শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জানুয়ারি, ২০২৫

গল্প

রাত্রির ঘ্রাণ

আলমগীর রেজা চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
রাত্রির ঘ্রাণ

সকাল থেকে ঝড়ো হাওয়া। ঝিরঝির বৃষ্টি পড়ছে। বিরামহীন। বাইরে বের হওয়ার জো নেই, যেন অন্তহীন বিষণ্ন মুখ আকাশের। কোথাও কোথাও মাঝারি শব্দে বাজ পড়ছে। দুএকটা কাক বিদ্যুতের তারে বসে ঝিমুচ্ছে। শালের পাতায় বৃষ্টির ফোঁটা। মিষ্টি একটা গুঞ্জন নায়েব আলীর সারা অস্তিত্বজুড়ে। এ রকম ঝড়ো হাওয়া ও সহ্য করতে পারে না। দোকানদারির ক্ষতি হয়। আজ দশ বছর যাবৎ ফুলতলার এই অখ্যাত বাসস্ট্যান্ডে মনিহারি দোকান করছে সে। আগামী শীতে চল্লিশের কাছাকাছি পৌঁছবে নায়েব আলীর বয়স। মাথার বাঁ-পাশে একগুচ্ছ চুল উঠে যাওয়ায় চকচক করছে ওর প্রশস্ত কপাল। শরীরে একটু একটু মেদ জমতে শুরু করেছে।

বাড়ি থেকে ফজরের নামাজ পড়ে সাইকেল চালিয়ে দোকানে আসে। দুপুরে ভাত নিয়ে আসে ভুলু। রাতে বাড়ি ফিরে কণ্ঠির সঙ্গে এক সাথে বসে খায়। বিয়ে হওয়ার পর থেকে একদিনও ব্যতিক্রম হয়নি। নায়েব আলীর জীবনে এটাই যেন নিয়ম।

বিবাহিত জীবন দশ বছর পার হয়ে গেলেও কণ্ঠির কোনো বাচ্চা-কাচ্চা হয়নি। এর জন্য অন্যান্য মানুষের কাছে দুঃখ করলেও কণ্ঠির সঙ্গে করেনি। কণ্ঠির মন খারাপ হবে। দু-চোখ ভরা জল দেখা যায়। কিছু বলার সঙ্গে সঙ্গে ঝর ঝর করে কেঁদে ফেলবে।

কণ্ঠি বলে, ওগো আরেকটা বিয়ে কর।

সারা দিন দোকানদারি করে ক্লান্ত নায়েব আলী তখন কণ্ঠির গলা জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে ফুরফুরে জোছনা দেখে।

কণ্ঠি আবার বলে, হে গো তুমি কি ঘুমিয়ে গেলে নাকি?

না বাইরে জোছনা দেখছি।

আমার কথা শুনতে পাওনি, কিছু বল?

তুমি বলে যাও আমি শুনছি।

এভাবে পাঁচ বছর কেটে গেছে। নায়েব আলী বিয়ে করতে পারেনি। বিয়ের কথা মনে হলেই একটি ফুটফুটে শিশুর পাশে কণ্ঠির উজ্জ্বল মুখ কল্পনায় এসেছে। কণ্ঠির জন্য মমতা হয়। আর কটা দিন দেখলে এমন কী ক্ষতি? অনেকের তো দশ-পনের বছর পরও সন্তানাদি হয়েছে। এই তো কণ্ঠির এক ফুপুর বিয়ে হয়েছিল পুলিশ কনস্টেবলের সঙ্গে। বিয়ের বারো বছর পর ছেলে জন্ম দিয়ে সুখী হয়েছে। মনে মনে অনেক উদাহরণ দিয়ে নিজেকে সান্ত্বনা দিয়েছে নায়েব আলী।

মানুষের কথা শোনে না শোনার ভান করে। মানুষের কত কথা! বাঁজা মেয়ে মানুষ নিয়ে সংসার করলে নাকি উন্নতি হয় না। দীর্ঘ দশ বছর বিবাহিত জীবনে একটু একটু করে উন্নতির দিকেই এগিয়ে গেছে নায়েব আলী। ধানিজমি কিনেছে দেড় বিঘা, তরতাজা হালের গরু আছে এক জোড়া। কণ্ঠি আসলেই লক্ষ্মী। ভুলুকে দিয়ে তিলে তিলে গড়ে তুলেছে নায়েব আলীর সংসার। কণ্ঠি বাঁজা মেয়ে, মানুষের এরকম কথা শুনে শুনে অভ্যেস হয়ে গেছে নায়েব আলীর। আজকাল মানুষ খুব একটা বলে না। বললেও নায়েব আলী অন্য কথা বলে। দোকানদারির মন্দাভাব নিয়ে হাপিত্যেশ করে। পাশ কাটিয়ে চলে আসে।

দিনকে দিন কণ্ঠির সব সাধ-আহ্লাদ মরে যাচ্ছে। আগের মতো বাড়ি ফিরলে চঞ্চল হয়ে ওঠে না। নায়েব আলী ধরে নেয় বয়স বাড়ছে। দশ বছর সান্ত্বনা দিতে দিতে সব পুরনো হয়ে গেছে। দোষ তো কণ্ঠির একার না? নায়েব আলী ভাবে।

ঝিরঝির আরও কতক্ষণ বৃষ্টি ঝরে। এখন হালকা বৃষ্টির ফোঁটার সঙ্গে ঝাপটা হাওয়া। হেলিয়ে রাখা ঝাঁপ আরেকটু উপরে তুলে পাশের দোকানের ছফর উদ্দিনকে ডাক দেয়।

ও ভাতিজা কয়টা বাজে?

ছফর উদ্দিন গলা বাড়িয়ে বলে, এগারো

নায়েব আলী আর কোনো উচ্চবাচ্য করে না। ঝিম মেরে রাস্তার দিকে তাকিয়ে থাকে। ফুলতলার এই বাসস্ট্যান্ডে নায়েব আলী প্রথম দোকানদার। তারপর ছফর উদ্দিন, নিতাইর চার দোকান এক এক করে বসে যায়। এদের সব ক্রেতাই আদিবাসী। সকাল হলে পুরুষ-রমণীর ভিড় হয়। বাসের জন্য কেউ কেউ অপেক্ষা করে। আজ তার নাম-গন্ধ নেই।

আমি কোনো দিন সন্তান পাবো না রে ভুলু? কণ্ঠি কান্নাভেজা কণ্ঠে বলে। ঘরের গুমোট আবহাওয়ায় ভুলু বুঝতে পারে না ওর এখন কী করা দরকার। কণ্ঠি চৌকি থেকে নেমে ভুলুর সদ্য টকবগিয়ে ওঠা শরীর স্পর্শ করে। ভুলুর চোখে তখন অন্ধকার। দুএকটা বাজ পড়ে দূরে কোথাও

ভোরে বাড়ি থেকে রওনা হওয়ার পরপরই রাস্তায় ছিটেফোঁটা বৃষ্টি ধরে। দোকানে পৌঁছতে পৌঁছতে পাঞ্জাবিটা এক রকম ভিজেই গেছে। বৃষ্টি থাকলে ভুলুও ভাত নিয়ে আসতে পারবে না। বছরে পাঁচ শ টাকা মাইনে। আজ তিন বছর যাবৎ নায়েব আলীর সংসারের হাল ধরেছে ভুলু। ছোকরার গোঁফের রেখা দিতে শুরু করেছে। এসব নায়েব আলীর ব্যক্তিগত জীবনযাপন। ফুলতলার এই স্ট্যান্ডে অনেকেই জেনেছে নায়েব আলী সন্তানের পিতা হতে পারবে না।

ছফর উদ্দিন একদিন বলে, ধুর চাচা, এখনো বসে আছ, আরেকটা বিয়ে কর।

ছফর উদ্দিন ফুলতলা স্ট্যান্ডের সবচেয়ে শিক্ষিত। দুবার এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে পাস করেনি বলে রাগ করে দোকানদারি করতে এসেছে। অনেকেই খাতির করে। নায়েব আলী, ছফর উদ্দিন ফুলতলা স্ট্যান্ডের প্রাণ।

আদিবাসী মেয়ে-পুরুষ সবাই চাচাজি বলে ডাকে নায়েব আলীকে। সে তাতেই খুশি।

হঠাৎ তন্ময় ভাঙে নায়েব আলীর। বিকট শব্দ করে ময়মনসিংহ থেকে টাঙ্গাইলগামী ক্লান্ত বিহঙ্গ এক্সপ্রেস এসে থামে। জলকাদা ছিটকে পড়ে আশপাশটায়। বাস থেকে নামে দক্ষিণপাড়ার আলিম শেখ। ময়মনসিংহে মামলা ছিল। মাঝবয়সি মানুষ। নায়েব আলীর শখ্য অনেককালের। বাস থেকে নেমে নায়েব আলীর দোকানের দিকে এগিয়ে আসে। গুটিসুটি মেরে বসেছিল নায়েব আলী। আলিম শেখকে দেখে নড়েচড়ে বসে।

হারামজাদা বৃষ্টির সময় নাই।

আলিম শেখ বলতে বলতে দোকানের ঝাঁপের নিচে এসে দাঁড়ায়।

নায়েব আলী দোকান থেকে টুল নামিয়ে দেয়। মুচকি হেসে বৃষ্টির গুষ্টি উদ্ধার করে মামলা-মোকদ্দমার কথা জিজ্ঞেস করে।

আলিম শেখ ঠাট্টার সুরে বলে, তোমার আর এই বৃষ্টির মধ্যে বসে থেকে কাজ কী? বাড়ি যাওগা। এত পয়সা খাব কেডা?

আলিম শেখের কথা শুনে নায়েব আলীর মন খারাপ হয়। এখনো বৃষ্টির কুঁচি ঝরছে শালের পাতায়। কুণ্ঠির জন্য উতলা হয় মনটা। বাইরের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে দীর্ঘশ্বাস ফেলে। আলিম শেখ বলে, চলি রে নায়েব।

বৃষ্টির মধ্যে ছাতা মাথায় বনভূমির আড়ালে অদৃশ্য হয়ে যায় আলিম শেখ। নায়েব আলীর মনে পড়ে কণ্ঠি পোয়াটেক তালমিস্ত্রি, একটু গরম মসলা, এক প্যাকেট আগরবাতি নিতে বলেছে। আজই তো ভাদ্র মাসের বারো তারিখ। কণ্ঠি বলেছিল।

কণ্ঠি গোপনে গোপনে নানা চিকিৎসা করিয়েছে। বেলগাছির পীর সাহেবের মাজারে শিরনি পাঠিয়েছে। বিয়ের পাঁচ বছর পর থেকে কণ্ঠির মধ্যে নিরন্তর চলছে এই আশা-নিরাশার যুদ্ধ। কান্দিপাড়ায় কবিরাজ বাবা বলেছে, কণ্ঠির কোনো দোষ নেই। ও পারে সন্তান জন্ম দিতে। ঠিক তখনই আবার আলো দেখেছে। পরক্ষণেই হতাশায় নুয়ে পড়েছে। নায়েব আলীকে বলেনি, এত দিনের সংসার। একটুতেই মানুষটা কষ্ট পাবে, কণ্ঠি জানে।

ওরকম বহুত মানত পাঠিয়েছে পীর-ফকিরের দরগায়। নায়েব আলী আজকাল আর কোনো গুরুত্ব দেয় না। কণ্ঠি ওইটুকু করে তৃপ্তি পায়।

কণ্ঠি মনে মনে ভাবে, নাইবা দিতে পারল সন্তান, দুবেলা দুমুঠো খাবার তো দিতে পারছে। ছোটবেলা মা-বাপ হারিয়ে চাচার সংসারে মানুষ হয়েছে। নিদারুণ কষ্টের জীবন ছিল সেটা। মাইনর স্কুল পেরিয়ে হাইস্কুলে উঠতেই এখানে বিয়ে হয়। তারপর কত বছর চলে গেল। কণ্ঠি ভাবে।

হঠাৎ কবিরাজের কথা মনে পড়ে। নায়েব আলী কোনো দিন সন্তান দিতে পারবে না। হতাশায় নুয়ে পড়ে কণ্ঠি। বুকের ভিতর ট্যাঁ ট্যাঁ করে কে যেন কেঁদে ওঠে। কণ্ঠি ভাবতে থাকে ওর এখন কী করা উচিত!

বাইরে এখন ঝিরঝির করে বৃষ্টির বিরতিহীন উৎসব চলছে। ভুলুকে ডাকে কণ্ঠি। ভুলু দরজা ঘেঁষে দাঁড়িয়ে থাকে কতক্ষণ। কণ্ঠি চৌকিতে বসে টুকটুক করে সুপারি কাটে। কণ্ঠির বুকে তখন মিহি কান্না উছলে উঠতে চায়। বাইরে বাতাসের ঝাপটা জোর হয়।

আমি কোনো দিন সন্তান পাবো না রে ভুলু? কণ্ঠি কান্নাভেজা কণ্ঠে বলে। ঘরের গুমোট আবহাওয়ায় ভুলু বুঝতে পারে না ওর এখন কী করা দরকার। কণ্ঠি চৌকি থেকে নেমে ভুলুর সদ্য টকবগিয়ে ওঠা শরীর স্পর্শ করে। ভুলুর চোখে তখন অন্ধকার। দুএকটা বাজ পড়ে দূরে কোথাও।

কণ্ঠির আবেশী কণ্ঠ শোনা যায়, আমি তোর কাছে সন্তান চাই।

কণ্ঠির আদিম সুর হাওয়ায় মিলিয়ে যায়।

বাড়ি ফিরে নায়েব আলী দেখে, কণ্ঠি সদ্য গোসল করে বিছানা পরিপাটি করছে। কণ্ঠিকে বড্ড সজীব দেখায়। বৃষ্টি এখন ঝির ঝির করে পড়ছে।

ভেজা কাপড় ছাড়ার সময় নায়েব আলী বলল, ইস কী বিশ্রী বৃষ্টি শুরু হয়েছে। গ্রাহক নেই বলেই চলে এলাম।

কী গো, আমার জিনিসগুলো এনেছ?

এনেছি। বলে কুয়োতলার দিকে লুঙ্গি নিয়ে এগিয়ে যায় নায়েব আলী।

সারা দিন হালকা বাতাসের সঙ্গে বৃষ্টি ঝরে। বিকেলের দিকে আকাশ পরিষ্কার হলেও বাতাস চলতে থাকে মৃদু বেগে।

রাতের দিকে শিরনি তৈরি করে ভুলুকে দিয়ে কবিরাজ বাড়ি পাঠিয়ে দেয় কণ্ঠি। হালকা জোছনা ছড়ায় আকাশ। খাওয়া-দাওয়া শেষ করে কণ্ঠি। নায়েব আলীকে শিরনি খাওয়ায়। জানালা দিয়ে বৃষ্টিধোয়া গাছগাছালির দিকে তাকিয়ে কণ্ঠিকে বলে, কী সুন্দর জোছনা?

কণ্ঠি নায়েব আলীর গলা জড়িয়ে জানালা দিয়ে বাইরে তাকায়।

কতক্ষণ পর কণ্ঠি বলল, ঠান্ডা লাগবে তোমার, জানালা বন্ধ করে দাও।

নায়েব আলী জানালা বন্ধ করে দেয়। বাইরে বাতাসের মৃদু দাপাদাপি। ঘরের ভিতর পিদিমের মৃদু আলো। নায়েব আলী লক্ষ্য করে কণ্ঠি বাক্স থেকে বের করে নতুন কাপড় পরেছে। লাল টুকটুক করে পান খেয়েছে।

কণ্ঠি বলল, দেখো এবার আমার কিছু হবে। কান্দিপাড়ার কবিরাজ বাবার ওষুধ অব্যর্থ।

কণ্ঠির চোখেমুখে আত্মবিশ্বাসের দ্যুতি খেলে যায়। নায়েব আলী কোনো কথা বলে না। ওর মনে হয় কণ্ঠির সঙ্গে যেন আজ বিয়ে হলো। কণ্ঠি সদ্য যৌবনে পা দেওয়া কোনো কুমারী নারী। ততক্ষণে কণ্ঠি নায়েব আলীর বুকের কাছে গুটিশুটি মেরে শুয়ে পড়েছে।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের
ট্রাম্পের মামলা মোকাবেলার ঘোষণা বিবিসি চেয়ারম্যানের

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম
মুমিনের অসুস্থতা পাপমোচনের মাধ্যম

২৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন
স্বল্প ব্যয়ে উন্নত ন্যানোম্যাটেরিয়াল তৈরির কার্যকর প্রযুক্তি উদ্ভাবন

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২
জকসু নির্বাচনে ৩৪ পদের বিপরীতে মনোনয়ন সংগ্রহ ৩১২

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা
যুক্তরাষ্ট্র সফরে সৌদি যুবরাজ সালমান, এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান নিয়ে আলোচনা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প
সৌদিকে এফ-৩৫ দিতে রাজি ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!
প্লাস্টিকে সামুদ্রিক প্রাণীদের সর্বনাশ!

৪ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?
রাগে ফেটে পড়লেই কি কমে ক্রোধ?

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ
ধানের শীষে ভোট চেয়ে কাজী আলাউদ্দিনের গণ সংযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

৮ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৯ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা
রায় শুনতে ট্রাইব্যুনালে ছাত্রনেতারা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট
প্যাশনের জন্যই মুশফিকের ১০০তম টেস্ট

মাঠে ময়দানে

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা