শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২২ আগস্ট, ২০২১ আপডেট:

দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে

আফগান যুদ্ধ, জাতির জনককে রক্ষা করতে না পারার ব্যর্থতা ও জ্যাকব জুমার প্রতিবাদ
নঈম নিজাম
প্রিন্ট ভার্সন
দুঃসময়ে সবাই কেন পালায় নেতাকে ছেড়ে

জ্যাকব জুমা নামে আফ্রিকান একজন নেতা আছেন। তিনি দীর্ঘদিন দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট ছিলেন। ক্ষমতায় থাকাকালে ভারতীয় বংশোদ্ভূত বড় ব্যবসায়ী গুপ্তা পরিবারের সঙ্গে তাঁর পরিবারের গভীর সম্পর্ক নিয়ে নানামুখী গুজব-গুঞ্জন ছিল। ক্ষমতা ছাড়ার পর গুজবের ডালপালা আরও বিকশিত হয়। জ্যাকব জুমার পুত্রও যোগ দিয়েছিলেন গুপ্তা গ্রুপে। এ গ্রুপ সরকারি অনেক বড় বড় কাজ করত। সবখানে সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা ছিল। এ নিয়ে বিতর্ক আমলে নেননি জ্যাকব জুমা। কিন্তু ক্ষমতা ছাড়ার পর পরিস্থিতি বদলে যায়। নানামুখী তদন্তের মুখোমুখি হন জুমা। গুপ্তা গ্রুপের সঙ্গে সম্পর্ক নিয়ে আদালত তলব করে জ্যাকব জুমাকে। কিন্তু আদালতে উপস্থিত হননি তিনি। বরং বললেন ক্ষমতাসীনরা শেষ বয়সে তাঁকে হয়রানি করতে নানামুখী কাজ করছে। কর্মী-সমর্থকরা নেতার কথা বিশ্বাস করলেন। কিন্তু বসে থাকল না আদালত। উপস্থিত না হওয়াকে অবমাননা হিসেবে নিয়ে আদালত অবমাননার দায়ে রায় দিল জ্যাকব জুমার বিরুদ্ধে। ছোটখাটো কোনো রায় নয়, দুই বছর কারাভোগের নির্দেশ। এবার পরিস্থিতি অনুধাবন করে প্রবীণ এই সাবেক প্রেসিডেন্ট আদালতে আত্মসমর্পণ করলেন। আদালত তাঁকে পাঠাল কারাগারে। ঘটনা এখানে থামলে কথা ছিল না। কিন্তু এভাবে একজন রাজনীতিবিদকে কারাগারে নেওয়ার বিষয়টি ভালোভাবে নেননি তাঁর সমর্থকরা।  ক্ষোভে ফেটে পড়ল গোটা আফ্রিকা। প্রতিবাদ-প্রতিরোধ, ভাঙচুর, লুটপাট চলতে থাকল। পুলিশ ব্যবস্থা নিল। তাতে মারা গেল ৭৯ জন। কিন্তু গুলি থামাতে পারল না কাউকে। থেমে থেমে প্রতিবাদ চলছেই। সাধারণ মানুষের এক কথা- অপরাধ প্রমাণের আগে এভাবে সাজা দেওয়া যায় না। আদালত দিতে পারে না। কারান্তরিন জুমা নিজের সমর্থকদের আবেগ-ভালোবাসায় বিমোহিত হলেন। তিনি হয়তো এতটা আশা করেননি। ভাবেননি তাঁর জন্য এত মানুষ আত্মাহুতি দেবেন।

নেতার প্রতি ভালোবাসা এমনই হওয়া উচিত। কিন্তু সব সময় তা হয় না। কাবুল দখলের পর বিবিসিতে দেখছিলাম আফগান ভদ্রমহিলা চোখের জল ফেলতে ফেলতে কথা বলছেন। সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন বিবিসিকে। দুই দিন আগে তিনি ছিলেন সরকারের শিক্ষামন্ত্রী। সময়ের নিষ্ঠুরতায় এখন জীবন নিয়ে উৎণ্ঠায় আছেন। বিবিসিকে বলছেন, ‘একমাত্র মেয়েকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় আছি। সরকারে যোগ দেওয়ার খেসারত হয়তো দিতে হবে।’ এই নারী নেত্রী ভাবতে পারেননি প্রেসিডেন্ট আশরাফ গনি সবাইকে অসহায়ত্বের মুখে ঠেলে দিয়ে কাবুল ত্যাগ করবেন। তাঁর চোখেমুখে অবিশ্বাসের ছাপ। বড় দ্রুত পতন হলো কাবুলের। সরকারি বাহিনী কোথাও বাধা দিল না। প্রতিরোধ করল না কেউ। শীর্ষ গোয়েন্দা ও সেনা কর্মকর্তারা পালালেন সবার আগে। সেনাবাহিনীর সদস্যরা আত্মসমর্পণ করলেন সাদা পতাকা উড়িয়ে। অনেকে কদমবুচি করলের তালেবানদের। মাত্র ১১ দিনে পুরো দেশের নিয়ন্ত্রণ চলে গেল আফগানদের হাতে। এখন আমেরিকা ও ন্যাটো সমর্থকরা বিপাকে। তাদের বাড়ি বাড়ি অভিযান চালিয়ে খোঁজা হচ্ছে। হুমকি দেওয়া হচ্ছে পরিবারকে। সাংবাদিকদের অবস্থা কারও কাহিল। শীর্ষ ব্যক্তিরা সবকিছু ছেড়েছুড়ে চলে গেছেন। নিচের দিকের জন্য একটু সময় দরকার ছিল। সে সময় কেউ পাননি। একটি সেনাবাহিনী কেন ব্যর্থ হবে এভাবে? কী প্রশিক্ষণ তারা নিয়েছিলেন? অথচ এ বাহিনী তৈরি করতে আমেরিকা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে। সে অর্থও কোনো কাজে লাগল না। বিপদে পড়লে টের পাওয়া যায় আপনজনদের চেহারা। আফগানিস্তানের মানুষ বিদেশিদের খপ্পরে পড়ে এভাবে বারবার বিপদে পড়েছে। একসময় সোভিয়েত ইউনিয়ন তাদের ধোঁকা দিয়ে সেনা নিয়ে চলে গিয়েছিল। আফগানরা তাদের বিশ্বাস করে বিপদে পড়েছিল। সোভিয়েত মিত্র নজিবুল্লাহর পরিণতি হয়েছিল ভয়াবহ। ১৯৯৬ সালের ২৮ সেপ্টেম্বর নজিবুল্লাকে আটক করে প্রকাশ্যে ফাঁসিতে ঝোলায় তালেবানরা। সারা বিশ্ব এখন উৎকণ্ঠিত কী হবে আফগানিস্তানে? উৎকণ্ঠা বেশি নারী ও শিশুদের নিয়ে।

আফগানিস্তানে এমন পরিস্থিতি আরেকবার হয়েছিল ১৯২৭ সালে। তখন বাদশাহ ছিলেন আমানুল্লাহ খান। সৈয়দ মুজতবা আলী কাবুল গিয়েছিলেন শিক্ষকতা করতে। মুজতবা আলীর লেখায় সে সময়ের চিত্র পাই। আমানুল্লাহ খান আধুনিক আফগান গড়তে পদক্ষেপ নিয়েছিলেন। তিনি মেয়েদের শিক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন। হুট করে সব বদলে গেল। বাচ্চায়ে সকাও নামে এক উগ্রপন্থি কাবুল দখল করে নিলেন। আমানুল্লাহ খানকে বলা হলো কাফির। পরিস্থিতি বদলাতে শেষ চেষ্টা করা হলো। আমানুল্লাহর সেনা, পুলিশ সবাই উগ্রপন্থি ডাকাতের সঙ্গে যোগ দিল। হতাশা বিস্ময় নিয়ে আমানুল্লাহ পালালেন ইতালি। বর্তমান আফগান চিত্র দেখে পুরনো কথাগুলো মনে পড়ল। ইতিহাস ফিরে আসে বারবার।

ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেওয়াই ইতিহাসের শিক্ষা। সারা দুনিয়ার রাজনীতিকে শেষ করে দেয় হিংসা, প্রতিহিংসা, বিদ্বেষ, বিভেদ। আমরা জাতির পিতাকে রক্ষা করতে পারিনি।  সেদিন রক্ষীবাহিনীর উপপরিচালক আনোয়ারুল আলম শহীদের একটি লেখা পড়ছিলাম। এ বাহিনীর পরিচালক কর্নেল নুরুজ্জামান ছিলেন মুক্তিযোদ্ধা সেনা কর্মকর্তা। আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লা ছিলেন উপপরিচালক। পরে সেনাবাহিনী থেকে তাদের সঙ্গে যুক্ত হন মেজর হাসান। একদিন পুলিশের আইজি ই এ চৌধুরী বঙ্গবন্ধুর কাছে গেলেন আনোয়ারুল আলম শহীদ ও সরোয়ার মোল্লাকে নিয়ে। বললেন, ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িটি রাষ্ট্রনায়কের বসবাসের জন্য নিরাপদ নয়। দেশ-বিদেশের নানামুখী ষড়যন্ত্র বাসা বেঁধেছে। বঙ্গবন্ধু তাদের কথা শুনলেন। ইতিহাসের রাখালরাজা বঙ্গভবনে থাকলেন না। জনগণ থেকে তিনি বিচ্ছিন্ন হতে চাননি। ধানমন্ডির দরজা খোলা থাকত সব মানুষের জন্য। যে কেউ প্রবেশ করতে পারত অনায়াসে। জাতির পিতা বলে কথা। শুধু পুলিশের আইজি নন, বঙ্গবন্ধুকে সতর্ক করতে ইন্দিরা গান্ধী গুরুত্বপূর্ণ নিরাপত্তা প্রতিনিধি পাঠান। ইন্দিরার বান্ধবী পপলু জয়কর তাঁর বইতে লিখে গেছেন সব। ইন্দিরার বার্তা নিয়ে আসা ভারতীয় গোয়েন্দা কর্মকর্তা ধানমন্ডি ৩২ নম্বর বাড়িতে বঙ্গবন্ধুর সাধারণ মানুষের মতো বসবাস দেখে হতাশ হয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে জানালেন ষড়যন্ত্র ও তাঁদের উৎকণ্ঠার কথা। বঙ্গবন্ধু সব শুনলেন। তারপর স্বভাবসুলভভাবে পাইপ ধরিয়ে বললেন, ‘তুমি অকারণে ঘোরাঘুরি করছ। খাওয়া-দাওয়া কর।’ জাতির পিতারা হয়তো এমনই হন। মানুষের ভালোবাসায় ভুলে যান পলাশীর সেই ষড়যন্ত্রের কথা। ভারতবর্ষের পতনের সূচনা কাশিমবাজারের কুঠিতে হয়েছিল। মীরজাফর, ঘষেটি বেগমরা সিরাজকে উচ্ছেদ নয়, ভারতবর্ষের স্বাধীনতা তুলে দিয়েছিল ইংরেজ বেনিয়াদের হাতে।

বঙ্গবন্ধু জনগণের নেতা ছিলেন। মানুষের প্রতি ছিল কঠিন আস্থা। একটি দেশ তৈরি করেছেন তিনি। তাই মহাত্মা গান্ধীর হত্যাকান্ডকে গুরুত্বের সঙ্গে নেননি। কোনো নিরাপত্তাবলয়ে মহাত্মা গান্ধী থাকতেন না। মানুষই ছিল তাঁর ঠিকানা। বঙ্গবন্ধু তো মহাত্মা গান্ধীর উত্তরাধিকার। জীবনের পরোয়া কীভাবে করবেন? হয়তো ভাবতেও পারেননি কোনো বাঙালি তাঁর বুকে গুলি চালাতে পারে। তাঁর চোখের সামনে কথা বলতে পারে। কিন্তু মীরজাফরের দেশে তো সবই সম্ভব। জীবনের শেষ মুহুর্তে আক্রান্ত হয়ে বঙ্গবন্ধু ফোন করলেন সেনা, নৌ, বিমান, পুলিশ, বিডিআর ও গোয়েন্দা প্রধানকে। কেউই রক্ষা করতে পারলেন না জাতির পিতাকে। কারও নাকি প্রস্তুতি ছিল না। কমান্ড ছিল না বাহিনীর প্রতি। বলে কী? রাষ্ট্রপতিকে রক্ষা করতে প্রস্তুতি থাকবে না একটি দেশের? ঘুম পাড়ানো ইতিহাস শুনে আমরা বড় হয়েছি। প্রশাসন ব্যর্থ হলো। রাজনীতিবিদরাও পরদিন হাওয়া হয়ে গেলেন। এত বড় দল, কোটি কোটি কর্মী-সমর্থক, জাতির পিতার লাশ পড়ে রইল ধানমন্ডির ৩২ নম্বর সিঁড়িতে। এগিয়ে যাননি কেউই। করেননি মিছিল সমাবেশ প্রতিবাদ। শেখ হাসিনার আক্ষেপটা বুঝি। আল্লাহ তাঁকে ধৈর্য দিয়েছেন বলে সহ্য করছেন। বড় দুর্ভাগা জাতি আমরা। যিনি দেশ দিলেন তাঁকে রক্ষা করতে পারল না কেউ। প্রতিবাদও করল না। জীবনের ঝুঁকি নিল না কেউই। আজকাল অনেক বড় বড় বক্তৃতা শুনি। আলোচনা শুনি। বই প্রকাশের উৎসব চলে। কান্নায় ভেসে যান অনেকে। মাঝেমধ্যে ভাবী, দুঃসময় এলে এই মানুষগুলো থাকবেন তো? ’৮১ সালের পর শেখ হাসিনাকে নিয়ে প্রথম বই লেখেন আবদুল মতিন। এ বইটি আমাকে দিয়েছিলেন আওয়ামী লীগ সভানেত্রী নিজে। এখন দেশে আওয়ামী বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, সাংবাদিক, পেশাজীবীর অভাব নেই। সংগঠনের অভাব নেই। তোষামোদকারী বক্তার শেষ নেই।

বেশি দিন আগের কথা নয়। ওয়ান-ইলেভেনের পর আমাদের দুই নেত্রী আটক হলেন। সারা দেশ উত্তাল করতে পারেনি জ্যাকব জুমার সমর্থকদের মতো কেউই। আত্মাহুতি দেওয়ার জন্য কাউকে পাওয়া যায়নি। কেন এমন হয়? হোলি আর্টিজানে হামলার রাতে প্রত্যাশা ছিল আওয়ামী লীগ কর্মীরা ঢাকার রাজপথ সয়লাব করে দেবেন জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসবাদের বিরুদ্ধে মাঠে নেমে। না, সে রাতে আইন প্রয়োগকারী সংস্থার লোকজন নির্দেশ নিতে গণভবনে প্রবেশের মুহুর্তে তিন নেতাকে দেখলেন। আর কারও খবর ছিল না। কথামালার লোকের অভাব নেই এ দেশে। কাজের মানুষের বড় অভাব। সরকারের বিরুদ্ধে সাইবারযুদ্ধ করছে কিছু মানুষ এখন দেশ -বিদেশ থেকে। জাতির পিতা ও তাঁর পরিবারকে নিয়ে যা খুশি তা-ই বলছে, করছে। অথচ এ সাইবার সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে নাকি ব্যবস্থা নেওয়া যায় না। সরকারে নাকি সক্ষমতার অভাব। বড় অদ্ভুত সবকিছু। এত বিশাল সরকারের আইটি খাতের কাজ কী? একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে প্রশ্ন। ক্ষমতায় থেকে না পারলে আপনারা কখন পারবেন? ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার কথা অনেকে ভুলে গেছে। সেদিন টার্গেট ছিলেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা। খুনিরা চেয়েছিল তাঁকে শেষ করে দিতে। কারণ ছিল বঙ্গবন্ধুকন্যাকে শেষ করতে পারলে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনার শেষ ঠিকানা স্তব্ধ হয়ে যাবে।

২১ আগস্টের সময় কাজ করতাম এটিএন বাংলায়। ১৫ আগস্টের মতোই আরেকটি ভয়াবহ দিন এ জাতির জন্য। আল্লাহ অল্পের জন্য রক্ষা করেছেন বঙ্গবন্ধুকন্যাকে। হয়তো আল্লাহ তাঁকে বাঁচিয়ে রেখেছেন এ দেশের উন্নতি-সমৃদ্ধির কাজগুলো তাঁর হাত দিয়ে করানোর জন্য। ২২ আগস্ট একটি গোয়েন্দা সংস্থার কর্মকর্তা মেজর লিয়াকত এলেন এটিএন অফিসে। তিনি আগের দিন ধারণ করা সব ভিডিও ফুটেজের কপি চাইলেন। চ্যানেল আই, এনটিভি অফিসেও তাদের একই দাবি। সন্দেহ হলো, মনে হলো তারা আলামত নষ্ট করতে চান। আমি তাকে বললাম ডকুমেন্টস দিতে পারব না। তিনি হুমকি দিলেন। বিষয়টি ফোনে জানালাম নেত্রীকে। তিনি বললেন, তোমার সন্দেহ সঠিক। ওরা আলামত নষ্ট করে দিতে চায়। আমি লোক পাঠাচ্ছি। ফুটেজের অনেক কপি করে ফেল। নেত্রী পাঠালেন তাঁর প্রেস সেক্রেটারি আবুল কালাম আজাদ ও দলীয় নেতা অসীম কুমার উকিলকে। তাঁরা একটি চিঠি নিয়ে এলেন, ২১ আগস্টের ধারণ করা সব ফুটেজের কপি চেয়ে লেখা ছিল সেই চিঠি। লিখলেন, মামলার কাজে লাগবে এ ফুটেজ। আমরা ফুটেজের কপি দিয়ে দিলাম। পরে সেই গোয়েন্দাও কপি নিলেন। কিন্তু ততক্ষণে দেশ-বিদেশে চলে গেছে ২১ আগস্টের ফুটেজের সব কপি। সময়টা বড় নিষ্ঠুর ছিল। পরিষ্কার করে বলছি, ২১ আগস্ট বাঙালির জন্য আরেক বিভীষিকার দিন। রাষ্ট্রের দায়িত্ব বিরোধী দলের নেতার নিরাপত্তা বিধান করার। কিন্তু রাষ্ট্র যখন নিজেই ষড়যন্ত্র করে তখন বলার কিছু থাকে না। শুকরিয়া- শেখ হাসিনা সে চক্রান্ত মোকাবিলা করে আজকের অবস্থানে।

ক্ষমতার ধারাবাহিকতা নিয়ে কারও তৃপ্তির ঢেঁকুর তোলার কিছু নেই। ক্ষমতার জোয়ার-ভাটা থাকে। নেতার সঙ্গে কথায় নয়, জীবন বাজি রেখে কর্মীদের থাকতে হয়। কিন্তু কতজন কর্মী, কটি দেশের মানুষ তা পারে? দক্ষিণ আফ্রিকায় জ্যাকব জুমার সমর্থকরা বিশ্বকে জানিয়ে দিয়েছেন কীভাবে নেতাকে ভালোবাসতে হয়। ক্ষমতার কথামালার সঙ্গে দুঃসময়ের কোনো মিল থাকে না। ক্ষমতায় থাকাকালে সুবিধাবাদীর ভিড়ে সত্যিকার কর্মীরা বঞ্চিত হন। নীরব অভিমানে অনেকে দূরে সরে যান। আর উল্লাস চলে সুবিধাবাদীদের। ক্ষমতার উল্লাসকারীরা দুঃসময়ে থাকে না। তারা নিজের অর্থসম্পদ রক্ষা করতে কেটে পড়ে। অথচ ক্ষমতায় থাকাকালে তাদের কথা শুনলে চোখে জল আসে। আর বঞ্চিতদের কথাবার্তা তিতা মনে হয়। এ তিতা করলার মানুষগুলোই দুঃসময়ে লড়ে যান। ইতিহাস তা-ই বলে। বাস্তবতাকে ধারণ করে একটি দল চললে সমস্যা থাকে না। দল করতে গিয়ে ক্ল্যাসিক প্রতিযোগিতা থাকবেই। কিন্তু খারাপ সময়ের আশঙ্কা থাকলে নষ্টদের উল্লাসকে পেছনে ঠেলে দিতে হয় কখনো কখনো। কাছে টেনে নিতে হয় দুঃসময়ের কর্মীদের। সামান্য এ কাজটুকুতেই তৈরি হয় জ্যাকব জুমার মতো কট্টর সমর্থক গোষ্ঠী। যারা টিকে থাকে। খারাপ সময়ে নেতাকে ত্যাগ করে না।

লেখক : সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

এই বিভাগের আরও খবর
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
গণভোট বিতর্ক
গণভোট বিতর্ক
বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
শিরকমুক্ত থাকা
শিরকমুক্ত থাকা
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
জাল নোটের দৌরাত্ম্য
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
ওয়াজ মাহফিল আয়োজকদের সমীপে কিছু কথা
জুলাই সনদ
জুলাই সনদ
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
রাজশাহী নৌবন্দরে সম্ভাবনার হাতছানি
অংশ কখনো সমগ্র নয়
অংশ কখনো সমগ্র নয়
সর্বশেষ খবর
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
গাজীপুরে যাত্রীবাহী বাসে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক
রাবির হলে গাঁজা সেবনকালে ৭ শিক্ষার্থী আটক

৫৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব
ইসলামে আখলাকে হাসানার গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার
কলাপাড়ায় নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড
শ্যামবাজারে র‌্যাবের অভিযান: বিপুল কেমিক্যাল উদ্ধার, ৬ জনের কারাদণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১২ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার
জবিতে সংঘর্ষের ঘটনায় চার শিক্ষার্থী বহিষ্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক
দেশের রিজার্ভ কত, জানাল কেন্দ্রীয় ব্যাংক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডিপফেক চিনবেন যেভাবে
ডিপফেক চিনবেন যেভাবে

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত
আজারবাইজান সীমান্তে তুরস্কের সামরিক বিমান বিধ্বস্ত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার
অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ: ফ্রান্সকে হারিয়ে ইতিহাস উগান্ডার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার
নিখোঁজ বাংলাদেশ ব্যাংকের উপপরিচালক নাইমুর রহমান মাদারীপুর থেকে উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী
বগুড়ায় আওয়ামী লীগের ৩ নেতাকর্মীকে আটক করল সেনাবাহিনী

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর
ইরানে জনসম্মুখে এক ব্যক্তির ফাঁসি কার্যকর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক
চাঁদপুরে অস্ত্রসহ ৫ ডাকাত আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজকের আলোচিত ১০ খবর
আজকের আলোচিত ১০ খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস
তিতাস গ্যাস ফিল্ডে ওয়েলহেড কম্প্রেসর স্থাপন, উৎপাদন বাড়ল ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’
‘একটি দল নির্বাচনকে বাধাগ্রস্ত করার পাঁয়তারা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?
বর্তমানে কেমন আছেন ধর্মেন্দ্র?

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন
বাংলাদেশ কোরআন শিক্ষা বোর্ডের মহাসচিব মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের
বিভাজন নয়, ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণতন্ত্র রক্ষার আহ্বান ডা. জাহিদ হোসেনের

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী
হজ চুক্তি স্বাক্ষর, বাংলাদেশ থেকে সুযোগ পাবেন সাড়ে ৭৮ হাজার হজযাত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ
ক্যাচ মিস খেলার অংশ, বললেন হাসান মাহমুদ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা
ভাঙ্গুড়ায় কালোবাজারে সার বিক্রির অপরাধে ডিলারকে জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয় প্রেস ক্লাবের নতুন কমিটি গঠন

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো
২০২৬ বিশ্বকাপই শেষ, জানিয়ে দিলেন রোনালদো

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’
‘‌অপরাধীদের ছাড় দেওয়া হবে না’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের
মুশফিককে সরিয়ে স্টাম্পিংয়ের রেকর্ড লিটনের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!
আইনস্টাইনের ধারণা ভুল!

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না
নির্বাচনে পোস্টার ব্যবহার করা যাবে না

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন
মধ্যরাতে রাজধানীতে ৩ বাসে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান
১৩ নভেম্বর কী হবে, উদ্বেগ-উৎকণ্ঠায় দেশবাসী : জিল্লুর রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | টক শো

ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা
ঢাকা-৯ আসনে এনসিপির মনোনয়নপত্র কিনলেন তাসনিম জারা

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার
শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুনকে গুলি করা সেই দুই শুটার গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
১৩ নভেম্বর ‘ঢাকা লকডাউন’ ঘিরে পরিস্থিতি স্বাভাবিক থাকবে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের
আসন নিশ্চিত হলে আপসহীন নেতাদেরও বিক্রি হতে সমস্যা নেই: আব্দুল কাদের

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ
ট্রেনের ইঞ্জিনে আগুন, রেল যোগাযোগ বন্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার
ময়মনসিংহে বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন, ঘুমন্ত চালক পুড়ে অঙ্গার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল
ভোট হলে জামায়াতের অস্তিত্ব থাকবে না : মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’
‘হাসিনাকে ফাঁসিতে না ঝোলানো পর্যন্ত মুখ দিয়ে শেখ শেখ বের হবেই’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল
আমার বক্তব্যকে ভুলভাবে বিভিন্ন গণমাধ্যমে উপস্থাপন করা হয়েছে: মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি
দিল্লি বিস্ফোরণের পর ভারতজুড়ে সতর্কতা জারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি
প্রাথমিকের প্রধান শিক্ষকদের ১০ম গ্রেডে বেতন দিতে সম্মতি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের
পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রে হামলা, ইউরোপজুড়ে বিপর্যয়ের শঙ্কা কিয়েভের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচনের সুযোগ নেই: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন নিয়ে ৩-৪ দিনের মধ্যে সিদ্ধান্ত দেবে সরকার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন
সনদের বাইরের সিদ্ধান্ত স্বাক্ষরকারী দলগুলো মানতে বাধ্য নয় : সালাহউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’
বাবাকে আড়াই মিনিটে ১৭ কোপে হত্যা করলেন ফারুক, নেপথ্যে স্ত্রীর সঙ্গে ‘পরকীয়া’

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান
দ্বিতীয় বিয়ের খবর জানালেন রশিদ খান

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!
৫০০ কোটি পাউন্ডের বিটকয়েন নিয়ে যুক্তরাজ্যে গিয়ে বিপাকে চীনা নারী!

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ
যারা সংস্কারের পক্ষে তাদের সঙ্গে জোট করতে পারি: হাসনাত আবদুল্লাহ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া
ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিকের আলোচনা নাকচ সিরিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বাসে আগুন
রাজধানীতে বাসে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি
আজ সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?
সিলেট টেস্ট : অভিষেক হওয়া কে এই হাসান মুরাদ?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে ডিএমপি

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০
মস্তিষ্ক ছাড়াই জন্ম নেওয়া যুক্তরাষ্ট্রের সেই তরুণীর বয়স এখন ২০

১৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!
স্কুলছাত্রী ধর্ষণের ঘটনায় ৩ লাখ টাকায় রফা, ভাগ নিলেন মাতবররা!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?
সিলেটের ওপারে এশিয়ার স্বচ্ছতম নদীর পানি এখন ঘোলা কেন?

১৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপিতে গৃহদাহ
এনসিপিতে গৃহদাহ

প্রথম পৃষ্ঠা

আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ
আলোচনার টেবিল থেকে রাজপথ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি
বোতলে দেদার জ্বালানি বিক্রি বাড়ছে অগ্নিসন্ত্রাসের ঝুঁকি

নগর জীবন

বুড়িগঙ্গা
বুড়িগঙ্গা

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার
বাংলাদেশ-আয়ারল্যান্ড ওয়ানডে খেলেছে ১৬ বার

মাঠে ময়দানে

সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে
সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
আর্মি সার্ভিস কোরকে প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের
ভোট হলে অস্তিত্ব থাকবে না জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

শেয়ারবাজারে মাফিয়া
শেয়ারবাজারে মাফিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ
আইন হাতে তুলে নিচ্ছে মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা
ভালোবাসার টানেই মাতৃভূমিতে হামজা

মাঠে ময়দানে

বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?
বেগম জিয়ার নির্বাচনে অংশগ্রহণ কেন?

সম্পাদকীয়

আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার
আশা জাগাচ্ছে কৃষি প্রক্রিয়াজাত খাবারের বাজার

নগর জীবন

ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা
ঘুমন্ত মানুষ পুড়িয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পর্শিয়ার ক্ষোভ
স্পর্শিয়ার ক্ষোভ

শোবিজ

নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের
নির্বাচন বানচালের চেষ্টা আওয়ামী লীগের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব
ভলগা ও বুড়িগঙ্গা তীরের দুই বিপ্লব

সম্পাদকীয়

সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে
সীমানা পুনর্নির্ধারণের ৩০ আবেদন আদালতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ
সাবেক বিমানবাহিনী প্রধান শেখ হান্নানের ব্যাংক হিসাব জব্দ

নগর জীবন

দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক
দেশের সার্বিক পরিস্থিতি উদ্বেগজনক

নগর জীবন

রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে স্বাচিপ নেতা গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল
ইয়ামাহা বাইক কার্নিভাল

নগর জীবন

বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি
বস্তিবাসীর দুই দফা মেনে নেওয়ার দাবি

নগর জীবন

কেন ক্ষেপলেন তামান্না
কেন ক্ষেপলেন তামান্না

শোবিজ

আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন
আর্মি সার্ভিস কোরের ৪৪তম বাৎসরিক অধিনায়ক সম্মেলন

নগর জীবন

‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’
‘আমাদের প্রভু আল্লাহ!’

সম্পাদকীয়

ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু
ডেঙ্গুতে আরও তিনজনের মৃত্যু

নগর জীবন

শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প
শোবিজ তারকাদের ত্যাগের গল্প

শোবিজ