শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩

কারাগারে অন্যরকম বিয়ে

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে অন্যরকম বিয়ে

কেউ দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আবার কারও বিরুদ্ধে চলছে বিচার প্রক্রিয়া। এদের অধিকাংশই খুনি। কেউ কেউ আবার ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত। তবে এ তালিকায় উঠে আসা প্রত্যেকের মিল একটি জায়গায়। আর সেটি হচ্ছে কারাগারে বিয়ে।  আদালতের অনুমতি নিয়ে কারাগারে বিয়ের ঘটনা ঘটেছে অহরহ। কেউ কেউ আবার নিয়ম মেনে কারাবাসেই শুরু করেন নতুন দাম্পত্য জীবন। একেক দেশের আইন একেকভাবে বিষয়টি অনুমোদন করে।  কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত আসামি, যারা চৌদ্দ শিকের মধ্যে বিয়ে করেছেন

 

জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ কারাগারে বিয়ে করেন প্রেমিকাকে

বিশ্বের পরিচিত মুখ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা। যিনি ২০১০ সালে ফাঁস করেন পেন্টাগন ও যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ সামরিক ও কূটনৈতিক গোপন নথি। যা যুক্তরাষ্ট্র সরকার ও পেন্টাগনকে চরম বেকায়দায় ফেলে দেয়। তথ্য ফাঁস নিয়ে আলোচনা যখন তুঙ্গে তখন সুইডেনে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের মামলা হয়। গ্রেফতার এড়াতে ২০১২ সালে তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। তারপর থেকে তিনি সেখানেই ছিলেন। ২০১৯ সালে জামিনের শর্তভঙ্গের অভিযোগে অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য পুলিশ গ্রেফতার করে।

অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্যের বেলমার্শ কারাগার তাঁর দীর্ঘদিনের সঙ্গী স্টেলা মরিসকে বিয়ে করার অনুমতি দেয়। কারা বিভাগ জানায়, অন্য কারাবন্দিদের মতোই প্রচলিত নিয়মে কারা গভর্নর অ্যাসাঞ্জের আবেদন বিবেচনায় নিয়ে বিয়ের অনুমতি দিয়েছেন। স্টেলা মরিস বলেন, আশা করছি, আমাদের বিয়েতে আর কোনো বাধা আসবে না। যুক্তরাজ্যের বিবাহ আইন ১৯৮৩ অনুযায়ী বন্দিরা কারাগারে বিয়ের জন্য আবেদন করার সুযোগ পান। আবেদন মঞ্জুর হলে বন্দি ব্যক্তিকে নিজ খরচে বিয়ে করতে হয়। দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আইনজীবী স্টেলার সঙ্গে অ্যাসাঞ্জের পরিচয় হয় ২০১১ সালে। তখন মরিস অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী ছিলেন। এর আগে ২০১৫ সালে প্রেমে পড়ার দুই বছর পর তাঁরা বাগদান সম্পন্ন করেছিলেন।

 

সুসান অ্যাটকিনস

স্যাডি মে গ্রেটার্জ নামে সর্বাধিক পরিচিত ছিলেন সুসান অ্যাটকিনস। সুসান প্রথম আইনি ঝামেলায় পড়েন ১৯৬৬ সালে। তখন অবৈধ অস্ত্র বহন, চুরি ও ডাকাতির জন্য জেলে যান। তিন মাস পর জেল থেকে মুক্তি পান। পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে গ্যারি হিনম্যান হত্যাকান্ডে আবারও গ্রেফতার হন সুসান। এরপরই খুলতে থাকে আলোচিত শ্যারন টেট হত্যার রহস্য। সুসান ও তাঁর সহযোগীরা শ্যারন ও আরও চারজনকে হত্যা করেন। আদালত সুসানকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন। তবে ভাগ্য সহায় ছিল বলে তিনি বেঁচে যান। ক্যালিফোর্নিয়ায় তখন মৃত্যুদন্ড বিলুপ্ত ছিল। বিকল্প শাস্তিস্বরূপ তাঁকে যাবজ্জীবন কারাবরণ করতে হয়। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী সুসান দুইবার বিয়ে করেন। ১৯৮১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ায় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সুসান অ্যাটকিনস মিলিয়নিয়ার ডোনাল্ড লি লেইজারকে বিয়ে করেন। যদিও সেই সম্পর্কটি বেশি দিন টেকেনি। কারণ হিসেবে সুসান বলেন, লেইজার মিথ্যাবাদী ও প্রতারক। এর আগেও ৩৫টি বিয়ে করেন লেইজার। সুসান জীবনের শেষ সময় ব্রেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। একসময় তিনি পঙ্গু হয়ে যান।

 

টেড বান্ডি একজন দুর্ধর্ষ খুনি এবং ধর্ষক

আসল নাম থিওডোর রবার্ট বান্ডি। একজন দুর্ধর্ষ খুনি এবং ধর্ষক। ’৭০-এর দশকে কিংবা তার আগে বান্ডি অসংখ্য যুবতী মেয়েকে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা করেছিলেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করলেও তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এক দশক পর বান্ডি স্বীকার করেন আমেরিকার সাতটি অঙ্গরাজ্যে তিনি ৩০টির বেশি হত্যাকান্ড ঘটান। সব হত্যাকান্ডই ঘটান ১৯৭০-১৯৭৪ সালের মধ্যে। যদিও তাঁর প্রকৃত হত্যাকান্ডের সংখ্যা এখনো অজানা। তবে পুলিশের ধারণা, দুর্ধর্ষ এই খুনি আরও বেশি খুন এবং ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত। ১৯৭৫ সালে টেড বান্ডি গ্রেফতার হওয়ার আগে ক্যারল অ্যান বুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ক্যারল অ্যান বুন ছিলেন তালাকপ্রাপ্ত দুই সন্তানের জননী। ১৯৭৭ সালে বান্ডি প্রথমবার জেল থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। যদিও সেবার তিনি সফল হতে পারেননি। এরপর ১৯৮০ সালে বিচার চলাকালীন ফ্লোরিডার আদালতে বান্ডি-বুনের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৮২ সালে বান্ডি-বুন দম্পতি একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন এবং বান্ডি প্রথমবারের মতো বাবা হন।

 

লেইল মেনেন্ডেজ নানারকম অপরাধের সঙ্গে জড়িত

মা-বাবাকে হত্যার দায়ে ১৯৯৬ সালে দোষী সাব্যস্ত হন জোসেফ লেইল মেনেন্ডেজ। এর আগেও লেইল লোকচক্ষুর আড়ালে নানারকম অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। মা-বাবাকে হত্যায় লেইলের সঙ্গে ছিলেন তাঁরই ভাই এরিক মেনেন্ডেজ। লেইল আদালতকে জানান, তাঁরা বাবা-মাকে খুন করতে চাননি। বাবা-মা তাঁদের দুই ভাইয়ের বছরের পর বছর ধরে চলা যৌন, মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের কথা প্রকাশ করার হুমকি দিয়েছিলেন। তাই তাঁরা একরকম ভয় পেয়েই বাবা জোসেফের শটগান দিয়ে এই হত্যাকান্ড ঘটান। লেইল মেনেন্ডেজ কারাবাসকালীন দুইবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। প্রথমবার বিয়ে করেন প্রাক্তন মডেল আনা এরিকসনকে। যদিও সে সম্পর্কটি বেশিদূর এগোয়নি। বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে এরিকসন জানান, বিয়ের পরও কারাগারে লেইলের একাধিক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। দ্বিতীয় বিয়ে হয় ম্যাগাজিনের সম্পাদক রেবেকা স্নিডের সঙ্গে। যিনি একজন অ্যাটর্নি ছিলেন। এই সম্পর্কটিও বিচ্ছেদে রূপ নেয়। তাঁর অভিযোগ ছিল, লেইল সমকামী ব্যক্তিত্ব হিসেবে দ্বৈত জীবনযাপন করতেন।

 

কেনেথ বানোচি

নাম কেনেথ অ্যালেসিও বানোচি। খুন, অপহরণ ও ধর্ষণ, যা তাঁর কাছে ছিল কেবল ছেলেখেলা। তিনি ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ নামে বেশি পরিচিত। ১৯৭৯ সালে বানোচি ছিলেন লস অ্যাঞ্জেলেসের আতঙ্ক। ১৯৭৭-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বানোচি তাঁর চাচাতো ভাই অ্যাঞ্জেলো বুনোকে নিয়ে আলোচিত এই হত্যাকান্ড ঘটান। দুই ভাই লস অ্যাঞ্জেলেসের পাহাড়ে একে একে সাত মেয়ে ও যুবতীকে এনে ধর্ষণ, নির্যাতন ও হত্যা করে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। এরপর বানোচি ওয়াশিংটনে আরও দুই যুবতীকে হত্যা করেন। ১৯৭৯ সালে পুলিশ বানোচিকে এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ ও গ্রেফতার করে। পরে কারাগারে বেরোয় ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ রহস্য। আদালতে বানোচি মিথ্যা সাক্ষী উপস্থাপন করেন। সেখানে বলা হয়, হিলসাইড স্ট্রাংলার এখনো পলাতক। যদিও তাঁর মিথ্যা সাক্ষ্য টেকেনি। সাজা ভোগের অন্তত ১০ বছর পর ১৯৮৯ সালে কেনেথ বানোচি পেন পল শার্লি জয়েস বুককে বিয়ে করেন। জানা গেছে, শার্লিকে আরেক খুনি ও ধর্ষণকারী টেড বান্ডি প্ররোচিত করেন।

 

এরিক মেনেন্ডেজ

ধনী বাবা-মার (জোসেফ ও মেরি) বড় সন্তান এরিক মেনেন্ডেজ। ১৯৯৬ সালে বাবা-মাকে হত্যার দায়ে জেলে যান এরিক ও লেইল। প্রথমে তাদের বিচারকার্য একই জুরিতে সম্পন্ন হয়। পরে আলাদাভাবে দুই ভাইয়ের বিচার করা হয়। আদালত এরিককেও মৃত্যুদন্ড দেয়। তবে পরবর্তীতে আদালত দুই ভাইকে আলাদাভাবে কারাভোগের রায় দেয়। ছোট ভাইয়ের মতো বড় ভাইও কারাগারে বিয়ে করেন। তবে ছোট ভাই লেইলের থেকে বড় ভাই এরিক দীর্ঘ সময় দাম্পত্য জীবন উপভোগ করেন। ১৯৯৯ সালে এরিক ফলসম কারাগারে পেন পল তাম্মি স্যাকোম্যানকে বিয়ে করেন। গণমাধ্যম সূত্রমতে তাম্মি জানান, আমাদের বিয়ের কেকটি সুন্দর ছিল। আজও এই দম্পতি কারাগারে তাঁদের বিবাহিত জীবন উপভোগ করে আসছেন। তাম্মি নিজের প্রকাশিত ‘দ্য সেড উইড নেভার মেক ইট : মাই লাইফ উইথ এরিক মেনেন্ডেজ’ বইয়ে নিজের বিবাহিত জীবনের নানা স্মৃতির কথা লিখেছেন। তাম্মি নিজের লেখা বইটি ২০১০ সালের শেষদিকে প্রকাশ করেছিলেন।

 

টেক্স ওয়াটসন

ম্যানসন পরিবারের আরেক সদস্য চার্লস টেক্স ওয়াটসন। ১৯৬৯ সালে শ্যারন টেটসহ পাঁচ হত্যা মামলায় ওয়াটসন জড়িত ছিলেন। এরপরই চলে যান লস অ্যাঞ্জেলেসে। সেখানে রোজমেরি নামের আরেক নারীকে হত্যা করেন।

দুই বছর পর ১৯৭১ সালে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। শ্যারন টেট হত্যা মামলায় ওয়াটসন দোষী সাব্যস্ত হলে আদালত তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন। ১৯৭৯ সালে সাজা ভোগ করা অবস্থায় ওয়াটসন কারাগারের আইন অনুযায়ী বিয়ে করেন। ক্রিস্টিন জোয়ান সেভেজ ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী। তবে এর আগে ১৯৭৫ সালে টেক্স ওয়াটসন খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।

১৯৯৬ সালে আদালত ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে আজীবন দাম্পত্য সফর নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। তবে এর আগেই এই দম্পতি চার সন্তানের জনক-জননী বনে যান। যদিও ২০০৩ সালের পর তাঁদের সংসার টেকেনি, বিচ্ছেদ ঘটে।

 

অ্যাঞ্জেলো বুনো

হত্যাকান্ডের অভিযোগে বানোচির বাড়ির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়।

অ্যাঞ্জেলো অ্যান্থনি বুনো, দুর্ধর্ষ এক খুনি। বুনো নিজেও ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ হত্যার সঙ্গে জড়িত। ১৯৭৭ সালে লস অ্যাঞ্জেলেস পাহাড়ে ৯ মেয়ে ও যুবতীকে হত্যা করেন বুনো। জানা গেছে, ধর্ষণ ও হত্যার শিকার মেয়ে ও যুবতীদের বয়স ছিল ১২ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। জঘন্যতম এই হত্যা সে সময় ব্যাপক সাড়া ফেলে। ১৯৭৯ সালে ওয়াশিংটনে কারেন ম্যান্ডিস এবং ডায়ান ওয়াইল্ডারকে ধর্ষণ ও হত্যার পর পুলিশ বানোচিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে গ্রেফতার করে এবং তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। হত্যাকান্ডের অভিযোগে বানোচির বাড়ির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়। বানোচি মৃত্যুদন্ড থেকে বাঁচার জন্য বুনোর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়। পুলিশ বানোচির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুনোকে গ্রেফতার করে। দীর্ঘ বিচারের পর ১৯৮২ সালে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়। চার বছর পর বুনো ক্রিস্টিন কিজুকাকে বিয়ে করেন। ক্রিস্টিন ক্যালিফোর্নিয়া কর্মচারী উন্নয়ন বিভাগের এক তত্ত্বাবধায়ক।

 

ভার্গ ভিকারনেস

তাঁর আসল নাম লুইস ক্যাশেট। তবে তিনি সবার কাছে ভার্গ ভিকারনেস নামে পরিচিত। ভার্গ একজন নরওয়েজিয়ান সংগীতশিল্পী। ব্ল্যাক মেটাল সংগীতের শিল্পী হলেও ভার্গ নানাবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৯৪ সালে ভার্গ হত্যা ও অগ্নিসংযোগের জন্য অভিযুক্ত হন। ১৯৯৩ সালে ইউরোনিমাসের সঙ্গে তাঁর শত্রুতা দেখা দেয়। এর সূত্র ধরেই ভার্গ অসলোয় নিজের অ্যাপার্টমেন্টে ইউরোনিমাসকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন। যদিও গণমাধ্যমগুলো সে সময় এর জন্য আরেক সংগীতশিল্পীকে দায়ী করেছিল। কারণ, নিহত ইউরোনিমাসের সঙ্গে ওই সংগীতশিল্পীর প্রকাশ্য বিরোধ ছিল। তবে পুলিশি তদন্তে ভার্গ দোষী সাব্যস্ত হন। আদালত তাঁকে ২১ বছরের কারাদন্ড দেণ। পরবর্তীতে সাজা কমিয়ে ১৫ বছরে আনা হয়েছিল। কারাভোগের সময় ভার্গ ভিকারনেস স্থানীয় একটি গির্জায় মেরি ক্যাশেটকে বিয়ে করেন। বর্তমানে ভার্গ-মেরি দম্পতি চার সন্তান নিয়ে ফ্রান্সে বসবাস করছেন। ২০১৩ সালে ভার্গের জীবনে আরেকটি ভয়ানক ঘটনা ঘটে। ওই বছর ভার্গ ও মেরিকে পুলিশ সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা করার সন্দেহে গ্রেফতার করেছিল। শেষ পর্যন্ত ফরাসি আদালতে তিনি ইহুদি-মুসলমানদের বিরুদ্ধে জাতিগত ঘৃণা ও উসকানিমূলক প্ররোচনা দেওয়ার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন।

এই বিভাগের আরও খবর
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
সর্বশেষ খবর
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!
পাওয়ার ব্যাংক থেকে ইন্ডিগোর বিমানে আগুন!

এই মাত্র | পাঁচফোড়ন

আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা
আধুনিক বিশ্বের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় সিরাতচর্চা

২৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন
জমি নিয়ে চাচাতো ভাইদের সংঘর্ষে আহত ৫০ জন

৪২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়
লিভারপুলের ঘরের মাঠে ইউনাইটেডের দুর্দান্ত জয়

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?
পাকিস্তান-আফগানিস্তান যুদ্ধবিরতি টিকবে কতো দিন?

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা
বেরোবি বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে বক্তৃতা প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত
ফকিরাপুলে সৎ ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে অটোরিকশা চালক নিহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
জুবায়েদ হত্যার বিচার দাবিতে বংশাল থানার সামনে শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ
সাগরে লঘুচাপের আশঙ্কা, হতে পারে নিম্নচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক
ছাত্রদল নেতা জুবায়েদ হত্যার ঘটনায় তার ছাত্রী আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
হত্যাযজ্ঞে যুক্ত ১৭ ইসরায়েলি বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ
শেকৃবি উপাচার্য ও নিপসম অধ্যাপকের বিরুদ্ধে গবেষণাপত্র নকলের অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ
জবি ছাত্রদল নেতা হত্যার বিচার দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল ও সড়ক অবরোধ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?
হামাস জয়ী নাকি পরাজিত?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড
রোমাঞ্চকর জয়ে ভারতকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ইংল্যান্ড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?
ল্যুভর জাদুঘরে চুরি: কি কি ঘটলো আসলে?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে গলায় ফাঁস দিয়ে নারীর আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর
রূপনগরে আগুনে নিহত ১৪ জনের মরদেহ হস্তান্তর

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা
রাশিয়ার গ্যাস প্লান্টে ইউক্রেনের বড় হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা
চিকিৎসাবিজ্ঞানে যুগান্তকারী সাফল্য পেল কানাডা-চীনের বিজ্ঞানীরা

৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
৪৯তম বিসিএস প্রিলিমিনারি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার
মেক্সিকোর গুহায় দুই হাজার বছর আগের শিশু ও টিয়াপাখির মমি আবিষ্কার

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন
মোংলায় খালে ভেসে এলো মৃত কুমির, গলায় রশি ও আঘাতের চিহ্ন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন
রাজধানীর মতিঝিলে ভাইয়ের ছুরিকাঘাতে ভাই খুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা
কুমারখালীতে সাহিত্য আড্ডা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১
বান্দরবানে মদসহ গ্রেফতার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ
পুলিশের সব ইউনিটকে সর্বোচ্চ সতর্ক থাকার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা
গাজীপুরের কৃষি জমিতে বালু ভরাট, সাড়ে ৩ লাখ টাকা জরিমানা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট
গ্রহণযোগ্যতা হারিয়েছে বাংলাদেশি পাসপোর্ট

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বাড়িভাড়া সর্বনিম্ন ২০০০ টাকা নির্ধারণ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ
নতুন পদক্ষেপ, লাহোরে নাটকীয়ভাবে কমল ৭০ শতাংশ বায়ুদূষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান
ভারতকে আবারও পরমাণু বোমার হুঁশিয়ারি দিলেন পাকিস্তান সেনাপ্রধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল
শাপলা প্রতীক দেওয়া সম্ভব নয় : ইসি আনোয়ারুল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক
লেস্টারে ফিরে হামজার ঝলক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম
রাষ্ট্র ও সংবিধান থেকে নজর সরাতে পিআর আন্দোলন: নাহিদ ইসলাম

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন
জুলাই যোদ্ধাদের নিয়ে বক্তব্য এনসিপি আংশিক কাট করেছে : সালাহউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার
প্রতিদিন একটি শসা খেলে মিলবে যে উপকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?
স্টার্কের ১৭৬.৫ কিমি গতির ডেলিভারি: বিশ্বরেকর্ড না কি প্রযুক্তিগত ত্রুটি?

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের
আন্দোলন অব্যাহত রাখার ঘোষণা শিক্ষকদের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?
কানাডা কি সত্যিই হারিয়ে যাচ্ছে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র
ট্রাম্পবিরোধী ‘নো কিংস’ আন্দোলনে জনতার ঢল, উত্তাল যুক্তরাষ্ট্র

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস
‘হত্যাযজ্ঞ ও ধ্বংসের স্থপতি’ ইসরায়েলের ১৭ বিজ্ঞানীর তথ্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ
সৌদিতে হামলা মানেই যুক্তরাষ্ট্রে হামলা: নতুন প্রতিরক্ষা চুক্তির পথে রিয়াদ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত পাকিস্তান-আফগানিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ
আগুনে ক্ষতিগ্রস্তদের তিন দিন অতিরিক্ত ফ্লাইটের চার্জ মওকুফ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌
'‌সন্ধ্যা কাটে না, অথচ দিব্যি বছর ঘুরে বছর আসে'‌

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না
আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী স্ত্রী ভরণপোষণ চাইতে পারবেন না

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান
কারিনার সাথে দাম্পত্যে সুখী সাইফ, তবু অমৃতার স্মৃতিতে বারবার ফিরে যান

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম
জুলাই জাতীয় সনদে স্বাক্ষর করেছে গণফোরাম

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন
পুরান ঢাকায় ছুরিকাঘাতে জবি ছাত্রদল নেতা খুন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার
আন্দোলনরত শিক্ষকদের ক্লাসে ফিরে যাওয়ার আহ্বান শিক্ষা উপদেষ্টার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল
এনসিপিকে কেন শাপলা দেওয়া যাবে না, ব্যাখ্যা দিলেন নীলা ইসরাফিল

৩ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের
যাত্রীচাপ সামলাতে সময় বাড়ল মেট্রোরেল চলাচলের

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে
পাকিস্তানের ত্রিদেশীয় সিরিজে আফগানিস্তানের বদলে জিম্বাবুয়ে

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির
অস্ট্রেলিয়ায় বিলাসবহুল হোটেলের পুলে কুমির

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট
পিচ নিয়ে মুশফিকের রহস্যময় পোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী
হামলা-হেনস্তায় মনোবল হারাচ্ছে পুলিশ বাহিনী

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন
স্থানীয় মেম্বার বললেন টাকা লাগবে না, শুটিং করুন

শোবিজ

নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি
নাসুমে বাড়ল স্পিন শক্তি

মাঠে ময়দানে

কে এই বীরা বেদী
কে এই বীরা বেদী

শোবিজ

প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান
প্যারিস রোডে ভ্রাম্যমাণ বইয়ের দোকান

প্রাণের ক্যাম্পাস

কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন
কোন ভিত্তিতে জাতীয় নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি
গোল্ডেন বুট নিশ্চিত করেছেন লিওনেল মেসি

মাঠে ময়দানে

আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি
আমি, পাপিয়া এবং সেই রাজনীতি

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা
ইলিয়াস কাঞ্চনের আলোচিত তিন নায়িকা

শোবিজ

আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ
আইয়ুব বাচ্চুকে নিয়ে নয়া উদ্যোগ

শোবিজ

নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা
নিগারদের সামনে আজ শ্রীলঙ্কা

মাঠে ময়দানে

সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব
সাস্টের আন্তর্জাতিক সম্মেলনে গেস্ট অব অনার প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবদুর রব

প্রাণের ক্যাম্পাস

দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা
দক্ষিণ কোরিয়ায় আইএইউপির ৬০তম বার্ষিক সভা

প্রাণের ক্যাম্পাস

মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি
মাইলফলকের ম্যাচে নাইটের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার
দেশের সবচেয়ে উঁচু শহীদ মিনার

প্রাণের ক্যাম্পাস

বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’
বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবে ‘ইকো জেনেসিস’

প্রাণের ক্যাম্পাস

দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা
দেশজুড়ে জ্ঞানের উদ্দীপনা

প্রাণের ক্যাম্পাস

প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন
প্রাণের ক্যাম্পাসে আপনিও লিখুন

প্রাণের ক্যাম্পাস

মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া
মার্শের ব্যাটে সিরিজে এগিয়ে গেল অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে
সম্পদের পাহাড় যুক্তরাষ্ট্রে

প্রথম পৃষ্ঠা

মিরপুরের কালো উইকেট
মিরপুরের কালো উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাবিলার নবযাত্রা
সাবিলার নবযাত্রা

শোবিজ

শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী
শাশ্বত একাদশ চিত্র প্রদর্শনী

প্রাণের ক্যাম্পাস

আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স
আবাহনীকে হারাল ব্রাদার্স

মাঠে ময়দানে

ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত
ব্যবসায়ীদের মাথায় হাত

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
গণমাধ্যমকর্মীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ শুভ দীপাবলি
আজ শুভ দীপাবলি

পেছনের পৃষ্ঠা

মাইক ভাড়া করে গালাগাল
মাইক ভাড়া করে গালাগাল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে
প্রেমিককে হত্যাচেষ্টায় কারাগারে

দেশগ্রাম

হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ
হোটেলে নাশতা খেয়ে ছয়জন অসুস্থ

দেশগ্রাম