শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সৌদি আরবের পরিবর্তন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সৌদি আরবের পরিবর্তন

সৌদি আরবকে চূড়ান্ত রক্ষণশীল দেশ হিসেবেই মানুষ জানে। কিন্তু এই দেশটি সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো অবিশ্বাস্য আধুনিকতার দিকে হেঁটে যাচ্ছে। একটি অভিনব ঘটনা ঘটতে চলেছে সৌদি আরবে। যে দেশে শুধু চোখ ছাড়া মেয়েদের শরীরের সমস্ত অংশ আবৃত রাখা বাধ্যতামূলক, সে দেশে একটি মেয়ে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, যে প্রতিযোগিতায় হিজাব বা বোরখা বা নিকাব সব ফেলে দিয়ে মেয়েদের বিকিনি পরে মঞ্চে দাঁড়াতে হবে, যে মঞ্চে শরীরের মাপজোক চলবে। ছোটখাটো প্রতিযোগিতা নয় এটি, রীতিমতো মিস ইউনিভার্স হওয়ার বিরাট প্রতিযোগিতা। হ্যাঁ, মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে দেখা যাবে ২৭ বছর বয়সী সৌদি কন্যা রুমি আলকাহতানিকে। সৌদি আরবের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মেয়ে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছেন। আমরা নিশ্চয়ই ভেবেছিলাম, আর যে দেশই অংশ নিক সুন্দরী প্রতিযোগিতায়, সৌদি আরব নেবে না। অথচ আমাদের স্তম্ভিত করে অনেক দেশই জবুথবু পড়ে আছে, আর রক্ষণশীলতার চাদর শূন্যে উড়িয়ে দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে সৌদি আরব। রুমি আলকাহতানি তাঁর ছবি পোস্ট করেছেন সামাজিক মাধ্যমে। অত্যন্ত আঁটোসাঁটো একটি অত্যাধুনিক ড্রেস পরা মেয়ে। হিজাব নেই, বোরখা নেই।

আমি অবশ্য সুন্দরী প্রতিযোগিতাগুলোকে আধুনিক প্রথা বলি না। শরীরের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, মুখ, বুক, কোমর, নিতম্ব, আর ঊরুর মাপ দিয়ে মেয়েদের বিচার করা পৃথিবীর বড় প্রাচীন প্রথা। শরীরের এসব মাপ এককালে বাজার থেকে ক্রীতদাসী কেনার জন্য দরকার পড়তো। নিষিদ্ধ পল্লীতে গিয়ে এমন মাপের মেয়ে খুঁজতো রসিক খদ্দেররা। মেয়েদের মস্তিষ্কহীন বস্তু ভাবার জন্য সুন্দরী প্রতিযোগিতাগুলো বড় ভূমিকা পালন করে আসছে। শরীরই যেন মেয়েদের সবচেয়ে বড় সম্পদ, সৌন্দর্যই যেন তাদের বাঁচার রসদ। প্রচুর নিন্দের তীর গায়ে বিঁধেছে বলে এখন প্রতিযোগিতার কর্তারা সুন্দরীদের মস্তিষ্কের অস্তিত্বও পরখ করে দেখার আয়োজন করেছে। আজকাল বুদ্ধিদীপ্ত কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয় সুন্দরীদের দিকে, মস্তিষ্ক খাটিয়ে ভালো উত্তর দিতে পারলে ভালো মার্ক্স।

সৌদি আরবের পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো। নিওম নামে ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটারের একটা শহর গড়ে উঠছে সৌদি আরবে। নিওম হবে গোটা বিশ্বের প্রযুক্তি গবেষণার রাজধানী, সামাজিক বিধিনিষেধ থেকে মুক্ত, ট্র্যাফিক মুক্ত, পুরোপুরি অপ্রচলিত শক্তিচালিত। নিওম ভবিষ্যৎ পৃথিবীর স্বপ্নদর্শী আর আত্মবিশ্বাসী মানুষের শহর। সৌদি আরবের প্রতিশ্রুতি, ‘নো রেস্ট্রিকশন, নো ডিভিশন, নো এক্সকিউজেস, এন্ডলেস পোটেনশিয়ালস।’ অর্থাৎ, কোনও বিধিনিষেধ নয়, কোনও বিভাজন নয়, কোনও অজুহাতও নয়। শুধু সীমাহীন সম্ভাবনার উত্তর-আধুনিক শহর হতে চলেছে নিওম। নিওমের প্রোমোশনাল ভিডিওয় হিজাববিহীন মেয়েরা স্পোর্টস ব্রা পরে শরীরচর্চা করছে, পুরুষের সঙ্গে সব রকম কাজে অংশগ্রহণ করছে। শুধু নিওম নয়, আরও অনেক অত্যাধুনিক শহর গড়ে উঠছে সৌদি আরবের বিভিন্ন স্থানে, যেসবের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা ২০৩০ সালের মধ্যে।

তাবুক প্রদেশেই লোহিত সাগর প্রকল্প শুরু হয়ে গেছে। ৫০টি দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে লোহিত সাগরের তীরবর্তী সৌদির পশ্চিম উপকূলে ২৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গড়ে উঠছে এক পর্যটনকেন্দ্র। বিমানবন্দর, বিলাসবহুল রিসোর্ট, প্রবাল প্রাচীরে ঘেরা সমুদ্র উপকূল, দুর্ভেদ্য আগ্নেয়গিরি, পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য আমোদ প্রমোদের এলাহি আয়োজন। ওই পর্যটনকেন্দ্রে থাকছে না কোনও নিষেধের বেড়াজাল। গোঁড়া সৌদি সমাজে সৌদি- মেয়েদের জন্য থাকছে না কোনও নির্দিষ্ট পোশাক বিধি। মেয়েরা বিকিনি পরে সৈকতে হেঁটে বেড়াবে। অ্যালকোহল, সিনেমা, থিয়েটার কোনও কিছুতেই আর বাধা নেই। যাবতীয় নিষেধাজ্ঞাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে এমনই এক অত্যাধুনিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠছে খোদ সৌদি আরবে।

বেশ কয়েক বছর আগে ফরাসি ডিস্কো জকি ডেভিড গুয়েত্তার একটি কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিল সৌদি আরবে। সেই সংগীত উৎসবে ছিল সৌদি যুবক-যুবতীদের ভিড়। ডেভিডের গানের সুরে একসঙ্গে নেচেছে তারা। প্রায়ই দেখতে পাই বিধি নিষেধের অচলায়তন ভেঙে বেরিয়ে আসছে সৌদি নর-নারী। যে দেশের আইনে অনাত্মীয় পুরুষের সঙ্গে বাড়ির বাইরে দেখা করাটাই মেয়েদের জন্য অপরাধ, সেখানে অচেনা অনাত্মীয় পুরুষের সঙ্গে মেয়েরা উদ্দাম নেচেছে। এ নিশ্চয়ই বিরাট এক পরিবর্তন। সৌদি আরবের অগ্রসরমানতার কৃতিত্ব যুবরাজ মুহম্মদ বিন সালমানের, এ ব্যাপারে কোনও সংশয় নেই।

বাংলাদেশ কোনও দিনই সৌদি আরবের মতো রক্ষণশীল দেশ ছিল না। কিন্তু সৌদি আরবের প্রভাবে আগের চেয়ে অনেক বেশি ধর্মান্ধ আর নারীবিদ্বেষী হয়ে উঠছে দেশটি। সৌদি আরব বাংলাদেশি মুসলমানদের কাছে পবিত্র একটি দেশ। তারা মনে করে, সৌদি আরবের মাটি পবিত্র, জল পবিত্র, খাদ্য পবিত্র, পোশাক পবিত্র, ভাষা পবিত্র, ধর্মীয় আচার আচরণ, নিয়ম কানুন পবিত্র। পবিত্র হওয়ার কারণ ওই মাটিতে নবীজী জন্মেছেন। ওই মাটিতে নবীজী ধর্ম প্রচার করেছেন। ওই মাটিতে নবীজী চিরনিদ্রায় শায়িত। অন্যদিকে, সৌদি আরবের মুসলমানদের কাছে বাংলাদেশ হত-দরিদ্রদের দেশ। তারা মনে করে, বাংলাদেশিরা ডার্টি মিসকিন, নোংরা ভিক্ষুক। বাংলাদেশিরা সৌদি লোকদের বাসা বাড়িতে দাস দাসীর কাজ করে, অথবা রাস্তাঘাটে কল কারখানায় শ্রমিকের কাজ করে। এদের নির্যাতন করা, ধর্ষণ করা, শোষণ করা সৌদি আরবে কোনও অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয় না। বাংলাদেশিরা গুরুতর অপরাধ করলে জনসমক্ষে তলোয়ারের কোপে মু-ু উড়িয়ে দিতে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ দ্বিধা করে না। সৌদি আরব মনে করে না মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই। সৌদি আরবের সঙ্গে বেশ কিছু মুসলিম দেশের সাপে নেউলে সম্পর্ক। বিশ্বের নামি দামি ইহুদি নাসারাদের দেশের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। সৌদি আরব মনে না করলেও বাংলাদেশের মুসলমানরা মনে করে মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই। মনে করে সৌদি আরব তাদের সবচেয়ে বড় বন্ধু। বাংলাদেশে ইসলামায়ন হওয়া, তার ওপর কট্টর সালাফি আর ওয়াহাবি মতবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশি মুসলমানদের বিশ্বাস আর বাস্তবতা দুটো দুরকম। বিশ্বাস বলে সৌদি আরব বন্ধু, কিন্তু বিপদে পড়লে সৌদি আরব নয়, আশ্রয় দেয় ইহুদি নাসারারা, যাদের তারা শত্রু বলে মনে করে তারা, তাদের দেশ।

আমি ভাবছি, বাংলাদেশের যে মেয়েরা সৌদি মেয়েদের মতো কালো বোরখায় সারা শরীর ঢেকে রাখে, হাত মোজা আর পা মোজাও পরে, সৌদি আরবকে সকল দেশের সেরা দেশ বলে মনে করে, সৌদি সংস্কৃতিকে সকল সংস্কৃতির সেরা সংস্কৃতি বলে মনে করে, তারা কি দেখছে সেই দেশের পক্ষ থেকে, সেই দেশের পতাকা হাতে নিয়ে, সেই দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় যাওয়া রুমি আলকাহতানির পোশাক? রুমি তো তাঁর স্বদেশের পোশাককে আদর্শ পোশাক বলে ভাবছে না, তাঁর দেশের সংস্কৃতিকে আদর্শ সংস্কৃতি বলে ভাবছে না। তাঁর যে পোশাক পরতে ইচ্ছে করে, সে পোশাক সে পরেছে। সৌদি আরবের লক্ষ লক্ষ মেয়ে চায় না বোরখা পরতে, দেশের বাইরে বেরোতে গেলে পুরুষ-অভিভাবকের অনুমতি নেওয়ার যে বিধান রয়েছে-চায় না সেই বিধান মানতে, সৌদি মেয়েরা সিনেমা থিয়েটারে যেতে চায়, বারে যেতে চায়, গাড়ি চালাতে চায়, মদ্যপান করতে চায়, সংগীতানুষ্ঠানে গিয়ে পুরুষ বন্ধুদের সঙ্গে নাচতে চায়। পৃথিবীর যে কোনও স্বাধীনচেতা মেয়ে যা চায়, সৌদি আরবের স্বাধীনচেতা মেয়েরাও তা-ই চায়। সৌদি মেয়েদের মধ্যে ধর্ম মানে যেমন আছে, ধর্ম মানে না-ও আছে। ধর্ম মানলে স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে হয় বলে তারা মনে করে না। শুধু সৌদি মেয়েরাই নয়, বিশ্বের অনেক ধার্মিক মেয়েই মনে করে ধর্ম মানলে স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে হয় না। অনেক ধার্মিক মেয়েই মনে করে ধর্ম মানলে কোনও নির্দিষ্ট পোশাক গায়ে চড়াতে হয় না। ধর্মবিশ্বাসের কোনও পোস্টার থাকা উচিত নয়। বিশ্বাস অন্তরে থাকে, বাহিরে নয়। বাহিরে যেটি থাকে সেটি বিশ্বাস নয়, সেটি দেখনদারি। বাংলাদেশে এই দেখনদারি পোশাক এত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে যে, আশঙ্কা হয় এই পোশাকটি আবার সাধু সাজার পোশাক হয়ে যাচ্ছে না তো! ফেসবুকে সেদিন লক্ষ্য করলাম, নিকাবে মুখ ঢেকে মেয়েরা টাকার বিনিময় শরীর বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। পর্দার আড়ালে থেকে সমাজকে ধোঁকা দেওয়া সহজ বলেই এই পথ তারা বেছে নিয়েছে। বোরখা বাংলাদেশের মেয়েদের পোশাক নয়। হিজাবও বাংলাদেশের মেয়েদের পোশাক নয়। এগুলো যেসব দেশের পোশাক, সেসব দেশের মেয়েরা ছুঁড়ে ফেলে দিতে চাইছে এসব বাড়তি ঝামেলা। হতভাগা বাংলাদেশ। শখ করে মেয়েদের গায়ে চাপিয়ে দিচ্ছে বোঝা। কেউ আবার শখ করে বোঝাকে লুফে নিচ্ছে, এই আশায় যে এই বোরখা বা হিজাব তাকে পুলসেরাত পার করাবে, তাকে জান্নাতে নেবে। নেকি কামাই করার ধুম লেগেছে। চিত্রনায়িকা শাবানার কথাই ভাবছিলাম, নিজের সন্তানদের আমেরিকার বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেন, আর নেকি কামাতে অন্যের সন্তানদের জন্য দেশের মাটিতে দিব্যি মাদ্রাসা বানিয়ে দিলেন। মাদ্রাসার ভবিষ্যৎ যে ভালো নয় তা শাবানা জানেন বলেই নিজের সন্তানদের কাউকেই মাদ্রাসায় পড়াননি। অন্যের ঘাড়ে চড়ে পুলসেরাত পার হওয়ার দুষ্ট ইচ্ছেগুলো ভদ্রমহিলা আর ভদ্রলোকেরা যদি পরিত্যাগ করতেন, জাতির উপকার হতো।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
অজ্ঞাত লাশ বাড়ছে
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
নিজের বিচারে নিজেই বিচারক ট্রাম্প
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
ভাঁড়ারে টান, সঞ্চয়ে হাত
উত্তাল রাজনীতি
উত্তাল রাজনীতি
খেলনাও শিক্ষক
খেলনাও শিক্ষক
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
‘বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী’
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
বর্জ্য থেকেই শক্তি ও সম্পদ
সর্বশেষ খবর
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৩২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৫ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি
বন্দরের স্থাপনা ইজারা থেকে না সরলে কঠোর আন্দোলন হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ
সূর্যের কাছাকাছি এসে এই ধূমকেতুর উজ্জ্বলতা বেড়েছে কয়েকগুণ

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন
গাজীপুরে রেস্তোরাঁয় আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ
জাকেরকে নিয়ে মুখ খুললেন ফাহিম, জানালেন ব্যর্থতার কারণ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা