শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০২৪ আপডেট:

জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিজস্ব প্রতিবেদক
জিআই পণ্যের স্বীকৃতিতে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নিজেদের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) ঐতিহ্যবাহী পণ্য ব্র্যান্ডিং ও রপ্তানি করে বড় অঙ্কের আয় করছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ। কিন্তু বৈচিত্র্যময় খাবার, সংস্কৃতি, কৃষিপণ্য ও প্রাকৃতিক সম্পদের অফুরন্ত ভান্ডার হওয়ার পরও পণ্যের জিআই নিবন্ধন ও ব্র্যান্ডিংয়ে পিছিয়ে বাংলাদেশ। পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত যেখানে প্রায় সাড়ে ছয় শ পণ্যের জিআই নিবন্ধন নিয়েছে, সেখানে বাংলাদেশের জিআই পণ্য এখনো মাত্র ৪৩টি। এ ছাড়া বাংলাদেশের অনেক প্রসিদ্ধ ও ঐতিহ্যবাহী পণ্য ভারত জিআই তালিকাভুক্ত করে নিয়েছে বলে অভিযোগ দীর্ঘদিনের। এমনকি বাংলাদেশের টাঙ্গাইলের শাড়িও ভারত নিজেদের জিআই পণ্য হিসেকে দাবি করেছে, যা এখন আদালত পর্যন্ত গড়াচ্ছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, অসচেতনতা ও সরকারের ধীরে চলো নীতির কারণে বাংলাদেশ অনেক নিজস্ব ঐতিহ্যবাহী পণ্যের জিআই স্বত্ব হারিয়েছে। পরবর্তীতে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার (ডব্লিউআইপিও) আইন মেনে বাংলাদেশও পণ্যগুলোকে জিআই তালিকাভুক্ত করে। তবে আগে তালিকাভুক্ত করায় সুবিধাজনক অবস্থানে রয়েছে ভারত। ইতোমধ্যে বিশ্বব্যাপী তারা পণ্যগুলোকে নিজেদের পণ্য হিসেবে ব্র্যান্ডিং করে ফেলেছে, ব্যবসাও করছে। তারা জিআই পণ্যের সংখ্যা বাড়ানোর পাশাপাশি এসব পণ্য এক প্ল্যাটফরমে পাওয়ার সহজ ব্যবস্থা করতে ২০১৬ সালে জিআই ট্যাগড নামে একটি কোম্পানি চালু করে। বর্তমানে জিআইট্যাগডডটকম-এ দেশটির স্বীকৃত পণ্যগুলো পাওয়া যাচ্ছে। বাংলাদেশে নেই এমন কোনো উদ্যোগ। সূত্র জানায়, সুন্দরবনের ৬০ ভাগ মধু বাংলাদেশ অংশে উৎপাদিত হলেও চলতি বছরের জানুয়ারিতে ভারত এটিকে তাদের জিআই পণ্য ঘোষণা করে। পরবর্তীতে বিশ্ব মেধাসম্পদ সংস্থার (ডব্লিউআইপিও) এক সম্মেলনে সুন্দরবনের মধুকে ভারতের জিআই পণ্য হিসেবে উপস্থাপন করলে দেশে ব্যাপক সমালোচনা শুরু হয়। একপর্যায়ে বাংলাদেশও সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য ঘোষণা করে। অথচ বাগেরহাটের জেলা প্রশাসক সুন্দরবনের মধুকে জিআই পণ্য করার জন্য ঢাকায় আবেদন পাঠান ২০১৭ সালে। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ ফজলি আম, রসগোল্লা, নকশিকাঁথা, গোবিন্দভোগ চাল, লক্ষ্মণভোগ আম, হিমসাগর আম, রয়েল বেঙ্গল টাইগার, জামদানি শাড়ি, মোয়াসহ অনেক পণ্যের জিআই নিবন্ধন রয়েছে ভারতের। পরবর্তীতে বাংলাদেশও এসব পণ্যের অনেকগুলোকে জিআই তালিকাভুক্ত করে। তবে এগুলো প্রকৃতপক্ষে কোনো দেশের জিআই পণ্য তা এখনো অমীমাংসিত।

জিআই নিবন্ধন কেন গুরুত্বপূর্ণ : জিআই পণ্যের দাম বেশি হয় এবং পর্যটকরাও এসব পণ্যের ব্যাপারে আগ্রহী থাকেন ও বেশি মূল্যে কিনেন বলে জানিয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মার্কেটিং বিভাগের অধ্যাপক ড. মো. মিজানুর রহমান। তিনি বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, রপ্তানিতে ব্র্যান্ডিংয়ের ক্ষেত্রে জিআই নিবন্ধন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। জিআই পণ্যের মূল্য সব সময় বেশি হয় কারণ এটা ব্র্যান্ড। পর্যটকরা কোথাও ঘুরতে গেলেও সেখানকার ঐতিহ্যবাহী পণ্য আদি উৎস থেকে কিনতে চায়। এজন্য তারা বেশি অর্থ খরচ করতেও দ্বিধা করে না। এতে উৎপাদকও বেশি দাম পায়।

উদাহরণস্বরূপ, একই গার্মেন্টে একই কাপড় দিয়ে তৈরি কোনো শার্টের দাম ৫০০ টাকা, আবার কোনোটির দাম ৩ হাজার টাকা। বিশ্বখ্যাত ব্র্যান্ডের ট্যাগ লাগানোয় দাম কয়েক গুণ বেড়ে যায়। জিআই স্বত্ব থাকলে উৎপাদকও লাভবান হয়। যেমন বাংলাদেশে কেউ কোকাকোলা উৎপাদন করে বিক্রি করলে স্বত্বের কারণে আমেরিকান কোম্পানিকে রয়্যালিটি দিতে হয়। জিআই নিবন্ধন করলে আমাদের পণ্য অন্য কেউ দাবি করতে পারবে না। ভারত মধুসহ আমাদের অনেক পণ্যের জিআই নিবন্ধন করেছে। এখন তারা আমাদের এখান থেকে ওই সব পণ্য কিনে তাদের জিআই পণ্য বলে বেশি দামে বিক্রি করলে কিছু করার নেই। আমাদের মালিকানা থাকলে এটা তারা করতে পারত না। জিআই নিবন্ধন যে আগে করতে পারবে, সেই লাভবান হবে। কোনো দেশ নিয়ম ভেঙে অন্য দেশের জিআই পণ্যকে নিজেদের তালিকাভুক্ত করলে আন্তর্জাতিক আদালতে সুরাহার সুযোগ আছে। তবে এ প্রক্রিয়া জটিল। ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউআইপিও) তথ্য অনুযায়ী, জিআই কোনো পণ্যের উৎপত্তিস্থল ও স্বকীয়তার নির্দেশক। নাটোর থেকে কাঁচাগোল্লার প্রস্তুত প্রণালি শিখে কোনো ব্যক্তি বা গোষ্ঠী অন্যত্র এই মিষ্টান্ন উৎপাদন করলেও এটা নাটোরের-ই জিআই পণ্য। একই পণ্য অন্য একাধিক দেশ উৎপাদন করলে যে দেশ সবচেয়ে বেশি উৎপাদন করবে, পণ্যটি যে দেশে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় হবে, সেই দেশই ওই পণ্যের স্বত্ব পেতে অগ্রাধিকার পাবে। এ ছাড়া কোনো দেশের একটি বিশেষ এলাকার জলবায়ু, মাটির গুণাগুণ, পানি, কারিগরদের দক্ষতা, ভৌগোলিক গুণাগুণ, জনগোষ্ঠীর সংস্কৃতিসহ বিভিন্ন বৈশিষ্ট্য ওই পণ্য উৎপাদনের জন্য বিশেষ সহায়ক হলে ওই পণ্যের জিআই সনদ পাওয়ার ক্ষেত্রে সহায়ক হবে। অনেকে পণ্য কেনার সময় সেগুলোর উৎসের প্রতি বেশি গুরুত্ব দিয়ে থাকেন। তাই বিশ্ববাণিজ্যে জিআই পণ্যের গুরুত্ব অনেক বেশি।

যা বলছে সংশ্লিষ্ট দপ্তর : বিশ্বে মেধাস¦ত্ব ও জিআই সংশ্লিষ্ট বিষয় দেখভাল করে ওয়ার্ল্ড ইন্টেলেকচুয়াল প্রোপার্টি অর্গানাইজেশন (ডব্লিউআইপিও)। সংস্থাটির নিয়ম মেনে বাংলাদেশে জিআই নিবন্ধন দেয় পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। সংস্থাটির মহাপরিচালক মো. মুনিম হাসান বাংলাদেশ প্রতিদিনকে বলেন, ২০১৩ সালের আগে আমাদের ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন ছিল না। ভারতে ছিল। তারা আমাদের অনেক পণ্য জিআই তালিকাভুক্ত করেছে। আমাদের প্রথম জিআই পণ্য জামদানি শাড়ি। ভারতেও ‘উপাধা জামদানি’ নামে জিআই আছে। জামদানি শাড়ি আমাদের কমিউনিটির পণ্য। আমরা বিসিককে বলেছি, এটার একক স্বত্ব যাতে আমাদের থাকে এ ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে। এখনো ফিডব্যাক পাইনি। এ ছাড়া টাঙ্গাইল আমাদের একটা এলাকার নাম। এই শাড়ির জিআই ভারতের হওয়ার সুযোগ নেই। এ ব্যাপারে ভারতের মাদ্রাজ কোর্টে মামলার প্রস্তুতি নিয়েছি। আইনজীবীও নিয়োগ দিয়েছি। আমরা জিআই নিবন্ধন বাড়ানোর জন্য প্রচারণা চালাচ্ছি। জেলা প্রশাসক ও বিভাগীয় কমিশনারদের চিঠি দিচ্ছি। তাদের মাধ্যমে জিআই নিবন্ধন দেওয়া যায় এমন পাঁচ শতাধিক পণ্যের তালিকা সংগ্রহ করেছি। শিগগিরই আরও পণ্য জিআই নিবন্ধন পাবে বলে আশাবাদী তিনি।

জামদানির জিআই নিয়ে বিতর্ক : কয়েক শতক আগে বাংলাদেশকে বিশ্বের দরবারে পরিচিত করেছিল ঢাকাই মসলিন। এই মসলিনের একটি ধরন জামদানি এখনো টিকে রয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে এখনো বাংলাদেশের জামদানির কয়েক শ বছরের পুরনো গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ রয়েছে। ঐতিহ্যগতভাবেই জামদানি বাংলাদেশের নিজস্ব পণ্য। তবে ভারতের অন্ধ্র প্রদেশ ২০০৯ সালে জামদানিকে তাদের জিআই পণ্য হিসেবে নিবন্ধন করে। নাম দেয় উপাধা জামদানি। বিষয়টি নিয়ে গবেষণা করেছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগের শিক্ষক ইফতেখার ইকবাল। ২০১৪ সালে একটি অনুষ্ঠানে তিনি জানান, জামদানি তৈরি করতে যেসব কাঁচামাল, আবহাওয়া, বুননের দক্ষতা প্রয়োজন তা শুধু বাংলাদেশেই আছে। জামদানিকে মসৃণ করতে যে পানি দরকার তা কেবল বাংলাদেশের শীতলক্ষ্যা নদীতে রয়েছে। সে কারণে শীতলক্ষ্যা নদীর তীরবর্তী স্থানগুলোতেই জামদানি পল্লী গড়ে উঠেছে। তাই অন্য কোনো দেশের এ পণ্যের মালিকানা দাবির সুযোগ নেই। তিনি জানান, গবেষণা প্রণয়নের সময় তারা ওসমান গণি নামের একজন জামদানি শাড়ি প্রস্তুতকারকের সাক্ষাৎকার নেন। তাকে ভারতের শাড়ি প্রস্তুতকারকেরা সে দেশে নিয়ে গিয়েছিল। কিন্তু ওই আবহাওয়া ও কাঁচামালে তিনি বাংলাদেশের মানের জামদানি তৈরি করতে পারেননি।

বাংলাদেশে নিবন্ধিত জিআই পণ্য এখন ৪৩টি : ডিপিডিটি এখন পর্যন্ত ৪৩টি পণ্যের জিআই নিবন্ধন দিয়েছে। এগুলো হলো জামদানি শাড়ি, ইলিশ, ক্ষীরসাপাত আম, বিজয়পুরের সাদা মাটি, দিনাজপুরের কাটারীভোগ চাল, কালিজিরা, শতরঞ্জি, রাজশাহীর সিল্ক ও মিষ্টি পান, ঢাকাই মসলিন, চাঁপাইনবাবগঞ্জের ফজলি আম, আশ্বিনা আম ও ল্যাংড়া আম, বাগদা চিংড়ি, শীতল পাটি, বগুড়ার দই, শেরপুরের তুলসীমালা ধান, নাটোরের কাঁচাগোল্লা, ব্ল্যাকবেঙ্গল ছাগল, টাঙ্গাইলের পোড়াবাড়ির চমচম, কুমিল্লার রসমালাই ও খাদি, কুষ্টিয়ার তিলের খাজা, রংপুরের হাঁড়িভাঙা আম, মৌলভীবাজারের আগর আতর, মুক্তাগাছার মন্ডা, যশোরের খেজুরের গুড়, নরসিংদীর অমৃত সাগর কলা ও লটকন, গোপালগঞ্জের রসগোল্লা ও ব্রোঞ্জের গহনা, জামালপুরের নকশিকাঁথা, টাঙ্গাইলের শাড়ি, মধুপুরের আনারস, ভোলার মহিষের দুধের কাঁচা দই, মাগুরার হাজরাপুরী লিচু, সিরাজগঞ্জের গামছা, সিলেটের মনিপুরি শাড়ি, মিরপুরের কাতান শাড়ি, ঢাকাই ফুটি কার্পাস তুলা, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ছানামুখী মিষ্টি ও সুন্দরবনের মধু।

নিবন্ধনের পথে আরও ৩৪ পণ্য : ডিপিডিটি সূত্র জানায়, শেরপুরের ছানার পায়েস, সিরাজগঞ্জের লুঙ্গি, গাজীপুরের কাঁঠাল, কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান, অষ্টগ্রামের পনির, বরিশালের আমড়া, কুমারখালীর বেডশিট ও দিনাজপুরের বেদানা লিচুর জিআই জার্নাল প্রকাশিত হয়েছে। দ্রুতই এগুলোর নিবন্ধন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এর বাইরে আরও ২৬টি পণ্য নিবন্ধন প্রক্রিয়ায় আছে। সেগুলো হলো মেহেরপুরের সাবিত্রি মিষ্টি, পিরোজপুরের মাল্টা, বরগুনার সোনামুগ ডাল, পার্বত্যাঞ্চলের থামি, মুরং বাঁশি, মৌলভীবাজারের দুছনির দই, গফরগাঁওয়ের লাফা বেগুন, কালো বিন্নি চাল, বম কাঁথা, গোলপাতার গাছের গুড়, পটুয়াখালীর সোনামুগ ডাল, ফুলবাড়িয়ার লাল চিনি, মেহেরপুরের মেহেরসাগর কলা, মেহেরপুরের হিমসাগর আম, বাংলাদেশের মাটির তালি, কুমিল্লার বিজয়পুরের মৃৎশিল্প, নেত্রকোনার বালিশ মিষ্টি ও ফরিদপুরের পাট। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, ২০১৩ সালে দেশে ভৌগোলিক নির্দেশক পণ্য (নিবন্ধন ও সুরক্ষা) আইন হয়। ২০১৫ সালে আইনের বিধিমালা তৈরির পর জিআই পণ্যের নিবন্ধন নিতে আহ্বান জানায় পেটেন্ট, ডিজাইন ও ট্রেড মার্কস অধিদপ্তর (ডিপিডিটি)। তার আগেই বাংলাদেশের প্রসিদ্ধ অনেক পণ্য ভারতে জিআই তালিকাভুক্ত হয়। তবে আইন ও বিধিমালা থাকা সত্ত্বেও এখনো জিআই নিবন্ধনে পিছিয়ে আছি আমরা।

এই বিভাগের আরও খবর
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
ইউরোপগামী শিক্ষার্থীদের অনিশ্চয়তা কাটছে না
বেতন বন্ধ রেলের ৭৫৩ গেটকিপারের
বেতন বন্ধ রেলের ৭৫৩ গেটকিপারের
স্বর্ণালংকারসহ প্রতারক প্রেমিক গ্রেপ্তার
স্বর্ণালংকারসহ প্রতারক প্রেমিক গ্রেপ্তার
২০২৩-এ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হামলা হয়নি
২০২৩-এ বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী হামলা হয়নি
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
ইসকনকে ‘জঙ্গি’ বলায় বিপাকে বাংলাদেশি শিক্ষার্থী
মায়ের বিরুদ্ধে দুই বছরের ছেলেকে হত্যার অভিযোগ
মায়ের বিরুদ্ধে দুই বছরের ছেলেকে হত্যার অভিযোগ
সাদপন্থিদের বিচার দাবিতে সড়ক অবরোধ
সাদপন্থিদের বিচার দাবিতে সড়ক অবরোধ
শীতকালীন সবজি চারার বাণিজ্যিক উৎপাদন
শীতকালীন সবজি চারার বাণিজ্যিক উৎপাদন
একই জমিতে মাল্টা চাষ ও কম্পোস্ট সার উৎপাদন
একই জমিতে মাল্টা চাষ ও কম্পোস্ট সার উৎপাদন
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
অযত্ন অবহেলায় রংপুরের বধ্যভূমি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
লেবানন থেকে ফিরলেন আরও ৮৫ বাংলাদেশি
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
কক্সবাজার সৈকতে পর্যটকদের ভিড়
সর্বশেষ খবর
বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার হিসেবে যার নাম বললেন মেসি
বর্তমান প্রজন্মের সেরা ফুটবলার হিসেবে যার নাম বললেন মেসি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড
ম্যানসিটির সর্বোচ্চ আয়ের রেকর্ড

১ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের
আবারও অবসরের ঘোষণা পাকিস্তানি অলরাউন্ডারের

২ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম
আ. লীগ গত ১৫ বছর জনগণের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করেছে : রফিকুল ইসলাম

২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা
ত্বকের পরিচর্যায় উত্তম হারবাল অ্যালোভেরা

২ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান
মুন্সীগঞ্জে অবৈধ মোটরসাইকেলের বিরুদ্ধে অভিযান

২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের
দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে পাকিস্তানকে হারিয়ে সিরিজ নিশ্চিত প্রোটিয়াদের

৩ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’
‘বিগত সরকারের ভ্রান্তনীতির কারণে কৃষি অলাভজনক পেশায় পরিণত হয়েছে’

৩ ঘন্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা
ফুলপুরে কৃষক দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষ্যে র‍্যালি ও পথসভা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান
বিজয় দিবস কাপ গলফ টুর্নামেন্টের পুরস্কার বিতরণ করলেন সেনাপ্রধান

৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি
শহীদ বুদ্ধিজীবীদের আদর্শের বাংলাদেশ গড়লে আত্মত্যাগ সার্থক হবে : রাষ্ট্রপতি

৫ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস
আজ শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন
ডুয়েটের ১৪ ছাত্রলীগ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিচ্ছে বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন

৬ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার
বিএনপি নেতা ইকবালকে দল থেকে বহিষ্কার

৬ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো
ফ্রান্সের নতুন প্রধানমন্ত্রী ফ্রাঙ্কোইস বায়রো

৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মিডিয়া সেল গঠন

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা
সোনারগাঁয়ে যুবককে পিটিয়ে পা ভাঙার অভিযোগে মামলা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা
মার্চে রূপপুর বিদ্যুৎ কেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু করতে চায় সরকার : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি
অন্তর্ভুক্তিমূলক ‘শিক্ষা সংস্কার কমিশন’ গঠনের দাবি

৮ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা
সম্প্রীতি ও শান্তি-শৃঙ্খলা অব্যাহত রাখতে মতবিনিময় সভা

৮ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার
রাজধানীতে র‍্যাব পরিচয় দেওয়া ৫ ডাকাত গ্রেফতার

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা
ঢাবিতে বহিরাগত যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ, স্বস্তিতে শিক্ষার্থীরা

৯ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা
মধ্যরাত থেকে পড়তে পারে ঘন কুয়াশা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা
অন্তর্বর্তী সরকার একটি সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠনে অঙ্গীকারবদ্ধ : প্রধান উপদেষ্টা

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ব্লিংকেন আকস্মিক সফরে ইরাকে

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু
বেনাপোল দিয়ে এলো ৪৬৮ টন আলু

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়
নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, নাফনদে যাত্রীবাহী নৌযান চলবে কোস্টগার্ডের নিরাপত্তায়

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'
'দুর্নীতিমুক্ত দেশ গঠনে জামায়াতে ইসলামীর বিকল্প নেই'

৯ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ
‘৮৪০’ সিনেমা দেখে যা বললেন শামা ওবায়েদ

১৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়
১৭ বছর পর গোপালগঞ্জে বিএনপি কার্যালয়

১৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে
রক্তক্ষয়ী অবরোধ, মিয়ানমারের ২৭০ কিমি এলাকা আরাকান আর্মির নিয়ন্ত্রণে

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?
মধ্যপ্রাচ্যে ইরানের দুর্বল হওয়া কি ভারতের জন্য উদ্বেগের বিষয়?

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী
ভিটামিন ই ক্যাপসুল কী উপকারী

১৬ ঘন্টা আগে | জীবন ধারা

‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’
‌‘বেশি দরদ লাগলে হাসিনাকে ভারতের কোনো প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী করুন’

১০ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে
ইসরায়েল কেন সিরিয়ায় বেপরোয়া হামলা চালাচ্ছে

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার
‘পুষ্পা’খ্যাত অভিনেতা আল্লু অর্জুন গ্রেফতার

১৬ ঘন্টা আগে | শোবিজ

মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?
মধ্যপ্রাচ্যে উত্তেজনা: গোলান মালভূমিতে কী করছে ইসরায়েল?

১৮ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান
হারিয়ে যাওয়া আইনের শাসন গড়ে তুলতে হবে : তারেক রহমান

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস
শেখ হাসিনার আমলে উত্তরবঙ্গের সাথে অবিচার হয়েছে : সারজিস

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?
আল্লু অর্জুন কেন গ্রেফতার হলেন, কী বলছে এফআইআর?

১৪ ঘন্টা আগে | শোবিজ

চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন
চেয়ারম্যান পদ থেকে ২ জনের প্রার্থিতা প্রত্যাহার, প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ৩ জন

১৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়
জাতীয় পতাকার অবমাননা কোনোভাবেই সহ্য করব না : অপর্ণা রায়

১১ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও বিজয় দিবস পালনের আহ্বান জামায়াত আমিরের

৯ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ
চলেই গেলেন ‘জলে আগুন জ্বালানো কবি’ হেলাল হাফিজ

১৪ ঘন্টা আগে | জাতীয়

নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির
নারী-পুরুষের সমান নিরাপত্তা ও মর্যাদা পাবে : জামায়াত আমির

১৪ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়
টানা ছুটিতে কক্সবাজারে পর্যটকদের ভিড়

১০ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার
কুমিল্লা কালেক্টরেট স্কুল এন্ড কলেজে ফিরছেন অধ্যক্ষ নার্গিস আক্তার

১২ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না
অবশেষে জামিন পেলেন আল্লু অর্জুন, আপাতত জেলে যেতে হচ্ছে না

১১ ঘন্টা আগে | শোবিজ

তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা
তিন জেলায় বিএনপির আংশিক আহ্বায়ক কমিটি ঘোষণা

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জ থেকে অপহৃত ২ শিশু বরিশালে উদ্ধার

২১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু
ভারতে চিকিৎসা করাতে গিয়ে বাংলাদেশি নাগরিকের মৃত্যু

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী
বাংলাদেশ সফরে আসছেন নাসার প্রধান নভোচারী

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য
শীতকালে ইসলামের কিছু বিধানে শৈথিল্য

২২ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’
‘আমরা বোলিংয়ে আরও ভালো করতে পারতাম’

২০ ঘন্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য
উমাইয়া মসজিদের হাজার বছরের ঐতিহ্য

২০ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন
মেলেনি জামিন, ১৪ দিনের পুলিশ হেফাজতে আল্লু অর্জুন

১৩ ঘন্টা আগে | শোবিজ

সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া
সিরিয়ায় গম সরবরাহ বন্ধ করল রাশিয়া

৯ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন
গাঁজা বৈধ করাকে ইতিহাসের বড় ভুল বললেন এলটন জন

১৪ ঘন্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি
হাজার কোটির সম্পদ নিউইয়র্কে তিন বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল
বন্ধ হচ্ছে সরাসরি জাহাজ চলাচল

পেছনের পৃষ্ঠা

আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন
আগে সংস্কার নাকি নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থনীতির গেম চেঞ্জার
অর্থনীতির গেম চেঞ্জার

প্রথম পৃষ্ঠা

বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা
বছরে ব্যয় ৬ হাজার কোটি টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!
গচ্চায় ৯৭৪ কোটি টাকা!

প্রথম পৃষ্ঠা

বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি
বোলিং ত্রুটির জন্য নিষিদ্ধ করল ইসিবি

মাঠে ময়দানে

নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক
নিন্দায় ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ
নিজ স্বার্থেই সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা দেবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মশা নিধনের ওষুধ সংকট
মশা নিধনের ওষুধ সংকট

নগর জীবন

উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে
উত্তরবঙ্গের সঙ্গে অবিচার হয়েছে

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
নতুন উদ্যমে বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত
মান্দারবাড়িয়া সমুদ্রসৈকত

নগর জীবন

জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য
জাতিকে মেধাশূন্য করাই ছিল উদ্দেশ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ
জলে আগুন জ্বালিয়ে চলে গেলেন হেলাল হাফিজ

প্রথম পৃষ্ঠা

চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা
চিতই পিঠা বিক্রি করে মাসে আয় লাখ টাকা

শনিবারের সকাল

শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান
শহীদ বুদ্ধিজীবী ও মহান বিজয় দিবস পালনের আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি
ভবন নির্মাণের প্ল্যান নিয়ে ভোগান্তি

নগর জীবন

দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের
দায়িত্ব ছাড়লেন পাকিস্তান টেস্ট দলের

মাঠে ময়দানে

নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়
নোভা ম্যাজিকে ফর্টিসের জয়

মাঠে ময়দানে

বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে
বহু মত ও পথের রাজনৈতিক ব্যবস্থা গড়ে তুলতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই
লক্কড়ঝক্কড় বাস চলছেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস
চমক খুলনা জেলা বিএনপিতে নেতা-কর্মীদের উচ্ছ্বাস

নগর জীবন

বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে
বিএনপি এলে জনগণের মৌলিক অধিকার পূরণ করা হবে

নগর জীবন

সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি
সরকারের কাজে আমরা হ্যাপি

নগর জীবন

প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী
প্রয়াত মুক্তিযোদ্ধার পরিবারকে ঘর দিল সেনাবাহিনী

নগর জীবন

স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি
স্বাধীনতার ৫৪ বছরেও বুদ্ধিজীবী হত্যার উপযুক্ত বিচার হয়নি

নগর জীবন

বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি
বিভাগীয় শহরে ভর্তি পরীক্ষা নেবে শাবিপ্রবি

নগর জীবন