শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

গল্প

রাত্রির ঘ্রাণ

আলমগীর রেজা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
রাত্রির ঘ্রাণ

সকাল থেকে ঝড়ো হাওয়া। ঝিরঝির বৃষ্টি পড়ছে। বিরামহীন। বাইরে বের হওয়ার জো নেই, যেন অন্তহীন বিষণ্ন মুখ আকাশের। কোথাও কোথাও মাঝারি শব্দে বাজ পড়ছে। দুএকটা কাক বিদ্যুতের তারে বসে ঝিমুচ্ছে। শালের পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা। মিষ্টি একটা গুঞ্জন নায়েব আলীর সারা অস্তিত্বজুড়ে। এ রকম ঝড়ো হাওয়া ও সহ্য করতে পারে না। দোকানদারির ক্ষতি হয়। আজ দশ বছর যাবৎ ফুলতলার এই অখ্যাত বাসস্ট্যান্ডে মনিহারি দোকান করছে সে। আগামী শীতে চল্লিশের কাছাকাছি পৌঁছবে নায়েব আলীর বয়স। মাথার বাঁ-পাশে একগুচ্ছ চুল উঠে যাওয়ায় চকচক করছে ওর প্রশস্ত কপাল। শরীরে একটু একটু মেদ জমতে শুরু করেছে।

বাড়ি থেকে ফজরের নামাজ পড়ে সাইকেল চালিয়ে দোকানে আসে। দুপুরে ভাত নিয়ে আসে ভুলু। রাতে বাড়ি ফিরে কণ্ঠির সঙ্গে এক সাথে বসে খায়। বিয়ে হওয়ার পর থেকে একদিনও ব্যতিক্রম হয়নি। নায়েব আলীর জীবনে এটাই যেন নিয়ম।

বিবাহিত জীবন দশ বছর পার হয়ে গেলেও কণ্ঠির কোনো বাচ্চা-কাচ্চা হয়নি। এর জন্য অন্যান্য মানুষের কাছে দুঃখ করলেও কণ্ঠির সঙ্গে করেনি। কণ্ঠির মন খারাপ হবে। দু-চোখ ভরা জল দেখা যায়। কিছু বলার সঙ্গে সঙ্গে ঝর ঝর করে কেঁদে ফেলবে।

কণ্ঠি বলে, ওগো আরেকটা বিয়ে কর।

সারা দিন দোকানদারি করে ক্লান্ত নায়েব আলী তখন কণ্ঠির গলা জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে ফুরফুরে জোছনা দেখে।

কণ্ঠি আবার বলে, হে গো তুমি কি ঘুমিয়ে গেলে নাকি?

না বাইরে জোছনা দেখছি।

আমার কথা শুনতে পাওনি, কিছু বল?

তুমি বলে যাও আমি শুনছি।

এভাবে পাঁচ বছর কেটে গেছে। নায়েব আলী বিয়ে করতে পারেনি। বিয়ের কথা মনে হলেই একটি ফুটফুটে শিশুর পাশে কণ্ঠির উজ্জ্বল মুখ কল্পনায় এসেছে। কণ্ঠির জন্য মমতা হয়। আর কটা দিন দেখলে এমন কী ক্ষতি? অনেকের তো দশ-পনের বছর পরও সন্তানাদি হয়েছে। এই তো কণ্ঠির এক ফুপুর বিয়ে হয়েছিল পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে। বিয়ের বারো বছর পর ছেলে জন্ম দিয়ে সুখী হয়েছে। মনে মনে অনেক উদাহরণ দিয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছে নায়েব আলী।

মানুষের কথা শোনে না শোনার ভান করে। মানুষের কত কথা! বাঁজা মেয়ে মানুষ নিয়ে সংসার করলে নাকি উন্নতি হয় না। দীর্ঘ দশ বছর বিবাহিত জীবনে একটু একটু করে উন্নতির দিকেই এগিয়ে গেছে নায়েব আলী। ধানিজমি কিনেছে দেড় বিঘা, তরতাজা হালের গরু আছে এক জোড়া। কণ্ঠি আসলেই লক্ষ্মী। ভুলুকে দিয়ে তিলে তিলে গড়ে তুলেছে নায়েব আলীর সংসার। কণ্ঠি বাঁজা মেয়ে, মানুষের এরকম কথা শুনে শুনে অভ্যেস হয়ে গেছে নায়েব আলীর। আজকাল মানুষ খুব একটা বলে না। বললেও নায়েব আলী অন্য কথা বলে। দোকানদারির মন্দাভাব নিয়ে হাপিত্যেশ করে। পাশ কাটিয়ে চলে আসে।

দিনকে দিন কণ্ঠির সব সাধ-আহ্লাদ মরে যাচ্ছে। আগের মতো বাড়ি ফিরলে চঞ্চল হয়ে ওঠে না। নায়েব আলী ধরে নেয় বয়স বাড়ছে। দশ বছর সান্ত্বনা দিতে দিতে সব পুরনো হয়ে গেছে। দোষ তো কণ্ঠির একার না? নায়েব আলী ভাবে।

ঝিরঝির আরও কতক্ষণ বৃষ্টি ঝরে। এখন হালকা বৃষ্টির ফোঁটার সঙ্গে ঝাপটা হাওয়া। হেলিয়ে রাখা ঝাঁপ আরেকটু উপরে তুলে পাশের দোকানের ছফর উদ্দিনকে ডাক দেয়।

ও ভাতিজা কয়টা বাজে?

ছফর উদ্দিন গলা বাড়িয়ে বলে, এগারো

নায়েব আলী আর কোনো উচ্চবাচ্য করে না। ঝিম মেরে রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকে। ফুলতলার এই বাসস্ট্যান্ডে নায়েব আলী প্রথম দোকানদার। তারপর ছফর উদ্দিন, নিতাইর চার দোকান এক এক করে বসে যায়। এদের সব ক্রেতাই আদিবাসী। সকাল হলে পুরুষ-রমণীর ভিড় হয়। বাসের জন্য কেউ কেউ অপেক্ষা করে। আজ তার নাম-গন্ধ নেই।

আমি কোনো দিন সন্তান পাবো না রে ভুলু? কণ্ঠি কান্নাভেজা কণ্ঠে বলে। ঘরের গুমোট আবহাওয়ায় ভুলু বুঝতে পারে না ওর এখন কী করা দরকার। কণ্ঠি চৌকি থেকে নেমে ভুলুর সদ্য টকবগিয়ে ওঠা শরীর স্পর্শ করে। ভুলুর চোখে তখন অন্ধকার। দুএকটা বাজ পড়ে দূরে কোথাও

ভোরে বাড়ি থেকে রওনা হওয়ার পরপরই রাস্তায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টি ধরে। দোকানে পৌঁছতে পৌঁছতে পাঞ্জাবিটা এক রকম ভিজেই গেছে। বৃষ্টি থাকলে ভুলুও ভাত নিয়ে আসতে পারবে না। বছরে পাঁচ শ টাকা মাইনে। আজ তিন বছর যাবৎ নায়েব আলীর সংসারের হাল ধরেছে ভুলু। ছোকরার গোঁফের রেখা দিতে শুরু করেছে। এসব নায়েব আলীর ব্যক্তিগত জীবনযাপন। ফুলতলার এই স্ট্যান্ডে অনেকেই জেনেছে নায়েব আলী সন্তানের পিতা হতে পারবে না।

ছফর উদ্দিন একদিন বলে, ধুর চাচা, এখনো বসে আছ, আরেকটা বিয়ে কর।

ছফর উদ্দিন ফুলতলা স্ট্যান্ডের সবচেয়ে শিক্ষিত। দুবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেনি বলে রাগ করে দোকানদারি করতে এসেছে। অনেকেই খাতির করে। নায়েব আলী, ছফর উদ্দিন ফুলতলা স্ট্যান্ডের প্রাণ।

আদিবাসী মেয়ে-পুরুষ সবাই চাচাজি বলে ডাকে নায়েব আলীকে। সে তাতেই খুশি।

হঠাৎ তন্ময় ভাঙে নায়েব আলীর। বিকট শব্দ করে ময়মনসিংহ থেকে টাঙ্গাইলগামী ক্লান্ত বিহঙ্গ এক্সপ্রেস এসে থামে। জলকাদা ছিটকে পড়ে আশপাশটায়। বাস থেকে নামে দক্ষিণপাড়ার আলিম শেখ। ময়মনসিংহে মামলা ছিল। মাঝবয়সি মানুষ। নায়েব আলীর শখ্য অনেককালের। বাস থেকে নেমে নায়েব আলীর দোকানের দিকে এগিয়ে আসে। গুটিসুটি মেরে বসেছিল নায়েব আলী। আলিম শেখকে দেখে নড়েচড়ে বসে।

হারামজাদা বৃষ্টির সময় নাই।

আলিম শেখ বলতে বলতে দোকানের ঝাঁপের নিচে এসে দাঁড়ায়।

নায়েব আলী দোকান থেকে টুল নামিয়ে দেয়। মুচকি হেসে বৃষ্টির গুষ্টি উদ্ধার করে মামলা-মোকদ্দমার কথা জিজ্ঞেস করে।

আলিম শেখ ঠাট্টার সুরে বলে, তোমার আর এই বৃষ্টির মধ্যে বসে থেকে কাজ কী? বাড়ি যাওগা। এত পয়সা খাব কেডা?

আলিম শেখের কথা শুনে নায়েব আলীর মন খারাপ হয়। এখনো বৃষ্টির কুঁচি ঝরছে শালের পাতায়। কুণ্ঠির জন্য উতলা হয় মনটা। বাইরের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে দীর্ঘশ্বাস ফেলে। আলিম শেখ বলে, চলি রে নায়েব।

বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় বনভূমির আড়ালে অদৃশ্য হয়ে যায় আলিম শেখ। নায়েব আলীর মনে পড়ে কণ্ঠি পোয়াটেক তালমিস্ত্রি, একটু গরম মসলা, এক প্যাকেট আগরবাতি নিতে বলেছে। আজই তো ভাদ্র মাসের বারো তারিখ। কণ্ঠি বলেছিল।

কণ্ঠি গোপনে গোপনে নানা চিকিৎসা করিয়েছে। বেলগাছির পীর সাহেবের মাজারে শিরনি পাঠিয়েছে। বিয়ের পাঁচ বছর পর থেকে কণ্ঠির মধ্যে নিরন্তর চলছে এই আশা-নিরাশার যুদ্ধ। কান্দিপাড়ায় কবিরাজ বাবা বলেছে, কণ্ঠির কোনো দোষ নেই। ও পারে সন্তান জন্ম দিতে। ঠিক তখনই আবার আলো দেখেছে। পরক্ষণেই হতাশায় নুয়ে পড়েছে। নায়েব আলীকে বলেনি, এত দিনের সংসার। একটুতেই মানুষটা কষ্ট পাবে, কণ্ঠি জানে।

ওরকম বহুত মানত পাঠিয়েছে পীর-ফকিরের দরগায়। নায়েব আলী আজকাল আর কোনো গুরুত্ব দেয় না। কণ্ঠি ওইটুকু করে তৃপ্তি পায়।

কণ্ঠি মনে মনে ভাবে, নাইবা দিতে পারল সন্তান, দুবেলা দুমুঠো খাবার তো দিতে পারছে। ছোটবেলা মা-বাপ হারিয়ে চাচার সংসারে মানুষ হয়েছে। নিদারুণ কষ্টের জীবন ছিল সেটা। মাইনর স্কুল পেরিয়ে হাইস্কুলে উঠতেই এখানে বিয়ে হয়। তারপর কত বছর চলে গেল। কণ্ঠি ভাবে।

হঠাৎ কবিরাজের কথা মনে পড়ে। নায়েব আলী কোনো দিন সন্তান দিতে পারবে না। হতাশায় নুয়ে পড়ে কণ্ঠি। বুকের ভিতর ট্যাঁ ট্যাঁ করে কে যেন কেঁদে ওঠে। কণ্ঠি ভাবতে থাকে ওর এখন কী করা উচিত!

বাইরে এখন ঝিরঝির করে বৃষ্টির বিরতিহীন উৎসব চলছে। ভুলুকে ডাকে কণ্ঠি। ভুলু দরজা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকে কতক্ষণ। কণ্ঠি চৌকিতে বসে টুকটুক করে সুপারি কাটে। কণ্ঠির বুকে তখন মিহি কান্না উছলে উঠতে চায়। বাইরে বাতাসের ঝাপটা জোর হয়।

আমি কোনো দিন সন্তান পাবো না রে ভুলু? কণ্ঠি কান্নাভেজা কণ্ঠে বলে। ঘরের গুমোট আবহাওয়ায় ভুলু বুঝতে পারে না ওর এখন কী করা দরকার। কণ্ঠি চৌকি থেকে নেমে ভুলুর সদ্য টকবগিয়ে ওঠা শরীর স্পর্শ করে। ভুলুর চোখে তখন অন্ধকার। দুএকটা বাজ পড়ে দূরে কোথাও।

কণ্ঠির আবেশী কণ্ঠ শোনা যায়, আমি তোর কাছে সন্তান চাই।

কণ্ঠির আদিম সুর হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।

বাড়ি ফিরে নায়েব আলী দেখে, কণ্ঠি সদ্য গোসল করে বিছানা পরিপাটি করছে। কণ্ঠিকে বড্ড সজীব দেখায়। বৃষ্টি এখন ঝির ঝির করে পড়ছে।

ভেজা কাপড় ছাড়ার সময় নায়েব আলী বলল, ইস কী বিশ্রী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। গ্রাহক নেই বলেই চলে এলাম।

কী গো, আমার জিনিসগুলো এনেছ?

এনেছি। বলে কুয়োতলার দিকে লুঙ্গি নিয়ে এগিয়ে যায় নায়েব আলী।

সারা দিন হালকা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টি ঝরে। বিকেলের দিকে আকাশ পরিষ্কার হলেও বাতাস চলতে থাকে মৃদু বেগে।

রাতের দিকে শিরনি তৈরি করে ভুলুকে দিয়ে কবিরাজ বাড়ি পাঠিয়ে দেয় কণ্ঠি। হালকা জোছনা ছড়ায় আকাশ। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে কণ্ঠি। নায়েব আলীকে শিরনি খাওয়ায়। জানালা দিয়ে বৃষ্টিধোয়া গাছগাছালির দিকে তাকিয়ে কণ্ঠিকে বলে, কী সুন্দর জোছনা?

কণ্ঠি নায়েব আলীর গলা জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে তাকায়।

কতক্ষণ পর কণ্ঠি বলল, ঠান্ডা লাগবে তোমার, জানালা বন্ধ করে দাও।

নায়েব আলী জানালা বন্ধ করে দেয়। বাইরে বাতাসের মৃদু দাপাদাপি। ঘরের ভিতর পিদিমের মৃদু আলো। নায়েব আলী লক্ষ্য করে কণ্ঠি বাক্স থেকে বের করে নতুন কাপড় পরেছে। লাল টুকটুক করে পান খেয়েছে।

কণ্ঠি বলল, দেখো এবার আমার কিছু হবে। কান্দিপাড়ার কবিরাজ বাবার ওষুধ অব্যর্থ।

কণ্ঠির চোখেমুখে আত্মবিশ্বাসের দ্যুতি খেলে যায়। নায়েব আলী কোনো কথা বলে না। ওর মনে হয় কণ্ঠির সঙ্গে যেন আজ বিয়ে হলো। কণ্ঠি সদ্য যৌবনে পা দেওয়া কোনো কুমারী নারী। ততক্ষণে কণ্ঠি নায়েব আলীর বুকের কাছে গুটিশুটি মেরে শুয়ে পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
এক সূর্য উষ্ণতা দেবে
এক সূর্য উষ্ণতা দেবে
কোন এক বৃশ্চিকের কাছে
কোন এক বৃশ্চিকের কাছে
কেউ কেউ
কেউ কেউ
তবে তুমি বাংলাদেশ
তবে তুমি বাংলাদেশ
সামনের সারির ক’জন নারী ভাষাসৈনিক
সামনের সারির ক’জন নারী ভাষাসৈনিক
কুটুম পাখির মায়া ডাক
কুটুম পাখির মায়া ডাক
অনাকাঙ্ক্ষিত রৌদ্র
অনাকাঙ্ক্ষিত রৌদ্র
উদোম বুকে জলের ছবি
উদোম বুকে জলের ছবি
স্বপ্ন ভাঙা পদাবলি
স্বপ্ন ভাঙা পদাবলি
মধ্যরাতের মাতাল কুকুরেরা
মধ্যরাতের মাতাল কুকুরেরা
দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন
দূর আফ্রিকায় বাংলার প্রচলন
এই সব দিনযাপন
এই সব দিনযাপন
সর্বশেষ খবর
প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান
প্রয়াসের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ও পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে সেনাবাহিনী প্রধান

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
ফেনী রাজাঝির দীঘির পাড়ে অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক
পুলিশকে অটোরিকশায় ঝুলিয়ে এক কিমি টেনে নিয়ে গেলেন চালক

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড
কক্সবাজারে এসপির পর এবার ওসিসহ ৭ পুলিশ সদস্য ক্লোজড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের
শিগগিরই ইসরায়েলের বিরুদ্ধে ‌‘ট্রু প্রমিজ ৩’ অভিযান, হুঁশিয়ারি ইরানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি
ফ্রান্সে পেশা হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি পেল ইমামতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়
বিদ্যুৎ-কবীরের বিচার চাইলেন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে চোখ হারানো দুর্জয়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
গাইবান্ধায় ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ
ইন্টারনেটের দাম কমানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে: নাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু
শাহ আমানতে প্রবাসী যাত্রীদের জন্য অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’
বইমেলায় এসেছে রুহুল আমিনের ‘মোহ কাঠের নৌকা’

১ ঘণ্টা আগে | একুশে বইমেলা

সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু
সংস্কারের গল্প বলে সময়ক্ষেপণের সুযোগ নেই : আমীর খসরু

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম
জুলাই অভ্যুত্থানের সর্বকনিষ্ঠ শহিদ কে, জানালেন সারজিস আলম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন
বাফওয়া গোল্ডেন ঈগল নার্সারির বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা
দিল্লির নতুন মুখ্যমন্ত্রী হচ্ছেন রেখা গুপ্তা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’
‌‘সময়ক্ষেপণ না করে অবিলম্বে জাতীয় সংসদ নির্বাচন দিতে হবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
সচিবালয় থেকে দীপু মনি ঘনিষ্ঠ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?
৩০ দিন পর থাকবে না ফেসবুক লাইভ ভিডিও, বিকল্প কী?

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা
বৃহস্পতিবার এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সমাবেশের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা
টাঙ্গাইলে যানজট-জলাবদ্ধতা-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়ে আলোচনা সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা
সুন্দরবনে এখন প্রায়ই মিলছে বাঘের দেখা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা
জাতীয় যুবকাবাডির রানার্স আপ বগুড়া জেলা বালক দলকে পুলিশ সুপারের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি
সৌদি আরবে নিহত সাগরের বাড়িতে আহাজারি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের
নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল
শেখ হাসিনা এখন আওয়ামী লীগের নয়, পরিবারের নেত্রী: আলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের
বাইডেন আমলে নিযুক্ত সব অ্যাটর্নিকে বরখাস্তের নির্দেশ ট্রাম্পের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে
সাবেক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার সাত দিনের রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি
যুদ্ধে ইউক্রেনের খরচ হয়েছে ৩২০ বিলিয়ন ডলার: জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজহারুল ইসলামের 
মুক্তি দাবিতে যশোরে 
জামায়াতের বিক্ষোভ
আজহারুল ইসলামের  মুক্তি দাবিতে যশোরে  জামায়াতের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল
রাজবাড়ীতে বৈষম্যবিরোধী শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'সুবিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে 
মানুষের সেবা করতে হবে'
'সুবিচার নিশ্চিতের মাধ্যমে  মানুষের সেবা করতে হবে'

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’
উত্তরায় হামলার ঘটনায় নতুন মোড়, আহতরা ‘স্বামী-স্ত্রী নন’

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি
২০১৮ সালের বিতর্কিত নির্বাচনে দায়িত্বে থাকা ৩৩ ডিসিকে ওএসডি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা
গাজীপুরে খাসজমিতে হানিফের থাবা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস
কুয়েটে যা হয়েছে তার ফল ভালো নয় : সারজিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি
উত্তরায় দম্পতিকে কোপানোর ঘটনায় পুরো চক্র গ্রেফতার: ডিএমপি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা
সংসদ ভবনের এলডি হলে হবে বিএনপির বর্ধিত সভা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার
হাসিনার গাড়িচালকের ছেলে রুবেল গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা
আইপিএলে জুয়া, ভারতে একই পরিবারের ৩ জনের আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক
সাবেক সংসদ সদস্য সালাহউদ্দিন মিয়াজী আটক

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ছাত্রদল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস
একসঙ্গে সব ইসরায়েলি বন্দী মুক্তি দিতে প্রস্তুত হামাস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা
তুষার নয়, তুলা! চীনে পর্যটকদের সঙ্গে অভিনব প্রতারণা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক
ছাত্ররাজনীতি বন্ধ করতে চাওয়া ফ্যাসিবাদী মনোভাবের বহিঃপ্রকাশ : ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি
বাইডেন প্রশাসন সুনীতাকে মহাকাশেই ফেলে রাখতে চেয়েছিল, ট্রাম্পের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির আগমুহূর্তে সুখবর দিলেন রিজওয়ান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম
এবার হোঁচট খেলে দেশের মানুষ আর উঠে দাঁড়াতে পারবে না: মাহফুজ আলম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ
সাবেক আইজিপি শহীদুলের হাজার কোটি টাকার আলামত জব্দ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস
নাইকো মামলায় খালেদা জিয়াসহ সব আসামি খালাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের
থমথমে কুয়েট, ক্লাস বর্জন শিক্ষার্থীদের

১২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!
জীবিত বা মৃত মশা ধরে দিলেই মিলবে নগদ পুরস্কার!

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি
ছাত্রদলকে আমরা শত্রু মনে করি না : ছাত্রশিবির সভাপতি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চার মাজহাবের পরিচয়
চার মাজহাবের পরিচয়

১৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!
ট্রাম্পের পদক্ষেপে বছরে ৭০০ কোটি ডলার ক্ষতি ভারতের!

৫ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ
পিএসসিতে নতুন ৭ সদস্য নিয়োগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল
সরকারে বসে সুবিধা নিয়ে নতুন দল গঠন মেনে নেয়া হবে না : ফখরুল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি
আমি দেশ বিক্রি করে দিতে পারি না, খনিজ সম্পদ ইস্যুতে জেলেনস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়
১২২ রানে অলআউট হয়েও ৫৭ রানে জয়

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প
রুশ-মার্কিন আলোচনায় ডাক না পেয়ে ক্ষুব্ধ জেলেনস্কি, যা বললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ
ইউক্রেনে ন্যাটো সেনাদের মেনে নেবে না রাশিয়া: ল্যাভরভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর
গাজা দখলের পরিকল্পনা থেকে সরে আসছেন ট্রাম্প: মিসর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা
ঘুষ চান আদালতের কর্মচারীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দফায় দফায় সংঘর্ষ
দফায় দফায় সংঘর্ষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মরুর বুকে জিয়া ট্রি
মরুর বুকে জিয়া ট্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!
ওষুধের দাম আরও বাড়ানোর চেষ্টা!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ
এটুআইর ৮৫৫ কোটি টাকার প্রকল্পে লুটপাটের প্রমাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে
ক্ষমা চেয়ে তারা নির্বাচন করতে পারবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্রিভুজ প্রেমের দহন
ত্রিভুজ প্রেমের দহন

শোবিজ

তিস্তার পানি করুণা নয়
তিস্তার পানি করুণা নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ
তরুণদের সামরিক প্রশিক্ষণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই
স্বেচ্ছায় যুক্তরাষ্ট্র ছাড়ো অন্যথায় ধরা পড়বেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড
মুখোমুখি পাকিস্তান ও নিউজিল্যান্ড

পেছনের পৃষ্ঠা

আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন
আজহারুল মুক্ত না হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত
চীন তিস্তা প্রকল্প বাস্তবায়নে প্রস্তুত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে
পুলিশ ভেরিফিকেশন বাদ, তিন নির্দেশনা পাসপোর্ট ইস্যুতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি
দাবি না মানলে মেট্রোরেল বন্ধের হুমকি

নগর জীবন

মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে
মিয়ানমারের আরাকান কি স্বাধীন হচ্ছে

সম্পাদকীয়

তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই
তিস্তাপাড়ের মানুষের কান্না মহাপ্লাবনের পর থেকেই

নগর জীবন

রুনা খানের সরল স্বীকার
রুনা খানের সরল স্বীকার

শোবিজ

বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা
বিভাজনের রাজনীতি ধ্বংস করেছে ছাত্র-জনতা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়
দিল্লিতে বিজিবি ও বিএসএফের বৈঠকে দুই পক্ষই অনড়

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন
হত্যার রহস্য উদ্‌ঘাটন

খবর

জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী
জলবিদ্যুৎ সম্ভাবনা অনুসন্ধানে ভুটান বিনিয়োগে আগ্রহী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল
হাসিনার বিরুদ্ধে প্রতিবেদন দাখিলের সময় ফের বাড়ল

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক
বগুড়ায় গম চাষে ঝুঁকছেন কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়
ইন্দোনেশিয়ার শিক্ষার্থী বাংলা ভাষার মায়ায়

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই
সাবেক এমপিদের ২৪ গাড়ি নিলামে সাড়া নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা
সচিবালয় অভিমুখে যাত্রায় পুলিশি বাধা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ
তিস্তাপাড়ে লক্ষাধিক মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা
এবার পুলিশ সপ্তাহ নিয়ে অনিশ্চয়তা

পেছনের পৃষ্ঠা