শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:০৩, শনিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০১৯

‘বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’ ও আমাদের বিজয়

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
‘বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’ ও আমাদের বিজয়

"হিন্দু ও মুসলমানের ধর্মীয় দর্শন আলাদা, তাদের সামাজিক আচার আচরণ, সাহিত্য ও সংস্কৃতি ভিন্ন। হিন্দু ও মুসলিমদের একই জাতীয় পরিচয়ে পরিচিত করা একটা স্বপ্নমাত্র।" 

মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর এই চিন্তা চেতনার ভিত্তিতেই ''দ্বি-জাতি তত্ত্বের"একটা ভ্রান্ত আদর্শে ১৯৪৭ সালের দেশভাগ হয়। দেশভাগের মাত্র পাঁচ বছরের মাথায় জিন্নাহর কথাকে ভুল প্রমাণিত করে বাঙালিরা। হিন্দু-মুসলিম যে একই জাতীয় পরিচয়ে পরিচিত হতে পারে তার  প্রথম প্রমাণ বাঙালিরা দেয় ৫২’র ভাষা আন্দোলনে। পরবর্তীতে প্রতিটি গণতান্ত্রিক আন্দোলনেই পূর্ব পাকিস্তানের জনগোষ্ঠী একক জাতীয় পরিচয় হিসেবে আন্দোলন করেছে, হিন্দু-মুসলিম নামক আলাদা ধর্মীয় বেড়াজালে কোন আন্দোলন তারা করেননি। দ্বি-জাতি তত্ত্ব যে পাকিস্তান শাসকগোষ্ঠীর একটা ভাঁওতাবাজি ছিলো তা খুব দ্রুতই সবার কাছে পরিষ্কার হয়ে উঠে। 

মুসলমানদের অগ্রাধিকার ভিত্তিতে যে রাষ্ট্রের সৃষ্টি তার ইতিহাস পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, ১৯৪৭ থেকে ১৯৭১ এই দীর্ঘ ২৪ বছর পশ্চিম পাকিস্তানের শাসকগোষ্ঠির হাতে পূর্ব পাকিস্তানের মুসলমানরাই সবচাইতে বেশি নির্যাতিত হয়েছেন। সাতচল্লিশ পরবর্তী পূর্ব পাকিস্তানের ওপর পশ্চিমাংশের কর্তৃত্বের ইতিহাস সবারই জানা। একের পর এক বাঙালিদের সংগ্রাম, বিশেষত ১৯৬৬ সালের পর শেখ মুজিবুর রহমান ও তার দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বে পরিচালিত আন্দোলনের ফলে পাকিস্তান রাষ্ট্র ভেঙে যাওয়া ছিল শুধু সময়ের ব্যাপার। পশ্চিম পাকিস্তানি শাসকশ্রেণীর হাতে একাত্তরের গণহত্যার মাধ্যমে বাঙালিদের প্রত্যক্ষ জাতিগত নিপীড়নের চূড়ান্ত রূপটি যখন মঞ্চস্থ হলো তারপর পুরোদমে শুরু হলো বাঙালির স্বাধীনতার আন্দোলন। এদিকে একাত্তরের বর্বর গণহত্যার পর বাংলাদেশের স্বাধীনতাসংগ্রামে প্রতিবেশী রাষ্ট্র ভারতের ভূমিকা নির্ধারক হয়ে দেখা দেয়। 
১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনার আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে জন্ম হয়েছিল স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় ভারতের সমর্থন বাঙালিরা পেলেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ শুরু হয়ে ২১ নভেম্বর। ভারতীয় বাহিনী ও মুক্তিবাহিনী একত্রে যৌথ বাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শুরু করে যুদ্ধ। একাত্তরের বিজয় দিবসের ঠিক আগের দু সপ্তাহ ধরে চলেছিল তীব্র যুদ্ধ - যার একদিকে ছিল পাকিস্তানি সেনা, আর অন্যদিকে ভারতীয় সেনা আর বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী। কিন্তু ভারতীয় সেনাবাহিনীর অংশগ্রহণ কেনো এতো দেরীতে? এ নিয়ে নানা সময় নানা প্রশ্ন অনেক মহল থেকে এসেছে। 
২৫ মার্চের বর্বর গণহত্যা শুরু হবার পর স্বাধীনতার ঘোষণা দেয় জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। স্বাধীনতার ঘোষণা আসার পরেও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে ভারত সরাসরি অংশ নেয়াতে একদিকে ছিলো কূটনৈতিক বাধা অন্যদিকে ছিলো পূর্ব প্রস্তুতির অভাব। কেননা, ভারতীয় সেনা পূর্ব পাকিস্তানে যুদ্ধ করতে হবে ভেবে কোনদিনও আলাদা প্রস্তুতি নেয়নি। ইস্টার্ন সেক্টরে ভারতের প্রায় সব সেনাই প্রস্তুতি নিতেন চীনের বিরুদ্ধে লড়ার জন্য। তাই ভারতীয় সেনাদের নদীমাতৃক বাংলাদেশে লড়ার জন্য উপযুক্ত প্রশিক্ষণ ছিল না। 

এক্ষেত্রে কোন রাখঢাক না করেই পরবর্তীতে বিবিসি-কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে যুদ্ধবিদ্যার বিশেষজ্ঞ ও ভারতের সাবেক সেনা কর্মকর্তা মেজর জেনারেল দীপঙ্কর ব্যানার্জি বলছিলেন, "মার্চে পূর্ব পাকিস্তানে ক্র্যাকডাউন শুরু হওয়ার পর পরই কোনও সামরিক অভিযানের কথা ভাবাটা সম্ভব ছিল না। চীনকে মাথায় রেখেই ভারতীয় সেনাবাহিনী মাউন্টেন ওয়ারফেয়ার, হাই অল্টিচিউড লড়াইয়েরই প্রশিক্ষণ নিতেন, অস্ত্রশস্ত্র বা স্ট্র্যাটেজিও সেভাবেই জোগানো হত। সেখানে বাংলাদেশে নদীনালায় ভরা একটা সমতল ভূমি, সেই জলময় পরিবেশে যুদ্ধের জন্যও ভারতীয় সেনাবাহিনির আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল।" অপরদিকে ছিলো কূটনৈতিক বাধাও! কেননা তখন পর্যন্ত বাংলাদেশ সরকার গঠিত হয়নি। পররবর্তীতে ১৭ এপ্রিল মুজিবনগর সরকার আনুষ্ঠানিভাবে শপথ গ্রহণ করলে দ্বিতীয় ধাপে উন্নীত হয় আমাদের মুক্তিযুদ্ধ। 

এদিকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী শ্রীমতি ইন্দিরা গান্ধী বিশ্বব্যাপী সফরে বের হন এবং একাত্তরের গণহত্যা বিশ্ববাসীর কাছে তুলে ধরে বাংলাদেশের স্বাধীনতার যৌক্তিক অবস্থান তুলে ধরেন। কিন্তু এপ্রিলে সরকার গঠন হলেও ভারতের সেনাবাহিনী কেনো নভেম্বরের ২১ তারিখে আনুষ্ঠানিকাভাবে যুদ্ধে অংশ নিলো! 
মুজিবনগর সরকার গঠিত হবার প্রায় সাত মাস পর নভেম্বর মাসে ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়, এর পেছনে ভিন্ন এক সামরিক কৌশল ছিল যা পরে জানা যায়। বাংলাদেশে জুন থেকে অক্টোবর হলো বর্ষাকাল। তখন গোটা বাংলাদেশ এক প্রকাণ্ড জলাভূমির চেহারা নেয়। আর তাই ভারত চেয়েছে মুক্তিবাহিনী দিয়েই পাকিস্তানকে অভ্যন্তরীণভাবে সেই সময়টা বিপর্যস্ত করে বর্ষার পর যৌথ আক্রমণ চালাতে। কেননা বর্ষার মাঝে যুদ্ধ করে টিকে থাকাটা ভারতের সেনাবাহিনীর জন্যও একদম অচেনা একটা পথ ছিলো। অপরদিকে মুক্তিবাহিনী নিজের পরিবেশ বা স্থান সম্পর্কে ভালো জানা থাকায় বর্ষায় তারা একের পর এক আক্রমণে পাকিস্তানকে পর্যদুস্ত করেছে, পুরো বর্ষা পাকিস্তান সেনাদের ঘিরে রাখতে পেরেছে। কারণ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর জন্যও এই বর্ষা মৌসুমে যুদ্ধ একদম নতুন অভিজ্ঞতা ছিলো।বর্ষা থামতেই চারদিক থেকে পাকিস্তান সেনাদের আক্রমণ করা হল, পাকিস্তান তেমন প্রতিরোধ গড়তেই পারল না - খুব দ্রুত আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হল।
একটি বিষয় নিয়ে জানার আগ্রহ অনেকের আর তা হলো, কি এমন কৌশল প্রয়োগ করেছিলো ভারতীয় সেনাবাহিনী? যৌথ বাহিনীর সামনে দু’সপ্তাহও কেনো যুদ্ধে টিকে থাকতে পারেনি পাকিস্তান সেনাবাহিনী? বাংলাদেশ প্রশ্নে ভারতীয় রণনীতি পর্যালোচনা করে দেখা যায়, ভারতীয় সেনাবাহিনী এখানে নতুন এক যুদ্ধ কৌশল প্রয়োগ করেছিলো। সামরিক ভাষায় যেটাকে বলা হয় 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' আর তার টার্গেট ছিলো ঢাকা। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ‘বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’ এক বিশাল পার্থক্য গড়ে দিয়েছিলো পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও যৌথ বাহিনীর মধ্যে। ভারতের কৌশলটা ছিল, পাকিস্তানি সেনা যেখানেই শক্ত ঘাঁটি গড়ে ভারতের অগ্রযাত্রাকে রুখতে চাইবে, সেটাকে পাশ কাটিয়ে একরকম সোজা ঢাকার দিকে এগিয়ে যাওয়া। এটাকে বলে 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’। আর এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনী খুলনা-চট্টগ্রামের মতো শহরকেও পাশ কাটিয়ে সরাসরি ঢাকাকে টার্গেট করে এগিয়েছে। হিলির মতো কয়েকটা শক্ত ঘাঁটিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাতেই হয়েছে। তবে যতোটা সম্ভব নিরাপদে থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ঢাকার দিকে অগ্রসর হয়েছে। ভারতীয় বাহিনী ঢাকার দিকে আরো সহজে আসতে পেরেছিলো মুক্তিবাহিনীর কারণে। কারণ ভারতীয় সেনা যখন পাকিস্তানী সেনার উপর আক্রমণ করছে তখন পাকিস্তানি ফৌজ তাদের পশ্চাৎবর্তী এলাকাটাকেও নিরাপদ ভাবতে পারছিলো না মুক্তিবাহিনীর জন্যই। সব সময় একটা আশঙ্কা পাকিস্তানী ফৌজের ছিলো যে, তাদের পেছনে কী হচ্ছে, রাস্তা কেটে দিচ্ছে, রসদপত্র আসছে না, সাপ্লাই অ্যামবুশ করে দিচ্ছে - এটা তাদের মনোবল একদম চুরমার করে দিয়েছিল। এর ফলে দেখা গেল ঢাকার যখন পতন হয়েছে, তখন ভারতের পেছনে ফেলে আসা বহু জায়গায় পাকিস্তানি সেনারা তখনও ক্যান্টনমেন্টে আটকে বসে আছে এবং অসহায় আত্মসমর্পণে বাধ্য হচ্ছে। এই 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' দ্রুত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছে। 
১৯৭১ সালের ডিসেম্বরে যৌথ বাহিনির যুদ্ধটা যখন শুরু হল, সে সময়কার দুটো ঘটনা বাংলাদেশের বিজয়কে ত্বরান্বিত করেছিলো। প্রথমত, ১৯৭০ সালে পশ্চিমবঙ্গে নির্বাচন হয়েছিল। রাজ্যে নকশাল আন্দোলন ও অভ্যন্তরীণ নিরাপত্তার কারণে সে সময় প্রচুর সৈন্য তখন আগে থেকেই মোতায়েন ছিল। যুদ্ধের আগে সেটা ভীষণ কাজে দিয়েছিল। দ্বিতীয়ত, ঠিক সেই সময়টিতে ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটা কাঠমান্ডু-দিল্লি ফ্লাইটকে ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ভারত তখন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ভেতর বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয় - অর্থাৎ নিজেদের আকাশসীমা তাদের ব্যবহার করতে দেয় না। ফলে পাকিস্তান ভারী সামরিক সরঞ্জাম, রসদ বা সৈন্যসামন্ত সরাসরি আকাশপথে পূর্বদিকে আনতেই পারেনি, তাদের সে সব পাঠাতে হয়েছিল অনেক ঘুরে শ্রীলঙ্কা হয়ে সমুদ্রপথে! যা ছিলো অনেক সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। এই দুটি বিষয়ও যৌথ বাহিনীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিলো। ফলে আক্রমণের মাত্র দু’সপ্তাহের মাথায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। 
যেকোন লড়াই সংগ্রামে জয়লাভের জন্য সামরিক কৌশল অনেক গুরুত্বপূর্ণ। ভারত-বাংলাদেশ যৌথ বাহিনীর কাছে দ্রুতই পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পরাজয় বরণের পেছনে একটা বড় কারণ হচ্ছে এই সামরিক কৌশল। আমরা হয়তো অনেকেই জানিনা, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের প্রায় ১৫০০ সেনা শহীদ হয়েছেন। বিজয়ের মাসে মহান মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণ করার পাশাপাশি আমরা স্মরণ করতে চাই সেই মহান ভারতীয় সৈনিকদের যারা আমাদের মুক্তিদানের জন্য নিজের জীবনকে তুচ্ছজ্ঞান করে বাঙালির স্বাধীনতা সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলো। 
লেখক: আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫
রাজধানীর উত্তরায় ঢাবির বাসে হামলা, গ্রেফতার ৫

২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
রাজধানীতে বাসার ছাদ থেকে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা
জমি নিয়ে বিরোধের জেরে একজনকে হত্যা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৬ মিনিট আগে | জাতীয়

এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি
এবার রাশিয়া সফর স্থগিত করলেন মোদি

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’
এক ঠিকানায় মিলবে সব ‘নাগরিক সেবা’

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা
পাথরঘাটায় মৎস্যজীবীদের জীবনমান উন্নয়নে অবহিত সভা

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড
টেস্টে মিরাজের বিরল রেকর্ড

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী
দেশে শ্রমিক সমাজ সবচেয়ে অবহেলিত : রিজভী

৪০ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা
‘নিজের শর্তেই’ ট্রাম্পকে মোকাবিলা করবে কানাডা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার
কালকিনিতে হাতকড়াসহ পালানো আসামি গ্রেপ্তার

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’
চট্টগ্রামে দুই বন্ধুর ‘ইয়্যামেজিং’

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন 
পরিষদের বাজেট ঘোষণা
ঘোড়াঘাটে সিংড়া ইউনিয়ন  পরিষদের বাজেট ঘোষণা

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার
চট্টগ্রামে পালানো আসামি গ্রেফতার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু
নওগাঁয় অনূর্ধ্ব-১৫ বালকদের ফুটবল প্রশিক্ষণ শুরু

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের
পুকুরে বন্ধুদের সাথে গোসল করতে গিয়ে প্রাণ গেল কিশোরের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি
৭ বছর পর নিরাপত্তা উপদেষ্টা পর্ষদ ঢেলে সাজালেন মোদি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা
ঝিনাইদহে একজনকে কুপিয়ে হত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক
শিশু আছিয়া ধর্ষণ-হত্যা মামলায় সাক্ষ্য দিলেন তিন চিকিৎসক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড
নড়াইলে শিশুকে হত্যা ও ধর্ষণ মামলায় যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল
নতুন বাংলাদেশ গড়তে সবাইকে একত্রিত হতে হবে : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন
হত্যার দায়ে দুইজনের যাবজ্জীবন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি
তরুণ প্রজন্মকে প্রকৃত রাজনীতি ও সমাজ ব্যবস্থায় ফিরতে হবে: এ্যানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে