শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২০ আগস্ট, ২০২৩

কারাগারে অন্যরকম বিয়ে

আবদুল কাদের
প্রিন্ট ভার্সন
কারাগারে অন্যরকম বিয়ে

কেউ দন্ডপ্রাপ্ত আসামি আবার কারও বিরুদ্ধে চলছে বিচার প্রক্রিয়া। এদের অধিকাংশই খুনি। কেউ কেউ আবার ধর্ষণের দায়ে দোষী সাব্যস্ত। তবে এ তালিকায় উঠে আসা প্রত্যেকের মিল একটি জায়গায়। আর সেটি হচ্ছে কারাগারে বিয়ে।  আদালতের অনুমতি নিয়ে কারাগারে বিয়ের ঘটনা ঘটেছে অহরহ। কেউ কেউ আবার নিয়ম মেনে কারাবাসেই শুরু করেন নতুন দাম্পত্য জীবন। একেক দেশের আইন একেকভাবে বিষয়টি অনুমোদন করে।  কারাগারে সাজাপ্রাপ্ত আসামি, যারা চৌদ্দ শিকের মধ্যে বিয়ে করেছেন

 

জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ কারাগারে বিয়ে করেন প্রেমিকাকে

বিশ্বের পরিচিত মুখ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। উইকিলিকসের প্রতিষ্ঠাতা। যিনি ২০১০ সালে ফাঁস করেন পেন্টাগন ও যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ সামরিক ও কূটনৈতিক গোপন নথি। যা যুক্তরাষ্ট্র সরকার ও পেন্টাগনকে চরম বেকায়দায় ফেলে দেয়। তথ্য ফাঁস নিয়ে আলোচনা যখন তুঙ্গে তখন সুইডেনে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের বিরুদ্ধে যৌন নিপীড়নের মামলা হয়। গ্রেফতার এড়াতে ২০১২ সালে তিনি লন্ডনের ইকুয়েডর দূতাবাসে আশ্রয় নেন। তারপর থেকে তিনি সেখানেই ছিলেন। ২০১৯ সালে জামিনের শর্তভঙ্গের অভিযোগে অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্য পুলিশ গ্রেফতার করে।

অ্যাসাঞ্জকে যুক্তরাজ্যের বেলমার্শ কারাগার তাঁর দীর্ঘদিনের সঙ্গী স্টেলা মরিসকে বিয়ে করার অনুমতি দেয়। কারা বিভাগ জানায়, অন্য কারাবন্দিদের মতোই প্রচলিত নিয়মে কারা গভর্নর অ্যাসাঞ্জের আবেদন বিবেচনায় নিয়ে বিয়ের অনুমতি দিয়েছেন। স্টেলা মরিস বলেন, আশা করছি, আমাদের বিয়েতে আর কোনো বাধা আসবে না। যুক্তরাজ্যের বিবাহ আইন ১৯৮৩ অনুযায়ী বন্দিরা কারাগারে বিয়ের জন্য আবেদন করার সুযোগ পান। আবেদন মঞ্জুর হলে বন্দি ব্যক্তিকে নিজ খরচে বিয়ে করতে হয়। দক্ষিণ আফ্রিকান বংশোদ্ভূত আইনজীবী স্টেলার সঙ্গে অ্যাসাঞ্জের পরিচয় হয় ২০১১ সালে। তখন মরিস অ্যাসাঞ্জের আইনজীবী ছিলেন। এর আগে ২০১৫ সালে প্রেমে পড়ার দুই বছর পর তাঁরা বাগদান সম্পন্ন করেছিলেন।

 

সুসান অ্যাটকিনস

স্যাডি মে গ্রেটার্জ নামে সর্বাধিক পরিচিত ছিলেন সুসান অ্যাটকিনস। সুসান প্রথম আইনি ঝামেলায় পড়েন ১৯৬৬ সালে। তখন অবৈধ অস্ত্র বহন, চুরি ও ডাকাতির জন্য জেলে যান। তিন মাস পর জেল থেকে মুক্তি পান। পরবর্তীতে ১৯৬৯ সালে গ্যারি হিনম্যান হত্যাকান্ডে আবারও গ্রেফতার হন সুসান। এরপরই খুলতে থাকে আলোচিত শ্যারন টেট হত্যার রহস্য। সুসান ও তাঁর সহযোগীরা শ্যারন ও আরও চারজনকে হত্যা করেন। আদালত সুসানকে মৃত্যুদন্ড প্রদান করেন। তবে ভাগ্য সহায় ছিল বলে তিনি বেঁচে যান। ক্যালিফোর্নিয়ায় তখন মৃত্যুদন্ড বিলুপ্ত ছিল। বিকল্প শাস্তিস্বরূপ তাঁকে যাবজ্জীবন কারাবরণ করতে হয়। খ্রিস্ট ধর্মাবলম্বী সুসান দুইবার বিয়ে করেন। ১৯৮১ সালে ক্যালিফোর্নিয়ায় এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে সুসান অ্যাটকিনস মিলিয়নিয়ার ডোনাল্ড লি লেইজারকে বিয়ে করেন। যদিও সেই সম্পর্কটি বেশি দিন টেকেনি। কারণ হিসেবে সুসান বলেন, লেইজার মিথ্যাবাদী ও প্রতারক। এর আগেও ৩৫টি বিয়ে করেন লেইজার। সুসান জীবনের শেষ সময় ব্রেন ক্যান্সারে আক্রান্ত হন। একসময় তিনি পঙ্গু হয়ে যান।

 

টেড বান্ডি একজন দুর্ধর্ষ খুনি এবং ধর্ষক

আসল নাম থিওডোর রবার্ট বান্ডি। একজন দুর্ধর্ষ খুনি এবং ধর্ষক। ’৭০-এর দশকে কিংবা তার আগে বান্ডি অসংখ্য যুবতী মেয়েকে অপহরণ, ধর্ষণ ও হত্যা করেছিলেন। পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করলেও তিনি নিজেকে নির্দোষ দাবি করেন। এক দশক পর বান্ডি স্বীকার করেন আমেরিকার সাতটি অঙ্গরাজ্যে তিনি ৩০টির বেশি হত্যাকান্ড ঘটান। সব হত্যাকান্ডই ঘটান ১৯৭০-১৯৭৪ সালের মধ্যে। যদিও তাঁর প্রকৃত হত্যাকান্ডের সংখ্যা এখনো অজানা। তবে পুলিশের ধারণা, দুর্ধর্ষ এই খুনি আরও বেশি খুন এবং ধর্ষণের সঙ্গে জড়িত। ১৯৭৫ সালে টেড বান্ডি গ্রেফতার হওয়ার আগে ক্যারল অ্যান বুনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। ক্যারল অ্যান বুন ছিলেন তালাকপ্রাপ্ত দুই সন্তানের জননী। ১৯৭৭ সালে বান্ডি প্রথমবার জেল থেকে পালানোর চেষ্টা করেছিলেন। যদিও সেবার তিনি সফল হতে পারেননি। এরপর ১৯৮০ সালে বিচার চলাকালীন ফ্লোরিডার আদালতে বান্ডি-বুনের বিয়ে অনুষ্ঠিত হয়। ১৯৮২ সালে বান্ডি-বুন দম্পতি একটি কন্যাসন্তানের জন্ম দেন এবং বান্ডি প্রথমবারের মতো বাবা হন।

 

লেইল মেনেন্ডেজ নানারকম অপরাধের সঙ্গে জড়িত

মা-বাবাকে হত্যার দায়ে ১৯৯৬ সালে দোষী সাব্যস্ত হন জোসেফ লেইল মেনেন্ডেজ। এর আগেও লেইল লোকচক্ষুর আড়ালে নানারকম অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। মা-বাবাকে হত্যায় লেইলের সঙ্গে ছিলেন তাঁরই ভাই এরিক মেনেন্ডেজ। লেইল আদালতকে জানান, তাঁরা বাবা-মাকে খুন করতে চাননি। বাবা-মা তাঁদের দুই ভাইয়ের বছরের পর বছর ধরে চলা যৌন, মানসিক ও শারীরিক নির্যাতনের কথা প্রকাশ করার হুমকি দিয়েছিলেন। তাই তাঁরা একরকম ভয় পেয়েই বাবা জোসেফের শটগান দিয়ে এই হত্যাকান্ড ঘটান। লেইল মেনেন্ডেজ কারাবাসকালীন দুইবার বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন। প্রথমবার বিয়ে করেন প্রাক্তন মডেল আনা এরিকসনকে। যদিও সে সম্পর্কটি বেশিদূর এগোয়নি। বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে এরিকসন জানান, বিয়ের পরও কারাগারে লেইলের একাধিক মেয়ের সঙ্গে সম্পর্ক ছিল। দ্বিতীয় বিয়ে হয় ম্যাগাজিনের সম্পাদক রেবেকা স্নিডের সঙ্গে। যিনি একজন অ্যাটর্নি ছিলেন। এই সম্পর্কটিও বিচ্ছেদে রূপ নেয়। তাঁর অভিযোগ ছিল, লেইল সমকামী ব্যক্তিত্ব হিসেবে দ্বৈত জীবনযাপন করতেন।

 

কেনেথ বানোচি

নাম কেনেথ অ্যালেসিও বানোচি। খুন, অপহরণ ও ধর্ষণ, যা তাঁর কাছে ছিল কেবল ছেলেখেলা। তিনি ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ নামে বেশি পরিচিত। ১৯৭৯ সালে বানোচি ছিলেন লস অ্যাঞ্জেলেসের আতঙ্ক। ১৯৭৭-১৯৭৯ সাল পর্যন্ত বানোচি তাঁর চাচাতো ভাই অ্যাঞ্জেলো বুনোকে নিয়ে আলোচিত এই হত্যাকান্ড ঘটান। দুই ভাই লস অ্যাঞ্জেলেসের পাহাড়ে একে একে সাত মেয়ে ও যুবতীকে এনে ধর্ষণ, নির্যাতন ও হত্যা করে ব্যাপক সাড়া ফেলেন। এরপর বানোচি ওয়াশিংটনে আরও দুই যুবতীকে হত্যা করেন। ১৯৭৯ সালে পুলিশ বানোচিকে এই হত্যাকান্ডে সন্দেহ ও গ্রেফতার করে। পরে কারাগারে বেরোয় ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ রহস্য। আদালতে বানোচি মিথ্যা সাক্ষী উপস্থাপন করেন। সেখানে বলা হয়, হিলসাইড স্ট্রাংলার এখনো পলাতক। যদিও তাঁর মিথ্যা সাক্ষ্য টেকেনি। সাজা ভোগের অন্তত ১০ বছর পর ১৯৮৯ সালে কেনেথ বানোচি পেন পল শার্লি জয়েস বুককে বিয়ে করেন। জানা গেছে, শার্লিকে আরেক খুনি ও ধর্ষণকারী টেড বান্ডি প্ররোচিত করেন।

 

এরিক মেনেন্ডেজ

ধনী বাবা-মার (জোসেফ ও মেরি) বড় সন্তান এরিক মেনেন্ডেজ। ১৯৯৬ সালে বাবা-মাকে হত্যার দায়ে জেলে যান এরিক ও লেইল। প্রথমে তাদের বিচারকার্য একই জুরিতে সম্পন্ন হয়। পরে আলাদাভাবে দুই ভাইয়ের বিচার করা হয়। আদালত এরিককেও মৃত্যুদন্ড দেয়। তবে পরবর্তীতে আদালত দুই ভাইকে আলাদাভাবে কারাভোগের রায় দেয়। ছোট ভাইয়ের মতো বড় ভাইও কারাগারে বিয়ে করেন। তবে ছোট ভাই লেইলের থেকে বড় ভাই এরিক দীর্ঘ সময় দাম্পত্য জীবন উপভোগ করেন। ১৯৯৯ সালে এরিক ফলসম কারাগারে পেন পল তাম্মি স্যাকোম্যানকে বিয়ে করেন। গণমাধ্যম সূত্রমতে তাম্মি জানান, আমাদের বিয়ের কেকটি সুন্দর ছিল। আজও এই দম্পতি কারাগারে তাঁদের বিবাহিত জীবন উপভোগ করে আসছেন। তাম্মি নিজের প্রকাশিত ‘দ্য সেড উইড নেভার মেক ইট : মাই লাইফ উইথ এরিক মেনেন্ডেজ’ বইয়ে নিজের বিবাহিত জীবনের নানা স্মৃতির কথা লিখেছেন। তাম্মি নিজের লেখা বইটি ২০১০ সালের শেষদিকে প্রকাশ করেছিলেন।

 

টেক্স ওয়াটসন

ম্যানসন পরিবারের আরেক সদস্য চার্লস টেক্স ওয়াটসন। ১৯৬৯ সালে শ্যারন টেটসহ পাঁচ হত্যা মামলায় ওয়াটসন জড়িত ছিলেন। এরপরই চলে যান লস অ্যাঞ্জেলেসে। সেখানে রোজমেরি নামের আরেক নারীকে হত্যা করেন।

দুই বছর পর ১৯৭১ সালে পুলিশ তাঁকে গ্রেফতার করে। শ্যারন টেট হত্যা মামলায় ওয়াটসন দোষী সাব্যস্ত হলে আদালত তাঁকে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেন। ১৯৭৯ সালে সাজা ভোগ করা অবস্থায় ওয়াটসন কারাগারের আইন অনুযায়ী বিয়ে করেন। ক্রিস্টিন জোয়ান সেভেজ ছিলেন তাঁর সহধর্মিণী। তবে এর আগে ১৯৭৫ সালে টেক্স ওয়াটসন খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন।

১৯৯৬ সালে আদালত ক্যালিফোর্নিয়া ডিপার্টমেন্ট অব কারেকশন অ্যান্ড রিহ্যাবিলিটেশন সেন্টারে আজীবন দাম্পত্য সফর নিষিদ্ধ ঘোষণা করেন। তবে এর আগেই এই দম্পতি চার সন্তানের জনক-জননী বনে যান। যদিও ২০০৩ সালের পর তাঁদের সংসার টেকেনি, বিচ্ছেদ ঘটে।

 

অ্যাঞ্জেলো বুনো

হত্যাকান্ডের অভিযোগে বানোচির বাড়ির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়।

অ্যাঞ্জেলো অ্যান্থনি বুনো, দুর্ধর্ষ এক খুনি। বুনো নিজেও ‘হিলসাইড স্ট্রাংলার’ হত্যার সঙ্গে জড়িত। ১৯৭৭ সালে লস অ্যাঞ্জেলেস পাহাড়ে ৯ মেয়ে ও যুবতীকে হত্যা করেন বুনো। জানা গেছে, ধর্ষণ ও হত্যার শিকার মেয়ে ও যুবতীদের বয়স ছিল ১২ থেকে ২৮ বছরের মধ্যে। জঘন্যতম এই হত্যা সে সময় ব্যাপক সাড়া ফেলে। ১৯৭৯ সালে ওয়াশিংটনে কারেন ম্যান্ডিস এবং ডায়ান ওয়াইল্ডারকে ধর্ষণ ও হত্যার পর পুলিশ বানোচিকে হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার সন্দেহে গ্রেফতার করে এবং তাঁরা তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। হত্যাকান্ডের অভিযোগে বানোচির বাড়ির যথেষ্ট প্রমাণ পাওয়া যায়। বানোচি মৃত্যুদন্ড থেকে বাঁচার জন্য বুনোর বিরুদ্ধে সাক্ষ্য দেয়। পুলিশ বানোচির সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে বুনোকে গ্রেফতার করে। দীর্ঘ বিচারের পর ১৯৮২ সালে যাবজ্জীবন কারাদন্ড দেয়। চার বছর পর বুনো ক্রিস্টিন কিজুকাকে বিয়ে করেন। ক্রিস্টিন ক্যালিফোর্নিয়া কর্মচারী উন্নয়ন বিভাগের এক তত্ত্বাবধায়ক।

 

ভার্গ ভিকারনেস

তাঁর আসল নাম লুইস ক্যাশেট। তবে তিনি সবার কাছে ভার্গ ভিকারনেস নামে পরিচিত। ভার্গ একজন নরওয়েজিয়ান সংগীতশিল্পী। ব্ল্যাক মেটাল সংগীতের শিল্পী হলেও ভার্গ নানাবিধ অপরাধের সঙ্গে জড়িত ছিলেন। ১৯৯৪ সালে ভার্গ হত্যা ও অগ্নিসংযোগের জন্য অভিযুক্ত হন। ১৯৯৩ সালে ইউরোনিমাসের সঙ্গে তাঁর শত্রুতা দেখা দেয়। এর সূত্র ধরেই ভার্গ অসলোয় নিজের অ্যাপার্টমেন্টে ইউরোনিমাসকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করেন। যদিও গণমাধ্যমগুলো সে সময় এর জন্য আরেক সংগীতশিল্পীকে দায়ী করেছিল। কারণ, নিহত ইউরোনিমাসের সঙ্গে ওই সংগীতশিল্পীর প্রকাশ্য বিরোধ ছিল। তবে পুলিশি তদন্তে ভার্গ দোষী সাব্যস্ত হন। আদালত তাঁকে ২১ বছরের কারাদন্ড দেণ। পরবর্তীতে সাজা কমিয়ে ১৫ বছরে আনা হয়েছিল। কারাভোগের সময় ভার্গ ভিকারনেস স্থানীয় একটি গির্জায় মেরি ক্যাশেটকে বিয়ে করেন। বর্তমানে ভার্গ-মেরি দম্পতি চার সন্তান নিয়ে ফ্রান্সে বসবাস করছেন। ২০১৩ সালে ভার্গের জীবনে আরেকটি ভয়ানক ঘটনা ঘটে। ওই বছর ভার্গ ও মেরিকে পুলিশ সন্ত্রাসী হামলার পরিকল্পনা করার সন্দেহে গ্রেফতার করেছিল। শেষ পর্যন্ত ফরাসি আদালতে তিনি ইহুদি-মুসলমানদের বিরুদ্ধে জাতিগত ঘৃণা ও উসকানিমূলক প্ররোচনা দেওয়ার জন্য দোষী সাব্যস্ত হন।

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক
হবিগঞ্জে র‌্যাবের অভিযানে ভুয়া নারী চিকিৎসক আটক

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি
কিউএস র‌্যাঙ্কিংয়ে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শীর্ষে গাকৃবি

৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
শরীয়তপুর-৩ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের
ঘরের মাঠে টানা ১১ সিরিজ জয় নিউজিল্যান্ডের

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব
কিবরিয়া হত্যায় ৩০ হাজার টাকার চুক্তি হয় : র‌্যাব

১১ মিনিট আগে | নগর জীবন

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা
ধুরন্ধর সিনেমার ‘বাস্তব’ চরিত্রদের বের করে ফেলল নেটিজেনরা

১৫ মিনিট আগে | শোবিজ

নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন
নবম পে–স্কেল বাস্তবায়নের দাবিতে ইবিতে কর্মচারীদের মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড
অর্থ আত্মসাৎ ও প্রতারণার দায়ে সাবেক প্রধান শিক্ষকের ৭ বছরের কারাদণ্ড

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা
কেরানীগঞ্জে ডাকাত সন্দেহে যুবককে পিটিয়ে হত্যা

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকিট পেল যারা

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’
‘নির্বাচনের শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকার ও কমিশনকেই নিতে হবে’

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত
কেনিয়ায় বন্যায় হাজারো মানুষ বাস্তুচ্যুত

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি
ডেঙ্গুতে ৬ জনের প্রাণহানি

৩৪ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর
সন্ত্রাসী কাজ করে কিছু মানুষ, কলঙ্ক দেওয়া হয় সব কাশ্মীরিকে: ওমর

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা
শান্তিপূর্ণ নির্বাচন আয়োজনে সামরিক বাহিনীর সহায়তা চাইলেন প্রধান উপদেষ্টা

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত
ভূমধ্যসাগরে নৌকা ডুবে গোপালগঞ্জের ২ যুবক নিহত

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় দিবস উদযাপন করলো বসুন্ধরা নিবাসী চবিয়ানরা

৪০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার
নভেম্বরের ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৯০ কোটি ডলার

৪১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর
ব্যাট দিয়ে স্ট্যাম্পে আঘাত করায় শাস্তি পেলেন বাবর

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা
প্রকৃতিতে উঁকি দিচ্ছে শীত, বাড়ছে লেপ-তোশকের চাহিদা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন
দাউদের ডান হাত থেকে নাম্বার ওয়ান শত্রু রাজনের উত্থান-পতন

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠাতে শর্ত শিথিল করতে বলেছি : আসিফ নজরুল

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯
ইউক্রেনে রাতভর ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার, নিহত ৯

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
চট্টগ্রামে আগ্নেয়াস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি
জকসু নির্বাচন উপলক্ষে ৯ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ থাকবে উন্মুক্ত লাইব্রেরি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর
২০ বছরের ছোট অভিনেত্রীর সঙ্গে জুটি, যা বললেন রণবীর

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’
তৃতীয় বিয়ে ভাঙার সংবাদ দিয়ে অভিনেত্রী বললেন ‌‘খুব শান্তিতে আছি’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন
আশুলিয়ায় চলন্ত শ্রমিকবাহী বাসে আগুন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা
তারেক রহমানের জন্মদিন নিয়ে বিএনপির বিশেষ নির্দেশনা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা
এক সময় যারা মানুষকে ফাঁসি দিয়েছে, আজ তাদেরই ফাঁসির রায় হয়েছে: ধর্ম উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?
খাঁটি গুড় চিনবেন কীভাবে?

২০ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ
ট্রাম্পের শুল্ক সত্ত্বেও যুক্তরাষ্ট্রে ভারতের রপ্তানি বেড়েছে ১৪ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন