শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২৪

সবার মধ্যে চাই নতুন মনোভঙ্গির উদ্বোধন

ড. মো. আবদুল মজিদ
সবার মধ্যে চাই নতুন মনোভঙ্গির উদ্বোধন

সেই প্রাগৈতিহাসিক আমল থেকে গত ৫ আগস্ট ২০২৪-এর পট পরিবর্তন পর্যন্ত সময়ে বাংলাদেশের জনগণের আর্থ-সামাজিক রাজনৈতিক উত্থান-পতনের পথপরিক্রমা পর্যালোচনা করলে দেখা যায়, সার্বিকভাবে সবার দৃষ্টিভঙ্গি বা মনোভঙ্গি  পরিবর্তনের প্রত্যাশাই ছিল প্রধান প্রেরণা। চিন্তা থেকে যেহেতু কাজের উৎপত্তি সেহেতু কতিপয়ের নয়, সবার দেশগত ভালোবাসার ইতিবাচক মূল্যবোধ, চিন্তা-চেতনায় স্বচ্ছতার শক্তি ও প্রেরণার সংস্কৃতি গড়ে ওঠা নতুন বাংলাদেশে এখন সময়ের দাবি। যুগে যুগে মহামারি যেমন মানবিক মূূল্যবোধে ও আর্থ-সামাজিক ভাগ্যে ভোল পাল্টানোর, মনোভঙ্গি পরিবর্তনের সুযোগ এনে দিলেও তা যথাযথ কার্যকর না হওয়ায় গড়পরতায় ১০০ বছর পর পর মহামারি (১৭২০ সালে প্লেগ, ১৮২০ সালে কলেরা, ১৯২০ সালে ফ্লু এবং ২০২০ সালে (কভিড-করোনা) নতুন আকারে ও আঙ্গিকে বিশ্বজনতাকে প্রচন্ড ধাক্কা দিয়ে জাগাতে এসেছে। ২০২০ সালে করোনার অভীষ্ট লক্ষ্য ছিল, ‘যুগ যুগ ধরে মানবতার অবমাননা, বৈষম্য, লোভ-লালসা, মিথ্যাবাদিতা ও অহমিকার যে পাপাচার বিশ্বকে গ্রাস করছিল তার সমুদয় দূর করতে গোটা বিশ্বময় একটা প্রবল ঝাঁকুনি দিতেই।’ করোনার কাছ থেকে আত্মশুদ্ধি ও অনুশোচনার শিক্ষা গ্রহণে শুধু দুই হাতকে নয়, বিবেককে বারবার ধৌত করার তাগিদ ছিল। অথচ করোনাকাল শেষ হওয়ার পর পরই বিগত বছরগুলোতে বিশ্ববাসী ইউক্রেন-রাশিয়ার যুদ্ধ, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল সংঘর্ষ, সুদান, তুরস্ক, জাপান, ইরান, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা, পাকিস্তান এবং বাংলাদেশে মানবাধিকার আদায় ও প্রত্যাশা প্রত্যয়ে রক্তক্ষয়ী পট পরিবর্তন প্রত্যক্ষ করে চলেছে। তেমনি ১৫ বছর (১৯৭৫, ১৯৯০, ২০০৬, ২০০৯-২৪) পর পর বাংলাদেশের সব জনগণের কাছে বা মধ্যে মনোভঙ্গি পরিবর্তনের সুযোগগুলো সমুপস্থিত হয়েছে।

 

বিভেদ-বিভাজনের ষড়যন্ত্র সম্পর্কে সজাগ

জাতিকে বিভক্তকরণে দীর্ঘদিনের একদেশদর্শিতা, একক ব্যক্তিবন্দনা, অসংখ্য গোঁয়ার্তুমি, রাজনৈতিক ষড়যন্ত্র ও ভুল আত্মশ্লাঘা, অহংবোধ ও অপশক্তির অপব্যবহার ও স্বার্থ হাসিলের জন্য রাজনৈতিক উৎকোচ প্রথার অতি অপব্যবহারের দ্বারা সৃষ্ট নৈরাজ্য দূর করতে বিভেদ-বিভাজন বিভ্রান্তি বিচ্যুতির পরিবর্তে অন্তর্ভুুক্তির চিন্তা ও চেতনায় জাগ্রত হওয়ার আহ্বান ছিল এবারের গণ অভ্যুত্থানের মর্মবাণী। সুতরাং পারস্পরিক দোষারোপের দ্বারা আমরাই যেন আর আমাদের শত্রু না হই। এখন এক নতুন বাংলাদেশের পতাকাতলে সমবেত সবাই।

ভূরাজনীতির বিভাজন ক্রীড়াকৌশল দেশ অভ্যন্তরে দুরারোগ্য ব্যাধির মতো গেড়ে বসেছিল। দগদগে ঘা যেমন তেমনি ৫৩ বছর বয়সি বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের ও বিপক্ষের শক্তির শিরোনামে বিভক্ত করা হয়েছে। সেই ভিত্তিতে রাষ্ট্র ও সরকারের মধ্যকার দেয়াল উধাও, দ্বিধাবিভক্ত প্রশাসন জনসেবা আইনের শাসন সবই। বাংলাদেশের জনপ্রশাসন দলীয়করণ গ্রেশাম সিনড্রমের কবলে পড়ে সর্বস্বান্ত। পিএসসিতে সর্বোচ্চ পদে নিয়োগের সুপারিশ পেয়েও উল্লেখযোগ্য সংখ্যক প্রার্থী নিয়োগই পায়নি অদৃশ্য কারণে। মেধার অবমূল্যায়নের দ্বারা প্রকারান্তরে দেশ ও জাতিকে মেধাশূন্য করার, বৈষম্যের বিরোধী কণ্ঠরোধ, মানবাধিকার লঙ্ঘনের এমন উদগ্র বাসনা ছিল কারও না কারও স্বার্থে। এই বিভেদ ও বিভাজনের, বৈষম্যের বেড়াজালে আটকানোর চেষ্টা চলে, রাজনীতি- দুর্বৃত্তায়ন দলীয়করণের দ্বারা বিভেদ সৃষ্টি হয় রাষ্ট্রের তিন স্তম্ভ- বিচার বিভাগ, সংসদ বা আইন বিভাগ এবং নির্বাহী বিভাগের মধ্যে, এমনকি চতুর্থ স্তম্ভ মিডিয়ার মধ্যেও। রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠানকে দলীয়করণের দ্বারা, রাষ্ট্রীয় চাকরিতে সরকারের ওএসডি কালচারের নামে প্রশাসনের মেধাবী ও করিৎকর্মাদের সরিয়ে, হাজার হাজার কর্মকর্তাকে বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিয়ে পাবলিক মানির ক্ষতিসাধনসহ প্রশিক্ষিত মানব সম্পদকে অকর্মণ্য করে অপচয় এবং তদস্থলে দলীয় অদক্ষ প্রার্থীদের রাষ্ট্রীয় বড় বড় পদে নিয়োগের পাঁয়তারাটি ছিল দীর্ঘমেয়াদি ষড়যন্ত্রের স্বরূপ। ৫ আগস্টের আগ পর্যন্ত, অন্যের ভেদ-বুদ্ধি, প্ররোচনা ও প্রযোজনায় নিজের নাক কেটে (নিজের ভবিষ্যৎ মানব সম্পদ ও রাষ্ট্রীয় সম্পত্তি ধ্বংস করে) হলেও বিভেদ-বিভাজন ও বৈষম্যের শিকার জনগণের কণ্ঠরোধ, মানবাধিকার লঙ্ঘন ও কোণঠাসা এমনকি গুম (আয়নাঘরে আটকে) হত্যার তৎপরতাই ছিল একদলীয় শাসন প্রতিষ্ঠার প্রয়াস। স্থানীয় সরকার ব্যবস্থাপনাকে দলীয় রাজনীতিকরণের মাধ্যমে ঐক্যবদ্ধ বহুদলীয় গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠার মাঠঘাট পয়মাল করতেই এই বিভেদ-বিভাজন বৈষম্য ও নির্যাতনের শিকার হয় ‘বাংলাদেশের জনগণ’।

সমাজে অর্থনৈতিক বৈষম্য সৃষ্টি বিভেদ-বিভাজনের বেড়াজাল, যা সমতাভিত্তিক সমাজ ও সহজাত সমৃদ্ধির ক্ষেত্রে বড় প্রতিবন্ধকতা। ধনী-দরিদ্রের মধ্যে বৈষম্য ব্যবধান বেড়েছে। অর্থনৈতিক বৈষম্য সর্বত্র, সিন্ডিকেট এত শক্তিশালী যে তারা রাষ্ট্র ও সরকার সামলানোর ভূমিকাতেই হয়েছিল অবতীর্ণ। এর প্রতিকারার্থে জবাবদিহিতার পরিবেশে নাগরিকের সব মৌলিক অধিকার ও দাবি পূরণে রাষ্ট্রের স্বচ্ছতাসুলভ আচরণ ও সেবাপ্রাপ্তি সুনিশ্চিত হলেই বিভেদ-বিভাজন বৈষম্যের বেড়াজাল থেকে মুক্তি মিলবে। নতুন বাংলাদেশের সমাজ রাজনীতি অর্থনীতি সবই এখন সবার। দলীয় রাজনীতির লেজুড়বৃত্তি করে নয়, ছাত্র, শিক্ষক, বার কাউন্সিল, ট্রেড ইউনিয়ন, ব্যবসাবাণিজ্য সংগঠন, রাষ্ট্রীয় সংস্থা, পেশাজীবীদের সমিতির রাজনীতি যদি হয় বাংলাদেশপন্থি, তাহলেই মিলবে প্রকৃত মুক্তি।

 

বর্তমানের প্রতি মনোযোগ

বর্তমান হচ্ছে অতীতের আলোকে এ মুহূর্তের অবস্থান যা ভবিষ্যতের ভিত্তি নির্মাণ করে। বর্তমান মুহূর্তের মধ্যে অতীত হয়ে যায় এবং ভবিষ্যতের পথ নির্মাণ করে। বর্তমানের ভালোমন্দ অতীতের বিচার্য বিষয় হয়ে যায় এবং ভবিষ্যৎ কেমন হবে তার একটা দিকনির্দেশনা নির্ধারিত হয়ে যায়। বর্তমানকে বাদ দিয়ে তাই অতীত হয় না এবং ভবিষ্যৎ ভাবা যায় না। বর্তমানের প্রতি মনোযোগী না হলে বর্তমানের কর্মকান্ড বা ফলাফল ভবিষ্যতের ইতিহাসে অতীতের ব্যর্থতা হিসেবে চিহ্নিত হবে। আর বর্তমানের অমনোযোগিতার খেসারত দিতে হবে ভবিষ্যতে। সে কারণে সবারই বর্তমানের ব্যাপারে মনোযোগী হওয়ার বিকল্প নেই। তলস্তয় যথার্থই বলেছেন।

 

যার যার কাজে ফিরে যাওয়া, দায়িত্বশীল আচরণে নিষ্ঠাবান হওয়া

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের সূত্রপাত সরকারি চাকরিতে মেধার কোটা বাড়ানোকে কেন্দ্র করে। মেধার অবমূল্যায়ন এবং তদস্থলে বিশেষ কোটার আওতায় নিয়োগের সুযোগ থাকায় চাকরির বাজারে তীব্র প্রতিযোগিতার সম্মুখীন হতে হয় মেধাবীদের। মানবিক মূল্যবোধ ও মানবাধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে বৈষম্য সৃষ্টির কারণ ও উপলক্ষ এটিই। আন্দোলনে শেষ পর্যন্ত স্বৈরাচার পতনের পর্বটি সমাপ্ত হয়। এখন সেই বিজয়কে অর্থবহ করতে সবাইকে যার যার ক্ষেত্রে দায়িত্ব কর্তব্য পালনে অধিকতর গুরুত্বারোপ করে আন্দোলনের দুই মাসের শিক্ষা ও আর্থিক ক্ষতি কাটিয়ে ওঠা এবং সচেতন থেকে নিরাপদ ভবিষ্যৎ নির্মাণের পথে থাকা। এ সময় দীর্ঘদিনের অপ্রাপ্ত-সুযোগ-সুবিধা চটজলদি পেতে চাওয়া, দাবিদাওয়া পেশের জন্য সময় ও সামর্থ্যরে ব্যয় করা, অন্তর্বর্তী সরকারকে সুস্থির হওয়ার আগে এ ব্যাপারে তাদের বিব্রত করা আদৌ দায়িত্বশীল আচরণের পর্যায়ে পড়বে না। পরিবহন ও যাতায়াতে বিঘ্ন ঘটিয়ে কিংবা রাষ্ট্রীয় সেবা বা সম্পদের ক্ষতিসাধন করে দাবি আদায়ের চেষ্টা রীতিমতো আত্মঘাতী। প্রতিকার পেতে সবাইকে ধৈর্য ধরতে হবে।

 

একসঙ্গে পাঁচ ইঁদুর ধরতে চেষ্টা না করা

এটি একটি জাপানি প্রবাদ। পাঁচ ইঁদুর একসঙ্গে ধরতে চাইলে চালাক ইঁদুর ফসকে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকেই যায়। গণ অভ্যুত্থানের পর অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি কিংবা বৈষম্য দূর কিংবা সর্বত্র সমতা বিধান তথা সংস্কার প্রণয়ন প্রচেষ্টার অনেক দাবি পূরণের কর্মসূচি একসঙ্গে না নিয়ে যে কাজ এ মুহুর্তে সুচারুরূপে সম্পাদনের সামর্থ্য আছে সেটির প্রায়োরিটি ঠিক করা উচিত। অনেক কাজ একত্রে করার সক্ষমতা ও দক্ষতা না থাকলে কোনো কাজই সুচারুরূপে শেষ করা যায় না। ফলে একপর্যায়ে হতাশা চলে আসে, হতোদ্যম হয়ে পড়তে হয়। যে পরিমাণ খাবার খাওয়া এবং হজম করার শক্তি আছে, প্লেটে তত পরিমাণ খাবার নেওয়া উচিত।

 

প্রতিপক্ষ যেন জিতে না যায়, প্রতিবিপ্লব যেন মাথা চাড়া দিয়ে না উঠতে পারে

সংস্কার, সংশোধন, প্রতিকার, প্রতিরোধ কাজে সব সময় প্রতিপক্ষের গতিপ্রকৃতি ও অস্তিত্বের ধারণা রাখতে হয়। শয়তান যেমন খোদা বিশ্বাসী বান্দাকে বিপথে নেওয়ার সার্বক্ষণিক প্রয়াস প্রচেষ্টায় থাকে। তেমন দীর্ঘ সময়ে অন্যায়, অনিয়মে নিয়োজিত কোনো শক্তিকে পরাস্ত প্রতিরোধ করার কাজটিকে হালকাভাবে নেওয়ার কোনো সুযোগ নেই। প্রতি ক্ষেত্রে প্রতিপক্ষের গতিবিধির দিকে, ষড়যন্ত্র পাকানোর দিকে সবাইকে সম্মিলিতভাবে কড়া নজর রাখতে হয়। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের শোচনীয় পরাজয়ের পর জার্মানিকে ঘুরে দাঁড়ানোর পথে প্রধান বাধা ছিল, ঘাপটি মেরে থাকা নিকট প্রতিপক্ষ, ভোল পাল্টানো সুযোগসন্ধানীরা, পরাশক্তি প্রথিত গুপ্তচর বা এজেন্ট।

 

যে লাউ সেই কদু যেন না হয়

রাষ্ট্র মেরামতের অতি প্রয়োজনীয়তার তাগিদের মুখে যদি দেখা যায়, আগের অপশক্তি ভিন্ন নামে ভিন্ন কায়দায় একই অপকর্ম, অপচেষ্টা, চাঁদাবাজি, সিন্ডিকেটেড তৎপরতা, দখলদারত্বের মনোভাব নিয়ে অন্তর্বর্তী সরকারের সময়েও তৎপর, এমনকি ভবিকালে ক্ষমতাধর হওয়ার আগেই নিজেদের মতো করে সবকিছু খবরদারি বা প্রত্যাবর্তনের ভূমিকায় নামে তাহলে দিনের শেষে দেখা যাবে, অবস্থার একই পরিণতি অর্থাৎ যে লাউ সেই কদু পরিস্থিতির উদ্ভব হচ্ছে। মনে হবে নতুন বোতলে পুরাতন মদ ঢালা হয়েছে মাত্র। এটি পরিবর্তন প্রত্যাশাকে মারাত্মকভাবে বিভ্রান্ত করতে পারে। অতীতে ব্যক্তিবন্দনার, উন্নয়ন বয়ান এবং পাড়া-মহল্লায় ক্ষমতার কাছাকাছিদের পরিচিতি তুলে ধরার জন্য বড় মাঝারি ছোট বিলবোর্ড, ড্যাশবোর্ড, পোস্টারের ছড়াছড়ি ছিল। এসব মুদ্রণ ও প্রচারের খরচ চাঁদাবাজির মাধ্যমে মেটানো হতো, প্রতিপক্ষের বিলবোর্ড তো দূরের কথা পুঁচকে পোস্টার পর্যন্ত প্রচারে বিরোধিতা ছিল। এখন আবার যদি পাড়া-মহল্লায় গলির মুখে নতুন সাজে নতুন করে পোস্টার, বোর্ড প্রদর্শনের মহড়া শুরু হয় তা পরিত্যাজ্য। তা না হলে ঘাড়ের ওপর নয়া দৈত্য ও অপশক্তির উদ্ভব ঘটবে। কেউ অধম ছিল বলে আমি কেন উত্তম হব না, এ মূল্যবোধ ও চেতনা সবার মধ্যে জাগা আবশ্যক।

 

গৃহস্থকে সব সময় সজাগ থাকতেই হবে

ব্রিটিশ প্রবাদ ‘চোর তো চুরি করবেই গৃহস্থকে সজাগ থাকতে হবে’। অন্যায়, অনিয়ম, দুর্নীতি দুঃশাসন শোষণ-বঞ্চনার বিরুদ্ধে নিজের প্রতিরক্ষাব্যূহ যদি ভেঙে পড়ে খাঁটি বাংলা প্রবাদের মতো ‘বেড়ায় যদি ফসল খায়’ কিংবা ‘রক্ষক যদি ভক্ষক হয়’ তাহলে তার মতো দীর্ঘস্থায়ী দুর্যোগ আর হতে পারে না। এক্ষেত্রে গৃহস্থ অর্থাৎ জাতীয় স্বার্থরক্ষাকারী সবারই অয়োময় প্রত্যয়ী হতে হবে যে অন্যায়ের প্রশ্রয় কেউ পাবে না, প্রতিরোধ গড়ে তোলা উচিত হবে দুর্নীতিবাজের, কর ফাঁকিবাজের, সিন্ডিকেটের, দলবাজির বিরুদ্ধে। সবাইকে জবাবদিহির আওতায় আনতে ভোটাধিকার প্রয়োগসহ সামাজিক আন্দোলনে সচেতন সক্রিয় ও সজাগ থাকলে সবার ঐকবদ্ধ অবস্থানের বিপরীতে মহাদুর্নীতি প্রশ্রয়দানকারীও পালিয়ে যেতে বাধ্য হয়।

 

আত্মসমালোচনার সুযোগ সৃষ্টি

নিজের ভালোমন্দ জ্ঞান সজাগ রাখতে হলে সব সময় নিজের দোষ-গুণ নিজেকে বুঝতে হবে। ঘরের বাইরের ষড়যন্ত্র মোকাবিলায় এবং স্বনির্ভর স্বদেশ গড়তে সব নাগরিককেই তার একক ও দলগত শক্তি দুর্বলতা সুযোগ এবং ঝুঁকি সম্পর্কে সজ্ঞান অনুধাবন করতে হবে। প্রবাসে নিউইয়র্কে অবস্থানরত ব্যান্ডশিল্পী বিপ্লব তার একটি নতুন গানে যেমনটি চেয়েছেন ‘দ্বিধাদ্বন্দ্ব, বৈষম্য, দলমত, নির্বিশেষে একটি সুন্দর বাংলাদেশ। আর কোনো রক্তপাত নয়, নয় কোনো হানাহানি। সবাই মিলে বাংলাদেশটাকে নিয়ে এগিয়ে নিতে চাই, আমাদের কাছে কোনো দল মুখ্য নয়। দেশটা যারা সুন্দরভাবে পরিচালিত করবে, তাদের সঙ্গেই আছি। জুলাই-আগস্টে ছাত্র-জনতার বিপ্লবে নতুন একটা বাংলাদেশ আমরা পেয়েছি। নতুন এই বাংলাদেশে আমার যে চাওয়া, প্রত্যাশা তা-ই এই গানে তুলে ধরেছি।  একজন শিল্পী হিসেবে এটুকুই আমি করতে পারি।’ সবারই যার যা অবস্থান থেকে যা করা উচিত বা সম্ভব সে মর্মে মনোভঙ্গির পরিবর্তন প্রত্যাশা সবার।

 

লেখক : সাবেক সচিব ও এনবিআর চেয়ারম্যান

এই বিভাগের আরও খবর
বায়ুদূষণ
বায়ুদূষণ
বেকারত্ব
বেকারত্ব
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
শীতে রস, পিঠা-পায়েস
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
স্বাধীনতার গুরুত্ব ও ইসলাম
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
চীনে কৃষিযন্ত্রের ব্যাপক প্রসার
ছেলেবেলার ভুবনখানি
ছেলেবেলার ভুবনখানি
খাদ্যসূচক
খাদ্যসূচক
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
বৈদেশিক ঋণের বোঝা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
পবিত্র কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত ও মর্যাদা
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
দরকার নাগরিক উদ্যোগ
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
যখন পড়বে না মোর পায়ের চিহ্ন এই বাটে...
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
২০২৪ : ভোটার কর্তৃক শাস্তির বছর
সর্বশেষ খবর
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
বরিশালে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু
ভারত থেকে এলো ৪৬৮ মেট্রিক টন আলু

৫ মিনিট আগে | বাণিজ্য

গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন
গণঅধিকার পরিষদের সিদ্ধিরগঞ্জ থানার আহ্বায়ক কমিটি গঠন

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
পঞ্চগড়ে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে জেতার আশা সৌম্যের

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি
উষ্ণতা নিয়ে শীতার্তদের পাশে ডিসি

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার
শহীদ মিনার সংলগ্ন ফুটপাতে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
কদমতলীতে শিক্ষার্থীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬
জর্ডানে বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ড, হতাহত ৬৬

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস উপলক্ষে শরীয়তপুরে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শ্রদ্ধা নিবেদন

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ
সীমান্তে প্রায় দেড় কোটি টাকার চোরাই পণ্য জব্দ

৩০ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী
মৌসুমে প্রথমবার মুখোমুখি মোহামেডান-আবাহনী

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ
ভারতের সব চক্রান্ত নস্যাৎ করার হুঁশিয়ারি দিলেন মুরাদ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নালিতাবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত
নালিতাবাড়ীতে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস পালিত

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে
শৈত্যপ্রবাহ অব্যাহত থাকতে পারে

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ইবি প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে ইবি প্রেস ক্লাবের শ্রদ্ধাঞ্জলি

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির
আবারও অবসরের ঘোষণা দিলেন আমির

৫৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম
সিরিয়ায় আবারও চালু তুর্কি দূতাবাসের কার্যক্রম

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা
তাইওয়ান প্রণালিতে মার্কিন গুপ্তচর বিমানের আনাগোনা

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি
টাইগারদের এমন হারের পর যা বললেন বিসিবি সভাপতি

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব
’৭১ এর জুলুমের পুনরাবৃত্তি ’২৪ এ করেছে আওয়ামী লীগ : প্রেস সচিব

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন
সাইবার হামলার ঝুঁকিতে পুরোনো সংস্করণের সব আইফোন

১ ঘন্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার
ট্রাম্পের শপথের আগে ইউক্রেনে হামলা জোরদার রাশিয়ার

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী
দেশে বিরাজনীতিকরণের প্রয়াস চলছে: রিজভী

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ
বুয়েটে ভর্তিতে ১৩ দিনে ২৫ হাজার আবেদন, শেষ হচ্ছে আজ

১ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ
বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চীরনিদ্রায় শায়িত হবেন কবি হেলাল হাফিজ

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা
চুলের যত্নে ঘরোয়া টোটকা

১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের
দেশ গড়ার দ্বিতীয় সুযোগ কাজে লাগানোর আহ্বান আসিফ নজরুলের

১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম
পতিত স্বৈরশাসক মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ বুদ্ধিজীবীদের দলীয়করণ করেছিলো: সালাম

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর
বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক নিয়ে লোকসভায় যা বললেন জয়শঙ্কর

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

২০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

২৩ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

২০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

১৬ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

২৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা
আল্লু জামিন পেতেই ‘বিস্ফোরক’ কঙ্গনা

৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা
কীভাবে সব দোষ একজনের ঘাড়ে চাপিয়ে দেওয়া হলো : রাশমিকা

৫ ঘন্টা আগে | শোবিজ

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১৮ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

২১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

২২ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার
স্যাটেলাইটে ধরা পড়লো ইরানের নতুন ড্রোন ক্যারিয়ার

২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

১৬ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে
ইউরোপ অঞ্চলের বিশ্বকাপ বাছাইয়ের ড্র শেষ: কে কোন গ্রুপে

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড
ভারতকে দেওয়া বিশেষ সুবিধা বাতিল করল সুইজারল্যান্ড

১ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

২১ ঘন্টা আগে | জাতীয়

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১৭ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

২১ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ
শুটিংয়ে দুর্ঘটনায় আহত অপূর্ব, পাভেল ও ফারিণ

২০ ঘন্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়

পেছনের পৃষ্ঠা

সাহসী রুনা খান
সাহসী রুনা খান

শোবিজ

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন