শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২২ ডিসেম্বর, ২০২৩

পর্ব-৯

মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

আন্দালিব রাশদী
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মন্টু ও মঞ্জু বৃত্তান্ত

পূর্ব প্রকাশের পর

আবার কথা ওঠে আমি তিন প্রার্থীর মধ্যে কাকে সমর্থন করি? আমি চুপ করে থাকি। নির্বাচন হয়, মন্টু সাহেব জিতে যান। আমি খবর পাই ভেঙে পড়া রঙ্গ থিয়েটার আবার উঠে দাঁড়াচ্ছে। তিনি ভিন্নভাবে আবার গরম ডিম মঞ্চে নিয়ে আসতে চাচ্ছেন। তিন দিন আগে তিনি রঙ্গ থিয়েটারের উপদেষ্টাদের নিয়ে মশিউজ্জামানের মেয়েদের দেখতে আসেন। কমলা, আপেল ও সফেদা ফলও আনেন। এক কেজির তিনটি প্যাকেট। আমি এসে সালাম দিই। নতুন সভাপতি মোস্তফা হোসেন মন্টু উপদেষ্টা পরিষদের মুরুব্বিজনদের সামনে বলেন, আমি তিন সন্তানের জননীকে বিয়ে করব এ ঘোষণাই তো আমাকে ইলেকশনে জিতিয়েছে। ভোটারদের সঙ্গে বেইমানি করতে চাই না। আপনি রাজি হয়ে আমাকে নির্বাচনি ওয়াদা রক্ষায় সাহায্য করুন।

এরা নাটকের মানুষ। আমি মশিউজ্জামানের সব কথা বিশ্বাস করতাম না। মোস্তফা হোসেন মন্টুর কথা কেমন করে বিশ্বাস করব।

আমি চোখ তুলে বেহায়ার মতো তার দিকে তাকাই। জিজ্ঞেস করি, এটা কি নাটক?

তিনি আমার সঙ্গে মাত্র একবার চোখাচোখি করে মাথা নামিয়ে আনেন, বলেন নাটক নয়, আমি এ তিন বাচ্চাকে চাই। তা ছাড়া এটা আমার নির্বাচনের অঙ্গীকার।

আবার জিজ্ঞেস করি, আপনার তো বয়স কম, কুমারী বিয়ে করতে পারবেন। বিবাহিত ও বিধবা কেন বিয়ে করবেন?

তিনি সুন্দর জবাব দিলেন, বললেন, বিবাহিতা না হলে তিনটি বাচ্চা আসতো কোত্থেকে আর বিধবা না হলে আমি তো আপনাকে বিয়ে করার কথা বলতেও পারতাম না।

তিনি আরও বললেন, আমাকে প্রত্যাখ্যান করার মতো কারণও আপনাকে বলে দিচ্ছি, আমার তেমন আয়-রোজগার নেই। তবু বাচ্চাদের জন্য কামাই করতে চেষ্টা করব।

বিয়ে ধার্য হলো, গত সন্ধ্যায় রঙ্গ থিয়েটারেই কাজি ডাকিয়ে এনে বিয়ে হলো, আমি কবুল বললাম, কাবিনে সই করলাম। দুই লাখ এক টাকা মোহরানা ধার্য হয়। আমার তিনকন্যা সব দেখেছে। তারপর বাদ্যবাজনার আয়োজন কে করল আমার জানা নেই। খাবার-দাবারের দাম কে দিয়েছে তা-ও জানি না।

আমি কোনো কথা বলিনি। মন্টু সাহেবের সঙ্গে আমার এ নিয়ে কোনো কথা হয়নি। আর আমি তাকে আপনি সম্বোধন করেছি, তিনিও আমাকে আপনি বলেছেন। তিনি ভালো মানুষ আমার মন বলেছে। আমার চোখ আর খোলা রাখতে পারছি না। এখনই ঘুমোব।

টিয়া, তিন কন্যার মা।

 

 

চিঠি পড়া শেষ হতে হতে হাত থেকে স্পাইরাল বাইন্ডিং করা খাতাটি পড়ে যায়। নিশ্চয়ই শেহেরজাদ আবার ঘুমিয়ে পড়েছে। তবে ঘুমটা দীর্ঘক্ষণের নয়, চোখ খুলতেই দেখে তার এক পাশে ডাহুক বসে তার দিকেই তাকিয়ে আছে।

গত আট-দশ বছরে ঘুম ভাঙার পর চোখ খুলে কাউকে তার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখেনি শেহেরজাদ।

ডাহুক বলল, টুনটুনিদের ঘরে যাব। আমার স্কুল ব্যাগে আমার টুথ ব্রাশ ও পেস্ট আছে।

তুমি কি স্কুল ব্যাগ এনেছ?

হ্যাঁ, যখন ব্যান্ড পার্টির সঙ্গে হেঁটে হেঁটে আসি আমার পিঠেই ছিল। টুনটুনিদের ঘরে বিছানার ওপর রেখেছিলাম।

শেহেরজাদ ডাহুককে নিয়ে সেই ঘরে যায়। টিয়া তখন টুনটুনিকে বুকের দুধ খাওয়াচ্ছে। ডাহুক বলে, হ্যালো মা সুপ্রভাত। আমি অনেক ঘুমিয়েছি। এখন পি করব, দাঁত মাজব।

মন্টু ভাই ঘরে নেই। শেহেরজাদ জিজ্ঞেস করে কোথায়?

সবার জন্য নাশতা আনতে গেছে। ছোট বক্সে দুটো করে পরোটা, একটা ডিম পোচ আর এক চামচ হালুয়া। ধোয়ার ঝামেলা করতে হবে না।

ততক্ষণে ফ্ল্যামিঙ্গোও ঘুম থেকে ওঠে। ঘুম ভাঙলেই কাঁদতে থাকে তার বিরুদ্ধে এই অপবাদটি টিকল না। তার যখন ঘুম ভাঙে তখন ওই রুমটিতে কেউই ছিল না। কান্না শোনানোর মতো কাউকে না পেয়েই সম্ভবত চুপ থাকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ব্যাপারটা ছোট বাচ্চাদের আছাড় খেয়ে কাঁদা ও না কাঁদার মতো। কেউ দেখলে ভ্যা করে ওঠে, কেউ না দেখলে কাপড় ঝেড়ে উঠে দাঁড়িয়ে যায়।

 

ছয়.

বাবাকে এ ধরনের পোশাকে কখনো দেখিনি। সৌদি পোশাকটি হচ্ছে একেবারে পায়ের গোড়ালি পর্যন্ত টানা পাঞ্জাবি, নাম সম্ভবত তোব। এ রকম একটা পোশাক বাবার আছে এ ধারণাই আমার ছিল না। সঙ্গে কাঁধ থেকে ঝোলানো একটা ব্যাগ। চোখে কালো গগলস। গগলস পরতেও তো কখনো দেখিনি। যখন বেরিয়ে যাচ্ছে জিজ্ঞেস করলাম নাশতা করবে না কোথায় যাচ্ছে?

বলল, কাকরাইল মসজিদে, সেখানে মজলিসের সঙ্গে নাশতা করবে। তিন দিন তিন রাত অবস্থান করে ফিরে আসবে। বাবা মোটেও নিয়মিত নামাজি নয়, কখনো কখনো জুমাও ছেড়ে দেয়। হঠাৎ ধর্মে মতি কি মন্টু ভাইয়ের কারণে। মানে ধর্মও হলো আর মন্টু ভাইয়ের ব্যাপারে নাক গলানোর ঝামেলা থেকে বেঁচেও গেল।

শেহেরজাদ কাল রাতে যা বলেছে তাতে তো স্পষ্ট মন্টু ভাই আমাদের অ্যাটিচিউড টেস্ট করছে। টেস্টের ফলাফল পজিটিভ হলে থাকবে নতুবা অন্য কোনো সিদ্ধান্ত নেবে। বাবা তাহলে পরীক্ষায় বসতে চাচ্ছে না, ড্রপ দিচ্ছে। বাবা কি তার গগলস নিয়েছে মন্টু ভাইকে এড়াতে?

এর মধ্যে শেহেরজাদ বিরিয়ানির প্যাকেটের মতো চারটি প্যাকেট নিয়ে ওপরে উঠে ডাইনিং টেবিলে রেখে বলল, এটা কিন্তু রঙ্গ থিয়েটারের ওয়েডিং ব্রেকফাস্ট নয়, মন্টু ভাই নিজের টাকায় ঘরোয়া রেস্তোরাঁ থেকে এনেছে। বাবার, মার, আমার আর তোর। মঞ্জু ভাইয়ের প্যাকেট তার টেবিলের ওপর রেখে এসেছি, মন্টু ভাই তার ফ্যামিলির জন্য রেখেছে চার প্যাকেট। টিয়া অবশ্য বলল, চারটা বেশি হয়ে গেছে তিনটা হলেই ঠিক ছিল।

টিয়া আবার কোনটা?

শেহেরজাদ বলল, মা টিয়া মানে ভাবি, মোস্তারিন জাহান টিয়া। মন্টু ভাইয়ের বউ। আমি এখন জোর দিয়ে বলতে পারি মন্টু ভাই-ই বাবার যোগ্য সন্তান। বাবার ডিএনএ তার মধ্যে ডমিন্যান্ট। বাবা শম্পা আপুসহ মাকে উদ্ধার করেছিল আর মন্টু ভাই তিনটি ছোট পাখিসহ টিয়া পাখিকে উদ্ধার করেছে। মানবতার প্রশ্নে বাবার চেয়ে মন্টু ভাইয়ের কন্ট্রিবিউশন দ্বিগুণ। বাবা রক্ষা করেছে দুজনকে, মন্টু ভাই চারজনকে।

বেশ তাহলে মন্টু ভাইয়ের কেনা নাশতা বাবাকে খাইয়ে আয়। দেখ পারিস কি না।

পারব না মানে? কাল রাতে বাবাকে ওয়েডিং কাচ্চি বিরিয়ানি খাওয়ালাম। না তো বলেনি। অবশ্য বিছানায় বসে খেয়েছে বলে মন্টু ভাইয়ের সেকেন্ড পিচ্চিটা বাবাকে অপমান করতে ছাড়েনি।

বাবার রুম ঘুরে এসে শেহেরজাদ বলল, বাবা কোথায়?

খুঁজে বের কর আর পোস্ট ওয়েডিং নাশতা খাওয়া।

আসলে বাবা কোথায়? বাইরে গেছে?

বাইরে তো অবশ্যই। আরবি তোব আর কালো গগলস পরে কাঁধে ব্যাগ ঝুলিয়ে তিন দিনের জন্য কাকরাইল মসজিদে চলে গেছে।

বাবা কাকরাইল মসজিদে!

কেন মানুষের বোধোদয় হতে পারে না? বাবার ধর্মে মতি ফিরে এসেছে।

শেহেরজাদ বলল, আজ দ্বিতীয় দিন। মন্টু ভাই আমাদের অ্যাটিচিউড টেস্ট করাতে তিন দিন সময় নিচ্ছে। বাবা তো মনে হচ্ছে টেস্টে ফেল করে গেল। দেখিস মা-ও যেন ফেল না করে। সেটা তুই দেখ। তুই হচ্ছিস নিগোশিয়েটর।

শেহেরজাদ এক প্যাকেট নাশতা নিয়ে মাকে দিয়ে বলল, মন্টু ভাই তোমার জন্য নাশতা পাঠিয়েছে। খাও, এতে পরোটা, ডিম আর হালুয়া আছে। আমারটা খেয়ে নিচ্ছি। আমার দুটো ক্লাস আছে, সেরে আসি। দুটার মধ্যে ফিরে আসব। মা যদি ভালো চাও মন্টু ভাইয়ের ঘরে চারজন না হলেও তিনজনের খাবার পাঠিও। তুমি না গেলেও আবুল বাশার মিরধাকে কাজে লাগাও।

আমার ভাগের নাশতাটার সবটুকু খেলাম। হালুয়াটা বেশ মজার।

স্কুলে যাওয়ার পথে আবার উঁকি দেয়, মন্টু ভাই নেই, টুনটুনির ডায়াপার কিনতে গেছে। শেহেরজাদ স্কুল থেকে ঘুরে আসার কথা বলে। ফ্ল্যামিঙ্গো বলল, স্কুলে গিয়ে কোনো লাভ নেই। বাসায় বসে ভালো করে পড়। তাতে লাভ বেশি। তা ছাড়া মেয়েদের শাস্তি দেওয়ার জন্য স্কুলের টিচারদের হাত নিশপিশ করে।

তবু আমাকে যেতে হবে।

তাহলে তুমি একা যেতে পারবে না। টিচারের বেতটা আমি ধরে ফেলব, এজন্য আমি তোমার সঙ্গে যাব।

সেটা অন্য দিন করা যাবে, আজ আমি একাই যাই।

সঙ্গে সঙ্গে ঠোঁট বাঁকা করে তার সঙ্গে গড়ে তোলা শেহেরজাদের সঙ্গে সম্পর্ক নস্যাৎ করে ফ্ল্যামিঙ্গো বলে ফেলল, আসলে তোর সঙ্গে আমি যেতে চাইও না, তুই একটা ওরাং ওটাং। আমাদের এই রুমে আর আসতে পারবি না। তোর চেহারা বান্দরের মতো।

টিয়া মেয়েকে চোখের ইশারায় বলল, ভালো হচ্ছে না কিন্তু।

[চলবে]

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩৪ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫৪ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

৪ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর

শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা