শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৯ জানুয়ারি, ২০১৭ আপডেট:

বিএনপি কি আগামী নির্বাচনও বর্জন করবে?

কাজী সিরাজ
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
বিএনপি কি আগামী নির্বাচনও বর্জন করবে?

এক.

নির্বাচন কমিশন গঠনের লক্ষ্যে মহামান্য রাষ্ট্রপতি যে সার্চ কমিটি ঘোষণা করেছেন তাতে ঘোর আপত্তি জানিয়েছে বিএনপি। দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় বলেছেন, ‘এ সার্চ কমিটি হয়েছে আওয়ামী লীগের কমিটি।’ কমিটিতে দুজন কর্মরত বিচারপতি, দুজন বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক এবং দুজন সাংবিধানিক পদাধিকারকে রাখা হয়েছে।  আইন পেশা ও আমলাতন্ত্রের বিষয়-বিশেষজ্ঞ কর্মরত কাউকে রাখা হয়নি। কমিটির প্রধান এর আগে মরহুম রাষ্ট্রপতি জিল্লুর রহমান মনোনীত সার্চ কমিটিরও প্রধান ছিলেন এবং সেই কমিটির সুপারিশে বিরোধী পক্ষের ভাষায় বর্তমান বিতর্কিত রকিব-কমিশন গঠিত হয়েছে বলে বিএনপি হয়তো ভয় পাচ্ছে। তাছাড়া বিশ্ববিদ্যালয়ের যে দুজন শিক্ষককে মনোনীত করা হয়েছে তারা দুজনই সরকার সমর্থক নীলদল-হলুদ দলের সমর্থক। সাংবিধানিক পদাধিকারী দুজনও সরকারের পছন্দের নিযুক্ত। খটকা বিএনপির কেন, অন্য কারও লাগতে পারে। তাই বলে তাত্ক্ষণিক প্রতিক্রিয়া দেওয়া এবং রাষ্ট্রপতি মনোনীত কমিটিকে সরকারদলীয় কমিটি বলে অভিহিত করার অর্থ রাষ্ট্রপতিকে বিব্রত করা। এটা কি তারা জানতেন না যে, প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করেই ‘রাষ্ট্রপতি তার কার্য সম্পাদন’ করবেন। তো তেমন কমিটি বিএনপিকে সন্তুষ্ট করার জন্য করা হবে ভাবলেন কী করে? যাদের নিয়ে কমিটি করা হয়েছে দলবিশেষের প্রতি কারও সমর্থন থাকলেও একজন ছাড়া বাকিদের কাছ থেকে ভালো ভূমিকা আশা করা যায় বলেও মনে করছেন অনেকে। বিএনপির অপেক্ষা করে প্রতিক্রিয়া দেওয়া উচিত ছিল। তাদের মাথায় রাখতে হবে আগামী সংসদ নির্বাচন। সে নির্বাচনে তারা যদি অংশগ্রহণ করতে চায় তাহলে কিছু অপছন্দের বিষয় ইগনোর করে তাদের মূল বিষয়ে দৃষ্টি ও শক্তি নিবদ্ধ করতে হবে। মনে রাখতে হবে নির্বাচনে অংশগ্রহণের ‘নিয়ত’ থাকলে নতুন নির্বাচন কমিশনের ব্যাপারে এখনই নেতিবাচক অবস্থান নিয়ে নিলে তারা কি লাভবান হবেন? আর তারা যদি নির্বাচন কমিশন গঠনের ব্যাপারে সরকারের ওপর একটা চাপ রাখতে চায় তাহলেও এগোতে হবে সতর্কতার সঙ্গে। বিএনপি আগামী নির্বাচনও বর্জন করবে এমন ধারণা যাতে জনমনে সৃষ্টি না হয়। তাহলে বিএনপির ভোটাররা ‘নতুন ভোট বাক্সের’ বিষয় মাথায় ঢুকিয়ে ফেলতে পারে। তাছাড়া যারা নির্বাচন করতে আগ্রহী তারাও দ্বিধাদ্বন্দ্বে পড়ে যেতে পারেন। খুঁজতে পারেন নতুন পথ।

দুই.

সরকার বলছে দেশে গণতন্ত্র আছে, সরকারের প্রধান প্রতিপক্ষ মাঠের প্রকৃত বিরোধী দল বিএনপি এবং তার মিত্ররা বলছে দেশে গণতন্ত্র নেই। অধ্যাপক ডাক্তার বদরুদ্দোজা চৌধুরীর বিকল্প ধারা, ডক্টর কামাল হোসেনের গণফোরাম, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর কৃষক-শ্রমিক জনতা লীগ, সিপিবি, বাসদসহ নিবন্ধিত ও নিবন্ধনহীন আরও অনেক দলই বলছে দেশে গণতন্ত্রের দশা খুবই খারাপ। আমাদের এ ভূখণ্ডে গণতন্ত্রের ‘স্বাস্থ্য’ প্রায়ই খারাপ থেকেছে। গণতন্ত্রের ‘স্বাস্থ্যোদ্ধারের’ চেষ্টাও হয়েছে অবিরাম। কখনো কখনো সে ‘স্বাস্থ্য’ কিছুটা ভালোও হয়েছে। আমাদের দেশের রাজনৈতিক দলগুলোতে এখন যে ‘কীর্তিমানরা’ আছেন, তাদের মধ্যে পাকিস্তান আমলের গণতান্ত্রিক সংগ্রামে অংশগ্রহণের, এমনকি তা প্রত্যক্ষ করার অভিজ্ঞতাসম্পন্ন লোক ধীরে ধীরে একেবারেই কমে আসছে। এখন আবার রাজনৈতিক লেখাপড়া করার লোকও ‘দুষ্প্রাপ্য’ হয়ে যাচ্ছে। ফলে রাজনৈতিক ইতিহাসজ্ঞানের সীমাবদ্ধতার কথা তারা অস্বীকার করতে পারবেন না। সরকারি দলে যেমন, বিরোধী দলেও তেমন। সরকার নিজেদের নির্বাচিত সরকার হিসেবে দাবি করে বলছে, যেহেতু সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতায় ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দেশে একটি সংসদ নির্বাচন (১০ম সংসদ) হয়েছিল এবং সেই নির্বাচনে ‘সংখ্যাগরিষ্ঠ’ আসনে বিজয়ী হয়ে তারা সরকার গঠন করেছে, তাই এ সরকার একটি গণতান্ত্রিক সরকার। গণতন্ত্র নেই কোথায়? কিন্তু নির্বাচনটি কেমন হয়েছিল, দেশ-দুনিয়ার মানুষ সে নির্বাচন সম্পর্কে কী বলেছে, এখনো কী ধারণা পোষণ করে তা বলছে না। আর নির্বাচনই কী গণতন্ত্রের সব? একটি ভালো নির্বাচনের মাধ্যমে গঠিত সরকারের আমলেও যদি আইনের শাসন না থাকে, বিচার বিভাগের কার্যকর স্বাধীনতা না থাকে, ভিন্ন মতাবলম্বীর বাক, ব্যক্তি স্বাধীনতা, সভা-সমাবেশের স্বাধীনতা, রাষ্ট্রশাসনের সব পর্যায়ে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাপনা, ব্যবসা-বাণিজ্যসহ সব উন্নয়নমূলক কর্মকাণ্ডে প্রকৃত স্টেকহোল্ডারদের অংশগ্রহণের নিশ্চয়তা, মানুষের সৎ উপার্জিত সম্পদের সুরক্ষা ও সর্বস্তরে দুর্নীতি প্রতিরোধের নিশ্চয়তা ও চর্চা না থাকে, তেমন সরকারকেও আর গণতান্ত্রিক সরকার বলা চলে না। মানুষের আবেগ-অনুভূতি এবং ভয়কে পুঁজি করেও একটি গণতান্ত্রিক সরকার কর্তৃত্ববাদী ও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠতে পারে। সম্প্রতি পোপ ফ্রান্সিস এমন একটি কঠিন উচ্চারণ করে বিশ্বব্যাপী এ প্রবণতায় তার উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। ক্ষমতাসীনরা ভাবছেন না পাকিস্তান আমলে গণতন্ত্রের জন্য এ ভূখণ্ডে কী তীব্র লড়াই হয়েছে। মজলুম জননেতা মওলানা ভাসানী, হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানসহ এদেশের বাম প্রগতিশীল ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের নেতারা কী অসীম ত্যাগ স্বীকার করেছেন। শক্তি প্রয়োগ করে, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস চালিয়ে শেষ পর্যন্ত শেষ রক্ষা করতে পারেনি শাসকরা। আবার যারা বিরোধী দলে আছেন, তারা স্মরণ করতে পারছেন না, সাহসী গণআন্দোলন ও ত্যাগ-তিতিক্ষা ছাড়া শৃঙ্খলিত গণতন্ত্রকে পুনরুদ্ধার করা সম্ভব নয়। পাকিস্তান আমলে তো বটেই, স্বাধীন বাংলাদেশেও গণতন্ত্রের জন্য সংগ্রাম হয়েছে প্রায় সব সরকারের আমলেই। হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের শাসনামলে যেমন লড়াই হয়েছে, তেমনি গণতন্ত্রের লড়াই হয়েছে বেগম খালেদা জিয়া এবং শেখ হাসিনার অতীত আমলেও। পাকিস্তান আমলে যেমন ধারাবাহিকভাবে ছাত্রসমাজ সামনে থেকে স্বৈর ও সামরিক শাসনকে চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিয়েছে, সর্বদলীয় ছাত্র ঐক্য গড়ে ১১ দফা আন্দোলনের মাধ্যমে সামরিক স্বৈরাচারের মসনদ টলিয়ে দিয়ে সত্তরের নির্বাচন ও একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে যুগান্তকারী ভূমিকা পালন করেছে, নব্বইয়ের ঐতিহাসিক গণঅভ্যুত্থানেও সর্বদলীয় ঐক্য গড়ে ছাত্রসমাজ এরশাদের পতনকে অনিবার্য করতে বলিষ্ঠ ও সাহসী ভূমিকা পালন করেছে। ঊনসত্তরের সেই তোফায়েল, কামরান, নূরে আলম সিদ্দিকী, শাজাহান সিরাজ, রব, মাখন, মোস্তফা জামাল হায়দার, মাহবুবউল্লাহ, সাইফুদ্দিন আহমেদ মানিক, শামসুদ্দোজা, মাহবুবুল হক দোলন প্রমুখ এবং নব্বইয়ের আমান, খোকন, আলম, হাবিব, অসীম কুমার, টিংকু, প্রধান, সাইফুদ্দিন মনি, সুরঞ্জন ঘোষ, শিরিন সুলতানা (রোকেয়া হলের নির্বাচিত ভিপি) প্রমুখের মতো ছাত্রনেতার জন্ম এখন হয় না কেন, হচ্ছে না কেন? ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়সহ কোনো কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে গত ২৬ বছর কোনো ছাত্র সংসদ নির্বাচনই হচ্ছে না। রাজনৈতিক দলের ভুলেই ছাত্র আন্দোলনের আজ এ দশা। গণতন্ত্র রুগ্ন।

সরকার বলছে দেশে গণতন্ত্র আছে, তবে একটু কম আছে। তাদের তত্ত্ব হচ্ছে ‘অধিক উন্নয়ন, কম গণতন্ত্র’, আবার তাদের অতি উৎসাহীরা বলেন, ‘আগে উন্নয়ন পরে গণতন্ত্র।’ কিন্তু বিশ্বব্যাপী সত্য হচ্ছে উন্নয়ন ও গণতন্ত্র অবিচ্ছিন্ন ও অবিচ্ছেদ্য বিষয়। উন্নয়নহীন গণতন্ত্র যেমন অর্থহীন, তেমনি গণতন্ত্রহীন উন্নয়নে উন্নয়ন হয় ক্ষমতার আশেপাশে থাকা কিছু চিহ্নিত লোকের, মুষ্টিমেয় সুবিধাভোগীর। এদের রক্ষার জন্য— যেমন রেন্টাল ও কুইক রেন্টালের মালিকদের রক্ষার জন্য সংসদে ইনডেমনিটি (দায়মুক্তি) বিল পাস হয়, রাষ্ট্র তাদের সুরক্ষা দেয়, কিন্তু জনগণের প্রত্যক্ষ সংশ্লিষ্টতাহীন, জবাবদিহিতাহীন, আইনের শাসনহীন, বিচার বিভাগের প্রকৃত স্বাধীনতাহীন, জনগণের ভোটাধিকারসহ মৌলিক অধিকারহীন শৃঙ্খলিত গণতন্ত্রের উন্নয়নে ব্যাপক জনগণের কোনো উন্নয়ন হয় না। বড় বড় কর্মযজ্ঞে বড় বড় দুর্নীতির বিষবৃক্ষ মহীরুহ রূপ ধারণ করে। বিরোধী দল বলছে গণতন্ত্র নেই। কিন্তু এটা গত্বাঁধা একটা মুখের বুলিতে পরিণত হয়েছে বিএনপির। সন্দেহ নেই দলটি বিপুলভাবে জনসমর্থিত। কিন্তু ভীতু, দুর্বল নেতৃত্ব ও সাংগঠনিক ভঙ্গুর দশার কারণে সরকারের বিরুদ্ধে জনগণকে নিয়ে মাঠে নামতে পারছে না। গণতন্ত্র নেই বলছেন, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনার জন্য কী করছেন? জবাব একটাই, মামলা-মোকদ্দমা, জেল-জুলুম, গুম-হত্যার ভয়ে নামা যাচ্ছে না। কখনো কি কোনো সরকার বিএনপির মিটিং, মিছিল, বিক্ষোভের জন্য রাজপথে ফুল বিছিয়ে রেখেছিল? এরশাদ আমলে বিএনপির কজন পরিচিত নেতা জেলের বাইরে ছিলেন? শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের আমলে? রাজনীতিতে ফুলের মালা আর জেলের তালার দূরত্ব খুব বেশি থাকে না এটা সবার জানা। আদর্শের লড়াইয়ে প্রাণও যায়। এক সময় জেলের ঝুঁকি যেমন নিয়েছেন, গুলির মুখেও দাঁড়িয়েছেন। তখন পারার আর এখন না পারার কারণ খুব একটা দুর্বোধ্য নয়। এখন যারা বিএনপিতে বড় বড় পদপ্রাপ্ত হয়েছেন তাদের রাজনীতিতে বা দলে প্রবেশকালের অর্থবিত্তের সঙ্গে বর্তমান অর্থবিত্তের একটা হিসাব কষলেই স্পষ্ট হয়ে যাবে সব। আসলে সব নষ্টের গোড়া এ ‘হিসাবের খাতা’; অথবা বিএনপির বড় বড় পদ দখলদার, সাবেক মন্ত্রী-মিনিস্টার-এমপির ‘আমলনামা’। ওই সময় যারা কোনোমতে বাসে চড়তে পারতেন, এখন হেলিকপ্টারে উড়ে যান এলাকায় সভা করতে। সম্পদের মায়া নাকি সন্তানের মায়ার মতো। রাজনীতি ও আদর্শের মায়ায় ঝুঁকি নেওয়া সম্ভব, আবার সম্পদের মায়ায় নিরাপদ দূরত্বে থাকাই এদের কাছে বুদ্ধিমানের কাজ। ফলে দেশে গণতন্ত্র না থাকলে ‘উনাদের’ কী যায় আসে? কোনো সরকার যখন ক্ষমতা দীর্ঘস্থায়ী করতে চায় তাদের প্রতিপক্ষকে মোকাবিলার নানা কৌশল-অপকৌশল প্রয়োগ করতে, রাষ্ট্রশক্তিকে ব্যবহার করতে অতীতেও দেখা গেছে। বিএনপিও ক্ষমতায় থাকাকালে কম-বেশি করেছে। এসব কিছু সাহস, যোগ্যতা ও ‘রণকৌশলের’ মাধ্যমে মোকাবিলা করতে পারলেই সাফল্য আসে। দায়িত্বপ্রাপ্ত ‘খলিফারা’ মাঠে নামলেই তৃণমূলের নেতাকর্মী-সমর্থকরা মাঠে নামতে সাহসী হয়, জনগণও তাতে শরিক হতে উদ্বুদ্ধ হয়। কিন্তু সব কিছুতে যদি সরকারের ওপর দোষ চাপানোয়, প্রেস ক্লাবের ভিআইপি লাউঞ্জ আর রিপোর্টার্স ইউনিটির একশ লোকের মিলনায়তনে অথবা নয়াপল্টনে ব্রিফিংবাজির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখা হয় তাহলে গণতন্ত্রের সংগ্রাম জোরদার হবে কী করে? দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ দেশে গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার জন্য নেতা-কর্মীদের প্রতি মাঠের আন্দোলনে মনোযোগী হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেছেন, তা না হলে ‘আমরা আবার ব্যর্থ হব।’ পর্যবেক্ষকরা মনে করেন, মাঠে নেমে গণতন্ত্রের সংগ্রাম জোরদার করতে হলে বিএনপিকে প্রথমে ভীরু-কাপুরুষমুক্ত হতে হবে। দুর্নীতিবাজ, চাঁদাবাজ, তোলাবাজ হিসেবে চিহ্নিত ও জনগণ কর্তৃক খারাপ লোক হিসেবে বিবেচিত ব্যক্তিদের দলের গণতন্ত্রের ৭ নম্বর দফা অনুযায়ী বের করে দিতে হবে। মাঠের সাহসী তরুণ-যুবকদের নিয়ে দলের নেতৃত্ব কাঠামো নির্মাণ করতে হবে। যাকে যে মর্যাদার আসনে রাখা দরকার তাকে সেখানে রাখতে হবে। ‘রাজনৈতিক বালক-বালিকাদের’ মাথার ওপর বসিয়ে সিনিয়রদের তাদের অধঃস্তন করে দিলে সংগঠন কার্যকারিতা হারায়। ছাত্রদলের প্রাক্তন নেতাকে ভাইস চেয়ারম্যান আর যুবদলের প্রাক্তন বা মূল দলের সিনিয়র নেতাকে যুগ্ম মহাসচিব বানিয়ে দিলে কাজ হবে কী করে? আবার এমপি হয়েও যারা এলাকায় যেতে পারেননি, তাদের বড় পদ-পদবিতে বসানোর দরকারটাই বা কী? একাদশ সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে বিএনপি যদি সঠিকভাবে এগোতে না পারে, মওদুদ আহমদের বক্তব্যই সত্য হবে। গণতন্ত্রের সংগ্রামে ব্যক্তিগত ও পারিবারিক সমস্যা সমাধানের কর্মসূচি পরিহার করে জনগণের স্বার্থসংশ্লিষ্ট বিষয়কে প্রাধান্য দিতে হবে। এ সরকারের আমলে অনেক উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে, এসব দৃশ্যমান। আর্থিক খাতে নানা অনিয়মের পরও অগ্রগতি আছে। জিডিপি হার বেড়ে ৬.৮ হয়েছে, বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ ৩২ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে। নানা সামাজিক ক্ষেত্রের সূচকে ভারতসহ আশপাশের অনেক দেশকে বাংলাদেশ পেছনে ফেলেছে। এসব বাস্তবতার নিরিখে বিএনপি আরও ভালো ও উন্নত কী করবে তেমন বিশ্বাসযোগ্য কর্মসূচি দিয়ে মাঠে নামলেই জনগণের সমর্থন পেতে পারে। এখানে শর্টকাট কোনো পথ নেই। ধৈর্য ধরে এগোতে হবে তাদের। সাংবিধানিক নিয়মতান্ত্রিক আন্দোলনের পথ অনুসরণ করে এগোতে হবে। বড় জনসভাই আন্দোলনের একমাত্র পথ নয়। আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ২২ জানুয়ারি কিশোরগঞ্জের এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, ‘বঙ্গবন্ধু মাত্র ১৮ জনের জনসভায়ও প্রধান অতিথি হিসেবে ভাষণ দিয়েছেন।’ বঙ্গবন্ধু এভাবেই এগিয়েছেন ও সফল হয়েছেন। বিএনপি তো এসব থেকে শিক্ষা গ্রহণ করতে পারে।

তিন.

আগামী নির্বাচনের জন্য বিএনপি কি এখন প্রস্তুত? এমন প্রশ্নের জবাবে পর্যবেক্ষকরা বলতে চান— না, সে প্রস্তুতি তাদের নেই। দল গোছানোর কথা বারবার বলার পরও অধিকাংশ জেলায়ই তাদের সাংগঠনিক অবস্থা দুর্বল। দ্বন্দ্ব-সংঘাতে ও কেন্দ্রের নানা তেলেসমাতিতে অধিকাংশ জেলায় সম্মেলনই করতে পারেনি। থানা কমিটিগুলোতেও একই পরিস্থিতি। যারা ঢাকায় নমিনেশন বাণিজ্যের আশায় বসে আছেন, সংগঠন না থাকলে বা দুর্বল থাকলে তাদের লাভ। বেচা-বিক্রিতে সুবিধা। বিএনপির উচিত সেদিকে মনোনিবেশ করা। ৩০০ আসনে উপযুক্ত প্রার্থী বাছাই করা। যোগ্য ও সৎ প্রার্থী না থাকলে বিএনপির কোনো তালিকা অনুযায়ী নির্বাচন কমিশন বানিয়ে দিলেও তারা সুবিধা করতে পারবে না।  বিচারপতি লতিফুর রহমানের নেতৃত্বে তত্ত্বাবধায়ক সরকার তো আওয়ামী লীগ শাসনামলে হয়েছিল, নির্বাচন কমিশনও। সে নির্বাচনে বিএনপি জেতেনি? এখন এত ভয় কেন?

লেখক : সাংবাদিক, কলামিস্ট।

ই-মেইল : [email protected]

 

এই বিভাগের আরও খবর
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
অন্যায় দেখে চুপ থাকাও অন্যায়
জনশক্তির নতুন বাজার
জনশক্তির নতুন বাজার
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
রাজনৈতিক দুর্বৃত্তপনা
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড
দ্রাবিড়কে ছাড়িয়ে গিল, টেস্ট সিরিজে গড়লেন নতুন রেকর্ড

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার
গাজায় ইসরায়েলের লাগামহীন বর্বরতা, নিহত ছাড়িয়ে গেল ৫৮ হাজার

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই

১৮ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল
পানির জন্য লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ৬ শিশুকে হত্যা করলো ইসরায়েল

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ঢাকাসহ ৬ বিভাগে বৃষ্টির সম্ভাবনা

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি
মারা গেছেন নাইজেরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট মুহাম্মাদু বুহারি

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা
এখনো স্বজনদের খুঁজে ফেরেন বসনিয়ার মুসলিমরা

৫৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ
‘অপপ্রচার ষড়যন্ত্রের’ প্রতিবাদে বিএনপি রাজপথে নামছে আজ

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!
বন্ধুর ব্যাগে করেই জেল পালালেন তিনি!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?
মাছি চাষ করবে যুক্তরাষ্ট্র, কারণ কি?

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর
বেসরকারি খাত পিছিয়ে, বিদেশি বিনিয়োগে জোর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?
জিরা খেলে কি সত্যিই দ্রুত ওজন কমে?

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত
ফের বন্যার শঙ্কায় টেক্সাসে উদ্ধার কাজ স্থগিত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে
যেভাবে গোলমরিচ খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন
লন্ডনে ওড়ার পরই ভেঙে পড়ল প্লেন, জ্বলল আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার
উইম্বলডনে আলকারাজকে হারিয়ে ইতিহাস গড়লেন সিনার

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?
ইসরায়েলি হামলায় ইরানের প্রেসিডেন্ট আহত হয়েছিলেন?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল
সশস্ত্র বাহিনীকে শক্তিশালী করতে ইরানি পার্লামেন্টে নতুন বিল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী দুই দিনে সারাদেশে বজ্রসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি
গাইবান্ধায় ইউনিয়ন বিএনপি'র কাউন্সিল স্থগিতের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই
২৮ শিক্ষকের ২০ শিক্ষার্থী, পাস করেনি কেউই

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে সমতায় ফিরল টাইগাররা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’
‌‘আওয়ামী লীগ কোনোদিন বাংলার বুকে রাজনীতি করার সুযোগ পাবে না’

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ
প্রেমভাঙার কষ্টে পাহাড়ে ছয় দিন একা ঘুরলেন চীনা যুবক, উদ্ধার করল পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯
মিয়ানমারে উলফার ঘাঁটিতে ভারতীয় সেনাবাহিনীর হামলার অভিযোগ, নিহত ১৯

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন
প্যারিসের প্রেমের সেতুতে তালা দিলেন মেহজাবীন

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু
ইতালির বিমানবন্দরে বিমানের ইঞ্জিনে ঝাঁপিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা
ভারতের রাজ্যসভায় মনোনীত চার সাংসদের নাম ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির
স্পর্শকাতর সময়ে জাতীয় ঐক্যের ন্যূনতম জায়গাটা থাকা প্রয়োজন : জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী
পরকীয়া সন্দেহে স্ত্রীর গায়ে ছুরি, হাসপাতালে অভিনেত্রী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

১৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার
ভাঙারি ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যায় আরও দুই আসামি গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প
যে কারণে কমেডিয়ান রোজির নাগরিকত্ব কেড়ে নিতে চান ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা
টেস্ট ক্রিকেটে ১০ বছর পর ঘটলো সেই বিরল ঘটনা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা
যুবদলের নতুন কর্মসূচি ঘোষণা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের
মিনিকেট নামে চাল বাজারজাত বন্ধের নির্দেশ ভোক্তা অধিদফতরের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স
শ্বাসরুদ্ধকর ম্যাচে হোবার্টকে হারাল রংপুর রাইডার্স

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি
সতর্ক অবস্থানে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ
উদ্ভট উটের পিঠে চলেছে স্বদেশ

সম্পাদকীয়

দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল
দিলদারের আব্দুল্লাহ্ ৫ কোটি টাকার ব্যবসা করেছিল

শোবিজ

চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার
চেয়েছিলাম অধিকার হয়ে গেলাম রাজাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ
এক ট্রলারে ৬৫ মণ ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী
বাবা মন্ত্রী, ছেলে ছায়া মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা
বসে থেকেই মশা মারার খরচ ৯২ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়
কোনো ব্যক্তি বা দলের চরিত্র হনন নিন্দনীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ
এরশাদ : মানুষের হৃদয়ে কনক প্রদীপ

সম্পাদকীয়

সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ
সাহসকে সালাম : মানবাধিকার প্রহরীদের ধন্যবাদ

সম্পাদকীয়

বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম
বদলে যাচ্ছে রাজস্ব বোর্ডের নাম

পেছনের পৃষ্ঠা

সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি
সিমন্সের বেতন ১০ কোটিরও বেশি

মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস
স্বাস্থ্য খাতে বিপ্লব আনছে টিএমএসএস

নগর জীবন

স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা
স্বপ্নপূরণের সাথী হওয়ায় বসুন্ধরা গ্রুপের প্রতি কৃতজ্ঞতা

নগর জীবন

যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা
যেভাবে শুটিংয়ে যেতেন পূর্ণিমা

শোবিজ

ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে
ঢাকাই সিনেমার সোনালি দিন হারিয়েছে যেভাবে

শোবিজ

নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি
নানা চ্যালেঞ্জে কারখানা বন্ধের ঝুঁকি

প্রথম পৃষ্ঠা

টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের
টি-২০তে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সেরা বোলিং মুস্তাফিজের

মাঠে ময়দানে

শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন
শামীম ও রিশাদের প্রশংসায় লিটন

মাঠে ময়দানে

টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা
টিকিটের দাম বেড়ে সর্বনিম্ন ৩০০ সর্বোচ্চ ৩,৫০০ টাকা

মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়
শেষ মুহূর্তে তৃষ্ণার গোলে বাংলাদেশের জয়

মাঠে ময়দানে

সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি
সোহাগ হত্যায় সীমান্তে ধরা দুই আসামি

প্রথম পৃষ্ঠা

বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং
বছর না ঘুরতেই উঠে যাচ্ছে কার্পেটিং

নগর জীবন

ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন
ইউরোপা লিগ থেকে ক্রিস্টাল প্যালেসের অবনমন

মাঠে ময়দানে

‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম
‘আনন্দমেলা’য় প্রথমবার প্রীতম

শোবিজ

১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে
১৮০ দিনে ২১৭ খুন রাজধানীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা
টাকা শক্তিশালী হচ্ছে ডলারের দরপতন প্রায় ৩ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু
দেশব্যাপী চিরুনি অভিযান শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা