শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫ আপডেট: ০১:২২, শুক্রবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২৫

তিন গোয়েন্দার রকিব হাসানের সেই সাক্ষাৎকার

‘আমার বিশ্বাস লেখককে চিনে ফেললে তাঁর লেখা সম্পর্কে পাঠকের আগ্রহে ভাটা পড়ে’

ভূমিকা ও সাক্ষাৎকার : রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
‘আমার বিশ্বাস লেখককে চিনে ফেললে তাঁর লেখা সম্পর্কে পাঠকের আগ্রহে ভাটা পড়ে’

বাংলা সাহিত্যে জনপ্রিয় গোয়েন্দা চরিত্র খুব কমই রয়েছে। বিশেষত বাংলাদেশে গোয়েন্দা সাহিত্যে হাতেগোনা দু-একটি গোয়েন্দা চরিত্র পাঠকের হৃদয় ছুঁয়ে আছে। আর এরকমই একটি সিরিজ ‘তিন গোয়েন্দা’। কম করে হলেও তিনটি প্রজন্মের কাছে জনপ্রিয় সিরিজ এটি। কিশোর, মুসা, রবিন নাম তিনটির সঙ্গে কোটি বাংলাদেশির কৈশোরের সব দুরন্ত দিনের রয়েছে আন্তরিক মেলবন্ধন। শিশু-কিশোরদের সামনে নতুন পৃথিবী তৈরি করেছে কিশোর, মুসা, রবিনরা। তিন গোয়েন্দার সঙ্গে একটির পর একটি জটিল রহস্যের জাল ছিন্ন করার অভিজ্ঞতা যে কাউকেই মুগ্ধ করে। এ তিন গোয়েন্দার সঙ্গে ঘরে বসেই বেড়িয়ে আসা যায় অ্যামাজন জঙ্গল কিংবা দুর্গম পাহাড়ে। অদ্ভুত রহস্যময়তার সেই জগৎটা এ দেশের শিশু-কিশোরদের বছরের পর বছর, প্রজন্মের পর প্রজš§ মোহিত করে রেখেছে। প্রায় তিন যুগ ধরে চলছে একটি গোয়েন্দা সিরিজ, অথচ তার জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি এতটুকুও! ইতিহাসের বিরল ঘটনা বটে। এ ঘটনাটির কেন্দ্রে যিনি, তিনিই রকিব হাসান। বাংলাদেশের সাহিত্যে ‘তিন গোয়েন্দা’ লিখে যিনি কাটিয়ে দিয়েছেন ৩০-৩৫ বছর। শুধু কী তাই? স্বনামে-বেনামে তাঁর প্রকাশিত বইয়ের সংখ্যা সাড়ে পাঁচ শরও বেশি। এ মানুষটিকে নামে সবাই চেনে। কিন্তু মিডিয়া কিংবা বইয়ের ফ্ল্যাপ সব জায়গায়ই নিজেকে আড়াল করে রেখেছেন লেখালেখির ৩০ বছর। কখনো কোথাও কোনো ছবি ছাপতে দেননি। বাংলাদেশ প্রতিদিনই দীর্ঘ আড়াল ভেঙে তাঁকে সামনে নিয়ে আসে। এরপর অবশ্য অনেকেই তাঁর ইন্টারভিউ করেছেন। তবু তিনি বরাবরই প্রচারবিমুখ থেকেছেন। সব সময় চেষ্টা করেছেন নিজেকে আড়াল করে রাখতে। নিভৃতচারী হয়ে কেবল লিখে গেছেন দুই হাতে। খ্যাতিমান এ মানুষটির জš§ ১৯৫০ সালে কুমিল্লায়। তাঁর লেখা প্রথম বই প্রকাশিত হয় ১৯৭৭ সালে, ছদ্মনামে। স্বনামে প্রথম প্রকাশিত বইটি ছিল অনুবাদগ্রন্থ, ব্রাম স্টোকারের ‘ড্রাকুলা’। এরপর অনুবাদ করেছেন জুলভার্ন, জিম করবেট, কেনেথ এন্ডারসন, মার্ক টোয়েন, হেনরি রাইডার হ্যাগার্ড, এরিক ফন দানিকেনের মতো বিখ্যাত লেখকদের অনেক ক্লাসিক বই। অনুবাদ করেছেন মহা ক্লাসিক ‘অ্যারাবিয়ান নাইটস’ ও এডগার রাইস বারোজের ‘টারজান’ সিরিজ। এতসব বইয়ের মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয় হয়েছে ছোটদের উপযোগী ‘তিন গোয়েন্দা’ সিরিজটি। এ সিরিজের তিনটি মূল চরিত্র কিশোর, মুসা, রবিনকে নিয়ে লিখেছেন আরও দুটি সিরিজ-‘তিন বন্ধু’ ও ‘গোয়েন্দা কিশোর-মুসা-রবিন’। এ ছাড়া লিখেছেন কিশোরদের উপযোগী কিশোর গোয়েন্দা সিরিজ ‘খুদে গোয়েন্দা’। জাফর চৌধুরীর ছদ্মনামে ‘রোমহর্ষক’ সিরিজ, ‘আবু সাঈদ’ ছদ্মনামে ‘গোয়েন্দা রাজু’ সিরিজ এবং কিশোরদের উপযোগী বেশ কিছু ভূতের বই ও সায়েন্স ফিকশন। ১৫ অক্টোবর ২০২৫ প্রায় ৭৫ বছর বয়সে না ফেরার দেশে পাড়ি জমান এই গুণী লেখক। আপাদমস্তক সোজাসাপটা এ মানুষটি বছরের পর বছর পাঠকের মনের ভিতর বসবাস করছেন ভালোবাসার মানুষ হয়ে। থাকবেন চিরকাল।

 

অনেক দিন ধরেই লেখালেখির সঙ্গে আছেন, আপনার কাজ আপনাকে কতটুকু তুষ্ট করেছে?

-তুষ্টি না থাকলে কোনো কাজ নিয়মিত করা যায় না। সে হিসেবে নিজের কাজে কিছুটা তুষ্টি তো অবশ্যই ছিল। আবার বেশি তুষ্টি চলে এলে সৃজনশীলতা নষ্ট হয়ে যায়। কিন্তু আমার সন্তুষ্টিটা সে রকম ছিল না। আমি নতুন কিছু করার জন্য ভিতর থেকে সব সময়ই একটা তাগিদ অনুভব করেছি।

 

সেবা প্রকাশনী দিয়েই শুরু। সেবার সঙ্গে আপনার দীর্ঘদিনের সম্পর্ক। বেশ কয়েক বছর হলো সেবায় তেমন লিখতে দেখি না আপনাকে। কেন?

-ইচ্ছা থাকলেও সেবায় ইদানীং তেমন লেখা হয়ে উঠছে না, এটা ঠিক। কারণ, অন্য জায়গায় ব্যস্ততা। তবে সেবার কথা যখন উঠলই, এখানে একটা কথা উল্লেখ করা প্রয়োজন। আমার লেখালেখির শুরুর দিকের সাপোর্টের জন্য আমি সেবার প্রতিষ্ঠাতা কাজী আনোয়ার হোসেনের কাছে বিশেষভাবে ঋণী।

 

রকিব হাসান ছাড়াও ছদ্মনামে লিখেছেন অনেক। আবার রকিব হাসান নাম নিয়েও ক্যামেরার সামনে আসতে চান না। ছবি ছাপতে নিষেধ করেন। কেন?

-বিষয়টি একেবারেই আমার নিজস্ব ধ্যানধারণার। ইচ্ছা করেই আমি কারও সামনে লেখক হিসেবে নিজের পরিচয়টা তুলে ধরি না। কারণ, আমার বিশ্বাস লেখককে চিনে ফেললে তাঁর লেখা সম্পর্কে পাঠকের আগ্রহে ভাটা পড়ে। বিষয়টি আমি আমার নিজেকে দিয়েই উপলব্ধি করেছি। আমি যখন লেখালেখি ঠিক শুরু করিনি, তখন থেকেই প্রচুর বই পড়তাম। দেশিবিদেশি সব ধরনের বই পড়তাম। লেখালেখি শুরু করার পর বই পড়ার তাগিদটা আরও বেড়ে গেল। বিদেশি লেখকদের বই পড়ে আমি মনে মনে তাদের চেহারা কল্পনা করতাম। একসময় ওই লেখকদের চেহারা যখন আমার সামনে এলো আশ্চর্যজনকভাবে তাদের প্রতি আমার আকর্ষণটা অনেক কমে গেল। তাই নিজের বই প্রকাশের সময় ছবি না ছাপার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলাম।

 

বিখ্যাত হতে কে না চায়? সেলেব্রিটি তকমা লাগানোর জন্য কত কী করে। অথচ তিন গোয়েন্দার মতো জনপ্রিয় সিরিজের লেখক হয়েও আপনি আড়ালে থাকতে চান!

-আড়ালে থাকার চেয়ে আমি বলব নিজেকে প্রকাশ না করা। আসলে নিজেকে প্রকাশ না করার মধ্যেও একটা আনন্দ আছে। সেই আনন্দটা সেলেব্রিটিদের চেয়ে কম নয়। কারণ, সেলেব্রিটিদের সবাই চিনে ফেলে বলে তাদের কোনো ব্যক্তিগত জীবন থাকে না। কিন্তু আমি ক্যামেরার সামনে না এসেও নিজের জনপ্রিয়তা অনুভব করি কেবল নামে। আমাকে কেউ চেনে না, এটা আমাকে স্বাধীনতা দিয়েছে। এখনো যখন প্রথম কেউ জানে যে আমি রকিব হাসান, তখন সে বিস্ময়ে বাকরুদ্ধ হয়ে পড়ে। কিছুক্ষণ থেমে আমাকে বলে, ‘আপনার লেখা বই কত্তো পড়েছি!’ আমি তো বলব সেলেব্রিটি হওয়ার চেয়ে বেশি আনন্দ এখানেই পেয়েছি। এ আনন্দটিই সবচেয়ে বেশি উপভোগ করি। এর বাইরে খ্যাতির বিড়ম্বনা পোহানো অথবা স্বাভাবিক জীবন ব্যাহত হওয়ার মতো খ্যাতি কখনই চাইনি আমি। আর এখন এ বয়সে এসে আর কী চাওয়ার থাকতে পারে?

 

বাংলা অনুবাদ ও গোয়েন্দা সাহিত্যের একজন মহিরুহ আপনি। সাহিত্য নিয়ে ভাবনা অথবা আমাদের সাহিত্যের গন্তব্য কোথায়?

-আসলে আমি এত বড় কিছু নই। সাহিত্যের সাধারণ একজন কর্মী মাত্র। কাজ করার চেষ্টা করছি। আর অনুবাদ বা সর্বোপরি সাহিত্য নিয়ে কম-বেশি ভাবনা সব লেখকেরই আছে। তবে সেই ভাবনার গন্তব্য আবার নিরূপণ করে সময়। সময় এগিয়ে যাচ্ছে। জনপ্রিয় ধারার লেখক হুমায়ূন আহমেদ চলে গেছেন। এর প্রভাব অবশ্যই পড়েছে সাহিত্যাঙ্গনে। কিন্তু আমার বিশ্বাস, সর্বোপরি খুব দ্রুতই পট পরিবর্তন করবে বাংলা সাহিত্য। আর এ ঐশ্বর্যের জ্যোতি বিশ্বময় ছড়াবে আমার প্রত্যাশা এমনই।

 

অনুবাদ প্রসঙ্গ। সাহিত্যে এর গুরুত্ব কতখানি হওয়া উচিত?

 

-বিশ্বসাহিত্যে অনুবাদের গুরুত্ব ও তাৎপর্য উল্লেখ করার মতো। আমাদের ক্ষেত্রেও ব্যতিক্রম নয়। বিশ্বসাহিত্যের সঙ্গে পরিচিত হওয়ার জন্য যেমন বেশি বেশি বিদেশি বই অনুবাদ করা দরকার, তেমনই বাংলা সাহিত্যকে বিশ্বের দরবারে তুলে ধরার জন্য বাংলা থেকে বেশি বেশি ইংরেজি অনুবাদ দরকার। কিন্তু হতাশার কারণ হলো, আমাদের দেশে খুব বেশি ভালো অনুবাদ লেখক নেই। অনেকেই চেষ্টা করছেন। কেউ কেউ ভালোও করছেন। কিন্তু সাহিত্যে বিশ্বমান বজায় রাখার জন্য আমাদের অনেক দক্ষ অনুবাদক প্রয়োজন।

 

চারদিকে তারুণ্যের জয়জয়কার। জীবনের অনেকটা পথ পাড়ি দেওয়ার পর আজকের তরুণদের নিয়ে আপনার উপলব্ধি কী?

-প্রায় সব ক্ষেত্রে তরুণরা অতীতের সবকিছুকে ছাড়িয়ে যাচ্ছে, এটি এককথায় অসাধারণ।

 

নতুন লেখকদের প্রসঙ্গে কিছু বলুন।

-দিন পাল্টেছে। এখন লেখালেখির সুরটাও বদলে গেছে। প্রচুর নতুন লেখক তৈরি হচ্ছে। এ প্রজš§ই আগামী দিনের কান্ডারি হবে। পড়ার অভ্যাসটা ধরে রাখতে হবে। আর সেই সঙ্গে লেখালেখির বৈশ্বিক সুরটা ভিতরে ধারণ করতে হবে। তাহলেই তরুণরা এগিয়ে যেতে পারবে।

 

তিন গোয়েন্দাকে নিয়ে ভবিষ্যতের কোনো পরিকল্পনা বা ভাবনা?

-তিন গোয়েন্দা কিশোর, মুসা, রবিনের সঙ্গে আমার সম্পর্ক দুই যুগেরও বেশি। তাদের নিয়ে নানারকম পরিকল্পনা করতে আমি ভালোবাসি। পেপারব্যাকে অনেক তো লিখলাম ‘তিন গোয়েন্দা’ সিরিজ। তাই এখন আবার নতুন প্রজন্মের পাঠকদের জন্য ‘গোয়েন্দা কিশোর-মুসা-রবিন’ শিরোনামে লিখছি। হার্ড বাউন্ডে সাদা কাগজে প্রকাশিত হচ্ছে এ সিরিজের বইগুলো। একাধিক প্রকাশনী থেকে বেরোচ্ছে বইগুলো। এ কাজগুলো দিয়েই পাঠকের কাছাকাছি থাকতে চাইছি। বাকিটা বলে দেবে সময়।

এই বিভাগের আরও খবর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
হেমন্তের দোলা
হেমন্তের দোলা
পাখির রাজা
পাখির রাজা
পালকি ভেঙে পড়ল শিয়াল
পালকি ভেঙে পড়ল শিয়াল
সবুজ পাখি
সবুজ পাখি
মেঘ রানীর বিয়ে
মেঘ রানীর বিয়ে
পাতার চশমা
পাতার চশমা
স্বাদের পিঠা
স্বাদের পিঠা
নীল আশ্বিনে
নীল আশ্বিনে
আঁকি বুকি
আঁকি বুকি
মায়রা ও ডাইনোসর
মায়রা ও ডাইনোসর
লিখতে পারো তুমিও
লিখতে পারো তুমিও
সর্বশেষ খবর
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ
বৃহৎ প্রতিবেশীর ছায়ায় প্রাপ্য আন্তর্জাতিক মনোযোগ পাচ্ছে না বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশ জলবায়ু সংকটকে অর্থনৈতিক সুযোগে রূপ দিতে পারে : ডেনিশ রাষ্ট্রদূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর
টঙ্গী থেকে নিখোঁজ ইমামকে পরিবারের কাছে হস্তান্তর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে দুইদিন বিভিন্ন এলাকায় বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত
ফজরের নামাজ মসজিদে আদায় করার ফজিলত

১৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র
পশ্চিম তীর সংযুক্তিকরণ নিয়ে ইসরায়েলকে সতর্ক করল যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী
মুখ্য সমন্বয়কের পদ ছাড়লেন নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’
সেই জনপ্রিয় সংলাপ ‘রাষ্ট্রবিজ্ঞান একটি গতিশীল বিজ্ঞান’

শোবিজ

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক
ক্যাপিটাল ড্রামায় ত্রিভুজ প্রেমের নাটক

শোবিজ

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর
স্বাস্থ্যে থাকবে শুধু তিনটি অধিদপ্তর

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

নগর জীবন

বাংলাদেশের সিরিজ জয়
বাংলাদেশের সিরিজ জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি
১০ নির্মাতার সেরা ১০ ছবি

শোবিজ

গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক
গৃহবধূর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার স্বামী-শ্বশুর পলাতক

দেশগ্রাম

বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি
বুনো শূকরের হানায় ফসলের ক্ষতি

দেশগ্রাম

একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার
একই পরিবারের সাতজন সারের ডিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কাবাডিতে এলো দুই পদক
কাবাডিতে এলো দুই পদক

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে
একটি দল সনদ স্বাক্ষরের সুযোগ খুঁজছে

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি
১৯ বছরেও আলোর মুখ দেখেনি খালাশপীর কয়লাখনি

পেছনের পৃষ্ঠা

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ
থমকে গেল স্যুয়ারেজ প্রকল্পের কাজ

নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম
তত্ত্বাবধায়ক বিলুপ্তি করে একনায়কতন্ত্র কায়েম

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার কাজ শেষ আসছে রায়
বিচার কাজ শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি
প্রধান উপদেষ্টার আকাঙ্ক্ষা সহযোগীরা এগিয়ে নিতে পারেননি

প্রথম পৃষ্ঠা