শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১

১৬ জুলাই : কারারুদ্ধ শেখ হাসিনা ও অবরুদ্ধ গণতন্ত্র

আব্দুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
১৬ জুলাই : কারারুদ্ধ শেখ হাসিনা ও অবরুদ্ধ গণতন্ত্র

১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগের সভাপতি, বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের মাধ্যমে সেদিন মূলত বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও রাজনীতিকে অবরুদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হয়। 

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ভোরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই সহস্রাধিক সদস্য সম্পূর্ণ বে-আইনিভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাসভবন সুধাসদন ঘেরাও করে। এমতাবস্থায় জননেত্রী শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যৌথবাহিনীর সদস্যরা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে সুধাসদন থেকে নিয়ে যায় এবং যৌথবাহিনীর সদস্যরা বন্দি অবস্থায় তাঁকে ঢাকার সিএমএম কোর্টে হাজির করে। 

বেশ কয়েকটি হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ১০ মাস ২৫ দিন কারারুদ্ধ ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা অর্থাৎ তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী। সামরিক বাহিনী সমর্থিত ইয়াজউদ্দিন-ফখরুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেন সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার না করে তৎকালীন  বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করছিল- সেটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। 

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামাত জোট সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি, ধর্ষণ ও লুটপাটের মাধ্যমে নরকে পরিণত করেছিল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে। গ্রেনেড, বুলেট, বোমায় শেষ করতে চেয়েছিল গণতন্ত্রের মানসকন্যাকে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বকেই সমূলে নিশ্চিহ্ন করে দেবার চেষ্টা করা হয়। সেই সরকারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছিল জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করার ৫৯ দিন পর। এখানেই জেনারেল নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুরভিসন্ধিমূলক ইচ্ছেটা স্পষ্ট। এই স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তি বিচ্ছিন্ন কেউ নয়। এদের জন্যই স্বাধীনতা যুদ্ধ এত রক্তক্ষয়ী হয়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এরাই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। 

২০০৬ সালে বিএনপি-জামাত তথা খালেদা জিয়ার সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে জটিলতা সৃষ্টি করলে সে সময়ে সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল মইন ইউ আহমেদ রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইয়াজউদ্দীন আহম্মেদের সাথে সাক্ষাত করেন। জেনারেল মইন তার স্মৃতিচারণ গ্রন্থ 'শান্তির স্বপ্নে' গ্রন্থে লিখেছেন, তারা আড়াইটার সময় বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন। ভেতরে গিয়ে শোনেন, প্রেসিডেন্ট মধ্যাহ্নভোজ করছেন। তাদের একটি কামরায় অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। ঘণ্টা দেড়েক অপেক্ষা করবার পর প্রেসিডেন্টের দেখা মেলে। প্রেসিডেন্টকে তারা 'মহা-সংকটময় পরিস্থিতি' থেকে দেশকে উদ্ধার করার অনুরোধ জানান। প্রেসিডেন্ট বিষয়টি ভেবে দেখার সময় নেন। দীর্ঘ নীরবতার পর প্রেসিডেন্ট জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে মত দেন। সেই সাথে তিনি নিজে প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরে দাঁড়িয়ে উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেবেন বলে জানান। 

বইতে ছ'টার সময় বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে আসার কথা লিখেছেন মইনুদ্দীন, অর্থাৎ দু'ঘণ্টার মতো তারা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ছিলেন। এই দু'ঘণ্টায় তারা কিভাবে কি বুঝিয়েছিলেন প্রেসিডেন্টকে, কোন প্রেক্ষাপটে গিয়ে প্রেসিডেন্ট জরুরি অবস্থা জারি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ভেঙে দিতে রাজী হলেন, তার কোনো স্পষ্ট ধারণা এই লেখায় পাওয়া যায় না। 

বঙ্গভবনেই প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন দুটো নাম প্রস্তাব করেছিলেন, একজন শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস, অপরজন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমেদ। প্রফেসর ইউনুসকে প্রথম ফোনটি করেন জেনারেল মইনুদ্দীন। প্রফেসর ইউনুস অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে তিনি যেমন দেখতে চান সেরকম বাংলাদেশ গড়তে খণ্ডকালীন সময় যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশকে আরো দীর্ঘ সময় ধরে সেবা দিতে আগ্রহী। সেই মুহূর্তে ড. ইউনুসের কথার মর্মার্থ বুঝিনি...পরবর্তী সময়ে আমরা দেখেছি তিনি একটি রাজনৈতিক দল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যদিও পরিস্থিতির কারণে তাকে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হয়েছিল। 

ড. ফখরুদ্দীন আহমেদকে ফোন করে ঘুম থেকে জাগানো হয় গভীর রাতে। প্রধান উপদেষ্টা হবার আমন্ত্রণ পেয়ে স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য সময় চান তিনি। আধ ঘণ্টা পর ফিরতি ফোনে সম্মতি জানান। ২০০৬ সালের ২৯ অক্টোবর প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনের জন্য শপথ নেন প্রফেসর ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ। 

রাজনৈতিক বোদ্ধাদের ধারণা এখন প্রায় বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে এই বলে যে- ‘মাইনাস টু’ ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য দুই নেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এত বছর পরে এসে এ কথা হলফ করে বলা যায়, বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করতে শুধুমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মাইনাস করাই ছিলো এই ফর্মুলার মূলে। ক্যান্টনমেন্ট থেকে পরিচালিত সরকারের চরিত্র যেমনটা হয় আরকি! কারণ তারা যুগে যুগে গণতন্ত্রকেই হত্যা করতে চেয়েছে। 

জননেত্রী শেখ হাসিনা সন্তানসম্ভবা পুত্রবধূকে দেখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই তিনি জানতে পারেন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২০০৭ সালে ১১ জানুয়ারির পর তাঁর দেশে ফেরার ওপর বিধিনিষেধ জারি করে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার। রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য চলে নানামুখি চক্রান্ত। কিন্তু ব্যর্থ হয় সব ষড়যন্ত্র। সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ব্রতী হয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। 

যৌথবাহিনী গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনাকে মিথ্যা মামলায় ১৬ জুলাই গ্রেফতার করে কারারুদ্ধ করে। গণমানুষের নেত্রী যখন কারাগারে, তখন এ দেশের আপামর জনগণ তার অনুপস্থিতি গভীরভাবে উপলব্ধি করেছে। তার সাব-জেলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের উদ্বেগ, গ্রেফতারের সংবাদ শুনে দেশের বিভিন্ন স্থানে মারা যান চার জন। ১/১১-এর সরকারের সময় ঢাকা শহরের ২৫ লাখ মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর দিয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের উৎকণ্ঠা আপামর জনগোষ্ঠীকে স্পর্শ করেছিল। আদালতের চৌকাঠে শেখ হাসিনা ছিলেন সাহসী ও দৃঢ়চেতা; দেশ ও মানুষের জন্য উৎকণ্ঠিত। বঙ্গবন্ধুকন্যা হিসেবে সত্য কথা উচ্চারণে সবসময়ের মতোই বড় বেশি সপ্রতিভ ছিলেন তিনি। অবশেষে আইনি মোকাবিলার মাধ্যমে ২০০৮ সালের ১১ জুন শেখ হাসিনা কারাগার থেকে মুক্তি পান। 

বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। ১/১১ এর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার হাজারো চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে দেশ এবং দেশের জনগণ থেকে তাঁকে বিচ্ছিন্ন করতে। পরবর্তীতে তিনি তাঁর সততা, দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের কারণে ২০০৮ সালের নবম, ২০১৪ সালে দশম এবং ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। বাংলাদেশের মানুষ আর জোট সরকারের দুঃশাসনে ফিরে যেতে চায় না, শেখ হাসিনার মাঝে তারা খুঁজে পায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় ছিল, সেই স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব, সাহসী পদক্ষেপে বাংলাদেশ আজ শুধু উন্নয়ন আর অগ্রযাত্রার মাইলফলকই নয়, বরং শেখ হাসিনার মানবিক নেতৃত্ব আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। তিনি আজ বিশ্বনেতাদের কাছে উন্নয়ন আর মানবিকতার প্রতীক। 

শত সংকট আর সম্ভাবনায় শেখ হাসিনাই বাংলার মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের শেষ ঠিকানা। যখনই এ দেশের গণতন্ত্র হুমকির মুখে পড়ছে, তখনই গণতন্ত্র রক্ষায় ঢাল হিসেবে সামনে দাঁড়িয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। এ দেশের মুক্তিকামী, আপামর জনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে মানুষের মৌলিক অধিকার, সংবিধানের চার মূলনীতি বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ও ধর্ম নিরপেক্ষতার ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদমুক্ত এবং অসাম্প্রদায়িক সুখি সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়তে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার বিকল্প শুধুই শেখ হাসিনা। 

লেখক: প্রেসিডিয়াম সদস্য,  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
চাঁদাবাজি-মাদক দমনে এখনই সুবর্ণ সুযোগ
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ষড়যন্ত্রকারীদের রুখতে হবে
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
ঋণ পুনঃ তফসিল : সিদ্ধান্তটি আরও বিস্তৃত হওয়া প্রয়োজন
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
উদ্বেগ বাড়াচ্ছে নৃশংস অপরাধের ক্রমবৃদ্ধি
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
সরকারি উপহার থেকে আযান: মালদ্বীপে মানবিকতার পাঠ
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
হিংসায় উন্মত্ত বিশ্ব : সংকটে মানবতা
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
অর্থনৈতিক মন্দা ও সরকারি ব্যয়
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
তারেক রহমান : দীর্ঘ সংগ্রামের অপ্রতিরোধ্য আলোকবর্তিকা
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
এএফসির চ্যালেঞ্জ লীগের গ্রুপ পর্বে বাংলাদেশের বসুন্ধরা কিংস
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
আবার নতুন কোন মিশনে হাসনাত-পাটওয়ারী?
কেমন বাংলাদেশ চাই
কেমন বাংলাদেশ চাই
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
চিকিৎসাসেবা না কমিশনবাণিজ্য
সর্বশেষ খবর
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের জন্য নতুন নির্দেশনা দূতাবাসের
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের জন্য নতুন নির্দেশনা দূতাবাসের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারে থানা হাজত থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
কক্সবাজারে থানা হাজত থেকে ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কৃষ্ণাঙ্গ বনাম শ্বেতাঙ্গ, যুক্তরাজ্যে শাওয়ার জেলের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ
কৃষ্ণাঙ্গ বনাম শ্বেতাঙ্গ, যুক্তরাজ্যে শাওয়ার জেলের বিজ্ঞাপন নিষিদ্ধ

২৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

প্রোটিনের ঘাটতিতে শরীরে যেসব সমস্যা হয়
প্রোটিনের ঘাটতিতে শরীরে যেসব সমস্যা হয়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!
লাড্ডু কম দেয়ায় পঞ্চায়েত থেকে মুখ্যমন্ত্রীর হেল্পলাইনে ফোন!

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা
যুক্তরাষ্ট্রে সাড়ে ৫ কোটি ভিসাধারীর নথি পর্যালোচনা

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের ৪১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
গাজীপুর সদর উপজেলা জাসাসের ৪১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গ্রহণযোগ্য শর্তে’ গাজা যুদ্ধ শেষ করতে আলোচনা শুরুর নির্দেশ নেতানিয়াহুর
‘গ্রহণযোগ্য শর্তে’ গাজা যুদ্ধ শেষ করতে আলোচনা শুরুর নির্দেশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে অধিকাংশ মার্কিনি
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে অধিকাংশ মার্কিনি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে আবাসিক হোটেলে মিলল যুবকের মরদেহ
কিশোরগঞ্জে আবাসিক হোটেলে মিলল যুবকের মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কোটালীপাড়ায় ৩২ প্রহরব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান
কোটালীপাড়ায় ৩২ প্রহরব্যাপী মহানাম যজ্ঞানুষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাংকের মূলধন রক্ষায় দক্ষিণ এশিয়ায় তলানিতে বাংলাদেশ
ব্যাংকের মূলধন রক্ষায় দক্ষিণ এশিয়ায় তলানিতে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বরখাস্ত থাই প্রধানমন্ত্রীর ভাগ্য নির্ধারণী রায় আজ
বরখাস্ত থাই প্রধানমন্ত্রীর ভাগ্য নির্ধারণী রায় আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে
একসঙ্গে দাবানল আরবের পাঁচ দেশে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা
এক ভারতীয়র কারণে যুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ ট্রাকচালকদের ভিসা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আমেরিকার উপকূলে ৭.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত
দক্ষিণ আমেরিকার উপকূলে ৭.৫ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্পের আঘাত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৫ আগস্টের মধ্যে ব্যালট বাক্সের হিসেব চেয়েছে ইসি
২৫ আগস্টের মধ্যে ব্যালট বাক্সের হিসেব চেয়েছে ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল
ইতালির প্রধানমন্ত্রীর বাংলাদেশসহ ৫ দেশের সফর বাতিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা শুরু
সাত কলেজ নিয়ে গঠিত ঢাকা সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির ভর্তি পরীক্ষা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস
সমুদ্রবন্দরে ৩ নম্বর সতর্ক সংকেত, ঝড়ো হাওয়ার পূর্বাভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ট্রান্সলেটে এআই সুবিধা
গুগল ট্রান্সলেটে এআই সুবিধা

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ভর্তি পরীক্ষা আজ
সেন্ট্রাল ইউনিভার্সিটির প্রথম ভর্তি পরীক্ষা আজ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে পাচারকালে ৫টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক
ভারতে পাচারকালে ৫টি স্বর্ণের বারসহ পাচারকারী আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাল কার্ড দেখে গ্যালারিতে বসে মোবাইলে নির্দেশ! বিতর্কে কোচ মাসচেরানো
লাল কার্ড দেখে গ্যালারিতে বসে মোবাইলে নির্দেশ! বিতর্কে কোচ মাসচেরানো

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রথমবারের মত চট্টগ্রামে রিজিওনাল টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট
প্রথমবারের মত চট্টগ্রামে রিজিওনাল টি-২০ ক্রিকেট টুর্নামেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেহেরপুর সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ
মেহেরপুর সীমান্ত থেকে বাংলাদেশি কৃষককে ধরে নিয়ে গেছে বিএসএফ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক
‘সিকান্দারের’ ভরাডুবির কারণ জানালেন পরিচালক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন নতুন সরকারে কোনো পদেই আমি থাকছি না

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোলা শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান
ভোলা শহরে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ অভিযান

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮
সিলেটে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৮

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের
পর্যটক টানতে দুই লাখ ফ্রি বিমান টিকেট দেয়ার পরিকল্পনা থাইল্যান্ডের

২৩ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে
যুদ্ধ বন্ধে ইউক্রেনকে তিনটি শর্ত দিয়েছেন পুতিন, দাবি রিপোর্টে

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুটি পৃথক বিভাগ তৈরির অধ্যাদেশ পাস

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির
অনুপ্রবেশকারী প্রশ্নে শেখ হাসিনাকে দিয়ে অভিযান শুরুর দাবি ওয়াইসির

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল
জামিন পেলেন ইমরান খান, মুক্তির বিষয়ে যা জানা গেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস
মার্কিন ভিসা ইস্যু নিয়ে নতুন বার্তা দিল দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ
মৃত্যুর কয়েক ঘণ্টা পরও ছোবল দিতে সক্ষম এসব সাপ

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’
বাঁচা-মরার লড়াইয়ে টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ ‘এ’

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান
দায়িত্ব নিয়েই সারওয়ার গেলেন ‘সাদাপাথরে’, চালালেন অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর
সাগর-রুনির সন্তান মেঘের হাতে পূর্বাচল প্লটের দলিল হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য
৬ লাশ পোড়ানোর মামলা: রাজসাক্ষী হতে চান এক পুলিশ সদস্য

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা
গাজায় স্থল অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল, আতঙ্কে শহর ছাড়ছে ফিলিস্তিনিরা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ
স্যাটেলাইট লাগিয়ে সুন্দরবনে ছেড়ে দেওয়া সেই ৫ কুমির নিখোঁজ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার
আওয়ামী লীগ নেত্রী রুনু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি
যুক্তরাষ্ট্রের জন্য হুমকি হতে পারে উত্তর কোরিয়ার গোপন সামরিক ঘাঁটি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়
আমাদের আদর্শগত শত্রু বিজেপি, বললেন থালাপতি বিজয়

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতের পর প্রথম সামরিক মহড়া ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে
যে কোনো ক্যাডারের কর্মকর্তাকে রাজস্ব নীতি বিভাগের সচিব নিয়োগ দেওয়া যাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম
দায়িত্ব গ্রহণের পর যা বললেন সিলেটের ডিসি সারওয়ার আলম

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ
ইইউ’তে ভেটো প্রত্যাহারে হাঙ্গেরিকে চাপ দিতে ট্রাম্পকে জেলেনস্কির অনুরোধ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
মার্কিন ইলেকট্রনিকস উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানে হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব
অফিসিয়াল পাসপোর্টে ভিসা ছাড়াই পাকিস্তান সফর করা যাবে : প্রেস সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী
অনুভূতিহীন তথাকথিত কবি-শিল্পীরা ১৫ আগস্ট শোক জানিয়েছে : রিজভী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
আইসিসির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’
‘পাঠ্যবইয়ে গণহত্যাকারীদের তালিকায় থাকবে শেখ হাসিনার নাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু
যেভাবে বাড়ল সিঙ্গাপুরের নাগরিকদের গড় আয়ু

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি
পুতিনের সঙ্গে যে তিন দেশে বৈঠক করতে চান জেলেনস্কি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া
বিশ্বের প্রথম নারী পারমাণবিক আইসব্রেকার ক্যাপ্টেন নিয়োগ দিল রাশিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের
ট্রাম্পের হুমকির মুখেই রাশিয়াকে বাণিজ্য বৃদ্ধির আহ্বান ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর
পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচন ভয়ংকর

প্রথম পৃষ্ঠা

নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি
নথি গায়েব করে ১৪৬ কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট
নষ্ট হচ্ছে ১৯ কোটি টাকার ট্রেন ওয়াশিং প্ল্যান্ট

পেছনের পৃষ্ঠা

ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়
ফের উত্তাল জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী
ভোটের লড়াইয়ে ৫০৯ প্রার্থী

প্রথম পৃষ্ঠা

‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’
‘১% মিডলম্যান ৫% মিনিস্ট্রির’

প্রথম পৃষ্ঠা

একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার
একমঞ্চে শাহরুখ পরিবার

শোবিজ

ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব
ক্যাম্পাস হবে শিক্ষার্থীবান্ধব

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে দেশ
সবার আগে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি
সিঁদুররাঙা পাখি সিঁদুরে ফুলঝুরি

পেছনের পৃষ্ঠা

লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য
লড়ব শিক্ষার্থীদের অধিকারের জন্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট
ক্যাপিটাল ড্রামাতে খোয়াবনামা আসছে ২৮ আগস্ট

শোবিজ

মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা
মাঠ চষছেন বিএনপিসহ বিভিন্ন দলের সাত নেতা

নগর জীবন

থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই
থামব নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়েই

প্রথম পৃষ্ঠা

দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট
দূর করব ঢাবির আবাসনসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

মায়ের গল্পে তারা
মায়ের গল্পে তারা

শোবিজ

ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও
ভাইবেরাদারের লুটতন্ত্র তথ্যপ্রযুক্তি খাতেও

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পষ্টবাদী বাঁধন
স্পষ্টবাদী বাঁধন

শোবিজ

৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে
৫০০ উইকেটের মাইলফলকের কাছে

মাঠে ময়দানে

মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি
মেসিবিহীন সুয়ারেজে সেমিতে মায়ামি

মাঠে ময়দানে

ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট
ডেইলি সানের ইংলিশ মিডিয়াম ফুটবল টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে

সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র
সভ্যতার সংকট বনাম গণতন্ত্র

সম্পাদকীয়

ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার
ধর্ম যার যার, নিরাপত্তা পাওয়ার অধিকার সবার

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা
রাজসাক্ষী হলেন পুলিশের আরেক কর্মকর্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি
পিআরের বিরুদ্ধে অনড় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে
টিকিট কিনছে সম্পত্তি বেচে

পেছনের পৃষ্ঠা

এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ
এনবিআর বিলুপ্ত করে দুই বিভাগ

প্রথম পৃষ্ঠা

আট মামলায় জামিন ইমরান খানের
আট মামলায় জামিন ইমরান খানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ
ঋণের ৬১৫ কোটি টাকা আত্মসাৎ

পেছনের পৃষ্ঠা