শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:২৬, শনিবার, ১৬ এপ্রিল, ২০১৬

বিএনপি শক্তিশালী হবে কীভাবে

মেজর (অব.) মো. আখতারুজ্জামান
Not defined
অনলাইন ভার্সন
বিএনপি শক্তিশালী হবে কীভাবে

পার্টি অফিসে বা সেমিনার সিম্পোজিয়ামে বক্তৃতা-বিবৃতি দেওয়া রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড নয়। এগুলো এনজিওবাজদের কাজ। বিএনপি একটি বিশাল রাজনৈতিক দল কিন্তু এই দল এখন বিস্ফোরণ ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। বিএনপি এখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তি দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। দলের সব দায়-দায়িত্ব এক বা দুজনের ওপর। পৃথিবীর তাবৎ রাজনৈতিক দলই এভাবে চলে। বাংলাদেশ এর ব্যতিক্রম নয়। কিন্তু দলের শীর্ষ নেতা বা নেতৃত্ব দলকে পরিচালিত করে যাতে দলের প্রতিটি নেতা-কর্মী দলকে শক্তিশালী করতে সবসময় সচেষ্ট থাকে। বিএনপিতে এর উল্টো। দলে অন্য কোনো নেতৃত্বের বলয় নেই। নেই কোনো ছাত্রনেতা যে নিজের সাহসে ও ক্ষমতায় রাজনীতিতে কোনো সক্রিয় ভূমিকা রাখবে। তেমনি নেই কোনো গ্রহণযোগ্য যুবনেতা বা শ্রমিক নেতা বা কোনো পেশাজীবী নেতা বা আঞ্চলিক বা জেলা নেতা। এমনকি নিজের পরিচয়ে কথা বলার কোনো জাতীয় নেতাও নেই। আছে কতগুলো চাকর-বাকর যারা নেত্রীরই চারপাশে ঘুর ঘুর করে পদ ভিক্ষা করে। ‘পদ পাইলেই বিশাল নেতা’ না হলে সমাজে দাঁড়ানোর মতো ভিত তাদের নেই। দলের ভিতরে কোনো ঘর্ষণ নেই, তাই দলের ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় না। ম্যাডাম একমাত্র দলের ভিতরে ক্ষমতার উৎস। ম্যাডামের সংযোগ বা স্পর্শ ছাড়া তার তথাকথিত ক্ষমতাশালী পুত্রধনের বাতিও জিরো পাওয়ারের। কিন্তু ম্যাডামকে সরকার সুপরিকল্পিতভাবে ঘরে বসিয়ে দিয়ে তার ক্ষমতাকেও হ্রাস করে দিয়েছে। ম্যাডাম এখন চার্জার থেকে বিচ্ছিন্ন বিশাল শক্তিশালী একটি ব্যাটারি যার পাওয়ার দিন দিন কমে যাচ্ছে। এ সরকার ম্যাডামের চার্জার বা ক্ষমতার উৎস জনগণের সংযোগ বিচ্ছিন্ন করতে সর্বাত্মক প্রচেষ্টা চালিয়ে এখন পর্যন্ত সফল হয়েছে। যদি বিএনপি আরেকজন সমান্তরাল নেতৃত্ব সৃষ্টি করে দলকে জনগণের কাছে নিয়ে না যেতে পারে তাহলে ম্যাডামকে জনবিচ্ছিন্ন করার সরকারের পরিকল্পনা সফল হবেই।

সরকার ভালো করেই জানে যতক্ষণ পর্যন্ত ম্যাডাম নিজে মাঠে না নামবেন ততক্ষণ দলে আর কোনো নেতাই নেই যার কথায় জনগণ মাঠে নেমে আসবে। বিএনপি প্রচণ্ডভাবে ম্যাডামকেন্দ্রিক যা বিএনপির তথা ম্যাডামের সবচেয়ে দুর্বল অবস্থান বলে অনেকেই মনে করে। এ অবস্থা থেকে উত্তরণের পথ আপাতত দেখা যাচ্ছে তিনটি। প্রথমটি হলো ম্যাডামকে ঘর থেকে বেরিয়ে মাসে মাসে অন্তত জেলায় জেলায় সাংগঠনিক সফর ও জনসভা করতে হবে। দ্বিতীয়টি হলো ম্যাডাম না পারলে তারেক রহমানকে বাংলাদেশে এসে সেই কাজগুলো করতে হবে। তৃতীয়টি হলো যদি ম্যাডাম বা তারেক রহমান না পারেন তাহলে অন্য কোনো বিশ্বস্ত ও জনগণের কাছে গ্রহণযোগ্য নেতাকে সেই দায়িত্ব ও ক্ষমতা দিয়ে সারা দেশে সাংগঠনিক সফর ও জনসভা করার জন্য পাঠাতে হবে। যদি বিশ্বাসযোগ্য একজন কাউকে না পাওয়া যায় তাহলে যে কোনো তিনজন নেতাকে একসঙ্গে সর্বাত্মক ক্ষমতা দিয়ে সেই দায়িত্ব পালন করার নির্দেশ দিতে হবে। এর বাইরে কিছু করতে গেলে সময় ও সুযোগের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। হয়তো ১৯৯১ সালের মতো সুযোগ আসতেও পারে!

এ মুহূর্তে সময়ের দাবি, বিএনপিকে সাংগঠনিকভাবে ঢেলে সাজাতে হবে। ঢাকায় বসে কমিটি করলে হবে না। তৃণমূল থেকে বিএনপিকে আবার গঠন করে নিয়ে আসতে হবে। উপর থেকে চাপিয়ে দেওয়া বা অনুমোদিত কমিটি করার রেওয়াজ থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। দলকে বিকশিত হওয়ার সুযোগ দিতে হবে। দলের মধ্যে দলীয় আনুগত্য সৃষ্টি করতে হবে। পকেট কমিটির রাজনীতি বা ম্যাডামের দয়ায় পদ বা কমিটি করার চাকর-বাকর রাজনীতির চর্চা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। সময় দ্রুত বদলে যাচ্ছে। ৬.৯ রিখটার স্কেলে বাংলাদেশে ভূমিকম্প হয়েছে, তার মানে যদি কেউ মনে করে বার বার বাংলাদেশে ভূমিকম্প হবে তাহলে স্টিলমিল মালিকদের পোয়াবারো হবে কিন্তু ভূমিকম্প আরেকবার খুব কাছাকাছি সময়ে আসবে কিনা সন্দেহ। আমি প্রতি রাতে অন্তত স্বপ্ন দেখতে চাই এ সরকার ক্ষমতা থেকে সরে গেছে। আমি আরও বিশ্বাস করতে চাই বিএনপি খুব তাড়াতাড়ি ক্ষমতায় আসছে। আমাকে শুধু ম্যাডামের কাছে গিয়ে এ কথাগুলো বলতে হবে। তাহলে আমার মতো যে কারও পক্ষে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হওয়া কোনো সমস্যাই নয়! তবে দোয়া করি ম্যাডাম যেন সফলকাম হন।

পরিশেষে ম্যাডামের কাছে আমার কিছু মিনতি নিচে উল্লেখ করলাম। বিবেচনা ম্যাডামের ইচ্ছা।

১. তৃণমূল গ্রাম কমিটি : প্রতিটি ইউনিয়ন পরিষদের প্রতিটি ওয়ার্ডের মধ্যে থেকে একজন নেতা ও ন্যূনতম ২০ জন সদস্য নিয়ে যত সংখ্যক কমিটি পাওয়া যায় তত সংখ্যক যার যার মতো কমিটি গঠন করা হবে। এ কমিটির নাম হবে বিএনপির তৃণমূল গ্রাম কমিটি বা তৃণমূল বিএনপি। এই তৃণমূল গ্রাম কমিটি কেন্দ্র সরাসরি নিয়ন্ত্রণ করবে। বিএনপির কেন্দ্রীয় একটি ডাটা বেইস সার্ভার ব্যবহার করা হবে, যেখানে এ কমিটিগুলো নিবন্ধিত থাকবে। প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনে এ কমিটিগুলো নিবন্ধিত হবে। দলের শীর্ষ নেতৃত্ব এ ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নিলে প্রাথমিকভাবে সেপ্টেম্বর থেকে ডিসেম্বর এ চার মাসকে তৃণমূল গ্রাম কমিটি নিবন্ধনকাল ঘোষণা করে দেশব্যাপী একযোগে তৃণমূল গ্রাম কমিটি গঠন সম্পন্ন করা যেতে পারে। পরবর্তীতে এলাকার জনসংখ্যার ক্রমবর্ধমান বৃদ্ধি বিবেচনা করে প্রতি বছর জানুয়ারি মাসের প্রথম ১৫ দিনকে নতুন কমিটি নিবন্ধনের পক্ষ ঘোষণা করে নতুন নতুন আরও কমিটি নিবন্ধন করা যেতে পারে। তবে তৃণমূল কমিটি গঠনের কিছু অত্যাবশ্যক শর্ত নিম্নরূপ হতে হবে :

১.১। গ্রাম পর্যায়ে প্রতিটি ওয়ার্ডে তৃণমূল গ্রাম কমিটি একাধিক থাকতে পারবে। ১.২। তৃণমূল গ্রাম কমিটির সদস্যদের ক্রমতালিকা তাদের স্ব স্ব অবস্থান, প্রভাব ও গুরুত্ব অনুযায়ী তালিকাভুক্ত হবে এবং যেভাবে কমিটির সদস্যদের নামের তালিকা কেন্দ্রে পাঠানো হবে তা কখনোই পরিবর্তন করা যাবে না। ১.৩। তৃণমূল কমিটির মোট সদস্য সংখ্যা ২১ এর কম বা বেশি কোনোটাই হতে পারবে না। ১.৪। একজন ব্যক্তি কোনোভাবেই একাধিক তৃণমূল গ্রাম কমিটির সদস্য হতে পারবে না। ১.৫। তৃণমূল সদস্যের বয়স যে বছর তালিকাভুক্ত হবে সে বছরের ১ জানুয়ারি ন্যূনতম ১৮ বছর এবং জাতীয় পরিচয়পত্রধারী হতে হবে। ১.৬। সদস্য বলতে নারী-পুরুষ উভয়কেই বোঝাবে। ১.৭। সদস্য তালিকায় সদস্যদের স্ব স্ব জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ থাকতে হবে। না হলে সদস্যপদ বৈধ হবে না। ১.৮। তৃণমূল কমিটি চিরস্থায়ী হবে। মৃত্যু বা স্বহস্তে পদত্যাগ ছাড়া কমিটিতে কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। ১.৯। তৃণমূল গ্রাম কমিটির নেতৃত্বেও কোনো পরিবর্তন আনা যাবে না। ১.১০। প্রতি বছর ১৫ জানুয়ারির মধ্যে নতুন কমিটি সরাসরি কেন্দ্রে স্বপ্রণোদিতভাবে নিবন্ধিত হবে। ১.১১। তৃণমূল গ্রাম কমিটির প্রথম পাঁচজন সভাপতিসহ স্থায়ী সদস্য বলে পরিচিত হবে এবং স্থায়ী সদস্য বলে ওয়ার্ড কমিটির সদস্য হবে। এ ছাডা প্রতি দুই বছরের জন্য আরও পাঁচজন কমিটির সব সদস্যের কণ্ঠভোটে তৃণমূল ওয়ার্ড কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। ১.১২। তৃণমূল কমিটির প্রতি মাসে (প্রতি মাসের তৃতীয় শুক্রবার বিকালে) অন্তত একটি সভা করতে হবে। ১.১৩। প্রতি দুই বছর অন্তর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে নির্বাচনী সভা করে ওয়ার্ড কমিটির সদস্য নির্বাচন করা হবে। কোনো সদস্য একনাগাড়ে দুই মেয়াদের বেশি নির্বাচিত হতে পারবে না, তবে এক বা একাধিক মেয়াদের বিরতি দিয়ে বার বার নির্বাচিত হতে পারবে। ১.১৪। যে আগে নিবন্ধনের আবেদন করবে সে ভিত্তিতে কেন্দ্র প্রতিটি তৃণমূল গ্রাম কমিটির ওয়ার্ডের নাম প্রথমে উল্লেখ করে চার সংখ্যাবিশিষ্ট নিবন্ধন ক্রমিক নাম্বার বরাদ্দ করবে, যেমন সুরমা-০০০১।

২. ওয়ার্ড নির্বাহী কমিটি : ওয়ার্ডের তৃণমূল গ্রাম বিএনপির প্রতিটি কমিটি হতে পাঁচজন স্থায়ী এবং পাঁচজন নির্বাচিত এই দশজন সদস্য নিয়ে যত সংখ্যা হোক তত সংখ্যাবিশিষ্ট ওয়ার্ড বিএনপি কমিটি গঠিত হবে। ওয়ার্ড বিএনপি নিম্ন শর্ত অনুযায়ী কাজ করবে।

২.১। কমিটির মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর ৩১ জানুয়ারির মধ্যে ওয়ার্ড কমিটি গঠিত হবে। ২.২। কমিটি গঠিত হওয়ার পরের দ্বিতীয় জানুয়ারির ৩১ তারিখে কমিটি আপনা আপনিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ২.৩। ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ থাকবে না। ২.৪। ওয়ার্ড বিএনপিতে একজন সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, একজন সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন কোষাধ্যক্ষ ও একজন দফতর সম্পাদক ওয়ার্ড বিএনপির সব সদস্যের কণ্ঠভোটে কমিটি বিলুপ্ত হওয়ার পরবর্তী অনধিক ১৫ দিনের মধ্যে পরবর্তী মেয়াদের জন্য নির্বাচিত হবে। বাকি সব সদস্য ওয়ার্ড বিএনপির নির্বাহী সদস্য হবে। ২.৫। ওয়ার্ড বিএনপি সভাপতি, সহ-সভাপতিদ্বয়, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দফতর সম্পাদক এ সাতজন পদাধিকারবলে ইউনিয়ন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। এই সাতজন একজন একজনকে সাথী হিসেবে আরও সাতজনকে ইউনিয়ন বিএনপির সদস্য নির্বাচিত করবে। ২.৬। মাসে অন্তত একবার (মাসের প্রথম শুক্রবার বিকালে) ওয়ার্ড কমিটি সভায় মিলিত হবে। ২.৭। একই নির্বাহী পদে কেউ দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারবে না। তবে দুই মেয়াদ অন্তর বা ভিন্ন পদে কোনো বাধা থাকবে না। ২.৮। কমিটি গঠনে কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। বৈধভাবে গঠিত ওয়ার্ড কমিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। কোনো ওয়ার্ড কমিটির বৈধতার প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটিগুলোর সঙ্গে আলোচনা করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি যে রায় দেবে তাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।

৩। ইউনিয়ন বিএনপি নির্বাহী কমিটি : প্রতিটি ওয়ার্ড  থেকে সাতজন নির্বাহী পদধারী এবং সাতজন সাথী সদস্য নিয়ে মোট ৬৩ সদস্যবিশিষ্ট ইউনিয়ন বিএনপি গঠিত হবে। ইউনিয়ন বিএনপি নিম্ন শর্ত অনুযায়ী কাজ করবে। ৩.১। কমিটির মেয়াদ সর্বোচ্চ দুই বছর। প্রতি দুই বছর অন্তর ফেব্রুয়ারি মাসে ইউনিয়ন কমিটি গঠিত হবে। ৩.২। কমিটি গঠিত হওয়ার পরের দ্বিতীয় ফেব্রুয়ারির ২৮ তারিখে কমিটি আপনা-আপনিই বিলুপ্ত হয়ে যাবে। ৩.৩। ওয়ার্ড কমিটির মেয়াদ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ থাকবে না। ৩.৪। ইউনিয়ন বিএনপির ৬৩ জন সদস্যের কণ্ঠভোটে একজন সভাপতি, দুজন সহ-সভাপতি, একজন সাধারণ সম্পাদক, একজন সাংগঠনিক সম্পাদক, একজন কোষাধ্যক্ষ, একজন দফতর সম্পাদক নির্বাচিত করা হবে। বাকি সবাই নির্বাহী সদস্য থাকবে। ৩.৫। ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি, সহ-সভাপতিদ্বয়, সাধারণ সম্পাদক, সাংগঠনিক সম্পাদক, কোষাধ্যক্ষ, দফতর সম্পাদক এ সাতজন পদাধিকার বলে উপজেলা বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য নির্বাচিত হবে। এ সাতজন একজন একজনকে সাথী হিসেবে আরও সাতজনকে উপজেলা বিএনপির সদস্য নির্বাচিত করবে। ৩.৬। মাসে অন্তত একবার (মাসের প্রথম শুক্রবার বিকালে) ওয়ার্ড কমিটি সভায় মিলিত হবে। ৩.৭। একই নির্বাহী পদে কেউ দুই মেয়াদের বেশি থাকতে পারবে না। তবে দুই মেয়াদ অন্তর বা ভিন্ন পদে কোনো বাধা থাকবে না। ৩.৮। কমিটি গঠনে কোনো অনুমোদনের প্রয়োজন পড়বে না। বৈধভাবে গঠিত ওয়ার্ড কমিটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে কেন্দ্রে নিবন্ধিত হয়ে যাবে। কোনো ওয়ার্ড কমিটির বৈধতার প্রশ্ন দেখা দিলে সংশ্লিষ্ট কমিটির সঙ্গে আলোচনা করে জেলা বিএনপির সভাপতি যে রায় দেবে তাই চূড়ান্ত বলে গণ্য হবে।  ইউনিয়ন পর্যায় অর্থাৎ একদম তৃণমূল পর্যায়ের বিএনপির একটি ধারণাপত্র সংশ্লিষ্ট সব মহলের বিবেচনার জন্য লিখলাম। আগামীতে উপজেলা পর্যায় থেকে উপরের দিকের সাংগঠনিক কাঠামোর বিষয়ে কিছু লেখার আশা রাখি।

সবাইকে ধন্যবাদ।

     লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

এই মাত্র | জাতীয়

‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’
‘পাল্টা শুল্ক নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দর-কষাকষি করব, তাদের চটাব না’

১২ সেকেন্ড আগে | বাণিজ্য

বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি
বগুড়ায় হত্যা মামলায় দুজনের ফাঁসি

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ
‘লিভিং ইন এ হেলদি স্পেস’ প্রতিযোগিতায় প্রথম ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড
মানিকগঞ্জে হত্যা মামলায় একজনের মৃত্যুদণ্ড

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার
বিমান বাহিনীর অনুশীলন পর্যবেক্ষণ প্রধান উপদেষ্টার

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই
অভিবাসন সাংবাদিকতার উন্নয়নে ‘মার্সেই সনদ’ সই

১১ মিনিট আগে | পরবাস

ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার
ঢাবির বাসে হামলার ঘটনায় ৫ জন গ্রেফতার

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

৪৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে