শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩১, শনিবার, ০২ এপ্রিল, ২০১৬ আপডেট:

দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

সুখরঞ্জন দাশগুপ্ত
Not defined
অনলাইন ভার্সন
দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা

পৃথিবীর যে কোনো দেশে স্টিমার ঘাট সে ঢাকা, খুলনা বা আমস্টারডাম যাই হোক সব জায়গায়ই নোংরা থাকে। তারপর স্টিমারটি যখন ঘাট ছেড়ে বড় নদীতে বা সমুদ্রে গিয়ে পড়ে তখন তার জল স্বচ্ছ, পরিষ্কার। পশ্চিমবঙ্গের গোটা রাজ্যই গত পাঁচ বছরে স্টিমার ঘাটের মতো করে ফেলেছে তৃণমূল।  চারদিকে শুধু নোংরা। শুরু হয়েছিল গত শতকের ’৯৮ সালে মমতা-বিজেপি আঁতাত দিয়ে। আর এখন পদ্মা-মেঘনা নদীর মাঝপথে যেতে গেলে দেখা যায় জল খুব পরিষ্কার। এই উপমাটা এ জন্যই দিলাম যে, অনেক দিন ধরেই শোনা যাচ্ছিল কলকাতার মমতা ব্যানার্জি এবং দিল্লির নরেন্দ্র মোদির মধ্যে যে আঁতাত হয়েছে তা পদ্মা-মেঘনার জলের মতোই স্পষ্ট। বাংলাদেশের পাঠকরা জানতে চান পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক পরিস্থিতি কী। আমরা যা দেখছি পরিস্থিতি দিদির অনুকূলে নয়।

পাঁচ বছর আগে দিদি যাত্রা শুরু করেছিলেন চিটকাণ্ডর হাজার হাজার কোটি টাকা দিয়ে। তার সেই যাত্রার শেষ পর্যায়ে তার দলের ১৬ জন মন্ত্রী, বিধায়ক, সংসদ সদস্য সর্বশেষ দুর্নীতিতে জড়িয়েছেন। বেপরোয়াভাবে এরা খুব খেয়েছেন। সাংবাদিক ম্যাথু স্যামুয়েলের তোলা ভিডিওয় এদের ছবি এবং কথাবার্তা উঠেছে। মামলাটি এখন কলকাতা হাইকোর্টে বিচারাধীন। ইতিমধ্যে ওই ক্যামেরায় ঘুষ নেওয়ায় ছবিটি হায়দরাবাদের ফরেনসিক ল্যাবরেটরিতে পরীক্ষা করে দেখা গেছে তাতে জালিয়াতির কোনো প্রমাণ নেই।

তৃণমূলের জন্মলগ্ন থেকে দুর্নীতি আর দুর্নীতি তৃণমূলকে আষ্টেপৃষ্ঠে বেঁধে দিয়েছে। নির্বাচনে কংগ্রেস ও বাম দলগুলোর জোটের প্রথম সারির দুজন নেতা সিপিএম পলিটব্যুরো সদস্য মহম্মদ সেলিম এবং কংগ্রেসের আবদুল মান্নান তৃণমূলের দুর্নীতির নানা দৃষ্টান্ত তুলে ধরে বলেছেন, এই দলটির জন্মই হয়েছিল মানুষকে ঠকিয়ে নেতা-নেত্রীদের দুই পয়সা কামিয়ে নেওয়ার জন্য। এই দুই নেতাই শুধু নন, বাম কংগ্রেস জোটের প্রথম সারির সব নেতাই এই অভিযোগ করছেন। তারা বলছেন, সারদা কাণ্ডের পর নির্বাচনের মুখে ঘুষকাণ্ড গোদের উপর বিষফোড়া। পশ্চিমবঙ্গের মানুষ অবাক হয়নি।

১৯৪৭ সাল থেকে যে কংগ্রেস ও বামপন্থিরা আদায়-কাঁচকলায় ছিল তারা এবার হাতে হাত মিলিয়ে বলছেন, এই পাঁচ বছরের অসহ্য যন্ত্রণা থেকে পশ্চিমবঙ্গের মানুষ মুক্তি চাইছেন। মুক্তি চাইছেন অপশাসন, দুর্নীতি, ঘুষ, ধর্ষণ, খুনের একের পর এক ঘটনা থেকে। পাঁচ বছরে মানুষের যে অভিজ্ঞতা হয়েছে তা বিগত ৬৫ বছরে হয়নি। ২৭ বছরের কংগ্রেস এবং ৩০ বছরের বাম শাসনে যা হয়নি, গত পাঁচ বছরে তার শতগুণ বেশি হয়েছে বলে বিরোধীরা হিসাব দিয়ে দেখিয়েছেন। তারা প্রশ্ন তুলছেন, প্রাথমিক স্কুলে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য একেকজনকে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকা ঘুষ দিতে হয়েছে। তারপরও তারা নিয়োগপত্র হাতে পাননি।

পাঁচটি নির্বাচনে জেতার জন্য বঙ্গেশ্বরী গত পাঁচ বছরে (ত্রি-স্তর পঞ্চায়েত নির্বাচন, পুরসভা নির্বাচন, লোকসভা নির্বাচন এবং সল্টলেক পুরসভার নির্বাচন) পুলিশ এবং মাফিয়া ডনদের ব্যবহার করেছেন। ভোটের নামে হয়েছে প্রহসন। মানুষ গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি।

সল্টলেকের কংগ্রেস প্রার্থী কলকাতা হাইকোর্টের আইনজীবী প্রচারে বলেছেন, রাস্তায় বেরিয়েছি মানুষের গণতান্ত্রিক অধিকার ফিরিয়ে দিতে। ওই নির্বাচনগুলোতে যে চরম অরাজকতা হয়েছে তার ভিডিও টেপ দেখেছেন ভারতের নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। বারবার তিনি কলকাতায় ছুটে আসছেন তার কমিশনের বাকি সদস্যদের নিয়ে। তাই ভয় পেয়ে মমতা তার দাগি নেতাদের বলেছেন, এখন নির্বাচনী সভা না করতে। মমতা নিজেও কি সুখে আছেন? বিরোধীদের প্রশ্নের কারণ, তার বিরুদ্ধে কংগ্রেস তথা জোটের প্রার্থী করা হয়েছে দীপা দাশমুন্সিকে। কে এই দীপা? তিনি অসুস্থ কংগ্রেস নেতা প্রিয়রঞ্জন দাশমুন্সির স্ত্রী এবং উত্তরবঙ্গের রায়গঞ্জের দাপুটে নেত্রী। ২০১৪ লোকসভা নির্বাচনে দীপাদেবী সিপিএমের মহম্মদ সেলিমের কাছে হেরে যান। আর এখন সেই সেলিম দীপাদেবীর হাতে হাত ধরে ভবানীপুর এলাকায় সভা করছেন।

শুধু ওই দুজনই নয়, সারা রাজ্যে জেলায় জেলায়, মহল্লায় মহল্লায় নেতা-নেত্রীরা একই সুরে বলছেন, মমতা হটাও পশ্চিমবঙ্গ বাঁচাও। গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠা কর। মানুষের ভোটাধিকার কেড়ে নেওয়া চলবে না। সিপিএম-কংগ্রেস নেতারা এটাও ব্যাখ্যা করছেন যে, দুই দলের নেতারা এই জোট করেনি। তৃণমূলের অপশাসন থেকে মুক্তির জন্য মানুষই এই জোট করেছে। তৃণমূল নেতারা দুটি স্লোগান বাজারে ছেড়েছেন। (১) শীত-গ্রীষ্ম-বর্ষা/তৃণমূলই ভরসা, (২) ঠাণ্ডা ঠাণ্ডা কুল/ক্ষমতায় ফিরছে তৃণমূল। ধর্মনিরপেক্ষ ও গণতন্ত্রপ্রেমীরা এই স্লোগানকে আমল দিচ্ছেন না। তারা বলছেন, এবারের নির্বাচন গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা পুনঃপ্রতিষ্ঠার জন্য। তার দলের মধ্যেও কি প্রভাব বজায় রাখতে পারছেন? একদা তার দলের ‘নাম্বার টু’ মুকুল রায়কে সরিয়ে দিয়ে নিজের ভ্রাতুষ্পুত্রকে বসিয়েছিলেন। সেই মুকুল রায়কে আবার তিনি ফিরিয়ে এনেছেন। তার কারণ হলো, অতীতে দেখা গেছে বিরোধী দলগুলো থেকে এমএলএ এমপি কিনতে সিদ্ধহস্ত। ভোটের পরে তাকে দরকার হতে পারে। বিজেপির সঙ্গেও মুকুলের গোপন আঁতাত রয়েছে।

২০১৪ সালে লোকসভা ভোটের আগে নরেন্দ্র মোদি কলকাতায় এসে বলেছিলেন, সারদা দুর্নীতির দায়ে দিদিকে তিনি জেলে পুরবেন। দুই বছরের অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, জেলে ঢোকানোর পরিবর্তে দিদিকে মসনদে রাখতেই আগ্রহী দিল্লির দাদা। অঙ্গরাজ্যের বিজেপি নেতারা যারা তিন বছর ধরে দাপাদাপি করেছেন, বিজেপির হাইকমান্ডের নির্দেশে তারা পেছনের সারিতে চলে গেছেন। অনেকেই আর নির্বাচনেও দাঁড়াননি। ব্যক্তিগত আলাপচারিতায় তারা অভিযোগ করেন, দিদিকে এত তোল্লাই দেওয়ার কারণ তারা বুঝতে পারছেন না। তারাই প্রশ্ন তুলেছেন, কী হলো সারদা কাণ্ডের। কোথায় গেল সেই সব হুমকি যা দেখে ও শুনে বিভিন্ন দল থেকে বহু লোক বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন। মোদি নিজে স্টিং অপারেশনের ব্যাপারে লোকসভার এথিকস কমিটির তদন্ত করালেও রাজ্যসভার মুকুল রায়কে বাঁচাতে কোথাও পদক্ষেপ গ্রহণ করেননি। কারণ বিজেপির অরুন জেটলির সঙ্গে গভীর আঁতাত রয়েছে মুকুল রায়ের। তবে এ ব্যাপারে কটাক্ষ করতে ছাড়েননি রুপা গঙ্গোপাধ্যায়। দেড় বছর আগে বিজেপিতে যোগ দিয়ে রাজ্য বিজেপিকে টেনে তুলেছিলেন। মানুষের মনে একটা আশা জেগেছিল হয়তোবা বিজেপি রুপাকে সামনে রেখে দু’চারটে আসন পেলেও পেতে পারে। হাওড়ার এক অখ্যাত কেন্দ্রে তাকে প্রার্থী করায় বিরক্ত রুপা বলেছেন, বিজেপি হলো একটা কাঁকড়ার দল। কেউ ওঠার চেষ্টা করলে বাকিরা তাকে পেছন থেকে টেনে নামিয়ে দেয়। হতাশ রুপা নির্বাচনে লড়লেও বিজেপির প্রতি আস্থা যে তিনি হারিয়ে ফেলেছেন তা তিনি লুকিয়ে রাখেননি। ফেব্রুয়ারি ও মার্চের গোড়ায় দু’বার কলকাতায় এসে জেলাশাসক, পুলিশ সুপার এবং আইসি ওসিদের অনেককেই সরিয়ে দিয়েছিলেন নির্বাচন কমিশনার নাসিম জাইদি। জাইদি ভোটের কাজে নিযুক্ত সব অফিসারকে সতর্ক করে বলেছিলেন, আগে আপনারা লুকানো অস্ত্র খুঁজে বের করুন। বাংলাদেশ, বিহার, ঝাড়খণ্ড, আসাম, উড়িষ্যার সীমানা সিল করে দিতে নির্দেশ দিয়েছিলেন। এ পর্যন্ত কোনো সীমানা সিল হয়েছে কিনা কোনো খবর পাওয়া যাচ্ছে না। অপরদিকে গত ৭ দিনে যদি হিসাব নেওয়া যায় তাহলে দেখা যাবে গোটা রাজ্যটাই বারুদের স্তূপের ওপর বসে আছে। জেলাগুলো থেকে বোমা, বোমার মশলা, বন্দুক, পাইপগান উদ্ধার করছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। প্রশ্ন উঠেছে, রাজ্য পুলিশ কেন এসব অস্ত্র উদ্ধার করতে পারল না। তাদের হাত-পা কে বেঁধে রেখেছে?

প্রধান নির্বাচন কমিশনারের স্পষ্ট হুকুম। যেখানে যেখানে অস্ত্র উদ্ধার করা হচ্ছে, সেখানকার সমাজবিরোধীদের জেলে ঢোকাতে হবে। স্পর্শকাতর জেলাগুলোর মধ্যে আছে কুচবিহার, পূর্ব-পশ্চিম দিনাজপুর, জলপাইগুড়ি, মালদহ, মুর্শিদাবাদ, দুই ২৪ পরগনা, বীরভূম। এই বীরভূমে এমন দিন গত পাঁচ বছরে যায়নি যেদিন কোনো না কোনো ঘটনা ঘটেনি। দিদির খুবই প্রিয়, একদা মাছ ব্যবসায়ী অনুপ্রত মণ্ডলের নেতৃত্বে বীরভূম গত পাঁচ বছর উত্তপ্ত ছিল।

খবরটি বঙ্গেশ্বরীর কানেও এসেছে। তাই তিনি তার আমলে যারা অবসর নিয়েছেন সেসব পুলিশ অফিসারকে কাজে লাগাচ্ছেন। তাদের জেলা সফর করে রিপোর্ট দিতে বলেছেন।

ইতিমধ্যে সীমান্ত জেলাগুলোতে এই প্রাক্তন অফিসাররা ঘুরেও এসেছেন। জোট সূত্রে বলা হয়, এ ব্যাপারে তারা নির্বাচন কমিশনের দ্বারস্থ হয়েছেন। কমিশন তার ফুলরেঞ্জ নিয়ে আবার কলকাতায় আসছে। অনেকের মনে আশঙ্কা দেখা দিয়েছে এই বিশাল কেন্দ্রীয় বাহিনীকে আদৌ কাজে লাগানো হবে কিনা। বিরোধীরা অভিযোগ করছেন, মমতা যতই চেষ্টা করুন, পশ্চিমবঙ্গের মানুষ জেগে উঠেছে। তারা অপশাসন থেকে মুক্তি চাইছে। গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ শক্তিকে আরও মজবুত করতে চাইছে। তাই এবারের নির্বাচন হতে চলেছে গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষতা বনাম বেপরোয়া সন্ত্রাসবাদের মধ্যে। শুরুতেই আমরা বলেছিলাম আঁতাতের কথা। মহম্মদ সেলিম স্পষ্ট অভিযোগ করেছেন, এই আঁতাত হয়েছে ২০১৯-এর দিকে তাকিয়ে। কারণ সে সময় হবে নির্বাচন। সেই সাধারণ নির্বাচনে তৃণমূলকে পাশে পেতেই সম্পর্ক জিইয়ে রাখছে বিজেপি। আর এই দুটি দলের সমঝোতা খুব স্বাভাবিক ঘটনা।  ইতিহাসেই তার  প্রমাণ রয়েছে।

১৯৭১-এর মার্চ মাসে সাড়ে সাত কোটি মানুষকে বঙ্গবন্ধু বলেছিলেন, তার সংগ্রাম মুক্তির সংগ্রাম।  ৪৫ বছর পর এপার বাংলার মানুষ বলছে, এবারের সংগ্রাম ধর্মনিরপেক্ষতা ও গণতন্ত্র রক্ষার সংগ্রাম।

লেখক : ভারতীয় প্রবীণ সাংবাদিক।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়