শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২

গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এখন বড় বেশি তোলপাড়। কেন যেন পদে পদে আন্তরিকতার অভাব। বহু দেশের জন্ম আগে, সশস্ত্র বাহিনীর জন্ম পরে। সেসব দেশের সৃষ্টিতে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো ভূমিকা থাকে না। ভূমিকা থাকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ রক্ষা করার। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তেমন নয়। আমাদের দেশও তেমন নয়। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ আলাপ-আলোচনা, বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে অধীনতামুক্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ একটি সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা অস্ত্রপাতির কিছুই জানত না তারাই পৃথিবীর একটি উন্নত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অস্ত্রশস্ত্রে বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে শুধু ইমানের জোর আর রক্ত ঢেলে মুক্ত স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে পাকিস্তানের ট্রেনিংপ্রাপ্ত সামান্য কিছু যোদ্ধা ছিল। সেনা-নৌ-বিমান সব বিভাগেই ছিল। নৌবাহিনীতে পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত এক-দেড় শ, বিমানবাহিনীতে এক শ বা তার নিচে, সেনাবাহিনীতে কয়েক হাজার। পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত সেনাদের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই নতুন নতুন যোদ্ধা তৈরি করা হয়। নতুন যোদ্ধা তৈরি করে প্রথমে ‘জেড’ ফোর্স, তারপর ‘এস’ ফোর্স, সবশেষে ‘কে’ ফোর্স নামে তিনটি ব্রিগেড সৃষ্টি করা হয়েছিল। জিয়া, শফিউল্লাহ ও খালেদ মোশারফের নামে তিনটি ব্রিগেড গঠিত হয়। এ ব্রিগেডগুলো সীমান্ত এলাকায় যতটা সম্ভব লড়াই করেছে। সীমান্তে ভীষণ তৎপর থাকায় আমরা যারা ভিতরে ছিলাম অস্ত্রবল ছিল খুবই কম তারা অনেকটাই সুবিধা পেয়েছি। সীমান্ত এলাকায় ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তানি হানাদাররা আমাদের ওপর যতটা নজর দেওয়া উচিত তততা পারেনি। কারণ বিপুল পরিমাণ সেনা, অস্ত্রশস্ত্র সীমান্তে মজুদ রাখতে হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে আমাদের ওপর দু-চার বার প্রবল আক্রমণের চেষ্টা করেছে। আগস্টে প্রায় দুই ব্রিগেড সেনা নিয়ে আমাদের কাবু করার চেষ্টা করেছিল। হানাদারদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। সে সময় আমরা পাকিস্তানিদের অস্ত্রবোঝাই জাহাজ দখল করেছিলাম। পাহাড়ের সখিপুর দখল নিতে গিয়ে প্রায় এক ব্যাটালিয়ান সেনা অকেজো হয়ে পড়েছিল। শতাধিক নিহত, চার-পাঁচ শ আহত হয়েছিল। বলতে গেলে একটি ব্যাটালিয়ান সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস বা অকেজো হয়ে পড়েছিল। পশ্চিমে টাঙ্গাইল, পুবে ভালুকা-ত্রিশাল-শ্রীপুর থেকে হানাদার পাকিস্তানিরা যে অভিযান শুরু করেছিল কোনো কিছুতেই তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। আগস্টের ১৬ তারিখ ধলাপাড়া মাকরাইয়ে আমার হাতে-পায়ে গুলি না লাগলে কেমন কী হতো বলতে পারি না। তবে গুলি লাগায় অচল হয়ে পড়ার একটা সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় তাড়াহুড়া করে প্রায় দেড় শ মাইল হেঁটে ভারত সীমান্তে বারাঙ্গাপাড়া, ওপাশে মানকারচর, অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের জেড ফোর্সের হেডকোয়ার্টার তেলঢালা ছোটাছুটি করে এবং ভালো চিকিৎসা পাওয়ায় ১০-১৫ দিনের মধ্যেই হাত-পায়ের ক্ষত সেরে গিয়েছিল। চিকিৎসার সময় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লে. জেনারেল অরোরা, মেজর জেনারেল গিল, মেজর জেনারেল ওভানসহ আরও বেশকিছু ভারতীয় উচ্চপদস্থ যুদ্ধবিশারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। যেটা পরবর্তীকালে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য আল্লাহর আশীর্বাদ হিসেবে প্রতিফলিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা তৈরিতে তুরার সাতমাইলে রওশন আরা ক্যাম্পে সবচাইতে বেশি মুক্তিযোদ্ধাকে ট্রেনিং দেওয়া হয়। এদের অনেকেই ঢাকা দখলের অভিযানে অংশ নিয়েছিল। ভারতীয় বাহিনীর বা মিত্রবাহিনীর সরাসরি ঢাকা দখলের পরিকল্পনা ছিল না। যুদ্ধবিশারদদের অনেকের ধারণা ছিল বিপুলসংখ্যক পাকিস্তানি সৈন্যের কারণে সরাসরি ঢাকা দখল খুব একটা সহজ হবে না। চার-পাঁচ শ বছরের পুরনো ঢাকা শহর দখল করতে হলে ব্যাপক গোলাগুলির আশ্রয় নিতে হবে। অত শক্তিশালী আর্টিলারি এবং আকাশ থেকে বিপুল পরিমাণ বোম্বিং করা হলে ঢাকা ধ্বংস হয়ে যাবে। ঢাকা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ভারতীয় বাহিনী একটি প্রাচীন শহর ধ্বংসের দায়ে অভিযুক্ত হতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যে কবার যুদ্ধবিগ্রহ হয়েছে ভারত তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাজিত করা যাবে এতে অনেকটাই সন্দেহ ছিল। তার পরও যদি সম্ভব হয় তাহলে আগরতলার দিক থেকে যারা এগিয়ে যাবে তারাই ঢাকা শহরের দখল নেবে। কিন্তু আমাদের দিকের ভারতীয় বাহিনী ছিল একেবারে নড়বড়ে। চীন সীমান্ত থেকে এক ডিভিশন সেনা নিয়ে উত্তরে তুরার দিক থেকে মিত্রবাহিনীর নেমে আসার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চীন সীমান্ত থেকে ভারতীয় বাহিনীকে তুলে আনা সম্ভব হয়নি। ভারতীয় যুদ্ধবিশারদদের ধারণা, যেহেতু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বছর চীন সীমান্তে একেবারেই কম বরফ পড়েছে তাই ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত থেকে তুলে নিলে চীন গোলমাল করতে পারে। তাই একেবারে শেষ পর্যায়ে নানা দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কিছু সেনা নিয়ে একটা ব্রিগেডের মতো গঠন করে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে ব্রিগেডিয়ার সানসিংয়ের কলাম গঠন করা হয়েছিল। অন্যদিকে শেরপুর-জামালপুরেও ব্রিগেডিয়ার ক্লেরের ব্রিগেড পরিপূর্ণ ছিল না। তারা ভারত সীমান্তে কামালপুরের ঘাঁটি উচ্ছেদ করতে পারেনি। কামালপুর পাশ কাটিয়ে শেরপুরে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে আসতে মাইনের আঘাতে জেনারেল গিল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। তাঁর দুই পা অকেজো হয়ে যায়। তিনি আর ঢাকা দখলে অংশ নিতে পারেননি। দিনটি ছিল ৪ বা ৫ ডিসেম্বর। জেনারেল গিলের জায়গায় নতুন এক জেনারেলকে দেওয়া হয়। তাঁর নাম নাগরা। বাংলাদেশের কিছুই তিনি জানতেন না। জেনারেল গিল তবু পাঁচ-ছয় মাসে বাংলাদেশের বিষয় জানতেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দিতে গিয়ে অনেক কিছুর খোঁজখবর নিয়েছিলেন। কিন্তু নাগরা তেমন ছিলেন না। তার পরও তিনি যে দক্ষতার সঙ্গে একদিকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট অন্যদিকে জামালপুরের কামালপুর-বকশিগঞ্জ-শেরপুর হয়ে ক্লেরের ব্রিগেড শেরপুর ঘাটে এসে জামালপুরের হানাদারদের বাধার সম্মুখীন হন। তখন ভারতীয় বিমানবাহিনী জামালপুর হানাদার ঘাঁটিতে হাজার পাউন্ডের বোমা ফেলে। হাজার পাউন্ডের বোমা জামালপুর ছাড়া আর একমাত্র ঢাকা ক্যান্টমেন্টে ফেলেছিল। এতে হানাদারদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। অন্যদিকে কাদেরিয়া বাহিনীর তোলপাড় করা কর্মকান্ডে পাকিস্তানি হানাদাররা একেবারে বেকুব হয়ে গিয়েছিল। ২০-২১ নভেম্বর ঢাকা-টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল-জামালপুর, টাঙ্গাইল নাগরপুর, পোড়াবাড়ী, টাঙ্গাইল-ভূঞাপুর এসব রাস্তার ৪২টি সেতু একেবারে তছনছ করে দেয়। সেজন্য ভারতীয় বাহিনীকে হালুয়াঘাট, জামালপুর থেকে ঢাকার কালিয়াকৈর এবং সাভার পর্যন্ত আসতে তেমন কোনো লড়াই করতে হয়নি। একজন ভারতীয় সেনার পায়ে কাটাও ফোটেনি। উত্তর দিক থেকে এগিয়ে আসা কলামের ঢাকা দখলের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তবু আমরা সকাল ৮টার মধ্যে ঢাকা-আরিচার রাস্তার হেমায়েতপুর পর্যন্ত এগিয়ে এসেছিলাম। ওখান থেকে পাকিস্তানি হানাদার জেনারেল নিয়াজিকে ছোট্ট একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল-

‘নিয়াজি,

আমরা তোমাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছি। তোমার খেল খতম। যদি ভালো চাও তাহলে আত্মসমর্পণ কর। আত্মসমর্পণ করলে জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী আচরণ করা হবে। বিশেষ করে তোমার এবং তোমার বাহিনীর লোকদের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

নিয়াজি আমাদের চিঠির অর্থ বুঝেছিলেন। সকাল ৯টা-সাড়ে ৯টায় জেনারেল জামশেদের মাধ্যমে আমিনবাজারে এবং বিকাল ৫টা কয়েক মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পন করে। সেদিন ঢাকার সব মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং তেজগাঁও পুরান বিমানবন্দর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে লাখো মানুষ সমবেত হয়েছিল। সে ছিল আমাদের জন্য এক শ্রেষ্ঠ গৌরব।

মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট একটা বিশাল ব্যাপার। টাঙ্গাইল মুক্তিযুদ্ধের প্রাণকেন্দ্র ঝড়কার পাশে শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট বা সেনাশিবির। তাদের অন্তত টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু সেনা দিবসে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তেমন ধারণা তাদের আছে বলে মনে হলো না। সেনা দিবসের কয়েকদিন আগে টাঙ্গাইলে দাওয়াত পেয়েছিলাম। শরীর অত ভালো না। তাই যাব কি যাব না দ্বন্দ্বে ছিলাম। সেনা দিবসের দু-তিন দিন আগে আবার এক বীর সিপাহি টাঙ্গাইলে আসে হাতে ব্যাগ নিয়ে। ব্যাগভর্তি উপহার। খুলে দেখি একটি চাদর, একটি শাড়ি, শার্ট-প্যান্ট পিস ও একটি খাকি ইনভেলাপে ১৫০০ টাকা। টাকাটা দেখে চমকে উঠেছিলাম। বেঁচে আছি তাই সেনা দিবসে ১৫০০ টাকা উপহার। ভাবছিলাম অন্যদেরও কি এরকম ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানলাম বীরপ্রতীক, বীরবিক্রম, বীরউত্তম সবাইকে ১৫০০। জানি না বীরশ্রেষ্ঠের পরিবার-পরিজনকেও ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে কি না। সবাই এক। এর যেমন একটা ভালো দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। অনুষ্ঠানে কেক কাটা হয়েছিল। মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খানের সঙ্গে আমাকে এবং কাদেরিয়া বাহিনীর আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রমকে কেক কাটতে ডাকা হয়েছিল। সেখানেও বিপত্তি। খুবই দরাজ গলায় এক মহিলা ঘোষণা করলেন, ‘বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরবিক্রম, আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খান ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের কেক কাটবেন।’ কেক কাটতে গিয়েছিলাম। বেশ বড়সড়ো তলোয়ার দিয়ে কেক কেটেছি। ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে বেশকিছু শারীরিক কসরত দেখানো হয়েছে। কসরতগুলো বেশ ভালো। বিশেষ করে সামরিক বাদক দল নানারকমের বাজনা শুনিয়েছে। বেশ ভালো লেগেছে। তবে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটিতে জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী তাঁর বক্তৃতায় পরপর দুবার ‘পাক বাহিনী পাক বাহিনী’ বলেছেন। বড় বেশি খারাপ লেগেছে। কত রক্ত কত সম্ভ্রমের বিনিময়ে স্বাধীনতা। আর সেই স্বাধীন দেশের একজন জেনারেল যদি এখনো পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাক’ বলেন তাহলে মুক্তিযোদ্ধারা কি নাপাক? আল্লাহ পাক, রসুল পাক, কোরআন পাক তেমনি কি হানাদাররাও পাক? বড় কষ্ট লেগেছে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটির সশস্ত্র দিবস অনুষ্ঠানে। শহীদ ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিনও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। কেন যেন উপহার নিয়ে মনটা বেশ খচখচ করছিল। সবাইকে একই উপহার এ কেমন কথা? পরে শুনলাম ঢাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী দিবসে যাদের আমন্ত্রণ করেছিলেন তাদের উপহারেও শাড়ি, চাদর, কাপড়, আধুনিক মোবাইল এবং প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। আমার দলের পাঁচ-ছয় জন দাওয়াত পেয়েছিলেন। তাদেরও ওই একই চেক দেওয়া হয়েছে। তবে যারা মারা গেছেন তাদের নিয়ে কী করা হয়েছে জানি না। আমার এক প্রিয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম বীরপ্রতীক, তার পরিবারের কী হয়েছে আল্লাহই জানেন। শহীদুল ইসলাম এতটা ছোট ছিল যে ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র জমা নেওয়ার সময় বঙ্গবন্ধু শহীদকে কোলে নিয়েছিলেন। সেই শহীদের পরিবারের কী খবর কিছুই জানি না। কয়েক বছর আগে শহীদ এ দুনিয়া থেকে চলে গেছে।

মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কখনো যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি, গুরুত্বও দেওয়া হয়নি। যখন যেমন তখন তেমন একটা খাপছাড়া ভাব। একসময় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা চেয়েছিলাম ২ হাজার টাকা। এখন সেটা হয়েছে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০ হাজার। কিন্তু কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। কারও নামে কেউ অভিযোগ করলেই হলো, সবকিছু বন্ধ। মুক্তিযোদ্ধাকে অথবা মুক্তিযোদ্ধার উত্তরসূরিকে ছুটতে হবে দ্বারে দ্বারে। প্রায় পাঁচ বছর পর সেদিন মতিঝিলের স্বাধীনতা ভবনে কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এস এম মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের কথাবার্তা আমার খুবই ভালো লেগেছে। ক্যাবিনেট সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎ ছিল। সেখান থেকে ফোন করেছিলাম কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে। এমডি মাহবুবুর রহমান বলেছিলেন, ‘স্যার, আমাদের লিফট খারাপ। আপনার উঠতে-নামতে কষ্ট হবে। আমি নিচে আসছি।’ স্বাধীনতা ভবনের দরজায় নামতেই দেখি এমডি মাহবুবুর রহমান দাঁড়িয়ে। হাত ধরে কীভাবে যে টেনে হিঁচড়ে তাঁর পাঁচ তলার অফিসে নিয়ে গেলেন বুঝতেই পারলাম না। পাঁচ তলায় উঠতে সেদিন কোনো কষ্ট লাগেনি। গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলের এক মহিলার দুর্দশা নিয়ে। মুক্তিযোদ্ধা স্বামী মারা গেছেন। স্বামীর সম্মানি স্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েক বছর সেই ভাতাও তুলেছেন। হঠাৎই মুক্তিযোদ্ধার ভাইয়েরা অভিযোগ করেছেন মহিলার অন্যত্র বিয়ে হয়েছে। ভাতা বন্ধ করে কল্যাণ ট্রাস্ট জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইলকে তদন্ত করে কল্যাণ ট্রাস্টকে জানাতে বলেছে। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি একজন এডিসি র‌্যাঙ্কের অফিসার দিয়ে তদন্ত করিয়ে জেনেছেন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করেননি। তদন্তের ছয় মাস পরও দরিদ্র মহিলাটি ভাতা পাননি। আমার কাছে ছুটে এসেছিলেন। এখনো অনেকেরই ধারণা, আমি সবকিছু করতে পারি, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা বা যুদ্ধ প্রসঙ্গে। তাই দায়িত্ব মনে করে কল্যাণ ট্রাস্টে গিয়েছিলাম। ২৪ নভেম্বর তাঁর সাক্ষাৎকার ছিল। মনে হয় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী তাঁর সম্মানি পেয়ে গেছেন। কেন যেন এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার একরকম আর ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনীর উপহার আরেক রকম। এই এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল প্রদান মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুবই অসম্মানের ও অবহেলার। আশা তো করতেই পারি, বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় এ ধরনের অনিয়ম বা খামখেয়ালি মোটেই কাম্য নয়।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বিমানে বোমা আতঙ্ক
বিমানে বোমা আতঙ্ক
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
থেঁতলে পিটিয়ে গুলিতে হত্যা
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
মানবাধিকার ও ইসলামি দৃষ্টিভঙ্গি
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
অন্যের শর্তে যেন দেশ না চলে
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
এসএসসির ফলাফল
এসএসসির ফলাফল
বিদেশি বিনিয়োগ
বিদেশি বিনিয়োগ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
যানজটমুক্তির প্রত্যাশা
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কোথায় পাব হোসাইনি রঙের মানুষ
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
কেয়ামতের বড় আলামত প্রকাশের পথে!
সর্বশেষ খবর
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ
কুয়াকাটা সৈকত রক্ষা বাঁধে কৃষ্ণচূড়া সহ ৬ হাজার গাছের চারা রোপণ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন
বিএনপি মব ভায়োলেন্সে বিশ্বাস করে না: এ জেড এম জাহিদ হোসেন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড
সৌরজগতের শুরু নিয়ে নতুন প্রশ্ন তুলল এক উল্কাপিণ্ড

৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২
যুবককে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ২

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার
সাবেক এমপি নদভীর পিএস গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

করোনায় আরও একজনের মৃত্যু
করোনায় আরও একজনের মৃত্যু

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার
বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে তরুণীকে ধর্ষণ, প্রেমিক গ্রেফতার

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে
আমেরিকায় বাঙালি প্রজন্মের সাফল্যগাথা ‘ফাউন্ডেশন ফর বেটার ওয়ার্ল্ড’র সেমিনারে

১৬ মিনিট আগে | পরবাস

জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল
জলবায়ু অর্থায়নে গতি আনতে চালু হচ্ছে বিডিসিপি পোর্টাল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক
রাজধানীর চার হাসপাতালে র‌্যাবের অভিযান, ১৫ দালাল আটক

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ
চাঁপাইনবাবগঞ্জে কাঁচা রাস্তায় ধানগাছ লাগিয়ে প্রতিবাদ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন
ফরিদপুর-ভাঙ্গা মহাসড়কের চার লেন বাস্তবায়নে মানববন্ধন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ
চট্টগ্রামে সাবেক ইউপি চেয়ারম্যানকে আটকে পুলিশে সোপর্দ

২৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা
৪৯৭৮ হাজি ফেরত পাবেন ৮ কোটি ২৯ লাখ টাকা

৩০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ
সিরিজ বাঁচানোর ম্যাচে টাইগারদের সম্ভাব্য একাদশ

৩১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১
মাগুরায় বাস-ভ্যান সংঘর্ষে নিহত ১

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ
বাড়ির গেটের সামনে পড়ে ছিল যুবকের মরদেহ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত
লক্ষ্মীপুরে আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার
বগুড়ায় যুবকের মরদেহ উদ্ধার

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা
আগামী বছরের হজের খরচ আরও কমানোর চেষ্টা করা হচ্ছে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে
রংপুরে হত্যা মামলায় আইনজীবী কারাগারে

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান
কতিপয় আওয়ামীপন্থী শিক্ষক এই সরকারের বিপক্ষে বিবৃতি দিয়েছে : মোর্শেদ হাসান

৫৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ
ঐকমত্যে পৌঁছে ৩০ জুলাইয়ের মধ্যে জাতীয় সনদ : আলী রীয়াজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত
চট্টগ্রামে দুর্ঘটনায় শিক্ষার্থী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার
ধর্ষণ মামলার আসামি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়
হবিগঞ্জে শিক্ষার মানোন্নয়নে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উপদেষ্টার মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি
শতবর্ষী মাহাথির ক্লান্তিজনিত কারণে হাসপাতালে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ
যুগান্তরের সম্পাদককে ৫ দিনের মধ্যে ক্ষমা চাইতে আইনি নোটিশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ
পরশুরামে বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে কোস্ট গার্ডের ত্রাণসামগ্রী বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট
বিশ্বের সর্বাধিক মুসলিম জনসংখ্যার দেশ হতে চলেছে ভারত: রিপোর্ট

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন
পুরান ঢাকায় সোহাগ হত্যা: আসামি রবিনের স্বীকারোক্তি, ৫ দিনের রিমান্ডে টিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা
মিটফোর্ড হাসপাতাল ‘শাটডাউন’ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে
খুতবার সময় হামলা, খতিব শঙ্কামুক্ত, হামলাকারী জেলহাজতে

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার
ভারতে গুহা থেকে দুই সন্তানসহ রুশ নারীকে উদ্ধার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের
১০ লাখ পিস প্যান্টের অর্ডার স্থগিত ওয়ালমার্টের

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা
ফের দেশজুড়ে বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস
জামিন পেলেন চিত্রনায়িকা অপু বিশ্বাস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার
সোহাগ হত্যার ভিডিও না আসা পর্যন্ত সরকার কী করল-প্রশ্ন রুমিন ফারহানার

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী
যৌন হয়রানি: শিক্ষকের শাস্তি না হওয়ায় নিজেকে জ্বালিয়ে দিলেন ছাত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান
‌আজ থেকে সারা দেশে চিরুনি অভিযান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন
সেনা কর্মকর্তাদের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেসির ক্ষমতা বাড়িয়ে প্রজ্ঞাপন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের
যুক্তরাষ্ট্রকে পাল্টা ব্যবস্থার হুমকি ইউরোপীয় কমিশনের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ
বনানীতে সড়ক অবরোধ সিএনজি চালকদের, তীব্র যানজটে দুর্ভোগ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান
অপরাধীদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা নিচ্ছে না, তা সরকারের কাছেই প্রশ্ন: তারেক রহমান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস
দেশে সন্দেহভাজন বিদেশিদের আগমন বেড়েছে: মির্জা আব্বাস

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি
কঠোর বিএনপি অপরাধ করলেই শাস্তি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম
বিএনপির সঙ্গে আসন সমঝোতা চায় বাম

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য
শরীরে পোকা, পচে গেছে মস্তিষ্ক— অভিনেত্রী হুমাইরার ময়নাতদন্তে চাঞ্চল্যকর তথ্য

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি
ছাত্রদলের নতুন কর্মসূচি

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র
বেসরকারি শিক্ষক নিয়োগে পুলিশ ভেরিফিকেশনের নতুন পরিপত্র

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা
মোদিকে আম উপহার পাঠাচ্ছেন প্রধান উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি
অবিলম্বে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দিতে ৬০ ব্রিটিশ এমপির চিঠি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ
এমিরেটস এয়ারলাইন্সে যাত্রী হয়রানির অভিযোগে উদ্বেগ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি
আইনশৃঙ্খলা চ্যালেঞ্জিং হলেও নির্বাচন সম্ভব : বিবিসি বাংলাকে সিইসি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম
২০০০ বছরের বছরের পুরনো কফিন মিসরকে ফেরত দিল বেলজিয়াম

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা
এনবিআরের আন্দোলনকে সরকারবিরোধী রূপ দেওয়ার ষড়যন্ত্র ছিল: জ্বালানি উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি
ইরান-আইএইএ সহযোগিতা ‘নতুন রূপে চলবে’: আরাগচি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!
এক বিষয়ে পরীক্ষা দিয়ে দুই বিষয়ে ফেল!

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা
যশোরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত
বড় ঝুঁকিতে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি
চাঁদাবাজি না ব্যবসার দ্বন্দ্ব, স্বজন ও পুলিশের ভিন্ন দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার
স্ত্রীকে হত্যা করে ১১ টুকরা করা স্বামী গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

নৃশংস হত্যায় তোলপাড়
নৃশংস হত্যায় তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র
চোরাই মোবাইলের ভয়ংকর চক্র

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব
৫ কোটি টাকা চাঁদা না পেয়ে পল্লবীতে তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান
প্রশিক্ষণ দিয়ে কর্মী নেবে জাপান

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক
প্রেমিকার সঙ্গে প্রেমিকও আটক

পেছনের পৃষ্ঠা

কাটল না শুল্কসংকট
কাটল না শুল্কসংকট

প্রথম পৃষ্ঠা

যত আলো  তত অন্ধকার
যত আলো তত অন্ধকার

শোবিজ

জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ
জুলুম নির্যাতন হত্যা গুম কামালের বড় গুণ

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে
পূর্বাচল এক্সপ্রেসওয়ে অটোরিকশার দখলে

পেছনের পৃষ্ঠা

কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
কিলিং মিশনে তিনজন, কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা
হুমায়ুন ফরীদির পারিশ্রমিক ১০১ টাকা

শোবিজ

পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি
পুতুলকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাধ্যতামূলক ছুটি

প্রথম পৃষ্ঠা

ববির সমুদ্রবিলাস
ববির সমুদ্রবিলাস

শোবিজ

হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে
হত্যা মামলায় সাজা কমছে যেভাবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন
নদীর তীরের স্টেডিয়াম ঘিরে ক্রীড়াঙ্গনে নতুন স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন
সম্পূর্ণ সত্য প্রকাশ করলে ক্ষমা পাবেন চৌধুরী মামুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান
কিসাসই এসব কসাইয়ের সমাধান

প্রথম পৃষ্ঠা

তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের
তালিকা হচ্ছে দেশে আধিপত্য বিস্তারকারীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া
ভুয়া খবরের নেপথ্যে পরকীয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টি-২০ ক্রিকেটে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ স্কোর সাব্বিরের

মাঠে ময়দানে

তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই
তাবিজ ব্যবসার বিরুদ্ধে আইনি প্রতিরোধ চাই

সম্পাদকীয়

রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স
রংপুর রাইডার্সের প্রতিপক্ষ হোবার্ট হারিকেন্স

মাঠে ময়দানে

ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের
ডাম্বুলায় টি-২০ অভিষেক বাংলাদেশের

মাঠে ময়দানে

অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই
অধিনায়ক কেন ম্যাচে নেই

মাঠে ময়দানে

সিনেমার মানুষে তারা...
সিনেমার মানুষে তারা...

শোবিজ

বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল
বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল

শোবিজ