শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ১৬ আগস্ট, ২০১৮

বিশ্বের যত নিকৃষ্ট শহর

তানভীর আহমেদ
প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের যত নিকৃষ্ট শহর

বৈশ্বিক বসবাস সূচকভিত্তিক সংগঠন ইকোনমিক ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (ইআইইউ) প্রকাশ করেছে বিশ্বের বাসযোগ্য ও নিকৃষ্টতম শহরের তালিকা। ইআইইউর তালিকায় সবচেয়ে নিকৃষ্ট শহর হয়েছে সিরিয়ার রাজধানী দামেস্ক। অন্যদিকে বসবাসযোগ্য শহরের শীর্ষে অবস্থান করছে মেলবোর্ন। পাঁচটি মহাদেশের ১৪০টি শহরের ওপর পরিচালিত এক জরিপ শেষে ইআইইউ এ তালিকা করে। অবাসযোগ্য শহরের তালিকায় ঢাকা রয়েছে দ্বিতীয় স্থানে।

নাগরিক নিরাপত্তা, দালানকোঠা, স্বাস্থ্যসেবা, শিক্ষা সুবিধাসহ বেশ কয়েকটি নিরিখে একটি শহরের বাসযোগ্যতা বিবেচনা করা হয়। সাধারণভাবে একজন নাগরিক শহরে বসবাস করতে গিয়ে প্রয়োজনীয় যে সুবিধাগুলো পেতে চান তা কতটা সহজলভ্য সেটাই এখানে মূল বিষয়। বিশ্বের সবচেয়ে বাসযোগ্য শহর অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্ন। আছে ভিয়েনার নাম। এই শহরগুলোকে স্বর্গের সঙ্গেই তুলনা করেন সেখানকার বাসিন্দারা। উল্টো চিত্র রয়েছে বিশ্বের অন্য দেশগুলোতে। ঢাকাবাসী খুব ভালোমতোই টের পান বাসযোগ্যতার স্কেলে নিজেদের অবস্থান। সাম্প্রতিক হিসাব বলছে, বিশ্বের দ্বিতীয় নিকৃষ্টতম বা অবাসযোগ্য শহর ঢাকা। স্বাভাবিকভাবেই এ শহরের প্রধান নাগরিক সংকটের তালিকায় রয়েছে সড়কের বেহাল দশা, জলাবদ্ধতা, যানজট। এছাড়া বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ, গ্যাস সংকটেও ভুগছে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ অংশ। পয়ঃনিষ্কাশন ও বর্জ্য ব্যবস্থাপনাও নাজুক। ১০০ রেটিং পয়েন্টে মাত্র ৩৮ পয়েন্ট জুটেছে ঢাকার। বিশ্বের দ্বিতীয় অবাসযোগ্য এই শহরে  অবকাঠামোগত স্থায়িত্ব মাত্র ২৬.৮ শতাংশ। প্রশ্ন রয়েছে স্বাস্থ্যসেবার ওপরও। স্বাস্থ্যসেবায় ২৯.২ পয়েন্ট মনে করিয়ে দেয় ঢাকায় স্বাস্থ্যসেবার হতাশাজনক পরিস্থিতি। শিক্ষা, সংস্কৃতি ও পরিবেশ সূচকেও খুব ভালো অবস্থানে নেই ঢাকা। অপরিকল্পিত নগরায়ন ও মানুষের চাপে ঢাকার এই চিত্র দেখা যাচ্ছে।

বিশ্বের সবচেয়ে দুর্দশাপূর্ণ শহরটি এখন সিরিয়ার দামেস্ক। সিরিয়ার এই রাজধানী শহর এখন বোমা বর্ষণের শহর। ড্রোন আর বোমারু বিমানের হামলা তো রয়েছেই। সঙ্গে যোগ হয়েছে সরকারি  সেনাদের হামলা। জঙ্গি প্রতিরোধের কথা বলে পশ্চিমা বিশ্বের চাপিয়ে দেওয়া এই যুদ্ধ সাধারণ সিরিয়ান নাগরিকদের প্রাণ কেড়ে নিচ্ছে। শরণার্থী হয়ে যারা দেশ ছেড়েছেন তারাও আছেন জীবন সংকটে। আর দামেস্ক? এই শহরের বাড়িগুলো বোমায় ধসে আছে, রাস্তা বলতে কিছু নেই আর। সব ধরনের নাগরিক নিরাপত্তা হারিয়ে গেছে। যারা প্রাণ নিয়ে এখনো এই শহরে বসবাস করছেন তাদের জীবনের নিরাপত্তা নেই। ভাগ্যই নির্ধারিত করছে এই শহরে একজন নাগরিকের ভবিষ্যৎ। পুরোপুরি অবাসযোগ্য এই শহর ১০০ রেটিং পয়েন্টের নিরিখে পেয়েছে ৩০.৭ পয়েন্ট।

অবাসযোগ্য শহরের তালিকায় তিন নম্বরে রয়েছে নাইজেরিয়ার লাগোস শহরটি। ৩৭.৫ পয়েন্ট পাওয়া লাগোসের স্বাস্থ্যসেবা ও শিক্ষা কাঠামো নিয়ে বড় ধরনের প্রশ্ন রয়েছে। ইআইইউ বলছে, এই শহরের নাগরিক সুযোগ-সুবিধা বলতে যা রয়েছে তা অপ্রতুল। এছাড়া নাগরিকরাও নিরাপদ বোধ করেন না। ড্রেনেজ সিস্টেম নিয়েও সন্তুষ্ট নন তারা। ময়লা-আবর্জনার শহর বলেও কুখ্যাতি জড়িয়ে পড়েছে শহরটির সঙ্গে। সাংস্কৃতিকভাবে লাগোস বরাবরই বেশ নামকরা শহর। সেই নিরিখেও এবার তলানিতে পৌঁছেছে তারা। পর্যটকদের জন্য এক সময়ের আকর্ষণ ছিল লাগোসের ঐহিত্যমণ্ডিত নানা উৎসব। ৫৩.৫ পয়েন্ট নিয়ে লাগোস তার সাংস্কৃতিক গৌরব নিয়ে কিছুটা হলেও পিছিয়ে পড়েছে।

পাকিস্তানের করাচি বিশ্বের চতুর্থ অবাসযোগ্য ও নোংরা শহর বলে তালিকায় জায়গা পেয়েছে। এই শহরের প্রধান সংকটের মধ্যে রয়েছে অবকাঠামোগত দুর্বলতা ও নাগরিক নিরাপত্তার অভাব। সাংস্কৃতিকভাবেও বেশ পিছিয়ে পড়া শহর হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। শিক্ষার হার নিরিখে ৬৬ পয়েন্ট পেলেও এই শহরের স্ট্যাবিলিটি বা অবকাঠামোগত স্থায়িত্ব নিয়ে সংকট রয়েছে। জঙ্গি হামলা খবর করাচির পত্রিকায় প্রায়ই জায়গা করে নেয়। ঘর থেকে বেরিয়ে, ঘরে জীবিত ফিরে আসার নিশ্চয়তা নেই জঙ্গি হামলার কারণে। জঙ্গিদের বোমা হামলার শহরে পাকিস্তানি সেনাদের নিয়েও অনিশ্চয়তা রয়েছে নাগরিকদের মনে। দেশে ক্যু বা সরকার পতনের হুমকি নিয়ে করাচির বাসিন্দাদের আলাদা করে দুশ্চিন্তায় থাকতে হয়। অপরাধীদের বাড়াবাড়িও এই শহরকে ঠেলে দিয়েছে অবাসযোগ্য শহরের তালিকায়। শহরটির স্থায়িত্ব বা টেকসই নিরিখে মাত্র ২০ পয়েন্ট থাকায় এটা বুঝতে অসুবিধা হয় না করাচি নাগরিকদের জন্য মোটেই বাসযোগ্য নয়। সাংস্কৃতিকভাবে করাচি বেশ সংকটে রয়েছে। ধর্মীয় উগ্রপন্থা ও নানা ধরনের বিধি-নিষেধের বেড়াজালে করাচির নাগরিকদের আটকে থাকতে হয়। খেলাধুলা, অভিনয় করার ওপরও রয়েছে বিতর্ক, নিষেধাজ্ঞা।

পাপুয়া নিউগিনির রাজধানী ও সবচেয়ে বড় শহর পোর্ট মরেসবি। ৯০ বর্গমাইলের এই শহরে সাড়ে ৩ লাখের কিছু বেশি মানুষ বসবাস করে। এই শহরের অবকাঠামো বেশ নাজুক। এছাড়া শহরটি খুব টেকসই নয় বলেই মনে করেন বিশ্লেষকরা। বিশ্বের পাঁচ নম্বর অবাসযোগ্য শহর এটি। শহরটি প্রাকৃতিক সম্পদে ভরপুর হলেও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকেই অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠে। দরিদ্রতার ছোবলে শহরটি কখনোই মাথা তুলে দাঁড়াতে পারেনি। সঙ্গে রয়েছে দুর্নীতি। এসব কারণে সম্ভাবনাময় হওয়া সত্ত্বেও নাগরিকদের জন্য পোর্ট মরেসবি কখনোই পছন্দের শহর হয়ে উঠতে পারেনি। দিন দিন এই শহরের নাগরিক সুবিধাগুলো আরও দুর্লভ হয়ে উঠছে, বাড়ছে দুর্দশা ও সংকট।

দরিদ্রতার কারণে ক্যামেরুনের দৌআলা শহরটিও অবাসযোগ্য শহর বলে বিবেচিত হচ্ছে। ২৪ লাখ মানুষের শহর এটি। ঘনবসতিপূর্ণ এই শহরে অপরাধ বেড়ে যাওয়ায় নাগরিকরা রয়েছেন চরম অনিশ্চয়তায়।

 

সংকটে ত্রিপোলির বাসিন্দা

অটোমান সাম্রাজ্যের সময় ত্রিপোলি হয়ে উঠেছিল ধনী ও আদর্শ শহর। সেই আভিজাত্য নিয়ে শত শত বছর থাকার পর গৃহযুদ্ধের কবলে পড়ে সব হারিয়ে নিঃশ্ব এক শহর এখন। সত্তরের দশকের পর থেকেই এই শহরের কপালে দুর্যোগ নেমে আসতে শুরু করে। গাদ্দাফির দুর্গ বলে পরিচিত শহরটি টার্গেট করে যুক্তরাষ্ট্র। গাদ্দাফিকে হটানোর নামে সামরিক শক্তি প্রয়োগ করে যুক্তরাষ্ট্র। এতে লিবিয়ার অন্য শহরগুলোর মতো ত্রিপোলি হয়ে ওঠে মৃত্যুপুরী। বোমা বর্ষণে শহরের রাস্তাঘাট, বাড়ি, দোকানপাট সব মাটির সঙ্গে মিশিয়ে দেওয়ার মিশনে নামে যুক্তরাষ্ট্র। তাদের রোষানলে পড়ে পুরো ত্রিপোলি ধংসস্তূপে পরিণত হতে শুরু করে। ১৯৮৬ সালে সেই খেলা শুরু হয়েছিল। এখনো শান্ত হয়নি ত্রিপোলি। অবকাঠামো যা ছিল সবই ভঙ্গুর হয়ে পড়ে। অস্থিরতা ভর করেছে শহরটির ঘাড়ে। শিক্ষা, স্বাস্থ্য ব্যবস্থাও আর ঢেলে সাজানো হয়নি। গাদ্দাফির পতনের সঙ্গে সঙ্গে ত্রিপোলির ভাগ্যও অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে। সেই অনিশ্চয়তায়ই কাটছে এই শহরের মানুষের দিনকাল।

 

 

নাগরিক ভোগান্তি হারারেতে

দরিদ্রতার সঙ্গে অনেক বিষয় সরাসরি জড়িয়ে পড়ে। অপরাধপ্রবণতা ও দুর্নীতি এগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচিত। বেকারত্ব বেড়ে যাওয়ায় সংকটও বাড়ছে। জিম্বাবুয়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ শহর হারারে দিন দিন অবাসযোগ্য হয়ে পড়ছে। নাগরিকরা ভুগছে লোডশেডিংয়ে। রাস্তাঘাটও সংস্কার করা হয় না সময়মতো। সড়কের বেহাল দশা দেখার যেন কেউ নেই। শহরের অনেক জায়গায়ই কার্পেটিং রাস্তা নেই। যেগুলো রয়েছে সেগুলো অনেক সরু। বর্জ্য ব্যবস্থাপনা না থাকায় গোটা শহরই ময়লার ভাগার হয়ে উঠেছে। মানুষজনের হাতে টাকা কম থাকায় বিপত্তি বাড়ছে নাগরিক সুবিধা পেতে। শহরের বেশির ভাগ এলাকাই স্যুয়ারেজ সিস্টেমের সুবিধার বাইরে রয়ে গেছে। নাগরিকদের চাওয়া- পাওয়ার ব্যবধান বাড়িয়ে তুলেছেন দুর্নীতিগ্রস্ত সরকারি কর্মকর্তারা। মাদক সমস্যায় ভয়াবহ অবস্থা তৈরি হয়েছে। বিশ্বের ৬ নাম্বার অবাসযোগ্য এই শহরে বাসযোগ্যতার পয়েন্ট মাত্র ৪২.৬। স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি এই শহরের নাগরিকদের জন্য সৌভাগ্যই বলা যায়। ভালো মানের চিকিৎসাসেবার কথা বাদই দেওয়া যাক, সাধারণ চিকিৎসা সুবিধা পেতেই হিমশিম খেতে হয় নাগরিকদের। চিকিৎসাসেবায় ২০.৮ পয়েন্ট পাওয়া হারারের এই করুণ দশা নাগরিকদের ভোগাচ্ছে।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
সর্বশেষ খবর
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী
‘ব্লাড মুন’ দেখল দেশবাসী

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!
মুন্সিগঞ্জে কাগজের কার্টুনে পাওয়া গেল নবজাতকের মরদেহ!

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার
গোবিন্দগঞ্জে গাঁজাসহ দুই নারী মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির
ইসরায়েলের সাথে সব সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান খামেনির

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল
ডিএমপিতে ৫ কর্মকর্তার রদবদল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা
ছয় দিনে প্রবাসী আয় এলো ৬ হাজার ১৬১ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক
টেকনাফে স্বর্ণ পাচারচেষ্টা ব্যর্থ, দুইজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু
লাশ দাফনের সময় বিদ্যুতস্পৃষ্টে দুজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা
ইসরায়েলের অব্যাহত হামলা, গাজা সিটি ছাড়ছেন ফিলিস্তিনিরা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের মিছিল, একজন আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার
প্রশ্ন দেওয়ার প্রলোভনে অর্থ আত্মসাৎ, দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়
দক্ষিণ আফ্রিকাকে ৭২ রানে গুঁড়িয়ে ইংল‍্যান্ডের ইতিহাস গড়া জয়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড
ওয়ানডেতে সবচেয়ে বড় জয়ে হোয়াইটওয়াশ এড়াল ইংল‍্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক
আলু-রসুন পাচারের সময় সেন্টমার্টিনে ১০ জন আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার
এশিয়া কাপ থেকে বাদ পড়া নিয়ে মুখ খুললেন আইয়ার

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা
জাকসুতে ছাত্রদল ও শিবির সমর্থিত প্যানেলের ইশতেহার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল চবি, প্রক্টরিয়াল বডির পদত্যাগ দাবি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা
'আসন্ন নির্বাচন, প্রবাসীদের অংশগ্রহণ ও আগামীর অর্থনীতি' শীর্ষক আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’
দেশের সাত প্রেক্ষাগৃহে ইংরেজি ভাষার সিনেমা ‘ডট’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা
বরফ কেন পিচ্ছিল, গবেষকদের নতুন ব্যাখ্যা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর
কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২য় সমাবর্তন ৭ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে
খাগড়াছড়িতে চেঙ্গি নদীর পানি বৃদ্ধি পেয়ে পাহাড়ি ঢলে ৬০০ শতাধিক পরিবার পানির নিচে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান
ফাইবার অপটিক প্রযুক্তিতে নতুন মাইলফলকে জাপান

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি
গাজা সংকটে ৪ হাজারেরও বেশি বিজ্ঞানীর উন্মুক্ত চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু
আমেরিকায় চার্চের সামনে ধর্ষণকাণ্ডে নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬
সুন্দরবনে অবৈধ মাছ ধরায় ট্রলারসহ আটক ৬

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?
চন্দ্রগ্রহণ শুরু, বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে কেমন দেখা যাচ্ছে চাঁদ?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন
কলাপাড়ায় আন্তর্জাতিক ‘নীল আকাশের জন্য নির্মল বায়ু’ দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো
টানা ৬ জয়ে বিশ্বকাপের মূল পর্বে মরক্কো

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’
বিদেশ ঘুরে দেশে মুক্তি পাচ্ছে মেহজাবীনের ‘সাবা’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
মতিউরকাণ্ডে এক এসআইসহ ১১ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ছুটি কমানোর পরিকল্পনা সরকারের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা
নিজ রিসোর্ট থেকে গ্রেফতার সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি শামসুদ্দোহা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন
পূর্ণগ্রাস চন্দ্রগ্রহণ আজ, দেখা যাবে কখন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী
আমার বাড়ি ভেঙে যদি দেশে শান্তি স্থাপিত হয়, আমি রাজি: কাদের সিদ্দিকী

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ
মার্কিন বাণিজ্যে শুল্ক ছাড় পাচ্ছে মিত্র দেশগুলো, ট্রাম্পের নতুন আদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রদলের প্রার্থীদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠিত

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে
ধেয়ে আসছে শক্তিশালী ঝড় 'কিকো', আঘাত হানবে যেদিকে

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি
পুতিনের আমন্ত্রণ প্রত্যাখ্যান করে যা বললেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?
একাদশে ভর্তি শুরু: কোন কলেজে কত খরচ?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
সন্ত্রাসীদের স্থান এদেশে হবে না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর
প্রথম পাকিস্তানি নারী হিসেবে অনন্য কীর্তি শেহেরবানোর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু
ঘরে স্ত্রীর গলাকাটা লাশ স্বামীর ঝুলন্ত মরদেহ, জীবিত উদ্ধার দুই শিশু

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বদরুদ্দীন উমর আর নেই
বদরুদ্দীন উমর আর নেই

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা
দক্ষিণ কোরিয়া সফরে যাচ্ছেন ট্রাম্প, শি জিনপিংয়ের সঙ্গে বৈঠকের সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ
‘জমিদারের বংশ’ দাবি করে বক্তব্য দেওয়া চবির সেই কর্মকর্তাকে শোকজ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়
লঙ্কানদের ৮০ রানে গুটিয়ে দিয়ে জিম্বাবুয়ের দাপুটে জয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস
বেলজিয়ামের ভিসা আবেদন নেবে না ঢাকার সুইডিশ দূতাবাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
টাঙ্গাইলে কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা
মেসিকে ছাড়িয়ে রোনালদোর এখন রেকর্ড ছোঁয়ার অপেক্ষা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার
জুরাইন কবরস্থানে বদরুদ্দীন উমরের দাফন সোমবার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ
ভোটারদের কাছে এজিএস প্রার্থী মায়েদের অনুরোধ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের
ডাকসু নির্বাচন নিয়ে ১০ দফা দাবি বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্কের

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার
বাংলাদেশে বিদেশি পর্যটক থেকে আয় কমেছে বছরে এক কোটি ৩০ লাখ ডলার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস
ইসরায়েলি হামলায় গাজা সিটির দ্বিতীয় সুউচ্চ ভবনটিও ধ্বংস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করছেন জাপানের প্রধানমন্ত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ
ডাকসু নির্বাচনের প্রচার-প্রচারণার শেষ দিন আজ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫
নুরাল পাগলার মাজারে পুলিশের ওপর হামলার মামলায় গ্রেফতার ৫

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ
নেপালের সঙ্গে ড্র করলো বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা
ডাকসু নির্বাচনে ছাত্রী ভোটারই হতে পারে গেমচেঞ্জার: উমামা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে
হাড্ডাহাড্ডি লড়াই ডাকসুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার
মজলুমের হাতে জুলুমের তলোয়ার

সম্পাদকীয়

কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক
কাঁচা মরিচবোঝাই ভারতীয় ট্রাকে পিস্তল গুলি, দুজন আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার
নিজ রিসোর্ট থেকে সাবেক অতিরিক্ত আইজিপি গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি
বাসাইলে কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ১৪৪ ধারা জারি

নগর জীবন

৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো
৩৩ বছর পর মাটির গভীরে মিলল ডুবে যাওয়া কার্গো

পেছনের পৃষ্ঠা

জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ
জেলা বিএনপির সম্মেলন আজ

দেশগ্রাম

নদীপথে আলোর মিছিল
নদীপথে আলোর মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন
গাজা দখল বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করুন

পেছনের পৃষ্ঠা

কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা
কলেজে মাইকে ঘোষণা দিয়ে ছাত্রদল নেতার ওপর হামলা

দেশগ্রাম

কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর
কাদের সিদ্দিকীর বাড়িতে ভাঙচুর

পেছনের পৃষ্ঠা

আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে
আগস্টে মিয়ানমারে ফেরত পাঠানো হয়েছে ৫৪৬ জনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় হচ্ছে ‘যুদ্ধ মন্ত্রণালয়’

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার
ড্রয়েই স্বস্তি কাবরেরার

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে পৃথক সেনা অভিযানে অস্ত্র উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন
জাপানের প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করছেন

পূর্ব-পশ্চিম

থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার
থানা থেকে পালানো আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু
জমির বিরোধে সংঘর্ষ টেঁটাবিদ্ধ হয়ে মৃত্যু

দেশগ্রাম

ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন
ট্রায়ালে সফল রাশিয়ার ক্যানসার ভ্যাকসিন

পূর্ব-পশ্চিম

সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন
সাজিদ হত্যার তদন্তে বিলম্বের প্রতিবাদে ইবিতে মানববন্ধন

নগর জীবন

মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী
মেঝেতে স্ত্রীর গলা কাটা লাশ, আড়ায় ঝুলছিল স্বামী

পেছনের পৃষ্ঠা

চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
চতুর্মুখী আন্দোলনে উত্তাল চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ
অটোচালকের চোখ উপড়ানো লাশ

দেশগ্রাম

বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী
বর্জ্যে নাকাল পৌরবাসী

দেশগ্রাম

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্নের হুমকি আমিরাতের

পূর্ব-পশ্চিম

মৌসুমীর প্রেম
মৌসুমীর প্রেম

শোবিজ

নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা
নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন বাসিন্দারা

পেছনের পৃষ্ঠা

মহানবীর আদর্শ অনুসরণে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব
মহানবীর আদর্শ অনুসরণে কল্যাণ রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা সম্ভব

নগর জীবন

শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান
শিগগিরই ফিরছেন তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা