শিরোনাম
- ৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
- পরশুরামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে ৫৫ সংগঠনের মানববন্ধন
- ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
- ৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
- পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
- ১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং
- ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড
- ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
- চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু
- সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
- বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
- বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি
- ১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
- ১৫ টাকা কেজিতে চাল পাবে ৫৫ লাখ পরিবার: খাদ্য উপদেষ্টা
- রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
- স্বতন্ত্র বিচার বিভাগীয় সচিবালয়ের দাবিতে পঞ্চগড়ে মানববন্ধন
- ঠাকুরগাঁওয়ে ঠিকাদার কল্যাণ সমিতির মানববন্ধন
- সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
- তিস্তা মহাপরিকল্পনা এ বছরের শেষ নাগাদ চূড়ান্ত হবে: রিজওয়ানা হাসান
- আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
রাজশাহীতে বসছে না ভার্চুয়াল কোর্ট
নিজস্ব প্রতিবেদক, রাজশাহী
অনলাইন ভার্সন

করোনাভাইরাস পরিস্থিতিতে জনসমাগম এড়াতে আদালতের নিয়মিত কার্যক্রম বন্ধ আছে। তাই সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনা অনুযায়ী অনলাইনেই আসামিদের জামিন আবেদন গ্রহণ ও শুনানির জন্য রাজশাহীতে গঠন করা হয়েছে দুটি ভার্চুয়াল কোর্ট। কিন্তু প্রযুক্তিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতায় ভার্চুয়াল কোর্টের কার্যক্রমে অংশ নেবেন না রাজশাহীর আইনজীবীরা।
বুধবার রাজশাহী অ্যাডভোকেট বার সমিতির এক সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। সমিতির সাধারণ সম্পাদক পারভেজ তৌফিক জাহেদী ভার্চুয়াল কোর্টে অংশ না নেওয়ার সিদ্ধান্তের কথা জানিয়েছেন।
তিনি জানান, সুপ্রিম কোর্টের নির্দেশনায় রাজশাহীতে জামিন শুনানির জন্য দুটি ভার্চুয়াল কোর্ট গঠন করেছেন কর্তৃপক্ষ। তবে প্রযুক্তিজ্ঞানের সীমাবদ্ধতায় ভার্চুয়াল কোর্টে বিচারিক কাজে আগ্রহ নেই তাদের সংগঠনের অধিকাংশ আইনজীবীর। ফলে ভার্চুয়াল কোর্ট চালু করা নিয়ে একরকম অনিশ্চয়তা সৃষ্টি হয়েছে।
অ্যাডভোকেট বার অ্যাসোসিয়েশনের নেতারা বলছেন, তারা বিষয়টি নিয়ে বৈঠক করেছেন। সেখানে ভার্চুয়াল কোর্ট নিয়ে বেশিরভাগ আইনজীবী অনাগ্রহের কথা জানিয়েছেন। ভার্চুয়াল কোর্টে অংশ নিতে তারা পর্যাপ্ত প্রস্তুতি ও সবার ডিজিটাল সরঞ্জামাদি নিশ্চিতের দাবি করছেন।
আইনজীবীরা বলছেন, রাজশাহী বারের অধিকাংশ আইনজীবী প্রযুক্তিগত বা ডিজিটাল কার্যক্রমে অভ্যস্ত নন। প্রক্রিয়া সম্পর্কে এখনও নূন্যতম ধারণা পাননি তারা। তাদের এ নিয়ে কোনো প্রশিক্ষণও নেই। ফলে তারা ভার্চুয়াল কোর্টের কার্যক্রমে আগ্রহী নন।
রাজশাহীর চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গত সোমবার দুটি ভার্চুয়াল কোর্ট গঠন করা হয়। জেলার বাগমারা, দুর্গাপুর, বাঘা ও চারঘাট উপজেলার জন্য নির্ধারিত হয় এক নম্বর ভার্চুয়াল কোর্ট। এর বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. আব্দুল্লাহ আল আমিন ভুঁইয়া। আর গোদাগাড়ী, তানোর, পুঠিয়া ও মোহনপুর উপজেলার জন্য নির্ধারিত হয় দুই নম্বর ভার্চুয়াল কোর্ট। এই কোর্টের বিচারক সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট মো. সাইফুল ইসলাম।
বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম
এই বিভাগের আরও খবর