শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:১৮, বুধবার, ০৭ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

স্মৃতিতে একজন প্রাকৃতমনস্ক সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান!

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
স্মৃতিতে একজন প্রাকৃতমনস্ক সাংবাদিক পীর হাবিবুর রহমান!

পীর হাবিবুর রহমান, নিশ্চিত করেই জানিয়ে গেছেন, আর ফিরছেন না তিনি। অচেনার আরশে তার অধিষ্ঠান যে অনন্তকালের।পাঁচ ফেব্রুয়ারি ছিলো তার দ্বিতীয় মৃত্যুবার্ষিকীর দিন। প্রফুল্লচিত্তের মানুষটির বিদেহী আত্মার প্রতি বিষাদের শ্রদ্ধা, কী অদ্ভুত নিয়তি! আসলে জীবনটাই অস্বাভাবিক বরং মৃত্যুটাই স্বাভাবিক। মৃত্যুই হচ্ছে জীবনের প্রকৃত বন্ধু - প্রাকৃতমনস্ক অবলম্বন। 

পীর হাবিবুর রহমান সাংবাদিকতার কর্মযজ্ঞে অত্যন্ত সত্যনিষ্ঠ সরল ও প্রকাশিত মানুষ। যা বলতেন তা-ই লিখতেন। তিনি অধিকার করেছিলেন, মানবিক ও বীরোচিত চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য।এতোটা অগ্রসরমান ছিলেন যে, সমসাময়িক অনেকের মধ্যেই তা পরিলক্ষিত হতো না।ইতিহাস ও সংবাদ চর্চার মাধ্যমে মৌলিক প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছিলেন। অসাধারণ এক দূর দৃষ্টিকে অধিকার করে একজন মনস্তাত্ত্বিক লেখক হয়ে উঠেছিলেন তিনি। পাঠকের মনকে জয় করেছিলেন এমনভাবে যে, পাঠকই উন্মুখ হয়ে থাকতেন পীরের পরবর্তী কলামের জন্য।কাছ থেকে দেখে যতোটুকু তাঁকে উপলব্ধি করতে পেরেছি, তাতে সঙ্কোচহীন বলতে পারি- পীর হাবিবুর রহমানের জ্ঞান আহরণেই ছিলো আনন্দ এবং ইতিহাস-চর্চাতেই ছিলো উল্লাস ও আর তা বিতরণেই ছিলো তার শান্তি।

পীর হাবিবুর রহমানের জ্ঞান-চর্চায় আসক্তির কথা উপলব্ধি করতে গিয়ে আমার খুব করে মনে পড়ছে, ড. এনামুল হকের একটি উক্তি। তিনি বলেছেন,"জ্ঞান-তীর্থে স্নাত হলে পুণ্য অর্জিত হয় কিনা বলা যায়না, তবে মন যে মুক্ত, প্রাণ যে উদার, হৃদয় যে বিশাল আর মস্তিষ্ক যে জ্ঞানগর্ভ হয়ে ওঠে, তাতে অপরের না হোক, অন্ততঃ আমার কোনো সন্দেহ নেই।" পীর হাবিবুর রহমানের ক্ষেত্রে এ উক্তিটিই যথার্থ। 

পীর হাবিবুর রহমান নিজেকে 'আপাদমস্তক সাংবাদিক' দাবি করতেন। নিশ্চয়ই তার লেখনীতেই এই দাবিটি সুপ্রতিষ্ঠিত। তিনি ছিলেন সত্যাসত্যই অপ্রতিরোধ্য, 'অকাল মৃত্যু' তাঁকে প্রতিরোধ করেছে। তিনি পরিপূর্ণ নামের আড়াল করে আমাদের বয়োকনিষ্ঠদের কাছে 'পীর ভাই' হয়ে উঠেছিলেন। নব্বই দশকের সাড়াজাগানো দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকার মাধ্যমে তাঁর উত্থান। তিনি সুখ্যাতির শিখরে পৌঁছেন দৈনিক যুগান্তর, সর্বোপরি বাংলাদেশ প্রতিদিনে অবিরাম কলাম লেখক হিসাবে। তার সঙ্গে আমার ঘনিষ্ঠতা বাংলাবাজার পত্রিকায় কাজ করতে গিয়ে। তবে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের সারথি’তে অবশ্যই আমাদের মধ্যে পূর্ব পরিচয় ছিলো। বর্তমান মানবজমিন সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী সম্পাদক থাকা অবস্থায় অভ্যন্তরীণ সঙ্কটের মুখে পড়েছিলো বাংলাবাজার পত্রিকা। ওই ক্রান্তিলগ্নে দৈনিক সংবাদের তেজস্বী সাংবাদিক শ্রদ্ধেয় জাফর ওয়াজেদের (বাংলাদেশ প্রেস ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক) পরামর্শে পীর হাবিবুর রহমান কর্তৃক ডাক পড়েছিলো আমার এবং শাবান মাহামুদের। দৈনিক লালসবুজের পাশাপাশি আমরা তখন সুপ্রতিষ্ঠিত সাপ্তাহিক ছুটিতে কর্মরত। আমরা দু'জনই তখন ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটিতে অধিষ্ঠিত। ১৯৯৬ সালে আমরা বাংলাবাজার পত্রিকায় যোগদান করলাম। স্মরণ করতেই হয়, সেদিন আমাদের সঙ্গে যোগদান করেছিলো,বন্ধু আবুল বাশার নূরু ও শামীম সিদ্দিকী। 

নুরুও অকালে মৃত্যুকে বরণ করেছে। শামীম সিদ্দিকী বেশ আছে- দৈনিক ইনকিলাব ছেড়ে আলোকিত বাংলাদেশের ব্যবস্থাপনা সম্পাদক।শাবান মাহমুদ দিল্লিস্থ বাংলাদেশ হাইকমিশনে প্রেস মিনিস্টার। শাবান মাহামুদ বাংলাদেশ ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের মহাসচিব থাকাকালীন ওই নিয়োগ লাভ করে। পীর ভাই'র অতিভক্ত ছিলো আবুল বাশার নূরু।পীর ভাই'র মৃত্যুতে অঝোরে কাঁদার মিছিলে আমাদের সঙ্গে আবুল বাশার নূরুও ছিলো। দু'বছর আগের কথা - ১৫ মার্চ, বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠান। আমি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে হৃদরোগ ইন্সটিটিউটে শয্যাশায়ী। ছুটে এলো নূরু। আমার হাত ধরে সান্ত্বনার একগাদা বানী শোনালো। বিদায়বেলা অশ্রু সংবরণ করতে পারলো না। আমি কাল আসবো- কোনো চিন্তা করিস না'। বন্ধু নুরুর কথা ফলে গেলো কিন্তু সবটা ফললো না। নুরু আর এলো না। পরদিনই খবর এলো আবুল বাশার নুরু আর নেই। আমি বড়ই দুর্ভাগা, আমি হাসপাতালে চিৎকার করে কাঁদতে গিয়ে চিকিৎসকদের বাধার সম্মুখীন হয়েছি। ওরা প্রাণভরে কাঁদতে দেয়নি আমায়। তারা আমার হৃদক্রীয়া যন্ত্র বিকল হওয়ার ভয় প্রদর্শন করে। বন্ধু নুরুর নামাজে জানাযায় অংশ নেয়ার সুযোগ হয়নি আমার। 

মনে পড়ে, পীর হাবিবুর রহমানের নামাজে জানাযা অনুষ্ঠানে নুরু ভীষণ করে কেঁদেছিলো। আমিও চোখের জলে ভিজেছিলাম। পীর ভাই'র প্রতি আমার শ্রদ্ধা চিরন্তন। তার দেয়া একটি অ্যাসাইনমেন্টের সুবাদে পেশাগতভাবে আমি একটি বিশেষ সুখ্যাতিলাভ করি। এ জন্য চিরকৃতজ্ঞ।

বঙ্গবীর আবদুল কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম ১৯৯৯ সালের ২৩ জুন আওয়ামী লীগ থেকে আজীবন বহিষ্কার হন। ফলে তার সংসদ সদস্য পদও শূন্য হয়ে যায়। এই বহিষ্কারের মূলে ছিলো আমাকে দেয়া বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর একটি সাক্ষাতকার। যেটি দৈনিক বাংলাবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিলো লিড নিউজ হিসাবে 'প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পার্বত্য শান্তির চু্ক্তির মাধ্যমে দেশ বিক্রি করে দিয়েছেন' শীর্ষক শিরোনামে। এই অ্যাসাইনমেন্টটি পীর ভাই আমাকে দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ বিটের সহযোগী হিসেবে। 

পীর হাবিবুর রহমানের অকাল মৃত্যু ভক্ত অনুসারী ও শুভানুধ্যায়ীদের শোকের সাগরে ভাসিয়েছিলো। রাজনীতিবিদসহ সকল পেশাজীবী বিদগ্ধজনের কাছে অতিপ্রিয় হয়ে উঠেছিলেন, লেখনীতে মেধা ও প্রতিভার প্রদীপ্তি ছড়িয়ে। পীর হাবিবুর রহমানের জানাযায় যে হৃদয় বিদারক দৃশ্যের অবতারণা হয়েছিলো, তা কোনদিন বিস্মৃতির আড়াল হওয়ার নয়। জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন যেন ভাই হারানোর শোকে চোখে এক নদী জল নিয়ে কাঁপা কাঁপা কন্ঠে মাইক্রোফোনে পীর হাবিবুর রহমানের আত্মার শান্তি কামনায় কতক স্মৃতি রোমান্থন করছিলেন- আর তখনই অশ্রুসজল হয়ে উঠেছিলো, অগণিত চোখ। যে চোখের মধ্যে ছিলো, পীর হাবিবুর রহমানের অতিশয় প্রিয় বন্ধু- বাংলাদেশ প্রতিদিনের সম্পাদক গুণিমান্য নঈম নিজামের চোখ। 

নঈম নিজাম ও পীর হাবিবুর রহমানের বন্ধুত্ব ছিলো ঈর্ষণীয়।একজন সম্পাদক আরেকজন নির্বাহী সম্পাদক।যেনো পরস্পরের মধ্যে গৌরব - মর্যাদা ও সুখ-দুঃখের বন্টন করে নিয়েছিলেন। আমি ভুলতে পারিনি আজো - সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন কার্যালয় থেকে সুনামগঞ্জের  উদ্দেশ্য ছেড়ে গেলো বন্ধুর কফিন ভর্তি গাড়িটি। আর কান্নায় সাঁতার কাটা প্রিয়তম বন্ধু নঈম নিজামের দুটো চোখ  অবিরাম অপলক তাকিয়ে থাকলো- নিশ্চয়ই বন্ধুর প্রতি বন্ধুর এ নিদর্শন সেদিন বাংলাদেশ প্রতিদিনের কোটিপাঠকের হৃদয়কে নাড়িয়ে দিয়েছিলো। আমাদের মধ্যে এই বন্ধুত্বের সুমহান মর্যাদা সমুন্নত থাকুক অনন্তকাল।

লেখক: সহকারি সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু
নরসিংদী কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত কয়েদির মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই
ইটভাটার কালো ধোয়ায় কৃষকের স্বপ্ন পুড়ে ছাঁই

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান
লক্ষ্মীপুরে দখল-দূষণে বিপন্ন খাল ও নদী উদ্ধারে অভিযান

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ
অভাবগ্রস্ত শিখা দাশের পাশে দাঁড়াল বসুন্ধরা শুভসংঘ

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’
‘শ্রমিক-মালিকের স্বার্থ অক্ষুণ্ন রেখে শ্রম আইন সংশোধন করা হচ্ছে’

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার
৫০ বছরের মধ্যে কঠিন সময়ে মার্কিন শেয়ারবাজার

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
রাজবাড়ীতে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার
আতিকুল-মামুনসহ ৫ জন নতুন মামলায় গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ
মারীখালি নদীতে ভাসছিল অজ্ঞাত নারীর মরদেহ

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত
নাটোরে পিকআপের চাপায় বৃদ্ধ নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
বরগুনায় স্বাস্থ্য জনবল বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন
টুঙ্গিপাড়ায় তিন দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলা উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
কুমারখালীতে বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নখের সাজে নকশা
নখের সাজে নকশা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা
ভ্যাঙ্কুভারে বাঙালির মিলনমেলা, সংগীতে মাতোয়ারা প্রবাসীরা

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা
অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমাতে অন্তর্বর্তী সরকার কাজ করছে : বাণিজ্য উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার
মাদকাসক্ত ছেলেকে হত্যার পর থানায় আত্মসমর্পণ বাবার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ
বিসিবি নির্বাচনে লড়ার ঘোষণা দিলেন ফারুক আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ
বাংলাদেশ-পাকিস্তান টি-টোয়েন্টি সিরিজের সূচি প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব
শেরপুর সীমান্তে লোকালয়ে হাতি, বাড়ছে মানুষ ও বন্যপ্রাণির দ্বন্দ্ব

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
পাকিস্তানে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ
বিএনপির ৩১ দফা প্রচারে ঝিনাইদহে লিফলেট বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ
রাজশাহীতে রেললাইনের পাশে পড়েছিল শ্রমিকের মরদেহ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার
হাজিদের সঙ্গে প্রতারণার অভিযোগে ৪ চীনা নাগরিক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি
কাশ্মীর ইস্যু: প্রতিশোধ নিতে সামরিক হামলার ‘সবুজ সংকেত’ দিলেন মোদি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে থানায় সোপর্দ

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল
অপকর্ম বন্ধ করুন, না হলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা হবে: মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন
ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি, আবারও আমেরিকা থেকে এলএনজি আমদানি বন্ধ করল চীন

২৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক
পাকিস্তানে অস্ত্র পাঠানো নিয়ে ভারতের দাবি অস্বীকার করল তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’
‘ঢাকার প্রধান সড়কে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম
‘বাংলাদেশি’ সন্দেহে গুজরাটে আটকদের অধিকাংশই ভারতীয় মুসলিম

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের
খোঁজ নেই টাঙ্গাইলের সেই নাজিরের, চিন্তায়-অস্থিরতায় দিন কাটছে পরিবারের

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস
ভারতে পাঠ্যবই থেকে বাদ মোগল-সুলতানি ইতিহাস

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা
চিয়া বীজ নিয়ে মার্কিন চিকিৎসকের সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক
মোদির বাসভবনে উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশ এখন আইএমএফ-বিশ্বব্যাংকের ওপর নির্ভরশীল নয়: অর্থ উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’
‘বেগম খালেদা জিয়াকে এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে ফেরাতে কাজ করছে সরকার’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব
‘মানবিক করিডোর’ নিয়ে জাতিসংঘের সঙ্গে এখনো কোনো আলোচনা হয়নি: প্রেস সচিব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ
শিক্ষার্থীদের সভা-সমাবেশ ও মিছিলে অংশগ্রহণ বন্ধের নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ