেই আকর্ষণ করে। বাংলা-ইংরেজি সাহিত্যে প্রচুর পাণ্ডিত্য। রাজনীতির ওপরও দখল ছিল। কিন্তু প্রকাশভঙ্গি ছিল একেবারে সহজ। কখনোই তা তাত্বিক কচকচানিতে বিরক্তিকর নয়। অথবা গুরুগম্ভীরও নয়। সহজ কৌতুকপূর্ণ ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় তিনি জটিল বিষয়কে অতি সহজে প্রকাশ করতে পারতেন।

তার মৃত্যুর মাত্র দুদিন আগে এক সকালবেলায় তিনি আমাদের বাসায় এসেছিলেন। ঢাকায় তার ভাইয়ের বাসায় উঠেছিলেন। অদূরেই আমার বাসা। তিনি আগেও অনেকবার আমাদের বাসায় এসেছেন। আমার বাবার সঙ্গেও বন্ধুত্ব ছিল। বস্তুত, তিনি আমার বাবার সমবয়সী। কিন্তু ছোট বড় সবার সঙ্গেই তিনি মিশতে পারতেন খুব সহজেই। বয়সের পার্থক্য যেন ঘুচে যেত। সেদিন সকালে আমি চা দিয়ে আপ্যায়ন না করে গোটা কতক ফল দিয়েছিলাম। কথাবার্তা বলে উঠে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, 'সো দ্য ডে ইজ ফ্রুটফুল' আমি হেসে ফেললাম।

তার সান্নিধ্যে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছে, অথচ হাসেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। তার কথার মধ্যে Pun ছিল। যা আসত স্বতঃস্ফূর্তভাবে। শুধুই 'পান' না আরও থাকত ব্যঙ্গ, শোষক ও শাসক শ্রেণীর প্রতি ব্যঙ্গ। আরও থাকত গরিব ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি দরদ। দরদে ভরা মানুষের বুকের মধ্যে ছিল বিপ্লবের আগুন। যে আসহাবউদ্দীন আহমদের সাহিত্যের প্রধান গুণ ছিল Pun কৌতুক ও ব্যঙ্গ, তার সঙ্গে সেই একই ব্যক্তির সাহিত্য ও বিপ্লবী রাজনীতির মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। তাই তার রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আপনিই চলে আসবে তার বিশাল সাহিত্যকর্মের প্রসঙ্গ। আবার সাহিত্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলেও রাজনীতির বিষয়টি আসবেই।

আসহাবউদ্দীন সাহিত্যকে রাজনীতির বাইরে ধনী মানুষের বিনোদনের বিষয় বলে কখনোই বিবেচনা করেননি। তিনি নিজেই বলেছেন, 'সাহিত্য-সংস্কৃতিতেও আজ সবচেয়ে বড় প্রশ্ন সাহিত্য-সংস্কৃতি কাদের জন্য? কাদের স্বার্থে? কাদের আনন্দের জন্য। গুটিকতক অলস অভিজাত বিলাস-ব্যসনে গা ভাসিয়ে দেওয়া শোষকের অফুরন্ত অবসর বিনোদনের সময় হত্যার কাজে লাগানোর জন্য, না কৃষক শ্রমিক মধ্যবিত্ত তথা সমগ্র মেহনতি জনগণের শিক্ষা ও আনন্দ লাভের জন্যও?'

পাঠক, দেখুন এই বক্তব্যের সঙ্গে বিখ্যাত কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (তিনিও কমিউনিস্ট পার্টির সভ্য ছিলেন) বক্তব্যের কী চমৎকার সাদৃশ্য রয়েছে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, 'চাষাভূষা নিয়ে গল্প লিখব বাবুদের মনোরঞ্জনের জন্য, যারা দেহরক্ষার ব্যাপারে অনেকটা সহজ করে মন নিয়ে কারবার করার অবসর পায় এবং ওই অবসর সোহাগী মনের খাতিরে একেবারে চেপে যাব চাষাভূষা পুরুষটা ও নারীটার অবসরহীন অকথ্য দেহরক্ষার সংগ্রাম... সাহিত্য সৃষ্টির এ ফাঁকি আজ অচল না হয়ে গেলেও ধরা পড়ে গেছে।

ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করতে করতেই অধ্যাপক আসহাবউদ্দীন আহমদ ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। এই যে রাজনীতিতে যুক্ত হলেন সেই রাজনীতির পথ ধরেই তিনি পেলেন মানবমুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদ-লেনিনবাদ। তিনি যোগ দিলেন আত্দগোপনকারী কমিউনিস্ট পার্টিতে। পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্যে ভাসানী ন্যাপেও যোগ দেন। এক পর্যায়ে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃপর্যায়েও উঠেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পরপরই ১৯৫৪ সালের নির্বাচন। তিনি যুক্তফ্রন্টের পক্ষ থেকে প্রাদেশিক আইনসভায় নির্বাচিত হলেন। আইয়ুব খান ক্ষমতায় এলে তার নামে হুলিয়া জারি করেছিল সামরিক জান্তা। তিনি আত্দগোপনে গেলেন। ১৯৫৮ থেকে টানা ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত। সর্বমোট তিনি আত্দগোপন থেকেছেন ১৫ বছর। স্বাধীন বাংলাদেশেও আত্দগোপনে যেতে হয়েছিল। ৯২ক ধারায় জেলও খেটেছেন। এককথায় সংগ্রামী মানুষ। অদম্য সাহসী বিপ্লবী মানুষ।

গত শতাব্দীর ষাটের দশকে আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনে যে মহাবিতর্ক ও ভাঙন শুরু হয়েছিল তার ঢেউ এসে লেগেছিল বাংলাদেশেও। ১৯৬৬ সালে কমিউনিস্ট পার্টি দ্বিধাবিভক্ত হলো। কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশের সঙ্গে ছিলেন। তার নিজস্ব বক্তব্য অনুযায়ী 'ত্রুদ্ধশ্চেভের শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাজতন্ত্রে উত্তরণ এবং সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আমার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না' পরবর্তীতে তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশেও বহুধাবিভক্তি ও নানা ধরনের বিচ্যুতি দেখা দিয়েছিল বলে তিনি নিজেই মন্তব্য করেছেন। ফলে জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি কোনো দলের সঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু যে মানুষের জন্য রাজনীতি সেই মানুষকে কখনোই বাদ দেননি। যে শ্রমজীবী মানুষের মুক্তির জন্য রাজনীতি, সেই শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের প্রশ্নে অবিচল ছিলেন। শ্রমিক শ্রেণী তথা মানব মুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদের প্রতিও আস্থা ছিল অটুট।

অধ্যাপক আসহাবউদ্দীনের লেখনী ও রাজনীতির মধ্যে কোনো ফারাক বা দ্বন্দ্ব ছিল না। তিনি লিখেছেন শোষিত বঞ্চিত গরিবের জন্য। তার ক্ষুরধার লেখনীতে প্রকাশ পেয়েছে ধনিক শ্রেণীর ভণ্ডামি। কৌতুকচ্ছলে লিখলেও সেই লেখায় যেন চাবুক ঝলসে উঠত। তিনি জান ও মান গ্রন্থে লিখেছিলেন- 'যারা সুদ খেয়ে, ঘুষ খেয়ে, ওষুধের কালোবাজারি আর আফিমের চোরাবাজারি করে দেদার ধন-দৌলত করেছে, উপবাসে জান নিকাল যাবার ভয় যাদের নেই, তারা লাল-নীল ও জাফরানি রং-এর চর্ব্য-চুষ্য-লেহ্য-পেয় অনেক কিছু দিয়ে ফুর্তিতে উদরপূর্তি করে, দুগ্ধফেননিভ শয্যায় শুয়ে শুয়ে তারার পানে চেয়ে চিত হয়ে এ সম্পর্কে উচিত অনুচিতের সূক্ষ্ম পার্থক্য বিশ্লেষণ করুক। গরিবরা যেন এসব চিন্তা বিলাস বটিকা সেবন না করে। জান নিয়ে যার টানাটানি তার আবার মান নিয়ে হানাহানি। পাঁচতলা ও গাছতলার বাসিন্দাদের চিন্তাধারা কখনো এক হতে নেই। উচ্চরা যা দিনে ভাবে, তুচ্ছরা তা যেন স্বপ্নেও না দেখে।' পাঠক, লক্ষ্য করুন, এই একটা উদ্ধৃত বাক্যে কত রকম শব্দের খেলা, যাকে ইংরেজিতে বলে Pun। তার সমগ্র রচনা এই ধরনের Pun-এ ভরপুর। এটাই তার লেখার বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

এখন প্রশ্ন হলো- এই ধরনের রচনার রাজনৈতিক বা তাত্তি্বক গুরুত্ব কতটুকু? আমার বিবেচনায় অপরিসীম। রাজনৈতিক বক্তব্যকে, তত্ত্বের মূলকথাকে সহজ ভাষায়, আকর্ষণীয় ভাষায় বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করার অসাধারণ দক্ষতা ছিল তার।

Pun-এর অজস্র উদাহরণ তার প্রত্যেকটি রচনা থেকে দেওয়া যেতে পারে। এখানে উপরোক্ত গ্রন্থ থেকে আর একটি মাত্র লাইন উদ্ধৃত করছি। 'জনতা আহারের দাবি জানায়। ওদিকে নেতারা বিহারের খরচ বাড়ায়।' শুধু শব্দের খেলা নয়। কত শ্লেষ, বিদ্রূপ, ব্যঙ্গ রয়েছে শোষক ও ধাপ্পাবাজদের প্রতি। তুলনা করার জন্য আবার আমি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরূপ একটি বাক্য উদ্ধৃত করছি। 'কর্তারা ভোজ খাবেন, মোরা না খেয়ে মরব' তুলনাটা খুব স্বাভাবিক। কারণ উভয়েই শ্রেণীসচেতন লেখক। মেহনতি মানুষের সপক্ষের লেখক। আসহাবউদ্দীনের লেখার শিল্পগুণ কি রকম? শিল্পগুণ না থাকলে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কথাশিল্পীর সঙ্গে তুলনা একেবারেই বেমানান হতো। আমি জোরের সঙ্গেই বলব, এ নান্দনিক বিচারেও আসহাবউদ্দীন উঁচুমানের সাহিত্যিক। আমি এই প্রসঙ্গে দুজন মহান কথাশিল্পীর উদ্ধৃতি তুলে ধরতে চাই। বিখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদা শংকর রায় তার 'ধার' বইটি পড়ে লিখেছিলেন, 'আপনার ধার' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। Belles lettres বা রম্য রচনার একটি অত্যুজ্জ্বল নিদর্শন আপনার 'ধার'। আপনার Wit ক্ষুরধার। আপনার Style চমৎকার। তার লেখাকে কি শুধুই রম্য রচনা বলব? না তার চেয়ে বেশি অন্য কিছু। বাংলাদেশের আরেক প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজলের মতে, 'সমাজের অনেক ক্ষতস্থানেই তিনি অত্যন্ত নিপুণ হাতে চালিয়েছেন তার সহজাত ব্যঙ্গ পরিহাসের ধারালো ছুরি।' আর তার রচনার শৈল্পিক দিক সম্পর্কে আবুল ফজল কী বলছেন? 'সমাজদেহকে সুস্থ করে তোলার এও এক স্বীকৃত শিল্পরীতি।'

আসহাবউদ্দীন আহমদের রচনায় Pun এবং হাস্যরস থাকে। কিন্তু আরও থাকে চেতনার গভীরতা। হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকে কান্না। শ্রমজীবী মানুষের বহুদিনের জমা অশ্রুজল ও বিদ্রোহের আগুনের শিখা।

আবার একটা তুলনা তুলে ধরছি। বিশ্ববিখ্যাত রুশ লেখক শেখভের একটি গল্প। নামটা মনে পড়ছে না। সদ্য পুত্রহারা এক ঘোড়ার গাড়ির চালকের একদিনের কাহিনী। পদে পদে হাসির খোরাক আছে, কিন্তু প্রত্যেকটি হাসির পেছনে আছে গভীর মর্মবেদনা। পাঠক হাসতে গিয়েও কান্নায় ভেঙে পড়ে।

আসহাবউদ্দীন অবশ্য গল্প লেখেননি। কিন্তু নিজস্ব ঢংয়ে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের টুকরো টুকরো অংশ তুলে ধরেছেন হাসি, ব্যঙ্গ ও কৌতুকের মাধ্যমে। তিনি যে নিম্নবিত্ত মানুষের লোক এবং তাদেরই লেখক সে সম্পর্কে তিনি নিজেও সচেতন ছিলেন। তিনি তাই দাবি করেছেন, 'আমি নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। আমি তাদেরই একজন যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায়, মাসের আয়ে মাস চলে না। তাদের সঙ্গেই আমার বসবাস, ওঠা-বসা, আহার-বিহার, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা এবং বৈষম্যমূলক সমাজ ব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তনের যৌথ প্রচেষ্টা।

আসহাবউদ্দীনের রচনার পরিধিও কিন্তু বিস্তৃত। তার কর্মজীবনেও কাজের বৈচিত্র্য ছিল। সবটা এত স্বল্প পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। তবে ব্যক্তি আসহাবউদ্দীন সম্পর্কে দুই একটি কথা না বললেই নয়। অত্যন্ত নিরহঙ্কার, সাদাসিধে মানুষ। কথা বলতে ভালোবাসেন। বিচিত্র দিক নিয়ে কথা বলতেন। অন্যরা মুগ্ধ শ্রোতা হয়ে থাকত। মধ্যে মধ্যে হাসিতে ফেটে পড়ত। তিনি অসাধারণ বিনয়ী ছিলেন। বিত্ত সমুদ্রের মোহ তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। পদলোভ, খ্যাতিলোভ কোনোটাই তার ছিল না। মানুষ হিসেবেও অতি উঁচুমাপের। আমার ব্যক্তিগত অভিমত, মানুষ হিসেবে সর্বস্ব ত্যাগী, নিষ্ঠাবান এবং মানবতাবাদী গুণসম্পন্ন না হলে কেউ ভালো কমিউনিস্ট হতে পারেন না।

আসহাবউদ্দীন ছিলেন একাধারে সত্যিকারের কমিউনিস্ট এবং উঁচুমাপের সাহিত্যিক। তার জীবন ও জীবনাদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে আদর্শ হয়ে উঠুক এই আশা আমি করি। সবশেষে তার শেষ ইচ্ছাপত্রটি উল্লেখ করেই এ সংক্ষিপ্ত রচনার সমাপ্তি টানছি।

'সমস্ত মনপ্রাণ, সমগ্র জীবন দিয়ে ভালোবেসেছিলাম জননী জন্মভূমির নীল আকাশ, শীতল বাতাস, সবুজ বনানী, শ্যামল প্রান্তর আর তরঙ্গ চঞ্চলা নদী সাগরকে। আর তেমনি ভালোবেসেছিলাম এই সুন্দর প্রকৃতির লীলা নিকেতনের বসবাসকারী শোষিত, বঞ্চিত, লাঞ্ছিত, ভাগ্যহত মেহনতি মানুষদের। সারা জীবন চেয়েছি তাদের শোষণমুক্ত করে মানবেতর স্তর থেকে সর্বাঙ্গে সুন্দর উন্নত মানুষের স্তরে টেনে তুলতে। কিন্তু যত সাধ তত সাধ্য ছিল না। তাই বিদায় লগনে আমি সাফল্যের তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছি। তবে বুকভরা এই আশা নিয়ে যাচ্ছি যে, যোগ্য পরবর্তীরা অযোগ্যের কাজকে এগিয়ে নেবেন এবং তাকে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছিয়ে দেবেন।' এই ইচ্ছাপত্রটিই অতি মহৎ মানুষটির পুরো পরিচয় তুলে ধরেছে।

লেখক : রাজনীতিবিদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
যুদ্ধবিরতি
যুদ্ধবিরতি
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
গরমে অস্থির জনজীবন ইসলামের নির্দেশনা
অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে মৃত্যু
গ্রীষ্মের দাবদাহ
গ্রীষ্মের দাবদাহ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
নেক কাজের পুরস্কার দানে আল্লাহ প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
চরিত্র গঠনের গুরুত্ব
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
মা সন্তানের শ্রেষ্ঠ শিক্ষক
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
মোটরসাইকেল
মোটরসাইকেল
সর্বশেষ খবর
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি
গুঞ্জন সত্যি করে ব্রাজিল কোচের দায়িত্ব নিচ্ছেন আনচেলত্তি

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ
ভালো কাজের পুরস্কার পেলেন যশোরের দুই ট্রাফিক পুলিশ

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ
নেত্রকোনায় জুলাই আন্দোলনে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রতিকূল পরিবেশেও বাংলাদেশের ডেনিমের চাহিদা বাড়ছে
প্রতিকূল পরিবেশেও বাংলাদেশের ডেনিমের চাহিদা বাড়ছে

২৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

বিমানবন্দরে গ্রেফতার সোনারগাঁ আওয়ামী লীগ নেতা
বিমানবন্দরে গ্রেফতার সোনারগাঁ আওয়ামী লীগ নেতা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে
ফেনীতে বৈষম্যবিরোধী মামলায় আওয়ামী লীগ নেতা কারাগারে

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে
ভুটানের লিগে ম্যাচসেরা বাংলাদেশের কৃষ্ণা, দল জিতেছে ৮-০ গোলে

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পুকুরে ঝাঁপ দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি ইউপি সদস্যের
পুকুরে ঝাঁপ দিয়েও শেষ রক্ষা হয়নি ইউপি সদস্যের

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি
সিরাজগঞ্জে নদী ভাঙনে বিলীন হচ্ছে ফসলি জমি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়
অধিনায়ক লিটনের লক্ষ্য সিরিজ জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিএজি কার্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন
সিএজি কার্যালয়ের ৫২তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে বিশেষ সেবা কার্যক্রমের উদ্বোধন

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে শুরু করেছেন ট্রাম্প
দক্ষিণ আফ্রিকার শ্বেতাঙ্গ শরণার্থীদের আশ্রয় দিতে শুরু করেছেন ট্রাম্প

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রংপুরে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ
রংপুরে জোর করে জমি দখলের অভিযোগ

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান
যুদ্ধ কোনও বলিউড মুভি নয়,  কেন বললেন ভারতের সাবেক সেনাপ্রধান

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাসিকের যানজট নিরসন কর্মীদের উপর অটোচালকদের হামলা, আহত ১০
নাসিকের যানজট নিরসন কর্মীদের উপর অটোচালকদের হামলা, আহত ১০

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত
গাকৃবিতে সেমিনার অনুষ্ঠিত

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে বিদেশি মুদ্রাসহ আটক ২
লক্ষ্মীপুরে বিদেশি মুদ্রাসহ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের হাতে কোনো মারণাস্ত্র থাকবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়
রাকিবুল-আকবরের ঝড়ে বাংলাদেশের রোমাঞ্চকর জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ
বাকেরগঞ্জ ও পৌর বিএনপির কমিটি বাতিলের দাবিতে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার
বিদেশে চিকিৎসা খরচে সুবিধা বাড়ল, নেওয়া যাবে ১৫ হাজার ডলার

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

৮৪ বছর পর বেজমেন্টে মিলল নাৎসি ইতিহাসের নথি
৮৪ বছর পর বেজমেন্টে মিলল নাৎসি ইতিহাসের নথি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি
প্রজ্ঞাপনের পর আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বিষয়ে বৈঠকে ইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার
নাইক্ষ্যংছড়িতে ৫০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ২৬ নেতা কারাগারে
সিলেটে আ. লীগ ও অঙ্গ সংগঠনের ২৬ নেতা কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পিরোজপুরে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ
পিরোজপুরে গণঅভ্যুত্থানে আহতদের মাঝে চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা
‘তোমার চোখের পানি দেখেনি কেউ’, কোহলির অবসরে আনুশকা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান
দিনাজপুরের শালবনে বিপন্ন প্রজাতির 'খুদি খেজুর' গাছের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‌‘সবচেয়ে বড়’ সমাবর্তন হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে
‌‘সবচেয়ে বড়’ সমাবর্তন হচ্ছে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
‘ভীতিকর’ গোয়েন্দা তথ্য পেয়ে মোদিকে ফোন জেডি ভ্যান্সের, থামে ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ
যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকত্ব নিলেন হাসিনাপুত্র জয়, নিয়েছেন শপথ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের
সব পাইলট নিরাপদে ফিরেছে, দাবি ভারতের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ
দিল্লির গোলামির জিঞ্জির ছিন্ন করেছি পিন্ডির দাসত্ব করতে নয়: আসিফ মাহমুদ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’
‘যুদ্ধবিরতির অনুরোধ এসেছে ভারতের পক্ষ থেকে’

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক
ট্রাম্পকে বিলাসবহুল জেট ‘উপহার’ দিচ্ছে কাতার? ঘনীভূত হচ্ছে বিতর্ক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়
তুরস্ক যে কারণে ভারতের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে পাকিস্তানকে সমর্থন দেয়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি
ট্রাম্পের এক হুঁশিয়ারিতে কাবু জেলেনস্কি, পুতিনের সাথে আলোচনায় রাজি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি
আওয়ামী লীগের যাবতীয় কার্যক্রম নিষিদ্ধ করে প্রজ্ঞাপন জারি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের আড়ালে দেশে নাটকীয়তা চলছে : মির্জা আব্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি
‌‌‘সূর্য উঠলে দেখতে পাবেন’, আওয়ামী লীগের নিবন্ধন বাতিল প্রসঙ্গে সিইসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ২৬ সামরিক স্থাপনায় হামলার দাবি পাকিস্তানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'
'ফেসবুক-ইউটিউবে আওয়ামী লীগের পক্ষে কথা বললেই গ্রেপ্তার'

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ
যুদ্ধ বন্ধের আহ্বান জানালেন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
পরীক্ষার মুখে ভারতের কূটনৈতিক উচ্চাকাঙ্ক্ষা, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড
এল ক্লাসিকোতে হ্যাটট্রিক করে এমবাপ্পের নতুন রেকর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'
'রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে আ. লীগকে নিষিদ্ধ করলে ভালো হতো'

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে
যে কারণে ইসরায়েল থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নিচ্ছে নরওয়ে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের
নেতাকর্মীদের ধৈর্যের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার
শেওড়াপাড়ায় দুই বোনকে হত্যায় সিসিটিভিতে দেখতে পাওয়া ব্যক্তি গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা
চার দশকের বিদ্রোহের অবসান, নিজেদের বিলুপ্ত ঘোষণা করল কুর্দিরা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান
সোমবার সরাসরি আলোচনায় বসছে ভারত-পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য
নতুন ভিসা ও অভিবাসন নীতি চালু করেছে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
বেনজীরের স্ত্রীর দুবাইয়ের দুই ফ্ল্যাট জব্দের আদেশ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি
‌‘সংঘাতের কৌশল’ না নিতে ইউরোপীয় শক্তিগুলোকে ইরানের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!
অজ্ঞাত কারণে হঠাৎ বন্ধ ভারতের মাওবাদী নিধন অভিযান!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার
মোহাম্মদপুর থেকে নারী কাউন্সিলর মাহফুজা আক্তার গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার
হেলিকপ্টার-ড্রোন-মারণাস্ত্র দিয়ে আন্দোলনকারীদের নিশ্চিহ্ন করার নির্দেশ ছিল হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা
জুলাই গণহত্যা মামলা : হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে ট্রাইব্যুনালে প্রতিবেদন জমা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!
অনুরোধ নয়, কোহলিকে জানানো হয় টেস্টে জায়গা অনিশ্চিত!

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
গরু আসার নতুন রুট
গরু আসার নতুন রুট

পেছনের পৃষ্ঠা

তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি
তামিমকে ঘিরে তোলপাড় চট্টগ্রামের রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!
সেলুকাস! ইঁদুরের গর্তে বসে দেখে মহাকাশ!

সম্পাদকীয়

আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত
আলুর কেজি ৬ টাকা কৃষকের মাথায় হাত

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর
ঘুমিয়েই পার ২৫ বছর

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল
সাধুবাদ জানিয়েছে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

এক পিস ডাব ২০০ টাকা
এক পিস ডাব ২০০ টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান
বাংলাদেশে ইস্পাতশিল্পের উত্থান

বিশেষ আয়োজন

বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?
বাদলের মাঠেই মোহামেডানের উৎসব?

মাঠে ময়দানে

পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা
পুঁজিবাজার নিয়ে পাঁচ নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!
বিপজ্জনক গোয়েন্দা তথ্যেই থামল ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ!

প্রথম পৃষ্ঠা

নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার
নর্থ মেসিডোনিয়া নতুন সম্ভাবনার শ্রমবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র
একদিকে গরম অন্যদিকে বজ্র

প্রথম পৃষ্ঠা

টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন
টরন্টোতে ফুলেল শুভেচ্ছায় কিংবদন্তি সাবিনা ইয়াসমিন

শোবিজ

এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন
এবার বাতিল হচ্ছে নিবন্ধন

প্রথম পৃষ্ঠা

লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা
লঞ্চে দুই তরুণীকে মারধরের ঘটনায় মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ
মহীয়সী মায়ের শিক্ষায় শিশুর ভবিষ্যৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি
চ্যাম্পিয়ন জিমন্যাস্ট শাহিনের কথা কেউ মনে রাখেনি

মাঠে ময়দানে

মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা
মুক্তিযোদ্ধা কোটায় চাকরিতে চাচা-ই বাবা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ
ফের গান-স্টেজ শো নিয়ে ব্যস্ত কুমার বিশ্বজিৎ

শোবিজ

ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম
ঢাকাই ছবিতে যা কিছু প্রথম

শোবিজ

অল্প দেখা আমেরিকা
অল্প দেখা আমেরিকা

সম্পাদকীয়

সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ
সারা দেশে আনন্দ মিছিল মিষ্টি বিতরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি
নিরপরাধ আওয়ামী লীগের জন্য তওবা কমিশন দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

তুষির রঙ্গমালা
তুষির রঙ্গমালা

শোবিজ

ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ
ভুটানকে হারিয়ে সেমিতে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা
রিয়ালকে হারিয়ে শিরোপার কাছে বার্সা

মাঠে ময়দানে

প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা
প্রথম ফিফা বিশ্বকাপের ফাইনাল খেলে উরুগুয়ে-আর্জেন্টিনা

মাঠে ময়দানে

অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা
অ্যাডামসের বিদায়ঘণ্টা

মাঠে ময়দানে