শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩

কারাগারে অন্যরকম বিয়ে

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে অন্যরকম বিয়ে

কেউ দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আবার কারও বিরুদ্ধে চলছে বিচার প্রক্রিয়া। এদের অধিকাংশই খুনি। কেউ কেউ আবার ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত। তবে এ তালিকায় উঠে আসা প্রত্যেকের মিল একটি জায়গায়। আর সেটি হচ্ছে কারাগারে বিয়ে।  আদালতের অনুমতি নিয়ে কারাগারে বিয়ের ঘটনা ঘটেছে অহরহ। কেউ কেউ আবার নিয়ম মেনে কারাবাসেই শুরু করেন নতুন দাম্পত্য জীবন। একেক দেশের আইন একেকভাবে বিষয়টি অনুমোদন করে।  কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত আসামি, যারা চৌদ্দ শিকের মধ্যে বিয়ে করেছেন

 

জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ কারাগারে বিয়ে করেন প্রেমিকাকে

বিশ্বের পরিচিত মুখ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা। যিনি ২০১০ সালে ফাঁস করেন পেন্টাগন ও যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ সামরিক ও কূটনৈতিক গোপন নথি। যা যুক্তরাষ্ট্র সরকার ও পেন্টাগনকে চরম বেকায়দায় ফেলে দেয়। তথ্য ফাঁস নিয়ে আলোচনা যখন তুঙ্গে তখন সুইডেনে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের মামলা হয়। গ্রেফতার এড়াতে ২০১২ সালে তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। তারপর থেকে তিনি সেখানেই ছিলেন। ২০১৯ সালে জামিনের শর্তভঙ্গের অভিযোগে অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য পুলিশ গ্রেফতার করে।

অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্যের বেলমার্শ কারাগার তাঁর দীর্ঘদিনের সঙ্গী স্টেলা মরিসকে বিয়ে করার অনুমতি দেয়। কারা বিভাগ জানায়, অন্য কারাবন্দিদের মতোই প্রচলিত নিয়মে কারা গভর্নর অ্যাসাঞ্জের আবেদন বিবেচনায় নিয়ে বিয়ের অনুমতি দিয়েছেন। স্টেলা মরিস বলেন, আশা করছি, আমাদের বিয়েতে আর কোনো বাধা আসবে না। যুক্তরাজ্যের বিবাহ আইন ১৯৮৩ অনুযায়ী বন্দিরা কারাগারে বিয়ের জন্য আবেদন করার সুযোগ পান। আবেদন মঞ্জুর হলে বন্দি ব্যক্তিকে নিজ খরচে বিয়ে করতে হয়। দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আইনজীবী স্টেলার সঙ্গে অ্যাসাঞ্জের পরিচয় হয় ২০১১ সালে। তখন মরিস অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী ছিলেন। এর আগে ২০১৫ সালে প্রেমে পড়ার দুই বছর পর তাঁরা বাগদান সম্পন্ন করেছিলেন।

 

সুসান অ্যাটকিনস

স্যাডি মে গ্রেটার্জ নামে সর্বাধিক পরিচিত ছিলেন সুসান অ্যাটকিনস। সুসান প্রথম আইনি ঝামেলায় পড়েন ১৯৬৬ সালে। তখন অবৈধ অস্ত্র বহন, চুরি ও ডাকাতির জন্য জেলে যান। তিন মাস পর জেল থেকে মুক্তি পান। পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে গ্যারি হিনম্যান হত্যাকান্ডে আবারও গ্রেফতার হন সুসান। এরপরই খুলতে থাকে আলোচিত শ্যারন টেট হত্যার রহস্য। সুসান ও তাঁর সহযোগীরা শ্যারন ও আরও চারজনকে হত্যা করেন। আদালত সুসানকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন। তবে ভাগ্য সহায় ছিল বলে তিনি বেঁচে যান। ক্যালিফোর্নিয়ায় তখন মৃত্যুদন্ড বিলুপ্ত ছিল। বিকল্প শাস্তিস্বরূপ তাঁকে যাবজ্জীবন কারাবরণ করতে হয়। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী সুসান দুইবার বিয়ে করেন। ১৯৮১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ায় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সুসান অ্যাটকিনস মিলিয়নিয়ার ডোনাল্ড লি লেইজারকে বিয়ে করেন। যদিও সেই সম্পর্কটি বেশি দিন টেকেনি। কারণ হিসেবে সুসান বলেন, লেইজার মিথ্যাবাদী ও প্রতারক। এর আগেও ৩৫টি বিয়ে করেন লেইজার। সুসান জীবনের শেষ সময় ব্রেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। একসময় তিনি পঙ্গু হয়ে যান।

 

টেড বান্ডি একজন দুর্ধর্ষ খুনি এবং ধর্ষক

আসল নাম থিওডোর রবার্ট বান্ডি। একজন দুর্ধর্ষ খুনি এবং ধর্ষক। ’৭০-এর দশকে কিংবা তার আগে বান্ডি অসংখ্য যুবতী মেয়েকে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা করেছিলেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করলেও তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এক দশক পর বান্ডি স্বীকার করেন আমেরিকার সাতটি অঙ্গরাজ্যে তিনি ৩০টির বেশি হত্যাকান্ড ঘটান। সব হত্যাকান্ডই ঘটান ১৯৭০-১৯৭৪ সালের মধ্যে। যদিও তাঁর প্রকৃত হত্যাকান্ডের সংখ্যা এখনো অজানা। তবে পুলিশের ধারণা, দুর্ধর্ষ এই খুনি আরও বেশি খুন এবং ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত। ১৯৭৫ সালে টেড বান্ডি গ্রেফতার হওয়ার আগে ক্যারল অ্যান বুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ক্যারল অ্যান বুন ছিলেন তালাকপ্রাপ্ত দুই সন্তানের জননী। ১৯৭৭ সালে বান্ডি প্রথমবার জেল থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। যদিও সেবার তিনি সফল হতে পারেননি। এরপর ১৯৮০ সালে বিচার চলাকালীন ফ্লোরিডার আদালতে বান্ডি-বুনের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৮২ সালে বান্ডি-বুন দম্পতি একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন এবং বান্ডি প্রথমবারের মতো বাবা হন।

 

লেইল মেনেন্ডেজ নানারকম অপরাধের সঙ্গে জড়িত

মা-বাবাকে হত্যার দায়ে ১৯৯৬ সালে দোষী সাব্যস্ত হন জোসেফ লেইল মেনেন্ডেজ। এর আগেও লেইল লোকচক্ষুর আড়ালে নানারকম অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। মা-বাবাকে হত্যায় লেইলের সঙ্গে ছিলেন তাঁরই ভাই এরিক মেনেন্ডেজ। লেইল আদালতকে জানান, তাঁরা বাবা-মাকে খুন করতে চাননি। বাবা-মা তাঁদের দুই ভাইয়ের বছরের পর বছর ধরে চলা যৌন, মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের কথা প্রকাশ করার হুমকি দিয়েছিলেন। তাই তাঁরা একরকম ভয় পেয়েই বাবা জোসেফের শটগান দিয়ে এই হত্যাকান্ড ঘটান। লেইল মেনেন্ডেজ কারাবাসকালীন দুইবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। প্রথমবার বিয়ে করেন প্রাক্তন মডেল আনা এরিকসনকে। যদিও সে সম্পর্কটি বেশিদূর এগোয়নি। বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে এরিকসন জানান, বিয়ের পরও কারাগারে লেইলের একাধিক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। দ্বিতীয় বিয়ে হয় ম্যাগাজিনের সম্পাদক রেবেকা স্নিডের সঙ্গে। যিনি একজন অ্যাটর্নি ছিলেন। এই সম্পর্কটিও বিচ্ছেদে রূপ নেয়। তাঁর অভিযোগ ছিল, লেইল সমকামী ব্যক্তিত্ব হিসেবে দ্বৈত জীবনযাপন করতেন।

 

কেনেথ বানোচি

নাম কেনেথ অ্যালেসিও বানোচি। খুন, অপহরণ ও ধর্ষণ, যা তাঁর কাছে ছিল কেবল ছেলেখেলা। তিনি ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ নামে বেশি পরিচিত। ১৯৭৯ সালে বানোচি ছিলেন লস অ্যাঞ্জেলেসের আতঙ্ক। ১৯৭৭-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বানোচি তাঁর চাচাতো ভাই অ্যাঞ্জেলো বুনোকে নিয়ে আলোচিত এই হত্যাকান্ড ঘটান। দুই ভাই লস অ্যাঞ্জেলেসের পাহাড়ে একে একে সাত মেয়ে ও যুবতীকে এনে ধর্ষণ, নির্যাতন ও হত্যা করে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। এরপর বানোচি ওয়াশিংটনে আরও দুই যুবতীকে হত্যা করেন। ১৯৭৯ সালে পুলিশ বানোচিকে এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ ও গ্রেফতার করে। পরে কারাগারে বেরোয় ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ রহস্য। আদালতে বানোচি মিথ্যা সাক্ষী উপস্থাপন করেন। সেখানে বলা হয়, হিলসাইড স্ট্রাংলার এখনো পলাতক। যদিও তাঁর মিথ্যা সাক্ষ্য টেকেনি। সাজা ভোগের অন্তত ১০ বছর পর ১৯৮৯ সালে কেনেথ বানোচি পেন পল শার্লি জয়েস বুককে বিয়ে করেন। জানা গেছে, শার্লিকে আরেক খুনি ও ধর্ষণকারী টেড বান্ডি প্ররোচিত করেন।

 

এরিক মেনেন্ডেজ

ধনী বাবা-মার (জোসেফ ও মেরি) বড় সন্তান এরিক মেনেন্ডেজ। ১৯৯৬ সালে বাবা-মাকে হত্যার দায়ে জেলে যান এরিক ও লেইল। প্রথমে তাদের বিচারকার্য একই জুরিতে সম্পন্ন হয়। পরে আলাদাভাবে দুই ভাইয়ের বিচার করা হয়। আদালত এরিককেও মৃত্যুদন্ড দেয়। তবে পরবর্তীতে আদালত দুই ভাইকে আলাদাভাবে কারাভোগের রায় দেয়। ছোট ভাইয়ের মতো বড় ভাইও কারাগারে বিয়ে করেন। তবে ছোট ভাই লেইলের থেকে বড় ভাই এরিক দীর্ঘ সময় দাম্পত্য জীবন উপভোগ করেন। ১৯৯৯ সালে এরিক ফলসম কারাগারে পেন পল তাম্মি স্যাকোম্যানকে বিয়ে করেন। গণমাধ্যম সূত্রমতে তাম্মি জানান, আমাদের বিয়ের কেকটি সুন্দর ছিল। আজও এই দম্পতি কারাগারে তাঁদের বিবাহিত জীবন উপভোগ করে আসছেন। তাম্মি নিজের প্রকাশিত ‘দ্য সেড উইড নেভার মেক ইট : মাই লাইফ উইথ এরিক মেনেন্ডেজ’ বইয়ে নিজের বিবাহিত জীবনের নানা স্মৃতির কথা লিখেছেন। তাম্মি নিজের লেখা বইটি ২০১০ সালের শেষদিকে প্রকাশ করেছিলেন।

 

টেক্স ওয়াটসন

ম্যানসন পরিবারের আরেক সদস্য চার্লস টেক্স ওয়াটসন। ১৯৬৯ সালে শ্যারন টেটসহ পাঁচ হত্যা মামলায় ওয়াটসন জড়িত ছিলেন। এরপরই চলে যান লস অ্যাঞ্জেলেসে। সেখানে রোজমেরি নামের আরেক নারীকে হত্যা করেন।

দুই বছর পর ১৯৭১ সালে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। শ্যারন টেট হত্যা মামলায় ওয়াটসন দোষী সাব্যস্ত হলে আদালত তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন। ১৯৭৯ সালে সাজা ভোগ করা অবস্থায় ওয়াটসন কারাগারের আইন অনুযায়ী বিয়ে করেন। ক্রিস্টিন জোয়ান সেভেজ ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী। তবে এর আগে ১৯৭৫ সালে টেক্স ওয়াটসন খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।

১৯৯৬ সালে আদালত ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে আজীবন দাম্পত্য সফর নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। তবে এর আগেই এই দম্পতি চার সন্তানের জনক-জননী বনে যান। যদিও ২০০৩ সালের পর তাঁদের সংসার টেকেনি, বিচ্ছেদ ঘটে।

 

অ্যাঞ্জেলো বুনো

হত্যাকান্ডের অভিযোগে বানোচির বাড়ির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়।

অ্যাঞ্জেলো অ্যান্থনি বুনো, দুর্ধর্ষ এক খুনি। বুনো নিজেও ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ হত্যার সঙ্গে জড়িত। ১৯৭৭ সালে লস অ্যাঞ্জেলেস পাহাড়ে ৯ মেয়ে ও যুবতীকে হত্যা করেন বুনো। জানা গেছে, ধর্ষণ ও হত্যার শিকার মেয়ে ও যুবতীদের বয়স ছিল ১২ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। জঘন্যতম এই হত্যা সে সময় ব্যাপক সাড়া ফেলে। ১৯৭৯ সালে ওয়াশিংটনে কারেন ম্যান্ডিস এবং ডায়ান ওয়াইল্ডারকে ধর্ষণ ও হত্যার পর পুলিশ বানোচিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে গ্রেফতার করে এবং তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। হত্যাকান্ডের অভিযোগে বানোচির বাড়ির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়। বানোচি মৃত্যুদন্ড থেকে বাঁচার জন্য বুনোর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়। পুলিশ বানোচির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুনোকে গ্রেফতার করে। দীর্ঘ বিচারের পর ১৯৮২ সালে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়। চার বছর পর বুনো ক্রিস্টিন কিজুকাকে বিয়ে করেন। ক্রিস্টিন ক্যালিফোর্নিয়া কর্মচারী উন্নয়ন বিভাগের এক তত্ত্বাবধায়ক।

 

ভার্গ ভিকারনেস

তাঁর আসল নাম লুইস ক্যাশেট। তবে তিনি সবার কাছে ভার্গ ভিকারনেস নামে পরিচিত। ভার্গ একজন নরওয়েজিয়ান সংগীতশিল্পী। ব্ল্যাক মেটাল সংগীতের শিল্পী হলেও ভার্গ নানাবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৯৪ সালে ভার্গ হত্যা ও অগ্নিসংযোগের জন্য অভিযুক্ত হন। ১৯৯৩ সালে ইউরোনিমাসের সঙ্গে তাঁর শত্রুতা দেখা দেয়। এর সূত্র ধরেই ভার্গ অসলোয় নিজের অ্যাপার্টমেন্টে ইউরোনিমাসকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন। যদিও গণমাধ্যমগুলো সে সময় এর জন্য আরেক সংগীতশিল্পীকে দায়ী করেছিল। কারণ, নিহত ইউরোনিমাসের সঙ্গে ওই সংগীতশিল্পীর প্রকাশ্য বিরোধ ছিল। তবে পুলিশি তদন্তে ভার্গ দোষী সাব্যস্ত হন। আদালত তাঁকে ২১ বছরের কারাদন্ড দেণ। পরবর্তীতে সাজা কমিয়ে ১৫ বছরে আনা হয়েছিল। কারাভোগের সময় ভার্গ ভিকারনেস স্থানীয় একটি গির্জায় মেরি ক্যাশেটকে বিয়ে করেন। বর্তমানে ভার্গ-মেরি দম্পতি চার সন্তান নিয়ে ফ্রান্সে বসবাস করছেন। ২০১৩ সালে ভার্গের জীবনে আরেকটি ভয়ানক ঘটনা ঘটে। ওই বছর ভার্গ ও মেরিকে পুলিশ সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা করার সন্দেহে গ্রেফতার করেছিল। শেষ পর্যন্ত ফরাসি আদালতে তিনি ইহুদি-মুসলমানদের বিরুদ্ধে জাতিগত ঘৃণা ও উসকানিমূলক প্ররোচনা দেওয়ার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন।

এই বিভাগের আরও খবর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
সর্বশেষ খবর
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি
নাশকতার মামলায় মির্জা ফখরুলকে অব্যাহতি

নগর জীবন

সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান
সম্মাননা প্রদান অনুষ্ঠান

নগর জীবন