শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:০৫, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১

১৬ জুলাই : কারারুদ্ধ শেখ হাসিনা ও অবরুদ্ধ গণতন্ত্র

আব্দুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
১৬ জুলাই : কারারুদ্ধ শেখ হাসিনা ও অবরুদ্ধ গণতন্ত্র

১/১১-এর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের শাসনামলে হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ২০০৭ সালের এই দিনে আওয়ামী লীগের সভাপতি, বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করা হয়। শেখ হাসিনাকে গ্রেফতারের মাধ্যমে সেদিন মূলত বাংলাদেশের গণতন্ত্র ও রাজনীতিকে অবরুদ্ধ করার অপচেষ্টা চালানো হয়। 

২০০৭ সালের ১৬ জুলাই ভোরে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর প্রায় দুই সহস্রাধিক সদস্য সম্পূর্ণ বে-আইনিভাবে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনার বাসভবন সুধাসদন ঘেরাও করে। এমতাবস্থায় জননেত্রী শেখ হাসিনা ফজরের নামাজ আদায় করেন। সকাল সাড়ে ৭টার দিকে যৌথবাহিনীর সদস্যরা আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনাকে হয়রানিমূলক মিথ্যা মামলায় গ্রেফতার করে সুধাসদন থেকে নিয়ে যায় এবং যৌথবাহিনীর সদস্যরা বন্দি অবস্থায় তাঁকে ঢাকার সিএমএম কোর্টে হাজির করে। 

বেশ কয়েকটি হয়রানি ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় ১০ মাস ২৫ দিন কারারুদ্ধ ছিলেন বঙ্গবন্ধু কন্যা অর্থাৎ তৎকালীন বিরোধীদলীয় নেত্রী। সামরিক বাহিনী সমর্থিত ইয়াজউদ্দিন-ফখরুদ্দীনের তত্ত্বাবধায়ক সরকার কেন সদ্য সাবেক প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার না করে তৎকালীন  বিরোধী দলীয় নেত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করছিল- সেটি একটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। 

২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত বিএনপি-জামাত জোট সরকার সন্ত্রাস, দুর্নীতি, ধর্ষণ ও লুটপাটের মাধ্যমে নরকে পরিণত করেছিল বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাকে। গ্রেনেড, বুলেট, বোমায় শেষ করতে চেয়েছিল গণতন্ত্রের মানসকন্যাকে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট ভয়াবহ গ্রেনেড হামলার মাধ্যমে জননেত্রী শেখ হাসিনাসহ আওয়ামী লীগের শীর্ষ নেতৃত্বকেই সমূলে নিশ্চিহ্ন করে দেবার চেষ্টা করা হয়। সেই সরকারের প্রধানমন্ত্রী খালেদা জিয়াকে গ্রেফতার করা হয়েছিল জননেত্রী শেখ হাসিনাকে গ্রেফতার করার ৫৯ দিন পর। এখানেই জেনারেল নিয়ন্ত্রিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দুরভিসন্ধিমূলক ইচ্ছেটা স্পষ্ট। এই স্বাধীনতা-বিরোধী শক্তি বিচ্ছিন্ন কেউ নয়। এদের জন্যই স্বাধীনতা যুদ্ধ এত রক্তক্ষয়ী হয়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট এরাই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে নির্মমভাবে হত্যা করেছিল। 

২০০৬ সালে বিএনপি-জামাত তথা খালেদা জিয়ার সরকার ক্ষমতা হস্তান্তরে জটিলতা সৃষ্টি করলে সে সময়ে সামরিক বাহিনীর প্রধান জেনারেল মইন ইউ আহমেদ রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টা ড. ইয়াজউদ্দীন আহম্মেদের সাথে সাক্ষাত করেন। জেনারেল মইন তার স্মৃতিচারণ গ্রন্থ 'শান্তির স্বপ্নে' গ্রন্থে লিখেছেন, তারা আড়াইটার সময় বঙ্গভবনে প্রবেশ করেন। ভেতরে গিয়ে শোনেন, প্রেসিডেন্ট মধ্যাহ্নভোজ করছেন। তাদের একটি কামরায় অপেক্ষা করিয়ে রাখা হয়। ঘণ্টা দেড়েক অপেক্ষা করবার পর প্রেসিডেন্টের দেখা মেলে। প্রেসিডেন্টকে তারা 'মহা-সংকটময় পরিস্থিতি' থেকে দেশকে উদ্ধার করার অনুরোধ জানান। প্রেসিডেন্ট বিষয়টি ভেবে দেখার সময় নেন। দীর্ঘ নীরবতার পর প্রেসিডেন্ট জরুরি অবস্থা জারির পক্ষে মত দেন। সেই সাথে তিনি নিজে প্রধান উপদেষ্টার পদ থেকে সরে দাঁড়িয়ে উপদেষ্টা পরিষদ ভেঙে দেবেন বলে জানান। 

বইতে ছ'টার সময় বঙ্গভবন থেকে বেরিয়ে আসার কথা লিখেছেন মইনুদ্দীন, অর্থাৎ দু'ঘণ্টার মতো তারা প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ছিলেন। এই দু'ঘণ্টায় তারা কিভাবে কি বুঝিয়েছিলেন প্রেসিডেন্টকে, কোন প্রেক্ষাপটে গিয়ে প্রেসিডেন্ট জরুরি অবস্থা জারি ও তত্ত্বাবধায়ক সরকার ভেঙে দিতে রাজী হলেন, তার কোনো স্পষ্ট ধারণা এই লেখায় পাওয়া যায় না। 

বঙ্গভবনেই প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন দুটো নাম প্রস্তাব করেছিলেন, একজন শান্তিতে নোবেলজয়ী প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনুস, অপরজন বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ফখরুদ্দীন আহমেদ। প্রফেসর ইউনুসকে প্রথম ফোনটি করেন জেনারেল মইনুদ্দীন। প্রফেসর ইউনুস অস্বীকৃতি জানান। তিনি বলেন, বাংলাদেশকে তিনি যেমন দেখতে চান সেরকম বাংলাদেশ গড়তে খণ্ডকালীন সময় যথেষ্ট নয়। বাংলাদেশকে আরো দীর্ঘ সময় ধরে সেবা দিতে আগ্রহী। সেই মুহূর্তে ড. ইউনুসের কথার মর্মার্থ বুঝিনি...পরবর্তী সময়ে আমরা দেখেছি তিনি একটি রাজনৈতিক দল করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। যদিও পরিস্থিতির কারণে তাকে সেই সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসতে হয়েছিল। 

ড. ফখরুদ্দীন আহমেদকে ফোন করে ঘুম থেকে জাগানো হয় গভীর রাতে। প্রধান উপদেষ্টা হবার আমন্ত্রণ পেয়ে স্ত্রীর সঙ্গে আলোচনার জন্য সময় চান তিনি। আধ ঘণ্টা পর ফিরতি ফোনে সম্মতি জানান। ২০০৬ সালের ২৯ অক্টোবর প্রেসিডেন্টের পাশাপাশি তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব পালনের জন্য শপথ নেন প্রফেসর ইয়াজউদ্দিন আহম্মেদ। 

রাজনৈতিক বোদ্ধাদের ধারণা এখন প্রায় বিশ্বাসে পরিণত হয়েছে এই বলে যে- ‘মাইনাস টু’ ফর্মুলা বাস্তবায়নের জন্য দুই নেত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। এত বছর পরে এসে এ কথা হলফ করে বলা যায়, বাংলাদেশকে নেতৃত্বশূন্য করতে শুধুমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনাকে মাইনাস করাই ছিলো এই ফর্মুলার মূলে। ক্যান্টনমেন্ট থেকে পরিচালিত সরকারের চরিত্র যেমনটা হয় আরকি! কারণ তারা যুগে যুগে গণতন্ত্রকেই হত্যা করতে চেয়েছে। 

জননেত্রী শেখ হাসিনা সন্তানসম্ভবা পুত্রবধূকে দেখতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে গিয়েছিলেন। সেখান থেকেই তিনি জানতে পারেন তাঁর বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে।
২০০৭ সালে ১১ জানুয়ারির পর তাঁর দেশে ফেরার ওপর বিধিনিষেধ জারি করে সামরিক তত্ত্বাবধায়ক সরকার। রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য চলে নানামুখি চক্রান্ত। কিন্তু ব্যর্থ হয় সব ষড়যন্ত্র। সব বাধা অতিক্রম করে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের সংগ্রামে ব্রতী হয়ে দেশে ফিরে আসেন শেখ হাসিনা। 

যৌথবাহিনী গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনাকে মিথ্যা মামলায় ১৬ জুলাই গ্রেফতার করে কারারুদ্ধ করে। গণমানুষের নেত্রী যখন কারাগারে, তখন এ দেশের আপামর জনগণ তার অনুপস্থিতি গভীরভাবে উপলব্ধি করেছে। তার সাব-জেলের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা মানুষের উদ্বেগ, গ্রেফতারের সংবাদ শুনে দেশের বিভিন্ন স্থানে মারা যান চার জন। ১/১১-এর সরকারের সময় ঢাকা শহরের ২৫ লাখ মানুষ জননেত্রী শেখ হাসিনার মুক্তির দাবিতে গণস্বাক্ষর দিয়েছে। বিভিন্ন গণমাধ্যমের উৎকণ্ঠা আপামর জনগোষ্ঠীকে স্পর্শ করেছিল। আদালতের চৌকাঠে শেখ হাসিনা ছিলেন সাহসী ও দৃঢ়চেতা; দেশ ও মানুষের জন্য উৎকণ্ঠিত। বঙ্গবন্ধুকন্যা হিসেবে সত্য কথা উচ্চারণে সবসময়ের মতোই বড় বেশি সপ্রতিভ ছিলেন তিনি। অবশেষে আইনি মোকাবিলার মাধ্যমে ২০০৮ সালের ১১ জুন শেখ হাসিনা কারাগার থেকে মুক্তি পান। 

বাংলাদেশের স্থপতি, বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনা। ১/১১ এর সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার হাজারো চেষ্টা করে ব্যর্থ হয়েছে দেশ এবং দেশের জনগণ থেকে তাঁকে বিচ্ছিন্ন করতে। পরবর্তীতে তিনি তাঁর সততা, দক্ষতা এবং দেশপ্রেমের কারণে ২০০৮ সালের নবম, ২০১৪ সালে দশম এবং ২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে টানা তিনবার বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন। বাংলাদেশের মানুষ আর জোট সরকারের দুঃশাসনে ফিরে যেতে চায় না, শেখ হাসিনার মাঝে তারা খুঁজে পায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর প্রতিচ্ছবি। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার যে প্রত্যয় ছিল, সেই স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়তে জননেত্রী শেখ হাসিনা নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন। তার দূরদর্শী নেতৃত্ব, সাহসী পদক্ষেপে বাংলাদেশ আজ শুধু উন্নয়ন আর অগ্রযাত্রার মাইলফলকই নয়, বরং শেখ হাসিনার মানবিক নেতৃত্ব আজ বিশ্বব্যাপী প্রশংসিত। তিনি আজ বিশ্বনেতাদের কাছে উন্নয়ন আর মানবিকতার প্রতীক। 

শত সংকট আর সম্ভাবনায় শেখ হাসিনাই বাংলার মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের শেষ ঠিকানা। যখনই এ দেশের গণতন্ত্র হুমকির মুখে পড়ছে, তখনই গণতন্ত্র রক্ষায় ঢাল হিসেবে সামনে দাঁড়িয়েছেন জননেত্রী শেখ হাসিনা। এ দেশের মুক্তিকামী, আপামর জনতা মনেপ্রাণে বিশ্বাস করে মানুষের মৌলিক অধিকার, সংবিধানের চার মূলনীতি বাঙালি জাতীয়তাবাদ, গণতন্ত্র, সমাজতন্ত্র, ও ধর্ম নিরপেক্ষতার ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদমুক্ত এবং অসাম্প্রদায়িক সুখি সমৃদ্ধশালী বাংলাদেশ গড়তে বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার বিকল্প শুধুই শেখ হাসিনা। 

লেখক: প্রেসিডিয়াম সদস্য,  বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন 

এই বিভাগের আরও খবর
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
সর্বশেষ খবর
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৩ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

৪৮ মিনিট আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

৫৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল
বিদ্যুৎ কেন্দ্র নিয়ে বিল গেটসের কেন অদম্য কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত
পরিবহন পুলের ৪০৬ জন গাড়ি চালকের নিয়োগ কার্যক্রম স্থগিত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক
আফগানিস্তানকে হারিয়ে যাদের কৃতিত্ব দিলেন অধিনায়ক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮
গাজায় তীব্র হামলা চালাচ্ছে ইসরায়েল, নিহত আরও ৭৮

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা
মাঝ বয়সে মূত্রাশয়ের সংক্রমণ গুপ্ত ক্যান্সারের সংকেত : গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা
সৌর ব্যতিচারের কারণে টানা ৮ দিন স্যাটেলাইট সম্প্রচারে বিঘ্নের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম