শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২২

গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরউত্তম
প্রিন্ট ভার্সন
গৌরবের সশস্ত্র বাহিনী দিবস

মুক্তিযুদ্ধ এবং মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে এখন বড় বেশি তোলপাড়। কেন যেন পদে পদে আন্তরিকতার অভাব। বহু দেশের জন্ম আগে, সশস্ত্র বাহিনীর জন্ম পরে। সেসব দেশের সৃষ্টিতে সশস্ত্র বাহিনীর কোনো ভূমিকা থাকে না। ভূমিকা থাকে বহিঃশত্রুর আক্রমণ থেকে দেশ রক্ষা করার। কিন্তু আমাদের সশস্ত্র বাহিনী তেমন নয়। আমাদের দেশও তেমন নয়। পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ আলাপ-আলোচনা, বোঝাপড়ার মধ্য দিয়ে অধীনতামুক্ত হয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশ একটি সশস্ত্র যুদ্ধের মধ্য দিয়ে স্বাধীন হয়েছে। সাধারণ মানুষ যারা অস্ত্রপাতির কিছুই জানত না তারাই পৃথিবীর একটি উন্নত প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত অস্ত্রশস্ত্রে বলীয়ান পাকিস্তান হানাদার বাহিনীকে শুধু ইমানের জোর আর রক্ত ঢেলে মুক্ত স্বাধীন হয়েছে। বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীতে পাকিস্তানের ট্রেনিংপ্রাপ্ত সামান্য কিছু যোদ্ধা ছিল। সেনা-নৌ-বিমান সব বিভাগেই ছিল। নৌবাহিনীতে পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত এক-দেড় শ, বিমানবাহিনীতে এক শ বা তার নিচে, সেনাবাহিনীতে কয়েক হাজার। পাকিস্তানি ট্রেনিংপ্রাপ্ত সেনাদের সঙ্গে মুক্তিযুদ্ধের নয় মাসই নতুন নতুন যোদ্ধা তৈরি করা হয়। নতুন যোদ্ধা তৈরি করে প্রথমে ‘জেড’ ফোর্স, তারপর ‘এস’ ফোর্স, সবশেষে ‘কে’ ফোর্স নামে তিনটি ব্রিগেড সৃষ্টি করা হয়েছিল। জিয়া, শফিউল্লাহ ও খালেদ মোশারফের নামে তিনটি ব্রিগেড গঠিত হয়। এ ব্রিগেডগুলো সীমান্ত এলাকায় যতটা সম্ভব লড়াই করেছে। সীমান্তে ভীষণ তৎপর থাকায় আমরা যারা ভিতরে ছিলাম অস্ত্রবল ছিল খুবই কম তারা অনেকটাই সুবিধা পেয়েছি। সীমান্ত এলাকায় ব্যস্ত থাকায় পাকিস্তানি হানাদাররা আমাদের ওপর যতটা নজর দেওয়া উচিত তততা পারেনি। কারণ বিপুল পরিমাণ সেনা, অস্ত্রশস্ত্র সীমান্তে মজুদ রাখতে হয়েছে। দেশের অভ্যন্তরে আমাদের ওপর দু-চার বার প্রবল আক্রমণের চেষ্টা করেছে। আগস্টে প্রায় দুই ব্রিগেড সেনা নিয়ে আমাদের কাবু করার চেষ্টা করেছিল। হানাদারদের সে চেষ্টা সফল হয়নি। সে সময় আমরা পাকিস্তানিদের অস্ত্রবোঝাই জাহাজ দখল করেছিলাম। পাহাড়ের সখিপুর দখল নিতে গিয়ে প্রায় এক ব্যাটালিয়ান সেনা অকেজো হয়ে পড়েছিল। শতাধিক নিহত, চার-পাঁচ শ আহত হয়েছিল। বলতে গেলে একটি ব্যাটালিয়ান সম্পূর্ণভাবে ধ্বংস বা অকেজো হয়ে পড়েছিল। পশ্চিমে টাঙ্গাইল, পুবে ভালুকা-ত্রিশাল-শ্রীপুর থেকে হানাদার পাকিস্তানিরা যে অভিযান শুরু করেছিল কোনো কিছুতেই তারা তেমন সুবিধা করতে পারেনি। আগস্টের ১৬ তারিখ ধলাপাড়া মাকরাইয়ে আমার হাতে-পায়ে গুলি না লাগলে কেমন কী হতো বলতে পারি না। তবে গুলি লাগায় অচল হয়ে পড়ার একটা সম্ভাবনা দেখা দেওয়ায় তাড়াহুড়া করে প্রায় দেড় শ মাইল হেঁটে ভারত সীমান্তে বারাঙ্গাপাড়া, ওপাশে মানকারচর, অন্যদিকে জিয়াউর রহমানের জেড ফোর্সের হেডকোয়ার্টার তেলঢালা ছোটাছুটি করে এবং ভালো চিকিৎসা পাওয়ায় ১০-১৫ দিনের মধ্যেই হাত-পায়ের ক্ষত সেরে গিয়েছিল। চিকিৎসার সময় পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ডার লে. জেনারেল অরোরা, মেজর জেনারেল গিল, মেজর জেনারেল ওভানসহ আরও বেশকিছু ভারতীয় উচ্চপদস্থ যুদ্ধবিশারদের সঙ্গে সাক্ষাৎ হয়েছিল। যেটা পরবর্তীকালে কাদেরিয়া বাহিনীর জন্য আল্লাহর আশীর্বাদ হিসেবে প্রতিফলিত হয়। মুক্তিযুদ্ধে মুক্তিযোদ্ধা তৈরিতে তুরার সাতমাইলে রওশন আরা ক্যাম্পে সবচাইতে বেশি মুক্তিযোদ্ধাকে ট্রেনিং দেওয়া হয়। এদের অনেকেই ঢাকা দখলের অভিযানে অংশ নিয়েছিল। ভারতীয় বাহিনীর বা মিত্রবাহিনীর সরাসরি ঢাকা দখলের পরিকল্পনা ছিল না। যুদ্ধবিশারদদের অনেকের ধারণা ছিল বিপুলসংখ্যক পাকিস্তানি সৈন্যের কারণে সরাসরি ঢাকা দখল খুব একটা সহজ হবে না। চার-পাঁচ শ বছরের পুরনো ঢাকা শহর দখল করতে হলে ব্যাপক গোলাগুলির আশ্রয় নিতে হবে। অত শক্তিশালী আর্টিলারি এবং আকাশ থেকে বিপুল পরিমাণ বোম্বিং করা হলে ঢাকা ধ্বংস হয়ে যাবে। ঢাকা ভীষণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হলে ভারতীয় বাহিনী একটি প্রাচীন শহর ধ্বংসের দায়ে অভিযুক্ত হতে পারে। অন্যদিকে পাকিস্তানের সঙ্গে যে কবার যুদ্ধবিগ্রহ হয়েছে ভারত তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তাই পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে পরাজিত করা যাবে এতে অনেকটাই সন্দেহ ছিল। তার পরও যদি সম্ভব হয় তাহলে আগরতলার দিক থেকে যারা এগিয়ে যাবে তারাই ঢাকা শহরের দখল নেবে। কিন্তু আমাদের দিকের ভারতীয় বাহিনী ছিল একেবারে নড়বড়ে। চীন সীমান্ত থেকে এক ডিভিশন সেনা নিয়ে উত্তরে তুরার দিক থেকে মিত্রবাহিনীর নেমে আসার কথা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত চীন সীমান্ত থেকে ভারতীয় বাহিনীকে তুলে আনা সম্ভব হয়নি। ভারতীয় যুদ্ধবিশারদদের ধারণা, যেহেতু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বছর চীন সীমান্তে একেবারেই কম বরফ পড়েছে তাই ভারতীয় বাহিনী সীমান্ত থেকে তুলে নিলে চীন গোলমাল করতে পারে। তাই একেবারে শেষ পর্যায়ে নানা দিকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা কিছু সেনা নিয়ে একটা ব্রিগেডের মতো গঠন করে কয়েক হাজার মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে ব্রিগেডিয়ার সানসিংয়ের কলাম গঠন করা হয়েছিল। অন্যদিকে শেরপুর-জামালপুরেও ব্রিগেডিয়ার ক্লেরের ব্রিগেড পরিপূর্ণ ছিল না। তারা ভারত সীমান্তে কামালপুরের ঘাঁটি উচ্ছেদ করতে পারেনি। কামালপুর পাশ কাটিয়ে শেরপুরে ব্রহ্মপুত্র নদের পাড়ে আসতে মাইনের আঘাতে জেনারেল গিল দারুণভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিলেন। তাঁর দুই পা অকেজো হয়ে যায়। তিনি আর ঢাকা দখলে অংশ নিতে পারেননি। দিনটি ছিল ৪ বা ৫ ডিসেম্বর। জেনারেল গিলের জায়গায় নতুন এক জেনারেলকে দেওয়া হয়। তাঁর নাম নাগরা। বাংলাদেশের কিছুই তিনি জানতেন না। জেনারেল গিল তবু পাঁচ-ছয় মাসে বাংলাদেশের বিষয় জানতেন এবং মুক্তিযোদ্ধাদের ট্রেনিং দিতে গিয়ে অনেক কিছুর খোঁজখবর নিয়েছিলেন। কিন্তু নাগরা তেমন ছিলেন না। তার পরও তিনি যে দক্ষতার সঙ্গে একদিকে ময়মনসিংহের হালুয়াঘাট অন্যদিকে জামালপুরের কামালপুর-বকশিগঞ্জ-শেরপুর হয়ে ক্লেরের ব্রিগেড শেরপুর ঘাটে এসে জামালপুরের হানাদারদের বাধার সম্মুখীন হন। তখন ভারতীয় বিমানবাহিনী জামালপুর হানাদার ঘাঁটিতে হাজার পাউন্ডের বোমা ফেলে। হাজার পাউন্ডের বোমা জামালপুর ছাড়া আর একমাত্র ঢাকা ক্যান্টমেন্টে ফেলেছিল। এতে হানাদারদের বিপুল ক্ষয়ক্ষতি হয়। অন্যদিকে কাদেরিয়া বাহিনীর তোলপাড় করা কর্মকান্ডে পাকিস্তানি হানাদাররা একেবারে বেকুব হয়ে গিয়েছিল। ২০-২১ নভেম্বর ঢাকা-টাঙ্গাইল, টাঙ্গাইল-ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল-জামালপুর, টাঙ্গাইল নাগরপুর, পোড়াবাড়ী, টাঙ্গাইল-ভূঞাপুর এসব রাস্তার ৪২টি সেতু একেবারে তছনছ করে দেয়। সেজন্য ভারতীয় বাহিনীকে হালুয়াঘাট, জামালপুর থেকে ঢাকার কালিয়াকৈর এবং সাভার পর্যন্ত আসতে তেমন কোনো লড়াই করতে হয়নি। একজন ভারতীয় সেনার পায়ে কাটাও ফোটেনি। উত্তর দিক থেকে এগিয়ে আসা কলামের ঢাকা দখলের কোনো পরিকল্পনা ছিল না। তবু আমরা সকাল ৮টার মধ্যে ঢাকা-আরিচার রাস্তার হেমায়েতপুর পর্যন্ত এগিয়ে এসেছিলাম। ওখান থেকে পাকিস্তানি হানাদার জেনারেল নিয়াজিকে ছোট্ট একটি চিঠি দেওয়া হয়েছিল-

‘নিয়াজি,

আমরা তোমাকে চারদিক থেকে ঘিরে ফেলেছি। তোমার খেল খতম। যদি ভালো চাও তাহলে আত্মসমর্পণ কর। আত্মসমর্পণ করলে জেনেভা কনভেনশন অনুযায়ী আচরণ করা হবে। বিশেষ করে তোমার এবং তোমার বাহিনীর লোকদের জীবনের নিরাপত্তা দেওয়া হবে।’

নিয়াজি আমাদের চিঠির অর্থ বুঝেছিলেন। সকাল ৯টা-সাড়ে ৯টায় জেনারেল জামশেদের মাধ্যমে আমিনবাজারে এবং বিকাল ৫টা কয়েক মিনিটে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে আনুষ্ঠানিকভাবে আত্মসমর্পন করে। সেদিন ঢাকার সব মানুষ ঘর থেকে বেরিয়ে পড়েছিল। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এবং তেজগাঁও পুরান বিমানবন্দর থেকে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান পর্যন্ত রাস্তার দুই পাশে লাখো মানুষ সমবেত হয়েছিল। সে ছিল আমাদের জন্য এক শ্রেষ্ঠ গৌরব।

মুক্তিযুদ্ধে টাঙ্গাইলের ঘাটাইল শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট একটা বিশাল ব্যাপার। টাঙ্গাইল মুক্তিযুদ্ধের প্রাণকেন্দ্র ঝড়কার পাশে শহীদ সালাহউদ্দিন ক্যান্টনমেন্ট বা সেনাশিবির। তাদের অন্তত টাঙ্গাইলের মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কে একটা ভালো ধারণা থাকা উচিত। কিন্তু সেনা দিবসে ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে গিয়ে তেমন ধারণা তাদের আছে বলে মনে হলো না। সেনা দিবসের কয়েকদিন আগে টাঙ্গাইলে দাওয়াত পেয়েছিলাম। শরীর অত ভালো না। তাই যাব কি যাব না দ্বন্দ্বে ছিলাম। সেনা দিবসের দু-তিন দিন আগে আবার এক বীর সিপাহি টাঙ্গাইলে আসে হাতে ব্যাগ নিয়ে। ব্যাগভর্তি উপহার। খুলে দেখি একটি চাদর, একটি শাড়ি, শার্ট-প্যান্ট পিস ও একটি খাকি ইনভেলাপে ১৫০০ টাকা। টাকাটা দেখে চমকে উঠেছিলাম। বেঁচে আছি তাই সেনা দিবসে ১৫০০ টাকা উপহার। ভাবছিলাম অন্যদেরও কি এরকম ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে। খোঁজ নিয়ে জানলাম বীরপ্রতীক, বীরবিক্রম, বীরউত্তম সবাইকে ১৫০০। জানি না বীরশ্রেষ্ঠের পরিবার-পরিজনকেও ১৫০০ টাকা দেওয়া হয়েছে কি না। সবাই এক। এর যেমন একটা ভালো দিক আছে তেমন খারাপ দিকও আছে। অনুষ্ঠানে কেক কাটা হয়েছিল। মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খানের সঙ্গে আমাকে এবং কাদেরিয়া বাহিনীর আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রমকে কেক কাটতে ডাকা হয়েছিল। সেখানেও বিপত্তি। খুবই দরাজ গলায় এক মহিলা ঘোষণা করলেন, ‘বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীরবিক্রম, আবুল কালাম আজাদ বীরবিক্রম, জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী এবং নলুয়া এয়ার কমডোর মো. রেজা এমদাদ খান ২১ নভেম্বর সশস্ত্র বাহিনী দিবসের কেক কাটবেন।’ কেক কাটতে গিয়েছিলাম। বেশ বড়সড়ো তলোয়ার দিয়ে কেক কেটেছি। ঘাটাইল ক্যান্টনমেন্টে বেশকিছু শারীরিক কসরত দেখানো হয়েছে। কসরতগুলো বেশ ভালো। বিশেষ করে সামরিক বাদক দল নানারকমের বাজনা শুনিয়েছে। বেশ ভালো লেগেছে। তবে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটিতে জিওসি মেজর জেনারেল নকিব আহমদ চৌধুরী তাঁর বক্তৃতায় পরপর দুবার ‘পাক বাহিনী পাক বাহিনী’ বলেছেন। বড় বেশি খারাপ লেগেছে। কত রক্ত কত সম্ভ্রমের বিনিময়ে স্বাধীনতা। আর সেই স্বাধীন দেশের একজন জেনারেল যদি এখনো পাকিস্তানি হানাদারদের ‘পাক’ বলেন তাহলে মুক্তিযোদ্ধারা কি নাপাক? আল্লাহ পাক, রসুল পাক, কোরআন পাক তেমনি কি হানাদাররাও পাক? বড় কষ্ট লেগেছে শহীদ সালাহউদ্দিন ঘাঁটির সশস্ত্র দিবস অনুষ্ঠানে। শহীদ ক্যাপ্টেন সালাহউদ্দিনও একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। কেন যেন উপহার নিয়ে মনটা বেশ খচখচ করছিল। সবাইকে একই উপহার এ কেমন কথা? পরে শুনলাম ঢাকায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সশস্ত্র বাহিনী দিবসে যাদের আমন্ত্রণ করেছিলেন তাদের উপহারেও শাড়ি, চাদর, কাপড়, আধুনিক মোবাইল এবং প্রত্যেককে ৫০ হাজার টাকার চেক দেওয়া হয়েছে। আমার দলের পাঁচ-ছয় জন দাওয়াত পেয়েছিলেন। তাদেরও ওই একই চেক দেওয়া হয়েছে। তবে যারা মারা গেছেন তাদের নিয়ে কী করা হয়েছে জানি না। আমার এক প্রিয় মুক্তিযোদ্ধা শহীদুল ইসলাম বীরপ্রতীক, তার পরিবারের কী হয়েছে আল্লাহই জানেন। শহীদুল ইসলাম এতটা ছোট ছিল যে ২৪ জানুয়ারি, ১৯৭২ বিন্দুবাসিনী স্কুলমাঠে অস্ত্র জমা নেওয়ার সময় বঙ্গবন্ধু শহীদকে কোলে নিয়েছিলেন। সেই শহীদের পরিবারের কী খবর কিছুই জানি না। কয়েক বছর আগে শহীদ এ দুনিয়া থেকে চলে গেছে।

মুক্তিযোদ্ধাদের নিয়ে কখনো যথাযথ মূল্যায়ন হয়নি, গুরুত্বও দেওয়া হয়নি। যখন যেমন তখন তেমন একটা খাপছাড়া ভাব। একসময় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানি ভাতা চেয়েছিলাম ২ হাজার টাকা। এখন সেটা হয়েছে সাধারণ মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০ হাজার। কিন্তু কোনো নিয়মশৃঙ্খলা নেই। কারও নামে কেউ অভিযোগ করলেই হলো, সবকিছু বন্ধ। মুক্তিযোদ্ধাকে অথবা মুক্তিযোদ্ধার উত্তরসূরিকে ছুটতে হবে দ্বারে দ্বারে। প্রায় পাঁচ বছর পর সেদিন মতিঝিলের স্বাধীনতা ভবনে কল্যাণ ট্রাস্টের এমডি এস এম মাহবুবুর রহমানের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম। ভদ্রলোকের কথাবার্তা আমার খুবই ভালো লেগেছে। ক্যাবিনেট সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলামের সঙ্গে একটা সাক্ষাৎ ছিল। সেখান থেকে ফোন করেছিলাম কল্যাণ ট্রাস্টের এমডিকে। এমডি মাহবুবুর রহমান বলেছিলেন, ‘স্যার, আমাদের লিফট খারাপ। আপনার উঠতে-নামতে কষ্ট হবে। আমি নিচে আসছি।’ স্বাধীনতা ভবনের দরজায় নামতেই দেখি এমডি মাহবুবুর রহমান দাঁড়িয়ে। হাত ধরে কীভাবে যে টেনে হিঁচড়ে তাঁর পাঁচ তলার অফিসে নিয়ে গেলেন বুঝতেই পারলাম না। পাঁচ তলায় উঠতে সেদিন কোনো কষ্ট লাগেনি। গিয়েছিলাম টাঙ্গাইলের এক মহিলার দুর্দশা নিয়ে। মুক্তিযোদ্ধা স্বামী মারা গেছেন। স্বামীর সম্মানি স্ত্রীকে দেওয়া হয়েছে। বেশ কয়েক বছর সেই ভাতাও তুলেছেন। হঠাৎই মুক্তিযোদ্ধার ভাইয়েরা অভিযোগ করেছেন মহিলার অন্যত্র বিয়ে হয়েছে। ভাতা বন্ধ করে কল্যাণ ট্রাস্ট জেলা প্রশাসক টাঙ্গাইলকে তদন্ত করে কল্যাণ ট্রাস্টকে জানাতে বলেছে। জেলা প্রশাসক ড. মো. আতাউল গনি একজন এডিসি র‌্যাঙ্কের অফিসার দিয়ে তদন্ত করিয়ে জেনেছেন মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী অন্যত্র বিয়ে করেননি। তদন্তের ছয় মাস পরও দরিদ্র মহিলাটি ভাতা পাননি। আমার কাছে ছুটে এসেছিলেন। এখনো অনেকেরই ধারণা, আমি সবকিছু করতে পারি, বিশেষ করে মুক্তিযোদ্ধা বা যুদ্ধ প্রসঙ্গে। তাই দায়িত্ব মনে করে কল্যাণ ট্রাস্টে গিয়েছিলাম। ২৪ নভেম্বর তাঁর সাক্ষাৎকার ছিল। মনে হয় মুক্তিযোদ্ধার স্ত্রী তাঁর সম্মানি পেয়ে গেছেন। কেন যেন এবার সশস্ত্র বাহিনী দিবসে খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধাদের প্রধানমন্ত্রীর উপহার একরকম আর ক্যান্টনমেন্টে সশস্ত্র বাহিনীর উপহার আরেক রকম। এই এক চোখে নুন আরেক চোখে তেল প্রদান মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য খুবই অসম্মানের ও অবহেলার। আশা তো করতেই পারি, বঙ্গবন্ধুর কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সময় এ ধরনের অনিয়ম বা খামখেয়ালি মোটেই কাম্য নয়।

লেখক : রাজনীতিক

www.ksjleague.com

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর পরিচালনা
বন্দর পরিচালনা
আগুনসন্ত্রাস
আগুনসন্ত্রাস
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
ভিয়েতনাম যুদ্ধ ও কিসিঞ্জার
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
আল্লাহু আকবার যে আওয়াজ হৃদয়ে সাহস জোগায়
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
দুর্গন্ধযুক্ত আত্মার পরিণতি ভয়াবহ
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
বিশ্বের বিস্ময় জমজম কূপ
সর্বশেষ খবর
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি
মুশফিকের শততম টেস্ট উদযাপনে যেসব আয়োজন করেছে বিসিবি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান
আমাদের ফুটবলাররা তরুণদের অনুপ্রেরণা : তারেক রহমান

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন
ভারতকে হারানোয় বাংলাদেশ দলকে মির্জা ফখরুলের অভিনন্দন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের
যুক্তরাষ্ট্রে বিদেশি শিক্ষার্থী ভর্তি কমেছে ১৭ শতাংশ, বেশি ক্ষতি ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ
ট্রাম্পের আমন্ত্রণে রোনালদো, একই দিনে আসছেন সৌদি যুবরাজ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা
নড়াইলে চোর সন্দেহে যুবককে গাছে বেঁধে পিটিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান
জিম্বাবুয়েকে ৫ উইকেটে হারাল পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন
ব্রাকসুর তফসিল ঘোষণা, ২৯ ডিসেম্বর নির্বাচন

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার
ঝালকাঠিতে নদী থেকে সবজি বিক্রেতার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স
হামজাদের খেলা দেখতে গ্যালারিতে টাইগার কোচ সিমন্স

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ
শাবিপ্রবিতে প্রাথমিক রোগনির্ণয় যন্ত্র বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’
‘ভারত নিশ্চয়ই আগুনে মেজাজ নিয়ে মাঠে নামবে’

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স
হাসিনার বিরুদ্ধে মৃত্যুদণ্ডের রায় তার কৃতকর্মের ফল : প্রিন্স

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ
২৪ বাংলাদেশিকে ফেরত দিল বিএসএফ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে ধানের শীষের পক্ষে গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস
তিউনিসিয়ার বিপক্ষে সতীর্থদের সতর্ক করলেন মার্কিনিয়োস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন
মৃত্যুর পর জন্মদিনে জুবিনের প্রিয় বকুলগাছের নিচে ভাস্কর্য উন্মোচন

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের
হাসিনার পক্ষে অবস্থানকারী শিক্ষকদের চাকরিচ্যুতের দাবি চার বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্র সংসদের

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে
ঢাবির সেই ডেপুটি রেজিস্ট্রার কারাগারে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?
ড্রোন ইউনিট সংযোজন, রাশিয়া বদলে দিচ্ছে যুদ্ধের বাঁক?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই
সিরাজগঞ্জ-৬ আসনের দুইবারের সাবেক এমপি নুরুল ইসলাম আর নেই

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
নির্বাচনের আগে আনসারদের জন্য ১৭ হাজার শটগান কেনা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস
জাতিসংঘে গাজা প্রস্তাব পাস

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা