শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৬, মঙ্গলবার, ২৭ মে, ২০২৫

মৃত্যুমুখী শিল্প বেকারত্ব চরমে

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
মৃত্যুমুখী শিল্প বেকারত্ব চরমে

সংকটে পুরো অর্থনীতি। মন্দায় ব্যবসা-বাণিজ্য। অস্তিত্ব সংকটে শিল্প-কারখানা। উৎপাদন ব্যয় বৃদ্ধি, ডলারের উচ্চমূল্য, জ্বালানি খাতে অস্থিতিশীলতা, ঋণের উচ্চ সুদহারের কারণে চরম চাপে ব্যবসা। এমন বহুমুখী চাপে নাস্তানাবুদ দেশের শিল্পোদ্যোক্তারা। 

তারা বলছেন, ৬০ শতাংশের বেশি কারখানায় উৎপাদন হচ্ছে না। ব্যাংকে সুদ বেড়েছে, গ্যাস নেই, আইন-শৃঙ্খলার অবনতি-সব মিলিয়ে শিল্প বন্ধ হওয়ার পথে। সরকার গ্যাস-বিদ্যুৎ ঠিকমতো দিতে পারছে না। অথচ নানা হুমকি-ধমকি দিচ্ছে। এমন নাজুক পরিস্থিতিতে তাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে।

এদিকে, গত এক বছরে বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ। শিল্পোদ্যোক্তা ও বিশ্লেষকরা বলছেন, দেশের বেসরকারি খাতের প্রতিযোগিতা সক্ষমতা রীতিমতো চ্যালেঞ্জের মুখে পড়েছে।

মূলধন ঘাটতির কারণে বিদ্যমান ব্যবসা টিকিয়ে রাখাই বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঘিরে রাজনৈতিক অস্থিরতা বাড়লে ব্যবসা-বাণিজ্য তথা সামগ্রিক অর্থনীতিতে সংকট আরো গভীর হওয়ার ঝুঁকি রয়েছে।

টেক্সটাইল মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ টেক্সটাইল মিলস অ্যাসোসিয়েশনের (বিটিএমএ) সভাপতি শওকত আজিজ রাসেল রবিবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘২০২৫ সালে শুধু শিল্প নয়, শিল্পোদ্যোক্তাদের মেরে ফেলা হচ্ছে। এটাকে আমরা ষড়যন্ত্র মনে করি। শিল্প বাঁচাতে না পারলে দেশে দুর্ভিক্ষ হবে। শিল্পবিরোধী কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে শিল্প-কারখানার গলা টিপে মেরে ফেলা হচ্ছে। গ্যাসসংকটে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। চলতি মূলধন সংকুচিত হয়েছে। আগামী ঈদে কারখানাগুলো বেতন-ভাতা দিতে পারবে কি না, সেই লক্ষণ দেখা যাচ্ছে না।’

তিনি বলেন, ‘প্রতিনিয়ত আমাদের কারখানা লে-অফ হচ্ছে। কিছুদিন পর মানুষ রাস্তায় নামবে। আরো ভয়াবহ পরিস্থিতি হবে। দুর্ভিক্ষের মতো অবস্থা হবে, যদি আপনি শিল্পকে বাঁচাতে না পারেন। আর দেশি উদ্যোক্তাদের জিন্দা লাশ বানিয়ে বিদেশি বিনিয়োগ এনে কর্মসংস্থান করার চিন্তা করা হচ্ছে।’

গ্যাসসংকটে উৎপাদন কমেছে ৬০%

২০২৩ সালে ১৭৮ শতাংশ এবং চলতি বছরে ৩৩ শতাংশ পর্যন্ত গ্যাসের মূল্য বেড়েছে। এতে শিল্পের উদ্যোক্তাদের ব্যয় বাড়লেও বাড়েনি শিল্পে গ্যাসের সরবরাহ। গ্যাস সরবরাহের এই অবস্থা চলতে থাকলে রপ্তানিমুখী টেক্সটাইল ও পোশাক খাতের প্রায় ৭০ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ মারাত্মক হুমকির মুখে পড়বে বলে আশঙ্কার কথা জানিয়েছেন এই খাতের ব্যবসায়ীরা।

বিটিএমএর সহসভাপতি সালেউদ জামান খান বলেন, ‘এভাবে চলতে থাকলে আগামী দু-এক মাসের মধ্যে দেশের ৫০ শতাংশ কারখানা বন্ধ হয়ে যাবে। আমার কারখানা পাঁচ-ছয় মাস থেকে শ্রমিকদের বসিয়ে বসিয়ে বেতন দিচ্ছে। গ্যাস কম্পানিগুলো গ্যাস সাপ্লাই না করে বিল নিচ্ছে। আমার মতো অনেক কারখানাকে ১০ কোটি টাকা গ্যাস বিল দিতে হচ্ছে গ্যাস ব্যবহার না করে। আমরা গ্যাস না পেয়ে বিদ্যুৎ লাইন, আরইবির লাইন সংস্থান করলাম। সেখানে লোডশেডিংয়ের পরিমাণ বর্তমানে সাত ঘণ্টা। একটা কারখানায় প্রতিদিন ছয়বার বিদ্যুৎ চলে যায়। তাহলে কিভাবে দেশের শিল্প ও মালিকরা টিকে থাকবেন? আজ যে শিল্প মালিক, তাঁরা মারা যাবেন। এই পরিস্থিতি না বদলালে বাংলাদেশে শিল্প মালিক উদ্যোক্তা আর হবে না।’

ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৬ শতাংশ ছাড়িয়েছে

উচ্চ মূল্যস্ফীতির চাপে কমছে সাধারণ মানুষের আয় ও কর্মসংস্থান। এর অন্যতম কারণ ব্যাংকঋণের সুদের হার বৃদ্ধি এবং উৎপাদন হ্রাস। সুদের হার বাড়ার কারণে আমানতকারীরা কিছুটা লাভবান হলেও ব্যাংক ও ব্যবসায়ীদের জন্য নতুন করে সংকট তৈরি হয়েছে। একদিকে উচ্চ সুদ দিতে চেয়েও আমানত পাচ্ছে না ব্যাংক, অন্যদিকে ঋণসংকটে পড়ছে বেসরকারি খাত। সর্বশেষ তথ্য মতে, ব্যাংকঋণের সুদের হার ১৬ শতাংশ অতিক্রম করেছে, যার সরাসরি প্রভাব পড়েছে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধিতে।

দেশের বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করে মিউচুয়াল ট্রাস্ট ব্যাংকের (এমটিবি) ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা ও ঋণের উচ্চ সুদহার বিনিয়োগকারীদের মধ্যে অনিশ্চয়তা সৃষ্টি করছে, যা নতুন বিনিয়োগে বাধা হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিনিয়োগকারীরা দেশের অস্থির রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ভয় পাচ্ছেন। তা ছাড়া উচ্চ সুদহারের কারণে বিনিয়োগবিমুখ শিল্পোদ্যোক্তারা।’

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি তলানিতে

দেশে বিনিয়োগ বাড়ার অন্যতম প্রধান নিয়ামক বেসরকারি খাতে ঋণপ্রবাহ কমছেই; টানা সাত মাস ধরে কমে অর্থনীতির গুরুত্বপূর্ণ এই সূচকের প্রবৃদ্ধি ফেব্রুয়ারিতে ৬.৮২ শতাংশে নেমে এসেছে। এই প্রবৃদ্ধি ২১ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। ২০০৪ সালের ফেব্রুয়ারির পরে আর কখনো এতটা কম হয়নি বেসরকারি খাতে ঋণের প্রবৃদ্ধি। তবে চলতি বছরের মার্চে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭.৫৭ শতাংশ।

বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি তলানিতে নেমেছে। গত নভেম্বর মাসে আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় বেসরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধি হয়েছে ৭.৬৬ শতাংশ। দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা ও বেনামি-জালিয়াতির মাধ্যমে ঋণ বিতরণ কমে আসায় এবং দুর্বল হিসেবে চিহ্নিত ও পর্ষদে পরিবর্তন হয়েছে এমন ১১টি ব্যাংকের নতুন ঋণ প্রদান বন্ধ থাকায় এমন পরিস্থিতি দেখা দিয়েছে।

ব্যাংকাররা বলছেন, রমজান মাসজুড়ে প্রয়োজনীয় পণ্যের আমদানি চাহিদা বৃদ্ধির জন্য এই প্রবৃদ্ধি অর্জন হয়েছে। কিছু ব্যাংককে দীর্ঘমেয়াদি বিদেশি মুদ্রার ঋণকে স্থানীয় মুদ্রায় রূপান্তর করতে হয়েছিল, যা জোরপূর্বক ঋণ বা ফোর্স লোন নামে পরিচিত। এটাও ঋণের পরিমাণ বৃদ্ধিতে অবদান রেখেছে।

বেকার বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার

বিনিয়োগে স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং ব্যাংকঋণের উচ্চ সুদের কারণে দেশে কর্মসংস্থানে বড় ধাক্কা লেগেছে। এতে বাড়ছে বেকার। চলতি অর্থবছরের অক্টোবর-ডিসেম্বর প্রান্তিকে বেকার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৭ লাখ ৩০ হাজারে। এক বছরের ব্যবধানে এই সংখ্যা বেড়েছে তিন লাখ ৩০ হাজার। পরিসংখ্যান ও তথ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগের যুগ্ম সচিব দীপংকর রায় বলেন, ‘আগের অর্থবছরের চেয়ে এই অর্থবছরে দুই প্রান্তিকে সেবা খাতে সবচেয়ে বেশি বেকার বেড়েছে। আর এর বড় অংশই মহিলা।’

করোনার পর গত পাঁচ বছরে সবচেয়ে কম রাজস্ব প্রবৃদ্ধি

এনবিআরের সর্বশেষ তথ্য মতে, ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে (জুলাই-এপ্রিল) রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধি হয়েছে মাত্র ৩.২৪ শতাংশ, যা গত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন। কভিডকালীন ২০১৯-২০ অর্থবছরে এই প্রবৃদ্ধি ছিল ১.৯৬ শতাংশ। করোনা মহামারির পর গত পাঁচ বছরে সবচেয়ে কম রাজস্ব প্রবৃদ্ধির মুখে পড়েছে বাংলাদেশ। জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) কর্মকর্তারা এই পরিস্থিতির জন্য সরকার ঘোষিত এনবিআর বিলুপ্তির সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কর্মকর্তাদের সাম্প্রতিক আন্দোলনকে দায়ী করেছেন।

ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ বেড়েছে ৬০ শতাংশ

রাজস্ব আদায়ে দুর্বলতার কারণে ব্যাংক খাত থেকে সরকারের ঋণ নেওয়া বেড়েছে। এর পরিমাণ প্রায় ৬০ শতাংশ। বেশি ঋণ নেওয়ার কারণে বেসরকারি খাতে ঋণ বিতরণ কমে গেছে। এতে আর্থিক খাতে চাপ তৈরি হয়েছে। পরিকল্পনা কমিশনের সাধারণ অর্থনীতি বিভাগ (জিইডি) প্রণীত সামষ্টিক অর্থনৈতিক আউটলুকে বলা হয়েছে- ২০২৫ সালের এপ্রিল পর্যন্ত সরকার বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ৯৮৫.৭৯ বিলিয়ন টাকা ঋণ নিয়েছে, যা আগের বছরের একই সময়ের তুলনায় প্রায় ৬০ শতাংশ বেশি। এই ঋণ প্রবৃদ্ধির হার গত তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। বিপরীতে বেসরকারি খাতের ঋণ প্রবৃদ্ধি উল্লেখযোগ্যভাবে কমেছে।

আউটলুকে বলা হয়েছে, সরকারি খাতে ঋণ প্রবৃদ্ধির ধারা যদি এভাবে চলতে থাকে, তাহলে বেসরকারি খাতের জন্য ব্যাংকঋণ আরো সীমিত হবে। ফলে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অন্যতম প্রধান উৎস বেসরকারি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, ‘যে পরিবেশ-পরিস্থিতিতে দেশে ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রসার ঘটে, বিনিয়োগ বাড়ে এবং কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়, সেটা বর্তমানে অনুপস্থিত। বিনিয়োগের জন্য পরিবেশ, সামাজিক শৃঙ্খলা ও রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা জরুরি।’

ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির (ডিসিসিআই) সভাপতি তাসকীন আহমেদ বলেন, ‘গ্যাসের মূল্যবৃদ্ধি এবং ঋণের সুদের হার বাড়ার ফলে শিল্প খাতে উৎপাদন ব্যয় উল্লেখযোগ্যভাবে বেড়ে গেছে, যা সামগ্রিক ব্যাবসায়িক পরিবেশকে চ্যালেঞ্জের মুখে ফেলেছে। এর ফলে বাজারে একটি অসম প্রতিযোগিতার পরিবেশ তৈরি হয়েছে, যা নতুন বিনিয়োগ নিরুৎসাহ করছে এবং শিল্পায়নের অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করছে।’

পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশের চেয়ারম্যান ড. মাশরুর রিয়াজ বলেন, ‘গত ৯ মাসে ব্যালান্স অব পেমেন্টটাকে স্ট্যাবিলাইজ করা গেছে। পাশাপাশি ফরেন রিজার্ভের ধারাবাহিক পতন হচ্ছিল জুলাইয়ের আগ পর্যন্ত, সেটাকে রোধ করা গেছে। কিন্তু এর সঙ্গে সঙ্গে কিছু জায়গায় উদ্বেগ রয়েছে। কিছু ক্ষেত্রে নতুন করে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। মূল্যস্ফীতি গত দুই মাসে কমলেও তা এখনো উচ্চ মূল্যস্ফীতির পর্যায়েই আছে। সেটার একটি প্রভাব চাহিদার ওপর পড়েছে। চাহিদা কমার প্রভাবে ইন্ডাস্ট্রিয়াল আউটপুট কমে গেছে। বিনিয়োগ একেবারেই আসছে না। এর মূল কারণ হলো গত কয়েক বছর সামষ্টিক চ্যালেঞ্জের মধ্যে ছিলাম আমরা।’

এই অর্থনীতিবিদ বলেন, ‘দেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা বিরাজ করছে। নির্বাচন নিয়ে স্পষ্টতার অভাব রয়েছে। এর জন্য বিনিয়োগ কমে গেছে। আমাদের বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান, জ্বালানি ও এসএমই খাতকে ভালো করতে হবে। এই জায়গাগুলো ভালো নেই। একই সঙ্গে ব্যবসায়ীদের আস্থায় নিতে হবে।’

সূত্র- কালের কণ্ঠ।

এই বিভাগের আরও খবর
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
পাচার অর্থ ফেরাতে চার-পাঁচ বছর লাগবে : গভর্নর
পাচার অর্থ ফেরাতে চার-পাঁচ বছর লাগবে : গভর্নর
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে
পুঁজিবাজারে সূচকের সঙ্গে লেনদেন কমেছে
টিসিবির জন্য ৪৫ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
টিসিবির জন্য ৪৫ লাখ লিটার রাইস ব্রান তেল কিনবে সরকার
৪৮৪ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
৪৮৪ কোটি টাকার সার কিনবে সরকার
রংপুরে কোরবানির ঈদে অর্থনীতিতে 
যোগ হবে ১২ হাজার কোটি টাকা
রংপুরে কোরবানির ঈদে অর্থনীতিতে  যোগ হবে ১২ হাজার কোটি টাকা
রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-আইনি অস্থিরতায় স্থবির শিল্পখাত
রাজনৈতিক-অর্থনৈতিক-আইনি অস্থিরতায় স্থবির শিল্পখাত
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের উত্থানে পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
বিশ্ববাজারে কমল স্বর্ণের দাম
বিশ্ববাজারে কমল স্বর্ণের দাম
সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে
‘ব্যবসায়ীদের কান্না না শুনলে ঈদের পর ফ্যাক্টরিও কোরবানি দিতে হবে’
‘ব্যবসায়ীদের কান্না না শুনলে ঈদের পর ফ্যাক্টরিও কোরবানি দিতে হবে’
সর্বশেষ খবর
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব
মৌরতা‌নিয়ার ২১০ জন হজযাত্রীকে বহনকারী বিমান বিধ্বস্তের গুজব

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ
চাঁপাইনবাবগঞ্জ সীমান্তে ১৭ জনকে পুশইন করেছে বিএসএফ

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা
আবুধাবিতে চাঁদ দেখা গেছে, ৬ জুন আমিরাতে ঈদুল আজহা

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ
সৌদি আরবে ঈদ ৬ জুন, বাংলাদেশে কবে? জানা যাবে আজ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ
মিয়ানমার থেকে রাষ্ট্রদূতকে ফিরে আসার নির্দেশ

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩
খুলনায় ট্যাংকলরি মালিক সমিতির সাবেক সেক্রেটারিসহ গুলিবিদ্ধ ৩

৪২ মিনিট আগে | নগর জীবন

নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০
নাইজেরিয়ায় সংঘর্ষে নিহত ৩০

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা
ট্রাম্পের চাপে হার্ভার্ডের সরকারি তহবিল বন্ধের আশঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট
চুয়াডাঙ্গায় এক রাতে ২ বাড়িতে ডাকাতি, নগদ টাকা-স্বর্ণালঙ্কার লুট

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা
বিশ্বরেকর্ড গড়ে ৩১ বার এভারেস্টে উঠলেন নেপালি শেরপা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত
ভোলায় পার্টনার ফিল্ড স্কুল কংগ্রেস অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র
অর্থনীতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ
আমরা দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে চাই : ডা. জাহিদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে
হালদায় ‘নমুনা ডিম’ ছেড়েছে মা মাছ, বৃষ্টি হলে ছাড়তে পারে পুরোদমে

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন
আর টালবাহানা চলবে না, ডিসেম্বরের মধ্যেই নির্বাচন দিতে হবে : খোকন

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা
প্রেসিডেন্ট ইয়াজউদ্দিন স্কুলে শিক্ষার্থী উন্নয়ন বিষয়ক আলোচনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা
রোহিঙ্গাদের ত্রাণ মজুদ ও পাচারের চেষ্টা, চার লাখ টাকা জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
রাবিতে গণতান্ত্রিক ছাত্রজোটের ওপর হামলা, শিবিরকে দায়ী করে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম
ছুটিতেও খোলা থাকবে বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের রিডিং রুম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড
খালে স্থাপনা নির্মাণের দায়ে এক ব্যক্তিকে অর্থদণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী
তথ্য কমিশনের সচিব হলেন রকিবুল বারী

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন
পাহাড়ে মৌসুমী ফলের বাম্পার ফলন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪
মোহাম্মদপুরে শীর্ষ সন্ত্রাসী এক্সেল বাবুসহ গ্রেফতার ৪

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে
নিউমার্কেট এলাকায় ঢাবির দুই শিক্ষার্থীকে মারধর, তিন দোকানি রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা
নগদ অর্থ উত্তোলন ও পরিবহনে ডিএমপির মানি এস্কর্ট সেবা

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন
ওমানে চাঁদ দেখা গেছে, ঈদ ৬ জুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই
কোরবানির বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় সেনাবাহিনীর সম্পৃক্ত হওয়ার পরিকল্পনা নেই

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ
ডিআরএস ছাড়াই মাঠে গড়াবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সিরিজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ
লিভারপুলের ট্রফি উৎসবে গাড়ি হামলা, সন্দেহভাজনকে আটক করেছে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক
একীভূত হচ্ছে ৬ ব্যাংক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই
মিরপুরে দিনে-দুপুরে ব্যবসায়ীকে গুলি, ২২ লাখ টাকা ছিনতাই

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খালাস পেলেন এটিএম আজহার
খালাস পেলেন এটিএম আজহার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন
সচিবালয় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তা, সোয়াট ও বিজিবি মোতায়েন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ
ইরানের পাশে পাকিস্তান; পরমাণু ইস্যুতে যা বললেন শেহবাজ শরীফ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
মেঘনা গ্রুপের চেয়ারম্যানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ
সংকটে থাকা ২০টি আর্থিক প্রতিষ্ঠানের লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’
‘মদের উপর ৭৩ বছর ধরে চলা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি
ঈদের আগে ছুটি দুই দিন বাড়ানোর দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক
গাজী সালাউদ্দিনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা, এনআইডি ব্লক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই
ঈদুল আজহা কবে জানাল ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া ও ব্রুনাই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির
সত্য কখনো চেপে রাখা যায় না: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার
ঈদুল আজহা কবে, জানা যাবে বুধবার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা
শেয়ারবাজার এবং সুন্দরী প্রতিযোগিতা

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার দাবিতে যুক্তরাজ্যে আট শতাধিক বিচারক-আইনজীবীর চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন
চাঁদ দেখা গেছে, সৌদিতে ঈদ ৬ জুন

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা
সচিবালয়ে বিক্ষোভ চলবে, প্রজ্ঞাপন ছাড়া মাঠ ছাড়বেন না কর্মচারীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪
সেনাবাহিনীর অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদসহ গ্রেফতার ৪

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স
নানামুখী চাপে ড. ইউনূসের অন্তর্বর্তী সরকার: রয়টার্স

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশ বাতিলের দাবিতে আগামীকালের আন্দোলন স্থগিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!
এক হাজার বছর আগের ‘বালতি’র রহস্যভেদ!

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি
নির্বাচনের রোডম্যাপ না দিলে সরকারকে সহযোগিতা করে যাওয়া কঠিন হবে: বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু
পৃথিবীর কাছ ঘেঁষে গেল আইফেল টাওয়ারের সমান এক বিশাল গ্রহাণু

২০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান
৩৪ বছর পর বিশ্বের শীর্ষ ঋণদাতার মর্যাদা হারালো জাপান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত
স্টিলথ যুদ্ধবিমান তৈরি করবে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা
নিষেধাজ্ঞা অমান্য করে আল-আকসায় ঢুকে ইসরায়েলিদের হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৯৮৮ জনকে চাকরি ফিরিয়ে দেয়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপ, ঘনীভূত হতে পারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস
কানাডা ‘বিক্রয়ের জন্য নয়’, ভাষণে ট্রাম্পকে বার্তা দিবেন রাজা চার্লস

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ
ফের অপু-বুবলীর ভার্চুয়াল যুদ্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড
ফের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে কভিড

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ
মিথ্যা মামলায় আট মাস ধরে কারাগারে দিলীপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার
শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইন ও মোল্লা মাসুদ গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা
তাবিথের কাছে এতটুকুই আশা

মাঠে ময়দানে

রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা
রাজনীতিতে বাড়ছে হতাশা

প্রথম পৃষ্ঠা

জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের
জট ৪৫ হাজার কনটেইনারের

পেছনের পৃষ্ঠা

লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়
লিটনদের এখনই সেরাটা খেলার সময়

মাঠে ময়দানে

কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই
কেউ ভুলের ঊর্ধ্বে নই, বিনাশর্তে মাফ চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়
বিক্ষোভে উত্তাল সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা
দুবাই প্রবাসী নীরু-পূর্ণিমা

শোবিজ

রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!
রোনালদোর মরু অধ্যায়ের ইতি!

মাঠে ময়দানে

এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি
এখন আমার পাখনা মেলে ওড়ার সময় : আঁখি

শোবিজ

আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই
আশা পূরণে ব্যর্থ দলের ভবিষ্যৎ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে
নড়বড়ে বাঁধে উৎকণ্ঠা উপকূলে

নগর জীবন

বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান
বাংলাদেশের জয়ের সম্ভাবনা দেখছেন হান্নান

মাঠে ময়দানে

বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে
বৈরী আবহাওয়া উপেক্ষা করে দর্শক হাজির ‘ইত্যাদি’তে

শোবিজ

নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী
নাটক দিয়ে ফিরছেন নায়িকা মৌসুমী

শোবিজ

আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই
আনচেলত্তির দলে নেইমার নেই

মাঠে ময়দানে

মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি
মৌলিক সংস্কার বাস্তবায়ন চায় এনসিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়
প্রেমের টানে ইন্দোনেশীয় তরুণী চুয়াডাঙ্গায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা
নিয়ন্ত্রণে আসছে না আইনশৃঙ্খলা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঈদে বুবলী উৎসব
ঈদে বুবলী উৎসব

শোবিজ

ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি
ইফতেখার ইফতির সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

আবাহনী রানার্সআপ
আবাহনী রানার্সআপ

মাঠে ময়দানে

ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে
ইউরোপের শীর্ষ গোলদাতা এমবাপ্পে

মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ
আন্তর্জাতিক জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী দিবস আজ

নগর জীবন

পদত্যাগের হিড়িক
পদত্যাগের হিড়িক

নগর জীবন

প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি
প্রেমে রাজি না হওয়ায় ছাত্রীকে হত্যা যুবকের ফাঁসি

পেছনের পৃষ্ঠা

জোরজবরদস্তির অবসান চাই
জোরজবরদস্তির অবসান চাই

সম্পাদকীয়