হাতের রেখা দেখে ভবিষ্যৎ বলে দেওয়ার রীতিনীতি চলে এসেছে পুরাতন যুগ থেকেই। পুরুষের হাতই হচ্ছে তাদের চরিত্র বোঝার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম।
বিজ্ঞানীরা সম্প্রতি আবিষ্কার করেছেন, যেসব পুরুষ তার সহধর্মিণীর প্রতি মনযোগী ও দয়ালু তাদের অনামিকা আঙ্গুলটি তর্জনীর তুলনায় লম্বা হয়। আবার তর্জনী ও অনামিকার দৈর্ঘ্য যদি সমান হয় তাহলে সেই পুরুষ অনেক রুক্ষ মেজাজের। সামান্যতেই তারা বিরক্ত হন ও ঝগড়াঝাটি করেন।
পুরুষের অনামিকার দৈর্ঘ্যকে তর্জনীর দৈর্ঘ্য দিয়ে ভাগ করলে তার মান যদি বেশি হয়, তাহলে নারীদের প্রতি তারা সদা হাস্যোজ্জ্বল, মনযোগী ও প্রীত থাকেন বলে জানিয়েছেন কানাডার ম্যাকগিল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা।
বিগত গবেষণায় দেখা গেছে, যাদের তর্জনীর তুলনায় অনামিকার দৈর্ঘ্য বেশি তাদের সন্তানাদির সংখ্যা অনেক।
এর পেছনে নতুন গবেষণার যুক্তি, যেসব পুরুষেরা তাদের স্ত্রীর সঙ্গে বিচ্ছেদে অসম্মতি প্রকাশ করেন। তারা সারাজীবন একসঙ্গে বসবাস করার ইচ্ছে প্রকাশ করেন বলেই তাদের সন্তানাদির সংখ্যাও বেশি হয়।