শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ নভেম্বর, ২০২২

ইমদাদুল হক মিলন এর বড় গল্প

পাতালপুরি

শেষ পর্ব
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
পাতালপুরি

পূর্ব প্রকাশের পর

বড়ঘরের বারান্দায় গৌতম আর প্রতিমা পাথরের মূর্তি হয়ে বসে আছে। তারা নড়তে পারছে না, কথাও বলতে পারছে না।

তবে শিউলির সব কথা পরিষ্কার শুনতে পাচ্ছে।

নিমের পাতায় ঝিরঝিরে হাওয়া। চাঁদের আলো গলে গলে পড়ছে পাতার ফাঁকফোকর দিয়ে। কোথাও কোনো শব্দ নেই। শুধু ঝিঁঝিঁপোকারা নিজেদের নিয়মে ডেকে যাচ্ছে।

বড়ঘর আর রান্নাচালার পিছনে বেশ কয়েকটি আম, জাম আর তেঁতুল গাছ গা জড়াজড়ি করে আছে। ওদিকটা এরকম জ্যোৎস্না রাতেও অন্ধকারাচ্ছন্ন লাগছে।

শিউলি একবার সেদিকটায় তাকালো। অর্জুনের মাথায় হাত বুলাতে লাগল।

অর্জুন বলল, ‘গল্প বলার আগে তুমি নিজের কথা বলছো না কেন, পিসিমণি? তুমি জলে ডুবে গেলে।

 কেউ তোমাকে খুঁজে পেল না। সবাই জানলো তুমি মরে গেছো। তা হলে এতদিন পর তুমি কোত্থেকে এলে? ছিলে কোথায়? তাও বলছ ভোর হওয়ার আগে চলে যাবে। কোথায় চলে যাবে, পিসিমণি?’

‘সেই গল্পটাই তোকে বলব। এও পাতালপুরির গল্প। আমি পাতালপুরিতে চলে গেছি। সেখানেই থাকি। সেখানেই ফিরে যাব। শুধু গল্পটা তোকে বলবার জন্য এভাবে এতরাতে এসেছি। আর তুই আমাকে এত ভালোবাসিস, এখনও ভুলিসনি আমাকে, আমার জন্য কাঁদছিস, এজন্যও এসেছি।’

‘গল্পটা তা হলে বলো।’

‘আরতি আর সন্ধ্যার সঙ্গে আমি স্নানে নেমেছিলাম নদীতে। মন তো আমার সব সময়ই খারাপ থাকে। দাদা ফিরে তাকায় না, বউদি কষ্ট দেয়। সংসারে তুই ছাড়া কেউ আমার কথা ভাবে না। এ অবস্থায় কী করে বাঁচবো আমি? আমার শুধু মরে যেতে ইচ্ছে করে। কিন্তু মরতে পারি না তোর জন্য। তোকে যে আমি খুব ভালোবাসি।’

বড়ঘরের বারান্দায় বসা গৌতম আর প্রতিমা শিউলির কথা সবই শুনতে পাচ্ছে।

শিউলি বলল, ‘সেদিন স্নানে নামার কিছুক্ষণ পর গলাজলে ডুব দিয়েছি। দিয়ে দেখি অদ্ভুত এক দৃশ্য। আমার চারপাশে কুড়ি পঁচিশটি মেয়ে। ফুটফুটে সুন্দর। আর প্রত্যেকের চেহারাই যেন একরকম। অপূর্ব সুন্দর চেহারা। গায়ের রং চাঁদের আলোর মতো। টানা টানা চোখ। খাড়া নাক। লাল টুকটুকে ঠোঁট। মাথা ভর্তি ঘন নীলচে ধরনের চুল। কিন্তু আকৃতিতে সবাই ছোট। একই মাপের। আমার কোমর সমান হবে। তারা সবাই আমাকে ঘিরে ধরেছে। তাদের গলার স্বর অতিমৃদু। প্রত্যেকেই নিজেদের মধ্যে হাসিমুখে কথা বলছে। কিন্তু তাদের ভাষা কিছুই আমি বুঝতে পারছি না। জলের তলায় অবাক হয়ে আমি তাদের দিকে তাকিয়ে আছি। ততক্ষণে তারা কয়েকজন মিলে আমার দু’হাত ধরেছে আর অন্যরা ছড়িয়ে আছে চারপাশে। আমাকে যেন ঠেলে ঠেলে তারা কোথায়, কোনদিকে নিয়ে যেতে চাইছে। নিজের অজান্তে আমিও যেন তাদের সঙ্গে চলতে শুরু করেছি। কতক্ষণ ধরে জলে ডুব দিয়ে আছি, মনেই নেই আমার। তার পর দেখি আমার খুব ঘুম পাচ্ছে। কিছুতেই চোখ খোলা রাখতে পারছি না। আমি এক সময় গভীর ঘুমে ডুবে গেলাম।

কতক্ষণ ঘুমিয়ে ছিলাম বুঝতে পারিনি। চোখ খুলে দেখি রূপকথার গল্পের মতো বিশাল এক রাজপ্রাসাদের সামনে দাঁড়িয়ে আছি। আমার চারপাশে তখন সেই ছোট ছোট ফুটফুটে মেয়েগুলোর সংখ্যা আরও বেড়েছে। সত্তর আশিজনের কম হবে না। তারা ওরকম মৃদু স্বরে হাসিমুখে কথা বলছে। তাদের ভাষা একটুও বুঝতে পারছি না আমি। একবার এর মুখের দিকে তাকাই, আরেকবার ওর মুখের দিকে তাকাই। ওরা খুবই মায়া মমতার চোখে আমাকে দেখছে। আমার হাত ধরছে। আমাকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখছে। আমার হাত-মুখ, ঠোঁট-চোখ, চুল-নখ সবই আগ্রহ নিয়ে দেখছে। আর ওরকম ভাষায় কথা বলে যাচ্ছে।

এ সময় প্রাসাদের ভিতর থেকে ওরকম আরও পাঁচটি মেয়ে এলো। এসে সবাইকে সরিয়ে দিয়ে একজন আমার হাত ধরল। আমি যন্ত্রের মতো তার সঙ্গে চলতে লাগলাম। ওই পাঁচজন আমাকে প্রাসাদের ভিতরে নিয়ে এলো।  বিশাল এক রাজদরবার। সিংহাসনে বসে আছেন ওরকমই একজন। তবে তিনি অন্যদের তুলনায় লম্বা। আমার গলা সমান হবেন। বোঝা যায় তিনি এই রাজ্যের প্রধান...

এ সময় প্রাসাদের ভিতর থেকে ওরকম আরও পাঁচটি মেয়ে এলো। এসে সবাইকে সরিয়ে দিয়ে একজন আমার হাত ধরল। আমি যন্ত্রের মতো তার সঙ্গে চলতে লাগলাম। ওই পাঁচজন আমাকে প্রাসাদের ভিতরে নিয়ে এলো। বিশাল এক রাজদরবার। সিংহাসনে বসে আছেন ওরকমই একজন। তবে তিনি অন্যদের তুলনায় লম্বা। আমার গলা সমান হবেন। বোঝা যায় তিনি এই রাজ্যের প্রধান। পরে জেনেছি তিনি রানিমা। তবে এই রাজ্যে কারও বয়স বাড়ে না। রানিমার বয়স কত কেউ জানে না। তিনি বসে আছেন সিংহাসনে আর পারিষদরা বসে আছেন তাঁর থেকে বেশ খানিকটা দূরে। সুন্দর সুন্দর আসনে। তবে সবার চেহারাই একরকম। রানিমাকে আলাদা দেখায় তিনি লম্বা বলে আর তাঁর মাথার রাজমুকুট দেখে।

আমাকে দেখে তিনি অপলক চোখে খানিক তাকিয়ে রইলেন। পারিষদদের সঙ্গে অচেনা ভাষায় কথা বললেন। যে পাঁচজন আমার পাশে দাঁড়িয়েছিল তাদের কী ইশারা করলেন। তারা আমাকে নিয়ে গেল প্রাসাদের একটা রাজকীয় কামরায়। রূপকথার রাজকন্যারা যে রকম কামরায় থাকে, এই কামরা ঠিক সে রকম। শ্বেতপাথরের টেবিলে শুধুই ফল সাজানো। আর আছে পান করার জল।

ওরা আমাকে টেবিলে বসালো। খেতে ইশারা করল। তখন টের পেলাম আমার খুব খিদে পেয়েছে। ধীরে ধীরে আমি ফল খেতে লাগলাম। খাওয়া শেষ হতে ওরা আমাকে বিছানার দিকে ইঙ্গিত করল। আমি রাজকীয় বিছানায় গিয়ে গা এলানোর সঙ্গে সঙ্গে ঘুম। কিছুই মনে রইল না আমার। গভীর ঘুমে ডুবে গেলাম।’

একটু থামল শিউলি। কথা বলার ফাঁকে ফাঁকে সেই আগের রাতগুলোর মতো অর্জুনের মাথায় হাত বুলাচ্ছিল সে। অর্জুন কথা বলতে পারছে না। মন্ত্রমুগ্ধ হয়ে পিসিমণির কথা শুনছে। বড়ঘরের বারান্দায় গৌতম আর প্রতিমারও একই অবস্থা।

শিউলি আবার বলতে লাগল তার কথা। ‘আমার ঘুম ভাঙল পরদিন সকালে। গত সন্ধ্যা থেকে পুরোটা রাত কখন, কীভাবে কেটে গেছে কিছুই টের পাইনি। ঘুম ভাঙার পর দেখি আমার পালঙ্কের পাশে সাত-আটজন দাঁড়িয়ে আছে। অপলক চোখে আমাকে দেখছে। নিজেদের ভাষায়, অতি নরম স্বরে তারা আমাকে ডাকছিল। আমার ঘুম ভাঙাবার চেষ্টা করছিল।

আমি চোখ মেলার সঙ্গে সঙ্গে তাদের মুখ হাসি-আনন্দে ভরে গেল। গতকাল থেকে ঘটে যাওয়া পুরো ঘটনা ধীরে ধীরে মনে পড়ছিল আমার।

বিছানায় উঠে বসার সঙ্গে সঙ্গে ওরা কেউ কেউ আমার হাত ধরল। রাজকীয় স্নানঘর দেখিয়ে দিল। নতুন পোশাক, জুতো, যা যা লাগে সব এনে দিল।

স্নানঘর থেকে আমি বেরোলাম সম্পূর্ণ নতুন মানুষ হয়ে। পোশাক জুতো ইত্যাদি ইত্যাদি মিলিয়ে আমি একেবারেই রূপকথার রাজকন্যা।

ওরা আমাকে বিশাল একটা আয়নার সামনে নিয়ে গেল। কুশনে বসিয়ে সাজাতে লাগল। আয়নায় নিজের চেহারা দেখে আমি অবাক। মাত্র একরাতেই আমি অনেকখানি বদলে গেছি। গায়ের রং যেন অনেকটা ফর্সা হয়ে গেছে। শরীরেও এই বাড়ির ঝিয়ের রূপটা নেই। সবই বদলে গেছে।

তার পর আমাকে নিয়ে বসানো হলো খাবার টেবিলে। সকালবেলাও টেবিলে শত শত ফল। কী যে স্বাদ সেই সব ফলের! ওরা ইশারায় আমাকে শিখিয়ে দিল, প্রথমে জল খেতে হবে তার পর ফল।

আমি তাই করলাম।

এখানে দেখছি জলের স্বাদও অন্যরকম। একঢোক খেলে প্রাণ জুড়িয়ে যায়। আর ফলের স্বাদের তো কোনো তুলনাই হয় না।

খাওয়ার পর ওরা আমাকে নিয়ে গেল প্রাসাদ দেখাতে। ঘুরে ঘুরে সব দেখলাম আমি। বিশাল প্রাসাদ। একদিনে এই প্রাসাদের কিছুই দেখা সম্ভব নয়। পুরো প্রাসাদ দেখতে এবং চিনে উঠতে আমার একমাসের মতো লাগল।

আশ্চর্য ব্যাপার ততদিনে ওদের ভাষাটা আমি শিখে ফেলেছি। ওদের মতো করে কথা বলতে পারি। তাতে রানিমা যেমন খুশি, প্রাসাদের সবাই তেমন খুশি। আর ততদিনে আমার চেহারাও বদলে গেছে। এখন তোরা আমাকে যেমন দেখছিস, এমন হয়ে গেছি।

প্রাসাদে সব মিলিয়ে আড়াইশোর মতো মেয়ে। কোনো পাহারাদার নেই, কোনো অস্ত্র নেই। দরজা জানালা খোলা রেখে ঘুমায় সবাই। কোথাও কোনো অনিয়ম নেই, কোলাহল নেই। ঝগড়াঝাটি মারামারি নেই, হিংসা অহংকার নেই, দুঃখ বেদনা নেই। দুর্ব্যবহার নেই, গালাগাল নেই। অর্থাৎ এই পৃথিবীর মতো কোনো ধরনের নোংরামি সেখানে নেই। সবাই সবাইকে ভালোবেসে বেঁচে আছে। লোভ কাকে বলে জানে না, মিথ্যা কাকে বলে জানে না। ঈর্ষা নেই। এ এক স্বর্গরাজ্য। চারদিকে শুধুই আনন্দ আর আনন্দ। উৎসব আর উৎসব। মেয়েরা দলবেঁধে নাচ-গান করছে। হাসছে, খেলছে। রানিমাও যোগ দিচ্ছেন তাদের সঙ্গে। আমিও নিজের অজান্তে ওদের সঙ্গে মিশে গেছি। এই বাড়ির কথা আমার মনে নেই। মা-বাবার কথা মনে নেই। দাদা বউদির কথা মনে নেই। মনে আছে শুধু তোর কথা। যখন তখন তোর কথা খুব মনে পড়ত।

প্রাসাদের চারপাশে শুধু বাগান আর বাগান। বিশাল বিশাল ফলের বাগান। মাইলের পর মাইল যেন। তাও একটা দুটো নয়। শত শত। ফলে ফলে ভরে আছে গাছগুলো। তাকালে চোখ জুড়িয়ে যায়। আর আছে ফুলের বাগান। তাও শত শত। একেকবাগানে একেক রকমের ফুল ফুটে থাকে। কী সুগন্ধ সেই সব ফুলের। ঝিরিঝিরি বাতাসে শুধুই ফুলের সুবাস। শীত গরম কিচ্ছু নেই। প্রাসাদ, না না, রাজ্য বলাই ভালো। সেই রাজ্যের নাম ‘পাতালপুরি’। পাতালপুরি চিরবসন্তের দেশ। ওখানকার রোদে কোনো তেজ নেই। মোমের আলোর মতো স্নিগ্ধ। চাঁদের আলোর মতো স্নিগ্ধ। অন্ধকার বলে কিছু নেই সেই রাজ্যে। প্রতি রাতই চাঁদের রাত। কখনও কখনও ঝিরঝির ঝিরঝির করে বৃষ্টি হয়। কিন্তু মেঘ ডাকে না, বিদ্যুৎ চমকায় না। ফুলে ফুলে উড়ছে প্রজাপতি। গাছে গাছে মিষ্টি স্বরে ডাকাডাকি করছে পাখিরা। কী অপূর্ব!

পাতালপুরিতে আমার দিন কাটতে লাগল গভীর আনন্দ আর সুখে। নিজের দুয়েকটি কাজ ছাড়া কিছু করতে হয় না। সবই ওরা করে দেয়। কিছুদিন পর জানতে পারলাম রানিমা বলেছেন, তার বয়স হয়েছে। তিনি আর রানিমা থাকবেন না। তাঁর জায়গায় আমাকে বসানো হবে সিংহাসনে। আমি হচ্ছি পাতালপুরির দ্বিতীয় রানিমা। শুনে রাজ্যের মেয়েরা আনন্দে ফেটে পড়ল। তারা নাকি আগেই জানত এই ঘটনা ঘটতে যাচ্ছে। এবং এজন্যই আমাকে ওভাবে তারা এই রাজ্যে নিয়ে এসেছে।’

আবার একটু থামল শিউলি। একবার অর্জুনের মুখের দিকে তাকাল। নিমপাতার ফাঁক দিয়ে চাঁদের এক টুকরো আলো এসে পড়েছে তার মুখে। ভারি সুন্দর দেখাচ্ছে ছেলেটাকে।

একবার দাদা বউদির দিকেও তাকাল সে। আগের মতোই অবস্থা তাদের।

শিউলি বলল, ‘তখন আমার শুধু তোর কথা মনে পড়ত, অর্জুন। তুই প্রতিদিন আমার কথা ভাবিস, নদীতীরে দাঁড়িয়ে আমার জন্য কাঁদিস। আমাকে স্বপ্ন দেখিস, সব আমি টের পাই। এখান থেকে ফিরে গিয়েই আমি পাতালপুরির রানিমা হয়ে যাব। এজন্য ভাবলাম তোর সঙ্গে এসে কয়েকঘণ্টা সময় কাটিয়ে যাই। তোকে আমার জীবনে ঘটে যাওয়া ঘটনাটা বলে যাই। আর কোনো দিন তোর কাছে আসা আমার হবে না। তবে প্রতিদিনই মনে মনে তোর সঙ্গে আমি কথা বলব। তুই বলবি আমার সঙ্গে। পাতালপুরি থেকে আমি তোর সব কথা শুনতে পাব। তুইও পরিষ্কার শুনতে পাবি আমার সব কথা। অন্য কেউ শুনতে পাবে না সে কথা। রাত শেষ হয়ে আসছে। এখনই দেখা যাবে শুকতারা। আমাকে চলে যেতে হবে। আমি জানি, তুই আমার জন্য খুব কাঁদবি। কাঁদিস না বাবা। তোর পিসিমণি পাতালপুরির রানিমা। এত সুখে আছে সে, একথা ভেবে আনন্দে থাকবি।’

অর্জুন সত্যি সত্যি কাঁদছিল তখন। গভীর মমতায় তার চোখ মুছে দিল শিউলি। ‘কাঁদিস না বাবা, কাঁদিস না। ওই দেখ তোর মা-বাবাও কাঁদছে। তারা কাঁদছে অপরাধবোধ থেকে। আমার সঙ্গে যে দুর্ব্যবহার তারা করেছে সেই অপরাধবোধ থেকে কাঁদছে। তবে তাদের দুর্ব্যবহারের কথা আমি মনে রাখিনি। আমি সব ভুলে গেছি। পাতালপুরির মানুষ কোনো খারাপ স্মৃতি মনে রাখে না। উঠ বাবা। আমি এখন যাব।’

অর্জুন উঠে বসল। কাঁদতে কাঁদতে বলল, ‘তুমি আর সেখানে ফিরে না গেলে, পিসিমণি। তুমি আমার কাছে থাকো।’

‘না রে বাবা, তা আর হয় না। আমি পাতালপুরির মানুষ হয়ে গেছি। এই পৃথিবীতে আমি আর থাকতে পারি না।’

‘চলো, আমি তোমাকে তা হলে একটু এগিয়ে দিই।’

‘আয়।’

অর্জুনের হাত ধরে নদীর দিকে হাঁটতে লাগল শিউলি। নদীতীরে এসে বলল, ‘আমি যে এভাবে তোর সঙ্গে দেখা করতে এসেছিলাম, এ কথা কাউকে বলিস না বাবা।’

‘না, বলব না পিসিমণি। বললে কেউ বিশ্বাসও করবে না।’

শিউলি হাসল। ‘ঠিক, একদম ঠিক। তুই খুব বুদ্ধিমান ছেলে। জীবনে তুই অনেক বড় হবি। কারণ আমি তো তোর সঙ্গে আছি।’

‘কিন্তু পাতালপুরিতে তুমি এখন কীভাবে যাবে?’

‘যেভাবে এসেছিলাম। ওই দেখ, ওরা আমার জন্য অপেক্ষা করছে।’

অর্জুন নদীর দিকে তাকাল। চাঁদের আলোয় পরিষ্কার দেখতে পেল হাঁটুজলে কুড়ি পঁচিশটি ছোট ছোট মেয়ে দাঁড়িয়ে আছে। শিউলিকে দেখেই আনন্দে ফেটে পড়ল তারা। নিজেদের ভাষায় সেই আনন্দ প্রকাশ করল। অর্জুনকে আদর করে, তার কপালে চুমু খেয়ে নদীতে নামল শিউলি। ছোট মেয়েগুলো চারপাশ থেকে তাকে ঘিরে ধরল। ধীরে ধীরে গলাজলে চলে গেল শিউলি। অর্জুনের দিকে তাকিয়ে হাত নাড়ল। তার পর ডুব দিল।

পিসিমণি চলে যাওয়ার পরও খানিকক্ষণ নদীতীরে দাঁড়িয়ে রইল অর্জুন। চোখ মুছে বাড়ির দিকে ঘুরল, দেখে বাবা-মা এসে দাঁড়িয়েছে তার পেছনে। তাদের চোখেও জল।

পরদিন থেকে গৌতম আর প্রতিমা অনেককেই শিউলির ফিরে আসার ঘটনা বলতে চাইল। আশ্চর্য ব্যাপার, যখনই বলতে চায়, তখনই তাদের গলা বন্ধ হয়ে যায়। শব্দ বেরোয় না। ব্যাপারটা খেয়াল করে অর্জুন মিটিমিটি হাসে। সে জানে এসবই পাতালপুরির নতুন রানিমা শিউলি পিসিমণির কাজ।

সমাপ্ত

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১
পাকিস্তানে ভবন ধসে নিহত বেড়ে ২১

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান
শহীদ আব্দুল্লাহর ক্যান্সার আক্রান্ত ভাইয়ের চিকিৎসার খোঁজ নিলেন তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে
অনিশ্চয়তায় বিনিয়োগ তলানিতে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
টেক্সাসে ভয়াবহ বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা
পায়ের গোড়ালি ভেঙে ছিটকে গেলেন বায়ার্ন তারকা জামাল মুসিয়ালা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি
নয়জনের দল নিয়েই বায়ার্নকে হারিয়ে সেমিফাইনালে পিএসজি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১
মিশরে দুই মিনিবাসের সংঘর্ষে ৯ জন নিহত, আহত ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি
তানভীরের জবাব: ক্যাপ্টেনের ভরসাই আত্মবিশ্বাসের চাবিকাঠি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান
নতুন বাংলাদেশে নাটোরকে এগিয়ে নেওয়ার আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ
শেখ হাসিনা ক্রীড়াঙ্গনকেও কলুষিত করেছে: হাফিজ

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি
করোনায় আক্রান্ত হয়ে মারা গেলেন জনপ্রিয় অভিনেতা কেনেথ কলি

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল
দিয়োগো জোতার বাকি দুই বছরের বেতন পরিবারকে দেবে লিভারপুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা
সকালের মধ্যে সাত জেলায় ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের সম্ভাবনা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল
ঐক্যবদ্ধভাবে সবাইকে এগিয়ে যেতে হবে: আমিনুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে
ইমন-হৃদয়-তানভীরের ত্রয়ী দাপট কলম্বোতে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে সমতা ফেরাল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান
মান্না ছিলেন বাংলাদেশের জেমস বন্ড: জাহিদ হাসান

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম
জ্ঞানীরা পিআর সিস্টেমে নির্বাচন চায় : ফয়জুল করিম

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা
পাহাড়ি ফল ঐতিহ্যের অংশ : উপদেষ্টা সুপ্রদীপ চাকমা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ
পল্লী বিদ্যুতের সাব-যোনাল অফিস স্থানান্তরের প্রতিবাদে গাইবান্ধায় বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের
প্রবাসী ভাইয়ের লাশ আনতে গিয়ে প্রাণ গেল দুই ভাইয়ের

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম
নির্বাচন পিছিয়ে দেওয়ার গভীর ষড়যন্ত্র চলছে : নার্গিস বেগম

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা
লঙ্কানদের চেপে ধরেছে টাইগাররা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ
বিচার ও সংস্কারের মাধ্যমে গণতন্ত্রকে এগিয়ে নিতে হবে : নাহিদ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮
প্লেনে বাজল ভুয়া ফায়ার অ্যালার্ম, আতঙ্কে ঝাপ দিয়ে আহত ১৮

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা
কলাপাড়ায় উল্টো রথযাত্রা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের আনন্দ মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১
যুবককে কুপিয়ে হত্যা, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!
ছদ্মবেশ ধারণ করেও বাঁচতে পারেননি ইরানি যে জেনারেল!

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস
এমন বৃষ্টি কত দিন, জানাল আবহাওয়া অফিস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট
উড্ডয়নের ঠিক আগমুহূর্তে লুটিয়ে পড়লেন পাইলট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’
‘অপারেশন সিঁদুরে তিন প্রতিপক্ষের মুখোমুখি হয়েছিল ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল
কারা নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, জানালেন অ্যাটর্নি জেনারেল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান
১৫ হাজার কোটির সম্পত্তি হারাচ্ছেন সাইফ আলি খান

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের
ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়াকে হারতে দেব না, ঘোষণা চীনের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন
সাবেক সিইসি এ টি এম শামসুল হুদা মারা গেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা
লাহোরের রাস্তায় নারী ও শিশুর ওপর সিংহের হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা
ইসরায়েলের ‘হিট লিস্ট’: কাতারসহ বিদেশে থাকা হামাস নেতাদের হত্যার পরিকল্পনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা
কুমিল্লায় গণপিটুনিতে ৩ জন নিহতের ঘটনায় ৩৮ জনের নামে মামলা

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?
ইহুদি খলনায়ক ‘শাইলক’ মন্তব্যে বিতর্কে ট্রাম্প, কিন্তু কেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত
৫ আগস্টের পর পালিয়ে থাকা আইন মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তা আনিসুর রহমান বরখাস্ত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ
হাসিনার লুটপাটের থিমে চারটি নতুন পোস্টার প্রকাশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!
শুটিংয়ে আসতে দেরি, গোবিন্দোকে কষে চড় মারেন অমরিশ পুরি!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প
নতুন স্থানে পারমাণবিক কর্মসূচি পুনরায় শুরু করতে পারে ইরান: ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা
সঞ্চয়পত্রের মুনাফা বাড়ালে কেউ ব্যাংকে টাকা রাখবে না : অর্থ উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!
আল আকসা নিয়ে ইসরায়েলকে হামাসের নতুন হুঁশিয়ারি!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা
যুদ্ধবিরতির শর্ত ভেঙে লেবাননে ফের ইসরায়েলি হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক
চিঠিতে সই ট্রাম্পের, ১২ দেশের ওপর আসছে নতুন শুল্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ
৭ গোলে এগিয়ে থেকে প্রথমার্ধ শেষ করল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা
গাজায় নিজেদের ছোড়া গুলিতে নিহত ৩১ ইসরায়েলি সেনা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!
বাবাকে চিনতেনই না তরুণী, অতঃপর ২৩ বছর পর যেভাবে পুনর্মিলন!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’
আইনে পরিণত হলো ট্রাম্পের ‘বিগ বিউটিফুল বিল’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ
কার্নিশে ঝুলে থাকা তরুণকে গুলি: সাবেক এডিসি রাশেদসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে তদন্ত শেষ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল
মির্জা ফখরুলসহ বিএনপির শীর্ষ নেতারা সিলেটে যাচ্ছেন কাল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল
গাজায় স্থায়ী যুদ্ধবিরতিই সৌদি আরবের প্রধান অগ্রাধিকার : পররাষ্ট্রমন্ত্রী প্রিন্স ফয়সাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান
আর অপেক্ষা নয়, এবার ইসরায়েলি আগ্রাসনের তাৎক্ষণিক জবাব দেবে ইরান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’
‘ন্যায় ও ইনসাফ প্রতিষ্ঠিত না হওয়া পর্যন্ত সংগ্রাম চালিয়ে যেতে হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান
এখনও এফ-৩৫ পাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী এরদোয়ান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী
ঢাকা সফরে আসছেন ইতালির প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স
নিয়ন্ত্রণহীন মব ভায়োলেন্স

প্রথম পৃষ্ঠা

অপরাজিত বাংলাদেশ
অপরাজিত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

লাকসামের এরশাদ শিকদার
লাকসামের এরশাদ শিকদার

প্রথম পৃষ্ঠা

নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে
নওগাঁয় মালয়েশীয় তরুণী বসলেন বিয়ের পিঁড়িতে

পেছনের পৃষ্ঠা

৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে
৩ আগস্ট নতুন বাংলাদেশের শপথ হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা
অর্থে স্বাস্থ্যে চড়া মূল্য দিচ্ছে ক্রেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা
আতঙ্কে এনবিআর কর্মকর্তারা

নগর জীবন

মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু
মধুবালা-মীনা কুমারী - বন্ধু থেকে কেন শত্রু

শোবিজ

নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য
নাটকে ইংরেজি ও উদ্ভট নামের প্রাধান্য

শোবিজ

ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে
ইনকিউবেটরের অজগর যাচ্ছে বনে

নগর জীবন

দেখা হবে এশিয়ান কাপে
দেখা হবে এশিয়ান কাপে

মাঠে ময়দানে

রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়
রোমাঞ্চকর চন্দ্রগিরি পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা
বিএনপির বিরুদ্ধে মামলা নিয়ে তীব্র উত্তেজনা

পেছনের পৃষ্ঠা

যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি
যে প্রক্রিয়ায় ক্ষমা করতে পারবেন রাষ্ট্রপতি

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের
নতুন সংবিধান ও পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনের দাবি নাগরিক মঞ্চের

নগর জীবন

তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা
তানভির জাদুতে সিরিজে সমতা

মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব
ক্লাব বিশ্বকাপে যুক্তরাষ্ট্রের স্বাধীনতা উৎসব

মাঠে ময়দানে

আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ
আন্তবিশ্ববিদ্যালয় স্কোয়াশ

মাঠে ময়দানে

বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক
বিবস্ত্র করে দেওয়া হতো ইলেকট্রিক শক

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই
ইরানের সঙ্গে দ্রুত আলোচনা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির ঘোষণা
ছুটির ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ
বরদাশত নয় ইসলামবিরোধী কার্যকলাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ
ভরা মৌসুমেও ধরা পড়ছে না ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ পবিত্র আশুরা
আজ পবিত্র আশুরা

প্রথম পৃষ্ঠা

যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!

সম্পাদকীয়

বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা
বাংলা ব্লকেডের ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ
এখনো মর্গে নামপরিচয়হীন ছয় শহীদ

প্রথম পৃষ্ঠা

১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে
১৬৭ স্থানে সমাবেশ ট্রাম্পের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা