শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

ইমদাদুল হক মিলন এর বড় গল্প

পাতালপুরি

শেষ পর্ব
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাতালপুরি

পূর্ব প্রকাশের পর

বড়ঘরের বারান্দায় গৌতম আর প্রতিমা পাথরের মূর্তি হয়ে বসে আছে। তারা নড়তে পারছে না, কথাও বলতে পারছে না।

তবে শিউলির সব কথা পরিষ্কার শুনতে পাচ্ছে।

নিমের পাতায় ঝিরঝিরে হাওয়া। চাঁদের আলো গলে গলে পড়ছে পাতার ফাঁকফোকর দিয়ে। কোথাও কোনো শব্দ নেই। শুধু ঝিঁঝিঁপোকারা নিজেদের নিয়মে ডেকে যাচ্ছে।

বড়ঘর আর রান্নাচালার পিছনে বেশ কয়েকটি আম, জাম আর তেঁতুল গাছ গা জড়াজড়ি করে আছে। ওদিকটা এরকম জ্যোৎস্না রাতেও অন্ধকারাচ্ছন্ন লাগছে।

শিউলি একবার সেদিকটায় তাকালো। অর্জুনের মাথায় হাত বুলাতে লাগল।

অর্জুন বলল, ‘গল্প বলার আগে তুমি নিজের কথা বলছো না কেন, পিসিমণি? তুমি জলে ডুবে গেলে।

 কেউ তোমাকে খুঁজে পেল না। সবাই জানলো তুমি মরে গেছো। তা হলে এতদিন পর তুমি কোত্থেকে এলে? ছিলে কোথায়? তাও বলছ ভোর হওয়ার আগে চলে যাবে। কোথায় চলে যাবে, পিসিমণি?’

‘সেই গল্পটাই তোকে বলব। এও পাতালপুরির গল্প। আমি পাতালপুরিতে চলে গেছি। সেখানেই থাকি। সেখানেই ফিরে যাব। শুধু গল্পটা তোকে বলবার জন্য এভাবে এতরাতে এসেছি। আর তুই আমাকে এত ভালোবাসিস, এখনও ভুলিসনি আমাকে, আমার জন্য কাঁদছিস, এজন্যও এসেছি।’

‘গল্পটা তা হলে বলো।’

‘আরতি আর সন্ধ্যার সঙ্গে আমি স্নানে নেমেছিলাম নদীতে। মন তো আমার সব সময়ই খারাপ থাকে। দাদা ফিরে তাকায় না, বউদি কষ্ট দেয়। সংসারে তুই ছাড়া কেউ আমার কথা ভাবে না। এ অবস্থায় কী করে বাঁচবো আমি? আমার শুধু মরে যেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু মরতে পারি না তোর জন্য। তোকে যে আমি খুব ভালোবাসি।’

বড়ঘরের বারান্দায় বসা গৌতম আর প্রতিমা শিউলির কথা সবই শুনতে পাচ্ছে।

শিউলি বলল, ‘সেদিন স্নানে নামার কিছুক্ষণ পর গলাজলে ডুব দিয়েছি। দিয়ে দেখি অদ্ভুত এক দৃশ্য। আমার চারপাশে কুড়ি পঁচিশটি মেয়ে। ফুটফুটে সুন্দর। আর প্রত্যেকের চেহারাই যেন একরকম। অপূর্ব সুন্দর চেহারা। গায়ের রং চাঁদের আলোর মতো। টানা টানা চোখ। খাড়া নাক। লাল টুকটুকে ঠোঁট। মাথা ভর্তি ঘন নীলচে ধরনের চুল। কিন্তু আকৃতিতে সবাই ছোট। একই মাপের। আমার কোমর সমান হবে। তারা সবাই আমাকে ঘিরে ধরেছে। তাদের গলার স্বর অতিমৃদু। প্রত্যেকেই নিজেদের মধ্যে হাসিমুখে কথা বলছে। কিন্তু তাদের ভাষা কিছুই আমি বুঝতে পারছি না। জলের তলায় অবাক হয়ে আমি তাদের দিকে তাকিয়ে আছি। ততক্ষণে তারা কয়েকজন মিলে আমার দু’হাত ধরেছে আর অন্যরা ছড়িয়ে আছে চারপাশে। আমাকে যেন ঠেলে ঠেলে তারা কোথায়, কোনদিকে নিয়ে যেতে চাইছে। নিজের অজান্তে আমিও যেন তাদের সঙ্গে চলতে শুরু করেছি। কতক্ষণ ধরে জলে ডুব দিয়ে আছি, মনেই নেই আমার। তার পর দেখি আমার খুব ঘুম পাচ্ছে। কিছুতেই চোখ খোলা রাখতে পারছি না। আমি এক সময় গভীর ঘুমে ডুবে গেলাম।

কতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিলাম বুঝতে পারিনি। চোখ খুলে দেখি রূপকথার গল্পের মতো বিশাল এক রাজপ্রাসাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে তখন সেই ছোট ছোট ফুটফুটে মেয়েগুলোর সংখ্যা আরও বেড়েছে। সত্তর আশিজনের কম হবে না। তারা ওরকম মৃদু স্বরে হাসিমুখে কথা বলছে। তাদের ভাষা একটুও বুঝতে পারছি না আমি। একবার এর মুখের দিকে তাকাই, আরেকবার ওর মুখের দিকে তাকাই। ওরা খুবই মায়া মমতার চোখে আমাকে দেখছে। আমার হাত ধরছে। আমাকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখছে। আমার হাত-মুখ, ঠোঁট-চোখ, চুল-নখ সবই আগ্রহ নিয়ে দেখছে। আর ওরকম ভাষায় কথা বলে যাচ্ছে।

এ সময় প্রাসাদের ভিতর থেকে ওরকম আরও পাঁচটি মেয়ে এলো। এসে সবাইকে সরিয়ে দিয়ে একজন আমার হাত ধরল। আমি যন্ত্রের মতো তার সঙ্গে চলতে লাগলাম। ওই পাঁচজন আমাকে প্রাসাদের ভিতরে নিয়ে এলো।  বিশাল এক রাজদরবার। সিংহাসনে বসে আছেন ওরকমই একজন। তবে তিনি অন্যদের তুলনায় লম্বা। আমার গলা সমান হবেন। বোঝা যায় তিনি এই রাজ্যের প্রধান...

এ সময় প্রাসাদের ভিতর থেকে ওরকম আরও পাঁচটি মেয়ে এলো। এসে সবাইকে সরিয়ে দিয়ে একজন আমার হাত ধরল। আমি যন্ত্রের মতো তার সঙ্গে চলতে লাগলাম। ওই পাঁচজন আমাকে প্রাসাদের ভিতরে নিয়ে এলো। বিশাল এক রাজদরবার। সিংহাসনে বসে আছেন ওরকমই একজন। তবে তিনি অন্যদের তুলনায় লম্বা। আমার গলা সমান হবেন। বোঝা যায় তিনি এই রাজ্যের প্রধান। পরে জেনেছি তিনি রানিমা। তবে এই রাজ্যে কারও বয়স বাড়ে না। রানিমার বয়স কত কেউ জানে না। তিনি বসে আছেন সিংহাসনে আর পারিষদরা বসে আছেন তাঁর থেকে বেশ খানিকটা দূরে। সুন্দর সুন্দর আসনে। তবে সবার চেহারাই একরকম। রানিমাকে আলাদা দেখায় তিনি লম্বা বলে আর তাঁর মাথার রাজমুকুট দেখে।

আমাকে দেখে তিনি অপলক চোখে খানিক তাকিয়ে রইলেন। পারিষদদের সঙ্গে অচেনা ভাষায় কথা বললেন। যে পাঁচজন আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল তাদের কী ইশারা করলেন। তারা আমাকে নিয়ে গেল প্রাসাদের একটা রাজকীয় কামরায়। রূপকথার রাজকন্যারা যে রকম কামরায় থাকে, এই কামরা ঠিক সে রকম। শ্বেতপাথরের টেবিলে শুধুই ফল সাজানো। আর আছে পান করার জল।

ওরা আমাকে টেবিলে বসালো। খেতে ইশারা করল। তখন টের পেলাম আমার খুব খিদে পেয়েছে। ধীরে ধীরে আমি ফল খেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে ওরা আমাকে বিছানার দিকে ইঙ্গিত করল। আমি রাজকীয় বিছানায় গিয়ে গা এলানোর সঙ্গে সঙ্গে ঘুম। কিছুই মনে রইল না আমার। গভীর ঘুমে ডুবে গেলাম।’

একটু থামল শিউলি। কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে সেই আগের রাতগুলোর মতো অর্জুনের মাথায় হাত বুলাচ্ছিল সে। অর্জুন কথা বলতে পারছে না। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পিসিমণির কথা শুনছে। বড়ঘরের বারান্দায় গৌতম আর প্রতিমারও একই অবস্থা।

শিউলি আবার বলতে লাগল তার কথা। ‘আমার ঘুম ভাঙল পরদিন সকালে। গত সন্ধ্যা থেকে পুরোটা রাত কখন, কীভাবে কেটে গেছে কিছুই টের পাইনি। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমার পালঙ্কের পাশে সাত-আটজন দাঁড়িয়ে আছে। অপলক চোখে আমাকে দেখছে। নিজেদের ভাষায়, অতি নরম স্বরে তারা আমাকে ডাকছিল। আমার ঘুম ভাঙাবার চেষ্টা করছিল।

আমি চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মুখ হাসি-আনন্দে ভরে গেল। গতকাল থেকে ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনা ধীরে ধীরে মনে পড়ছিল আমার।

বিছানায় উঠে বসার সঙ্গে সঙ্গে ওরা কেউ কেউ আমার হাত ধরল। রাজকীয় স্নানঘর দেখিয়ে দিল। নতুন পোশাক, জুতো, যা যা লাগে সব এনে দিল।

স্নানঘর থেকে আমি বেরোলাম সম্পূর্ণ নতুন মানুষ হয়ে। পোশাক জুতো ইত্যাদি ইত্যাদি মিলিয়ে আমি একেবারেই রূপকথার রাজকন্যা।

ওরা আমাকে বিশাল একটা আয়নার সামনে নিয়ে গেল। কুশনে বসিয়ে সাজাতে লাগল। আয়নায় নিজের চেহারা দেখে আমি অবাক। মাত্র একরাতেই আমি অনেকখানি বদলে গেছি। গায়ের রং যেন অনেকটা ফর্সা হয়ে গেছে। শরীরেও এই বাড়ির ঝিয়ের রূপটা নেই। সবই বদলে গেছে।

তার পর আমাকে নিয়ে বসানো হলো খাবার টেবিলে। সকালবেলাও টেবিলে শত শত ফল। কী যে স্বাদ সেই সব ফলের! ওরা ইশারায় আমাকে শিখিয়ে দিল, প্রথমে জল খেতে হবে তার পর ফল।

আমি তাই করলাম।

এখানে দেখছি জলের স্বাদও অন্যরকম। একঢোক খেলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। আর ফলের স্বাদের তো কোনো তুলনাই হয় না।

খাওয়ার পর ওরা আমাকে নিয়ে গেল প্রাসাদ দেখাতে। ঘুরে ঘুরে সব দেখলাম আমি। বিশাল প্রাসাদ। একদিনে এই প্রাসাদের কিছুই দেখা সম্ভব নয়। পুরো প্রাসাদ দেখতে এবং চিনে উঠতে আমার একমাসের মতো লাগল।

আশ্চর্য ব্যাপার ততদিনে ওদের ভাষাটা আমি শিখে ফেলেছি। ওদের মতো করে কথা বলতে পারি। তাতে রানিমা যেমন খুশি, প্রাসাদের সবাই তেমন খুশি। আর ততদিনে আমার চেহারাও বদলে গেছে। এখন তোরা আমাকে যেমন দেখছিস, এমন হয়ে গেছি।

প্রাসাদে সব মিলিয়ে আড়াইশোর মতো মেয়ে। কোনো পাহারাদার নেই, কোনো অস্ত্র নেই। দরজা জানালা খোলা রেখে ঘুমায় সবাই। কোথাও কোনো অনিয়ম নেই, কোলাহল নেই। ঝগড়াঝাটি মারামারি নেই, হিংসা অহংকার নেই, দুঃখ বেদনা নেই। দুর্ব্যবহার নেই, গালাগাল নেই। অর্থাৎ এই পৃথিবীর মতো কোনো ধরনের নোংরামি সেখানে নেই। সবাই সবাইকে ভালোবেসে বেঁচে আছে। লোভ কাকে বলে জানে না, মিথ্যা কাকে বলে জানে না। ঈর্ষা নেই। এ এক স্বর্গরাজ্য। চারদিকে শুধুই আনন্দ আর আনন্দ। উৎসব আর উৎসব। মেয়েরা দলবেঁধে নাচ-গান করছে। হাসছে, খেলছে। রানিমাও যোগ দিচ্ছেন তাদের সঙ্গে। আমিও নিজের অজান্তে ওদের সঙ্গে মিশে গেছি। এই বাড়ির কথা আমার মনে নেই। মা-বাবার কথা মনে নেই। দাদা বউদির কথা মনে নেই। মনে আছে শুধু তোর কথা। যখন তখন তোর কথা খুব মনে পড়ত।

প্রাসাদের চারপাশে শুধু বাগান আর বাগান। বিশাল বিশাল ফলের বাগান। মাইলের পর মাইল যেন। তাও একটা দুটো নয়। শত শত। ফলে ফলে ভরে আছে গাছগুলো। তাকালে চোখ জুড়িয়ে যায়। আর আছে ফুলের বাগান। তাও শত শত। একেকবাগানে একেক রকমের ফুল ফুটে থাকে। কী সুগন্ধ সেই সব ফুলের। ঝিরিঝিরি বাতাসে শুধুই ফুলের সুবাস। শীত গরম কিচ্ছু নেই। প্রাসাদ, না না, রাজ্য বলাই ভালো। সেই রাজ্যের নাম ‘পাতালপুরি’। পাতালপুরি চিরবসন্তের দেশ। ওখানকার রোদে কোনো তেজ নেই। মোমের আলোর মতো স্নিগ্ধ। চাঁদের আলোর মতো স্নিগ্ধ। অন্ধকার বলে কিছু নেই সেই রাজ্যে। প্রতি রাতই চাঁদের রাত। কখনও কখনও ঝিরঝির ঝিরঝির করে বৃষ্টি হয়। কিন্তু মেঘ ডাকে না, বিদ্যুৎ চমকায় না। ফুলে ফুলে উড়ছে প্রজাপতি। গাছে গাছে মিষ্টি স্বরে ডাকাডাকি করছে পাখিরা। কী অপূর্ব!

পাতালপুরিতে আমার দিন কাটতে লাগল গভীর আনন্দ আর সুখে। নিজের দুয়েকটি কাজ ছাড়া কিছু করতে হয় না। সবই ওরা করে দেয়। কিছুদিন পর জানতে পারলাম রানিমা বলেছেন, তার বয়স হয়েছে। তিনি আর রানিমা থাকবেন না। তাঁর জায়গায় আমাকে বসানো হবে সিংহাসনে। আমি হচ্ছি পাতালপুরির দ্বিতীয় রানিমা। শুনে রাজ্যের মেয়েরা আনন্দে ফেটে পড়ল। তারা নাকি আগেই জানত এই ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। এবং এজন্যই আমাকে ওভাবে তারা এই রাজ্যে নিয়ে এসেছে।’

আবার একটু থামল শিউলি। একবার অর্জুনের মুখের দিকে তাকাল। নিমপাতার ফাঁক দিয়ে চাঁদের এক টুকরো আলো এসে পড়েছে তার মুখে। ভারি সুন্দর দেখাচ্ছে ছেলেটাকে।

একবার দাদা বউদির দিকেও তাকাল সে। আগের মতোই অবস্থা তাদের।

শিউলি বলল, ‘তখন আমার শুধু তোর কথা মনে পড়ত, অর্জুন। তুই প্রতিদিন আমার কথা ভাবিস, নদীতীরে দাঁড়িয়ে আমার জন্য কাঁদিস। আমাকে স্বপ্ন দেখিস, সব আমি টের পাই। এখান থেকে ফিরে গিয়েই আমি পাতালপুরির রানিমা হয়ে যাব। এজন্য ভাবলাম তোর সঙ্গে এসে কয়েকঘণ্টা সময় কাটিয়ে যাই। তোকে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাটা বলে যাই। আর কোনো দিন তোর কাছে আসা আমার হবে না। তবে প্রতিদিনই মনে মনে তোর সঙ্গে আমি কথা বলব। তুই বলবি আমার সঙ্গে। পাতালপুরি থেকে আমি তোর সব কথা শুনতে পাব। তুইও পরিষ্কার শুনতে পাবি আমার সব কথা। অন্য কেউ শুনতে পাবে না সে কথা। রাত শেষ হয়ে আসছে। এখনই দেখা যাবে শুকতারা। আমাকে চলে যেতে হবে। আমি জানি, তুই আমার জন্য খুব কাঁদবি। কাঁদিস না বাবা। তোর পিসিমণি পাতালপুরির রানিমা। এত সুখে আছে সে, একথা ভেবে আনন্দে থাকবি।’

অর্জুন সত্যি সত্যি কাঁদছিল তখন। গভীর মমতায় তার চোখ মুছে দিল শিউলি। ‘কাঁদিস না বাবা, কাঁদিস না। ওই দেখ তোর মা-বাবাও কাঁদছে। তারা কাঁদছে অপরাধবোধ থেকে। আমার সঙ্গে যে দুর্ব্যবহার তারা করেছে সেই অপরাধবোধ থেকে কাঁদছে। তবে তাদের দুর্ব্যবহারের কথা আমি মনে রাখিনি। আমি সব ভুলে গেছি। পাতালপুরির মানুষ কোনো খারাপ স্মৃতি মনে রাখে না। উঠ বাবা। আমি এখন যাব।’

অর্জুন উঠে বসল। কাঁদতে কাঁদতে বলল, ‘তুমি আর সেখানে ফিরে না গেলে, পিসিমণি। তুমি আমার কাছে থাকো।’

‘না রে বাবা, তা আর হয় না। আমি পাতালপুরির মানুষ হয়ে গেছি। এই পৃথিবীতে আমি আর থাকতে পারি না।’

‘চলো, আমি তোমাকে তা হলে একটু এগিয়ে দিই।’

‘আয়।’

অর্জুনের হাত ধরে নদীর দিকে হাঁটতে লাগল শিউলি। নদীতীরে এসে বলল, ‘আমি যে এভাবে তোর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলাম, এ কথা কাউকে বলিস না বাবা।’

‘না, বলব না পিসিমণি। বললে কেউ বিশ্বাসও করবে না।’

শিউলি হাসল। ‘ঠিক, একদম ঠিক। তুই খুব বুদ্ধিমান ছেলে। জীবনে তুই অনেক বড় হবি। কারণ আমি তো তোর সঙ্গে আছি।’

‘কিন্তু পাতালপুরিতে তুমি এখন কীভাবে যাবে?’

‘যেভাবে এসেছিলাম। ওই দেখ, ওরা আমার জন্য অপেক্ষা করছে।’

অর্জুন নদীর দিকে তাকাল। চাঁদের আলোয় পরিষ্কার দেখতে পেল হাঁটুজলে কুড়ি পঁচিশটি ছোট ছোট মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শিউলিকে দেখেই আনন্দে ফেটে পড়ল তারা। নিজেদের ভাষায় সেই আনন্দ প্রকাশ করল। অর্জুনকে আদর করে, তার কপালে চুমু খেয়ে নদীতে নামল শিউলি। ছোট মেয়েগুলো চারপাশ থেকে তাকে ঘিরে ধরল। ধীরে ধীরে গলাজলে চলে গেল শিউলি। অর্জুনের দিকে তাকিয়ে হাত নাড়ল। তার পর ডুব দিল।

পিসিমণি চলে যাওয়ার পরও খানিকক্ষণ নদীতীরে দাঁড়িয়ে রইল অর্জুন। চোখ মুছে বাড়ির দিকে ঘুরল, দেখে বাবা-মা এসে দাঁড়িয়েছে তার পেছনে। তাদের চোখেও জল।

পরদিন থেকে গৌতম আর প্রতিমা অনেককেই শিউলির ফিরে আসার ঘটনা বলতে চাইল। আশ্চর্য ব্যাপার, যখনই বলতে চায়, তখনই তাদের গলা বন্ধ হয়ে যায়। শব্দ বেরোয় না। ব্যাপারটা খেয়াল করে অর্জুন মিটিমিটি হাসে। সে জানে এসবই পাতালপুরির নতুন রানিমা শিউলি পিসিমণির কাজ।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর