শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ২৩ ফেব্রুয়ারি, ২০২০ আপডেট:

বসুন্ধরা বিটুমিন প্লান্ট দেশের জন্য বড় অর্জন : অর্থমন্ত্রী

মুজিববর্ষে আরও বড় বিনিয়োগের ঘোষণা বসুন্ধরা চেয়ারম্যানের
নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রিন্ট ভার্সন
বসুন্ধরা বিটুমিন প্লান্ট দেশের জন্য বড় অর্জন : অর্থমন্ত্রী

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পোদ্যোক্তা পরিবার বসুন্ধরা গ্রুপের অঙ্গপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা অয়েল অ্যান্ড গ্যাস কোম্পানি লিমিটেডের বিটুমিন প্লান্টের গতকাল বর্ণাঢ্য উদ্বোধন হলো। অনুষ্ঠানে ব্যক্তি খাতে দেশের প্রথম এই বিটুমিন প্লান্ট নিয়ে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বলেছেন, বসুন্ধরার বিটুমিন বাংলাদেশের জন্য বড় অর্জন। জাতির পিতার স্বপ্নের সঙ্গে মিলে গেছে বসুন্ধরার বিটুমিন কারখানা। তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অনেকবার বিটুমিনের মান নিয়ে কথা বলেছেন। আজকে বসুন্ধরা সেই বিটুমিন কারখানা করেছে। এখন আমদানি করতে হবে না। দেশের চাহিদা মিটিয়ে রপ্তানি করা যাবে। আমরা আনন্দিত। সরকার বসুন্ধরার কাছে কৃতজ্ঞ।’

গতকাল ঢাকার কেরানীগঞ্জের পানগাঁওয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের বিটুমিন প্লান্টের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন অর্থমন্ত্রী। বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন ইনস্টিটিউট অব ইঞ্জিনিয়ার্স বাংলাদেশ-আইইবির সাবেক সভাপতি প্রকৌশলী অধ্যাপক ড. শামীম জেড বসুনিয়া ও কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ।

অনুষ্ঠানে অর্থমন্ত্রীকে ফুল দিয়ে স্বাগত জানান বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর হাতে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক সায়েম সোবহান আনভীর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন বসুন্ধরা গ্রুপের কো-চেয়ারম্যান সাদাত সোবহান তানভীর, বসুন্ধরা গ্রুপের ভাইস চেয়ারম্যান সাফিয়াত সোবহান সানভীর, ওয়ালিদ সোবহান এবং বাংলাদেশ প্রতিদিন সম্পাদক ও সংবাদভিত্তিক টেলিভিশন নিউজ টোয়েন্টিফোরের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা-সিইও নঈম নিজাম। বসুন্ধরা গ্রুপের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা ছাড়াও সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের শীর্ষ কর্মকর্তারা অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।

অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল আরও বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দেশ সমৃদ্ধ অর্থনীতির দিকে যাচ্ছে। সরকারি সব সহযোগিতা নিয়ে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি বিনিয়োগের বিকাশ ঘটায় অর্থনীতি আরও সমৃদ্ধির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। তিনি বলেন, ‘দেশের চাহিদার ৯০ ভাগ বিটুমিনই বিদেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এখন বসুন্ধরার কল্যাণে আর বিটুমিন আমদানি করতে হবে না। আমাদের দেশে উৎপাদিত এ বিটুমিন অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে বহির্বিশ্বে যাবে বলে আমরা বিশ্বাস করি।’ তিনি বলেন, ‘আমাদের আবহাওয়ার সঙ্গে খাপ খায় এমন বিটুমিন পাইনি। আমদানি করার পর গুণগত উৎকর্ষতা ধরে রাখতে পারতাম না। যে কারণে রাস্তাগুলো টেকসই হতো না। কিন্তু বসুন্ধরা সেই সমাধান নিয়ে এসেছে।’

বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, ‘আজ (গতকাল) ঐতিহাসিক দিন। বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী পালন করতে যাচ্ছি আমরা। বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার পথে বেসরকারি খাত এগিয়ে যাচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর পিতার স্বপ্ন পূরণ করতে যাচ্ছেন। সেই স্বপ্ন পূরণে হাজারো মানুষের কর্মসংস্থানের জোগান দিতে দেশে যারা এগিয়ে এসেছে তাদের সম্মুখভাগে রয়েছে বসুন্ধরা গ্রুপ।’

প্রতিমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের ক্রমবিকাশমান অর্থনীতি আজ সারা বিশ্বে ঈর্ষণীয়। সরকার সোনার বাংলা বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে। আর এসব খাতে বর্তমান সরকার আমলে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। বেসরকারি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বসুন্ধরা সমাজ উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। পরিকল্পিত নগর গড়তে পাবলিক বা প্রাইভেট সেবার বিকল্প নেই।

দেশের শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘আজ দেশের যে অবস্থান, বঙ্গবন্ধু থাকলে হয়তো ২৫ বছর আগেই এ অবস্থান পেতাম। আমাদের সব উৎসাহ-উদ্দীপনার মূল জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। একসময় বাংলাদেশকে বলা হতো তলাবিহীন ঝুড়ি, আজ সারা দুনিয়া বাংলাদেশের দিকে তাকিয়ে রয়েছে।’

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান বলেন, ‘আমাদের বসুন্ধরা গ্রুপ এ পর্যন্ত ৩০টি শিল্পকারখানা স্থাপন করেছে। দুটি বিশাল হাউজিং করেছে। বসুন্ধরা গ্রুপের একটা বৈশিষ্ট্য- এ গ্রুপ কেবল নিজের জন্য করে না। বসুন্ধরা গ্রুপে জমি যারাই কিনেছেন, তারা আজ মাল্টি মিলিয়নিয়ার। বসুন্ধরা গ্রুপের জমি কিনে যারা বিক্রি করেছেন তারাও সুখ-স্বাচ্ছন্দ্যে রয়েছেন।’ তিনি দেশের সার্বিক উন্নয়নের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘আজ দেশের অর্থনীতি অনেক বদলে গেছে। আমাদের সমস্ত সফলতার প্রধান উৎস আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। যিনি এ দেশের স্বাধীনতার জন্য স্বপ্ন দেখতেন, দেশটা স্বাধীন করেছেন। কিন্তু স্বাধীন দেশটা যখন বঙ্গবন্ধু গড়তে শুরু করলেন, তখনই তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করল ষড়যন্ত্রকারীরা।’

বসুন্ধরা চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘আমি শুধু বঙ্গবন্ধুর সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দুটি কথা বলতে চাই। প্রথম রিহ্যাবের এক সভায় প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, রিহ্যাবের সব সদস্যই ধনী লোক। আপনারা ব্যবসায়ীরা খেলাধুলার জন্য সহযোগিতা করবেন। আজ বাংলাদেশ ক্রিকেটের যে অবস্থান, তার ৯৯ শতাংশ অবদান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার। তিনি যে উৎসাহ-উদ্দীপনা দিয়েছেন, ক্রিকেটের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তিগত যে সম্পর্ক, প্রতিটা ক্রিকেটারের সঙ্গে তিনি ফোনে কথা বলেন, এসএমএসে খোঁজখবর নেন। এমনকি কারও ওজন বেড়ে গেলেও প্রধানমন্ত্রী বলেন, তোমার ওজন কমাও।’

আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উৎসাহের কারণেই আজ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ জয় করেছে আমাদের যুবারা। বাংলাদেশ আজ বিশ্বচ্যাম্পিয়ন। আমরা বলতে পারি, আন্ডার-১৯ নয়, একদিন আমরা মূল বিশ্বকাপেও চ্যাম্পিয়ন হব ইনশা আল্লাহ। সেদিন হয়তো আর বেশি দূরে নয়।’ তিনি বলেন, ‘ক্রিকেটে বাংলাদেশের ব্র্যান্ডিং হচ্ছে। সারা বিশ্ব বাংলাদেশকে চিনছে, শেখ হাসিনাকে চিনছে, বঙ্গবন্ধুকে চিনছে, আমাদের বাংলাদেশের অর্থনীতিকে চিনতে পারছে।’

বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগের কথা তুলে ধরে বলেন, ‘আরও একটি ছোট কথা বলি, শিক্ষা ক্ষেত্রে প্রধানমন্ত্রীর যে উৎসাহ তা আর কারও মধ্যেই নেই। যেমন জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় প্রথমে ১৫ একর জমি চেয়েছিল। এরপর প্রধানমন্ত্রী বললেন, ১৫ একর জায়গা দিয়ে কী বিশ্ববিদ্যালয় হয়? এই কেরানীগঞ্জে প্রধানমন্ত্রী এক হাজার বিঘা জমি দিয়েছেন। ৩০০ একর জায়গার ওপর জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর প্রেরণায় আমরা যে কাজ শুরু করেছিলাম আজ তা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উৎসাহ-উদ্দীপনার মাধ্যমে এগিয়ে যাচ্ছে।’ তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শিল্পোদ্যোক্তাদের উৎসাহ দেন। প্রধানমন্ত্রী বলেন, তোমরা শিল্পকারখানা কর, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাও। আমি তোমাদের পাশে আছি। আজকে ছেলেমেয়েরা বিদেশে উচ্চশিক্ষা নিয়ে দেশে ফিরে আসছে। এর কারণ, দেশে ব্যবসা করার পরিবেশ রয়েছে, সুযোগও বাড়ছে। গত পাঁচ বছরে আমরা একটাও হরতাল দেখিনি। অনাকাক্সিক্ষত কোনো ঘটনা দেখিনি। একটা সময় গেছে, আমরা গালে হাত দিয়ে প্রতিদিন বসে থাকতাম- কবে হরতাল বন্ধ হবে। কবে অবরোধ বন্ধ হবে। কবে জ্বালাও-পোড়াও বন্ধ হবে? এগুলো থেকে প্রধানমন্ত্রী আমাদের পরিত্রাণ দিয়েছেন। পুরো জাতি ও দেশ প্রধানমন্ত্রীর প্রতি কৃতজ্ঞ। আজকে সবাই ভালো আছেন।’

দেশের শীর্ষ শিল্পোদ্যোক্তা আহমেদ আকবর সোবহান অর্থ পাচার বন্ধ করে রেমিট্যান্স বাড়ানোর পরামর্শ দিয়ে বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীর একটা সিদ্ধান্তে দেশে রেমিট্যান্সের প্রবাহ ১৫ শতাংশ বেড়েছে। বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স পাঠালে ২ শতাংশ নগদ প্রণোদনা দেওয়ার ঘোষণা দেন তাঁরা। এতে সঙ্গে সঙ্গে দেশের রেমিট্যান্স ১৫ শতাংশ বেড়ে গেল! আমি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রীকে বলব, আপনারা শুধু হুন্ডি বন্ধ করুন। দেখবেন, বর্তমানের তুলনায় রেমিট্যান্স ডাবল হয়ে যাবে। প্রতি মাসে দেশে তিন বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স আসবে।’

নির্বাচনে ব্যবসায়ীরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সরকারকে সমর্থন দেওয়ার কথা জানিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপ চেয়ারম্যান বলেন, ‘গত ইলেকশনের আগে আমরা ব্যবসায়ীরা দলমতনির্বিশেষে সবাই শেখ হাসিনাকে সমর্থন দিয়েছিলাম। এর কারণ একটাই- সবারই উন্নতি হয়েছে, হচ্ছে এবং হবে। আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।’

দেশে আবাসনশিল্পের এই পথিকৃৎ বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী দীর্ঘজীবী হোন, আপনারা সবাই তাঁর জন্য দোয়া করবেন। আর আমরা অনেক সৌভাগ্যবান, আমার সন্তানরা সৌভাগ্যবান, আমাদের থার্ড জেনারেশন আমাদের সঙ্গে আছে। তারাও সৌভাগ্যবান যে তাদের সঙ্গে নিয়েই আমরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ উদ্যাপন করতে পারব।’

আহমেদ আকবর সোবহান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভাই শেখ কামালকে নিয়ে নিজের স্মৃতিচারণা করে বলেন, ‘শেখ কামাল আমার এক বছরের সিনিয়র ছিলেন, আমরা একসঙ্গে ছাত্রলীগ করতাম। তিনি আজ আমাদের মাঝে নেই। এ দুর্ভাগ্য আমাদের। খেলাধুলায় তাঁর কী যে অবদান ছিল! খেলার প্রতি তাঁর যে ভালোবাসা ছিল আমি বাংলাদেশে আর কারও মধ্যে তা দেখিনি। এখন দেখি একজনের মাঝে, তিনি হলেন শেখ হাসিনা।’

ক্রীড়াঙ্গন নিয়ে বসুন্ধরা গ্রুপের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে আহমেদ আকবর সোবহান বলেন, ‘আমরা একটা স্পোর্টস কমপ্লেক্স করছি। একটা ক্রিকেট একাডেমি করব, এর নাম দেব শেখ রাসেল। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একটা কথা প্রায়ই বলেন, বাংলাদেশের প্রতিটা শিশুকে দেখলে শেখ রাসেলের স্মৃতি ভেসে ওঠে। এই যে একটা অন্তর্দাহ, এটা শুধু শেখ হাসিনাই বোঝেন। এটা আর কেউ বুঝবে না।’

এই বিভাগের আরও খবর
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
মানবাধিকার লঙ্ঘন যেন আর না ঘটে
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
নর্ডিক রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে এনসিপির বৈঠক
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
পাসপোর্ট সূচকে ছয় ধাপ পেছাল দেশ
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
কেমিক্যাল আলমের অবৈধ সাম্রাজ্য
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আলোচনায় হামাসের অস্ত্র ত্যাগ ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
কঠিন শর্তে ঋণ নেবে না বাংলাদেশ
সর্বশেষ খবর
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের
সোহরাওয়ার্দী হলে পুনরায় ভোট গণনার দাবি ছাত্রদলের

৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা
চার ইমামের ইমানি দৃঢ়তা

৩৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক
১ ও ২ টাকার কয়েন নিয়ে নতুন যে নির্দেশনা দিলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া
চিকিৎসকদের পরামর্শে হাসপাতালে ভর্তি খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান
ইউক্রেনের জন্য আরও বেশি মার্কিন অস্ত্র কেনার আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক
সিদ্ধিরগঞ্জে ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ ও উঠান বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের অধিকার নিশ্চিত করা হবে’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ
পাকিস্তান ও আফগানিস্তান ৪৮ ঘণ্টার যুদ্ধবিরতিতে সম্মত: ইসলামাবাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
চাকসুতে চলছে ভোট গণনা, নিরাপত্তায় দুই প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম
যুক্তরাষ্ট্রে শুরু হলো এনআইডির কার্যক্রম

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নেপাল ও ওমান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান
দেড় লাখ টাকা নিয়ে ধরিয়ে দেওয়া হলো ভিম সাবান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত
কুড়িগ্রামে বিশ্ব মানসিক স্বাস্থ্য দিবস পালিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৪৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান
জিম্বাবুয়ে টেস্টে রশিদকে ছাড়াই খেলবে আফগানিস্তান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার
চট্টগ্রামে কিং কোবরা সাপ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা
গাকৃবিতে শিক্ষার গুণগত মান নিশ্চিতকরণে প্রশিক্ষণ কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক
দৃষ্টি সীমার বাইরে গিয়েও আঘাত হানবে চীনা ট্যাঙ্ক

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু
চসিকের পরীক্ষামূলক বর্জ্য থেকে জ্বালানি উৎপাদন শুরু

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট
কুবিতে ফুটবল টুর্নামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন
সিএবিআই প্রতিনিধি দলের বিএআরআই পরিদর্শন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত
ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট ও আর্মার্ড কোরের রিক্রুট ব্যাচের কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি
চুয়াডাঙ্গায় শিক্ষকদের কর্মবিরতি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা
এখন বিয়ে নয়, ক্যারিয়ারেই ব্যস্ত ইধিকা

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে
জাপানে বিদেশিদের ‌‌‘বেবি বুম', জনসংখ্যা সংকট তীব্র সূর্যোদয়ের দেশে

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর
সশস্ত্র ডাকাতির দায়ে ইরানে তিনজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন
৭ দাবিতে দেশের বিভিন্ন জেলায় জাগপার মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা
উৎসবমুখর পরিবেশে নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো
রেকর্ড গড়ে যা বললেন রোনালদো

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান
১৯৬৭ সালের আগের সীমান্ত অনুযায়ী স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের আহ্বান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প
হামাসকে নিরস্ত্র হতে বাধ্য করা হবে, প্রয়োজনে আমরাই করব: ট্রাম্প

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার
ডিপ ফ্রিজ থেকে গৃহবধূর মরদেহ উদ্ধারের ঘটনায় স্বামী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু
ঝালকাঠিতে জলাতঙ্কে যুবকের মৃত্যু

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান
একজন ধনী ব্যক্তি মার্কিন সেনাদের বেতন দিতে চান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে ফের গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি
যুক্তরাষ্ট্র থেকে সয়াবিন আমদানি বন্ধ চীনের, ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করব, তবে ‘নোট অব ডিসেন্ট’ উল্লেখ থাকতে হবে

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন
এইচএসসি পরীক্ষার ফল কাল : যেভাবে রেজাল্ট জানবেন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
যুক্তরাষ্ট্র-ইসরায়েলের গোপন ঘাঁটিতে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান
'অশ্লীল' তকমা দিয়ে নিষিদ্ধ করা হয় মাধুরীর গান

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস
শুক্রবার থেকে সারাদেশে বৃষ্টির আভাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র
১৪ বিলিয়ন ডলারের বিটকয়েন জব্দ করলো যুক্তরাষ্ট্র

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের
আবারও সীমান্তে পাল্টাপাল্টি হামলা পাকিস্তান-আফগানিস্তানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা
পশ্চিম তীরে ভয়ংকর হয়ে উঠছে বসতি স্থাপনকারীরা, লাগাতার হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের
হাতকড়া পরানোয় ওসিকে ধমক শীর্ষ সন্ত্রাসী সুব্রত বাইনের

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে
কাল এইচএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, জানবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা
দুদকের পরিচালক হলেন দুই পুলিশ কর্মকর্তা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
সোনারগাঁয়ে নিখোঁজের ৪ দিন পর যুবতীর বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা
চট্টগ্রাম বন্দরে নতুন ট্যারিফ আজ থেকে, ক্ষুব্ধ ব্যবসায়ীরা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ জেলায় নতুন ডিসি
৪ জেলায় নতুন ডিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক
সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়োগ পেলেন ১১১ প্রধান শিক্ষক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর
ভারতে চলন্ত বাসে আগুনে পুড়ে প্রাণ গেল ২০ যাত্রীর

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’
‘অপমান থেকে বাঁচতেই হিন্দি শিখেছিলাম’

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন
মিরপুরের অগ্নিকাণ্ডে এখনো নিখোঁজ ১৩ জন

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা
দেশে ফিরেছেন প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার
যুক্তরাষ্ট্রে ভারতীয় বংশোদ্ভূত প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞ গ্রেপ্তার

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ
খাগড়াছড়ি জেলা পরিষদের চেয়ারম্যানকে স্থায়ীভাবে অপসারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড
বিশ্ববাজারে স্বর্ণের দামে নতুন রেকর্ড

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন
কর জাল সম্প্রসারণে এনবিআরের ১২ নতুন ইউনিট গঠন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে
জটিলতা কাটল না জুলাই সনদে

প্রথম পৃষ্ঠা

কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি
কেনাকাটায় ভয়াবহ দুর্নীতি

নগর জীবন

অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে
অ্যাপে নয়, খ্যাপে চলে

রকমারি নগর পরিক্রমা

প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম
প্রবাসীদের পদচারণে ভোটের মাঠ সরগরম

নগর জীবন

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম স্যারের হৃদয়ে দুঃখ ছিল

সম্পাদকীয়

যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা
যমুনা অভিমুখে লংমার্চ ঘোষণা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে
টাকাপয়সার ছড়াছড়ি শুরু হয়েছে

নগর জীবন

বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি
বিএনপির ২৪, একক প্রার্থী নিয়ে প্রচারে জামায়াত এনসিপি

নগর জীবন

পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে
পিআর আমি নিজেই বুঝি না জনগণ কী বুঝবে

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়
বাংলাদেশি তরুণীকে নিয়ে যাচ্ছিল ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত
মাহী বি. চৌধুরীর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার সিদ্ধান্ত

নগর জীবন

কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে
কালো ঘোড়ার অনুপ্রবেশ হতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ
জার্মান রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে জাতীয় পার্টির নেতাদের সাক্ষাৎ

নগর জীবন

দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে
দেশ এক ক্রান্তিকালে দাঁড়িয়ে

নগর জীবন

সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন
সেনাবাহিনী প্রধান কুচকাওয়াজ সম্পন্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া
গুলি সরবরাহ করা হয় হিসাব ছাড়া

প্রথম পৃষ্ঠা

আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি
আকর্ষণীয় চাকরির প্রলোভন ঠিকানা চীনের যৌনপল্লি

পেছনের পৃষ্ঠা

নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও
নানা অনিয়ম চাকসু ভোটেও

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি
বিএনপি নেতা নজরুল ইসলাম খান হাসপাতালে ভর্তি

নগর জীবন

আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ
আজ রাকসুতে ভোটযুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা
জাল নোট নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কবার্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা
সরকারকে ব্ল্যাকমেলের চেষ্টায় গণতন্ত্রবিরোধীরা

নগর জীবন

অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না
অর্থনীতি শুধু ধনীদের স্বার্থে হলে ইনসাফ প্রতিষ্ঠা হবে না

নগর জীবন

মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত
মিরপুরের আগুন কাঠামোগত ও গাফিলতিজনিত

নগর জীবন

বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার
বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দিয়েছিলেন বিরল সাক্ষাৎকার

পেছনের পৃষ্ঠা

অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?
অযাচিত বিতর্ক সৃষ্টির চেষ্টা কেন?

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১
চট্টগ্রামে অপহৃত শিশু উদ্ধার গ্রেপ্তার ১

নগর জীবন

বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল
বিএনপি নারী ও শিশুবান্ধব দল

নগর জীবন

চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট
চট্টগ্রামে অর্ধশত অগ্নিঝুঁকিপূর্ণ মার্কেট

নগর জীবন