শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২

গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এখন বড় বেশি তোলপাড়। কেন যেন পদে পদে আন্তরিকতার অভাব। বহু দেশের জন্ম আগে, সশস্ত্র বাহিনীর জন্ম পরে। সেসব দেশের সৃষ্টিতে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো ভূমিকা থাকে না। ভূমিকা থাকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ রক্ষা করার। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তেমন নয়। আমাদের দেশও তেমন নয়। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ আলাপ-আলোচনা, বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে অধীনতামুক্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ একটি সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা অস্ত্রপাতির কিছুই জানত না তারাই পৃথিবীর একটি উন্নত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অস্ত্রশস্ত্রে বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে শুধু ইমানের জোর আর রক্ত ঢেলে মুক্ত স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে পাকিস্তানের ট্রেনিংপ্রাপ্ত সামান্য কিছু যোদ্ধা ছিল। সেনা-নৌ-বিমান সব বিভাগেই ছিল। নৌবাহিনীতে পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত এক-দেড় শ, বিমানবাহিনীতে এক শ বা তার নিচে, সেনাবাহিনীতে কয়েক হাজার। পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত সেনাদের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই নতুন নতুন যোদ্ধা তৈরি করা হয়। নতুন যোদ্ধা তৈরি করে প্রথমে ‘জেড’ ফোর্স, তারপর ‘এস’ ফোর্স, সবশেষে ‘কে’ ফোর্স নামে তিনটি ব্রিগেড সৃষ্টি করা হয়েছিল। জিয়া, শফিউল্লাহ ও খালেদ মোশারফের নামে তিনটি ব্রিগেড গঠিত হয়। এ ব্রিগেডগুলো সীমান্ত এলাকায় যতটা সম্ভব লড়াই করেছে। সীমান্তে ভীষণ তৎপর থাকায় আমরা যারা ভিতরে ছিলাম অস্ত্রবল ছিল খুবই কম তারা অনেকটাই সুবিধা পেয়েছি। সীমান্ত এলাকায় ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তানি হানাদাররা আমাদের ওপর যতটা নজর দেওয়া উচিত তততা পারেনি। কারণ বিপুল পরিমাণ সেনা, অস্ত্রশস্ত্র সীমান্তে মজুদ রাখতে হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে আমাদের ওপর দু-চার বার প্রবল আক্রমণের চেষ্টা করেছে। আগস্টে প্রায় দুই ব্রিগেড সেনা নিয়ে আমাদের কাবু করার চেষ্টা করেছিল। হানাদারদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। সে সময় আমরা পাকিস্তানিদের অস্ত্রবোঝাই জাহাজ দখল করেছিলাম। পাহাড়ের সখিপুর দখল নিতে গিয়ে প্রায় এক ব্যাটালিয়ান সেনা অকেজো হয়ে পড়েছিল। শতাধিক নিহত, চার-পাঁচ শ আহত হয়েছিল। বলতে গেলে একটি ব্যাটালিয়ান সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস বা অকেজো হয়ে পড়েছিল। পশ্চিমে টাঙ্গাইল, পুবে ভালুকা-ত্রিশাল-শ্রীপুর থেকে হানাদার পাকিস্তানিরা যে অভিযান শুরু করেছিল কোনো কিছুতেই তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। আগস্টের ১৬ তারিখ ধলাপাড়া মাকরাইয়ে আমার হাতে-পায়ে গুলি না লাগলে কেমন কী হতো বলতে পারি না। তবে গুলি লাগায় অচল হয়ে পড়ার একটা সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় তাড়াহুড়া করে প্রায় দেড় শ মাইল হেঁটে ভারত সীমান্তে বারাঙ্গাপাড়া, ওপাশে মানকারচর, অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের জেড ফোর্সের হেডকোয়ার্টার তেলঢালা ছোটাছুটি করে এবং ভালো চিকিৎসা পাওয়ায় ১০-১৫ দিনের মধ্যেই হাত-পায়ের ক্ষত সেরে গিয়েছিল। চিকিৎসার সময় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লে. জেনারেল অরোরা, মেজর জেনারেল গিল, মেজর জেনারেল ওভানসহ আরও বেশকিছু ভারতীয় উচ্চপদস্থ যুদ্ধবিশারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। যেটা পরবর্তীকালে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য আল্লাহর আশীর্বাদ হিসেবে প্রতিফলিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা তৈরিতে তুরার সাতমাইলে রওশন আরা ক্যাম্পে সবচাইতে বেশি মুক্তিযোদ্ধাকে ট্রেনিং দেওয়া হয়। এদের অনেকেই ঢাকা দখলের অভিযানে অংশ নিয়েছিল। ভারতীয় বাহিনীর বা মিত্রবাহিনীর সরাসরি ঢাকা দখলের পরিকল্পনা ছিল না। যুদ্ধবিশারদদের অনেকের ধারণা ছিল বিপুলসংখ্যক পাকিস্তানি সৈন্যের কারণে সরাসরি ঢাকা দখল খুব একটা সহজ হবে না। চার-পাঁচ শ বছরের পুরনো ঢাকা শহর দখল করতে হলে ব্যাপক গোলাগুলির আশ্রয় নিতে হবে। অত শক্তিশালী আর্টিলারি এবং আকাশ থেকে বিপুল পরিমাণ বোম্বিং করা হলে ঢাকা ধ্বংস হয়ে যাবে। ঢাকা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ভারতীয় বাহিনী একটি প্রাচীন শহর ধ্বংসের দায়ে অভিযুক্ত হতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যে কবার যুদ্ধবিগ্রহ হয়েছে ভারত তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাজিত করা যাবে এতে অনেকটাই সন্দেহ ছিল। তার পরও যদি সম্ভব হয় তাহলে আগরতলার দিক থেকে যারা এগিয়ে যাবে তারাই ঢাকা শহরের দখল নেবে। কিন্তু আমাদের দিকের ভারতীয় বাহিনী ছিল একেবারে নড়বড়ে। চীন সীমান্ত থেকে এক ডিভিশন সেনা নিয়ে উত্তরে তুরার দিক থেকে মিত্রবাহিনীর নেমে আসার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চীন সীমান্ত থেকে ভারতীয় বাহিনীকে তুলে আনা সম্ভব হয়নি। ভারতীয় যুদ্ধবিশারদদের ধারণা, যেহেতু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বছর চীন সীমান্তে একেবারেই কম বরফ পড়েছে তাই ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত থেকে তুলে নিলে চীন গোলমাল করতে পারে। তাই একেবারে শেষ পর্যায়ে নানা দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কিছু সেনা নিয়ে একটা ব্রিগেডের মতো গঠন করে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে ব্রিগেডিয়ার সানসিংয়ের কলাম গঠন করা হয়েছিল। অন্যদিকে শেরপুর-জামালপুরেও ব্রিগেডিয়ার ক্লেরের ব্রিগেড পরিপূর্ণ ছিল না। তারা ভারত সীমান্তে কামালপুরের ঘাঁটি উচ্ছেদ করতে পারেনি। কামালপুর পাশ কাটিয়ে শেরপুরে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে আসতে মাইনের আঘাতে জেনারেল গিল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। তাঁর দুই পা অকেজো হয়ে যায়। তিনি আর ঢাকা দখলে অংশ নিতে পারেননি। দিনটি ছিল ৪ বা ৫ ডিসেম্বর। জেনারেল গিলের জায়গায় নতুন এক জেনারেলকে দেওয়া হয়। তাঁর নাম নাগরা। বাংলাদেশের কিছুই তিনি জানতেন না। জেনারেল গিল তবু পাঁচ-ছয় মাসে বাংলাদেশের বিষয় জানতেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দিতে গিয়ে অনেক কিছুর খোঁজখবর নিয়েছিলেন। কিন্তু নাগরা তেমন ছিলেন না। তার পরও তিনি যে দক্ষতার সঙ্গে একদিকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট অন্যদিকে জামালপুরের কামালপুর-বকশিগঞ্জ-শেরপুর হয়ে ক্লেরের ব্রিগেড শেরপুর ঘাটে এসে জামালপুরের হানাদারদের বাধার সম্মুখীন হন। তখন ভারতীয় বিমানবাহিনী জামালপুর হানাদার ঘাঁটিতে হাজার পাউন্ডের বোমা ফেলে। হাজার পাউন্ডের বোমা জামালপুর ছাড়া আর একমাত্র ঢাকা ক্যান্টমেন্টে ফেলেছিল। এতে হানাদারদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। অন্যদিকে কাদেরিয়া বাহিনীর তোলপাড় করা কর্মকান্ডে পাকিস্তানি হানাদাররা একেবারে বেকুব হয়ে গিয়েছিল। ২০-২১ নভেম্বর ঢাকা-টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল-জামালপুর, টাঙ্গাইল নাগরপুর, পোড়াবাড়ী, টাঙ্গাইল-ভূঞাপুর এসব রাস্তার ৪২টি সেতু একেবারে তছনছ করে দেয়। সেজন্য ভারতীয় বাহিনীকে হালুয়াঘাট, জামালপুর থেকে ঢাকার কালিয়াকৈর এবং সাভার পর্যন্ত আসতে তেমন কোনো লড়াই করতে হয়নি। একজন ভারতীয় সেনার পায়ে কাটাও ফোটেনি। উত্তর দিক থেকে এগিয়ে আসা কলামের ঢাকা দখলের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তবু আমরা সকাল ৮টার মধ্যে ঢাকা-আরিচার রাস্তার হেমায়েতপুর পর্যন্ত এগিয়ে এসেছিলাম। ওখান থেকে পাকিস্তানি হানাদার জেনারেল নিয়াজিকে ছোট্ট একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল-

‘নিয়াজি,

আমরা তোমাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছি। তোমার খেল খতম। যদি ভালো চাও তাহলে আত্মসমর্পণ কর। আত্মসমর্পণ করলে জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী আচরণ করা হবে। বিশেষ করে তোমার এবং তোমার বাহিনীর লোকদের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

নিয়াজি আমাদের চিঠির অর্থ বুঝেছিলেন। সকাল ৯টা-সাড়ে ৯টায় জেনারেল জামশেদের মাধ্যমে আমিনবাজারে এবং বিকাল ৫টা কয়েক মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পন করে। সেদিন ঢাকার সব মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং তেজগাঁও পুরান বিমানবন্দর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে লাখো মানুষ সমবেত হয়েছিল। সে ছিল আমাদের জন্য এক শ্রেষ্ঠ গৌরব।

মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট একটা বিশাল ব্যাপার। টাঙ্গাইল মুক্তিযুদ্ধের প্রাণকেন্দ্র ঝড়কার পাশে শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট বা সেনাশিবির। তাদের অন্তত টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু সেনা দিবসে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তেমন ধারণা তাদের আছে বলে মনে হলো না। সেনা দিবসের কয়েকদিন আগে টাঙ্গাইলে দাওয়াত পেয়েছিলাম। শরীর অত ভালো না। তাই যাব কি যাব না দ্বন্দ্বে ছিলাম। সেনা দিবসের দু-তিন দিন আগে আবার এক বীর সিপাহি টাঙ্গাইলে আসে হাতে ব্যাগ নিয়ে। ব্যাগভর্তি উপহার। খুলে দেখি একটি চাদর, একটি শাড়ি, শার্ট-প্যান্ট পিস ও একটি খাকি ইনভেলাপে ১৫০০ টাকা। টাকাটা দেখে চমকে উঠেছিলাম। বেঁচে আছি তাই সেনা দিবসে ১৫০০ টাকা উপহার। ভাবছিলাম অন্যদেরও কি এরকম ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানলাম বীরপ্রতীক, বীরবিক্রম, বীরউত্তম সবাইকে ১৫০০। জানি না বীরশ্রেষ্ঠের পরিবার-পরিজনকেও ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে কি না। সবাই এক। এর যেমন একটা ভালো দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। অনুষ্ঠানে কেক কাটা হয়েছিল। মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খানের সঙ্গে আমাকে এবং কাদেরিয়া বাহিনীর আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রমকে কেক কাটতে ডাকা হয়েছিল। সেখানেও বিপত্তি। খুবই দরাজ গলায় এক মহিলা ঘোষণা করলেন, ‘বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরবিক্রম, আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খান ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের কেক কাটবেন।’ কেক কাটতে গিয়েছিলাম। বেশ বড়সড়ো তলোয়ার দিয়ে কেক কেটেছি। ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে বেশকিছু শারীরিক কসরত দেখানো হয়েছে। কসরতগুলো বেশ ভালো। বিশেষ করে সামরিক বাদক দল নানারকমের বাজনা শুনিয়েছে। বেশ ভালো লেগেছে। তবে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটিতে জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী তাঁর বক্তৃতায় পরপর দুবার ‘পাক বাহিনী পাক বাহিনী’ বলেছেন। বড় বেশি খারাপ লেগেছে। কত রক্ত কত সম্ভ্রমের বিনিময়ে স্বাধীনতা। আর সেই স্বাধীন দেশের একজন জেনারেল যদি এখনো পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাক’ বলেন তাহলে মুক্তিযোদ্ধারা কি নাপাক? আল্লাহ পাক, রসুল পাক, কোরআন পাক তেমনি কি হানাদাররাও পাক? বড় কষ্ট লেগেছে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটির সশস্ত্র দিবস অনুষ্ঠানে। শহীদ ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিনও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। কেন যেন উপহার নিয়ে মনটা বেশ খচখচ করছিল। সবাইকে একই উপহার এ কেমন কথা? পরে শুনলাম ঢাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী দিবসে যাদের আমন্ত্রণ করেছিলেন তাদের উপহারেও শাড়ি, চাদর, কাপড়, আধুনিক মোবাইল এবং প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। আমার দলের পাঁচ-ছয় জন দাওয়াত পেয়েছিলেন। তাদেরও ওই একই চেক দেওয়া হয়েছে। তবে যারা মারা গেছেন তাদের নিয়ে কী করা হয়েছে জানি না। আমার এক প্রিয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম বীরপ্রতীক, তার পরিবারের কী হয়েছে আল্লাহই জানেন। শহীদুল ইসলাম এতটা ছোট ছিল যে ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র জমা নেওয়ার সময় বঙ্গবন্ধু শহীদকে কোলে নিয়েছিলেন। সেই শহীদের পরিবারের কী খবর কিছুই জানি না। কয়েক বছর আগে শহীদ এ দুনিয়া থেকে চলে গেছে।

মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কখনো যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি, গুরুত্বও দেওয়া হয়নি। যখন যেমন তখন তেমন একটা খাপছাড়া ভাব। একসময় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা চেয়েছিলাম ২ হাজার টাকা। এখন সেটা হয়েছে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০ হাজার। কিন্তু কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। কারও নামে কেউ অভিযোগ করলেই হলো, সবকিছু বন্ধ। মুক্তিযোদ্ধাকে অথবা মুক্তিযোদ্ধার উত্তরসূরিকে ছুটতে হবে দ্বারে দ্বারে। প্রায় পাঁচ বছর পর সেদিন মতিঝিলের স্বাধীনতা ভবনে কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এস এম মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের কথাবার্তা আমার খুবই ভালো লেগেছে। ক্যাবিনেট সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎ ছিল। সেখান থেকে ফোন করেছিলাম কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে। এমডি মাহবুবুর রহমান বলেছিলেন, ‘স্যার, আমাদের লিফট খারাপ। আপনার উঠতে-নামতে কষ্ট হবে। আমি নিচে আসছি।’ স্বাধীনতা ভবনের দরজায় নামতেই দেখি এমডি মাহবুবুর রহমান দাঁড়িয়ে। হাত ধরে কীভাবে যে টেনে হিঁচড়ে তাঁর পাঁচ তলার অফিসে নিয়ে গেলেন বুঝতেই পারলাম না। পাঁচ তলায় উঠতে সেদিন কোনো কষ্ট লাগেনি। গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলের এক মহিলার দুর্দশা নিয়ে। মুক্তিযোদ্ধা স্বামী মারা গেছেন। স্বামীর সম্মানি স্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েক বছর সেই ভাতাও তুলেছেন। হঠাৎই মুক্তিযোদ্ধার ভাইয়েরা অভিযোগ করেছেন মহিলার অন্যত্র বিয়ে হয়েছে। ভাতা বন্ধ করে কল্যাণ ট্রাস্ট জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইলকে তদন্ত করে কল্যাণ ট্রাস্টকে জানাতে বলেছে। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি একজন এডিসি র‌্যাঙ্কের অফিসার দিয়ে তদন্ত করিয়ে জেনেছেন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করেননি। তদন্তের ছয় মাস পরও দরিদ্র মহিলাটি ভাতা পাননি। আমার কাছে ছুটে এসেছিলেন। এখনো অনেকেরই ধারণা, আমি সবকিছু করতে পারি, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা বা যুদ্ধ প্রসঙ্গে। তাই দায়িত্ব মনে করে কল্যাণ ট্রাস্টে গিয়েছিলাম। ২৪ নভেম্বর তাঁর সাক্ষাৎকার ছিল। মনে হয় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী তাঁর সম্মানি পেয়ে গেছেন। কেন যেন এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার একরকম আর ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনীর উপহার আরেক রকম। এই এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল প্রদান মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুবই অসম্মানের ও অবহেলার। আশা তো করতেই পারি, বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় এ ধরনের অনিয়ম বা খামখেয়ালি মোটেই কাম্য নয়।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
সুন্দরবন
সুন্দরবন
কষ্টে আছে মানুষ
কষ্টে আছে মানুষ
গরমে ক্ষতি
গরমে ক্ষতি
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
নেতাহীন মুসলিম বিশ্ব কাঁদছে গাজায়
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
বন্দরের মাশুল
বন্দরের মাশুল
রাজনীতির মেরূকরণ
রাজনীতির মেরূকরণ
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
চাঁদের চেয়ে সুন্দর ছিলেন প্রিয় নবী (সা.)
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ওই হাসপাতালে চিকিৎসা নিলাম কেন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে
সর্বশেষ খবর
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৩১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন