শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৩২, শনিবার, ০৯ ডিসেম্বর, ২০২৩

দেশের মাটির স্পর্শে জাগুক প্রাণ

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
দেশের মাটির স্পর্শে জাগুক প্রাণ

ভোরের আলো সবে পুবদিকে উঁকি দিয়েছে। ছুটেছি কৃষকের মাঠের দিকে। আমি একা নই, সঙ্গে ২০ খুদে শিক্ষার্থী। তাদের কারও কারও চোখে এখনো ঘুম লেগে আছে। কেউ কেউ নতুন কিছুর উত্তেজনায় উৎফুল্ল। যাদের চোখে ঘুমের লেশ। তাদের পুরোপুরি জাগিয়ে তুলতে শুরু করলাম গল্প। মাটি ও মানুষে গল্প। কৃষি ও কৃষকের গল্প। বলছি গত সপ্তাহের কথা। চার দশকেরও বেশি সময় টেলিভিশনে অনুষ্ঠান করার সুবাদে আমাকে কৃষকের মাঠে যেতে হয়। কৃষকের মতোই আমার মাঠে যাওয়ার বিষয়টিও প্রায় নিত্যকার। মাঠের ফসল, গ্রামীণ জীবন, কৃষকের ভালোমন্দ, দেশের খাদ্যপণ্যের বাজার, আধুনিক প্রযুক্তি আর সব মানুষের আশা-নিরাশার জায়গাটি তুলে আনাই আমার কাজ। বাংলাদেশের গ্রামীণ জীবন ব্যবস্থার সব জায়গাই আমার মোটামুটি দেখা। তারপরও গ্রামের প্রতি আমার কৌতূহল যায়নি। কয়দিন পেরিয়ে গেলেই মনটা বড় টানে। ছুটে যাই গ্রামে যাই। গ্রামে যেতে যেতেই আমার বার বার মনে হয়েছে শুধু আমি গ্রামে গেলে তো হবে না, সব শ্রেণি-পেশার মানুষকেও গ্রামে যাওয়া দরকার। বিশেষ করে শহরের সব শ্রেণিরই গ্রামমুখী হওয়াটা খুবই জরুরি। দীর্ঘদিন নগরমুখী চিন্তা আর ইট-পাথরের নাগরিক জীবনের আধুনিকতা খুঁজে খুঁজে আমরা অন্তঃসারশূন্য এক জীবনে এসে পৌঁছেছি। এতে করে আমরা যেন শিকড়হারা হয়ে যাচ্ছি। একটা প্রজন্ম বেড়ে উঠছে শহরের বুকে যাদের অধিকাংশই মাটির স্পর্শ পায়নি। তারা জানে না, মাটি যখন ফলে-ফসলে পূর্ণ হয় তখনই রচিত হয় সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। সেখানে রয়েছে কৃষকের লালিত স্বপ্ন। তাদের শ্রম আর ঘামের বিনিময়ে উৎপাদন হচ্ছে দেশের মানুষের খাদ্য। তারা নীরবে ঘুরিয়ে যাচ্ছে আমাদের উন্নয়নের চাকা। নতুন প্রজন্ম এগুলো না জানা মানে, আমরা যে ভবিষ্যৎ রচনা করছি তা অপূর্ণাঙ্গ। আজকের পরজন্মই একদিন রাষ্ট্র পরিচালনায় অংশ নেবে। তারা জানবে না কী করে রোদ-ঝড়-বৃষ্টি উপেক্ষা করে কৃষক কেন তার জীবনকে নিবেদন করে কৃষিকাজে! শহর-নগরের আধুনিক কিশোর-তরুণদের কাছে পেলেই এই ভাবনাগুলো ওদের মাঝে তুলে ধরি। মনে আছে ২০১০ সালের ডিসেম্বরে রাজধানীর ইস্ট ওয়েস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের এক অনুষ্ঠানে গিয়ে ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের একঝাঁক শিক্ষার্থীর মাঝে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিই, আমার সঙ্গে গ্রামে যেতে রাজি আছ কে? দেখি অনেকেই সাহস করে হাত তুলেছে। তখনই তাদের ভিতর থেকে বাছাই করে চারজনকে গ্রামে নিয়ে যাওয়ার উদ্যোগ নিই। এভাবেই শুরু ‘ফিরে চলো মাটির টানে’ কার্যক্রমের। আজ শহরের ছেলেরা কম্পিউটার আর মোবাইলে বুঁদ হয়ে ভার্চুয়াল পৃথিবীর মানুষ হয়ে আছে। শহর-নগরে তাদের ছোটাছুটি করার জায়গা নেই। পর্যাপ্ত মাঠ নেই খেলাধুলা করার। আমার চিন্তা ছিল এই তরুণদেরই যদি একজনকে কৃষক বা কৃষি শ্রমিকের ভূমিকায় কয়েক দিনের জন্য নিয়োজিত করা যায়, তাহলে তার মধ্য দিয়ে ভালো কিছু আসতে পারে। অর্থাৎ তার মাথায় এমন কিছু ঢুকবে, এমন এক পরিবেশে সে সিক্ত হবে, যা তার সারা জীবনের এক অনন্য শিক্ষা হয়ে যাবে। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা গ্রামে গিয়ে একেবারে আত্মহারা হতে থাকল। তাদের অভিজ্ঞতাগুলো অন্যদের মাঝে ছড়িয়ে দেওয়ার কারণে কয়েক বছরের মধ্যে সারা দেশেই শিক্ষার্থীদের গ্রামে যাওয়ার প্রবণতা ও আগ্রহ দেখতে পাচ্ছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা ভাবনা-চিন্তায় অনেকটা পরিণত। এই বয়সের মধ্যে তাদের জীবনের একটি লক্ষ্য নির্ধারিত হয়ে যায়। সে কারণে কৃষকের মাঠে গিয়ে কৃষকের প্রতি তাদের একটি সহমর্মিতা ও আন্তরিকতা তৈরি হলেও তারা সেটিকে গভীরভাবে কাজে লাগানোর সুযোগ পায় কম। বড় জোর তারা তাদের একাডেমিক অর্জনটাকে কৃষির পক্ষে কাজে লাগানোর একটি লাভজনক সুযোগ খুঁজতে পারে। কিন্তু শিশুদের মাঠে নিয়ে যেতে পারলে তাদের মনের গভীরে কৃষি কৃষক ও গ্রাম একটি স্থায়ী আসন নিয়ে নিতে পারে। এই চিন্তা থেকেই ২০১১ সালে শুরু করেছিলাম ফিরে চলো মাটির টানে জুনিয়র। পঞ্চম শ্রেণির ২০ জন ছেলেমেয়েকে কৃষকের খেতে নিয়ে আলু রোপণ ও আলু তোলার কাজে যুক্ত করে দেখলাম, এর ফলাফল দারুণ। শিশুরা একদিনেই তার মাথার মধ্যে এঁকে ফেলে কৃষকের ভালোমন্দ। আমাদের শিশুদের গ্রামে যাওয়ার কোনো বিকল্প নেই। ফসল রোপণ ও ফসল তোলার যে আনন্দ তা যদি তারা বুঝত তাহলে ব্যক্তিজীবনে ওদের কোনো ব্যর্থতা থাকত না। কৃষকের পরিশ্রমকে ওরা যদি আবিষ্কার করতে পারত, তাহলে বুঝত জীবনে কোনো কিছুই সহজে আসে না। এর জন্য প্রয়োজন হয় কঠোর পরিশ্রম ও সাধনার। ১৫১৬ সালে থমাস ম্যুর কৃষির গুরুত্ব অনুধাবন করে কল্যাণ রাষ্ট্রের যে রূপরেখা ও পরিকল্পনা এঁকেছিলেন, তার গুরুত্ব ফুরিয়ে যায়নি। যে রাষ্ট্রের নাগরিকরা সুখী ও সুন্দর। সেখানে নারী-পুরুষ সবার আছে কৃষিবিষয়ক সাধারণ জ্ঞান। পেশা যাই হোক না কেন, ফসল তোলার মৌসুমে যেতে হবে ফসলের মাঠে। সভ্যতার উত্তরণ যতই ঘটুক না কেন, যতই আমরা আধুনিক পৃথিবীর দিকে এগিয়ে যাই না কেন, কৃষির বিকল্প কিছু নেই। সভ্যতার সূচনা তো কৃষি থেকেই। দিন শেষে আমাদের ফিরে যেতে হবে কৃষির কাছেই।

দেখতে দেখতে অনেক দিন হয়ে গেল। ২০১১ সালে শুরু হয়েছিল ফিরে চলো মাটির টানে জুনিয়র। শুরুতে অংশ নিয়েছিল রাজধানীর সি ব্রিজ স্কুল। ইংরেজি মাধ্যম বা ভার্সনের শিশুদের নিয়ে যাওয়ার উদ্দেশ্য হচ্ছে, এদের চিন্তা-চেতনায় বাংলা ও বাঙালি সংস্কৃতির চেয়ে বেশি প্রাধান্য পায় ইংরেজি ভাষা আর পশ্চিমা সংস্কৃতি। পর্যায়ক্রমে রাজধানীর ভালো ভালো ইংলিশ মিডিয়ামের শিশুদের নিয়ে গেছি মাঠে। আমি বিশ্বাস করি, যে শিশুরা এই কার্যক্রমে অংশ নেওয়ার সুযোগ পেয়েছে জীবনের সেরা এক অভিজ্ঞতা হিসেবে তারা লালন করছে কৃষকের মাঠে যাওয়ার দিনটিকে। এবার গত ২ ডিসেম্বর রাজধানীর ক্যামব্রিয়ান স্কুল অ্যান্ড কলেজের চতুর্থ ও পঞ্চম শ্রেণির ২০ জন শিশু শিক্ষার্থীকে নিয়ে যাই মুন্সীগঞ্জের রুহিতপুর গ্রামে। সে গল্পই বলছিলাম। সাধারণত এত ভোরে শহরের এই শিশু-কিশোর কখনো ঘুম থেকে জাগে না। ঘুম ঘুম সকালে অন্যরকম এক কৌতূহল থাকে তাদের মধ্যে। কৃষি ও কৃষক নিয়ে তাদের মনে থাকে হাজার প্রশ্ন, অনন্ত জিজ্ঞাসা। এই বয়সে স্কুল, ক্লাস, বাসা আর গেমসের বাইরে অন্য এক ভুবন তাদের জন্য। গাড়িতে চলতে চলতে তারা দেখছে দূর গ্রামের আড়াল থেকে সূর্য ওঠা। আমরা যাচ্ছি কৃষক শামসুল হক মোল্লার আলুর খেতে আলু রোপণ করতে।

আরেক কৃষক দেলোয়ার হোসেন শিশুদের জন্য বাড়িতে তৈরি করে রেখেছিলেন নানা রকমের পিঠা। সকালে মিষ্টি রোদে পিঠার উৎসব। পাটিসাপটা, ভাঁপা, পোয়া, চিতই, পুলি কোনটার কী নাম তাদের জানা নেই। কিন্তু এত পিঠা একসঙ্গে দেখে তারা উচ্ছ্বসিত। উঠোনে পাতা টেবিলে এতসব পিঠার আয়োজনে তারা মোহিত। তারা দেখল গ্রামের মানুষের আতিথেয়তা। খাওয়া-দাওয়া শেষে। বাড়ির চাচিরা বসলেন আলুর চোখ কাটতে। দারুণ আগ্রহ নিয়ে তারা দেখলো-কীভাবে আলুর চোখ কাটে! মনে মনে বিস্ময় আলুরও চোখ হয়। কৃষক দেলোয়ার হোসেন বুঝিয়ে দিলেন, আলুর চোখ মানে চোখ নয়, আলুর যে অংশে চারা গজায় সে অংশকে বলে আলুর চোখ।

তারা পর্যায়ক্রমে শিখল আলু রোপণের জন্য আলুবীজ প্রস্তুতির কাজ। উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা রাসেল সিকদার শিখিয়ে দিলেন কীভাবে রোপণ করতে হয় আলুর বীজ।

কৃষকের বাড়ি থেকে বের হয়ে সারি বেঁধে চললাম মাঠে। এবার আলু রোপণের পালা। শিক্ষার্থীরা মাঠে নেমেই গায়ে মাটি মাখাল। দেখলাম মাটির স্পর্শে তারা কেমন উজ্জ্বল হয়ে উঠল। নিজেদের জীবনের সঙ্গে যুক্ত করে নিয়েছে কৃষকের শক্তি। তারা জীবনের প্রথম কৃষকের মাঠে কৃষকের ভূমিকায় কাজ করল। যে শিশুদের নিয়ে সকালে রওনা হয়েছিলাম, এ যেন তারা না, মাটি ভিতরে কিছু একটা পাল্টে দিয়েছে তাদের।

শিক্ষার্থীরা সরাসরি কথা বলল কৃষকের সঙ্গে। কীভাবে ফসল ফলায়? কী পরিমাণ লাভ? কী কী অসুবিধার ভিতর দিয়ে কৃষকদের যেতে হয়? এসবই ছোট্ট শিশুরা জানতে চাইল।

আলু রোপণ শেষে আমরা ফিরে আসলাম। আবার আলু ফলনের পর মার্চের প্রথম সপ্তাহে ওদের নিয়ে যাব আলু তুলতে। এই শিশু-কিশোরের কেউ হয়তো কৃষক হবে না। কেউ হয়তো প্রকৌশলী হবে, কেউ চিকিৎসক, কেউ ব্যবসায়ী, কেউ শিল্পোদ্যোক্তা, কেউ চিত্রকর, কেউ চিত্রনির্মাতা। নানান পেশায় তারা চলে যাবে।

যে যেখানেই যাক, যে পেশায় যুক্ত হোক। এদের ভিতর কেউ যদি কৃষির এই ক্ষুদ্র অভিজ্ঞতা মনে রেখে কৃষির উন্নয়নে সামান্যতম কাজ করে তাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে। কিছু না হোক, ফল ফসল উৎপাদনকারী কোনো কৃষকের হাতে হাত রেখে এটুকু যদি বলে, ‘আমি জানি, কৃষি খুব কষ্টের কাজ, এক মহান কাজ।’ তাহলেই সফল হবে এ উদ্যোগ। এটাই হবে সার্থকতা।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ অক্টোবর)

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ
লক্ষ্মীপুরে মাদ্রাসার ছাত্র অপহরণ, পাঁচ দিনেও মেলেনি খোঁজ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা
কুয়াকাটায় শৈবাল চাষ নিয়ে কর্মশালা

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’
‘জামায়াতের পিআর নির্বাচনের দিবাস্বপ্ন কখনো পূরণ হবে না’

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ
২০০ রানে হেরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে হোয়াইটওয়াশ বাংলাদেশ

৫৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের
মালয়েশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণ গেল বাংলাদেশি শ্রমিকের

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
মহাসড়কের পাশে পড়ে ছিল মানসিক ভারসাম্যহীন ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প
টাইমের প্রচ্ছদে নিজের চুল ‘গায়েব’ দেখে ক্ষুব্ধ ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার
গোবিন্দগঞ্জে শোবার ঘর থেকে বৃদ্ধের মরদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ড: নিহত ১৬ জনের মরদেহ ঢামেক মর্গে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস
লাশের ডিএনএ পরীক্ষা ছাড়া শনাক্ত করা সম্ভব নয় : ফায়ার সার্ভিস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে বাংলাদেশের প্রয়োজন ২৯৪

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার
থাইল্যান্ডে মাদকসহ চার ইসরায়েলি সেনা গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
অগ্নিদুর্ঘটনায় ১৬ জনের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ
ব্যর্থতার দায়ে বরখাস্ত সুইডেন কোচ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে ডোবা থেকে বস্তাবন্দি নারীর মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
অক্টোবরের ১৩ দিনে এলো ১২৭ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা
জবিতে শিক্ষার্থীদের থিসিস গবেষণায় বরাদ্দ ৫০ লাখ টাকা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন
টাঙ্গাইলে ক্লুলেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ
শেখ হাসিনাকে আদালতে হাজির হতে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ
কোয়ার্টার ফাইনালে বাংলাদেশের জারিফ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক
ঢাবি কলা অনুষদের ডিনস অ্যাওয়ার্ড পেলেন ১৫৬ শিক্ষার্থী ও ১০ শিক্ষক

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু
বোয়ালমারীতে সাপের কামড়ে গৃহবধূর মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির
বোলিংয়ে রাবেয়া-ফাহিমার উন্নতি, ব্যাটিংয়ে মোস্তারির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার
কক্সবাজারে দেশীয় অস্ত্রসহ সিএনজি চালক গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত
ফরিদপুরে বাসের ধাক্কায় শিক্ষার্থী নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি
ভারতের তিন কাশির সিরাপ নিয়ে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সতর্কতা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’
‘আমরা কারাগারে নয়, কসাইখানায় ছিলাম’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় প্রকাশ্যে আটজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা
সারজিসের বক্তব্যের সময় বিদ্যুৎ বিভ্রাট নিয়ে মুখ খুললেন রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার
মিরপুরে পোশাক কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ৯ মরদেহ উদ্ধার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি
১৯ অক্টোবরের মধ্যে এনসিপি প্রতীক না নিলে সিদ্ধান্ত নেবে ইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন
গাজায় যুদ্ধবিরতি পদক্ষেপের প্রশংসা করে যা বললেন বাইডেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি
ধূমপান ছাড়তে বলায় এরদোয়ানকে যে জবাব দিলেন মেলোনি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ
শান্তি প্রতিষ্ঠায় স্বাধীন ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র গঠনই সমাধান : জর্ডানের বাদশাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর
মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যকে ঢাকা সিএমএইচে স্থানান্তর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা
মারিয়াকে নোবেল শান্তি পুরস্কার দেয়ায় নরওয়ে দূতাবাস বন্ধ করল ভেনেজুয়েলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬
মিরপুরে অগ্নিকাণ্ডে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৬

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস
মিসরে গাজা শান্তি সম্মেলন: দুই প্রেসিডেন্টের গোপন আলাপ ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা
বিচার বিভাগের জন্য আলাদা সচিবালয় এ সরকারের সময়ই হবে : আইন উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?
আরেক দফা বাড়ল স্বর্ণের দাম, ভরি কত?

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ
রাশিয়া ইরানের পরমাণু কর্মসূচিকে সমর্থন দিয়ে যাবে : ল্যাভরভ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের
আফগান সীমান্তে সর্বোচ্চ সতর্কতা জারি পাকিস্তানের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’
চলছে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি, আজ ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার
বগুড়ায় মেয়েকে ধর্ষণের অভিযোগে বাবা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ
রাকিবের গোলে শেষরক্ষা, হংকংয়ের সাথে ড্র করল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা
সরকার ভোজ্যতেলের দাম বাড়ায়নি: বাণিজ্য উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী
ভোট দিলে বেহেশতে যাওয়া সহজ হবে, এমন প্রচারণা প্রতারণা : রিজভী

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক
স্বনামধন্য ব্যবসায়ীদের কপালেও ঋণখেলাপির তিলক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান
শক্তিশালী পাসপোর্ট সূচকে শীর্ষ ১০ থেকে ছিটকে গেল যুক্তরাষ্ট্র, দেখে নিন বাংলাদেশের অবস্থান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত
গোল্ডেন ভিসাধারীদের জন্য নতুন সিদ্ধান্ত নিল আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ অক্টোবর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?
কেন ভারত এখন আফগানকে সমাদরে কাছে টানছে?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!
বিশ্বব্যাপী আকাশ প্রতিরক্ষা চীনের, ট্রাম্প কেবল স্বপ্নই দেখছেন!

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের
হঠাৎ লাইভে এসে বিস্ফোরক মন্তব্য মাদাগাস্কারের পলাতক প্রেসিডেন্টের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ছাত্রদল-শিবির

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার
বিপ্লবী চে গুয়েভারা ও সিরাজ সিকদার

সম্পাদকীয়

প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি
প্রশাসনে বিশেষ দলের প্রাধান্য, উদ্বিগ্ন বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার
২০ কোটি টাকার দেশি বিদেশি জাল নোট উদ্ধার, যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত
ডিজিটাল বাহিনী তৈরি করেছে জামায়াত

নগর জীবন

বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন
বাগেরহাটে যুবদল নেতাসহ তিন খুন

পেছনের পৃষ্ঠা

বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮
বেরোবিতে ফুটবল খেলা নিয়ে সংঘর্ষে আহত ১০, বহিষ্কার ৮

নগর জীবন

অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি
অ্যানথ্রাক্স রোধে ছাড়পত্র ছাড়া পশু জবাই বন্ধে প্রশাসনের আদেশ জারি

নগর জীবন

বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই
বিচার বিভাগের জন্য পৃথক সচিবালয় এই সরকারের সময়েই

নগর জীবন

প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি
প্রয়োজনে সেনা আইন সংশোধন করে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিচার দাবি

পেছনের পৃষ্ঠা

শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি
শাপলা প্রতীক নিয়েই নির্বাচনে যাবে এনসিপি

নগর জীবন

নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নকল পণ্য উৎপাদনে চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫
নিষিদ্ধ সময়ে ইলিশ শিকার, আটক ৪৫

দেশগ্রাম

ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে
ঝিলমিল আবাসিকে নাগরিক সুবিধা নিশ্চিতে কাজ চলছে

নগর জীবন

শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের
শিক্ষকদের ওপর হামলার তীব্র নিন্দা অধ্যক্ষ পরিষদের

খবর

ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন
ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে ঐক্যবদ্ধ থাকুন

নগর জীবন

দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ
দেশে ২০২৫ সালে জিডিপি প্রবৃদ্ধি ৩.৮ শতাংশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ
ইসি বলল শাপলার সুযোগ নেই, এনসিপির প্রতিবাদ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে
দলগুলো ঐক্যবদ্ধ না হলে ফ্যাসিবাদ ফিরবে

নগর জীবন

ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও পাঁচজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়
১৬ অক্টোবর পর্যন্ত বাড়ল হজযাত্রী নিবন্ধনের সময়

নগর জীবন

নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে
নর্থ সাউথের শিক্ষার্থী অপূর্ব পাঁচ দিনের রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল
সোনার ভরি ২ লাখ ১৬ হাজার ছাড়াল

খবর

মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত
মাইন বিস্ফোরণে বাংলাদেশি আহত

খবর

কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা
কোথাও আইন লঙ্ঘন হলে দ্রুত ব্যবস্থা

নগর জীবন

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের দাবি মেনে নিতে আহ্বান এনসিপির

নগর জীবন

বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর
বিয়ে বাড়িতে পানিতে ডুবে মৃত্যু তিন শিশুর

দেশগ্রাম

পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ
পুড়ে অঙ্গার ১৬ প্রাণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আমার বন্ধু হাসান হাফিজ
আমার বন্ধু হাসান হাফিজ

সম্পাদকীয়