শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৪৬, শুক্রবার, ১৫ মে, ২০২০ আপডেট:

থাকার জায়গার জন্য দুই চিকিৎসকের রাতভর অপেক্ষা

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
থাকার জায়গার জন্য দুই চিকিৎসকের রাতভর অপেক্ষা

করোনাযোদ্ধা হিসাবে নতুন যোগ দেয়া দুই ডাক্তার অন্যরকম এক লড়াই করেছেন রাতব্যাপী। যে লড়াইয়ে তাদের রাতে ছুটতে হয়েছে হাসপাতাল থেকে হোটেল। আবার কোন বাড়ি। এক সময় নিরব নিস্তব্ধ সড়ক হয় তাদের সঙ্গী। রাজধানীর বেসরকারি রিজেন্ট হাসপাতালের ২ জন চিকিৎসক বুধবার সারারাত থাকার জন্য  হন্যে হয়ে ঘুরেন। বেসরকারি রিজেন্ট হাসপাতালটিতে দেয়া হচ্ছে করোনা রোগীর চিকিৎসা। সেখানে নিয়োগ দেয়া হয়েছে ৮ জন সরকারি চিকিৎসক।

সেইসঙ্গে যোগ দিয়েছেন  ৩৯ তম বিসিএস থেকে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত ১৮জন। গত ২৯শে এপ্রিল যোগদান করেছেন ডা. রেজানুর রহমান সোহেল। তিনি বলেন, আমরা প্রথমেই ধাক্কা খাই। রিজেন্টের ম্যানেজারের কাছে আমরা যোগদান করি। আমরা কেন ম্যানেজারের কাছে যোগদান করব? সেখানে স্বভাবতই উর্ধ্বতন কাউকে আশা করেছিলাম। যাক দায়িত্ব পালন করছি। এখন পর্যন্ত থাকার কোন ব্যবস্থা করেননি তারা। বুধবার সকাল ১০টা থেকে রাত ১০টা পর্যন্ত ডিউটি করি। এরপর হাসপাতাল কর্র্তৃপক্ষকে গাড়ির কথা বলা হলে জানায় গাড়ি আসছে। ঘণ্টা খানেক সময় লাগবে। আমি ও আমার সঙ্গে ছিলেন আরেকজন চিকিৎসক। দুজনে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে থাকার জায়গার ঠিকানা নিয়ে চলে যাই উত্তরা ৬ নম্বর সেক্টরের একটি হোটেলে। সেখানে গেলে তারা বলেন, এখানে থাকা যাবে না হোটেলে করোনা রোগী পাওয়া গেছে। এরপর তারা নিয়ে যান তাদের একটি কলেজে এবং জানান সেখানেই তাদের থাকার ব্যবস্থা করা হবে। সেই হোটেলে একজন মহিলা চিকিৎসক ছিলেন, তাকে ফোন দিলে বলেন, হোটেলে করোনা আক্রান্তের কোন তথ্যই জানেন না তিনি। ডা. রেজানুর রহমান সোহেল বলেন, সেখানে গিয়ে দেখা যায় কোন খাট নেই। ফ্লোরিং করে থাকতে হবে। গোসলের ব্যবস্থা সম্পর্কে তারা জানায়, বড় পাতিল আছে তারা বললে গরম করে দিবেন। অব্যবস্থাপনা দেখে আমরা তাদের অভিযোগ জানাই। তারা বলেন, আমরা আপনাদের আসতে বলেছি, আপনারা কেন চলে এসেছেন? আমি বলি, এই কথাটা আমাদের লিখিত আকারে দেন। তারা উল্টো বলেন, আপনি আমাদের এখানে থাকবেন না তার লিখিত দেন। এমন কথা বলে, রাত দেড়টার দিকে আমাদের সড়কে রেখে দরজা লাগিয়ে দেয়।

দেড়টার দিকে আমরা দুজন চিকিৎসক ফিরছিলাম। ওদিকে আমাদের রাতের খাবারের কোন ব্যবস্থাও করা হয়নি। রীতিমতো হাত পা কাপছিলো। এ সময়ফোন দেন রিজেন্ট হাসপাতালের চেয়ারম্যান মো. শাহেদ। তিনি বলেন, আপনাদের জন্য হাসপাতালে একটি রুম ফাঁকা করা হচ্ছে আপনারা সেখানেই থাকতে পারবেন। তখন হোটেলে করোনা আক্রান্ত রোগীর কথা জানতে চাইলে বলেন, আসলে হোটেলেতো যেকেউ যেকোন সময় আক্রান্ত হতে পারে। একথা বলেই ফোন রেখে দেন তিনি।

সোহেল আরও বলেন, হাসপাতালেই যদি থাকতে হয় তবেতো আইসোলেশন হবে না। আর সারাদিন পরিশ্রম শেষে একটু বিশ্রামের প্রয়োজন আছে। তাই রাত ৩ টার দিকে বাধ্য হয়ে বাড়িতে ফিরে যান তারা।  এই চিকিৎসক বলেন, আমাদের চাই নানা প্রশিক্ষণ। নতুন চিকিৎসকদের কোন প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা করা হয়নি।  তারাওতো নতুন, তাদের শেখাতে হবে। এমনকি পিপিই পরিধান করতেওতো প্রশিক্ষণের প্রয়োজন। আর রিজেন্ট হসপিটালের চেয়ারম্যান কথায় কথায় গানম্যানকে ডেকে নিয়ে আসেন। তার ভয়ে ভীত থাকেন সবাই।

ডা. রেজানুর রহমান সোহেলের সঙ্গে রাতে ছিলেন ডা. শরীফ সাম্মিরুল আলম। তিনি ৩ দিন আগে যোগ দিয়েছেন রিজেন্ট হাসপাতালে। তাকে হৃদরোগ ইন্সটিটিউট  থেকে এনে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে রিজেন্টের মিরপুর ও  উত্তরা শাখায় আইসিইউ কনসালটেন্ট হিসেবে। কিন্তু হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানায়, পরিবহন সুযোগ দিতে পারবেন না তারা। তাই মিরপুরেই শুধু দায়িত্ব পালন করতে হবে। তিনি বলেন, সরকার চাইলে সঙ্কটকালীন মুহুর্তে বেসরকারি হাসপাতালে দিতে পারেন। কিন্তু সেজন্য চাই স্বতন্ত্র পরিচালনা পরিষদ। কিন্তু তার কিছুই নেই। মন্ত্রণালয় থেকে বলা হয়েছিল, রিজেন্টে ভিআইপি রোগী আছে। কিন্তু আমি যোগ দেবার পর কোন ভিআইপি রোগী পাইনি।

ডা. শরীফ সাম্মিরুল আলম আরও বলেন, আইসিইউ’র জন্য চাই আলাদা অভিজ্ঞ নার্স, ওয়ার্ডবয়। এখানে সেসব নেই। আমি যোগ দেবার পর দেখি কোন কিছুই ঠিক নেই। যেমন অতি গুরুত্বপূর্ণ অক্সিজেনের লাইনটাও ঠিক ছিল না। রাগারাগি করে ঠিক করালাম। একটা ভ্যান্টিলেটর চালু করলাম। কিন্তু তারা আমাদের নিরাপত্তা দিতে পারছে না। আইসিইউ’তে ২ জন রোগী আছে তাদের দেখতে যেতে পারিনি। এন-৯৫ মাস্ক দিতে ব্যর্থ তারা। আজ আমি ২ ঘণ্টা নিচে বসে থেকে চলে এসেছি। এখানে বিকল্প কোন চিকিৎসক নেই আমার অবর্তমানে কাজ করবেন। আবার আলাদা কোন থাকার স্থানটাও দিচ্ছেন না তারা। নিয়ম হচ্ছে আমি ৭ থেকে ৮ দিন কাজ করবার পর কোয়ারেন্টাইনে যাবো, পরীক্ষা করাবো। এক্ষেত্রে তারা আমাদের আলাদা থাকার স্থানও দিতে পারছেন না। আমার বাড়িতে ছোট ২টা বাচ্চা আছে। বৃদ্ধ মা আছে। পরিবারের জন্য ভয় হয়। আমি চাই না আমার জন্য তারা বিপদের মুখে পড়–ক।

এসব বিষয়ে জানতে চাইলে রিজেন্ট হাসপিটালের চেয়ারম্যান মো. শাহেদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হয়। কিন্তু ফোন ধরেন তার গণসংযোগ কর্মকর্তা তরিক শিবলী। বলেন, ওনারা হঠাৎ করে রিজেন্টে এসেছেন। উত্তরায় সব  হোটেল বন্ধ। তার থাকার জন্য সব ব্যবস্থা করা হয়েছে। প্রায় সব কেনা হয়েছে শুধুমাত্র খাটটা কেনা হয়নি। আমরা তাদের কাছে দুঃখ প্রকাশ করে একটাদিন সময় চেয়েছি। আজকে থেকেই তারা সেখানে থাকতে পারবেন। আর বাড়ি নেয়া হয়েছে বাথটব থেকে শুরু করে আলমারি, ব্যক্তিগত ব্যবহারের জিনিসের ব্যবস্থা করা হয়েছে।

করোনা রোগীর সেবা বিশ্বব্যাপী বিনামূল্যে হচ্ছে? সেখানে রিজেন্ট হাসপাতালে নেয়া হচ্ছে অর্থ। তাদের একজন রোগীর বিলের  রশিদ বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে একজন রোগী ভর্তির সময় নেয়া হয়েছে ৪০ হাজার ৯৫০ টাকা। জানা যায়, বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন আছেন ৪৬জন। এমনকি সরকারিভাবে নিয়োগপ্রাপ্ত চিকিৎসকদের ভিজিট দেখিয়েও নেয়া হচ্ছে অর্থ। এই বিষয়ে চিকিৎসকরা স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের যান। অভিযোগ জানান পরিচালক প্রশাসন ডা. বিল্লাল হোসাইনের কাছে। তাকে ফোন দেয়া হলে বলেন, সংকটকালীন মুহুর্তে বেসরকারি হাসপাতালে নিয়োগ দেয়া যেতে পারে। আর অর্থ নেবার বিষয়ে কোন মন্তব্য করেননি তিনি।

বিডি-প্রতিদিন/শফিক

এই বিভাগের আরও খবর
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭৯ মামলা
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
ব্রিতে কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে
শ্যামলীতে ছিনতাই : আসামি কবির কারাগারে
অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
অপরাধীদের কোনো ছাড় নয়, কঠোরভাবে দমন করতে হবে : ডিএমপি কমিশনার
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার ১০ দিনের রিমান্ডে
বিএসবি গ্লোবালের খায়রুল বাশার ১০ দিনের রিমান্ডে
রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
রাজধানীতে পথশিশু ধর্ষণের শিকার, ঢামেকে ভর্তি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
মালয়েশিয়ায় প্রবেশে ব্যর্থ: ফেরত আসছে ৯৬ বাংলাদেশি
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
গুলিস্তানে গাড়ির ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৩৫
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
সর্বশেষ খবর
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

এই মাত্র | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

১২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

১৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

২১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড
কসবায় শিক্ষার্থীকে ইভটিজিংয়ের অপরাধে যুবকের কারাদণ্ড

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বেচ্ছাসেবকদলের বিক্ষোভ মিছিল

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন
ফেনীতে বন্যা পরবর্তী বিজিবির মেডিকেল ক্যাম্পেইন

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার
বাগেরহাটে ইয়াবাসহ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্রের ২০ রাজ্যের মামলা

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
বগুড়ায় বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত
দেশে আরও সাতজনের করোনা শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক
মিয়ানমারের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তির হ্যাটট্রিকে বাংলাদেশের জয়ের হ্যাটট্রিক
শান্তির হ্যাটট্রিকে বাংলাদেশের জয়ের হ্যাটট্রিক

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড
অবৈধ অস্ত্র ও গুলি রাখায় যুবকের ২২ বছর কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৮ বছর পর টেস্ট ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ডসন
৮ বছর পর টেস্ট ক্রিকেটে ফেরার দুয়ারে ডসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা
১৬ জুলাই রাষ্ট্রীয় শোক ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
সিরাজগঞ্জে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় চাঞ্চল্যকর শ্বশুর-পুত্রবধূকে হত্যার রহস্য উদঘাটন
বগুড়ায় চাঞ্চল্যকর শ্বশুর-পুত্রবধূকে হত্যার রহস্য উদঘাটন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়তি ভাড়া না দেওয়ায় ইবি ছাত্রীকে মারধর, বাস আটক
বাড়তি ভাড়া না দেওয়ায় ইবি ছাত্রীকে মারধর, বাস আটক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭৯ মামলা
রাজধানীতে ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ২২৭৯ মামলা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ
লক্ষ্মীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি
হাজার কোটি টাকা কর ফাঁকি দিয়েছেন ১৮৩ ভিআইপি

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান
নোবেল ভয়ে বাসা থেকে উধাও হয়ে যান

শোবিজ

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ
মূল্য সংযোজনের শর্ত পোশাক খাতে নতুন হুমকি : বিজিএমইএ

শিল্প বাণিজ্য

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট
তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি : হাই কোর্ট

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়