শিরোনাম
প্রকাশ: ২২:২৬, বুধবার, ১৩ মে, ২০২০

গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য অনুদান ও চিকিৎসাকেন্দ্রের দাবি ডিইউজের

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য অনুদান ও চিকিৎসাকেন্দ্রের দাবি ডিইউজের

করোনা পরিস্থিতিতে কর্মরত গণমাধ্যমকর্মীদের অর্থনৈতিক সুরক্ষা নিশ্চিত করতে বিশেষ অনুদান প্রদান ও তাদের জন্য নির্দিষ্ট চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের (ডিইউজে) একাংশ। বুধবার (১৩মে) ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়ন  নির্বাহী পরিষদের এক ভার্চুয়াল সভায় এ আহবান জানানো হয়।

সভায় সাংবাদিক নেতারা বলেন, প্রিন্ট, ইলেকট্রনিক মিডিয়া ও অনলাইনে কর্মরত সাংবাদিকরা ঢাকা ও ঢাকার বাইরে বিভিন্ন শহর ও মফস্বল অঞ্চলে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে করোনা সংক্রান্ত বিভিন্ন সংবাদ সংগ্রহ করছেন। ইতোমধ্যে তিনজন সাংবাদিক মৃত্যুবরণ করেছেন। অনেকে করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। যদিও ঝুঁকি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের পেশা, তবুও দুঃখজনকভাবে আজ তাদের অনেককে বিনা বেতনে কাজ করতে হচ্ছে। দুর্ভাগ্যজনক এই পরিস্থিতিতেও করোনা আক্রান্ত সাংবাদিকদের জন্য কোনও সুনির্দিষ্ট চিকিৎসাকেন্দ্র স্থাপন করা হয়নি। এই অবস্থায় সাংবাদিকদের আর্থিক অনুদানের ব্যবস্থাসহ অন্য বিষয়গুলো কার্যকর করতে এগিয়ে আসার জন্য অনুরোধ জানানো সংগঠনটির পক্ষ থেকে।

ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের একাংশের সভাপতি কাদের গনি চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোঃ শহিদুল ইসলামের সঞ্চালনায় ভার্চুয়াল এ সভায় অন্যদের মধ্যে সহ-সভাপতি শাহীন হাসনাত, বাছির জামাল, রাশেদুল হক  যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহজাহান সাজু, কোষাধ্যক্ষ গাজী আনোয়ার সাংগঠনিক সম্পাদক মো: দিদারুল আলম, প্রচার সম্পাদক খন্দকার আলমগীর হোসাইন ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক সম্পাদক আবুল কালাম, জনকল্যান সম্পাদক দেওয়ান মাসুদা সুলতানা, দপ্তর সম্পাদক ডি এম আমিরুল ইসলাম অমর,কার্যনির্বাহী সদস্য রফিক মুহাম্মদ ,শহিদুল ইসলাম,  খন্দকার হাসনাত করিম পিন্টু, জেসমিন জুঁই , আবুল হোসেন খান মোহন , কাজী তাজিম উদ্দিন , রফিক লিটন,  মো: আব্দুল হালিম, শামসুল আরেফিন, আলমগীর শিকদার, আবু বকর ও আবু হানিফ অংশ নেন।

সভার এক প্রস্তাবনায় বলা হয়, করোনা দুর্যোগে যে পেশাজীবীরা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকি নিয়ে নিরলসভাবে জরুরি সেবা দিয়ে যাচ্ছেন সাংবাদিকরা তাদের অন্যতম। চিকিৎসক-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরই এ দুর্যোগে সম্মুখসমরের যোদ্ধা সাংবাদিকরা। সাধারণ ছুটি ও লকডাউন পরিস্থিতির মধ্যেও সারা দেশ থেকে সংবাদ সংগ্রহ ও প্রচারের মধ্য দিয়ে সচেতনতা সৃষ্টি করে করোনার বিস্তার রোধে জনমত সৃষ্টি করা, জরুরি ত্রাণ সহায়তা কার্যক্রম তুলে ধরা এবং করোনা চিকিৎসার নানা দিক ও সংকটগুলো তুলে ধরার ক্ষেত্রে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছেন সাংবাদিকরা। বিশ্বজুড়েই করোনাকালে সাংবাদিকতার এ ভূমিকার কথা আলোচিত ও প্রশংসিত হচ্ছে। কিন্তু উদ্বেগের বিষয় হলো, পেশাগত দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে সাংবাদিকদের সুরক্ষায় যেমন বিশেষ উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না, তেমনি সাংবাদিক ও সামগ্রিকভাবে গণমাধ্যম শিল্পের সুরক্ষাতেও কোনো সরকারি প্রণোদনা/অনুদান দেওয়া হচ্ছে না। অথচ করোনাকালে বস্তুনিষ্ঠ তথ্য ও সংবাদ প্রচারে সাংবাদিকরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করে যাচ্ছেন। এ পরিস্থিতিতে সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দিন কাটাচ্ছেন। রাজধানীতে করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত তিনজন সাংবাদিক মারা গেছেন।এখন পর্যন্ত বেশ কয়েকটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল এবং দৈনিক পত্রিকার শতাধিক সাংবাদিক ও তাদের পরিবারের সদস্যরা করোনাভাইরাসে সংক্রমিত হয়েছেন। কয়েকজন এরই মধ্যে সুস্থও হয়ে উঠলে অনেকেই চিকিৎসাধীন। করোনাকালে সংবাদকর্মীদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা নিশ্চিত করার জন্য যে ধরনের প্রস্তুতি ও উদ্যোগের প্রয়োজন ছিল অনেক ক্ষেত্রেই সেটা নিশ্চিত করা যায়নি। কিছু সংবাদমাধ্যম কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ করে দিলেও অনেক প্রতিষ্ঠানই তা করতে পারেনি। তেমনি মাঠের কাজে নিয়োজিতদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা পোশাকও নিশ্চিত করা সম্ভব হয়নি। উভয় ক্ষেত্রেই বিনিয়োগেরও প্রয়োজন। করোনার কারণে সংবাদমাধ্যম শিল্পে যে মহাআর্থিক বিপর্যয় নেমে এসেছে সেটাও এ ক্ষেত্রে প্রভাব ফেলেছে।করোনার কারণে বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশের মতোই দেশের গণমাধ্যম শিল্প মারাত্মক সংকটে পড়েছে। বাংলাদেশেও ঢাকা থেকে প্রকাশিত অন্তত আটটি জাতীয় দৈনিকের মুদ্রিত সংস্করণ সাময়িকভাবে বন্ধ রাখা হয়েছে। টিভি চ্যানেলগুলোও অশনিসংকেত দেখছে। শিল্প কারখানাগুলো বন্ধ থাকা এবং সামগ্রিক অর্থনীতির সংকটের নেতিবাচক প্রভাব সরাসরি পড়েছে এ শিল্পে। ছাপা পত্রিকার কাটতি কমেছে। বিজ্ঞাপনও প্রায় বন্ধ হয়ে এসেছে। বিপুলসংখ্যক সংবাদকর্মী ও সংবাদ বিপণনকর্মী তথা হকার এ কারণে বড় ধরনের সংকটে পড়েছেন। গণমাধ্যম শিল্পের অস্তিত্ব টিকিয়ে রেখে এ সংকট থেকে উত্তরণের জন্য বিশেষ সরকারি অনুদান জরুরি।

ইতোমধ্যে আমরা গণমাধ্যমকে  বাঁচানোর জন্য সাংবাদিক ও গণমাধ্যম শিল্পের জন্য বিশেষ অনুদানের দাবি জানিয়েছিলাম। আমাদের পাশাপাশি নিউজ পেপারস ওনার্স অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (নোয়াব), সম্পাদক পরিষদ ও অ্যাসোসিয়েশন অব টেলিভিশন চ্যানেল ওনার্স (অ্যাটকো) ও এডিটরস গিল্ড বাংলাদেশের পক্ষ থেকেও একই দাবি জানানো হয়। কিন্তু দুঃখজনক হলেও এটাই সত্য যে সেই আবেদনে সাড়া দিয়ে কোনো সরকারি অনুদান/প্রণোদনার ঘোষণা আসেনি। রপ্তানিমুখী খাতসহ ক্ষুদ্র, মাঝারি ও বৃহৎ শিল্পের জন্য সরকার ৯৫ হাজার ৬১৯ কোটি টাকার প্রণোদনা প্যাকেজ ঘোষণা করলেও সংবাদমাধ্যম শিল্পের জন্য কোনো বরাদ্দই দেওয়া হয়নি।সরকার ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে যে, দায়িত্ব পালনকালে সরকারি চাকুরেরা যদি কেউ করোনায় আক্রান্ত হন, তাহলে পদমর্যাদা অনুযায়ী প্রত্যেকের জন্য থাকছে ৫ থেকে ১০ লাখ টাকার স্বাস্থ্যবীমা। আর কেউ মারা গেলে বীমার পরিমাণ ৫ গুণ বৃদ্ধি করে ৫০ লাখ টাকা দেওয়া হবে। কিন্তু করোনাসহ যেকোনো দুর্যোগে সম্মুখসারিতে থাকা সাংবাদিকদের জন্য কোনোরকম বীমা কিংবা প্রণোদনার ঘোষণা দেয়নি সরকার। এমনিতেই সংকটে থাকা গণমাধ্যম শিল্প করোনার অর্থনৈতিক অভিঘাতে ভয়াবহ বিপর্যয়ে পড়েছে। নিয়মিত আয়ের পথ বন্ধ হয়ে যাওয়ায় অনেক সংবাদ প্রতিষ্ঠানই ইতিমধ্যে কর্মীদের বেতনভাতা দেওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তার মধ্যে পড়েছে। এ অবস্থায় একদিকে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে সংবাদ সংগ্রহ ও প্রচারের দায়িত্ব পালন করা, আরেকদিকে নিয়মিত বেতনভাতা না পাওয়ার অর্থনৈতিক দুশ্চিন্তায় দিন কাটাচ্ছেন সংবাদকর্মীরা। কোনো কোনো শিল্পে শ্রমিকদের বেতনভাতা দেওয়ার জন্যও সরকার সহায়তা দিচ্ছে। কিন্তু এ ক্ষেত্রেও সংবাদমাধ্যম কর্মীরা বঞ্চিত। এমন সংকটকালে সাংবাদিকদের ব্যক্তিগত সুরক্ষা এবং গণমাধ্যম শিল্প রক্ষায় আপদকালীন বিশেষ প্রণোদনা দেওয়ার যৌক্তিক দাবির বিষয়ে সরকারের জরুরি পদক্ষেপ গ্রহণ করা উচিত। এ ক্ষেত্রে ডিইউজে করোনায় কোন সাংবাদিক মারা গেলে তার পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে ৫০ লাখ এবং প্রতিষ্ঠানের মালিকদের পক্ষ থেকে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপুরণের  দাবি জানায়।

সভায় করোনাকালে গণমাধ্যম কর্মীদের অর্থনৈতিক সুরক্ষা নিশ্চিতে সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়ে ডিইউজে নেতারা বলেন, করোনা যুদ্ধে গণমাধ্যম কর্মীরা জীবনের ঝুঁকি নিয়ে মাঠে কাজ করছেন। এ যুদ্ধে যারা মাঠে থেকে কাজ করছেন তাদের মত সাংবাদিকরা সুরক্ষা পাচ্ছেন না। জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কাজ করছেন সাংবাদিকরা; কিন্তু তাদের ক্ষতিপূরণের নিশ্চয়তা নেই। আবার অনেকের চাকরি নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা দিয়েছে। অনেকের বেতন দেয়া হচ্ছে না, নির্বিচারে ছাটাই হচ্ছেন অনেক সাংবাদিক। ছাঁটাই হওয়া সাংবাদিকদের পাওনাও বুঝিয়ে দেয়া হচ্ছে না। এমন বাস্তবতায় গণমাধ্যমকর্মীদের জন্য সরকারের বিশেষভাবে দৃষ্টি দেয়া জরুরি।সভায় বেসরকারি খাতের গণমাধ্যম কর্মীরা যেন চাকরিচ্যুত না হয়, সময় মত যেন বেতন পান এবং সুরক্ষিতভাবে কাজ করতে পারে সেজন্য সরকারের সুদৃষ্টি কামনা করা হয়।

সভার অপর এক প্রস্তাবনায় বলা হয়, গণমাধ্যম কর্মীদের ঝুঁকি এড়াতে যে ধরনের প্রস্তুতি প্রয়োজন ছিল অধিকাংশ প্রতিষ্ঠানই তা নিতে পারেনি অথবা নেয়নি। যা অত্যন্ত দুঃখজনক। কর্মীদের বাড়ি থেকে কাজ করার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য যেসব প্রস্তুতির প্রয়োজন ছিল তাও হাতে গোনা দু-একটা প্রতিষ্ঠান ছাড়া অনেকেই নেয়নি।

সভায় বলা হয়, সরকার বর্তমান কঠিন অর্থনৈতিক বাস্তবতা মোকাবিলায় শিল্প খাতসহ বিভিন্ন খাতের জন্য প্রণোদনা ঘোষণা করেছে। সংবাদপত্র শিল্পও যাতে সেই প্রণোদনা পায় তা নিশ্চিত করা উচিত। বিশেষ করে দৈনন্দিন পরিচালনা ব্যয় নির্বাহের জন্য যে তহবিল ঘোষণা করা হয়েছে তাতে সংবাদপত্র শিল্পকে অন্তর্ভুক্ত করা বাঞ্চনীয় বলে আমরা মনে করি। দেশের সংবাদপত্র শিল্পকে এখন ৩৫ শতাংশ হারে করপোরেট ট্যাক্স দিতে হয়, যেখানে তৈরি পোশাক শিল্পকে দিতে হয় মাত্র ১৫ শতাংশ। সরকারের এনীতিকে আমরা “বিমাতা সুলভ” বলে মনে করি। এটা কমিয়ে ফেলার বিষয়টি যৌক্তিক। নিউজপ্রিন্ট আমদানির ওপর ১৫ শতাংশ ভ্যাট ও ৫ শতাংশ আমদানি শুল্ক প্রত্যাহারের দাবি দীর্ঘ দিনের। সংবাদপত্র শিল্পের স্বার্থে এটা এখনই প্রত্যাহারে ঘোষণা দেওয়ার দাবি জানানো হয় সভায়। সভায় বলা হয়,বিজ্ঞাপনের ওপর মূল্য সংযোজন করে ছাড় দেওয়া হলে বেসরকারি খাতের বিজ্ঞাপনদাতারা কিছুটা হলেও ফিরতে পারেন। এছাড়াও সরকারের প্রতিহিংসার শিকার হয়ে,গত প্রায় চার বছর ধরে যেসব সংবাদপত্রে মোবাইল ফোন কোম্পানিসহ বিভিন্ন বেসরকারি বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞাপনে অঘোষিত নিষেধাজ্ঞা চলে আসছে, তা অবিলম্বে প্রত্যাহার হওয়া প্রয়োজন। সংকটের কালে স্বাধীন সংবাদমাধ্যমের ভূমিকা উপেক্ষা কিংবা তার স্বাধীনতা খর্ব হওয়া কোনোভাবেই কাম্য নয়। দুর্ভাগ্যজনক হলেও সত্য যে এখন প্রতিনিয়ত এ ধরনের ঘটনা ঘটছে।

সভার অপর এক প্রস্তাবনায় বলা হয়, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ইতোমধ্যে প্রণোদনা ঘোষণা করা হয়েছে। করোনা ভাইরাসের এই সংকটকালীন সময় দায়িত্ব পালনকালে চিকিৎসক, স্বাস্থ্যকর্মী, প্রশাসন-পুলিশ ও প্রজাতন্ত্রের অন্য কর্মকর্তা-কর্মচারীরা প্রয়োজনমতো ঝুঁকি ভাতা পাবেন। করোনায় আক্রান্ত হয়ে কোনো দায়িত্ব পালনকারী কর্মকর্তা-কর্মচারীর মৃত্যু হলে তার পরিবার পদমর্যাদা অনুসারে এককালীন বিশেষ অর্থ সহায়তা পাবেন। থাকবে বিমার ব্যবস্থাও। এরকম একগুচ্ছ সামাজিক সুরক্ষা ব্যবস্থা থাকবে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য। এতে অনেকের মধ্যে দায়িত্বপালনের ভীতি কাটবে। ঝুঁকি নেওয়ার প্রবণতাও বাড়বে। সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীরা রাষ্ট্রের আনুকূল্য পাবেন এটা অস্বাভাবিক নয়। কিন্তু সাংবাদিক কিংবা গণমাধ্যমের সাথে জড়িত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য করোনা পরিস্থিতিতে কোন ধরনের সুযোগ সুবিধা নেই। নেই প্রণোদনা। নেই তাদের পেশাগত নিরাপত্তা। সাংবাদিকদের জন্য নেই আর্থিক, সামাজিক, নিরাপত্তা। মানুষের কাছে দেশের বিদেশের সর্বশেষ খবর তৈরি করে পাঠক – শ্রোতাদের কাছে দ্রুত পৌঁছে দেন যে মিডিয়া কর্মীদের ব্যাপারের সরকারের এ উদাসিনতা অত্যন্ত দুঃখজনক। সমাজের নানা অসঙ্গতি যারা তুলে ধরে সুন্দর একটি সমাজ গড়ে তুলতে যারা কাজ করে যাচ্ছেন সে সাংবাদিকদের প্রতি অবজ্ঞা শুধু অমানবিকই নয় লজ্জারও। সংবাদপত্র বা গণমাধ্যমকে রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ বলা হয়। কিন্তু বাস্তবে এ স্তম্ভের মর্যাদা আদৌ প্রতিষ্ঠিত হয়নি। প্রকৃত চিত্র এমন যে, গণমাধ্যম কর্মীরা যেনো আজ এক ধরনের তুচ্ছ তাচ্ছিল্যের পাত্রে পরিণত হয়েছেন।

সভায় উত্থাপিত ১৭ দফায় আরও রয়েছে- গণমাধ্যমের সব কর দুই বছরের জন্য স্থগিত করতে হবে এবং টেলিভিশনের জন্য স্যাটেলাইট ফি ছয় মাসের জন্য স্থগিত রাখতে হবে। বিজ্ঞাপনের আয়ের ওপর থেকে সব ধরনের ভ্যাট মওকুফ করতে হবে। মিডিয়ার স্বাধীনতাবিরোধী ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন বাতিল করতে হবে। প্রবীণ সাংবাদিক আবুল আসাদ, ফটোসাংবাদিক শহিদুল ইসলাম কাজলসহ গ্রেফতারকৃত সব লেখক সাংবাদিকদের অবিলম্বে মুক্তি দিতে হবে।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
বরিশালে পৃথক অভিযানে মাদক ও জালনোটসহ আটক ৪
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
তাকসিম খানের অনুসারীরা ওয়াসার হাইব্রিড বিএনপি : সিবিএ সভাপতি
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
শ্রীপুরে সড়ক দুর্ঘটনা নিহত ১
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
জেসিআই ঢাকা প্রেস্টিজের সাধারণ সভা ও নতুন নেতৃত্ব নির্বাচন
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার গ্রেফতার
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
রেল ক্রসিংয়ে ট্রাক বিকল : তিন ঘণ্টা পর ঢাকা-রাজশাহী ট্রেন চলাচল শুরু
সর্বশেষ খবর
আরবের খুরমা খেজুরের বাগান করে দুই ভাইয়ের বাজিমাত
আরবের খুরমা খেজুরের বাগান করে দুই ভাইয়ের বাজিমাত

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৩৭ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

চোটে ভারত সিরিজ শেষ লর্ডসের নায়ক বশিরের
চোটে ভারত সিরিজ শেষ লর্ডসের নায়ক বশিরের

৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ
১৫ লাখ সরকারি চাকরিজীবীর উচ্চতর গ্রেড নিয়ে আপিল বিভাগের রায় প্রকাশ

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপের ‘আসল ট্রফি’ ট্রাম্পের অফিসে, চেলসিতে যাচ্ছে রেপ্লিকা
ক্লাব বিশ্বকাপের ‘আসল ট্রফি’ ট্রাম্পের অফিসে, চেলসিতে যাচ্ছে রেপ্লিকা

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পরশুরামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে ৫৫ সংগঠনের মানববন্ধন
পরশুরামে বন্যা নিয়ন্ত্রণ বাঁধ নির্মাণে ৫৫ সংগঠনের মানববন্ধন

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩০ রানের নিচে অলআউট হওয়া খুবই লজ্জার : চেজ
৩০ রানের নিচে অলআউট হওয়া খুবই লজ্জার : চেজ

২০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাবিতে জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
রাবিতে জুলাই ’২৪ স্মৃতি চত্বরের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অব্যাহত বৃষ্টিপাতে সাতক্ষীরার বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত, জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌরবাসী
অব্যাহত বৃষ্টিপাতে সাতক্ষীরার বিস্তীর্ণ জনপদ প্লাবিত, জলাবদ্ধতায় নাকাল পৌরবাসী

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা
যুক্তরাষ্ট্রে আবারও ভারী বর্ষণ ও আকস্মিক বন্যা

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে প্রস্তুত তাইজুল
টেস্ট দলের অধিনায়ক হতে প্রস্তুত তাইজুল

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
৯৯৯-এ কল পেয়ে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার
পাটক্ষেত থেকে ভুট্টা ব্যবসায়ীর লাশ উদ্ধার

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে ভাবিনি : স্টার্ক
এত দ্রুত সবকিছু ঘটবে ভাবিনি : স্টার্ক

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং
১১৪ বছর বয়সে সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেলেন দৌড়বিদ ফৌজা সিং

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড
ফটিকছড়িতে জন্মনিবন্ধনের আবেদনে জালিয়াতি, তরুণকে অর্থদণ্ড

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা
ঝড়ের শঙ্কায় মাছ ধরার নৌকা-ট্রলারকে গভীর সমুদ্রে যেতে মানা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু
চাঁদপুরে মামলার শুনানিকালে আইনজীবীর মৃত্যু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবায় শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ অষ্টগ্রাম
পরিবার পরিকল্পনা, মা-শিশু ও কৈশোরকালীন স্বাস্থ্যসেবায় শ্রেষ্ঠ ইউনিয়ন পরিষদ অষ্টগ্রাম

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায় 
প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার
পুলিশের কনস্টেবল নিয়োগ পরীক্ষায়  প্রতারণা মামলার আসামি গ্রেফতার

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি
বার্সেলোনায় সম্ভাবনাময় উইঙ্গার রুনি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পথেই হলো তার শেষ!
পথেই হলো তার শেষ!

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২
সারা দেশে পুলিশের বিশেষ অভিযান, গ্রেফতার ১৫৭২

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস
বাংলাদেশিদের মিসরের ভিসায় নিষেধাজ্ঞা নেই : দূতাবাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা
এআই ডেটা সেন্টার নির্মাণে শত শত বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে মেটা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি
বিএনপি নেতার উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন, অভিযুক্তদের গ্রেপ্তারের দাবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ
কুয়াকাটায় ধরা পড়লো বিরল প্রজাতির পাখি মাছ

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা