শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৩৮, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২০

আমরা দ্বীনি মেহনতের বিভক্তি চাই না

ড. কাজী এরতেজা হাসান
অনলাইন ভার্সন
আমরা দ্বীনি মেহনতের বিভক্তি চাই না

শুরু হলো তাবলিগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমার মূল পর্ব। তাবলিগ আরবি শব্দ। যার শাব্দিক অর্থ পৌঁছানো, প্রচার করা, প্রসার করা, বয়ান করা, চেষ্টা করা ও দান করা ইত্যাদি। পরিভাষায় একজনের অর্জিত জ্ঞান বা শিক্ষা নিজ ইচ্ছা ও চেষ্টার মাধ্যমে অন্যের কাছে পৌঁছানোকে তাবলিগ বলে। তাবলিগ আদর্শ যিনি পৌঁছান, তাকে মুবাল্লিগ বলে। বিশ্বনবী (স.) এ পরিপ্রেক্ষিতে বলেছেন, ‘আমার পক্ষ হতে একটি বাণী হলেও তা অন্যের কাছে পৌঁছে দাও।’ 

মুবাল্লিগরা সে কাজটিই করে যাচ্ছেন। এই কাজের সূতিকাগার দিল্লির নিজামুদ্দিনের তাবলিগি মারকাজের জিম্মাদার মাওলানা সাদ কান্ধলভীকে নিয়ে মতভেদ দূর না হওয়ায় এবারও দুই পক্ষ দুই পর্বে ইজতেমা করছে। আজ বাদ ফজর শুরু হলো তাবলিগি মেহনতের সূতিকাগার দিল্লির হজরত মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভী (রা.) এর উত্তরসূরি মাওলানা সাদ কান্ধলভী অনুসারীদের মূল পর্ব। 

বর্ণিত আছে যে, আজ থেকে প্রায় ৬ দশক আগে ১৯১০ সালে ভারতের এক জনবিরল অঞ্চল মেওয়াত থেকে হাতেগোনা কজন মানুষ নিয়ে হজরত মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভী (রা.) তাবলিগের মেহনত শুরু করেন। তাবলিগের এ মেহনত এখন সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে। বিশ্বব্যাপী সমাদৃত আজকের তাবলিগ জামাতের সার্থক রূপকার হজরত মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভী (রা.) ১৩৫১ হিজরি সনে হজ থেকে ফিরে আসার পর সাধারণ মুসলমানদের দুনিয়া ও সংসারের ঝামেলা থেকে মুক্ত করে ছোট ছোট দলবদ্ধ করে মসজিদের ধর্মীয় পরিবেশে অল্প সময়ের জন্য দ্বীনি শিক্ষা দিতে থাকেন। এরই মাঝে একদা তিনি মহানবী (স.) কে স্বপ্নে দেখেন এবং মহানবী (স.) তাকে দাওয়াত ও তাবলিগের কাজের জন্য নির্দেশ দেন। 

মহানবীর (স.) নির্দেশ মোতাবেক তিনি দাওয়াত ও তাবলিগের কাজের সূচনা করেন। তারপর এ কাজকে আরও বেগবান ও গতিশীল করার জন্য উপমহাদেশের সর্বস্তরের আলেম-ওলামা, পীর-মাশায়েখ ও বুজুর্গদের কাছে দোয়া প্রার্থনা করা হয় এবং দিল্লির কাছে মেওয়াতে সর্বস্তরের মুসলমানদের জন্য ইজতেমা বা সম্মেলনের ব্যবস্থা করা হয়।

হজরত মাওলানা ইলিয়াস কান্ধলভী (রা.) এ কর্মপ্রয়াসকে তখন বলতেন ‘ইসালে নফস’ বা আত্মশুদ্ধির প্রাথমিক পাঠ। প্রথমত তিনি টেস্ট কেস হিসেবে ভারতের সাহারানপুর ও মেওয়াত এলাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে তার লক্ষ্য-উদ্দেশ্য তুলে ধরেন। তিনি ৬টি বিশেষ গুণ অর্জনের মেহনত করেন জনসাধারণে। সেই বিশেষ গুণ হলো- কালেমা, নামাজ, ইলিম ও জিকির, ইকরামুল মুসলেমিন (মুসলমানদের সেবা) সহিহ নিয়ত ও তাবলিগ। এরপরই ক্রমেই তাবলিগের কার্যক্রম বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্তানের গণ্ডি ছাড়িয়ে পৌঁছে যায় বিশ্বের সর্বত্র।

হজরত মাওলানা আবদুল আজিজ (রা.) এর মাধ্যমে ১৯৪৪ সালে বাংলাদেশে তাবলিগ শুরু হয়। তারপর ১৯৪৬ সলে বিশ্ব ইজতেমা সর্বপ্রথম অনুষ্ঠিত হয় বাংলাদেশের তাবলিগের মারকাজ কাকরাইল মসজিদে। পরে ১৯৪৮ সালে চট্টগ্রামের হাজী ক্যাম্পে। এরপর ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে। 

এরপর ১৯৬৫ সালে টঙ্গীর পাগারে এবং সর্বশেষ ১৯৬৬ সালে টঙ্গীর ভবেরপাড়া তুরাগ তীরে অনুষ্ঠিত হয়। সেই থেকে এ পর্যন্ত সেখানেই ১৬০ একর জায়গায় তাবলিগের সর্ববৃহৎ ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়ে আসছে। এখানে বলা প্রয়োজন, তাবলিগ জামাতের সদর দফতর দিল্লিতে থাকা সত্ত্বেও এর বার্ষিক সমাবেশের জন্য বাংলাদেশকে বেছে নেওয়া হয়। ভারতের মুম্বাই ও ভূপালে এবং পাকিস্তানের রায়বেন্ডে বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হলেও জনসমাগমের বিচারে টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমাই বড় এবং বিশ্ব দরবারে বিশ্ব ইজতেমা বলতে বাংলাদেশের টঙ্গীতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমাকেই বুঝায়।

যখন বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের প্রচেষ্টা শুরু হয়, তখন এর নাম ছিল শুধুই ইজতেমা, যা অনুষ্ঠিত হতো ঢাকার কাকরাইল মসজিদে। ১৯৬৪ সালে কাকরাইলে সর্বপ্রথম বাংলাদেশের ইজতেমা শুরু হয়। ১৯৫৮ সালে নারায়ণগঞ্জের সিদ্ধিরগঞ্জে, এরপর ১৯৬৫ সালে টঙ্গীর পাগারে ইজতেমা অনুষ্ঠিত হয়। তখন থেকে ধীরে ধীরে এগোতে এগোতেই আজকের টঙ্গীতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব ইজতেমা। যে ইজতেমায় অংশগ্রহণ করে বিশ্বের প্রায় একশটি রাষ্ট্রের তাবলিগ প্রতিনিধিরা। 

শিল্পনগরী টঙ্গীতে ইজতেমাকে স্থানান্তরিত করা হয় ১৯৬৬ সালে। আর সেই বছর থেকেই তাবলিগ জামাতের এই মহাসম্মেলন ‘বিশ্ব ইজতেমা’ নামে খ্যাতি অর্জন করে। মুসলিম উম্মাহর সর্ববৃহৎ সম্মিলন হজে যেমন বিশ্বের এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তের মুসলমানদের সম্প্রীতি, সৌহার্দের অভাবনীয় নজির দেখা যায়, বাংলাদেশের বিশ্ব ইজতেমায়ও দেখা যায় মুসলিম ঐক্যের অপূর্ব এক মিলনমেলা। ফলে পুণ্যভূমি মক্কা-মদিনার পর তুরাগতীরে অবস্থিত টঙ্গীর বিশ্ব ইজতেমা পরিচিতি লাভ করে বিশ্ব মুসলিমের দ্বিতীয় বৃহত্তম মিলনকেন্দ্র হিসেবে।

যতটুকু জানা যায়, ইজতেমা নিয়ন্ত্রণকারী তাবলিগ জামাতের কোনো সংবিধান নেই। অলিখিত সংবিধানও নেই। তারপরও এ আন্দোলন মুসলিম বিশ্বের অন্যতম শ্রেষ্ঠ এবং সুশৃঙ্খল আন্দোলন। তাবলিগ জামাতের একটি কেন্দ্রীয় কমিটি আছে। এটিকে বলা হয় মজলিসে শুরা। এ কমিটির কোনো নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় না। তাবলিগে যারা অপেক্ষাকৃত বেশি অবদান রেখেছেন, তারাই এ কমিটির আলোচনায় কথাবার্তা বলেন। তবে কে কত বেশি অবদান রেখেছেন, তা নির্ধারণের কোনো মাপকাঠি নেই। তাবলিগ আন্দোলনে ক্ষমতা বা পদমর্যাদার কোনো প্রতিযোগিতা নেই, প্রতিদ্বন্দ্বিতা নেই। 

নেতৃত্বের কোন্দল নেই। যিনি একবার কেন্দ্রীয় শুরায় আমির নির্বাচিত হন, তিনি আমৃত্যু সে পদ অলঙ্কৃত করেন। তাবলিগ অনুসারীরা তাদের আমিরকে সম্বোধন করেন ‘হজরত জী’ বলে। ঢাকা মহানগরীতে অবস্থিত কাকরাইল মসজিদ বাংলাদেশ তাবলিগ জামাতের কেন্দ্রীয় কার্যালয় বা হেডকোয়ার্টার। তাই আমরা বিশ্বব্যাপী দ্বীনি এই মেহনতের বিভক্তি চাই না। এই আন্দোলনে যেন রাজনীতির আঁচড় না লাগে। সর্বশ্রেষ্ঠ নবী হযরত মুহম্মদ (স.) সর্বশেষ নবী। দ্বীন প্রচারের এই দায়িত্ব তিনি তার উম্মতের ওপর দিয়ে গেছেন। সেই দায়িত্ব পালনে আসুন, আমরা ঐক্যবদ্ধ হই।

লেখক: সম্পাদক ও প্রকাশক

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে