শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১১ জানুয়ারি, ২০২৫

জাফরকে আমৃত্যু ভুলতে পারব না আমি : ববিতা

আলাউদ্দীন মাজিদ
জাফরকে আমৃত্যু ভুলতে পারব না আমি : ববিতা

সুখে থাকো ও আমার নন্দিনী, হয়ে কারো ঘরণী, প্রাসাদেরও বন্দিনী, জেনে রেখো প্রেম কভু মরেনি... ভাঙা হৃদয়ে বড্ড অভিমান নিয়ে গানটি কণ্ঠে তুলেছিলেন জনপ্রিয় নায়ক জাফর ইকবাল। কিন্তু কেন তাঁর এ বিরহ ব্যথা? ১৯৭৫ সালে ইবনে মিজান পরিচালিত এক মুঠো ভাত ছবির শুটিং চলছিল। এ ছবিতে জুটি বাঁধলেন জাফর ইকবাল ও ববিতা। তখনই পাঠকপ্রিয় সিনে পত্রিকা চিত্রালীতে দুজনের ঢাউস রোমান্টিক ছবি ছেপে প্রকাশ করা হলো তাঁদের প্রেম কাহিনির গুঞ্জন। ধীরে ধীরে অবস্থা এমন পর্যায়ে চলে যায় যে, দুজনের সম্পর্ক আর গুঞ্জনে সীমাবদ্ধ থাকেনি। জল গড়ায় বহুদূর। কিন্তু বিধিবাম! এ প্রেম আর পরিণতি পায়নি। কিন্তু কেন এ মধুর সম্পর্ক বিষাদে গড়ায়। যদিও তাঁদের দুজনের কেউ-ই এ নিয়ে কখনো মুখ খোলেননি। একসময় আলাদাভাবে সংসারীও হন দুজন। তাঁরা প্রায় ৩০টি সিনেমায় জুটি হয়েছিলেন। যার সুবাদে দুজনের মধ্যে তৈরি হয়েছিল চমৎকার একটি সম্পর্ক। জাফর ইকবাল আজ আর বেঁচে নেই। তাঁর সঙ্গে সম্পর্ক প্রসঙ্গে প্রশ্ন করতেই ববিতা স্মৃতিকাতর হয়ে অকপটে স্বীকার করেন, জাফর ইকবালকে ভীষণ পছন্দ করতাম। খুবই স্মার্ট, গুড লুকিং ছিল সে। আমি তাঁকে ভালোবাসতাম, সেও আমাকে ভালোবাসত। শুটিংয়ের অবসরে অথবা নানা আড্ডায় আমাকে গান শেখাত। আমরা দুজন গিটার বাজিয়ে ইংরেজি গানের চর্চা করতাম। ববিতা আরও বলেন, অনেক বড় বড় অভিনেতার সঙ্গে কাজ করেছি। অনেকের অভিনয়ে আজও মুগ্ধ আমি। কিন্তু আমার পছন্দের নায়ক ছিল জাফর ইকবাল। তাঁর কিছু জিনিস আমাকে বরাবরই মুগ্ধ করত। সে সুদর্শন ছিল। তাঁর অভিনয় সাবলীল। তাঁর কণ্ঠ, ব্যক্তিত্ব, ফ্যাশন সচেতনতা, রুচিবোধ চমৎকার। খুব ভালো ইংরেজি গান গাইতে পারত। গিটার বাজিয়ে ওর মুখে ইংলিশ গান শোনাটা আমাদের সময়কার যে কোনো মেয়ের জন্য স্বপ্নের একটি মুহূর্ত। ওর মতো পরিপূর্ণ কোনো নায়ক আমাদের চলচ্চিত্রে আসেনি। একসময় তাঁদের এ প্রেম ভেঙে গেলে ওই সময় গুঞ্জন ছড়িয়েছিল যে, ববিতার সঙ্গে সম্পর্ক ভাঙার কারণে মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে যান জাফর ইকবাল। যা তাঁর পারিবারিক জীবনেও প্রভাব ফেলে। পরবর্তীতে মদপানসহ অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপনের কারণে কিডনি জটিলতায় আক্রান্ত হন এ নায়ক এবং ১৯৯২ সালের ৮ জানুয়ারি মারা যান তিনি। জাফর ইকবালের প্রসঙ্গ আসতেই অনেকটা আবেগী হয়ে ববিতা আরও বলেন, ও খুব অভিমানী এবং আবেগপ্রবণ ছিল। কিছুটা বোহেমিয়ান স্বভাবের। জীবনযাপন ছিল কিছুটা অগোছালো। নিজের সময় তো বটেই, পরের সব প্রজন্মকেই প্রভাবিত করেছে ও। শুধু অভিনয় বা গান দিয়ে নয়, ব্যক্তিত্বের আবেদন, পোশাক, স্টাইল সব মিলিয়ে জাফর ইকবাল যেন ছিল এক গল্পের রাজকুমার। নিজস্বতা ছিল অভিনয়ে। সাবলীল, তবে চিত্তহরণে অনন্য। ববিতা বলেন, আমরা প্রায় ৩০টি সিনেমায় জুটিবদ্ধ হয়েছিলাম। আমাদের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক নিয়ে সে সময়ে অনেক সংবাদ প্রকাশিত হয়েছিল। এমন গুঞ্জনের সময়ই মুক্তি পায় অবুঝ হৃদয়। বাংলা চলচ্চিত্র তাঁকে মনে রাখবে অনন্তকাল। এক হৃদয়হীনার কাছে হৃদয়ের দাম কী আছে গানটি গেয়েছিলেন জাফর ইকবাল। কিন্তু কেন জাফর ইকবালের মতো একজন হৃদয়ে ঝড় তোলা প্রেমিক পুরুষ এমন বিরহের গান গেয়ে উঠলেন, এমন প্রশ্ন করতেই ববিতার জবাব, আশির দশকে বিটিভির ২৫ বছর পূর্তিতে জাফর ইকবাল বিটিভিতে গানটি গেয়েছিল। এটি রাতারাতি ভীষণরকম জনপ্রিয়তা পেয়ে গেল। গীতিকার মনিরুজ্জামান মনিরের লেখা গানটি সুর করেছিলেন প্রয়াত আলাউদ্দিন আলী। ব্যস, এ গান প্রচার হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে গুঞ্জন শোনা গেল গানটি জাফর ইকবাল গেয়েছে আমাকে উদ্দেশ্য করে। আমাদের প্রেম নিয়ে সেই সময় শহরজুড়ে নানান গল্প বাতাসে ভেসে বেড়াচ্ছে। সুদর্শন নায়ক জাফর ইকবালের বিরহী কণ্ঠে সেই গান বৃষ্টি ঝরিয়েছিল বহু তৃষ্ণিত বক্ষে। কিন্তু আসলে জাফর আমাকে নিয়ে গানটি করেনি। আসল ঘটনা হলো- আলাউদ্দিন আলী তখন ভালোবাসতেন আরেক সংগীতশিল্পী সালমা সুলতানাকে। তখনো তাঁদের বিয়ে হয়নি। অভিভাবকরা সালমা সুলতানার বিয়ে ঠিক করে ফেললে আলী ভাই এ গানটি নিজ উদ্যোগে লিখিয়ে সুর দেন এবং জাফর ইকবালকে দিয়ে গাওয়ান। এ গান প্রচার হওয়ার পর সালমা সুলতানার বিয়ে স্থগিত হয় এবং তিনি পরে আলাউদ্দিন আলীর সঙ্গেই জীবনের গ্রন্থি বাঁধেন। সব শেষে জাফর ইকবালকে তাঁর ভালোলাগার কথা স্বীকার করে ববিতা আবারও অতীত স্মৃতিতে ফিরে যান। বলেন, আমাদের দুজনের জীবনে অনেক সুখ-দুঃখের গল্প আছে। যেমন একটি ঘটনার কথাই বলি। সত্তর দশকে একটি ছবির শুটিংয়ে আমি ও জাফর ইকবাল বান্দরবানে গেছি। আমাদেরসহ শুটিং ইউনিটের সবার থাকার ব্যবস্থা করা হলো পাহাড়ের ওপর একটি বাংলোয়। এত উঁচু পাহাড় থেকে কোনোভাবে পা পিছলে নিচে পড়ে গেলে বাঁচার আর কোনো উপায় নেই। এক দিন প্রায় দুপুর থেকে জাফর ইকবালকে কোথাও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। ভেবেছিলাম কোনো কিছুর জন্য হয়তো কোথাও গেছে সে। না, দুপুর গড়িয়ে বিকাল, তারপর সন্ধ্যা থেকে রাত। কোনো খবর নেই ওর, সবাই মিলে অনেক খোঁজাখুঁজি করেও পাচ্ছিলাম না তাঁকে। সবার মাঝে উৎকণ্ঠা বাড়তে লাগল। আমি ধরে নিয়েছিলাম হয়তো পাহাড়ের কিনারায় গিয়েছিল ও, অসাবধানতাবশত পা পিছলে হাজার ফুট নিচে পড়ে গেছে। ওকে আর কোনো দিন ফিরে পাব না। আমি অঝোরে কাঁদছি। সবাই তাঁকে খুঁজছে আর আমাকে সান্ত্বনা দিয়ে কান্না থামানোর চেষ্টা করছে। হঠাৎ দেখি- এই যে আমি এখানে পপি (আমার ডাকনাম) বলে বসার ঘরের পর্দার পেছন থেকে বেরিয়ে এসে আমাকে জড়িয়ে ধরল ও। জাফর নাকি আমাকে ভয় পাইয়ে দেওয়ার জন্যই এমন কাণ্ড ঘটিয়েছিল। ববিতার কাছে আবারও প্রশ্ন- শেষ পর্যন্ত দুজন দুই ভুবনের বাসিন্দা হলেন কেন? ববিতা অনেকটা আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে বললেন, একটা সময় আমার মনে হলো আমরা সহকর্মী হিসেবেই ভালো আছি। এ মধুর সম্পর্কটা আজীবন টিকিয়ে রাখতে হলে বিয়ের বন্ধনে না জড়ানোই ভালো। এখন দেখছি আমার ভাবনাটাই সঠিক ছিল। ওকে আমৃত্যু ভুলতে পারব না আমি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশের ‘২ষ’
আন্তর্জাতিক উৎসবে নুহাশের ‘২ষ’
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
ভালোবাসা দিবসে তৌসিফ ও পড়শী
ভালোবাসা দিবসে তৌসিফ ও পড়শী
তারিক আনামের আক্ষেপ
তারিক আনামের আক্ষেপ
চলচ্চিত্রের গানে মোশাররফ করিম
চলচ্চিত্রের গানে মোশাররফ করিম
রাজনীতি নিয়ে ঋতুপর্ণা
রাজনীতি নিয়ে ঋতুপর্ণা
খুশি কাপুরের ইচ্ছা...
খুশি কাপুরের ইচ্ছা...
চলচ্চিত্রের মানুষের খোঁজ নেওয়ার সময় কোথায়
চলচ্চিত্রের মানুষের খোঁজ নেওয়ার সময় কোথায়
সিনেমার প্লেব্যাকে যেসব জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা
সিনেমার প্লেব্যাকে যেসব জনপ্রিয় ব্যান্ড তারকা
তুরঙ্গমীর ওয়াটারনেসের ১০
তুরঙ্গমীর ওয়াটারনেসের ১০
নেদারল্যান্ডস দূতাবাসে প্রীতির চিত্র প্রদর্শনী
নেদারল্যান্ডস দূতাবাসে প্রীতির চিত্র প্রদর্শনী
আরশ-সুনেরাহর ‘তোমার পাশেই রেখো’
আরশ-সুনেরাহর ‘তোমার পাশেই রেখো’
সর্বশেষ খবর
শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দুই নেতা বহিষ্কার
শৃঙ্খলা ভঙ্গের অভিযোগে কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের দুই নেতা বহিষ্কার

এই মাত্র | রাজনীতি

রাবিতে স্থানীয় যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু,স্বজন ও সহপাঠীদের বিক্ষোভ
রাবিতে স্থানীয় যুবকের অস্বাভাবিক মৃত্যু,স্বজন ও সহপাঠীদের বিক্ষোভ

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীকে গুলি করে হত্যা

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতির স্বার্থে বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসনাত
জাতির স্বার্থে বিভাজন দূর করে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে : হাসনাত

১ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ঐক্যবদ্ধ থাকলে কিছুই আমাদের অগ্রগতিতে বাধা হতে পারবে না : মান্না
ঐক্যবদ্ধ থাকলে কিছুই আমাদের অগ্রগতিতে বাধা হতে পারবে না : মান্না

১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে ভারতীয় চিনি জব্দ
সিলেটে ভারতীয় চিনি জব্দ

৩ ঘন্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দিনে ৬০ শিশু, দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে খুনি হাসিনা: বাবুল
৭ দিনে ৬০ শিশু, দুই হাজার মানুষকে হত্যা করেছে খুনি হাসিনা: বাবুল

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

প্রেমিকার বিরুদ্ধে প্রেমিককে খুন করার অভিযোগ
প্রেমিকার বিরুদ্ধে প্রেমিককে খুন করার অভিযোগ

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জাবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ
জাবি ছাত্রশিবিরের ১৭ সদস্যের পূর্ণাঙ্গ কমিটি প্রকাশ

৩ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

আওয়ামী শাসনামল ছিল গুম-খুন ও দুর্নীতির রাজত্ব : জামায়াত আমির
আওয়ামী শাসনামল ছিল গুম-খুন ও দুর্নীতির রাজত্ব : জামায়াত আমির

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে সমবায় দলের কর্মী সভা
নীলফামারীতে সমবায় দলের কর্মী সভা

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে আলু চাষিদের মাথায় হাত
রংপুরে আলু চাষিদের মাথায় হাত

৩ ঘন্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বিএনপি সংস্কার চায় না, এই কথা ভুল: অসীম
বিএনপি সংস্কার চায় না, এই কথা ভুল: অসীম

৩ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরকারি গাড়ি চালক কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন
সরকারি গাড়ি চালক কল্যাণ সমিতির নতুন কমিটি গঠন

৩ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত
কোকোর মৃত্যুবার্ষিকীতে দোয়া অনুষ্ঠিত

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

লালমনিরহাটে শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন
লালমনিরহাটে শীতে বিপর্যস্ত জনজীবন

৩ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
রংপুরে ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা
নবীনগরে ঐতিহ্যবাহী লাঠি খেলা

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ১০ বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যকে বহিষ্কার!
ভারতের ১০ বিরোধী দলীয় সংসদ সদস্যকে বহিষ্কার!

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকার প্রবীণ সাংবাদিক হাদিস আর নেই
ভালুকার প্রবীণ সাংবাদিক হাদিস আর নেই

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেমরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩
ডেমরায় সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১, আহত ৩

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে বিপিএল চ্যাম্পিয়ন ট্রফি প্রদর্শন
বরিশালে বিপিএল চ্যাম্পিয়ন ট্রফি প্রদর্শন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল
ঢাবির কলা, আইন ও সামাজিক বিজ্ঞান ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল

৪ ঘন্টা আগে | ক্যাম্পাস

বরিশালে শ্রমিক ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
বরিশালে শ্রমিক ফ্রন্টের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

রিমান্ড শেষে কারাগারে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন
রিমান্ড শেষে কারাগারে মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন

৪ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলার পর আয়ারল্যান্ডে নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্টিন
পার্লামেন্টে বিশৃঙ্খলার পর আয়ারল্যান্ডে নতুন প্রধানমন্ত্রী মার্টিন

৪ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়নে মানববন্ধন
চাঁদপুরে অর্থনৈতিক অঞ্চল বাস্তবায়নে মানববন্ধন

৪ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলা বিএনপির সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে বাঞ্ছারামপুরে মিছিল
জেলা বিএনপির সম্মেলন সফল করার লক্ষ্যে বাঞ্ছারামপুরে মিছিল

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় পাচারের শিকার ৩ বাংলাদেশি উদ্ধার, গ্রেফতার ২৯
মালয়েশিয়ায় পাচারের শিকার ৩ বাংলাদেশি উদ্ধার, গ্রেফতার ২৯

৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন

৫ ঘন্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল
পাগলের প্রলাপের মতো গুজব ছড়ানো হচ্ছে: আসিফ নজরুল

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় নারীদের আগাম সন্তান জন্মদানের হিড়িক

২২ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ভূমিকম্প অনুভূত

২৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিশ্ব ইজতেমার দুই পর্বের নতুন তারিখ ঘোষণা

১১ ঘন্টা আগে | ইসলামী জীবন

হোঁচট খেলেন ট্রাম্প, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশে আদালতের স্থগিতাদেশ
হোঁচট খেলেন ট্রাম্প, জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিলের নির্দেশে আদালতের স্থগিতাদেশ

১৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর
ড. ইউনূস ও তার মেয়েকে নিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমে ফের ভুয়া খবর

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা
ইসলামের বিরুদ্ধে ‘প্রথম আলো’ গোষ্ঠীর অপতৎপরতা

১৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ
খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের বিষয়ে সিদ্ধান্ত হয়নি: ডা. জাহিদ

৬ ঘন্টা আগে | জাতীয়

৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান
৫০০ অবৈধ অভিবাসী গ্রেপ্তার: হোয়াইট হাউসের কঠোর অভিযান

৭ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় তিন ইসরায়েলি সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
গাজায় তিন ইসরায়েলি সহযোগীর মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

১৫ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত ট্রেনে অ্যালাউন্স ছাড়া অন্য কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা
চলন্ত ট্রেনে অ্যালাউন্স ছাড়া অন্য কোনো ভাতা পাবেন না রেলকর্মীরা

১৩ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু
ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়: আব্দুল আউয়াল মিন্টু

১১ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর
শিক্ষকদের প্রথম শ্রেণির অন্তর্ভুক্ত করতে হবে : নুর

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপিকে ভিন্ন শিবিরে ঠেলে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা ভালো হবে না’
‘বিএনপিকে ভিন্ন শিবিরে ঠেলে দিয়ে ফায়দা হাসিলের চেষ্টা ভালো হবে না’

১২ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সরকারের ভেতর থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চলছে : রিজভী
সরকারের ভেতর থেকে রাজনৈতিক দল গঠনের চেষ্টা চলছে : রিজভী

১৪ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের
অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন নিশ্চিত করার প্রক্রিয়ার ওপর গুরুত্বারোপ ড. ইউনূসের

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি
সীমান্তে বিএসএফের ‘অপস অ্যালার্ট’ জারি

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’
‘ভারতের দিকে ঝুঁকে ক্ষমতায় আসার প্রচেষ্টাকে জনগণ রুখে দিবে’

৭ ঘন্টা আগে | রাজনীতি

সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য
সিসিটিভিতে ‌‘অন্য কেউ’- সাইফ হামলায় অভিযুক্তের বাবার দাবিতে দানা বাঁধছে রহস‍্য

৮ ঘন্টা আগে | শোবিজ

উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার
উচ্চ প্রবৃদ্ধির জাল তথ্য দিত শেখ হাসিনা সরকার

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত
ভারতের অস্ত্র কারখানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণে ৮ জন নিহত

১০ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি
নিলামে সাবেক ২৪ এমপির গাড়ি

৯ ঘন্টা আগে | জাতীয়

আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম
আগামী নির্বাচনে ইসলামের পক্ষে একক বাক্স দেওয়ার প্রচেষ্টা চলছে : মুফতী রেজাউল করিম

৭ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

২০০ কোটি পারিশ্রমিক পেলেন এই খলনায়ক?
২০০ কোটি পারিশ্রমিক পেলেন এই খলনায়ক?

১২ ঘন্টা আগে | শোবিজ

শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়
শাহবাগে প্রাথমিক শিক্ষকদের অবস্থান, প্রতিনিধিরা গেলেন আলোচনায়

৭ ঘন্টা আগে | জাতীয়

কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হলেই শুল্কারোপ বাদ: ট্রাম্প
কানাডা যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গরাজ্য হলেই শুল্কারোপ বাদ: ট্রাম্প

১৩ ঘন্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল
শাহবাগে আটকে দেয়া হলো প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিল

৮ ঘন্টা আগে | জাতীয়

ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ
ডিসেম্বরের বেতন ছাড় না হওয়ায় মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির ক্ষোভ

৯ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
যান চলাচলে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘন্টা আগে | নগর জীবন

যারা দুর্নীতির অভিযোগ আনছেন, প্রমাণ করুন: হাসনাত
যারা দুর্নীতির অভিযোগ আনছেন, প্রমাণ করুন: হাসনাত

১০ ঘন্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের
শঙ্কায় রড-সিমেন্ট শিল্প মাথায় হাত ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বেড়েছে নানা অপরাধ
বেড়েছে নানা অপরাধ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা
রাজনীতিতে সরব উত্তরাধিকারীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি
মূল চ্যালেঞ্জ দক্ষ কর্মী তৈরি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব
দুর্গম পদ্মার চরে সবজিবিপ্লব

শনিবারের সকাল

বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না
বাংলাদেশ নিয়ে এখন কোনো বক্তব্য দেব না

প্রথম পৃষ্ঠা

অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি
অনাবাদি হাওরের বিপুল জমি

দেশগ্রাম

বসুন্ধরা কিংসের গোল উৎসব মোহামেডানের হার
বসুন্ধরা কিংসের গোল উৎসব মোহামেডানের হার

মাঠে ময়দানে

গুজবের এক রাত
গুজবের এক রাত

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়
ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রেখে দেশের উন্নয়ন সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা
শেষ সপ্তাহে জনসমুদ্র বাণিজ্য মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট
পলক-জিয়াউলের নির্দেশেই বন্ধ ছিল ইন্টারনেট

প্রথম পৃষ্ঠা

মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম
মাছ-মুরগির বাজারে অস্থিরতা কমছে না চালের দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো
এক কাতারে আসছে ইসলামি দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে
১০০ প্রতিষ্ঠানের পণ্য এক ছাদের নিচে

নগর জীবন

কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ
কালের সাক্ষী ৩০০ বছরের বট গাছ

দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে এক দিনে ৫ শতাধিক অভিবাসী গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

টিউশনি করার দিনগুলো
টিউশনি করার দিনগুলো

সম্পাদকীয়

ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫
ছাত্রদল নেতাকে ছিনিয়ে নিতে পুলিশের ওপর হামলা, আহত ৫

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার
দ্রুত নির্বাচন চাইলে কম সংস্কার

প্রথম পৃষ্ঠা

কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা
কনস্টেবলকে আটক করে পুলিশে দিল জনতা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে
নির্বাচনে ইসলামের পক্ষের শক্তিগুলো এক হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনে রাজনৈতিক খবরদারি বন্ধ চায় কমিশন
প্রশাসনে রাজনৈতিক খবরদারি বন্ধ চায় কমিশন

পেছনের পৃষ্ঠা

ট্রাম্পের হুমকি গুরুত্ব দিচ্ছে না রাশিয়া
ট্রাম্পের হুমকি গুরুত্ব দিচ্ছে না রাশিয়া

পূর্ব-পশ্চিম

ঐক্য বিনষ্ট হলে ফিরে আসবে ফ্যাসিস্টরা
ঐক্য বিনষ্ট হলে ফিরে আসবে ফ্যাসিস্টরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিটিভির হিজল তমালে আরমিন
বিটিভির হিজল তমালে আরমিন

শোবিজ

হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট
হাজারীবাগে গুলি করে ৫০ ভরি সোনা লুট

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

দেশগ্রাম

কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী
কুমিল্লার আদালতে প্রথম নারী আইনজীবী

শনিবারের সকাল