শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ, ২০২৪ আপডেট:

সৌদি আরবের পরিবর্তন

তসলিমা নাসরিন
প্রিন্ট ভার্সন
সৌদি আরবের পরিবর্তন

সৌদি আরবকে চূড়ান্ত রক্ষণশীল দেশ হিসেবেই মানুষ জানে। কিন্তু এই দেশটি সারা বিশ্বকে তাক লাগিয়ে দেওয়ার মতো অবিশ্বাস্য আধুনিকতার দিকে হেঁটে যাচ্ছে। একটি অভিনব ঘটনা ঘটতে চলেছে সৌদি আরবে। যে দেশে শুধু চোখ ছাড়া মেয়েদের শরীরের সমস্ত অংশ আবৃত রাখা বাধ্যতামূলক, সে দেশে একটি মেয়ে সুন্দরী প্রতিযোগিতায় অংশ গ্রহণ করার জন্য নির্বাচিত হয়েছেন, যে প্রতিযোগিতায় হিজাব বা বোরখা বা নিকাব সব ফেলে দিয়ে মেয়েদের বিকিনি পরে মঞ্চে দাঁড়াতে হবে, যে মঞ্চে শরীরের মাপজোক চলবে। ছোটখাটো প্রতিযোগিতা নয় এটি, রীতিমতো মিস ইউনিভার্স হওয়ার বিরাট প্রতিযোগিতা। হ্যাঁ, মিস ইউনিভার্সের মঞ্চে এবার সৌদি আরবের পতাকা হাতে দেখা যাবে ২৭ বছর বয়সী সৌদি কন্যা রুমি আলকাহতানিকে। সৌদি আরবের ইতিহাসে এই প্রথম কোনও মেয়ে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করছেন। আমরা নিশ্চয়ই ভেবেছিলাম, আর যে দেশই অংশ নিক সুন্দরী প্রতিযোগিতায়, সৌদি আরব নেবে না। অথচ আমাদের স্তম্ভিত করে অনেক দেশই জবুথবু পড়ে আছে, আর রক্ষণশীলতার চাদর শূন্যে উড়িয়ে দিয়ে এগিয়ে গিয়েছে সৌদি আরব। রুমি আলকাহতানি তাঁর ছবি পোস্ট করেছেন সামাজিক মাধ্যমে। অত্যন্ত আঁটোসাঁটো একটি অত্যাধুনিক ড্রেস পরা মেয়ে। হিজাব নেই, বোরখা নেই।

আমি অবশ্য সুন্দরী প্রতিযোগিতাগুলোকে আধুনিক প্রথা বলি না। শরীরের দৈর্ঘ্য, প্রস্থ, মুখ, বুক, কোমর, নিতম্ব, আর ঊরুর মাপ দিয়ে মেয়েদের বিচার করা পৃথিবীর বড় প্রাচীন প্রথা। শরীরের এসব মাপ এককালে বাজার থেকে ক্রীতদাসী কেনার জন্য দরকার পড়তো। নিষিদ্ধ পল্লীতে গিয়ে এমন মাপের মেয়ে খুঁজতো রসিক খদ্দেররা। মেয়েদের মস্তিষ্কহীন বস্তু ভাবার জন্য সুন্দরী প্রতিযোগিতাগুলো বড় ভূমিকা পালন করে আসছে। শরীরই যেন মেয়েদের সবচেয়ে বড় সম্পদ, সৌন্দর্যই যেন তাদের বাঁচার রসদ। প্রচুর নিন্দের তীর গায়ে বিঁধেছে বলে এখন প্রতিযোগিতার কর্তারা সুন্দরীদের মস্তিষ্কের অস্তিত্বও পরখ করে দেখার আয়োজন করেছে। আজকাল বুদ্ধিদীপ্ত কিছু প্রশ্ন ছুড়ে দেওয়া হয় সুন্দরীদের দিকে, মস্তিষ্ক খাটিয়ে ভালো উত্তর দিতে পারলে ভালো মার্ক্স।

সৌদি আরবের পরিবর্তন চোখে পড়ার মতো। নিওম নামে ২৫ হাজার বর্গ কিলোমিটারের একটা শহর গড়ে উঠছে সৌদি আরবে। নিওম হবে গোটা বিশ্বের প্রযুক্তি গবেষণার রাজধানী, সামাজিক বিধিনিষেধ থেকে মুক্ত, ট্র্যাফিক মুক্ত, পুরোপুরি অপ্রচলিত শক্তিচালিত। নিওম ভবিষ্যৎ পৃথিবীর স্বপ্নদর্শী আর আত্মবিশ্বাসী মানুষের শহর। সৌদি আরবের প্রতিশ্রুতি, ‘নো রেস্ট্রিকশন, নো ডিভিশন, নো এক্সকিউজেস, এন্ডলেস পোটেনশিয়ালস।’ অর্থাৎ, কোনও বিধিনিষেধ নয়, কোনও বিভাজন নয়, কোনও অজুহাতও নয়। শুধু সীমাহীন সম্ভাবনার উত্তর-আধুনিক শহর হতে চলেছে নিওম। নিওমের প্রোমোশনাল ভিডিওয় হিজাববিহীন মেয়েরা স্পোর্টস ব্রা পরে শরীরচর্চা করছে, পুরুষের সঙ্গে সব রকম কাজে অংশগ্রহণ করছে। শুধু নিওম নয়, আরও অনেক অত্যাধুনিক শহর গড়ে উঠছে সৌদি আরবের বিভিন্ন স্থানে, যেসবের কাজ সম্পূর্ণ হওয়ার কথা ২০৩০ সালের মধ্যে।

তাবুক প্রদেশেই লোহিত সাগর প্রকল্প শুরু হয়ে গেছে। ৫০টি দ্বীপপুঞ্জ নিয়ে লোহিত সাগরের তীরবর্তী সৌদির পশ্চিম উপকূলে ২৮ হাজার বর্গ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে গড়ে উঠছে এক পর্যটনকেন্দ্র। বিমানবন্দর, বিলাসবহুল রিসোর্ট, প্রবাল প্রাচীরে ঘেরা সমুদ্র উপকূল, দুর্ভেদ্য আগ্নেয়গিরি, পর্যটকদের মনোরঞ্জনের জন্য আমোদ প্রমোদের এলাহি আয়োজন। ওই পর্যটনকেন্দ্রে থাকছে না কোনও নিষেধের বেড়াজাল। গোঁড়া সৌদি সমাজে সৌদি- মেয়েদের জন্য থাকছে না কোনও নির্দিষ্ট পোশাক বিধি। মেয়েরা বিকিনি পরে সৈকতে হেঁটে বেড়াবে। অ্যালকোহল, সিনেমা, থিয়েটার কোনও কিছুতেই আর বাধা নেই। যাবতীয় নিষেধাজ্ঞাকে তুড়ি মেরে উড়িয়ে দিয়ে এমনই এক অত্যাধুনিক পর্যটনকেন্দ্র গড়ে উঠছে খোদ সৌদি আরবে।

বেশ কয়েক বছর আগে ফরাসি ডিস্কো জকি ডেভিড গুয়েত্তার একটি কনসার্টের আয়োজন করা হয়েছিল সৌদি আরবে। সেই সংগীত উৎসবে ছিল সৌদি যুবক-যুবতীদের ভিড়। ডেভিডের গানের সুরে একসঙ্গে নেচেছে তারা। প্রায়ই দেখতে পাই বিধি নিষেধের অচলায়তন ভেঙে বেরিয়ে আসছে সৌদি নর-নারী। যে দেশের আইনে অনাত্মীয় পুরুষের সঙ্গে বাড়ির বাইরে দেখা করাটাই মেয়েদের জন্য অপরাধ, সেখানে অচেনা অনাত্মীয় পুরুষের সঙ্গে মেয়েরা উদ্দাম নেচেছে। এ নিশ্চয়ই বিরাট এক পরিবর্তন। সৌদি আরবের অগ্রসরমানতার কৃতিত্ব যুবরাজ মুহম্মদ বিন সালমানের, এ ব্যাপারে কোনও সংশয় নেই।

বাংলাদেশ কোনও দিনই সৌদি আরবের মতো রক্ষণশীল দেশ ছিল না। কিন্তু সৌদি আরবের প্রভাবে আগের চেয়ে অনেক বেশি ধর্মান্ধ আর নারীবিদ্বেষী হয়ে উঠছে দেশটি। সৌদি আরব বাংলাদেশি মুসলমানদের কাছে পবিত্র একটি দেশ। তারা মনে করে, সৌদি আরবের মাটি পবিত্র, জল পবিত্র, খাদ্য পবিত্র, পোশাক পবিত্র, ভাষা পবিত্র, ধর্মীয় আচার আচরণ, নিয়ম কানুন পবিত্র। পবিত্র হওয়ার কারণ ওই মাটিতে নবীজী জন্মেছেন। ওই মাটিতে নবীজী ধর্ম প্রচার করেছেন। ওই মাটিতে নবীজী চিরনিদ্রায় শায়িত। অন্যদিকে, সৌদি আরবের মুসলমানদের কাছে বাংলাদেশ হত-দরিদ্রদের দেশ। তারা মনে করে, বাংলাদেশিরা ডার্টি মিসকিন, নোংরা ভিক্ষুক। বাংলাদেশিরা সৌদি লোকদের বাসা বাড়িতে দাস দাসীর কাজ করে, অথবা রাস্তাঘাটে কল কারখানায় শ্রমিকের কাজ করে। এদের নির্যাতন করা, ধর্ষণ করা, শোষণ করা সৌদি আরবে কোনও অপরাধ হিসেবে বিবেচিত হয় না। বাংলাদেশিরা গুরুতর অপরাধ করলে জনসমক্ষে তলোয়ারের কোপে মু-ু উড়িয়ে দিতে সৌদি আরব কর্তৃপক্ষ দ্বিধা করে না। সৌদি আরব মনে করে না মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই। সৌদি আরবের সঙ্গে বেশ কিছু মুসলিম দেশের সাপে নেউলে সম্পর্ক। বিশ্বের নামি দামি ইহুদি নাসারাদের দেশের সঙ্গে সৌদি আরবের সম্পর্ক অত্যন্ত মধুর। সৌদি আরব মনে না করলেও বাংলাদেশের মুসলমানরা মনে করে মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই। মনে করে সৌদি আরব তাদের সবচেয়ে বড় বন্ধু। বাংলাদেশে ইসলামায়ন হওয়া, তার ওপর কট্টর সালাফি আর ওয়াহাবি মতবাদ ছড়িয়ে দেওয়ার পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা নিঃসন্দেহে উল্লেখযোগ্য। বাংলাদেশি মুসলমানদের বিশ্বাস আর বাস্তবতা দুটো দুরকম। বিশ্বাস বলে সৌদি আরব বন্ধু, কিন্তু বিপদে পড়লে সৌদি আরব নয়, আশ্রয় দেয় ইহুদি নাসারারা, যাদের তারা শত্রু বলে মনে করে তারা, তাদের দেশ।

আমি ভাবছি, বাংলাদেশের যে মেয়েরা সৌদি মেয়েদের মতো কালো বোরখায় সারা শরীর ঢেকে রাখে, হাত মোজা আর পা মোজাও পরে, সৌদি আরবকে সকল দেশের সেরা দেশ বলে মনে করে, সৌদি সংস্কৃতিকে সকল সংস্কৃতির সেরা সংস্কৃতি বলে মনে করে, তারা কি দেখছে সেই দেশের পক্ষ থেকে, সেই দেশের পতাকা হাতে নিয়ে, সেই দেশের প্রতিনিধিত্ব করতে মিস ইউনিভার্স প্রতিযোগিতায় যাওয়া রুমি আলকাহতানির পোশাক? রুমি তো তাঁর স্বদেশের পোশাককে আদর্শ পোশাক বলে ভাবছে না, তাঁর দেশের সংস্কৃতিকে আদর্শ সংস্কৃতি বলে ভাবছে না। তাঁর যে পোশাক পরতে ইচ্ছে করে, সে পোশাক সে পরেছে। সৌদি আরবের লক্ষ লক্ষ মেয়ে চায় না বোরখা পরতে, দেশের বাইরে বেরোতে গেলে পুরুষ-অভিভাবকের অনুমতি নেওয়ার যে বিধান রয়েছে-চায় না সেই বিধান মানতে, সৌদি মেয়েরা সিনেমা থিয়েটারে যেতে চায়, বারে যেতে চায়, গাড়ি চালাতে চায়, মদ্যপান করতে চায়, সংগীতানুষ্ঠানে গিয়ে পুরুষ বন্ধুদের সঙ্গে নাচতে চায়। পৃথিবীর যে কোনও স্বাধীনচেতা মেয়ে যা চায়, সৌদি আরবের স্বাধীনচেতা মেয়েরাও তা-ই চায়। সৌদি মেয়েদের মধ্যে ধর্ম মানে যেমন আছে, ধর্ম মানে না-ও আছে। ধর্ম মানলে স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে হয় বলে তারা মনে করে না। শুধু সৌদি মেয়েরাই নয়, বিশ্বের অনেক ধার্মিক মেয়েই মনে করে ধর্ম মানলে স্বাধীনতা বিসর্জন দিতে হয় না। অনেক ধার্মিক মেয়েই মনে করে ধর্ম মানলে কোনও নির্দিষ্ট পোশাক গায়ে চড়াতে হয় না। ধর্মবিশ্বাসের কোনও পোস্টার থাকা উচিত নয়। বিশ্বাস অন্তরে থাকে, বাহিরে নয়। বাহিরে যেটি থাকে সেটি বিশ্বাস নয়, সেটি দেখনদারি। বাংলাদেশে এই দেখনদারি পোশাক এত জনপ্রিয় হয়ে উঠছে যে, আশঙ্কা হয় এই পোশাকটি আবার সাধু সাজার পোশাক হয়ে যাচ্ছে না তো! ফেসবুকে সেদিন লক্ষ্য করলাম, নিকাবে মুখ ঢেকে মেয়েরা টাকার বিনিময় শরীর বিক্রি করার বিজ্ঞাপন দিচ্ছে। পর্দার আড়ালে থেকে সমাজকে ধোঁকা দেওয়া সহজ বলেই এই পথ তারা বেছে নিয়েছে। বোরখা বাংলাদেশের মেয়েদের পোশাক নয়। হিজাবও বাংলাদেশের মেয়েদের পোশাক নয়। এগুলো যেসব দেশের পোশাক, সেসব দেশের মেয়েরা ছুঁড়ে ফেলে দিতে চাইছে এসব বাড়তি ঝামেলা। হতভাগা বাংলাদেশ। শখ করে মেয়েদের গায়ে চাপিয়ে দিচ্ছে বোঝা। কেউ আবার শখ করে বোঝাকে লুফে নিচ্ছে, এই আশায় যে এই বোরখা বা হিজাব তাকে পুলসেরাত পার করাবে, তাকে জান্নাতে নেবে। নেকি কামাই করার ধুম লেগেছে। চিত্রনায়িকা শাবানার কথাই ভাবছিলাম, নিজের সন্তানদের আমেরিকার বড় বড় বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেন, আর নেকি কামাতে অন্যের সন্তানদের জন্য দেশের মাটিতে দিব্যি মাদ্রাসা বানিয়ে দিলেন। মাদ্রাসার ভবিষ্যৎ যে ভালো নয় তা শাবানা জানেন বলেই নিজের সন্তানদের কাউকেই মাদ্রাসায় পড়াননি। অন্যের ঘাড়ে চড়ে পুলসেরাত পার হওয়ার দুষ্ট ইচ্ছেগুলো ভদ্রমহিলা আর ভদ্রলোকেরা যদি পরিত্যাগ করতেন, জাতির উপকার হতো।

লেখক : নির্বাসিত লেখিকা

এই বিভাগের আরও খবর
কক্সবাজার মহাসড়ক
কক্সবাজার মহাসড়ক
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
চাই কূটনৈতিক তৎপরতা
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
কেমন হতে চলেছে পৃথিবী?
জীবন যেভাবে সুখের হয়
জীবন যেভাবে সুখের হয়
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ : কোন পক্ষে আমরা
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
বেড়েছে খেলাপি ঋণ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
মূল্যবান সময়ে দোয়া করুন
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত
চট্টগ্রামে গাড়ির ধাক্কায় যুবক নিহত

১ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’
নিঃস্বার্থ ভালোবাসার গল্প ‘বাবার ছায়া’

১ মিনিট আগে | শোবিজ

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে মার্কিন হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ আমেরিকান

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি
‘যুদ্ধ শুরু’, বললেন খামেনি

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি
ক্লাব বিশ্বকাপের যৌক্তিকতা দেখছেন না লা লিগা সভাপতি

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন
শপথ ছাড়াই ইশরাকের নানা ‘নির্দেশনা’, সরকারের নীরবতা নিয়ে প্রশ্ন

৫৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

ইসরায়েলের মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা
ইসরায়েলের মার্কিন দূতাবাস বন্ধ ঘোষণা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি
ইরানে ইসরায়েলের হামলা ‘অবৈধ’, রাশিয়ার বিবৃতি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত
গাজার ইসরায়েলি হামলায় আরও ৮৯ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার
ঢাকায় পাকিস্তানের নতুন হাইকমিশনার হচ্ছেন ইমরান হায়দার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা
ইরান ছাড়তে চাওয়া বাংলাদেশিদের জন্য দূতাবাসের জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ
বিশ্বজুড়ে মুদ্রাস্ফীতির নতুন হুমকি ইসরায়েল-ইরান যুদ্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০
গাজায় খাদ্য সহায়তা কেন্দ্রে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৭০

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!
স্ত্রীকে হত্যা করে বোরকা পরে পালালো স্বামী!

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়
তারেক রহমান ক্রমে নিজেকে নিয়ে যাচ্ছেন ভিন্ন উচ্চতায়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী
তবু আপন কর্তব্যে অবিচল সেনাবাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি
ইরানের সামরিক ঘাঁটিতে ইসরায়েলের বিমান হামলার দাবি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প
খামেনি আমাদের লক্ষ্য, কিন্তু হত্যা এখন নয়: ট্রাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা
প্ল্যাটফর্মে নির্বাচনি ট্রেন হুইসেলের অপেক্ষা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা
বাকেরগঞ্জে গৃহবধূকে গলাকেটে হত্যা

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প
আমরা ইরানের আকাশের নিয়ন্ত্রণ নিয়েছি: ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার
ইরানে ইসরায়েলি হামলার পরিণতি ভয়াবহ হতে পারে: কাতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস
নিউক্লিয়ার ভয়ের নাটক? ইরানে ইসরায়েলের হামলার প্রকৃত কারণ ফাঁস

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?
রাষ্ট্রদূতের রহস্যময় বার্তা: ইরানে কি পরমাণু বোমা ফেলতে যাচ্ছেন ট্রাম্প?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা
ইরান নিয়ে ট্রাম্পের সামনে যে তিনটি পথ খোলা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের
ইসরায়েলের গোপন স্থাপনায় রাডার ফাঁকি দেওয়া ক্ষেপণাস্ত্র হামলা ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ
ইসরায়েল যুদ্ধক্ষেত্র প্রসারিত করছে: জর্ডানের বাদশাহ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট
‘নিঃশর্ত আত্মসমর্পণ’, ট্রাম্পের নতুন পোস্ট

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ: কীভাবে কাজ করে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান
ইরানি ক্ষেপণাস্ত্রে গুড়িয়ে গেছে ইসরায়েলের ‘মস্তিষ্ক’ খ্যাত গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল
ইরান-ইসরায়েল উত্তেজনায় তেহরান ফাঁকা, বাঙ্কারে ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ
ইরান ইস্যুতে যুক্তরাষ্ট্রকে সতর্ক করে যা বললেন ম্যাক্রোঁ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস
ফের লঘুচাপ: আসছে টানা বৃষ্টি, ১০ জেলায় ঝড়ের আভাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান
আবারও ইসরায়েলকে লক্ষ্য করে মিসাইলের বহর ছুড়েছে ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর
বুশের মতো ভুল করছেন ট্রাম্প: সিএআইআর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ
তেহরানের পশ্চিমাঞ্চলে ভয়াবহ বিস্ফোরণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!
সরাসরি যুদ্ধে যুক্তরাষ্ট্র!

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের
ঐকমত্য কমিশনের সংলাপ প্রতীকী বয়কট জামায়াতের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম
বেকারত্বে বন্দি তরুণ প্রজন্ম

প্রথম পৃষ্ঠা

শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে
শিক্ষার সর্বনাশ অটোপাস ও সংক্ষিপ্ত সিলেবাসে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার
বিড়ালের খোঁজে থানায় জিডি মাইকিং পোস্টার

পেছনের পৃষ্ঠা

ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে
ড্রিমলাইনারে বাড়তি সতর্কতা বাংলাদেশ বিমানে

পেছনের পৃষ্ঠা

চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল
চোখ রাঙাচ্ছে সিলেটে, ডেডিকেটেড হাসপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি
স্লোগানে উত্তাল নগর ভবন, উপদেষ্টার পদত্যাগ দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর
হাঁড়িভাঙায় মাতছে রংপুর

পেছনের পৃষ্ঠা

বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা
বর্ষার শুরুতেই পানিতে ডুবুডুবু খুলনা

নগর জীবন

সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান
সোনার লড়াইয়ে আবদুর রহমান

মাঠে ময়দানে

টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের
টেস্টে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি মুমিনুলের

মাঠে ময়দানে

লেডি ডন কৃতি স্যানন
লেডি ডন কৃতি স্যানন

শোবিজ

কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের
কাদেরের সিদ্ধান্ত নিয়ে প্রশ্ন আনিসুল ও হাওলাদারের

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না
৯৪ শতাংশ পথশিশু সরকারের কোনো সুবিধা পাচ্ছে না

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না
দুর্লভ কেলি কদমের ফুল ফুটলেও ফল ও চারা হয় না

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস
শেষবার সাদা পোশাকে ম্যাথিউস

মাঠে ময়দানে

শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট
শেয়ারবাজার কারসাজি করে ২৫৭ কোটি টাকা লোপাট

পেছনের পৃষ্ঠা

নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং
নাজমুল মুশফিকের রাজকীয় ব্যাটিং

মাঠে ময়দানে

জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা
জনকল্যাণে নিবেদিত তারকারা

শোবিজ

কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া
কলকাতায় শুটিংয়ে জয়া

শোবিজ

কী নিয়ে ব্যস্ত মিম
কী নিয়ে ব্যস্ত মিম

শোবিজ

ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো
ইউরোপ-লাতিন লড়াইয়ে ডি মারিয়া আলো

মাঠে ময়দানে

সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর
সংলাপে যেসব বিষয়ে ঐক্য হলো দলগুলোর

প্রথম পৃষ্ঠা

নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন
নাজমুল-মুশফিকের জোড়া সেঞ্চুরিতে স্বস্তির দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি
জুবাইদার জন্মদিনে বৃক্ষরোপণ কর্মসূচি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ
ইরানে ২ হাজার বাংলাদেশি, ৪০০ জনকে সরিয়ে নেওয়ার উদ্যোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে
নির্বাচনের দিনক্ষণ নিয়ে ধৈর্য ধরতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার
সাংবাদিক পরিচয়ে গেস্ট হাউসে তল্লাশি চালানো সেই যুবক গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা