শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৮, মঙ্গলবার, ০৮ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

যেভাবে বঙ্গবন্ধুসহ স্বামী হত্যার খবর পেয়েছিলেন রাজিয়া নাসের!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
যেভাবে বঙ্গবন্ধুসহ স্বামী হত্যার খবর পেয়েছিলেন রাজিয়া নাসের!

ভোর তখন ছ'টা। ফজরের নামাজ আদায় করে বিছানায় গড়াগড়ি। চোখে ঘুম ঘুম ভাব, ঝনঝন শব্দে বেজে উঠে বেডের পাশে থাকা টেলিফোন। সাতসকালে ক্রিংক্রিং শব্দ মনে বিরক্তিকর ঠেকলেও ফোনটা রিসিভ হলো। ওপাশ থেকে ভারীকণ্ঠে ভেসে এলো বিষাদ বেদনার খবর, যা মৃত্যুসম যন্ত্রণা! নরম সুরে-ঢাকার কোনো খবর জানেন? ভাইয়ের সঙ্গে কি কথা হয়েছে? বুক ধুকধুক। বললাম হ্যাঁ কথা হয়েছে রাতে। 

বঙ্গবন্ধুর একমাত্র ভাই শেখ আবু নাছেরের সহধর্মিণী বেগম রাজিয়াকে এভাবেই টেলিফোন অপারেটর মকবুল জানিয়েছিলেন- ১৫ আগস্টের মর্মদহ ঘটনা। মকবুলের কাছে ফোনে বেগম নাসের জানান, তোমাদের ভাই ফিরে আসতে চাচ্ছিলো, কিন্তু ইউনিভার্সিটিতে প্রোগ্রাম থাকায় বঙ্গবন্ধু তাকে আসতে দিলেন না। 
ফের মকবুলের প্রশ্ন- ভাবি, আপনি কি সত্যিই ঢাকা সম্পর্কে কিছুই জানেন না? বেগম নাছেরের উৎকণ্ঠিত স্বর- নাতো কিছুই জানিনা। কেনো কি হয়েছে ঢাকায়? নীরব কিছুক্ষণ। মকবুল রিসিভারটা ততক্ষণে রেডিও সঙ্গে মিলিয়ে দিলো। আর তখনি সেই জল্লাদ কণ্ঠ গরম শিশার মতো দুকান দগ্ধ করলো- আমি মেজর ডালিম বলছি.... ততক্ষণে সব বুঝে গেলেন রাজিয়া নাসের। বুঝলেন স্বামীকেও তার বুক থেকে ঘাতকরা কেড়ে নিয়েছে। ক্ষতবিক্ষত হলো হৃদয়।

রাজিয়া নাসের তার স্মৃতিচারণমূলক এক লেখায় নিজেই লিখেছিলেন, ১৫ আগস্টের হত্যাযজ্ঞে চেতনায় ঝরতে লাগলো ফোটা ফোটা রক্ত। নিশ্বাস বন্ধ হয়ে যাচ্ছিল। বিশ্বাস করতে পারছিলাম না। কি শুনলাম? একি সত্যি! আমার কষ্ট হচ্ছিল। খুবই কষ্ট।  যে বঙ্গবন্ধু জীবনের বারটি বছর বাংলার জেলখানায় কাটিয়েছেন, যে বঙ্গবন্ধু নয়মাস পাকিস্তানের জেলখানায় মৃত্যুর মুখোমুখি বসবাস করেছেন, যে বঙ্গবন্ধুকে পাকিস্তানিরা পর্যন্ত হত্যা করতে সাহস পায়নি, যে বঙ্গবন্ধুর ডাকে এ দেশের দামাল ছেলেরা মৃত্যুভয় তুচ্ছ করে, অস্ত্রহাতে তুলে নিয়েছিলো মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করার জন্য, সেই দেশের সেই ছেলেরাই বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করবে? তা কি করে সম্ভব? না, তা হতে পারেনা। কিছুতেই হতে পারেনা। 

তখন আমি মকবুলকে বললাম, বঙ্গবন্ধুর বাসা, মনির বাসা, সেরনিয়াবাতের বাসায় ফোন লাগাতে। এ বাসাগুলোর একটিতেও কেউ ফোন ধরলো না। তখন তৎকালীন যুগ্ম সচিব সৈয়দ আহমেদের বাসায় লাগাতে বললাম। সৈয়দ সাহেবকেও যখন পাওয়া গেলো না, তখন একেবারেই ভেঙে পড়লাম। বাসায় আমার এক ভাই থাকতো সে এবং ততক্ষণে আমার অন্য ভাইরাও চলে এসেছে। ওরা বললো- ও বাড়িতে কেউ বেঁচে নেই।  
ইলিয়াস আহমেদ চৌধুরী দৌড়ে এলো আমার বাসায়। একই খবর দিয়ে সে আবার দৌড়েই চলে গেলো। যেতে যেতে বললো, আমি যেনো এখনি বাসা ছেড়ে চলে যাই। ভাইয়েরা আমাকে বাড়ি নিয়ে গেলো। পেছনে পড়ে থাকলো বাসি বিছানা, বাসি ঘরদরজা, সকালের বাসি বাড়িটি। আর আমার একজীবনের তাজা টকটকে স্মৃতি। সেই স্মৃতি হাতড়েই আজো নিশ্বাস নিচ্ছি, বঙ্গবন্ধুর এই শ্যামল সোনালি বাংলায়। 

সবাইকে কাঁদিয়ে চলে গেলেন চির অচেনার দেশে রাজিয়া নাসের। বঙ্গবন্ধুর একমাত্র কনিষ্ঠ ভ্রাতা শেখ আবু নাসেরের সহধর্মিণী তিনি। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট বঙ্গবন্ধুর বাড়িতে বেড়াতে আসা খুলনার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শেখ আবু নাসেরও ঘাতকদের বুলেটে নিহত হন। স্বামী নিহত হওয়ার সেই মর্মদন্ত খবর শুনতে হয়েছিল সাতসকালে টেলিফোনেে। টেলিফোন অপারেটর মকবুল নিজমুখে এ মর্মস্পর্শী খবরটি দিতে পারছিলেন না। তাই মকবুল রেডিওতে রিসিভার চেপে ধরে নরঘাতক মেজর ডালিমের কণ্ঠে শুনিয়েছিলেন হত্যাকাণ্ডের খবর। রাজনীতি থেকে দূরে থাকা আবু নাসেরের সহধর্মিণী সাত সন্তানের জননী বেগম রাজিয়া নাসেরের জীবনে নেমে এসেছিল করুণ পরিণতি। যা ভাষায় বর্ণনা করা কঠিন। স্বামীহারা রাজিয়া নাসের শত ঝড়-ঝঞ্ঝার মুখেও সন্তানদের বুকে আগলে রেখে মানুষের মতো মানুষ হিসেবে গড়ে তুলেছেন। দুই পুত্র শেখ হেলাল উদ্দিন বারবার সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন বাগেরহাট থেকে। আরেক পুত্র শেখ জুয়েলও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন গত নির্বাচনে। নাতি শেখ হেলালের পুত্র শেখ তন্ময়ও সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে রাজনীতির আলোচনায় নাম লিখিয়েছেন। 
বঙ্গবন্ধুর দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানার প্রতি স্নেহ ভালবাসা প্রদর্শন করে চাচী হিসেবে রাজিয়া নাসের এক বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা চাচীর মৃত্যুতে শোকাভিভূত হয়ে পড়েন। চাচীর অবদান সম্পর্কে তিনি রোজনামচায় লিখেছেন নানা স্মৃতিকথা। বলেছেন আমাদের চাচী ইতিহাসের পাতায় চিরদিন বেঁচে থাকবেন। কারাগারের রোজনামচায় লিখেছেন ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের সময় চাচী অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন (শেখ রুবেল)। স্বামীর মুখখানা একটিবার দেখার জন্য চেষ্টা করেও ব্যর্থ হন। টুঙ্গিপাড়া ছুটে এসেছিলেন। কিন্তু এ বাড়িতেও তাকে পুলিশ ঢুকতে দেয়নি। ফিরে যান খুলনার বাড়িতে কিন্তু সেখানেও তাকে ঢুকতে দেয়া হয়নি। শেখ হাসিনা লিখেছেন, আমার চাচার ব্যবসা ব্যাংকের হিসেব বন্ধ করে দেয়া হয়। আমাদের পরিবারের ১৮ জন সদস্য হত্যার পর সবচেয়ে বেশি কষ্ট করেছেন, সবচেয়ে বেশি মানসিক যন্ত্রণা সহ্য করেছেন আমার একমাত্র চাচী রাজিয়া নাসের। একজন নারী ঘরহীন হয়ে পুলিশের চোখ ফাঁকি দিয়ে সাতটা সন্তানকে মানুষ করেছেন। মহান আল্লাহ নিশ্চয়ই তাকে জান্নাতবাসী করবেন।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ইরান আক্রমণ নিয়ে ফাঁদে পড়েছেন ট্রাম্প
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
ব্যবসায়ীরা বহুমুখী সংকটে, উৎকণ্ঠায় প্রবাসীরা
গরিবি হটাও, গরিব নয়
গরিবি হটাও, গরিব নয়
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
সামগ্রিকভাবে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক হুমকিতে পড়বে
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
স্থিতিশীলতা নিশ্চিত না হলে অর্থপাচার বন্ধ হবে না
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
বিদ্যমান ব্যবস্থার পরিবর্তন আবশ্যক
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
যেসব কারণে সেনায় জন-আস্থা ও নির্ভরতা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
সুখের নদীতে দুঃখের ভেলা
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
ধেয়ে আসছে সংকট, আমরা কতটা প্রস্তুত?
সর্বশেষ খবর
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল
যেভাবে ইসরায়েল ইরানে 'পরাজয়' বরণ করল

এই মাত্র | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’
‘আমার মেয়ে আত্মহত্যা করতে পারে না’

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?
স্মার্টফোনে ব্যাক কভার: সুরক্ষা না ক্ষতির কারণ?

১০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা
ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইরানিদের মাঝে হতাশা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’
দেশজুড়ে অশান্তি সান্ত্বনা শুধু ‘বিবৃতি’

২৫ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়
তারেক রহমান এক অনন্য উচ্চতায়

২৬ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত
সবার মাথায় হাত, মালেকের বাজিমাত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম
যুদ্ধবিরতির পর স্থিতিশীল তেলবাজার, বড় ধাক্কার শঙ্কা আপাতত কম

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব
শান্তিতে নোবেল পুরস্কারের জন্য ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব
বিনিয়োগ কমছে আর বাড়ছে বেকারত্ব

৫৪ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র
ধ্বংস হয়নি ইরানের পারমাণবিক কেন্দ্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন
ইরান থেকে দেশে ফিরতে ২৫০ বাংলাদেশির নিবন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা
এইচএসসি ঘিরে যান চলাচল নিয়ন্ত্রণে ডিএমপির নির্দেশনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবিতে ফের ককটেল বিস্ফোরণ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
গ্রাম আদালত বিষয়ে জনসচেতনতা বৃদ্ধিতে গাজীপুরে কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৫ জুন)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ
টাঙ্গাইলে ৬৫০টি করোনা পরীক্ষার কিট সরবরাহ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে
নির্বাচিত সরকার না থাকাতেই মব জাস্টিস হচ্ছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং
সচেতনতা কার্যক্রম শেষ হতেই ফের সড়কের পাশে পার্কিং

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল
ইসির নিবন্ধন চায় ১৪৭টি দল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি
বাড়ছে মন্দ ঋণ ও প্রভিশন ঘাটতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে যৌথ বাহিনীর অভিযানে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা
অনলাইন প্রতারণায় বিদেশি হাত, গাজীপুরে চীনা নাগরিকসহ পাঁচজন ধরা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী
কুলাউড়ায় ৩০০ উপকারভোগী পেলেন গৃহস্থালি ও স্বাস্থ্যসামগ্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ
আধুনিক দাপ্তরিক ব্যবস্থাপনায় দক্ষতা অর্জনের ওপর ডুয়েট উপাচার্যের গুরুত্বারোপ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা
নোয়াখালীতে ১১ মাদকসেবীকে কারাদণ্ড ও জরিমানা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী
প্রবাসী স্বামীর লাশ হাসপাতালে ফেলে পালালেন স্ত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার পর রুদ্ধশ্বাস মধ্যরাতে যা যা ঘটলো

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান
কাতারকে ধন্যবাদ জানিয়েছে ইরান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন
সেজ্জিল-২: যে ক্ষেপণাস্ত্র ইসরায়েলের দুঃস্বপ্ন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!
মার্কিন ঘাঁটিতে হামলার আগে সতর্ক করায় ইরানের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ ট্রাম্পের!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
যুদ্ধবিরতির আগে ইসরায়েলে এক ঘণ্টায় ৬ দফা ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন
ইরান-ইসরায়েলের যুদ্ধবিরতি নিয়ে এবার মুখ খুলল চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘন, ইসরায়েলকে কঠোর ভাষায় শাসালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা 'সম্পূর্ণ মিথ্যা', দাবি ইরানি সংবাদ সংস্থার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে
মধ্যপ্রাচ্যে কাতারসহ যেসব দেশে মার্কিন সামরিক ঘাঁটি রয়েছে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে গাজাকেও অন্তর্ভুক্ত করার দাবি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া
স্পষ্ট অবস্থান নিয়েই ইরানকে সমর্থন করেছি : রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প
নেতানিয়াহুর ওপর ‘অত্যন্ত বিরক্ত’ ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম
মার্কিন বিমানঘাঁটিতে ইরানের হামলার পর কমেছে তেলের দাম

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক
ইরানে লক্ষ্য অর্জনে ব্যর্থ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েল: বিশ্লেষক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল
যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিশ্চিত করে যা বলল ইরানের সুপ্রিম কাউন্সিল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’
‘জুলাই যোদ্ধারা আগামী মাস থেকে ভাতা পাবেন’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার
ইসরায়েলের ক্রমবর্ধমান আগ্রাসনই আঞ্চলিক সংকটের জন্য দায়ী: কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলায় ইসরায়েলে নিহত ৩, বহু আহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন
দেশের ৫৭ কলেজের নাম পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ইরানে আবারও তীব্র হামলার নির্দেশ ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার
সহপাঠীকে ধর্ষণের পর ভিডিও : শাবিপ্রবির সেই ২ ছাত্রকে আজীবন বহিষ্কার

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য
ইরান-ইসরায়েল 'যুদ্ধবিরতিতে ভূমিকা', ট্রাম্পের নাম প্রস্তাব নোবেল শান্তির জন্য

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব
ঘাঁটিতে হামলার নিন্দা জানিয়ে জাতিসংঘকে কাতারের চিঠি, ইরানের রাষ্ট্রদূত তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু
ধর্ষণ মামলায় টিকটকার প্রিন্স মামুনের বিচার শুরু

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল
ট্রাম্পের ফোনের পর নতুন হামলা থেকে বিরত নেতানিয়াহু: ইসরায়েল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান
পরমাণু কার্যক্রম ফের স্বাভাবিক করার প্রক্রিয়ায় ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে
হাসিনার হাতে মুজিবের দ্বিতীয় মৃত্যু হয়েছে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে
ট্রাম্পের যুদ্ধবিরতি ঘোষণার মধ্যে ইসরায়েলের হামলা তেহরানে

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?
ইসরায়েল-ইরান ১২ দিনের যুদ্ধ কি সত্যিই শেষ? কে কী পেল এই সংঘাতে?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি
বৈঠক চেয়ে ইরানকে জাতিসংঘ পরমাণু সংস্থার চিঠি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর
ইরানে ইমাম খামেনির আস্তানায় নারী গুপ্তচর

সম্পাদকীয়

মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ
মনোনয়ন পেতে বিএনপিতে দৌড়ঝাঁপ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা
যুদ্ধবিরতির মাঝেও হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন
তিনি ঘুষ খান না কমিশন নেন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে
তারকাদের আলোচিত-সমালোচিত বিয়ে

শোবিজ

‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’
‘ইতিহাসের পাতায় আমার নাম লেখা থাকবে’

মাঠে ময়দানে

হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়
হাসিনাকে উৎখাতের সেই ঐক্য কোথায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের
নগর ভবনে সংঘর্ষ ইশরাকপন্থিদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়
আকাশপথে শিডিউল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি
৩০০ আসনে প্রার্থী দেওয়ার প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত
ঘর গুছিয়ে আনছে জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ
অধরাই থাকল কাউনিয়া পার্বতীপুর ডুয়েলগেজ

নগর জীবন

কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত
কচুর লতি চাষে তরুণ উদ্যোক্তাদের বাজিমাত

পেছনের পৃষ্ঠা

এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা
এমপি প্রার্থীর তালিকা করছেন বাম নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ
সীমান্ত দিয়ে ৪৬ জনকে পুশইন করল বিএসএফ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে
বিজয় উৎসব ইরানজুড়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে
ইসরায়েল মাত্রা ছাড়িয়ে যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ
কওমি মাদরাসার অতীত বর্তমান ও ভবিষ্যৎ

সম্পাদকীয়

৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে
৩০ লাখ মানুষ অতি গরিব হতে যাচ্ছে

সম্পাদকীয়

ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...
ফকির মজনু শাহর সেই প্রেমের আগুনে...

শোবিজ

রাষ্ট্রভাবনা
রাষ্ট্রভাবনা

সম্পাদকীয়

নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে
নকআউটে মেসির সামনে গুরু এনরিকে

মাঠে ময়দানে

খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক
খানাখন্দে চলাচলের অনুপযোগী সড়ক

দেশগ্রাম

কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী
কলম্বোয় আত্মবিশ্বাসী নাজমুল বাহিনী

মাঠে ময়দানে

সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ
সাবিনা ছাড়া এশিয়া কাপে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ
শ্রীলঙ্কান অধিনায়কের পরিকল্পনায় মিরাজ

মাঠে ময়দানে

নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের
নতুন তারকা তৈরির স্বপ্ন রিচার্ড পাইবাসের

মাঠে ময়দানে

রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা
রাহাত ফতেহ আলির তুমি আমার প্রেম পিয়াসা

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে