শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২

গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এখন বড় বেশি তোলপাড়। কেন যেন পদে পদে আন্তরিকতার অভাব। বহু দেশের জন্ম আগে, সশস্ত্র বাহিনীর জন্ম পরে। সেসব দেশের সৃষ্টিতে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো ভূমিকা থাকে না। ভূমিকা থাকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ রক্ষা করার। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তেমন নয়। আমাদের দেশও তেমন নয়। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ আলাপ-আলোচনা, বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে অধীনতামুক্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ একটি সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা অস্ত্রপাতির কিছুই জানত না তারাই পৃথিবীর একটি উন্নত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অস্ত্রশস্ত্রে বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে শুধু ইমানের জোর আর রক্ত ঢেলে মুক্ত স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে পাকিস্তানের ট্রেনিংপ্রাপ্ত সামান্য কিছু যোদ্ধা ছিল। সেনা-নৌ-বিমান সব বিভাগেই ছিল। নৌবাহিনীতে পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত এক-দেড় শ, বিমানবাহিনীতে এক শ বা তার নিচে, সেনাবাহিনীতে কয়েক হাজার। পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত সেনাদের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই নতুন নতুন যোদ্ধা তৈরি করা হয়। নতুন যোদ্ধা তৈরি করে প্রথমে ‘জেড’ ফোর্স, তারপর ‘এস’ ফোর্স, সবশেষে ‘কে’ ফোর্স নামে তিনটি ব্রিগেড সৃষ্টি করা হয়েছিল। জিয়া, শফিউল্লাহ ও খালেদ মোশারফের নামে তিনটি ব্রিগেড গঠিত হয়। এ ব্রিগেডগুলো সীমান্ত এলাকায় যতটা সম্ভব লড়াই করেছে। সীমান্তে ভীষণ তৎপর থাকায় আমরা যারা ভিতরে ছিলাম অস্ত্রবল ছিল খুবই কম তারা অনেকটাই সুবিধা পেয়েছি। সীমান্ত এলাকায় ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তানি হানাদাররা আমাদের ওপর যতটা নজর দেওয়া উচিত তততা পারেনি। কারণ বিপুল পরিমাণ সেনা, অস্ত্রশস্ত্র সীমান্তে মজুদ রাখতে হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে আমাদের ওপর দু-চার বার প্রবল আক্রমণের চেষ্টা করেছে। আগস্টে প্রায় দুই ব্রিগেড সেনা নিয়ে আমাদের কাবু করার চেষ্টা করেছিল। হানাদারদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। সে সময় আমরা পাকিস্তানিদের অস্ত্রবোঝাই জাহাজ দখল করেছিলাম। পাহাড়ের সখিপুর দখল নিতে গিয়ে প্রায় এক ব্যাটালিয়ান সেনা অকেজো হয়ে পড়েছিল। শতাধিক নিহত, চার-পাঁচ শ আহত হয়েছিল। বলতে গেলে একটি ব্যাটালিয়ান সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস বা অকেজো হয়ে পড়েছিল। পশ্চিমে টাঙ্গাইল, পুবে ভালুকা-ত্রিশাল-শ্রীপুর থেকে হানাদার পাকিস্তানিরা যে অভিযান শুরু করেছিল কোনো কিছুতেই তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। আগস্টের ১৬ তারিখ ধলাপাড়া মাকরাইয়ে আমার হাতে-পায়ে গুলি না লাগলে কেমন কী হতো বলতে পারি না। তবে গুলি লাগায় অচল হয়ে পড়ার একটা সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় তাড়াহুড়া করে প্রায় দেড় শ মাইল হেঁটে ভারত সীমান্তে বারাঙ্গাপাড়া, ওপাশে মানকারচর, অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের জেড ফোর্সের হেডকোয়ার্টার তেলঢালা ছোটাছুটি করে এবং ভালো চিকিৎসা পাওয়ায় ১০-১৫ দিনের মধ্যেই হাত-পায়ের ক্ষত সেরে গিয়েছিল। চিকিৎসার সময় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লে. জেনারেল অরোরা, মেজর জেনারেল গিল, মেজর জেনারেল ওভানসহ আরও বেশকিছু ভারতীয় উচ্চপদস্থ যুদ্ধবিশারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। যেটা পরবর্তীকালে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য আল্লাহর আশীর্বাদ হিসেবে প্রতিফলিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা তৈরিতে তুরার সাতমাইলে রওশন আরা ক্যাম্পে সবচাইতে বেশি মুক্তিযোদ্ধাকে ট্রেনিং দেওয়া হয়। এদের অনেকেই ঢাকা দখলের অভিযানে অংশ নিয়েছিল। ভারতীয় বাহিনীর বা মিত্রবাহিনীর সরাসরি ঢাকা দখলের পরিকল্পনা ছিল না। যুদ্ধবিশারদদের অনেকের ধারণা ছিল বিপুলসংখ্যক পাকিস্তানি সৈন্যের কারণে সরাসরি ঢাকা দখল খুব একটা সহজ হবে না। চার-পাঁচ শ বছরের পুরনো ঢাকা শহর দখল করতে হলে ব্যাপক গোলাগুলির আশ্রয় নিতে হবে। অত শক্তিশালী আর্টিলারি এবং আকাশ থেকে বিপুল পরিমাণ বোম্বিং করা হলে ঢাকা ধ্বংস হয়ে যাবে। ঢাকা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ভারতীয় বাহিনী একটি প্রাচীন শহর ধ্বংসের দায়ে অভিযুক্ত হতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যে কবার যুদ্ধবিগ্রহ হয়েছে ভারত তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাজিত করা যাবে এতে অনেকটাই সন্দেহ ছিল। তার পরও যদি সম্ভব হয় তাহলে আগরতলার দিক থেকে যারা এগিয়ে যাবে তারাই ঢাকা শহরের দখল নেবে। কিন্তু আমাদের দিকের ভারতীয় বাহিনী ছিল একেবারে নড়বড়ে। চীন সীমান্ত থেকে এক ডিভিশন সেনা নিয়ে উত্তরে তুরার দিক থেকে মিত্রবাহিনীর নেমে আসার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চীন সীমান্ত থেকে ভারতীয় বাহিনীকে তুলে আনা সম্ভব হয়নি। ভারতীয় যুদ্ধবিশারদদের ধারণা, যেহেতু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বছর চীন সীমান্তে একেবারেই কম বরফ পড়েছে তাই ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত থেকে তুলে নিলে চীন গোলমাল করতে পারে। তাই একেবারে শেষ পর্যায়ে নানা দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কিছু সেনা নিয়ে একটা ব্রিগেডের মতো গঠন করে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে ব্রিগেডিয়ার সানসিংয়ের কলাম গঠন করা হয়েছিল। অন্যদিকে শেরপুর-জামালপুরেও ব্রিগেডিয়ার ক্লেরের ব্রিগেড পরিপূর্ণ ছিল না। তারা ভারত সীমান্তে কামালপুরের ঘাঁটি উচ্ছেদ করতে পারেনি। কামালপুর পাশ কাটিয়ে শেরপুরে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে আসতে মাইনের আঘাতে জেনারেল গিল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। তাঁর দুই পা অকেজো হয়ে যায়। তিনি আর ঢাকা দখলে অংশ নিতে পারেননি। দিনটি ছিল ৪ বা ৫ ডিসেম্বর। জেনারেল গিলের জায়গায় নতুন এক জেনারেলকে দেওয়া হয়। তাঁর নাম নাগরা। বাংলাদেশের কিছুই তিনি জানতেন না। জেনারেল গিল তবু পাঁচ-ছয় মাসে বাংলাদেশের বিষয় জানতেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দিতে গিয়ে অনেক কিছুর খোঁজখবর নিয়েছিলেন। কিন্তু নাগরা তেমন ছিলেন না। তার পরও তিনি যে দক্ষতার সঙ্গে একদিকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট অন্যদিকে জামালপুরের কামালপুর-বকশিগঞ্জ-শেরপুর হয়ে ক্লেরের ব্রিগেড শেরপুর ঘাটে এসে জামালপুরের হানাদারদের বাধার সম্মুখীন হন। তখন ভারতীয় বিমানবাহিনী জামালপুর হানাদার ঘাঁটিতে হাজার পাউন্ডের বোমা ফেলে। হাজার পাউন্ডের বোমা জামালপুর ছাড়া আর একমাত্র ঢাকা ক্যান্টমেন্টে ফেলেছিল। এতে হানাদারদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। অন্যদিকে কাদেরিয়া বাহিনীর তোলপাড় করা কর্মকান্ডে পাকিস্তানি হানাদাররা একেবারে বেকুব হয়ে গিয়েছিল। ২০-২১ নভেম্বর ঢাকা-টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল-জামালপুর, টাঙ্গাইল নাগরপুর, পোড়াবাড়ী, টাঙ্গাইল-ভূঞাপুর এসব রাস্তার ৪২টি সেতু একেবারে তছনছ করে দেয়। সেজন্য ভারতীয় বাহিনীকে হালুয়াঘাট, জামালপুর থেকে ঢাকার কালিয়াকৈর এবং সাভার পর্যন্ত আসতে তেমন কোনো লড়াই করতে হয়নি। একজন ভারতীয় সেনার পায়ে কাটাও ফোটেনি। উত্তর দিক থেকে এগিয়ে আসা কলামের ঢাকা দখলের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তবু আমরা সকাল ৮টার মধ্যে ঢাকা-আরিচার রাস্তার হেমায়েতপুর পর্যন্ত এগিয়ে এসেছিলাম। ওখান থেকে পাকিস্তানি হানাদার জেনারেল নিয়াজিকে ছোট্ট একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল-

‘নিয়াজি,

আমরা তোমাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছি। তোমার খেল খতম। যদি ভালো চাও তাহলে আত্মসমর্পণ কর। আত্মসমর্পণ করলে জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী আচরণ করা হবে। বিশেষ করে তোমার এবং তোমার বাহিনীর লোকদের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

নিয়াজি আমাদের চিঠির অর্থ বুঝেছিলেন। সকাল ৯টা-সাড়ে ৯টায় জেনারেল জামশেদের মাধ্যমে আমিনবাজারে এবং বিকাল ৫টা কয়েক মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পন করে। সেদিন ঢাকার সব মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং তেজগাঁও পুরান বিমানবন্দর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে লাখো মানুষ সমবেত হয়েছিল। সে ছিল আমাদের জন্য এক শ্রেষ্ঠ গৌরব।

মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট একটা বিশাল ব্যাপার। টাঙ্গাইল মুক্তিযুদ্ধের প্রাণকেন্দ্র ঝড়কার পাশে শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট বা সেনাশিবির। তাদের অন্তত টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু সেনা দিবসে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তেমন ধারণা তাদের আছে বলে মনে হলো না। সেনা দিবসের কয়েকদিন আগে টাঙ্গাইলে দাওয়াত পেয়েছিলাম। শরীর অত ভালো না। তাই যাব কি যাব না দ্বন্দ্বে ছিলাম। সেনা দিবসের দু-তিন দিন আগে আবার এক বীর সিপাহি টাঙ্গাইলে আসে হাতে ব্যাগ নিয়ে। ব্যাগভর্তি উপহার। খুলে দেখি একটি চাদর, একটি শাড়ি, শার্ট-প্যান্ট পিস ও একটি খাকি ইনভেলাপে ১৫০০ টাকা। টাকাটা দেখে চমকে উঠেছিলাম। বেঁচে আছি তাই সেনা দিবসে ১৫০০ টাকা উপহার। ভাবছিলাম অন্যদেরও কি এরকম ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানলাম বীরপ্রতীক, বীরবিক্রম, বীরউত্তম সবাইকে ১৫০০। জানি না বীরশ্রেষ্ঠের পরিবার-পরিজনকেও ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে কি না। সবাই এক। এর যেমন একটা ভালো দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। অনুষ্ঠানে কেক কাটা হয়েছিল। মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খানের সঙ্গে আমাকে এবং কাদেরিয়া বাহিনীর আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রমকে কেক কাটতে ডাকা হয়েছিল। সেখানেও বিপত্তি। খুবই দরাজ গলায় এক মহিলা ঘোষণা করলেন, ‘বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরবিক্রম, আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খান ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের কেক কাটবেন।’ কেক কাটতে গিয়েছিলাম। বেশ বড়সড়ো তলোয়ার দিয়ে কেক কেটেছি। ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে বেশকিছু শারীরিক কসরত দেখানো হয়েছে। কসরতগুলো বেশ ভালো। বিশেষ করে সামরিক বাদক দল নানারকমের বাজনা শুনিয়েছে। বেশ ভালো লেগেছে। তবে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটিতে জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী তাঁর বক্তৃতায় পরপর দুবার ‘পাক বাহিনী পাক বাহিনী’ বলেছেন। বড় বেশি খারাপ লেগেছে। কত রক্ত কত সম্ভ্রমের বিনিময়ে স্বাধীনতা। আর সেই স্বাধীন দেশের একজন জেনারেল যদি এখনো পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাক’ বলেন তাহলে মুক্তিযোদ্ধারা কি নাপাক? আল্লাহ পাক, রসুল পাক, কোরআন পাক তেমনি কি হানাদাররাও পাক? বড় কষ্ট লেগেছে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটির সশস্ত্র দিবস অনুষ্ঠানে। শহীদ ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিনও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। কেন যেন উপহার নিয়ে মনটা বেশ খচখচ করছিল। সবাইকে একই উপহার এ কেমন কথা? পরে শুনলাম ঢাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী দিবসে যাদের আমন্ত্রণ করেছিলেন তাদের উপহারেও শাড়ি, চাদর, কাপড়, আধুনিক মোবাইল এবং প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। আমার দলের পাঁচ-ছয় জন দাওয়াত পেয়েছিলেন। তাদেরও ওই একই চেক দেওয়া হয়েছে। তবে যারা মারা গেছেন তাদের নিয়ে কী করা হয়েছে জানি না। আমার এক প্রিয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম বীরপ্রতীক, তার পরিবারের কী হয়েছে আল্লাহই জানেন। শহীদুল ইসলাম এতটা ছোট ছিল যে ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র জমা নেওয়ার সময় বঙ্গবন্ধু শহীদকে কোলে নিয়েছিলেন। সেই শহীদের পরিবারের কী খবর কিছুই জানি না। কয়েক বছর আগে শহীদ এ দুনিয়া থেকে চলে গেছে।

মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কখনো যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি, গুরুত্বও দেওয়া হয়নি। যখন যেমন তখন তেমন একটা খাপছাড়া ভাব। একসময় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা চেয়েছিলাম ২ হাজার টাকা। এখন সেটা হয়েছে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০ হাজার। কিন্তু কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। কারও নামে কেউ অভিযোগ করলেই হলো, সবকিছু বন্ধ। মুক্তিযোদ্ধাকে অথবা মুক্তিযোদ্ধার উত্তরসূরিকে ছুটতে হবে দ্বারে দ্বারে। প্রায় পাঁচ বছর পর সেদিন মতিঝিলের স্বাধীনতা ভবনে কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এস এম মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের কথাবার্তা আমার খুবই ভালো লেগেছে। ক্যাবিনেট সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎ ছিল। সেখান থেকে ফোন করেছিলাম কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে। এমডি মাহবুবুর রহমান বলেছিলেন, ‘স্যার, আমাদের লিফট খারাপ। আপনার উঠতে-নামতে কষ্ট হবে। আমি নিচে আসছি।’ স্বাধীনতা ভবনের দরজায় নামতেই দেখি এমডি মাহবুবুর রহমান দাঁড়িয়ে। হাত ধরে কীভাবে যে টেনে হিঁচড়ে তাঁর পাঁচ তলার অফিসে নিয়ে গেলেন বুঝতেই পারলাম না। পাঁচ তলায় উঠতে সেদিন কোনো কষ্ট লাগেনি। গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলের এক মহিলার দুর্দশা নিয়ে। মুক্তিযোদ্ধা স্বামী মারা গেছেন। স্বামীর সম্মানি স্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েক বছর সেই ভাতাও তুলেছেন। হঠাৎই মুক্তিযোদ্ধার ভাইয়েরা অভিযোগ করেছেন মহিলার অন্যত্র বিয়ে হয়েছে। ভাতা বন্ধ করে কল্যাণ ট্রাস্ট জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইলকে তদন্ত করে কল্যাণ ট্রাস্টকে জানাতে বলেছে। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি একজন এডিসি র‌্যাঙ্কের অফিসার দিয়ে তদন্ত করিয়ে জেনেছেন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করেননি। তদন্তের ছয় মাস পরও দরিদ্র মহিলাটি ভাতা পাননি। আমার কাছে ছুটে এসেছিলেন। এখনো অনেকেরই ধারণা, আমি সবকিছু করতে পারি, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা বা যুদ্ধ প্রসঙ্গে। তাই দায়িত্ব মনে করে কল্যাণ ট্রাস্টে গিয়েছিলাম। ২৪ নভেম্বর তাঁর সাক্ষাৎকার ছিল। মনে হয় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী তাঁর সম্মানি পেয়ে গেছেন। কেন যেন এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার একরকম আর ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনীর উপহার আরেক রকম। এই এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল প্রদান মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুবই অসম্মানের ও অবহেলার। আশা তো করতেই পারি, বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় এ ধরনের অনিয়ম বা খামখেয়ালি মোটেই কাম্য নয়।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
ভূমিকম্প ও কেয়ামত
স্বাধীন বিচার বিভাগ
স্বাধীন বিচার বিভাগ
আবারও ভূমিকম্প
আবারও ভূমিকম্প
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
ভূমিকম্পের বড় বিপদ সামনে
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
একটি মৃত সরকারের পুনর্জীবন
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
রাজনীতিতে অবিশ্বাস ও শত্রু-মিত্র খেলা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
সর্বশেষ খবর
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ
মুমিনের প্রতিটি মুহূর্তই গুরুত্বপূর্ণ

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

২১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান
বাবরের রেকর্ড ও উসমানের হ্যাটট্রিকে ফাইনালে পাকিস্তান

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা
সিংহের নতুন গর্জনভঙ্গি আবিষ্কার করলেন বিজ্ঞানীরা

৩৩ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক
ত্রিদেশীয় সিরিজে পাকিস্তানি স্পিনারের হ্যাটট্রিক

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ
ফাইনালে সুপার ওভারে হেরে বাংলাদেশের স্বপ্নভঙ্গ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ১০ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা
ভয়ংকর ঝুঁকিতে ১৫ এলাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে জোটের নতুন হিসাব
ভোটে জোটের নতুন হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান
বিতর্কিত উপদেষ্টারা যেন রাজনৈতিক দলের আশ্রয় না পান

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার
আতঙ্কে মানুষ প্রস্তুতিহীন সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা
যুদ্ধবিমান রপ্তানির স্বপ্নে বড় ধাক্কা

পূর্ব-পশ্চিম

ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা
ইমাম খতিব ও মুয়াজ্জিনদের জন্য সম্মানির ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের
অভিবাসীবাহী নৌকা ঠেকাতে বিশেষ পরিকল্পনা ফ্রান্সের

পূর্ব-পশ্চিম

টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম
টি-২০ স্কোয়াডে নতুন মুখ অঙ্কন, স্কোয়াডে নেই তাসকিন শামীম

মাঠে ময়দানে

শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে
শিল্পে গ্যাসের দাম বেড়েছে ৮৩ শতাংশ, চ্যালেঞ্জ কৃষিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি
‘স্মার্ট বাংলাদেশ’ প্রযুক্তিভিত্তিক নতুন অর্থনীতির ভিত্তি

পজিটিভ বাংলাদেশ

মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা
মুথুসামি-জ্যানসনের দাপটে বড় সংগ্রহ দক্ষিণ আফ্রিকা

মাঠে ময়দানে

পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা
পরিবেশবান্ধব বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী এসি উৎপাদনে ভিসতা

পজিটিভ বাংলাদেশ

মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত
মিরপুরের উইকেট ছিল প্রাণবন্ত

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা
স্মার্ট পণ্য ব্যবহারে যত সুবিধা

পজিটিভ বাংলাদেশ

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটি থামিয়েছি : ট্রাম্প

পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা
বাংলাদেশের প্রথম নারী সেঞ্চুরিয়ান ফারজানা

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা
স্মার্ট প্রযুক্তিতে বদলে যাচ্ছে জীবনযাত্রা

পজিটিভ বাংলাদেশ

টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি
টাইটানিক যাত্রীর ঘড়ি নিলামে বিক্রি

পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড
মুশফিকের টেস্টে তাইজুলের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব
ন্যু ক্যাম্পে ফেরার ম্যাচে বার্সার গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন
স্মার্ট হোম অ্যাপ্লায়েন্সে জীবনযাত্রায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন

পজিটিভ বাংলাদেশ

ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৯০ নিখোঁজ ১২

পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা
দুই দিনে টেস্ট জিতে অস্ট্রেলিয়ার লোকসান ২৪ কোটি টাকা

মাঠে ময়দানে

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

ফাইনালে ওঠা হলো না
ফাইনালে ওঠা হলো না

মাঠে ময়দানে

ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে
ইলেকট্রনিকস বাজারে স্মার্ট প্রযুক্তির চাহিদা দ্রুত বাড়ছে

পজিটিভ বাংলাদেশ

ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’
ঋতুপর্ণাদের ‘মিশন অস্ট্রেলিয়া’

মাঠে ময়দানে

সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি
সিটি লিভারপুলের হারের রাতে চেলসির স্বস্তি

মাঠে ময়দানে

‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’
‘শত্রুরা খামেনিকে হত্যার পরিকল্পনা করছে’

পূর্ব-পশ্চিম