শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৬, শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬

বিএনপি শক্তিশালী হবে কীভাবে

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি শক্তিশালী হবে কীভাবে

পার্টি অফিসে বা সেমিনার সিম্পোজিয়ামে বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়। এগুলো এনজিওবাজদের কাজ। বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল কিন্তু এই দল এখন বিস্ফোরণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। বিএনপি এখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। দলের সব দায়-দায়িত্ব এক বা দুজনের ওপর। পৃথিবীর তাবৎ রাজনৈতিক দলই এভাবে চলে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু দলের শীর্ষ নেতা বা নেতৃত্ব দলকে পরিচালিত করে যাতে দলের প্রতিটি নেতা-কর্মী দলকে শক্তিশালী করতে সবসময় সচেষ্ট থাকে। বিএনপিতে এর উল্টো। দলে অন্য কোনো নেতৃত্বের বলয় নেই। নেই কোনো ছাত্রনেতা যে নিজের সাহসে ও ক্ষমতায় রাজনীতিতে কোনো সক্রিয় ভূমিকা রাখবে। তেমনি নেই কোনো গ্রহণযোগ্য যুবনেতা বা শ্রমিক নেতা বা কোনো পেশাজীবী নেতা বা আঞ্চলিক বা জেলা নেতা। এমনকি নিজের পরিচয়ে কথা বলার কোনো জাতীয় নেতাও নেই। আছে কতগুলো চাকর-বাকর যারা নেত্রীরই চারপাশে ঘুর ঘুর করে পদ ভিক্ষা করে। ‘পদ পাইলেই বিশাল নেতা’ না হলে সমাজে দাঁড়ানোর মতো ভিত তাদের নেই। দলের ভিতরে কোনো ঘর্ষণ নেই, তাই দলের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় না। ম্যাডাম একমাত্র দলের ভিতরে ক্ষমতার উৎস। ম্যাডামের সংযোগ বা স্পর্শ ছাড়া তার তথাকথিত ক্ষমতাশালী পুত্রধনের বাতিও জিরো পাওয়ারের। কিন্তু ম্যাডামকে সরকার সুপরিকল্পিতভাবে ঘরে বসিয়ে দিয়ে তার ক্ষমতাকেও হ্রাস করে দিয়েছে। ম্যাডাম এখন চার্জার থেকে বিচ্ছিন্ন বিশাল শক্তিশালী একটি ব্যাটারি যার পাওয়ার দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ সরকার ম্যাডামের চার্জার বা ক্ষমতার উৎস জনগণের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে এখন পর্যন্ত সফল হয়েছে। যদি বিএনপি আরেকজন সমান্তরাল নেতৃত্ব সৃষ্টি করে দলকে জনগণের কাছে নিয়ে না যেতে পারে তাহলে ম্যাডামকে জনবিচ্ছিন্ন করার সরকারের পরিকল্পনা সফল হবেই।

সরকার ভালো করেই জানে যতক্ষণ পর্যন্ত ম্যাডাম নিজে মাঠে না নামবেন ততক্ষণ দলে আর কোনো নেতাই নেই যার কথায় জনগণ মাঠে নেমে আসবে। বিএনপি প্রচণ্ডভাবে ম্যাডামকেন্দ্রিক যা বিএনপির তথা ম্যাডামের সবচেয়ে দুর্বল অবস্থান বলে অনেকেই মনে করে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ আপাতত দেখা যাচ্ছে তিনটি। প্রথমটি হলো ম্যাডামকে ঘর থেকে বেরিয়ে মাসে মাসে অন্তত জেলায় জেলায় সাংগঠনিক সফর ও জনসভা করতে হবে। দ্বিতীয়টি হলো ম্যাডাম না পারলে তারেক রহমানকে বাংলাদেশে এসে সেই কাজগুলো করতে হবে। তৃতীয়টি হলো যদি ম্যাডাম বা তারেক রহমান না পারেন তাহলে অন্য কোনো বিশ্বস্ত ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য নেতাকে সেই দায়িত্ব ও ক্ষমতা দিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক সফর ও জনসভা করার জন্য পাঠাতে হবে। যদি বিশ্বাসযোগ্য একজন কাউকে না পাওয়া যায় তাহলে যে কোনো তিনজন নেতাকে একসঙ্গে সর্বাত্মক ক্ষমতা দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ দিতে হবে। এর বাইরে কিছু করতে গেলে সময় ও সুযোগের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। হয়তো ১৯৯১ সালের মতো সুযোগ আসতেও পারে!

এ মুহূর্তে সময়ের দাবি, বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে ঢেলে সাজাতে হবে। ঢাকায় বসে কমিটি করলে হবে না। তৃণমূল থেকে বিএনপিকে আবার গঠন করে নিয়ে আসতে হবে। উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া বা অনুমোদিত কমিটি করার রেওয়াজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দলকে বিকশিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। দলের মধ্যে দলীয় আনুগত্য সৃষ্টি করতে হবে। পকেট কমিটির রাজনীতি বা ম্যাডামের দয়ায় পদ বা কমিটি করার চাকর-বাকর রাজনীতির চর্চা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সময় দ্রুত বদলে যাচ্ছে। ৬.৯ রিখটার স্কেলে বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়েছে, তার মানে যদি কেউ মনে করে বার বার বাংলাদেশে ভূমিকম্প হবে তাহলে স্টিলমিল মালিকদের পোয়াবারো হবে কিন্তু ভূমিকম্প আরেকবার খুব কাছাকাছি সময়ে আসবে কিনা সন্দেহ। আমি প্রতি রাতে অন্তত স্বপ্ন দেখতে চাই এ সরকার ক্ষমতা থেকে সরে গেছে। আমি আরও বিশ্বাস করতে চাই বিএনপি খুব তাড়াতাড়ি ক্ষমতায় আসছে। আমাকে শুধু ম্যাডামের কাছে গিয়ে এ কথাগুলো বলতে হবে। তাহলে আমার মতো যে কারও পক্ষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হওয়া কোনো সমস্যাই নয়! তবে দোয়া করি ম্যাডাম যেন সফলকাম হন।

পরিশেষে ম্যাডামের কাছে আমার কিছু মিনতি নিচে উল্লেখ করলাম। বিবেচনা ম্যাডামের ইচ্ছা।

১. তৃণমূল গ্রাম কমিটি : প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিটি ওয়ার্ডের মধ্যে থেকে একজন নেতা ও ন্যূনতম ২০ জন সদস্য নিয়ে যত সংখ্যক কমিটি পাওয়া যায় তত সংখ্যক যার যার মতো কমিটি গঠন করা হবে। এ কমিটির নাম হবে বিএনপির তৃণমূল গ্রাম কমিটি বা তৃণমূল বিএনপি। এই তৃণমূল গ্রাম কমিটি কেন্দ্র সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় একটি ডাটা বেইস সার্ভার ব্যবহার করা হবে, যেখানে এ কমিটিগুলো নিবন্ধিত থাকবে। প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনে এ কমিটিগুলো নিবন্ধিত হবে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিলে প্রাথমিকভাবে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর এ চার মাসকে তৃণমূল গ্রাম কমিটি নিবন্ধনকাল ঘোষণা করে দেশব্যাপী একযোগে তৃণমূল গ্রাম কমিটি গঠন সম্পন্ন করা যেতে পারে। পরবর্তীতে এলাকার জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি বিবেচনা করে প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনকে নতুন কমিটি নিবন্ধনের পক্ষ ঘোষণা করে নতুন নতুন আরও কমিটি নিবন্ধন করা যেতে পারে। তবে তৃণমূল কমিটি গঠনের কিছু অত্যাবশ্যক শর্ত নিম্নরূপ হতে হবে :

১.১। গ্রাম পর্যায়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে তৃণমূল গ্রাম কমিটি একাধিক থাকতে পারবে। ১.২। তৃণমূল গ্রাম কমিটির সদস্যদের ক্রমতালিকা তাদের স্ব স্ব অবস্থান, প্রভাব ও গুরুত্ব অনুযায়ী তালিকাভুক্ত হবে এবং যেভাবে কমিটির সদস্যদের নামের তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হবে তা কখনোই পরিবর্তন করা যাবে না। ১.৩। তৃণমূল কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ২১ এর কম বা বেশি কোনোটাই হতে পারবে না। ১.৪। একজন ব্যক্তি কোনোভাবেই একাধিক তৃণমূল গ্রাম কমিটির সদস্য হতে পারবে না। ১.৫। তৃণমূল সদস্যের বয়স যে বছর তালিকাভুক্ত হবে সে বছরের ১ জানুয়ারি ন্যূনতম ১৮ বছর এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারী হতে হবে। ১.৬। সদস্য বলতে নারী-পুরুষ উভয়কেই বোঝাবে। ১.৭। সদস্য তালিকায় সদস্যদের স্ব স্ব জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে। না হলে সদস্যপদ বৈধ হবে না। ১.৮। তৃণমূল কমিটি চিরস্থায়ী হবে। মৃত্যু বা স্বহস্তে পদত্যাগ ছাড়া কমিটিতে কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। ১.৯। তৃণমূল গ্রাম কমিটির নেতৃত্বেও কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। ১.১০। প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন কমিটি সরাসরি কেন্দ্রে স্বপ্রণোদিতভাবে নিবন্ধিত হবে। ১.১১। তৃণমূল গ্রাম কমিটির প্রথম পাঁচজন সভাপতিসহ স্থায়ী সদস্য বলে পরিচিত হবে এবং স্থায়ী সদস্য বলে ওয়ার্ড কমিটির সদস্য হবে। এ ছাডা প্রতি দুই বছরের জন্য আরও পাঁচজন কমিটির সব সদস্যের কণ্ঠভোটে তৃণমূল ওয়ার্ড কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। ১.১২। তৃণমূল কমিটির প্রতি মাসে (প্রতি মাসের তৃতীয় শুক্রবার বিকালে) অন্তত একটি সভা করতে হবে। ১.১৩। প্রতি দুই বছর অন্তর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচনী সভা করে ওয়ার্ড কমিটির সদস্য নির্বাচন করা হবে। কোনো সদস্য একনাগাড়ে দুই মেয়াদের বেশি নির্বাচিত হতে পারবে না, তবে এক বা একাধিক মেয়াদের বিরতি দিয়ে বার বার নির্বাচিত হতে পারবে। ১.১৪। যে আগে নিবন্ধনের আবেদন করবে সে ভিত্তিতে কেন্দ্র প্রতিটি তৃণমূল গ্রাম কমিটির ওয়ার্ডের নাম প্রথমে উল্লেখ করে চার সংখ্যাবিশিষ্ট নিবন্ধন ক্রমিক নাম্বার বরাদ্দ করবে, যেমন সুরমা-০০০১।

২. ওয়ার্ড নির্বাহী কমিটি : ওয়ার্ডের তৃণমূল গ্রাম বিএনপির প্রতিটি কমিটি হতে পাঁচজন স্থায়ী এবং পাঁচজন নির্বাচিত এই দশজন সদস্য নিয়ে যত সংখ্যা হোক তত সংখ্যাবিশিষ্ট ওয়ার্ড বিএনপি কমিটি গঠিত হবে। ওয়ার্ড বিএনপি নিম্ন শর্ত অনুযায়ী কাজ করবে।

২.১। কমিটির মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ওয়ার্ড কমিটি গঠিত হবে। ২.২। কমিটি গঠিত হওয়ার পরের দ্বিতীয় জানুয়ারির ৩১ তারিখে কমিটি আপনা আপনিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ২.৩। ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ থাকবে না। ২.৪। ওয়ার্ড বিএনপিতে একজন সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, একজন সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন কোষাধ্যক্ষ ও একজন দফতর সম্পাদক ওয়ার্ড বিএনপির সব সদস্যের কণ্ঠভোটে কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পরবর্তী অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে পরবর্তী মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হবে। বাকি সব সদস্য ওয়ার্ড বিএনপির নির্বাহী সদস্য হবে। ২.৫। ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি, সহ-সভাপতিদ্বয়, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দফতর সম্পাদক এ সাতজন পদাধিকারবলে ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। এই সাতজন একজন একজনকে সাথী হিসেবে আরও সাতজনকে ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য নির্বাচিত করবে। ২.৬। মাসে অন্তত একবার (মাসের প্রথম শুক্রবার বিকালে) ওয়ার্ড কমিটি সভায় মিলিত হবে। ২.৭। একই নির্বাহী পদে কেউ দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারবে না। তবে দুই মেয়াদ অন্তর বা ভিন্ন পদে কোনো বাধা থাকবে না। ২.৮। কমিটি গঠনে কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। বৈধভাবে গঠিত ওয়ার্ড কমিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। কোনো ওয়ার্ড কমিটির বৈধতার প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি যে রায় দেবে তাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

৩। ইউনিয়ন বিএনপি নির্বাহী কমিটি : প্রতিটি ওয়ার্ড  থেকে সাতজন নির্বাহী পদধারী এবং সাতজন সাথী সদস্য নিয়ে মোট ৬৩ সদস্যবিশিষ্ট ইউনিয়ন বিএনপি গঠিত হবে। ইউনিয়ন বিএনপি নিম্ন শর্ত অনুযায়ী কাজ করবে। ৩.১। কমিটির মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর ফেব্রুয়ারি মাসে ইউনিয়ন কমিটি গঠিত হবে। ৩.২। কমিটি গঠিত হওয়ার পরের দ্বিতীয় ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে কমিটি আপনা-আপনিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ৩.৩। ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ থাকবে না। ৩.৪। ইউনিয়ন বিএনপির ৬৩ জন সদস্যের কণ্ঠভোটে একজন সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, একজন সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন কোষাধ্যক্ষ, একজন দফতর সম্পাদক নির্বাচিত করা হবে। বাকি সবাই নির্বাহী সদস্য থাকবে। ৩.৫। ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, সহ-সভাপতিদ্বয়, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দফতর সম্পাদক এ সাতজন পদাধিকার বলে উপজেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। এ সাতজন একজন একজনকে সাথী হিসেবে আরও সাতজনকে উপজেলা বিএনপির সদস্য নির্বাচিত করবে। ৩.৬। মাসে অন্তত একবার (মাসের প্রথম শুক্রবার বিকালে) ওয়ার্ড কমিটি সভায় মিলিত হবে। ৩.৭। একই নির্বাহী পদে কেউ দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারবে না। তবে দুই মেয়াদ অন্তর বা ভিন্ন পদে কোনো বাধা থাকবে না। ৩.৮। কমিটি গঠনে কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। বৈধভাবে গঠিত ওয়ার্ড কমিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। কোনো ওয়ার্ড কমিটির বৈধতার প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে জেলা বিএনপির সভাপতি যে রায় দেবে তাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।  ইউনিয়ন পর্যায় অর্থাৎ একদম তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপির একটি ধারণাপত্র সংশ্লিষ্ট সব মহলের বিবেচনার জন্য লিখলাম। আগামীতে উপজেলা পর্যায় থেকে উপরের দিকের সাংগঠনিক কাঠামোর বিষয়ে কিছু লেখার আশা রাখি।

সবাইকে ধন্যবাদ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়